Wmarketings

Wmarketings Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Wmarketings, Social Media Agency, .

Top 10 Sites for your career1. Linkedin. com2. Indeed. com3. Naukri4. Monster5. JobBait6. Careercloud7. Dice8. CareerBui...
14/01/2022

Top 10 Sites for your career

1. Linkedin. com
2. Indeed. com
3. Naukri
4. Monster
5. JobBait
6. Careercloud
7. Dice
8. CareerBuilder
9. Rozee. pk
10. Glassdoor

Top 10 Tech Skills in demand

1. Machine Learning
2. Mobile Development
3. SEO/SEM Marketing
4. Web development
5. Data Engineering
6. UI/UX Design
7. Cyber-security
8. Graphic designing
9. Blockchain
10. Digital marketing

Top 11 Sites for Free Online Education

1. Coursera
2. edX
3. Khan Academy
4. Udemy
5. iTunesU Free Courses
6. MIT OpenCourseWare
7. Stanford Online
8. Codecademy
9. ict it
10 ict iitk
11 NPTEL

Top 10 Sites to learn Excel for free

1. Microsoft Excel Help Center
2. Excel Exposure
3. Chandoo
4. Excel Central
5. Contextures
6. Excel Hero b.
7. Mr. Excel
8. Improve Your Excel
9. Excel Easy
10. Excel Jet

Top 10 Sites to review your resume for free

1. Zety Resume Builder
2. Resumonk
3. Resume dot com
4. VisualCV
5. Cvmaker
6. ResumUP
7. Resume Genius
8. Resume builder
9. Resume Baking
10. Enhance

Top 10 Sites for Interview Preparation

1. Ambitionbox
2. AceThelnterview
3. Geeksforgeeks
4. Leetcode
5. Gain
6. Careercup
7. Codercareer
8. interview
9. InterviewBest
10. Indiabix

Top 5 freelancing website
1. Fiverr. com
2. Upwork. con
3. Guru. com
4. worksheet com
5. Freelancer . com

Top best free graphic design online site
1. Canva. com

Top Site for your Portfolio:
1. Dribble
2. Behance

27/08/2021

মার্কেটিং এর অনেক গুলো অংশ আছে, এর মধ্যে একটি হচ্ছে আপনার ব্র্যান্ড/পণ্যকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া, বিক্রি বাড়ানো। কখনো এটি ডিরেক্ট রেসপন্স মার্কেটিং আবার কখনো লঙ টার্ম ব্র্যান্ড এওয়ারনেস তৈরি করা। আপনার ব্র্যান্ড মেসেজকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। যেমন এপল শুনলেই ফিলিং আসে এক্সপেন্সিভ কিন্তু হাই কোয়ালিটি প্রোডাক্ট।

একটি ব্র্যান্ডকে সফল করতে গেলে অনেক গুলো যায়গাতে একসাথে কাজ করতে হয়। মার্কেটিং নিয়ে যেমন কাজ করতে হয়, আবার পণ্যের কোয়ালিটি ইম্প্রুভমেন্ট নিয়েও কাজ করতে হয়। কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে ভাবতে হয়। আবার ইন্টারনাল কাস্টমার (টিম মেম্বার) তাদেরকে নিয়েও ভাবতে হয়।

হারিয়ে যাওয়া অনেক গুলো ব্র্যান্ডকে যদি আপনি এনালাইসিস করেন দেখবেন দুটি বিষয় কমন।

কেউ মার্কেটিং নিয়ে অনেক ভেবেছে, কিন্তু পণ্যের কোয়ালিটি ইম্প্রুভমেন্টে ছিল উদাসীন, আবার আরেকটি গ্রুপ যারা পণ্যের কোয়ালিটি নিয়ে প্রচুর কাজ করেছে কিন্তু মার্কেটিং এর গুরুত্ব উপলব্ধি করেনি।




©
Nahid Hasan
Founder, Bizcope

প্রোডাক্ট সেলের জন্য ফেসবুক বুস্টিং এবং ফটোগ্রাফি সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ....ভুল হচ্ছে না কোথাও? হাজার হাজার টাকা ইনভেস্ট...
06/01/2021

প্রোডাক্ট সেলের জন্য ফেসবুক বুস্টিং এবং ফটোগ্রাফি সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ....

