Syed Tajul Islam Nayon

  • Home
  • Syed Tajul Islam Nayon

Syed Tajul Islam Nayon Be the change you wish to see in the world

28/10/2022

BM Collage নদীতে মাছ মাছ ধরার বিরল দৃশ্য😄

28/10/2022

🤣🤣🤣
ম্যাচ না জেতার আসল কারণ

আল্লাহ ফিলিস্তিন কে হেফাজত করুক, আমীন!😔
19/05/2021

আল্লাহ ফিলিস্তিন কে হেফাজত করুক, আমীন!😔















24/10/2020
Five Ways to Boost Your Startup's Online Presence-----------------------------------------------------------------------...
31/08/2020

Five Ways to Boost Your Startup's Online Presence
-----------------------------------------------------------------------

In the world dominated by the internet, maintaining an online presence is of prime importance, especially if you’re a startup. Online media has the largest shelf-life thus before purchasing your product/services, a customer will google you then they should be well-accustomed about the offerings and functioning. A strong online approach can target sales and business development.

Sharing a few tips that every startup should follow -

Website Building - A study suggests that 83% of the customers in 60 countries trust recommendations. Thus create your own recommendations on your website which is your first description of your work and portfolio. Add testimonials from your clientele, logos of the biggest clients and of course the case-studies that can help in generating the trust factor. On your website state the message very clear, as a visitor have a short attention span. Add links to the social media channels and hyperlinks to the other sub-pages so that the content can be directed and the visitor stays for a longer period of time.

Maintain a Blog - Maintain a blog that is well updated with your latest accomplishments and happenings around. While having a website is a prerequisite even than basic awareness about your product or service is not enough, your readers would like to engage and learn about what is happening behind-the-scenes, this will help them connect with your brand/product more easily and create an aided-recall. Thus create a blog and discuss the happenings, new offerings and culture, which will give your readers a platform to connect more. Use appropriate keywords and correct meta-description on your blog to generate more readers.

A blog is a 24x7 open platform to connect with everyone in the world. Make sure that the content updated is not plagiarized as the search engines are adept enough in recognizing it thus crawling the articles behind instead of forward.

Social Media Channels - Your social media channels should be well acted, it does not matter how many connections you have on these platforms but what matters is that it should be reaching the correct audience. Thus the idea is to promote an intelligent-engagement amongst the relevant audience. If a buyer of your product/service wishes to find your services, then definitely they will google for the online presence. Maintain active social-media channels and thus think about what will a customer search while looking for your services, add them as keywords on your website as it will be a kind of information to the search engine that the content searched is available.

Link-Building - Ever thought about writing a lot of help-based content and sending it to the relevant websites and in return getting the backlink directed towards your website. The link juice when directed towards a website, helps the search engines understand that the directed website has relevance. Thus increasing the domain importance for a longer run.

Maintaining an online presence is not at all a difficult task but yes time-consuming, as it takes patience and perseverance to make the content crawl and generate leads. Even if the domain authority reaches 20, then also it takes ample time and hard work to make it reach 30 and so on!

Create Content People Actually Want to Read - At last, the main power is the content, ask your customers about what would they like to read and create help-based content for them. Churn out interesting stories and growth stories for them to read. Maintain all the available help for them so it can help them grow. Once the content is made, disseminate it via your blog and make it reach your customers.

সফল উদ্যোক্তার জীবনী যারা ধাপে ধাপে শূন্য থেকে শীর্ষে পৌঁছেছেন-(১) শেখ আকিজউদ্দিনঃ ফেরিওয়ালা থেকে শিল্পপতিবাংলাদেশের অন...
28/08/2020

সফল উদ্যোক্তার জীবনী যারা ধাপে ধাপে শূন্য থেকে শীর্ষে পৌঁছেছেন-

(১) শেখ আকিজউদ্দিনঃ ফেরিওয়ালা থেকে শিল্পপতি
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প পরিবারেরমালিক হচ্ছেন শেখ আকিজ উদ্দিন। যিনি তার জীবন শুরু করেছিলেন একজন সামান্য রাস্তার ফেরিওয়ালা হিসেবে। তার ভাষ্যমতে ১৯৪২ সালে তিনি তার বাবার কাছ থেকে মাত্র ১৬ টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন, গন্তব্য হচ্ছে কলকাতা। তিনি কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশনে গিয়ে আশ্রয় নেন । সারাদিন কাজের সন্ধান করতেন আর রাত হলে স্টেশনে কাগজ বিছিয়ে শুয়ে পড়তেন। তার সারাদিনের খাবার ছিল ছয় পয়সার ছাতু অবশ্য এর বেশি খরচ করার মত পয়সাও তার হাতে ছিল না।

কিছুদিনের মধ্যেই তিনি বেশ চিন্তিত হয়ে পড়লেন কারণ টাকা দ্রুত ফুরিয়ে আসছে কিন্তু উপযুক্ত কাজ এখনো খুঁজে পাননি এর মধ্যে রেলস্টেশনের কাছে স্থানীয় একজন হোটেল মালিকের সাথে তার পরিচয় হয়, ভদ্রলোক তাকে তার হোটেলের এক পাশে আশ্রয় দেন। তিনি চাকরির আশা ছেড়ে ব্যবসার চিন্তা শুরু করেন কিন্তু তাঁর হাতে ব্যবসা শুরু করার মতো পর্যাপ্ত পুঁজিও নাই। অনেক ভেবে-চিন্তে তিনি কমলালেবু বিক্রির ব্যবসা শুরু করলেন। অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ পাইকারি দরে কমলা লেবু কিনে হাওড়া ব্রিজের আশেপাশে ফেরি করে বিক্রি করেন অবশ্য এজন্য পুলিশকে দুই টাকা ঘুষ দিতে হতো।

এর মধ্যে তিনি আরো একটি ব্যবসার সন্ধান পান সেটি হচ্ছে ভ্রাম্যমান মুদির দোকান এ ব্যবসার জন্য তাকে হিন্দি শিখতে হয় এবং অল্প কিছুদিনের মধ্যে তিনি হিন্দি ভাষা রপ্ত করে ফেলেন ফলে তার ব্যবসা জমে উঠল কিন্তু ঘটলো আরেক বিপদ হঠাৎ একদিন পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে গেল। তিন দিনের জেল ও জরিমানা হলো ।

জেল থেকে ফিরে এলেন বাড়িতে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তার বাবা-মা দুজনেই মারা গেলেন তখন তার বয়স মাত্র ১৯ বছর ।তিনি ঠিক করলেন এবারে যাই করবেন নিজ এলাকায় করবেন কিন্তু কি করব ভেবে পাচ্ছিলেন না। সে সময় বিখ্যাত বিধুভূষণ এর ছেলে সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। সেই সুবাদে তার বিক্রি ধারণাটি মাথায় আসে। ১৯৫২ সালে প্রথম তিনি বিড়ির ব্যবসা শুরু করেন। তিনি ছাড়াও আরো দুইজন কর্মী নিয়ে তিনি কাজ শুরু করেন এবং অল্প কিছুদিনের মধ্যে বেশ লাভের সন্ধান পান । তিনি বেজেরডাঙ্গা এলাকায় রেলস্টেশনের পাশে একটি মুদি দোকান প্রতিষ্ঠা করেন। তার ভাষ্যমতে .১৯৫৪দিকে তার মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০০০০ টাকা হঠাৎ এক রাতে আগুন লেগে পুড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় সারা জীবনের সঞ্চয়। তিনি আবার পথের ফকির হয়ে যান কিন্তু তিনি মনোবল হারাননি বিশ্বাস নিয়ে আবার শুরু করেন।

