The Opinion

05/10/2021

It's an honour to be mentioned by the champion. We are wishing him the very good luck.

Kilmacsimon getting a lovely mention in The Opinion October Edition. You can still get a copy 📖😀

03/10/2021

During the press conference to announce NOKIA being acquired by Microsoft, the CEO of Nokia ended his speech by saying:

"We didn't do anything wrong, but somehow, we lost."

With this said, the entire management team, including himself, cried. Nokia was a respectable company. We have done nothing wrong with our business but the world has changed very quickly. We missed out on learning, we missed out the change, and so we lost a valuable opportunity that was at hand to become a giant company.

Moral of the Story:
If you do not change, you will be disqualified from the competition. If you do not want to learn new things and your thoughts and mentality stay old, you will end up with time!

20/07/2021

May Allah bless you all and fulfill everything you desired for.

Eid Mubarak to The Opinion Community!

05/06/2021

Motivation of the day!

05/06/2021

02/06/2021

02/06/2021

Motivation of the day

01/06/2021

How do you define success? Let us know!

31/05/2021

Good Night!

30/05/2021

The beginning of an new era, we must say!

Google, Amazon register for business in Bangladesh
https://www.tbsnews.net/economy/google-amazon-register-business-bangladesh-252868

26/05/2021

𝑯𝒐𝒘 𝒕𝒐 𝑪𝒖𝒍𝒕𝒊𝒗𝒂𝒕𝒆 𝑬𝒏𝒕𝒓𝒆𝒑𝒓𝒆𝒏𝒆𝒖𝒓𝒊𝒂𝒍 𝑴𝒊𝒏𝒅𝒔𝒆𝒕????

Starting a business is like stepping over a cliff and creating an airplane on the way down. It's a powerful metaphor with a lot of facts in it. You'll need bravery and hope to begin with. You must have faith in your ability to pull it off. After that, you'll require creativity. Even under quiet conditions, putting together a plane requires talent and ability. You need agility in the chaotic rush of a death-defying drop. You must act swiftly. You must maintain your cool under pressure. You must find the fall thrilling.

So, how do you cultivate an entrepreneurial mindset??? Here’s what matters…

1. 𝗬𝗼𝘂 𝗺𝘂𝘀𝘁 𝘀𝗶𝗺𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗲𝗼𝘂𝘀𝗹𝘆 𝗹𝗲𝗮𝗿𝗻 𝗮𝗻𝗱 𝘂𝗻𝗹𝗲𝗮𝗿𝗻. 𝗘𝗻𝘁𝗿𝗲𝗽𝗿𝗲𝗻𝗲𝘂𝗿𝗶𝗮𝗹 𝗺𝗶𝗻𝗱𝘀𝗲𝘁, 𝘀𝘂𝗰𝗵 𝗮𝘀 𝗺𝗮𝗸𝗶𝗻𝗴 𝗿𝗮𝗽𝗶𝗱 𝗷𝘂𝗱𝗴𝗺𝗲𝗻𝘁𝘀 𝗼𝗿 𝗹𝗲𝘁𝘁𝗶𝗻𝗴 𝗳𝗶𝗿𝗲𝘀 𝗯𝘂𝗿𝗻, 𝗰𝗮𝗻 𝗰𝗼𝗻𝘁𝗿𝗮𝗱𝗶𝗰𝘁 𝘄𝗵𝗮𝘁 𝘄𝗲 𝗮𝗿𝗲 𝘁𝗮𝘂𝗴𝗵𝘁 𝗶𝗻 𝘀𝗰𝗵𝗼𝗼𝗹.

2. 𝗡𝗼𝘁 𝘀𝗶𝗺𝗽𝗹𝘆 𝗮 𝘁𝗵𝗲𝗼𝗿𝘆, 𝗯𝘂𝘁 𝗮𝗹𝘀𝗼 𝘀𝘁𝗼𝗿𝗶𝗲𝘀 𝗺𝗮𝘆 𝗵𝗲𝗹𝗽 𝘆𝗼𝘂 𝗹𝗲𝗮𝗿𝗻. 𝗠𝗼𝘀𝘁 𝗶𝗻𝗱𝗶𝘃𝗶𝗱𝘂𝗮𝗹𝘀 𝗹𝗲𝗮𝗿𝗻 𝗯𝗲𝘀𝘁 𝗳𝗿𝗼𝗺 𝗼𝘁𝗵𝗲𝗿 𝗲𝗻𝘁𝗿𝗲𝗽𝗿𝗲𝗻𝗲𝘂𝗿𝘀' 𝗲𝘅𝗽𝗲𝗿𝗶𝗲𝗻𝗰𝗲𝘀. 𝗡𝗮𝗿𝗿𝗮𝘁𝗶𝘃𝗲𝘀 𝗵𝗲𝗹𝗽 𝘁𝗵𝗲 𝘁𝗵𝗲𝗼𝗿𝘆 𝘁𝗼 𝘀𝗲𝘁𝘁𝗹𝗲 𝗶𝗻.