ভুল হচ্ছে না কোথাও? হাজার হাজার টাকা ইনভেস্ট করছেন? ফেসবুক অ্যাড দিচ্ছেন? বিভিন্ন লোকেশনে অ্যাড দিচ্ছেন, বিভিন্ন টারগেটিং করে অ্যাড দিচ্ছেন, বিভিন্ন অ্যাড অবজেক্টিভে অ্যাড দিচ্ছেন তারপর ও সেল হচ্ছে না!! আসলেই অবাক করা ব্যাপার তাই না?? এবং হতাশাজনক অবশ্যই।
আচ্ছা সমস্যা ফেসবুক অ্যাডে না হয়ে সমস্যা অন্য যায়গায় না তো? আমার মনে হয় সমস্যা অন্য জায়গায়। ফটোগ্রাফিতে।
আমি প্রচুর অ্যাড আমার নিজের টাইমলাইনে দেখি যারা রেগুলার অ্যাড দেয় কিন্তু তাদের ছবির মান ভালো নয়। এবং সেগুলা দেখে একদম ই উৎসাহ পাই না অর্ডার করতে সেখানে যতই ডিসকাউন্ট অথবা অফার থাকুক না কেন।
ছবির মান ভালো না হলে সেল কেন হবে না এখানে ৩টা দিক দিয়ে ব্যাপার টা বুঝানোর চেস্টা করি...
কাস্টোমারের দৃষ্টি আকর্ষণ
ফেসবুকের দিষ্টি আকর্ষণ
অনলাইনে আমরা শুধু দেখেই প্রোডাক্ট কিনে ছুঁয়ে না।

কাস্টোমারের দৃষ্টি আকর্ষণ
একটা পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ৮০% মানুষ একটা জিনিস ছবি দেখে মনে রাখে আর ২০ % মানুষ মনে রাখে কোন কিছু পড়ে, এখান থেকে কিছুটা বুঝতে পারছেন কতটা গুরুত্বপূর্ণ আপনার প্রোডাক্ট এর ছবি।
আপনি হাজার হাজার টাকার বুস্ট করছেন, ফেসবুকের ডিউটি কিন্তু আপনার প্রোডাক্ট সেল করিয়ে দেয়া না, সে শুধু আপনার প্রোডাক্ট মানুষকে দেখাবে, এখন মানুষ দেখলো তারপর যদি সেটা কেউ পছন্দ না করে সেটার জন্য দায়ী কিন্তু ফেসবুক না দায়ী আপনার ফটোগ্রাফি।
ফেসবুকের দিষ্টি আকর্ষণ
ফেসবুক অ্যাডে কন্টেন্টের মানের উপর পয়েন্ট আছে, যেটাকে "Content quality" বলা হয়ে থাকে। সেখানে আপনি যদি লো রেজুলেশন এবং ভালো মানের ছবি আপলোড না করেন তাহলে আপনার পয়েন্ট কমে যাবে এবং আপনার অ্যাড ভালো পারফর্ম করবে না এমন কি অ্যাড রিজেক্ট ও হতে পারে।
অনলাইনে আমরা শুধু দেখেই প্রোডাক্ট কিনে ছুঁয়ে না।
অনলাইনে যখন কেউ প্রোডাক্ট কেনে তখন সে শুধু দেখেই কেনে, শপিং মল থেকে অনলাইনে সেল করার ব্যাপারটা অনেক পার্থক্য কারন সেখানে কাস্টোমার দেখে শুনে বুঝে একটা প্রোডাক্ট নিতে পারে।
এখানে একটা ব্যাপার বলা জরুরি মনে করছি যে আপনি যখন কোন দোকানে যান কোন কিছু কিনতে তখন দেখবেন দোকানে কতগুলা লাইট জ্বলে, তার মানে কি? তার মানে আমি উপরে বুঝাতে চেস্টা করেছি, যেখানে দেখে, ছুয়ে, বুঝে একটা প্রোডাক্ট কেনার ব্যাপার থাকার পরও লাইটিং টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় সেখানে শুধু দেখে কেনার অনলাইনের জায়গাটাতে আমরা লাইটিং এর উপর কোন গুরুত্ব দিচ্ছি কি?