পরিচিত আত্মীয়-স্বজনের সহযোগিতায় তিনি আবার নতুন দোকান প্রতিষ্ঠা করেন। কিছুদিনের মধ্যেই আবার লাখখানেক টাকার মালিক হয়ে যান । এরপর শুরু করেন ধান-পাট চাল-ডাল ইত্যাদির, ব্যবসার মূলধন ছিল তার বিশ্বস্ততায় নির্দ্বিধায় তাকে বিশ্বাস করত। সত্তর দশকের দিকে তিনি যশোরের সীমান্তবর্তী নাভারন বাজারে চলে আসেন, এ সময় স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বিশ্বাস তাকে সহযোগিতা করেন এবং তিনি বিড়ির ব্যবসা সম্প্রসারণ করেন। গড়ে তোলেন আকিজ বিড়ি ফ্যাক্টর ।এরপর একে একে প্রতিষ্ঠিত হয় আকিজ তামাক ফ্যাক্টরি, আকিজ নেভিগেশ্‌ আকিজ জুট মিল, আকিজ ম্যাচ ফ্যাক্টর্‌ আকিজ সিমেন্ট ফ্যাক্টরি ইত্যাদি। পাশাপাশি কিছু সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান তিনি গড়ে তোলেন আর বর্তমানে প্রায়,৪০ হাজার কর্মী তার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন।

তিনি ছোটবেলায় দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অসহায় অবস্থা খুব কাছ থেকে দেখেছেন । তাই তিনি সবসময়ই এলাকার সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেন। সত্যি কথা বলতে তার প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা ছিল না কিন্তু অক্লান্ত পরিশ্রম, সততা আজকের অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছে।

(২) আব্দুল খালেক পাঠানঃ ট্রাক ড্রাইভার থেকে শিল্পপতি
বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কেয়া কসমেটিকস এর মালিক আব্দুল খালেক পাঠান। জীবন শুরু করেছিলেন রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে চকলেট আর বিস্কুট বিক্রির মধ্য দিয়ে। তারপর ট্রাক ড্রাইভার।

তিনি যখন স্কুলে পড়েন তখন টিফিনের জমানো টাকায় তিনি চকলেট বিস্কুট এগুলো কিনতেন। তারপর রাস্তার পাশে দোকান সাজিয়ে বসতেন এবং বিক্রি করতে। তার কিছু লাভ হতো এবং সেই লাভের লোভে তিনি পড়ে গেলেন ।বন্ধুর সঙ্গে শুরু করলেন মুরগির ব্যবসা। স্থানীয় হাট থেকে মুরগি কিনে নিয়ে দূরের বাজারে বিক্রি করত। যৌথ কারবার থেকে লাভের টাকা খরচ করতেন না ফলে মূলধন বাড়তে লাগলো। মুরগির ব্যবসার ব্যাপারটা তার পরিবারের কেউই পছন্দ করতেন না ।তাই মুরগি কিনে তিনি রাখতেন তার বন্ধুর বাসায় । একদিন তার বন্ধু বলল মুরগিগুলো শিয়ালের নিয়ে গেছে। মুরগির কিছু পাখনা আর মায়া কান্না দিয়ে তার বন্ধু তাকে ভোলানোর চেষ্টা করল কিন্তু তার বুঝতে বাকি রইল না । সে বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়ল। তিনি ভাবলেন আমি বুঝি আর ব্যবসায়ী হতে পারবোনা।

এর কিছুদিন পরে তিনি তার নানা বাড়িতে গেলেন এবং কিছু টাকা জোগাড় করলেন, নতুন উদ্যমে আবার শুরু করলেন ব্যবসা এবার আর কোন পার্টনার নয় একাই ব্যবসা শুরু করলেন।

পরবর্তীতে তিনি ১৯৭৮ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন এরপর এই বিয়ে। তার স্ত্রী তার জমানো ৬০০ টাকা তার হাতে তুলে দিলেন আর এই টাকায় আমাকে নতুন করে স্বপ্ন দেখলেন। তিনি শুরু করলেন লাকড়ি কিনে বিক্রির ব্যবসা। এরপর তার স্ত্রী তার কিছু গয়না গাটি ও তার হাতে তুলে দিল সেটি বিক্রি করে ফেলেন পেলেন ৫০০০ টাকা। একটা পুকুর লিজ নিয়ে রুই মাছের পোনা ছাড়লেন কিন্তু মাছ বড় হতে সময় লাগবে কমপক্ষে তিন বছর। তিনি ধৈর্য ধরে থাকতে পারলেন না সুতরাং এক বছরের মাথায় সব বিক্রি করে দিল। আবার শুরু করলেন লাকড়ির ব্যবসা এরপর তিনি একটি চাকরি নিলেন বেতন ৬০০ টাকা কিন্তু বেশিদিন সেখানে তিনি কাজ করতে পারলেন না ।মাথায় তার কেবল ব্যবসার পোকা, অনেক টাকার স্বপ্ন।

চাকরি ছেড়ে তিনি প্রগতি থেকে একটা ট্রাক কিনলেন ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম পরিশোধ করে। ড্রাইভার রাখলেন তাঁর সঙ্গে থেকে ট্রাক চালানো শিখে ফেলবেন ১৫ দিনেই, মোটামুটি ট্রাক চালানো শেখা হয়ে গেলে এবার পথে নামার পালা। ড্রাইভার দিনে ডিউটি করে আর রাতে তিনি নিজেই ট্রাক চালান। এভাবে ছয় মাসছয় মাসেই তিনি একটি মোটা পুঁজি বানিয়ে ফেললেন এবং সেটি রাখতেন পূবালী ব্যাংকে।

একদিন ব্যাংকের অফিসার বললেন ইটের ভাটা বানান প্রয়োজনে আমরা ঋণ দেব। তিনি জমি কিনে ফেললেন, এবার ব্যাংক বেঁকে বসল ঋণ দিবেন না । তিনি পড়লেন মহা বিপদে । এরপর তার শ্বশুর তাকে সহযোগিতা করলেন। দুই লাখ টাকার ঋণ দিলেন, পরের বছর সোনালী ব্যাংক থেকে তিনি পেলেন তিন লাখ টাকা। এরপর ইটের ভাটা পাঁচটা হলো, এখন সেখানে বছরে প্রায় ২ কোটি টাকার ইট তৈরি হয়।

এরপর তিনি নিটিং ব্যবসায়ের পরিকল্পনা করলেন কিন্তু ব্যাংক ঋণ দেবে না । এজন্য একজন ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন আপনি মাত্র মেট্রিক পাস, ইটের ব্যবসা করছেন তাই করেন । নিটিং ব্যবসা ১০০ ভাগ রপ্তানি ব্যবসা, বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলতে হব্‌ এটা আপনি পারবেন না। তিনি বোঝাতে লাগলেন যে বিদেশ থেকে যে ক্রেতা আসবে সে মালের কোয়ালিটি দেখবে, আমি ইংরেজি জানি কিনা সেটা দেখবে না আর তাছাড়া ইংরেজি জানা লোক তো আমার থাকবেই কিন্তু বরফ গলল না।