3. 𝗧𝗼 𝗿𝗲𝗶𝗻𝗳𝗼𝗿𝗰𝗲 𝗮 𝗻𝗲𝘄 𝗺𝗲𝗻𝘁𝗮𝗹𝗶𝘁𝘆, 𝗺𝗮𝗸𝗲 𝗶𝘁 𝗮 𝗿𝗲𝗴𝘂𝗹𝗮𝗿 𝗵𝗮𝗯𝗶𝘁. 𝗜𝘁 𝗶𝘀 𝗰𝗿𝗶𝘁𝗶𝗰𝗮𝗹 𝘁𝗼 𝗹𝗶𝘀𝘁𝗲𝗻, 𝗿𝗲𝗮𝗱, 𝗮𝗻𝗱 𝘄𝗿𝗶𝘁𝗲. 𝗛𝗼𝘄𝗲𝘃𝗲𝗿, 𝘁𝗵𝗶𝘀 𝗶𝘀 𝗶𝗻𝘀𝘂𝗳𝗳𝗶𝗰𝗶𝗲𝗻𝘁. 𝗧𝗼 𝗹𝗶𝘃𝗲 𝗮 𝗻𝗲𝘄 𝗮𝘁𝘁𝗶𝘁𝘂𝗱𝗲, 𝘆𝗼𝘂 𝗺𝘂𝘀𝘁 𝗽𝘂𝘁 𝘄𝗵𝗮𝘁 𝘆𝗼𝘂'𝘃𝗲 𝗹𝗲𝗮𝗿𝗻𝗲𝗱 𝗶𝗻𝘁𝗼 𝗽𝗿𝗮𝗰𝘁𝗶𝗰𝗲.

Not everyone is born with Steve Jobs' convincing skills or Sara Blakely's invincible spirit. However, every entrepreneur's brain works for limitless possibilities. They may create the attitude they'll need to succeed and then polish it as much as their business.

Credit: সুদীপ্ত রায়

24/05/2021

22/05/2021

দৈনন্দিন মধ্যস্থতায় এড়িয়ে চলার মত ৫ টি বিষয়ঃ

দৈনন্দিন জীবনে সবসময় কোন না কোন বিষয় নিয়ে, কারো না কারো সাথে আমাদের সকলেরই মধ্যস্থতা করতে হয়। মধ্যস্থতা হল সেই পদ্ধতি যার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে অথবা দৈনন্দিন জীবনে প্রতিপক্ষের বিপরীতে নিজেকে জয়ী প্রমাণ করা যায়, নিজের প্রয়োজন বাস্তবায়ন করা যায় এবং যা কর্মক্ষেত্রে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। সামান্য ভুলের জন্য অনেক সময় সঠিকভাবে এটা করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। তাই আজ আমরা ৫ টি এড়িয়ে চলার মত বিষয় জানব, যা করতে পারলে সঠিকভাবে মধ্যস্থতা সম্ভব।

ভুল ১ঃ তড়িঘড়ি কোন সিদ্ধান্তে পৌছানো-

সফল মধ্যস্থতায় সময় লাগে। যত তড়িঘড়ি করা হবে, ততটাই সফল মধ্যস্থতা অসম্ভব হয়ে পরবে। এমতাবস্থায় এটা বলাই যায় যে, যার যত ধৈর্য তার সফল মধ্যস্থতার সম্ভবনা ততই বেশি। তড়িঘড়ি করলেই সব শেষ।

ভুল ২ঃ এমন কোন কথা বলা যা শেষ পর্যন্ত নিজের পক্ষে উপকারি হয়না-

অনেক মধ্যস্থতাকারী প্রতিপক্ষের সাথে জয়ী হতে এতটাই মরিয়া থাকে যে কথায় কথায় সস্তা কৌতুক অথবা অপ্রাসঙ্গিক কথা বলে ফেলে। কিন্তু এর ফলে কখন যে সে নিজের অজান্তেই মধ্যস্থতায় হেরে বসে বুঝে উঠতে পারেনা। তাই এরকম পরিস্থিতিতে আপ্রাসঙ্গিক কথা বলা থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।

ভুল ৩ঃ সময়ের আগে পরিকল্পনা না করা-

মধ্যস্থতায় কখনও পুরোপুরি না জানা কিছু নিয়ে অগ্রিম কথা বলতে নেই। কারন অগ্রিম বলে ফেলা বিষয়টি স্থাপিত করতে প্রয়োজনীয় প্রমাণ ও উপাত্ত সময়মত বলতে না পারলে মধ্যস্থতায় হেরে যাওয়া অনিবার্য।

ভুল ৪ঃ মধ্যস্থতার শর্তাদি প্রতিপক্ষের দিক থেকে চিন্তা না করা-

মধ্যস্থতা সবসময় দুটি বিপরীত পক্ষের মধ্যে হয়। তাই মধ্যস্থতার বিষয়বস্তু নিয়ে ভালভাবে পরিকল্পনা ও দুই পক্ষের অবস্থান বিবেচনা করে শর্তাদি নিয়ে আলোচনা করলেই জয়ী হবার সম্ভাবনা বাড়ে। একপাক্ষিক শর্ত কোন আলাপ আলোচনায় সবসময় এড়িয়ে চলতে হবে।

ভুল ৫ঃ মরিয়া ভাব দেখানো-

মধ্যস্থতায় মরিয়া হয়ে যাবার মত কারন থাকতেই পারে। হয়তবা আপনার কোন চাকরির খুবই দরকার, নির্দিষ্ট কোন পরিমান বেতন আপনি একটি চাকরি থেকে পেতে ইচ্ছুক কিংবা ব্যাবসায়ে খুবই লাভজনক কোন প্রস্তাব, এমন যে কোন পরিস্থিতিতে মরিয়া ভাব না দেখিয়ে মাথা ঠাণ্ডা রেখে মধ্যস্থতা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ই শ্রেয়।





© সুদীপ্ত রায়

21/05/2021

How to Accept a Compliment?
----------------------------------
Here are a few ways to respond to a compliment:

~“Thank you, it makes my day to hear that.”
~“I really put a lot of thought into this, thank you for noticing.”
~“Thank you, I really appreciate you taking the time to express that.”
~“Thank you, I am happy to hear you feel that way!”
~Please accept my deepest thanks.
~Accept my endless gratitude.
~Words can’t describe how thankful I am.

If the person compliments you for another person’s work, redirect the compliment to the correct person:
------------------------------------------------------------------------
> “It is great to hear you feel that way! Actually, Mr. X, is the one behind this project. If you have a minute, it would make her day to hear how you feel.”