এই লেখা সহ "ফেসবুক মার্কেটিং" নামে আমার লেখা একটি বই মার্কেটে আছে, আপনারা আগ্রহী হলে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন, সেখানে বিভিন্ন রকম টিপস পাবেন, গাইডলাইন পাবেন, সাজেশন পাবেন যা আপনার বিজনেসের জন্য উপকারি হবে বলে আশা করি।

সমাধান কি হতে পারে পয়েন্ট আকারে দিচ্ছি
১। প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফির মান ভালো করেন, নিজের প্রোডাক্ট নিজে তোলার চেস্টা করুন
২। গুগুলে সার্চ দিয়ে প্রোডাক্ট এর ছবি লাখ লাখ মানুষ আপলোড করে তাই সেগুলা এভোয়েড করার চেস্টা করুন
৩। স্মার্ট এবং ক্রিয়েটিভ ভাবে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফি করুন, সে জন্য মডেল প্রয়োজন নাই, আপনি হাঙ্গারে একটা জামা রেখে দেয়ালে ঝুলিয়ে ছবি তুলতে পারেন আরো অনেক আইডিয়া আছে, ইন্সটাগ্রাম ঘুরলে অনেক আইডিয়া পাবেন মডেল ছাড়াই কিভাবে প্রোডাক্ট এর ছবি তোলা যায়।
৪। খুব কম দামে ফটোগ্রাফি বক্স পাওয়া যায় সেটা কিনতে পারেন, ছবির লাইট ভালো পাবেন, মানও ভালো আসবে।
আপনার কাছে প্রোডাক্ট ই নাই, ফটোগ্রাফি কিভাবে করবেন
এটা খুব যুক্তিসঙ্গত কথা যে ছবি ই নাই, অর্ডার হবার পর প্রোডাক্ট কিনে ডেলিভারি দেন তাহলে কি করা যায়? গুগল থেকে নিবেন? এ ছাড়া যদি কোন পথ খোলা না থাকে তাহলে গুগুল থেকে নেন, ভালো রেজুলেশন দেখে নেন এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এডিট করে নেন, নিজের লোগো, ব্র্যান্ড কালার ইত্যাদি দিয়ে একটা ফ্রেম তৈরি করে সেটার মধ্যে ছবি দিয়ে এরপর আপলোড করেন। তবে প্রোডাক্ট এর ছবিটা ফোকাস করার চেস্টা করবেন, ব্যাকগ্রাউন্ড কালারের জন্য যেনো প্রোডাক্ট টা মলিন না দেখা যায়।
যাদের কাছ থেকে প্রোডাক্ট নেন তারা ছবি তুলে দেয় সেটার মান ভালো না, আপনি কি করতে পারেন
সে ক্ষেত্রে আসলে দুই গ্রুপের মধ্যে একটা সমঝোতা তে আসা লাগবে, আপনি তাদের কে বুঝানোর চেস্টা করবেন যে ফটোগ্রাফির জন্য প্রোডাক্ট সেল না হলে আপনাদের দুই পক্ষের ই ক্ষতি, আর যেহেতু ফটোগ্রাফি করতে এখন আগের মত হাজার হাজার টাকা লাগে না তাই ইচ্ছা করলে ই এটা করা যায়।
আবার ও বলছি, প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফিতে ভালোভাবে গুরুত্ব দিন, না হলে আপনার ই লস, আপনার প্রোডাক্ট টা হয়তো অনেক সুন্দর কিন্তু ঠিক মত ফটোগ্রাফি না করার ফলে সেটা একদমই ভালো দেখালো না, তাহলে আপনি শত শত ডলার বুস্ট করে, প্রোডাক্ট এ ডিসকাউন্ট দিয়েও কোন লাভ হবে না।
তাই বুস্টিংকে যেভাবে সিরিয়াসলি নিচ্ছেন ঠিক সেভাবে প্রোডাক্ট ফটোগ্রাফিও নিন, না হলে ফেসবুক কেন রিচ দেয় না, প্রোডাক্ট কেন সেল হয় না, বুস্টিং এজেন্সি মনে হয় ভালো করে বুস্ট করতে পারছে না ইত্যাদি তে থেকে যাবেন, মেইন সমস্যা না ধরতে পারবেন না।
নিচে কিছু আইডিয়া দেয়ার চেস্টা করছি
-ফটোগ্রাফি হবে একদম সাদামাটা, ব্যাকগ্রাউন্ড থাকবে এক কালারের, নিজের ছবি এটা প্রমানের জন্য একদম প্রোডাক্ট এর উপর দিয়ে ওয়াটারমার্ক না করে অন্য উপায় খুজন।
- একটা প্রোডাক্ট এর ছবি বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে দেয়ার চেস্টা করুন, প্রোডাক্ট যদি জামা হয় তাহলে ফ্রন্টের সাথে ব্যাক সাইড এবং ডিজাইন থাকলে সেগুলা ক্লোজাপ করে ছবি তুলে দেন।
- সব ছবি এক রকম রাখার চেস্টা করবেন, একেক ছবিতে একেক রকম ব্যাকগ্রাউন্ড না, মনে রাখবেন আপনার মেইন ফোকাস হবে আপনার প্রোডাক্ট।
- আগে বলেছি গুগুল থেকে ছবি ডাউনলোড করে হুবুহু দিয়ে দিবেন না এখন আবার বলছি তবে কারন টা একটু ভিন্ন, এরকম করলে আপনি রাঙ্কিং পাবেন না, আপনার প্রোডাক্ট এর ছবিগুলা যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে দেন তাহলে গুগুল আপনাকে প্রমোট করবে না। তাই অরিজিনাল ছবি অথবা অনেক বেশি করে এডিট করে ছবি ব্যবহার করুন তবে খেয়াল রাখবেন অরিজিনাল প্রোডাক্ট এর চেহারা যেন পাল্টে না যায়, তাহলে কাস্টোমাররা প্রতারিত হবে।

