আগামী রবিবার ২৬-১১-২০২৩ রাস পূর্ণিমার দিন দুবরাজপুর স্কুলে ইন্দপুর ব্লক শাখার উদ্যোগে একটি জনসমাগম রয়েছে আপনারা সবাই আসুন সেদিন দেখা হবে।
বাঁকুড়ার সিমলাপালের বিক্রমপুরের ভেতরে বেশ কয়েকটি পুরনো মন্দির রয়েছে। প্রায় ৪০০ বছরের পুরনো মন্দির গুলির ঘুরে দেখলাম। অনেক জানা - অনেক নাজানা ইতিহাস এই মন্দিরগুলিকে ঘিরে রয়েছে...
#utkalbarta #dipakmahanty #বিক্রমপুর #utkal #mandir
তুমি কারোর লাইফে ম্যান্ডেটরি নও:---
আচ্ছা আমরা কি জীবনে কারো লাইফে ম্যান্ডেটরি হতে পেরেছি কখনো? মনে হয় না পেরেছি ! আসলে ম্যান্ডেটরি হওয়া যায় না । আমরা ভাবি আমি না থাকলে হয়তো অচল হয়ে যাবে । পদে পদে ঠোক্কর খাবে এক পাও চলতে পারবে না। নিজেকে অতি গুরুত্ব দিই এবং কিছুটা মোহের বসেই এই ভাবনা এসে যায় .........
ভাল করে স্নান করিয়ে শিংএ সরষের তেল মাখানো ও শিং ভর্তি সিঁদুরের তিলক লাগানো, সারা গায়ে নিজের টোটেমের চিহ্ন রং দিয়ে এঁকে দেওয়া, দুই শিং বরাবর ধানের শিসের মোড় (মুকুট) পরানো, গলায় বুনো ফুলের মালা পরানো হয় এবং তারপর সপরিবারে ভক্তিভরে গরু পুজা করা হয়। অমাবস্যায় সারা রাত গাই গরুকে ঘুমাতে দেওয়া হয় না, জাগিয়ে রাখা হয়। গরু-জাগরনের রাতে গরু জাগানোর দল সহরই গান গেয়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়ীতে ঢুকে। সঙ্গে থাকে ঢোল, ধামসা, মাদল্ করতাল, টিনভাঙ্গা ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র। গোয়ালের সামনে গান করা হয়। গানের শেষে “কুলকুলি”দিয়ে মেতে ওঠে সবাই। পরদিন দুপুরের পর বুঢ়ি বাঁদনা পালনের জন্য গরুখুঁটা ও কাড়াখুঁটা উৎসব-অনুষ্ঠান হয়।
@ দীপক মাহান্তি
গভীর রাত্রে গ্রামের বাড়িতে গরু জাগাতে একদল আদিবাসী অহিরে গানে মাতিয়ে দিলেন.. এই শিল্পটি ধীরে ধীরে উঠে যাচ্ছে। ওরাই বলছিল নতুন প্রজন্ম আর এই গানগুলো গাইতে চাইছে না জোর করে তারা এটাকে টিকিয়ে রেখেছেন.....