তিনি পরবর্তীতে ভারত থেকে আঠারোটা নিটিং মেশিন কিনে নিয়ে আসলেন এবং কাজ পুরোদমে শুরু করলেন। এক পর্যায়ে ব্যাংকের লোকজন বুঝলো যে ইংরেজি না জেনেও এ লাইনে কাজ করা যায়। সফল হওয়া যা… এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সদয় হলেন, সবকিছু দেখে তাকে এক কোটি পাঁচ লাখ টাকা ঋণ দিলেন। তিনি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন, তার ইন্ডাস্টি থেকে প্রতিবছর এখন রপ্তানি হয় ৪০ কোটি টাকার কাপড়। সেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় তিন হাজার লোকের।এরপর তিনি কসমেটিকস তৈরিতে শুরু করলেন কেয়া নারিকেল তেল দিয়ে, তারপর পাউডার।

তিনি মনে করেন সততা ও পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই , সফলতা আসবেই। সবসময় মনে রাখতে হবে কখনো অন্যকে ঠকিয়ে বড় হওয়া যায় না। তিনি মনে করিয়ে দেন তার সেই মুরগি ব্যবসার বন্ধু কিন্তু এখনো কারখানার কর্মচারী রয়ে গেছেন।

SEO এর ব্যাসিক নিয়ে পরিপূর্ণভাবে আলোচনা করেছিপ্রথমেই বলে রাখি, এই কন্টেন্ট টা সম্পূর্ণ বিগেনার ও মিড লেভেলদের জন্য, এক্স...
18/08/2020