লিখা আরিফুল ইসলাম ভাইয়ের।

How Apple's Changes May Significantly Limit Your Marketing Effort – এবং ফেসবুক বিজ্ঞাপনের ওপর এর প্রভাবফেসবুক ব্যবহার কর...
19/12/2020

How Apple's Changes May Significantly Limit Your Marketing Effort – এবং ফেসবুক বিজ্ঞাপনের ওপর এর প্রভাব

ফেসবুক ব্যবহার করে যারা বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন তারা অনেকেই এরকম একটি নোটিফিকেশন পাচ্ছেন যেখানে বলা হচ্ছে “How Apple's changes may significantly limit your marketing effort” অথবা “Upcoming Impact to Your Marketing Efforts”. আসুন জেনে নেই বিস্তারিত।

খুবই সম্প্রতি অ্যাপেল তাদের অপেরেটিং সিস্টেম iOS এ একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। এই পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি সেটিংস যা ফোনের মধ্যে আগে থেকেই দেয়া ছিল সেটা আরও সহজে ইউজার এর সামনে নিয়ে আসা হবে। অর্থাৎ মনে করেন একজন উইজার ফেসবুক অ্যাপটি ডাউনলোড বা আপডেট করল, এবং সেটি চালু করার সাথে সাথে একটি নোটিফিকেশন পাবে, যেখানে জিজ্ঞেস করা হবে “Facebook would like permission to track you across apps and websites owned by other companies“ এবং এখানে ইউজার চয়েস করার অপশন পাবেন যে সে ফেসবুক কে অনুমতি দিবে কিনা তার বিভিন্ন এক্টিভিটি ট্র্যাক করার জন্যে।
এই এক্টিভিটি ট্র্যাক করার মাধ্যমেই ফেসবুক তার বিজ্ঞাপনগুলো বিভিন্ন ইউজার এর কাছে দেখাতে পারে। যদি এই ট্র্যাক করার অপশন কেউ বন্ধ করে দেয়, তাহলে যে সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ফেসবুকের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে অডিয়েন্স টার্গেট করে, তাদের সঠিক অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানো আর সহজ হবে না। যারা আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে এঙ্গেজ হচ্ছে তাদের কাছে পৌঁছানো, বিজ্ঞাপনের রিপোর্ট এবং কনভার্সন এর তথ্য বোঝা, সঠিক অডিয়েন্সের কাছে বিজ্ঞাপন পৌঁছানো, অ্যাপ ইন্সটল এবং কস্ট অপ্টিমাইজেশন বাধাগ্রস্ত হবে।
অর্থাৎ যে সকল অ্যাপেল ইউজার এই অপশনটি বন্ধ করে রাখবে, ফেসবুকের টারগেটেড বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের কাছে পৌঁছাতে বেগ পেতে হবে। ফেসবুক তাদের একটি গবেষণার বরাত দিয়ে জানায়, “our studies show that when running ads on the Facebook family of apps to drive sales on their websites, small businesses saw a cut of over 60% of their sales, on average, for every dollar they spent when they weren't able to use their own data to find customers on Facebook” অর্থাৎ এই স্টাডি থেকে ফেসবুক জানায় - ফেসবুকের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেয়া ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিক্রয় ৬০% কমে যায় অ্যাপেল এর এই পরিবর্তনের কারণে।