বাঁকুড়ার রাইপুরে যে একটি রাজবাড়ি রয়েছে এবং তাতে রাজার বর্তমান প্রজন্ম রয়েছেন তা অনেকেই জানেন না। আমি এক সন্ধ্যায় তারাপদ মহাপাত্র দাকে নিয়ে সেই রাজবাড়ীতে পৌঁছেছিলাম তাদের হাল হকিকত জানতে। সেখানে দেখা হল রাজ পরিবারের বর্তমান প্রতিনিধি গোপীনাথ সিংহ দেও এর সাথে। তারা বিষ্ণুপুরের মল্ল রাজবংশের উত্তরাধিকারী বলে জানালেন। বিষ্ণুপুরের রাজা বীর সিংহদেবের ভাই ধরম সিংহদেব বিষ্ণুপুর থেকে পালিয়ে এসে প্রথমে গুইড়াপাড়া পরে রাইপুরে রাজত্ব শুরু করেন। রাজাদের দীর্ঘ সে ইতিহাস নিচের ভিডিওটিতে দেওয়া রয়েছে। বর্তমান রাজা গোপীনাথ বাবুর সাক্ষাৎকার রয়েছে, রয়েছে নতুন গড়ের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে হরিহরগঞ্জের রাজবাড়ি, রয়েছে শ্যামাপ্রসাদ জিউর কাহিনী। কিভাবে রাইপুরের মহামায়া মন্দির হলো তারও ইতিহাস নিচের ভিডিওটিতে শুনতে পাবেন।
যদি ভালো লাগে অবশ্যই ল
বাঁকুড়ার রসপাল রাজবাড়ী গিয়েছিলাম পুজোর সময়। প্রায় ৩৫০ বছরের ইতিহাস মাটির সাথে মিশে গেছে। রাজবাড়ীর কোন অস্তিত্ব নেই। দু তিনটি প্রাচীর দাঁড়িয়ে রয়েছে দেখলে কেমন যেন লাগে। রাজবাড়ীর বর্তমান সদস্য ভক্তবন্ধু নারায়ণ সিং দেও এবং বিবেকানন্দ সিং দেও আমার সাথে ছিলেন।
তারা বলছিলেন যে তারা নামে রাজা কোন কিছুই এই মুহূর্তে তাদের নেই। তারা এখন ছোটখাটো প্রান্তিক চাষী ছাড়া আর কিছুই নয়। রসপালে একটি হাট বসে। সামনেই ছেন্দাপাথর বারিকুল উল্টো দিকে ফুলকুসমা, মটগোদা, রাইপুর। একটা সময় মাওবাদীদের দাপদাপানিতে জায়গাটি ছিল অগম্য। চারদিকে জঙ্গল ঘেরা সেই রাজবাড়ীর ইতিহাস খুঁজতে আমার যাওয়া। ভবিষ্যতে একটা বই লেখার ইচ্ছে রয়েছে। শ্যামসুন্দরপুর থেকেই ছয় আনা ভাগ নিয়ে প্রায় ৩৫০ বছরের আগে এই রাজবাড়ি সৃষ্টি হয়েছিল বলেই ইতিহাসবিদদের মত। উৎকল ব্রাহ্মণদে
পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের আপার ড্যাম ==লোয়ার ড্যামের মাঝে এই লেপার্ড টিকে দেখতে পাওয়া গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। আমি মাঝে মাঝেই রাত্রে এই পাহাড় সফর করি। এরপর কিন্তু পাহাড় সফর করতে একটা ভয় আসবেই। অযোধ্যা পাহাড়ে এরপর পর্যটকের ঢল নামবে বলাই যায়।
উৎকল ব্রাহ্মণদের প্রথম আগমন::::
নুকুড় তুং এবং ছকুড় তুং প্রথম ভৈরব বাঁকি নদীর তীরবর্তী গেড়াখুল্যা , ডাঙ্গরসাই তে ৮৮০ বঙ্গাব্দে শ্রী ক্ষেত্র পুরি থেকে এসে ওঠেন। পরে রাজধানী শ্যামসুন্দরপুরে স্থানান্তরিত করেন। সাথে ছিলেন রাজগুরু শ্রীপতি মহাপাত্র, জগন্নাথ দেবের পূজক রঘুনাথ পান্ডা, রাজ চক্রবর্তী উপাধি প্রাপ্ত পুরুষোত্তম কর, আইন বিষয়ক দেখাশুনার জন্য পীতাম্বর মিশ্র, মামা সূর্যকান্ত রায় সহ লোক লস্কর নিয়ে এই জঙ্গল ঘেরা বিস্তীর্ণ অংশে প্রথম রাজত্ব শুরু করেন। পরে শ্রীপতি মহাপাত্র কে সিমলাপাল এলাকা দান করেন। এদের রাজত্বের পরিধি সিমলাপাল থেকে কুইলাপাল হয়ে শিলদা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আমরা যারা উৎকল ব্রাহ্মণ তাদের আসা কিন্তু এই সময়ে। তারপরে হয়তো আরো অনেকে এসেছেন কিন্তু প্রথম আসা এই নুকুড় তুং, ছকুড় তুং এবং শ্রীপতি মহাপাত্রের হাত ধরেই। এ নিয়ে পরে