SEO এর ব্যাসিক নিয়ে পরিপূর্ণভাবে আলোচনা করেছি

প্রথমেই বলে রাখি, এই কন্টেন্ট টা সম্পূর্ণ বিগেনার ও মিড লেভেলদের জন্য, এক্সপার্টরা এড়িয়ে যেতে পারেন অথবা পড়তেও পারেন।
বর্তমানে পুরো বিশ্বে অনেক ধরনের পেশা রয়েছে তার মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং অন্যতম একটি পেশা। তথ্য প্রযুক্তি যেমন প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, অনেক মানুষ ইন্টারনেটে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। যার ফলে প্রতিটা কোম্পানি ডিজিটাল এর সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে আর এইজন্নই কোম্পানি গুলোতে যথেষ্ট ডিজিটাল মার্কেটার প্রয়োজন হচ্ছে।
বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। আপনি পৃথিবীতে বাস করছেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। সেই হিসেবে আপনার ব্যবসায় সফলতা পেতে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং সঠিকভাবে করতে হবে। আপনি ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং থেকে তুলনামুলকভাবে কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেকোনো পণ্যের প্রসার ও প্রচার করা যায়।
The Importance of digital marketing
আমরা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট নিয়ে একটু ধারণা লাভ করি। বিশ্বে যেখানে বর্তমানে ৪০০ কোটির বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে এবং তার মধ্যে ৩০০ কোটির বেশি মানুষ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকে। (সূত্র- statista.com )
সেখানে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগনের প্রায় ৮ কোটিরও বেশী মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যাবহার করছে। ( সূত্র- btrc.gov.bd ) সেই সাথে জনপ্রিয় যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি। যেখানে ২০১২ সালে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল মাত্র ৩১ হাজারের একটু বেশি ( সূত্র- btrc.gov.bd ) ।আর সে সময়ে ফেসবুকের ব্যবহারকারী ছিল তো গুটি কিছু মানুষ ।
এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যায় কেন দিন দিন ডিজিটাল মার্কেটিং এত জনপ্রিয় হচ্ছে।
তাছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক, বর্তমানে মাঝারি ও বড় পর্যায়ের প্রায় সব ব্যবসাকে প্রমোট করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হয় এমনকি ছোট খাটো ব্যবসায় গুলোতেও ডিজিটাল মার্কেটার প্রয়োজন হচ্ছে।
আমরা সকালে উঠে প্রথমে কি করি, স্মার্টফোন হাতে নেই, গতকাল ফেইসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম, কতটা লাইক পরেছে, কতটা কমেন্ট পরেছে সেগুলো চেক করি, অথবা অন্য কেউ পোস্ট করলো কিনা, কি পোস্ট করেছে সেইটা দেখার চেষ্টা করি। অনেকেই আবার ঘুম থেকে উঠে অফিসের মেইল চেক করছি, ক্লায়েন্টের কোন মেইল আসছে কিনা দেখছি, ই-কমার্স বাজারে নতুন কোন পন্য আসছে কিনা খুঁজে দেখি, এইভাবে প্রায় সবাই ইন্টারনেটের সাথে জড়িয়ে যাচ্ছি। এতে করে এক পক্ষ্যকে কিন্ত সুযোগ করে দিচ্ছি, আর তারা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটার। তারমানে বুঝতেই পারছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং করার গুরুত্বপূর্ণ উপায় গুলো হচ্ছে
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাউজেশন (SEO)
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM)
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং
কন্টেন্ট মার্কেটিং
কন্টেন্ট অটোমেশন
ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন
ভাইরাল মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং
ক্যাম্পেইন মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
ডাটা-ড্রাইভেন মার্কেটিং
ইন্টারেক্টিভ মার্কেটিং
ই-কমার্স মার্কেটিং
টার্গেটেড রিমার্কেটিং
এবং স্পন্সর মার্কেটিং স্ট্রেটেজি অন্যতম।
এছাড়াও রয়েছে অনেক মার্কেটিং স্ট্রেটেজি, সময়, ট্রেন্ড ও অবস্থা বুঝে মার্কেটিং এর বিভিন্ন কৌশল আপ্লাই করতে হয়, তাহলে বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটা সেক্টর।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম একটি অংশ হচ্ছে এসইও
ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম একটি পার্ট হচ্ছে এসইও। এসইও কাজের চাহিদা রয়েছে অনেক। আজকে শুধু এসইও সম্পর্কে ব্যাসিক পরিপূর্ণভাবে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।
আচ্ছা ডিজিটাল মার্কেটিং এর সংজ্ঞাটা দিয়ে ফেলি তাহলে এসইও টা বুঝতে আরও সহজ হবে। শুধু মার্কেটিং বলতে আমরা কি বুঝি, যেকোনো পণ্য অথবা সেবা, বিজ্ঞাপন বা প্রচারণা করে বিক্রয় করা।
ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে, যেকোনো ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে, প্রধানত ইন্টারনেট এবং আরও অন্যান্য ডিজিটাল টুলস ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যেকোনো পণ্যের বা সেবার বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা করাকে বোঝায়।
অর্থাৎ, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপ যেমনঃ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও), সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (এসইএম), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (এসএমএম), সোশ্যাল মিডিয়া অপ্টিমাইজেশান, ই-মেইল মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-কমার্স মার্কেটিং, ডিসপ্লে এ্যাডভারটাইজিং, টিভি এ্যাডভারটিজিং, মোবাইল এসএমএস এবং এমএমএস, কলব্যাক, এবং ইলেক্ট্রনিক্স বিলবোর্ডসহ আরও প্রযুক্তির মাধ্যমে সঠিক এবং নিখুঁত ভাবে যেকোনো পণ্য বা সেবা নির্দিষ্ট কোনো ক্রেতা বা ভোক্তার কাছে পৌঁছানোকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটা ডিপার্টমেন্ট, এটি হতে পারেন অনলাইনে অথবা অফলাইনে, তবে ডিজিটাল এবং ইলেকট্রনি মিডিয়ার মাধ্যমে হবে এবং বেশির ভাগ কাজ হবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। বেশির ভাগ বলতে বুঝাচ্ছি ৯০% মার্কেটিং ইন্টারনেটে।
এখন কি বুঝলেন, এসইও টা আসলে কি? বলা যায় এসইও হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম, গুরুত্বপূর্ণ এবং বড় পার্ট বা উপায়। ডিজিটাল মার্কেটিং করতে গেলে প্রথমেই এসইও এর কথা সবার আগে আসে। তাহলে আমরা প্রথমে এসইও দিয়েই শুরু করবো। অর্থাৎ এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নেওয়া চেষ্টা করবো।
What is SEO?
এসইও এর ফুল এলাভোরেশন হচ্ছে –
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO – Search Engine Optimization)।
মূল বিষয় গুলো মাথায় রেখে অনেকেই অনেক ভাবে এসইও এর সংজ্ঞা দিয়ে থাকেন, সবগুলোই সঠিক। আমি এসইও এর সংজ্ঞা যেভাবে দিয়ে থাকি সবসময় -
এসইও হচ্ছে এমন কিছু পদ্ধতি, যে পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইটকে প্রোমোট করা যায়।
যদি একটু গভীর ভাবে বলি – এসইও হল কিছু নিয়ম নীতি বা টেকনিক যার মাধ্যমে যেকোনো একটা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের সার্চ ইঞ্জিন (যেমন- গুগল, বিং ইয়াহু) থেকে বেশি পরিমানে ভিজিটর বা ট্রাফিক ফ্রিতে নিয়ে আসা।