অ্যাপেল ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করে তারা আমূল কোন পরিবর্তন আনেনি। তারা শুধুমাত্র তাদের উইজারদের অপশন দিয়েছে অ্যাড ট্র্যাকিং অন অথবা অফ রাখার।
অ্যাপেল এর এই পরিবর্তনের কারণে ফেসবুকের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে সঠিক অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানো আগের থেকে আরও কঠিন হয়ে যাবে । যদিও এই পরিবর্তন এখনও সম্পূর্ণরূপে প্রয়োগ হয়নি, তবে আগামী বছরের প্রথম দিকেই তা বাস্তবায়ন হবে।
ফেসবুক তাদের দিক থেকে সব রকম চেষ্টা বহাল রাখবে যাতে করে ফেসবুক নির্ভরশীল ক্ষুদ্র এবং মাঝারি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরিবিচ্ছন্ন উপায়ে ব্যবসা প্রচার করতে পারে। তবে দেখার বিষয় হচ্ছে অ্যাপেলের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে অন্য মোবাইল কোম্পানিগুলো এই ফিচারটির ওপর জোর দেয় কিনা, তখন ফেসবুকের বিজ্ঞাপন একটি চ্যালেঞ্জিং টাইমসের মাঝে পরে যাবে!

Source: Continto

কিভাবে সেলস ফানেল অ্যাড তৈরি করবেনসেলস ফানেল মার্কেটিং এর অন্যতম সেরা একটা মাধ্যম। তাই আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার...
08/12/2020

কিভাবে সেলস ফানেল অ্যাড তৈরি করবেন

সেলস ফানেল মার্কেটিং এর অন্যতম সেরা একটা মাধ্যম। তাই আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসকে প্রমোট করতে চান তাহলে সেলস ফানেলের মাধ্যমে অ্যাড তৈরি করে মার্কেটিং করা হতে পারে আপনার জন্য চমৎকার স্ট্রেটিজি। চলুন একটু বুঝে নেয়া যাক কিভাবে আপনি সেলস ফানেল অ্যাড তৈরি করবেন।

স্টেপ ১- প্রথমেই আপনার আলাদা আলাদা কিছু কন্টেন্ট লাগবে।

প্রথমেই আপনাকে বিভিন্ন রকম কন্টেন্ট দিয়ে শুরু করতে হবে, আপনি ভাইরাল হয় অথবা অনেক চাহিদা আছে এরকম ব্লগ পোস্ট দিয়ে শুরু করতে পারেন। ব্লগ পোস্ট ছাড়াও সেটা ভিডিও হতে পারে, ইনফোগ্রাফিক হতে পারে, স্লাইড শো হতে পারে, ওয়েবিনার হতে পারে অথবা ফ্রি ই বুক অফার হতে পারে, এটা ডিপেন্ড করে আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের উপর। তবে এখানে প্রথমেই সেলের কথা বলা ঠিক হবে না, আপনার ক্লায়েন্টদের রেডি করেন আগে।