> “I would love to take credit, but Mr. Y, is the one responsible for this. I will share your feedback when I see him today.

If someone compliments you for something that was a team effort, share the appreciation:
-----------------------------------------------------------------------
If you are the team leader, note the person may be recognizing you for your role in leading your people, so be sure to first take the compliment, and then acknowledge the efforts of your team.

~“Thank you for noticing, it is really great to hear that. Everyone on our team has been working really hard on this over the last few weeks. I will share your feedback in our next meeting.”

Courtesy:: **Harvard Business Review**

16/05/2021

ইজরায়েলে যারা শাসন করে তারা মূলত ইউরোপীয় ইহুদী। এদেরকে বলা হয় আশকেনাজি জুইশ। এরা ইউরোপ থেকে এসে ফিলিস্তিনী ভূখণ্ডে গেঁড়ে বসা ইহুদী।

কিছু আরব ইহুদী আছে, যারা আগে থেকেই ফিলিস্তিনে ছিল। আর কিছু অন্যান্য আরব দেশ থেকে এসেছে। এদেরকে বলা হয় মিজরাহি জুউশ। হিস্পানিক কিছু জুইশ আছে।
তবে এলিট শ্রেণী হচ্ছে- আশকেনাজি জুইশ। এরাই মূলত জার্মান আর ফ্রান্স থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিলিস্তিনীদের জমি দখল করেছে।

এরা অসম্ভব উগ্র, জেনোফোবিক এবং ধণী। ইজরায়েলের এলিট শ্রেণী হচ্ছে এরা। এদের কালচারের সাথে আরব ইহুদীদের কালচার কোনোভাবেই মিলেনা।

ইহুদী ধর্ম অনুযায়ী মেসিয়াহ (মুসলমানদের কাছে দাজ্জাল) না আসা পর্যন্ত ইহুদীদের জন্য আলাদা দেশ গঠন করা পুরোপুরিভাবে নিষিদ্ধ।
এই কারণেই অন্যান্য দেশের অর্থোডক্স ইহুদী এবং ইহুদী ধর্মগুরুগণ ইজরায়েলের বিরোধী।
কারণ এই রাষ্ট্র ইহুদী ধর্মমতেও নিষিদ্ধ।

ধর্মীয় দেশ দাবী করলেও ইজরায়েল মূলত কোনো ইহুদী দেশ নয়, এটা একটা জায়োনিস্ট দেশ। সহজ ভাষায় বললে- জায়োনিজম হচ্ছে ইহুদী জাতীয়তাবাদের একটি পলিটিক্যাল টার্ম।
জায়োনিস্ট হওয়ার জন্য ইহুদী হওয়া শর্ত নয়। অর্থাৎ ইহুদী নন এমন ব্যক্তিরাও জায়োনিস্ট হতে পারেন। আবার ইহুদী মানেও জায়োনিস্ট নয়।
জায়োনিজমকে বাংলায় সম্ভবত ইহুদীবাদ বলা হয়। হিন্দু আর হিন্দুত্ববাদ যেমন এক নয়, অনেকটা সেরকম। ইহুদী ধর্মকে বলা হয় জুদাইজম।

তো জায়নবাদের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে স্টেট অব ইজরায়েল জাতির পিতা থিউডর হার্ৎজেল। যার স্বপ্ন ছিল তার মুভমেন্টের সমর্থক ইহুদীদের জন্য আলাদা একটা দেশ হবে এবং সেটা হবে ফিলিস্তিনের পবিত্র ভূমিতে।
সে আবার অবশ্য তার জীবদ্দশায় ইজরায়েল দেখে যেতে পারেনাই। তবে সে নানাভাবে চেষ্টা করেছিল।
ওসমানী খলীফা আব্দুল হামীদকে সে চিঠি লিখে প্রস্তাব দিয়েছিল যেন ইহুদীদের জন্য বাইতুল মোকাদ্দাসের কাছে কিছু জমি বরাদ্ধ দেয়া হয়।
বিনিময়ে তুরস্কের সব ঋণ পরিশোধ করে দেয়া হবে। খলীফা এই প্রস্তাব নাকচ করে দিলে ১৯০১ সালের মে মাসে থিওডর তার ক্লোজফ্রেন্ড পোলিশ ফিলিপ নিউলিন্সকিকে দিয়ে আবার প্রস্তাব পাঠায়। এবারে খলীফার জন্য বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ সহ নানা উপহারের প্রস্তাব দেয়া হয়।

উল্লেখ্য যে, অন্যান্য ব্যবসা এবং সুদের ব্যবসা করে ইহুদীরা অনেক আগে থেকেই প্রচুর সম্পদের মালিক। ব্যাংকিং কনসেপ্ট জিনিসটাই ইহুদীদের থেকে তাদের সুদের ব্যবসা থেকে এসেছে। এই কারণে তাদের সম্পত্তি ছিল অঢেল।

খলীফা আব্দুল হামীদ বলেছিলেন- ফিলিস্তিনের ভূমি আমার একার সম্পদ নয় যে আমি লিখে দেব। প্রতিটা মুসলমানের রক্তের ফোঁটাতে এর মালিকানা। আমি বেঁচে থাকতে সেটা হতে দিতে পারিনা।

খলীফা আব্দুল হামীদ মারা গেছেন, ওসমানী খেলাফত ধ্বংস হয়েছে। খেলাফত বিলুপ্ত হয়েছে। বৃটিশরা যুদ্ধে জিতেছে। থিউডর হার্ৎজেল মারা গেছে। কিন্তু তার আইডিওলজি দিনে দিনে শক্তিশালী হয়েছে। তার স্বপ্নের দেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