এক কথায়, যদি আমরা আমাদের ওয়েবসাইট গুলোতে ট্রাফিক আনতে চাই, তাহলেই এসইও করা দরকার। একটা ওয়েবসাইট কে যদি সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে প্রথম পেইজ এবং প্রথম পজিশনে নিয়ে আসতে পারি, তাহলে ফ্রিতে অনেক ট্রাফিক পাওয়ার সম্ভবনা থাকে। যদি প্রথম পেইজে ও প্রথম পজিশনে আনতে চাই, তাহলেই ওয়েবসাইটকে সঠিকভাবে এসইও করা প্রয়োজন।
খুব সহজ ভাষায় বলছি, আপনার ওয়েবসাইটে ফ্রিতে ভিজিটর নিয়ে আসতে চাইলে এসইও করতে হবে।
এসইও সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জানতে হলে, ধারাবাহিকভাবে পড়ে যেতে হবে এবং সাথে সাথে অনুশীলন ও গুগলে রির্সাচ করতে হবে। কিছু কিছু টেকনিক্যাল ব্যাপার খুব ভালোভাবে মনে রাখতে হবে।
এসইও সম্পর্কে এই সিরিজে বিস্তারিত জানতে পারবেন, আমি যতটুকু জানি ঠিক ততটুকু জানাবো। তারজন্য আপনাকে ধাপে ধাপে পড়ে যেতে হবে।
আচ্ছা যাইহোক, আশাকরি কিছুটা ধারণা পেয়েছেন, এসইও টা কি? আরেকটু সহজ করার চেষ্টা করছি, আমরা গুগলে হাজার হাজার ওয়েবসাইট দেখতে পায়, আপনি যখন কোন একটা কী ওয়ার্ড (ছোট করে বলি, কী ওয়ার্ড হচ্ছে গুগলে বা ইউটিউবে যা লিখে সার্চ দেয় সেই গুলোই এক একটা কী ওয়ার্ড) কী ওয়ার্ড দ্বারা গুগলে সার্চ করবেন, তখন কিন্ত গুগলের প্রথম পেইজে ১০টা ওয়েবসাইট দেখায়, নিচে দেখবেন ২য়, ৩য়, ৪র্থ এইরকম অনেক পেইজে ১০টা ১০টা প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে। কিন্ত আপনি যখন কোন কিছু গুগল থেকে খুঁজে বের করতে যাবেন তখন তো সব ওয়েবসাইটে যাবেন না, তাই না। শুধু প্রথম পেইজে থাকা ১, ২, ৩ নাম্বার এর মধ্যে যেকোনো একটা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করছেন, আপনার কাঙ্খিত তথ্য পাওয়া জন্য।
তাহলে বাকি ওয়েবসাইট গুলো তো ভিজিটর পাচ্ছে না, আর ওয়েবসাইটে ভিজিটর না থাকা মানে, কাস্টমার ছাড়া দোকান, ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে, ওয়েবসাইট দিয়ে বিজনেস করতে হলে অবশ্যই যথেষ্ট ট্রাফিক নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ কাস্টমার নাই, আপনার বিজনেস ও নাই, লাভ ক্ষতি পড়ে হিসাব করবেন। আশা করি এইবার বুজাতে পেরেছেন, না বোঝে থাকলে আবার পড়ুন।
People spend a lot of time developing their websites and designing them. A lot of work goes into making the perfect website. But the small amount of time spent to optimize the posts on the website is easily the most important part. This is where SEO or search engine optimization comes in.
Why need SEO for Online Business?
অনলাইন বিজনেস করার অন্যতম ও প্রধান ধাপ হচ্ছে প্রথমেই একটা ওয়েবসাইট থাকা। আপনি একটা অনলাইন বিজনেস দিয়েছেন, একটা ওয়েবসাইট বানিয়েছেন আপনি বা ডেভেলপার দ্বারা, তারপর এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রয় করবেন অথবা কোন সার্ভিস দিবেন।
এখন আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রয় করার জন্য কাস্টমার প্রয়োজন ( এসইও এর ভাষায় ট্রাফিক)। যেকোনো কাস্টমার ব্যবস্থা করলেই কিন্ত সেল হবে না, অবশ্যই আপনার পণ্য রিলেটেড হতে হবে। অর্থাৎ আপনার টার্গেটেড লোকদেরকে জানাতে হবে আপনার একটা বিজনেস আছে। আর ফ্রিতে জানানোর মাধ্যমটাই হচ্ছে এসইও। এসইও ছাড়া আপনি আপনার বিজনেস প্রমোট করতে পারবেন না, মার্কেটিং করার অন্যতম উপায় হচ্ছে এসইও। এইটাও বলতে পারি যে, সঠিক এসইও ছাড়া আপনি অনলাইনে আপনার বিজনেসের মার্কেটিং করতে পারবেন না।
তাই অনলইনে ব্যবসা শুরু করে প্রতিষ্ঠা করতে হলে, যেকোনো অনলাইন ব্যবসাকে ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে হলে ওয়েবসাইট দরকার, আর যেখানেই ওয়েবসাইট সেখানেই এসইও প্রয়োজন।
Why SEO is so important for any website?
আগের কথাই, আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর না থাকলে, সেই ওয়েবসাইট দিয়ে কিছুই করতে পারবেন না। ওয়েবসাইট খুলে লাভ নেই যদি পর্যাপ্ত ভিজিটর না থাকে এবং পর্যাপ্ত ভিজিটর ছাড়া আপনি আপনার পন্য সেল করতে পারবেন না, ট্রাফিক ছাড়া ওয়েবসাইট মানে, কাস্টমার ছাড়া দোকান। তাই প্রতিটা ওয়েবসাইটকেই এসইও করতে হবে। প্রতিটা ওয়েবসাইটকে খুব গুরুত্ব সহকারে এসইও করা আবশ্যক, যদি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে চান বা আপনার কোন পন্য বা সার্ভিস সেল করতে চান।
SEO as a carrier
কেন ক্যারিয়ার হিসেবে এসইও কে বেঁচে নিবেন? এইটা কি আধৌ ভালো ডিসিশন হবে আপনার জন্য? ভবিষ্যতে কি এইটার ভ্যালু থাকবে? চাকরির ক্ষেত্র কেমন আছে বাংলাদেশে বা বিশ্বে? এসইও শিখে কোথায় কোথায় চাকরি করা বা কাজ করা যাবে। এসইও এক্সাপার্ট হয়ে কেমন ইনকাম করা যায়। এইরকম অনেক প্রশ্নই আপনার মনে থাকতে পারে।
আসলে, এক কথায় যদি বলি – এসইও এক্সপার্টদের বর্তমানে অনেক ভ্যালু রয়েছে। একজন দক্ষ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারের কাজের ক্ষেত্রের অভাব নেই দেশে বা সারা বিশ্বে বলেন। আপনি চাইলে অনলাইনে ও কাজ করতে পারেন অথবা অফলাইনে কোন কোম্পানির সাথে ও কাজ করতে পারেন। তারজন্য অবশ্যই আপনাকে এসইও এক্সপার্ট হতে হবে এবং এ টো জেড খুব নিখুঁত ভাবে জানতে হবে। বর্তমান সময়ে একটি ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সময় এবং কাজের ধরনের এই পরিবর্তনে যুগোপযোগি পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। যারা এই পেশার সঙ্গে জড়িত তাদের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার বলা হয় বা এসইও এক্সপার্ট বলা হয়।
বাংলাদেশেই হাজার হাজার তরুণ তরুণী সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজার হিসেবে প্রতি মাসেই হাজার হাজার ডলার আয় করছে। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন, অন্য কোন দেশের সাথেও সরাসরি ঘরে বসে কাজ করতে পারবেন অনালাইনে। হাঁ ভবিষ্যতেও এইটার ভ্যালু থাকবে। যতদিন ওয়েবসাইট থাকবে, ইন্টারনেট থাকবে, ফেইসবুক, ইউটিউব থাকবে ঠিক ততদিন এসইও এর দরকার হবে, ততদিন এসইও এর কাজ পাওয়া যাবে।
আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসে এ দেখা গেছে প্রায় ৫ হাজারের অধিক সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ পাওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সার.কম অনলাইন মার্কেটপ্লেসটিতেও প্রায় দুই হাজারের অধিক প্রজেক্ট রয়েছে। এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফাইবার.কম এখানেও এসইও রিলেটেড ৫ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০/২০০০ ডলারের সার্ভিস দেওয়া যায়। এগুলো ঘন্টাচুক্তিতে বা ফিক্সড প্রাইসে করা যায়। এছাড়া সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজারকে সম্ভব হলে লোকাল মার্কেটের কিছু কাজ করে নিজস্ব ব্র্যান্ডিং ভ্যালু বাড়ানো উচিত। এতে জাতীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে কাজ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা থাকে। লোকাল বড় বড় কোম্পানি আপনাকে হায়ার করে নিবে যখন অনেক এক্সপিরিয়েন্স হবে। বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি এসইও এক্সপার্ট হায়ার করে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।