এবং এখনে আরেকটা ব্যাপার আপনাকে করতে হবে বয়স বুঝে আপনাকে কন্টেন্ট বানাতে হবে,আপনি হয়তো একটা নির্দিষ্ট বয়স নিয়ে কাজ করেন না, আপনার ক্রেতা হয়তো বিভিন্ন বয়সের আর বিভিন্ন বয়সের মানুষ বিভিন্ন রকম কন্টেন্ট পছন্দ করবে না এটাই স্বাভাবিক তাই নয় কি? সে জন্য আপনাকে বয়স বুঝে এবং তাই পছন্দ বুঝে কন্টেন্ট বানাতে হবে এবং সেগুলা ফেসবুকে পেইড প্রমোট করতে হবে।

স্টেপ-২ আপনার "Warm Audience" এর কাছে আপনার কন্টেন্ট প্রমোট করতে হবে।

আমরা বলবো যে যারা আপনার Warm Audience তাদের কাছে প্রথমে আপনার কন্টেন্ট মার্কেট করেন, এখন কথা হচ্ছে Warm Audience কাকে বলে জানেন কি?

Warm Audience হচ্ছে তারা যারা কোন ভাবে আপনাকে চেনে জানে ইত্যাদি এবং যেহেতু তারা আপনাকে চেনে এবং জানে তারা আপনার প্রোডাক্টে আগ্রহ দেখাতে পারে।

এরা হতে পারে আপনার পেজে যারা লাইক লিস্টে আছে তারা অথবা আপনার ওয়েবাইটের ভিজিটর।

এখানে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনার কোন কন্টেন্ট সব থেকে ভালো কাজ করে।

স্টেপ-৩ লুকে এ লাইক অডিয়েন্স তৈরি করা

আপনি আপনার কিছু কন্টেন্ট দিয়ে অ্যাড চালালেন, সেটা ভিডিও ভিউজ হতে পারে, এংগেজমেন্ট অ্যাড হতে পারে, লিড জেনারেশন হতে পারে, যেটাই হোক আপনি কিছু অডিয়েন্স পেলেন, সেগুলা দিয়ে আপনি কাস্টোম অডিয়েন্স তৈরি করলেন, কিন্তু সেটা আপনার জন্য যথেষ্ট হবে বলে আমার মনে হয় না, আপনাকে লুকে এ লাইক অডিয়েন্সে যেতে হবে? লুকে এ লাইক অডিয়েন্সে কি লাভ? লুকে এলাইক অডিয়েন্স তারাই যারা আপনার কাস্টোম অডিয়েন্সের মতই, তাদের ফেসবুক প্রোফাইল ইনফরমেশন, বিহেবিয়ার ইত্যাদি প্রায় একই রকম, তাহলে আপনি আপনার কাস্টোম অডিয়েন্সের সাথে সাথে কিছু বাড়তি অডিয়েন্স পেয়ে গেলেন যারা আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে আগ্রহী হতে পারে।

ফেসবুক মার্কেটিং এর বিভিন্ন গাইডলাইন মূলক অনেকগুলা লেখা এক সাথে কতে বাজারে আমার একটা বই আছে, আগ্রহী হলে কালেকশনে রাখতে পারেন। আমাকে ইনবক্স করলে আমি বলে দিবো কোথায় পাবেন।

স্টেপ ৪ আপনার সেরা কন্টেন্ট প্রমোট করেন

যারা আপনাকে ইতিমধ্যে চেনে তাদের নিয়ে তো কন্টেন্ট বানালেন, কাস্টোম অডিয়েন্স, লুকে লাইক অডিয়েন্স করে তাদের দেখালেন আপনার কন্টেন্ট কিন্তু যারা আপনাকে একদমই জানে না তাদের জন্য কি?