বৃটিশরা ইউরোপ থেকে মার খাওয়া ইহুদীদের জন্য জায়গা বরাদ্ধ করে দিল ফিলিস্তিনে। থিউডরের স্বপ্নের সেই দেশ প্রতিষ্ঠিত হলো ফিলিস্তিনীদের রক্তের উপর। লাখ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হলো। ঘরবাড়ী এবং জীবন হারালো।

জায়োনিস্টদের তখন সশস্ত্র মিলিশিয়া ছিল।
তারা ফিলিস্তিনীদের হত্যা করতো, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে সেই ভূমি দখল করতো।
এবং তারা বিশেষভাবে বৃটিশদের সহায়তা পেত।

ইহুদীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত এই ইজরায়েলেও ইহুদীরাই বৈষম্যের শিকার হয়। যারা কালো ইহুদী তারাও বৈষম্যের শিকার হয়। এ নিয়ে তারা অনেকবার রাস্তায় নেমেছে। সবচেয়ে বেশী শিকার হয় আরব ইহুদীরা। কারণ তাদের ভাষা আরবী, তাদের বেশভূষা আরব মুসলমানদের মত। আরবী বলার কারণে তাদের চাকরী হয়না, আরবদের মত পোষাক পরায় চাকরী হয় না।
ধর্মে ইহুদী হওয়ার পরও জাতিতে একই না হওয়ায় তারা নানা বৈষম্য, বুলিং এবং হেনস্থার শিকার হয়। তাদের বলা হয় আরবদের ঘৃণা করতে। তো যারা পূর্বে আরব দেশে ছিল, তারা অর্থ্যাৎ বৃদ্ধরা বিষয়টা মেনে নিতে পারেনা। তারা প্রতিবাদ করে। কোনো লাভ হয় না।

তো যারা নিজ ধর্ম ইহুদীদের সাথেই এমন করে, তারা আরব মুসলমানদের সাথে কেমন আচরণ করবে সেটা সহজেই অনুমেয়। আবার আমরা তো দেখতেও পাই।

ইজরায়েল শুরু থেকেই বৃটিশ এবং আমেরিকানদের প্রত্যক্ষ সাপোর্ট পেয়ে আসছে। আরব ইজরায়েল যুদ্ধে আমেরিকান সৈন্যরা ইজরায়েলের পক্ষে যুদ্ধ করেছে বলেও বলা হয়।

এখনো যখন ইজরায়েল ফিলিস্তিনীদেরকে হত্যা করে, নারী-শিশুদেরও হত্যা করে, ধরে নিয়ে যায় এ নিয়ে জাতিসংঘ ইজরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো প্রস্তাব আনলে আমেরিকা ভেটো দেয়। সরাসরি ইজরায়েলকে রক্ষা করে।

জাতিসংঘের আইন, আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার, যুদ্ধাপরাধ আইন সব কিছুই তারা নিয়মিত লংঘন করে। কিন্তু তাতে তাদের কোনো কিছুই হয় না। কারণ আমেরিকা আছে। তারা প্রকাশ্যেই ইজরায়েলকে রক্ষা করে নেয়, একদম নগ্নভাবে।

ইজরায়েলের কোনো সীমানা নেই। কারণ, তারা প্রতিদিনই দখল করে চলেছে।

যেকোনো দিন ইহুদী সেটেলার এসে আপনাকে বলবে এই ঘর আমার। এরপর ইজরায়েলী পুলিশ এসে আপনাকে বের করে দেবে, পুরুষদের জেলে নিয়ে যাবে। তারপর বুলডোজার এসে আপনার ঘর গুঁড়িয়ে দেবে। এরপর সরকারী টাকায় সেখানে ইহুদীদের জন্য ঘর বানানো হবে।

নিজেদের শত শত বছরের ভিটেবাড়ি থেকে উচ্ছেদ হওয়া ফিলিস্তিনীরা এক দিনেই উদ্বাস্তু হয়ে গেল। রিফিউজি হিসেবে কোথাও আশ্রয় নিতে হবে।
এভাবে তারা প্রতিদিন ঘরবাড়ী দখল করে নেয় আর ফিলিস্তিনীরা উদ্বাস্তু হয়।

ইহুদীদের জন্য ঘরবাড়ী বানানোর জন্য যে টাকা খরচ হয়, তার জন্যও আমেরিকা থেকে সরকারী এবং বেসরকারিভাবে টাকা আসে।

আবার প্রতিবছর ইজরায়েলের জন্য প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা আসে।

পশ্চিমের দেশগুলোতে ইজরায়েলীদের জন্য প্রায় ভিসা ফ্রী। নামী দামী ইউনিভার্সিটি গুলোতে তারা স্কলারশিপ পায়। এর বাইরে আবার প্রায় সব বড় বড় কোম্পানীর বিলিয়ন ডলারের ইনভেস্টমেন্ট আছে ইজরায়েলে। তারা শিক্ষাখাতে ইনভেস্ট করে, গবেষণা খাতে ইনভেস্ট করে, ট্যুরিজম খাতে ইনভেস্ট করে।

অন্যদিকে ফিলিস্তিনীরা আগামীকাল পর্যন্ত তাদের বাড়ীটা থাকবে কিনা জানে না। প্রাণ থাকবে কিনা সেটাও জানেনা। স্কুলটা থাকবে কিনা তাও জানেনা। রাত বিরাতে এসে তল্লাশী চালিয়ে ইজরায়েলী পুলিশ যাকে তাকে ধরে নিয়ে যায়। অল্পবয়সী শিশু হলেও কোনো রক্ষা নাই।