What can be done after learning SEO?
এসইও শিখে কি করবেন, এত কষ্ট করে শিখে লাভ কি হবে? দিনের পর দিন রিসার্চ করে কি করবেন? আপনি কি কি ধরনের কাজ করতে পারবেন? সহজ ভাষায় যদি বলি, এসইও শিখে কিভাবে আপনি ইনকাম করবেন? এইরকম ও প্রশ্ন আপনার মনে আসতে পারে।
আপনার অনলাইন কোন বিজনেস থাকলে, সেইটাকে আরও উন্নত করতে পারবেন, এসইও দ্বারা বিজনেসের সেল বাড়াতে পারবেন। Anything online that actually require traffic, online a website, blogging, e-commerce website, affiliate marketing etc.
এসইও শিখার পর কি ধরনের কাজ করতে পারবেন, বিস্তারিত জানুন
০১। আপনি অনলাইনে ব্যবসা করতে পারবেনঃ
হাঁ, আপনি চাইলে নিজের একটা ব্যবসা অনলাইনে করতে পারবেন এসইও শিখার পর। অফলাইনে তো হাজার হাজার বিজনেস দেখছেন প্রতিষ্ঠা হতে। তবে বর্তমানে অনলাইনে ও অনেক বিজনেস দিন দিন প্রতিষ্ঠা হচ্ছে। অনেকেই ই কমার্স বিজনেস করছে, আপনি ও চাইলে করতে পারবেন। এসইও জানা থাকলে খুব ভালো ভাবে মার্কেট ধরতে পারবেন এবং নিজের ব্যবসাকে প্রমোট করতে পারবেন। নিজের কোন ওয়েবসাইট থাকলে সেখানেও যেকোনো সার্ভিস প্রোভাইড করতে পারবেন। ধরুন আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঘড়ি সেল করবেন, তাহলে একটা ওয়েবসাইট ওপেন করতে পারেন, এবং এসইও করার মাধ্যমে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারবেন, আর পর্যাপ্ত টার্গেটেড ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারলে ঘড়ি গুলো খুব সহজেই সেল করতে পারবেন।
০২। এসইও শিখে আপনি ব্লগিং করতে পারবেনঃ
এসইও শিখে আপনি বিভিন্ন ধরনের সিংগেল নিস সাইট বা মাল্টি নিস সাইট তৈরি করতে পারবেন। এককথায় যাকে আমরা ব্লগিং বলে থাকি, হাঁ ব্লগিং করে বর্তমানে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে দক্ষ এসইও এক্সপার্টরা। ব্লগিং কাকে বলে? কোন একটা টপিক বা বিষয় সম্পর্কে প্রতিনিয়ত ধারাবাহিকভাবে আর্টিকেল পাব্লিশ করাকেই ব্লগিং বলে। ধরুন আপনি একজন একাউন্টিং বা ম্যানেজমেন্ট এর ছাত্র, আপনি চাইলে এই বিষয় গুলোর উপর বিভিন্ন ধরনের কার্যকরী তথ্য দিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন, প্রতিনিয়ত আপনার ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল পাব্লিশ করাকে ব্লগিং বলে। ব্লগিং করে যথেষ্ট ইনকাম করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে বিভিন ধরনের ইনফোরমেটিভ ও কার্যকরী তথ্য দিয়ে বা যেকোনো ধরনের সেবা দিয়ে শুরু করতে পারবেন আপনার নিজস্ব ব্লগিং সাইট। সেখান থেকে অ্যাডসেন্সে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং এ ট্রাফিক নিয়ে আসতে হলে অবশ্যই সবগুলো কন্টেন্টকে এসইও করতে হবে। আর ট্রাফিক পর্যাপ্ত হলে অ্যাডসেন্স ছাড়াও আরও অনেক উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইটের টার্গেট হয় লোকাল তাহলে লোকাল কোন কোম্পানির অ্যাড দিয়ে ও ইনকাম করতে পারবেন। যদি গ্লোবালি ওয়েবসাইট বানান, তাহলে অ্যাডসেন্স দিয়ে অনেক ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও রয়েছে মিডিয়া.নেট তবে তার জন্য অবশ্যই প্রথম বিশ্বের দেশ গুলোতে থেকে ট্রাফিক আনতে হবে। আর এইজন্য়ই আপনার ভালো ভাবে জানা উচিত এসইও কিভাবে করতে হয়।
যারা ব্লগিং শুরু করছেন, তাদের উদ্দেশ্যে -
"একটা প্রধান কথা সবসময় মাথাই রাখা উচিত, সেটা হচ্ছে সঠিক, কোন কিছু লেখার সময় সৎ এবং নির্ভুল তথ্য দিতে হবে, কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভুল এবং ব্রিভান্তিকর তথ্য দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ, তর্ক বিতর্কের বা মিথ্যা বিভ্রান্তিকর কোন আর্টিকেল দেওয়া যাবে না।"
ব্লগিং ওয়েবসাইট বানিয়ে অনেক ভাবে আয় করা যায়, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে ইনকাম করা।
AdSense পাবার সবচেয়ে সহজ উপায়
১. ইংরেজী কন্টেন্ট হলে কপি ফ্রি ৬-১০টা ইউনিক পোস্ট করুন। বাংলা হলে ১০-১৫টা ইউনিক পোস্ট করুন।
২. প্রতিটা পোস্টে অন্তত একটা পিকচার রাখন, ২/৩ টি হলে ভালো হয় এবং পিকচার গুলোর এসইও করুন।
৩. সাইটের থিম/ট্যামপ্লেট/ডিজাইন অতিরিক্ত গর্জিয়াস করবেণ না, চেষ্টা করবেন একদম সিম্পল রাখতে।
৪. সাইটের ল্যান্ডিং/হোম পেইজ এর লোডিং টাইম যাতে কম থাকে সেদিকে লক্ষ রাখুন।
৫. Contact Us, About Us, Privacy Policy এই ৩টা পেইজ অবশ্যই থাকতে হবে।
৬. Google এর নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম Blogger এ সাইট হলে Adsense পাওয়ার সম্ভাবনা অন্য প্ল্যাটফর্ম এর তুলনায় ১০-২০% বেশি। তবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে আমরা করবো, কারণ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে করলে সহজেই এসইও করতে পারবো। যেহেতু এসইও ছাড়া উপায় নাই, তাই যে সাইট দিলে সহজেই এসইও করতে পারবো, সেটা দিয়ে করবো, অর্থাৎ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে সাইট তৈরি করবো।
৭. সাইট অবশ্যই খুব ভালোভাবে Google Search Console এ সাবমিট করা থাকতে হবে।
৮. AdSense এপ্লাই করার সময় সাইটে যেনো কোন এডাল্ট কন্টেন্ট এবং অন্য কোম্পানির Ad/Affiliate Link/Promote Link etc. না থাকে।
৯. AdSense এপ্লাই করার সময় সাইটে কোন কিছুর ডাউনলোড লিংক পোস্ট না করাই ভালো। কারন এতে গুগল মনে করে আপনি ঐ এপ বা প্রোডাক্ট টাকে প্রমোট করছেন।
এই নিয়মগুলো মেনে আবেদন করলে ইনশাআল্লাহ ১-৩ দিনের মধ্যেই এপ্রুভাল ইমেইল পেয়ে যাবেন। এবং ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন। এখন যত ট্রাফিক নিয়ে আসবেন, তত অ্যাড এ ক্লিক পরবে এবং তত ইনকাম করতে পারবেন।
০৩। এসইও এর সার্ভিস দিতে পারবেনঃ
আপনি এসইও এক্সপার্ট, ইনকামের কথা ভাবছেন? এসইও শিখে টাকা ইনকাম করার অন্যতম উপায় হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানি বা ক্লায়েন্টকে এসইও এর সার্ভিস দেওয়া। ঘরে বসে অনলাইনে এখন সারা বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে এসইও এর সার্ভিস গুলো দিয়ে যথেষ্ট ডলার ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া লোকাল কোম্পানি তো আছেই। আপনি চাইলে প্রজেক্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন, চাইলে অফিসে গিয়ে সার্ভিসেস দিতে পারবেন। এখন হইতো বলবেন, এসইও শিখে কি কি সার্ভিস দেওয়া যায়। কোম্পানির প্রয়োজন অনুযায়ী, নিস আইডিয়া দিতে পারবেন, কীওয়ার্ড রির্সাচ করে দিতে পারবেন, কোম্পিটিটর এনালাইসিস করে দিতে পারবেন, তাছাড়া সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে অন পেইজ এসইও , অফ পেইজ এসইও, বা সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট এর অডিট করে দিতে পারেন। বিস্তারিত আরও জানতে পারবেন, যখন এসইও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। শুধু লেগে থাকেন, গুগল ইউটিউবে রির্সাচ করেন আপডেট থাকেন নিয়মিত।
০৪। অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে পারবেনঃ