তাদেরকে বলা হয় "Cold audinece" যারা আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে অবগত নয়। আপনার মনে আছে কি ধরনের কন্টেন্ট দিয়ে আপনি আপনার "Warm audience" কে প্রভাবিত করেছিলেন? এখন সময় হচ্ছে ঠিক সেই কন্টেন্টগুলা থেকে সব থেকে বেস্ট কন্টেন্ট দিয়ে আপনার "Cold audience কে প্রভাবিত করা। যেহেতু এরা একদম নতুন তাই এদের কন্টেন্ট হতে হবে আরো শক্তিশালি, জড়ালো। এখানেও কন্টেন্ট হতে পারে ভিডিও, ব্লগ, ফ্রি ই বুক, ইত্যাদি।

এটা করলে যেটা হবে সেটা হচ্ছে এখান থেকে আপনি কিছু ভালো মানের "Cold audience" আপনার ডাটাবেজে নিয়ে যেতে পারবেন এবং আপনার কন্টেন্ট যদি তারা পছন্দ করে তাহলে তারা আস্তে আস্তে "Cold audience" থেকে "Warm audience" এ রূপান্তরিত হতে পারে। আর সেটাই আপনার দরকার।

স্টেপ ৫- ইফেক্টিভ মার্কেটিং

আপনি এটা আশা করতে পারেন না যে বিশাল সাইজের একটা "Cold audience" নিয়ে আপনি অ্যাড চালাবেন আর সেখান থেকে আপনি টনের উপর টন লিড পেয়ে যাবেন এবং তার আপনার প্রোডাক্ট কেনার জন্য পাগল হয়ে যাবে, বিশেষ করে যে সব প্রোডাক্টের কম্পিটিশন অনেক বেশি তারা যদি এরকম আশা করে ভুল হবে, সেল যে একদমই হবে না সেটা না তবে আপনার আশা অনুযায়ী হয়তো হবে না।

যেটা করতে হবে আপনার "cold audience" কে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট দিয়ে আকৃষ্ট করতে হবে, বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে যেন তারা আস্তে আস্তে আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের দিকে ধাবিত হয়। তবে এই সেলস ফানেলের ফর্মুলা রাতারাতি কাজ করবে না এটা মনে রাখবেন, এটা একটা চলমান প্রসেস, আপনাকে এটা দিনের পর দিন করে যেতে হবে এবং একটা সময় এসে আপনি অবাক হয়ে লক্ষ্য করবেন আপনার প্ল্যান কাজ করা শুরু করেছে।

স্টেপ ৬ ফেসবুক পিক্সেল ব্যাবহার করেন

ফেসবুক পিক্সেল দিয়ে কিভাবে কাজ করবেন

১। ফেসবুক পিক্সেল বানাবেন
২। আপনার ওয়েবসাইটে পিক্সেলের কোড বসাবেন
৩। এরপর আপনি রিমার্কেটিং করবেন, যারা আপনার ওয়েব সাইট ভিজিট করেছে তাদেরকে বারবার আপনার প্রোডাক্ট, সার্ভিস ইত্যাদি সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।

স্টেপ ৭ - ভিডিওর মাধ্যমে রিমার্কেটিং করেন

বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং পদ্ধতি নিয়ে এখন কাজ করা যায়, আপনি যখন এটা ফেসবুকের মাধ্যমে করতে চান আমরা বলবো ভিডিও এর মাধ্যমে আপনার সেলস ফানেলে ন্যারো করেন।

আপনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম ভিডিও ফেসবুকে দেখে থাকেন, আপনারাও বিভিন্ন ভিডিও বানাতে পারেন এবং ভিডিও ভিউজের ডাটা নিয়ে সেটা দিয়ে কাস্টোম অডিয়েন্স তৈরি করে আবার আরেকটা কন্টেন্টে সেটা আপ্লাই করে প্রমোট করতে পারেন। তাহলে যারা আপনার ভিডিও আগে দেখেছে তারা আপনাকে কিছুটা চেনে, আরো কয়েকবার দেখালেন আরো ভালো করে চিনলো, এরপর আপনি সেল পোস্ট দিলেন তাদেরকে অডিয়েন্সে সিলেক্ট করে, তবে চেনানোর জন্য যে ভিডিও দিবেন সেটা সেল পোস্ট না হয়ে বিভিন্ন ধরনের টিপস, উপকারি, সচেতনতা পোস্ট, মজার ভিডিও, বানী ইত্যাদি হতে পারে, এখানে আপনার ক্লায়েন্টের পারসোনা অনুযায়ী আপনাকে কন্টেন্ট কি হবে সেটা ঠিক করতে হবে।