ফিলিস্তিনীদের সেনাবাহিনী কিংবা পুলিশ ফোর্স রাখারও পারমিশন নাই। ফিলিস্তিনী সিকিউরিটি ফোর্স নামে একটা বাহিনী আছে, তাদের ভারী কোনো অস্ত্র রাখার অনুমতি নাই।
ইজরায়েলের সাথে এক চুক্তিতে এটা মেনে নেয় ইয়াসির আরফাতের পিএলও।
ফলে মাহমুদ আব্বাস নামের প্রেসিডেন্ট হলেও কাজে কোনো ক্ষমতা তার নাই।

ইজরায়েল দখল করতে করতে ফিলিস্তিনকে এমনভাবে দখল করেছে- একপাশে গাযা উপত্যকা, অন্যপাশে পশ্চিম তীর। মাঝখানে ইজরায়েল।
ব্যাপারটা অনেকটা পূর্ব পাকিস্তান আর পশ্চিম পাকিস্তানের মত পশ্চিম তীর আর গাযা, মাঝখানে ভারতের মত ইজরায়েল।
মনে করার সুবিধার্তে, গাযা হচ্ছে বাংলাদেশ, পশ্চিম তীর পাকিস্তান। মাঝখানে ভারত হচ্ছে ইজরায়েল।
(ভৌগোলিক অবস্থান বা ম্যাপ বুঝার সুবিধার্তে বললাম)।

ইজরায়েলীরা পৃথিবীর ১৬০টি দেশে প্রায় ভিসা ফ্রী ঘুরতে পারলেও ফিলিস্তিনীরা এক জায়গায় থেকে অন্য জায়গায় যেতে ইজরায়েলের অনুমতি নিতে হয়। ফিলিস্তিনের গাযা উপত্যকা থেকে যদি কেউ ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে যেত চায়, তাহলে অনেকদিন আগে এপ্লাই করতে হয়। তাও ৯০% ক্ষেত্রে অনুমতি পাওয়া যায় না। জিজ্ঞাবাদে ইজরায়েল সন্তুষ্ট হলেই কেবল অনুমতি দেয়।
বেশীরভাগ গাযাবাসী কখনো আল আকসা মসজিদ চোখে দেখেনি। কারণ আল আকসা পশ্চিমতীরে।

পিএলও আর হামাস হচ্ছে ফিলিস্তিনের দুটি রাজনৈতিক দল। হামাস সংখ্যাগরিষ্ঠ গাযাতে আর পিএলও পশ্চিম তীরে।

তবে ২০০৬ সালে পুরো ফিলিস্তিনের নির্বাচনে হামাস পিএলওর উপরে জয়লাভ করে ফিলিস্তিনের ক্ষমতায় আসে। ইসমাইল হানিয়া প্রধানমন্ত্রী হয়। মাহমুদ আব্বাস প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা দখল করে নেয়।
অনেকটা পাকিস্তানের নির্বাচনের মত। শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচিত হয়েও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। ইসমাইল হানিয়ার ক্ষেত্রেও তাই ঘটে।

এরপর থেকে ইসমাইল হানিয়া তার এলাকা গাযাতেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থাকেন।
বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে স্বাধীন হয়ে যাওয়ার মত। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ফিলিস্তিন নিজেই তো স্বাধীন নয়।

মাহমুদ আব্বাসের পিএলও ইজরায়েলী সকল শর্ত মেনে ফিলিস্তিন তথা পশ্চিমতীরকে ডিমিলিটাইরাইজড করলেও গাযার হামাস সেটা মেনে নেয়নি।
পশ্চিম তীরে ইজরায়েলী শর্ত অনুযায়ী কোনো সেনাবাহিনী নেই। সিকিউরিটি ফোর্স আছে, যাদের নামে মাত্র একটা পুলিশ ফোর্স আছে। যেটা আছে তাদেরও শর্ত হচ্ছে ইজরায়েলী পুলিশকে সাহায্য করতে হবে। তাদের কোনো ভারী অস্ত্র নেই। হাল্কা অস্ত্র যা আছে, সেটাও ইজরায়েলের দেয়া। ওদের গাড়ীও ইজরায়েলের দেয়া। যা ইজরাইল সবসময় ট্র‍্যাক করে।
কোনো ফিলিস্তিনীকে জোর করে বেআইনিভাবে ধরে নিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনী সিকিউরিটি ফোর্স কিছু করতে পারেনা।
এজন্য পশ্চিম তীরের যেকোনো বাড়ীতে ইজরায়েলী পুলিশ চাইলে যেকোনো সময় তল্লাশী চালাতে পারে। আমরা যে পাথর ছুড়ার দৃশ্য দেখি, এগুলা বেশীরভাগই পশ্চিম তীরের। কারণ তাদের অস্ত্র রাখার অনুমতি নেই।
ইচ্ছে হলেই যে ঘরবাড়ি থেকে বের করে দিয়ে দখল করে নেয়, সেটাও পশ্চিমতীরে। কারণ পশ্চিমতীর ইজরায়েলী অকিউপ্যাশনে।
এখানকার বাসিন্দারা মোটামুটি চলাচলের স্বাধীনতা পেলেও ঘরবাড়ী কখন বেদখল হয়ে যাবে বলতে পারেনা।
এতে ফাতাহ বা পিএলও কিছু করতে পারেনা।

অন্যদিকে হামাস শাসিত গাযা উপত্যকা ইজরায়েলের কোনো শর্ত মানেনা। তাদের মিলিটারী আছে। তাদের অঞ্চলে ইজরায়েলী পুলিশ ঢুকতে পারেনা। তারা নিজেরাই সেখানকার নিরাপত্তা দেয়। তাদের আর্টিলারি ইউনিট আছে। তাদের কাছে ভারী অস্ত্র আছে। যার বেশীরভাগ তারা নিজেরাই তৈরী করে।
এখানে ইজরায়েলী সেটেলাররা তো দূরের কথা, ইজরায়েলী পুলিশ, ইজরায়েলী আর্মীও ঢুকতে পারেনা।