এসই শিখে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন, যেইটা আমরা ফ্রীলাঞ্চিং বলে থাকে। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেট প্লেস হচ্ছে, আপওয়ার্ক, ফ্রীলান্সার, ফাইবার, পিপল পার আওয়ার সহ আরও অনেক অনলাইনে মার্কেটপ্লেস রয়েছে। যেখানে আপনি এসইও এর বিভিন্ন সার্ভিসেস দিতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে কাজ শিখে মার্কেটপ্লেস গুলোতে যেতে হবে। সেখানে যারা কাজ করে তারা অনেক এক্সপার্ট, তাছাড়া যেহেতু আপনার আমার মতো আরও হাজার হাজার এসইও এক্সপার্ট কাজ করবে, তাই কাজ পাওয়াটাও একটু কঠিন হয়ে পরবে। তবে যতদিন যাবে ঠিক অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পাবে তত কাজ পাবেন। তারজন্য কাজ করে লেগে থাকতে হবে, রির্সাচ করতে হবে। অন্যরা কিভাবে কাজ নিচ্ছে ক্লায়েন্ট থেকে সেগুল ভালোভাবে এনালাইসি করতে হবে।
০৫। কোন লোকাল কোম্পানিতে জব করতে পারবেনঃ
এসইও এক্সপার্ট হয়ে লোকাল কোন কোম্পানির সাথে সরাসরি কাজ করতে পারেন। তাদের ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসার জন্য আপনাকে হায়ার করবে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর কাজ পাওয়া যাচ্ছে এসইও এক্সপার্টদের, নির্দিষ্ট কোন সালারি দিয়ে হায়ার করছে এসইও এক্সপার্টদের। অথবা আপনি প্রজেক্ট আকারেও কাজ করতে পারবেন। এইটা নিশ্চিত রাখেন যে এসইও নিয়ে আগামিতে আমাদের দেশের অনেক জব পাওয়া যাবে। কারণ দিনের পর অনেকেই ওয়েবসাইট তৈরি করছে, তাহলে কেনই বা এসইও শিখবেন না। যারা জব পছন্দ করেন তারাও কাজ করতে পারবেন প্রজেক্ট আকারে।
০৬। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেনঃ
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে কিছু জানেন কি? অনেক মানুষ রয়েছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট করে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। সহজ করে স্বল্প ভাষায় বলি, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে – আপনার ওয়েবসাইট দ্বারা অ্যামাজনের মতো যারা কমিশন দেয় বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ব্যবস্থা রেখেছে তাদের কোন প্রোডাক্ট সেল করে দিবেন। অর্থাৎ আপনার যদি একটা নিস ওয়েবসাইট থাকে বা তৈরি করেন এবং সেখানে অ্যামাজনের কোন প্রোডাক্টের রিলেটেড কন্টেন্ট দেন, এবং পর্যাপ্ত টার্গেটেড ট্রাফিক নিয়ে আসেন তারপর তারা যদি আপনার ওয়েবসাইট থেকে পণ্য কিনার জন্য অ্যামাজন ওয়েবসাইট যায় এবং আপনার রেফারেন্সে কোন কাস্টমার যদি অ্যামাজন থেকে প্রোডাক্ট কিনে, তাহলে অ্যামাজন আপনাকে কিছু কমিশন দিবে এইটাই হচ্ছে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেকোনো ইকমার্সের সাথে করতে পারবেন। তাদের পণ্য সেল করে দিবেন তার বিনিময়ে নির্দিষ্ট একটা কমিশন পাবেন।
০৭। এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারবেনঃ
ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার অন্যতম উপায় হচ্ছে কন্টেন্ট, অর্থাৎ ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কন্টেন্টের ব্যবস্থা করতে হবে। কন্টেন্ট কি? একটা ওয়েবসাইট আমরা যা দেখি সবগুল এক একটি কন্টেন্ট। যেমনঃ ইমেজ, ভিডিও, আর্টিকেল, ইত্যাদি হচ্ছে কন্টেন্ট। আর্টিকেল রাইটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এসইও জানতে হবে। অর্থাৎ গুগলে রাঙ্ক করার জন্য এবং ভিজিটর বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল রাইটিং করতে হবে। বর্তমানে এসইও ফ্রেন্ডলি রাইটিং এর জন্য অনেক বড় বড় কোম্পানি দক্ষ রাইটার খুঁজে। এসইও এর সাথে রাইটিং এর সামঞ্জস্য থাকলে ও অনেকেই এসইও এবং এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট রাইটিংকে আলাদা আলাদা পেশা হিসেবে নিয়ে থাকে। আবার অনেকেই একসাথে কাজ করে। আপনি যদি ইংলিশে দক্ষ থাকেন এবং লেখা লিখি করার অভ্যাস থাকে, তাহলে এই পেশাটাকে নিয়ে পারেন। এসইও শিখতে হবে প্রথমে তারপর এসইও ফ্রেন্ডলি রাইটিং এ এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনেক কাজ পাওয়া যায় রাইটিং এর। অনেকেই ১০০০ শব্দের জন্য ১০০০ টাকা নিয়ে থাকে আবার হাই কোয়ালিটি রাইটাররা ১০০০ শব্দের জন্য ১৫০০ থেকে ২০০০ পর্যন্ত নিয়ে থাকে। এছাড়াও বর্তমানে বাংলা ওয়েবসাইট বারার কারনে বাংলা রাইটিং এর ও প্রয়োজন পড়ে দেশে। এক কথায়, আপনাকে আগে এসইও জানতে হবে তারপর এসইও ফ্রেন্ডলি রাইটিং করতে পারবেন।
০৮। কোন আপস এর এসইও সেবা দিতে পারবেনঃ
আপস ছাড়া মোবাইল অচল আমরা সবাই জানি, বর্তমানে আপস এর জনপ্রিয়তা অনেক যা বলার অপেক্ষা রাখে না। এপস প্রমোশনের জন্য আপনি কাজ করে দিতে পারবেন।
০৯। অনলাইনে সবকিছুতে যেখান ভিজিটর প্রয়োজন, সেখানেই কাজ করতে পারবেনঃ
অনালাইনে যেসব সাইটে ভিজিটর দরকার হবে, সেসব সাইটেই কাজ করতে পারবেন। ইকমার্স ওয়েবসাইট এর সেল বাড়িয়ে দিতে পারেন এসইও করে। এছাড়াও যেকোনো ওয়েবসাইটের কাজ করতে পারবেন, প্রমোশনের জন্য অবশ্যই আপনাকে হায়ার করবে, যদি এক্সপার্ট হন।
How to I become an SEO specialist?
এসইও বিশেষজ্ঞ হওয়ার কিছু টিপস বলে দেয়, আসলে কিভাবে ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে বা আগাতে পারলে, একজন প্রফেশনাল এসইও এক্সপার্ট হওয়া যায়।
এইরকম প্রশ্ন পেলে আমি প্রথমেই যে কথাটি বলে থাকি, আপনাকে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে সার্চ করার অভ্যাস থাকতে হবে, গুগল, ইউটিউব এবং ফেইসবুকে যেকোনো কার্যকরী তথ্য খুঁজে বের করার সক্ষমতা থাকতে হবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভিজিট করে জ্ঞান আহরন করতে হবে, যেকোনো বিষয় সম্পর্কে জানতে গুগল করতে হবে। এবং বেশি বেশি অথেনটিক কন্টেন্ট পড়তে হবে। (কন্টেন্ট কি? একটা ওয়েবসাইটে যা থাকে সবকিছুই একটা একটা কন্টেন্ট)। সবার নিচে অনেক গুলো সাইট এর লিস্ট দিয়েছি, যেখানে এসইও ও মার্কেটিং নিয়ে বিস্তারিত দেওয়া আছে। সেগুলো পড়তে হবে প্রতিনিয়ত এবং ইউটিউব থেকে এসইও ও মার্কেটিং রিলেটেড ভিডিও টিউটরিয়াল দেখতে হবে। তাছাড়া এসইও শিখার পর গুগলের এর সব অ্যালগোরিদমের সাথে আপনাকে ও আপডেট থাকতে হবে। অর্থাৎ এক কথায় এসইও তে বিশেষজ্ঞ হতে হলে, আপনাকে আপডেট থাকতে হবে এবং গুগলে রির্সাচ করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর যাত্রা এসইও দিয়ে শুরু করুন, কেন বলে থাকি?
নতুন সদস্য গ্রুপে এসেই পোস্ট করেন ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবো? অপরদিকে কিছু তাবিজ ব্যবসায়ীরা কমেন্টে এসে বলে ইনবক্সে আসো, ফুল ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স ফ্রিতে? তখন আমার বলতে ইচ্ছা করে, ডিজিটাল মার্কেটিং কি কলা যে ছোলাও আর খাও।
কেন একেবারে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে না করি
১) ডিজিটাল মার্কেটিং পরিপূর্ণভাবে শিখতে হবে অনেক উপায় রয়েছে, সবগুলো সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকবে হবে, তবে গুরুত্বপূর্ণ ২০ টির মতো স্ট্রেটেজি কাজে লাগে এবং এইগুলোর সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকবে হবে।
২) আমাদের বাঙ্গালীদের ধৈর্য অনেক কম, খুব অল্পে সময়ে ডলারের চিন্তা করতে থাকি, আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবকিছু একসাথে শিখতে গেলে যথেষ্ট সময় লেগে যায়, সেগুলো আবার বাস্তবায়ন করতে সময় প্রয়োজন। যার ফলে হাল ছেড়ে দেওয়ার সম্ভবনা থাকে।