বাঁকুড়ার রাইপুরের বিখ্যাত মহামায়া মন্দির। বলা হয় প্রচন্ড জাগ্রত এই মন্দির। প্রায় সাড়ে 350 বছরের দীর্ঘ ইতিহাস সমৃদ্ধ মহামায়া মন্দির। অনেক রকম গল্প এই মহামায়া মন্দির নিয়ে রয়েছে। নবরূপে সাজতে চলেছে এই মন্দির। আগামী ২০২৫ সালে নতুন মন্দিরে ফিরে যাবেন দেবী মহামায়া। পাশের আলম সার পুকুর নিয়ে বিভিন্ন রকম গল্প রয়েছে। কিছুদিন আগে যারা নির্মাণ কার্য করছেন সেখানের একজন শ্রমিক মা মহামায়া জাগ্রত রূপের সাক্ষী থেখেছেন। এরকম বিভিন্ন ঘটনার সম্বলিত রায়পুরের বিখ্যাত মহামায়া মন্দির। তার ইতিহাস সম্বন্ধে জানতে হলে অবশ্যই আমার পুরো ভিডিওটি দেখুন। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই এই চ্যানেলটি লাইক করবেন, সাবস্ক্রাইব করবেন এবং শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দেবেন।
বাঁকুড়ার সামনে রসপাল রাজবাড়ীর প্রায় 300বছরের প্রাচীন পুজো...
বাঁকুড়ার শ্যামসুন্দরপুর রাজবাড়ির ৪১৫ বছরের প্রাচীন পুজো...
সিমলাপাল রাজবাড়ীর পুজো.. এক্ষুনি ছিলাম ওখানে লাইভ করার কথা ভাবছিলাম কিন্তু যে কোন কারণেই হোক লাইভ হয়নি। পরে দেখলাম সাউন্ড ও খুব একটা ভালো নেয়নি। আসলে যাকে ভিডিওটা করতে বলেছিলাম সে খুব একটা সড়গড় নয় । একটু মানিয়ে নেবেন । অতি পুরনো পুজো প্রায় ৪০০ বছরের উপরে কিছুটা ইতিহাস ওর সাথে বলার চেষ্টা করেছি।
গতকাল উৎকলবার্তা যে আইনি নোটিশটি পেয়েছিল তার ব্যাপারে পরামর্শ করতে আজকে আদালতে আমার আসা।সেখান থেকেই এই ভিডিওটি করছি পারলে দেখুন এবং মতামত দিন। যার জন্য এই নোটিশ সেই ইউটিউব লিংকটি আমার কমেন্ট বক্সে দেওয়া থাকবে পারলে সেটি খুলে দেখুন, শেয়ার করুন এবং সমস্যাটি কতটা সঠিক সে সম্বন্ধে মতামত দিন।
## পাশের মানুষটিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক ##
ইতিহাস বলে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু থাকে পাশে, থাকে বন্ধুর মতো, থাকে আত্মীয়র মতো, থাকে পড়শীর মতো। মানুষকে সবচেয়ে বেশি ঘৃণাও পাশের মানুষেই করে..........
অযোধ্যার পাহাড়ের একটি অংশে এই ধরনের একটি পাথর কে দেখে অনেকেই বিস্মিত হচ্ছেন। পাথরটি রয়েছে বলরামপুরের সামনে শিরিংগি গ্রামের বুড়া বাবা পাহাড়ের নিচে। একটা ছোট্ট পাথরের উপরে এত বড় একটা বড় পাথর আটকে রয়েছে । প্রকৃতির অপূর্ব কারুকার্য দেখলে আশ্চর্য লাগে নিজেদেরকে প্রকৃতির কাছে অত্যন্ত ছোট মনে হয়।।
রেলের সৌজন্যে কাল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা করলাম। দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা প্রচুর রেলের আধিকারিক দের সাথে পরিচয় হলো। রেলের খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানতে পারলাম। প্রচুর খাবার ছিল, আইআরসিটিসির সবাই কাল খুব ব্যস্ত ছিলেন। সাধারণ মানুষের জন্য ভাড়াটা একটু বেশি হলেও অনেকে বন্দে ভারতে চাপবেন বিশেষ করে পর্যটকরা প্রচুর আসবেন বলেই আধিকারিকদের মত। রাচির সংসদ সঞ্জয় শেঠ ,জামশেদপুরের সাংসদ বিদ্যুৎ মাহাতো, খড়্গপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ সহ অনেক বিধায়কদের সাথে কালকে কথা হলো। প্রত্যেকেই বন্দে ভারত সম্বন্ধে উচ্ছাস প্রকাশ করলেন। আগামী ভবিষ্যৎ বলবে ট্রেনটি কতটা সাকসেসফুল হবে আমাদের জন্য!