ইজরায়েলের শর্ত মেনে না নেয়ায় গাযা উপত্যকাকে ইজরায়েল চারিদিক থেকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে। গাযার দুইদিকে ইজরায়েল, একদিকে মিশর আরেকদিকে সমুদ্র।
তাদের উপর ইজরায়েল ল্যান্ড, এয়ার এন্ড সী ব্লক দিয়ে রেখেছে। গাযা উপত্যকাকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জেল খানা।
মিশর সীমান্তে আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসি দেয়াল তুলে দিয়েছে। ফিলিস্তিনীদের চলাচলের জন্য মাটির নীচে সুড়ঙ্গ ছিল, সেগুলো সে বন্ধ করে দিয়েছে।
মুহাম্মদ মুরসী ক্ষমতায় আসার পর যখন মিশর সীমান্ত ফিলিস্তিনীদের জন্য খুলে দেয়, তখন ইজরায়েল মুরসীকে সবচেয়ে বড় থ্রেট হিসেবে নেয়।
ইজরায়েল, সৌদি ও আমিরাত জোট মুরসীকে হটিয়ে সিসিকে ক্ষমতায় আনে।
সে সময়ে সিসিকে সবার আগে অভিনন্দন জানায় সৌদি আরব।
যদিও ইজরায়েলের উদ্দেশ্য আর তাদের উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন, লক্ষ্য ছিল একই।
কপাল পুড়ে ফিলিস্তিনীদের।
এরপর থেকেই ফিলিস্তীনের জন্য সেই সীমান্ত বন্ধ হয়ে যায়। সুড়ঙ্গ পথ ব্যবহারের জন্য মিশর সীমান্তে যে ঘরবাড়ি গুলো ছিল, বুলডোজার দিয়ে সেসব বাড়ীও ভেঙে দেয় মিশর।

হামাস শাসিত গাযায় শিক্ষার হার ৯৯%। ইজরায়েলী হামলায় ঘরবাড়ি ভেঙে গেলে সবার আগে তারা স্কুল গুলোকে ঠিক করে। তাদের একটা আন্তর্জাতিক মানের ইউনিভার্সিটি আছে।
গাযায় একটা বিমানবন্দর ছিল, গাযা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট নামে, যা ইজরায়েল ধ্বংস করে দেয়।
পুরো ফিলিস্তিনে আর কোনো এয়ারপোর্ট নেই।

ফিলিস্তিনী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সাথে ইজরায়েলের ফুল স্কেলে দুইবার যুদ্ধ হয়। এতে ইজরায়েলী আর্মীর ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে। ২০১৪ সালের যুদ্ধে ইজরায়েলী সেনাদের ব্যাপক প্রাণহানি ঘটলে ইজরায়েল পিছু হটে। জুলাইয়ের ৮ তারিখ থেকে আগস্টের ২৬ তারিখ পর্যন্ত স্থায়ী এই যুদ্ধে প্রায় ১শ ইজরায়েলী সেনা নিহত হয়, অপরদিকে দুই হাজার ফিলিস্তিনী শহীদ হয়।
কিন্তু ইজরায়েলের জন্য এটাও ছিল বিশাল ধাক্কা।

গাযা উপত্যকায় খাবার, নিত্যপ্রয়োজনীয় অষুধ সহ চোরাই পথে আনতে হয়।
ইরান চোরাইপথে অস্ত্র আর কাতার টাকা দেয়।
এর বাইরে তুরস্ক সমুদ্র সীমা আর ইজরায়েলী সীমা ব্যবহার করে জাহাজভর্তি খাবার, অষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য গাযায় পৌঁছে দেয়। একবার তুরস্কের একটা জাহাজ ডুবিয়ে দিয়েছিল ইজরায়েল।
সৌদি আরব সহ অন্যান্য আরবদেশ গুলো তাদের দানের একটা বড় অংশ ফিলিস্তিনে পাঠায়। তবে সেটা গাযায় নয় বরং পশ্চিমতীরে যায়।

ইজরায়েল হামাসকে বার বার বলছে- তোমরা যদি আমাদের শর্ত মেনে নাও, সেনাবাহিনী বিলুপ্ত করো, অস্ত্র সমর্পণ করো, নিরস্ত্র হও তাহলে তোমাদের অবরোধ আমরা তুলে নেব। তোমরা যেখানে চাও যেতে পারবে। আমাদের এখানে চাকরী করতে পারবে। যা কিনতে চাও, তা কিনতে পারবে।
মাহমুদ আব্বাসের পিএলও পশ্চিমতীরে এই শর্ত মেনে নিলেও ইসমাইল হানিয়া আর খালিদ মিশালের গাযা উপত্যকার হামাস সেটা মেনে নেয়নি। যার কারণে তারা অবরুদ্ধ।
এই কারণে পশ্চিমতীরের ফিলিস্তিনীরা ইজরায়েলের দিকে ঢিল আর পাথর ছুঁড়লেও গাযা উপত্যকার ফিলিস্তিনীরা অস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করে, ইজরায়েলের দিকে মিসাইল ছুঁড়ে।

যদিও ইজরায়েলী অত্যাধুনিক ডিফেন্স সিস্টেম আইরন ডোম ফিলিস্তিনীদের এই মিসাইল আকাশে থাকতেই ধ্বংস করে।
তবে এইবার ইজরায়েলের আইরন ডোম হামাসের মিসাইল গুলো সব আটকে দিতে সক্ষম হয়নি।
অনেক গুলো মিসাইল ইজরায়েলের নানা শহরের রাস্তা এবং ভবনে আঘাত হেনেছে। এতে ইজরায়েল সহ তার মিত্ররা বেশ অবাক হয়েছে।
যদিও এ ব্যাপারে ইসমাইল হানিয়ে গত বছর বলেছিলেন।