প্রথমেই এসইও শিখতে বলি কেন?
১) ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া যায় এসইওতে।
২) এসইও এর কাজের চাহিদা আছে এবং বাজেট সবসময় বেশি থাকে।
৩) ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম অংশ হচ্ছে এসইও।
৪) পৃথিবীতে যতদিন ওয়েবসাইট থাকবে ততদিন এসইও এর কাজ থাকবে।
৫) এসইও শিখতে পারলে প্যাসিব ইনকামের বড় একটি উৎস অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যেতে পারে খুব সহজেই।
৬) আপনি চাইলে এসইও গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ কিওয়ার্ড রিসার্চ (২ মাস একটানা সময় দিলেই শিখতে পারবেন, এক্সপার্ট হতে একটু সময় লাগতে পারে) কিওয়ার্ড রিসার্চ করেই আপনি ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন।
আমার মেইন পয়েন্ট হচ্ছে, ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটা সেক্টর, যেকোনো একটা দিয়ে জার্নি শুরু করতে পারেন, আপনার পছন্দ হলে, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং দিয়ে যাত্রা শুরু করতে পারেন, ইমেল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং দিয়েও শুরু করতে পারেন।
তাই এখন থেকে নতুনদের কাছ থেকে প্রশ্ন পাবো, কিভাবে এসইও শিখতে হয়, কোথায় এসইও শিখবো এইরকম প্রশ্ন। ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চাই, কিন্ত আমি নতুন, কিছুই জানি না কোথায় থেকে শুরু করবো, বেসিক গুলো কোথায় থেকে শিখবো? ধারাবাহিকভাবে কোনটা দিয়ে শুরু করলে ভালো হবে? প্রথম কোনটা শিখতে হবে?
আপনারা ইতোমধ্যে জানেন, ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটা ডিপার্টমেন্ট, একেবারে শিখা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
তাদের জন্য আমার ছোট একটা টিপস, নিচে দেখেন প্রায় ৪০টা প্রশ্ন দিয়েছি। প্রশ্ন গুলো প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে একটা একটা করে রিসার্চ করতে হবে, গুগল, ইউটিউবে।
উদাহরণসরূপ -
=> What is Digital Marketing? এই কীওয়ার্ড টা প্রথমে নিবেন, তারপর গুগলে সার্চ দিবেন, যে ওয়েবসাইট গুলো আসবে, সেগুলো থেকে প্রথম ৫/৬ টা সাইটে ভিজিট করবেন এবং মনোযোগ সহকারে প্রতিটা কন্টেন্ট পড়ার চেষ্টা করবেন।
=> গুগলে রিসার্চ করার পর ইউটিউবে যাবেন, একই ভাবে সার্চ করবেন, আর ভিডিও দেখার চেষ্টা করবেন। আশা করি, অনেকটা ধারণা পেয়ে যাবেন। অন্নতপক্ষে বেসিক একটা স্বচ্ছ ধারণা পাবেন।
=> এইভাবে ৪০টা প্রশ্ন রিসার্চ করুন, ধাপে ধাপে।
(ধন্যবাদ)
01. What is Digital Marketing?
02. What is the difference between digital marketing and internet marketing?
03. What is the difference between digital marketing and traditional marketing?
04. What are the types of digital marketing?
05. What are the benefits of digital marketing
06. Why digital marketing is so important?
07. Is Digital Marketing the future?
08. What jobs are in digital marketing?
09. What skills do you need for digital marketing?
10. How to become a digital marketer?
11. What is the Website?
12. What are domain and hosting?
13. How to buy domain and hosting?
14. What is a niche?
15. What is Blog?
16. What is the difference between website and blog?
17. Blog or website which is better?
18. What is the difference between blog and vlog?
19. How to start an online blog?
20. The free website creates the list.
21. What is SEO?
22. What is SEM?
23. What is SMM?
24. What is PPC?
25. What is CPC?
26. What is Email Marketing?
27. What is Affiliate Marketing?
28. What is CPA Marketing
29. What is Content Marketing?
30. What is Inbound Marketing?
31. What is E-commerce marketing?
32. What is the difference between SEO and SEM
33. What is the difference between SEO and SMM
34. What is the difference between SEO and PPC
35. What is the difference between PPC and CPC
36. Which is better SEO or SEM?
37. Why SEO and SMM are more important?
38. Digital Marketing glossary.
39. Introduce Digital Marketing experts in the world.
40. Some important websites for learning Digital Marketing update.
Types of SEO. (From Business Perspective)
Busines perspective এ এসইওকে ২ ভাবে ভাগ করা যায়। ১) লোকাল এসইও ২) গ্লোবাল এসইও।
১) অনলাইনে সার্চ ইঞ্জিন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছে ভিজিটরদের সবচেয়ে সঠিক ও নিখুঁত সার্চ রেজাল্ট প্রদানের জন্য। এ কারণে সাধারণ এসইও’র পাশাপাশি লোকাল এসইও সার্চ ইঞ্জিনগুলির কাছে এখন সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
লোকাল এসইও (লোকাল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) হলো কোন নির্দিষ্ট অডিয়েন্সকে টার্গেট করে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে র‌্যাংক করানোর জন্য অপটিমাইজ করা। এটা সত্য যে একটি ওয়েবসাইট আপনাকে অনলাইনে সমগ্র বিশ্বের অডিয়েন্সকে টার্গেট করার সুবিধা দেয়। কিন্তু আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যদি শুধুই অনলাইন ভিত্তিক না হয়ে থাকে, তাহলে আপনার জন্য লোকাল এসইও খুবই প্রয়োজনীয়।
অনেকেরই এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা লোকাল বিজনেস যেমন দোকান, সার্ভিস সেন্টার থেকে থাকে যেখানে তারা অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে সেবা প্রদান করে থাকেন। লোকাল এসইও এই কাজটিকেই আরও সহজ করে তোলে যাতে আপনার গ্রাহকরা সহজেই আপনাকে খুঁজে পায়।
যখন আমরা কোন নির্দিষ্ট শহর বা দেশ কেন্দ্রিক কোন কিছু গুগল এ খুঁজে থাকি তখন তাকে লোকাল সার্চ বলা যায়, আর সেই সার্চ এ নিজের ওয়েবসাইট এর অবস্থান এর জন্য ওয়েবসাইট কে যে পদ্ধতিতে এসইও করা হয় তাকে লোকাল এসইও বলে।
লোকাল সার্চ দুই ধরণের হয়
যেমন আপনি সার্চ করলেন –
১. SEO Service Provider ……… আপনার IP এর উপর নির্ভর করে আপনার কাছাকাছি যে সব SEO Service Provider আছেন তাদের গুগল দেখাবে।
২. SEO Service Provider in Mirpur ……… মিরপুর এর যে সব SEO Service Provider-দের দেখাবে।
২) গ্লোবাল এসইও।
গ্লোবাল এসইও হচ্ছে বিশ্বব্যপী টার্গেট নিয়ে করা হয়। মানে, আপনার ওয়েবসাইটকে সাড়া বিশ্বজুড়ে অপ্টিমাইজেশন করাই হচ্ছে গ্লোবাল এসইও। এই ক্ষেত্রে আপনাকে আসতে হবে google.com এর টপে। তবে একটা তথ্য জেনে নেয়া ভাল যে, গুগল ব্যবহৃত হয়, সাড়া প্রথিবির স্ট্যান্ডার্ড সার্চ ইঙ্গিন হিসেবে এবং এতা আমেরিকার লোকাল সার্চ ইঙ্গিন হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
09. Types of SEO. (From Work Perspective)
Word Perspective a এসইওকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়,
01. on page SEO
02. Technical SEO
02. off Page SEO
What is on page SEO
একটু সহজ করে বলে দেয়, একটা ওয়েবসাইট এর ভিতরে যে কাজ গুলো করা যায়, সবই হচ�

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Syed Tajul Islam Nayon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share