ইতি টানি এইভাবে

একটু রিভাইজ হয়ে যাক

১। ভিন্ন ভিন্ন অডিয়েন্সের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কন্টেন্ট তৈরি করুন, খেয়াল রাখবেন ক্লায়েন্টের পারসনা খুব গুরুত্বপূর্ণ

২। লুকে এলাইক অডিয়েন্স তৈরি করেন (কোল্ড অডিয়েন্স) যারা আপনার প্রোডাক্টে সরাসরি ইন্টারেস্টেড না হলেও একই ধরনের প্রোডাক্টে ইন্টারেস্টেড।

৩। লুকে এলাইক অডিয়েন্সের কাছে আপনার সব থেকে সেরা কন্টেন্ট নিয়ে যান

৪। এখান থেকে কিছু কাস্টোমার "ওয়ার্ম অডিয়েন্সে রুপান্তর হবে এবং কিছু জিনিস কিনবে"

৫। ফেসবুক পিক্সেলের মাধ্যমে রি মার্কেটিং করেন

৬। আপনার সেল বাড়ান।

লিখা - আরিফুর ইসলাম (ই-ক্যাব গ্রুপ)

01/10/2020

বুষ্টিং এর সর্বশেষ ফলাফল:

বুষ্ট পোস্ট রিচ = ২৫০০০(আনুমানিক)
এংগেজ = ২০০০(অনুমান)
ইনবক্স = ১০০
সেল ২০ = ২৫০০০ রিচ করিয়ে কেটে ছেটে ২০টা সেল আর ১০০ইনবক্স।

📝 এখন আমার প্রশ্ন হলো, এতো কষ্ট করে ডলার খরচ করে ২০০০ এংগেজ পেয়েছিল। অবশ্যই এংগেজ এর কাষ্টমারগুলার ৩০% হলেও রিয়েল। কিন্তু এই ৩০% রিয়েল কাস্টমার গেলো কোথায়❓
📝 কষ্ট করে ডলার খরচ করে এংগেজ করিয়ে আবার ছেড়ে দেওয়া কি সঠিক মার্কেটিং হতে পারে❓

➡️ কখনোই না।
প্রয়োজনে আরো কিছু ডলার খরচ করব কিন্তু রিয়েল কাস্টমার পেলে সেগুলোকে কখনোই হাতছাড়া করবনা।হ্যা-এটাই সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং।
যেখানে কেটে ছেটে রিয়েল কাস্টমার আনা উদ্দেশ্য।কত রিচ কয়টা কনভার্সন কয়টা লাইক ইত্যাদি উদ্দেশ্য নয় বরং কিছু ডলার খরচ করে হলেও রিয়েল কাস্টমার বাহির করাই সঠিক মার্কেটিং এর টার্নিং পয়েন্ট।

পরামশ👉
১ রিয়েল কাস্টমারদের নিয়ে একটা বিশাল প্লাটফর্ম তৈরী করুন
২ নিজেদের প্রতিষ্ঠানের কোয়ালিটি বৃদ্ধি করুন।
৩ তবে চাই একটু ধৈর্য, কারণ প্লানিং এর চিন্তায় কাজ করতে অবশ্যই নিজের উপর আত্মবিশ্বাস থাকা চাই। যার ফলাফল সফলতা।

📝 সাথে সাথেই কাস্টমার পেয়ে,আবার দূর থেকে কাস্টমার ভাড়া করে আনতে চান❓

➡️ তা না হলে আপনি সঠিক ভাবে বুষ্ট ই করুন। এটাই আপনার উপযোক্ত অবজেক্ট।

- কার্টিসি বন্ধু ইফতি (ডিজিটাল মার্কেটার)

19/04/2020

Alhamdulillah, soon we Will disclose our details in sha Allah...
[25-Shaban-1441]

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Wmarketings posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share