আইরন ডোম কতটা আঘাত ঠেকাতে সক্ষম সেটা নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠেছে।
কারণ হামাসের মিসাইল গুলো কোনো অত্যাধুনিক মিসাইল নয়। এগুলো তারা পাইপ এবং অন্যান্য পরিত্যক্ত জিনিসপত্র থেকে বানায়।
এই হ্যান্ডমেইড রকেট গুলো আঘাত হানার পর আইরন ডোম কতটা সেফ সেটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

প্রায় চার বিলিয়ন ডলার বার্ষিক সামরিক সহায়তা, বিলিয়ন ডলারের শিক্ষা এবং রিসার্চের ইনভেস্টমেন্ট, প্রায় ভিসা ফ্রী ট্রাভেল, নামী ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপ, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপের একনিষ্ঠ সাপোর্ট এত কিছু পাওয়া ইজরায়েলের সাথে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনের তুলনা করার সময় আপনারা যারা "ইজরায়েল জ্ঞান বিজ্ঞানে কত এগিয়েছে অথচ ফিলিস্তিন জ্ঞান বিজ্ঞানে আগায় নাই কেন?" বলেন, আপনাদের লজ্জা করে না?

© তাহমিদুল ইসলাম।

15/05/2021

Covid-19 Cases rising alarmingly in South Asia, except for Bangladesh..
What could be the reasons...???
Please share your thoughts...

Source: tbsnews

13/05/2021

২০২১ সালের জন্য বিশ্লেষকদের মতে ৫টি পার্শ্বিক আয়ের পরামর্শ....

বহুমুখী আয় উপার্জনের সক্ষমতা যে কোন ব্যাক্তি বিশেষের জন্যই আশির্বাদস্বরূপ। আর একজন ব্যাবসায়ির ক্ষেত্রে এর প্রয়োজনীয়তা তো অবর্ণনীয়। গঁথবাধা আয়ের পাশাপাশি যদি এক বা দুইটি স্থির বা রেগুলার আয়ের ব্যবস্থা কথা যায় তা একদিকে যেমন আর্থিকচাপ থেকে মুক্ত রাখে পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক চিন্তামুক্ত।
উদ্যোক্তা নেতৃত্ব সংযোগকারী হিসেবে “হাসিব তারিক” সৃজনশীল ব্যাক্তিদের জন্য পারিপার্শ্বিক অবস্থা চিন্তা করে ২০২১ সালের জন্য নিচের ৫টি সেক্টরে পার্শ্ব আয়ের উৎস হিসেবে গুরুত্বপ্রদান করেছেন। যেগুলো ছিলো-

১. নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল খোলাঃ আপনার পারদর্শীতা দেখানোর একটি অভাবনীয় প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে নিজের একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকা। হতে পারে সেটা রান্নার রেসিপি দেখানো থেকে শুরু করে ভিডিও গেমস খেলার লাইভ স্ট্রিমিং পর্যন্ত।

২. পন্যবিজ্ঞাপন ব্যবসাঃ যদি আপনার বিষয়বস্তু নিয়ে লেখনীশক্তি দারুন হয় অথবা টুকটাক ভিডিও এডিটিং এর কাজ জানা থাকে তবে ঘরে বসেই বিভিন্ন ব্যবসায়িক পণ্যের জন্য রাইটিং অথবা ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করা হয়ে উঠতে পারে আয়ের উৎস।

৩. ডোমেইন ব্যবসাঃ এই ব্যবসায়ে কিছুটা আর্থিক বিনিয়োগের ঝামেলা থাকলেও আয়ের পরিমান্টাও এখানে কিছুটা বেশি। পর্যাপ্ত ইন্টারনেটের হালচালগুলো সম্পর্কে অবগত থাকাটাও এখানে গুরুত্বপুর্ন। সঠিক নামের কয়েকটি ডোমেইন কিনে রেখে সেগুলো নিলামে উঠিয়ে রাখলে বড় পরিমানের আয় এখান থেকে করা সম্ভব।

৪. দক্ষতার সম্মানীঃ আপনার আঁকাআকির অভ্যাস রয়েছে? অথবা লেখালেখির অভ্যাস। ফিভার বা আপওয়ার্ক এ সেগুলো তুলে ধরে করতে পারেন অতিরিক্ত আয়ের সূচনা। অথবা কোন বিষয়ে পারদর্শিতা থাকলে সে বিষয়ে অনলাইন কোর্সের ব্যবস্থা করে অনলাইনে ক্লাস নিয়ে হয়ে উঠতে পারেন স্বাবলম্বী। দক্ষতার এসব প্ল্যাটফর্ম এ বিষয়ে আপনাকে সাহায্য করবে।

৫. ই-কমার্স ব্যবসাঃ এই ব্যাপারে আসলে ব্যাখ্যার কিছুই নেই। আপনার কাছে পণ্যের পাইকারীমুল্যে পর্যাপ্ত বিক্রয়যোগ্য পণ্যের সরবরাহ থাকলে যে কেউ এই ব্যবসায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

পার্শ্বিক আয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া যতটাই সহজ লাগুক না কেন মনে রাখতে হবে ব্যবসায় সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান, দক্ষতা ও প্রশিক্ষন থাকা এ ব্যাপারে যেমন কাজ সহজতর করে দিবে; পাশাপাশি যে কোন আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনাও কমিয়ে দেবে।


© সুদীপ্ত রায়

09/05/2021

Thank you Ma for sticking with us through the worst of times!