বাংলাদেশ ভারতবর্ষের মহদীপুর সীমান্ত….
পুরো এলাকাটি এক সময়ে প্রাচীন গৌড়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল। দেশ ভাগের ফলে এই গৌড়ের বেশিরভাগটা পড়ে ভারতে এবং বাকিটা বাংলাদেশে। যেমন গৌড়ের বিখ্যাত বড় সোনা মসজিদ টি ভারতে মধ্যে থাকলেও ছোটো সোনা মসজিদটি পড়ছে বাংলাদেশে। সেই জন্য বাংলাদেশের ওপারের অংশটির নামই সোনা মসজিদ। এই বর্ডারটি বিভক্ত হয়েছে গৌড়ের প্রাচীন বিখ্যাত কোতয়ালি গেট দ্বারা। এটির অবস্থান বাংলাদেশের রাজশাহী ডিভিশনের চাপাই নবাবগঞ্জ জেলার সোনা মসজিদ এলাকায়। আবার ভারতের মালদা জেলার ইংরেজ বাজার সদর ব্লকের গৌড় এলাকায়।
এখান প্রতিদিন মাল নিয়ে ৪০০টি ট্রাক যাতায়াত করে। এর মধ্যে পাথরের গুটি গম চিনি সহ বিভিন্ন রকম জিনিস ভারতবর্ষ থেকে যায়। ওপাশ থেকে কাপড় সহ আরো কিছু জিনিস আসে। প্রচুর মানুষ এখান থেকে যাতায়াত করেন। রাজশাহী পাবনার বিস্তীর্ণ অংশের মানুষ
শুধুমাত্র কাশফুলের সাথে সময় কাটাতে চলে আসুন জঙ্গলমহলে.. কথা দিচ্ছি অপার আনন্দ উপভোগ করবেন সবাই। অদ্ভুত অসাধারণ এই কাশফুল সবাইকে অপার আনন্দ দেবে। Like & Follow my page...
মেদনীপুরের পিটাই পরোটা ....
.
কিছুদিন আগে মেদিনীপুরের ডেবরার পাশ দিয়ে পেরোচ্ছিলাম। দাঁড়িয়ে কিছু খাবো বলে একটা দোকানে ঢুকতেই দেখি পরোটা বানানো হচ্ছে। এখানে দুটো স্পেশাল জিনিস পাওয়া যায়.. এক পিটাই পরোটা সাথে ঘুগনি বা মিষ্টির রস আর দ্বিতীয় ঘুগনি মুড়ির সাথে চপ সাথে কাঁচা লঙ্কা এবং সরষের তেল । আমি অবশ্য দ্বিতীয়টা খেয়েছিলাম। পিটাই পরটা মেদিনীপুর ছাড়া অন্যান্য জায়গায় খুব একটা পাওয়া যায় না। দারুণ খেতে লাগে, ওজনে বিক্রি হয়, অনেকেই এটা দিয়েই ব্রেকফাস্ট করেন।
গভীর রাত্রে পাহাড়ের উপর এক জলাধারে .. একা এবং একাকী....
Dr নীলাদ্রি মাহান্তি চক্ষু বিশেষজ্ঞ... বর্তমান সময়ের চোখের বিভিন্ন সমস্যা বিশেষ করে Conjunctivitis এবং বাচ্চাদের মোবাইল দেখা সবকিছু নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করেছেন.. আমার সঙ্গে...
#dipakmahanty #NiladriMahanty #Purulia #eyes #utkal #উৎকল #UtkalBarta