08/05/2021

সফলতার ৮ টি অভ্যাস……

ইতিবাচক মানসিকতা সর্বদা নির্দেশ করে কিভাবে আপনি আশেপাশের মানুষজনকে উপলব্ধি করছেন এবং কোথায় অবস্থান করছেন। এ কারনেই বলা যায় ইতিবাচক মানসিকতা নেতৃত্ব গুণ সফলতা নির্দেশ করে। নিম্নোক্ত ৮ টি অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে আপনি হয়ে উঠতে পারেন একজন সফল ব্যক্তিত্ব।

১. অনুশীলনঃ নিজের শরীর এবং মনকে স্বতঃস্ফূর্ত রাখতে অনুশীলন এর কোন বিকল্প নেই । দুশ্চিন্তা ও অবসাদ দূর করার জন্য অনুশীলন একটি প্রমানিত পন্থা। সমীক্ষায় দেখা দেখা গেছে ২০ মিনিট এর অনুশীলন একজনকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত স্বতঃস্ফূর্ত রাখে।

২. ধ্যানঃ আপনি এবং আপনার চিন্তা চেতনা যে এক নয় বরং দুটি আলাদা সত্তা, ধ্যান এটা উপলব্ধি করতে সাহায্য করবে। এই উপলব্ধি আপনার চিন্তা ও সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতাকে আরও শানিত করবে।

৩. শ্বসন প্রক্রিয়াঃ ধ্যান ও শ্বসন প্রক্রিয়া দুটোই ইতিবাচক মানসিকতা, একাগ্রতা এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর ফলে শারীরিক ও মানসিক উন্নতি ঘটে।

৪. স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাসঃ এটা আশ্চর্যজনক নয় যে, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ইতিবাচক মানসিকতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। সমীক্ষায় দেখা যায় স্বাস্থ্যসম্মত খাবার যেমন ফলমূল ও শাকসবজি মানসিক প্রসন্নতা বাড়ায়।

৫. নথিকরনঃ একজন সফল ব্যক্তি সর্বদা নিজের ব্যবসায়িক কাজে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত থাকেন। কিন্তু প্রতিনিয়ত এই ব্যাস্ততা হতে পারে অন্য কোনো চিন্তা ভাবনার অপমৃত্যু। তাই যে কোন চিন্তাভাবনা মাথায় আসার সাথে সাথে তা নথিকরন এর অভ্যাস হয়ে উঠতে পারে সফলতার চাবিকাঠি।

৬. প্রযুক্তি ছাড়া দিনের শুরুঃ দিনের শুরুটা হাতে ফোন নিয়ে কিংবা টিভি তে অন্যের কর্মকাণ্ড না দেখে নিজের মত করে সফল ভাবে কিভাবে দিনটি কাটানো যায় চিন্তা করা শ্রেয়। এতে মানসিক বিকাশ ঘটে।

৭. পড়ার অভ্যাসঃ দলপতি হিসেবে নতুন নতুন বিবর্তন কিংবা আবিষ্কারের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পড়ার অভ্যাসের কোন বিকল্প নেই। এছাড়াও এই অভ্যাস ব্যাস্ততার ধকল কমাতে, সহানুভুতি বৃদ্ধিতে এবং বাস্তব জীবনকে প্রস্তুত করতে সাহায্য করে।

৮. জ্ঞান অনুসন্ধানঃ পড়াশুনা ছাড়াও অন্য উপায় যেমনঃ শিক্ষণীয় ভিডিও দেখে, সফল ব্যাক্তিদের আলোচনা শুনে, অনলাইনে কোর্সে ভর্তি হয়ে সবসময় যেকোনো উপায়ে হোক জ্ঞান অনুসন্ধান করতে হবে। এই অভ্যাস শুধু ব্যাক্তি হিসেবে নিজেকে উন্নত করবেনা, অনুকরনীয় দলনেতা হিসবেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করবে।

© সুদীপ্ত রায়

07/05/2021

07/05/2021

Why do people defy pandemic lockdown?

An individual member of a society cannot take decisions that are best for the whole society. One individual can only make decisions that are seemingly best for him/her. This can be a way to explain why so many people defy pandemic lockdown. Everyone has their own valid argument against this defying attitude. Interestingly they are not questioning the necessity of the following lockdown strictly. 𝐓𝐡𝐢𝐬 𝐜𝐚𝐧 𝐛𝐞 𝐚𝐧 𝐞𝐱𝐚𝐦𝐩𝐥𝐞 𝐨𝐟 𝐟𝐚𝐦𝐨𝐮𝐬 𝐆𝐚𝐦𝐞 𝐭𝐡𝐞𝐨𝐫𝐲.

One of the purposes of government is to enforce decisions that are best for the whole society when individual collectively fails to do so.

©Tauhidul Islam Riyadh

07/05/2021

Vision of Bangladesh!

06/05/2021

Here are three ways businesses can adapt to changing customer relationships, in light of COVID-19.

Customer-centricity has never been more critical for brands

06/05/2021

Stay Safe and Stay Updated

02/05/2021

কোভিড ১৯ এবং লকডাউন এর কারনে বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ পেশাজীবী শ্রেণীর মধ্যে অন্যতম হল দিনমজুর বা শ্রমিক শ্রেণী । একে তো তারা কখনও তাদের ন্যায্য পারিশ্রমিক পায়না তার উপর কর্ম ক্ষেত্রেও তাদের জীবনের নিরাপত্তা অনেক কম।

পরিবহন সেক্টরে ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত কর্মক্ষেত্রে দূর্ঘটনা পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে কেবলমাত্র ২০১৩, ২০১৫ ও ২০২০ সালে পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় মৃত্যুহার কম।

Source: Bangladesh Institute of Labour Studies-BILS

01/05/2021

মজুরি বৈষম্য: কর্মঘণ্টা সমান, মজুরি অর্ধেক!

দিনে ১০ ঘণ্টা কাজ করে বগুড়ার কৃষি, শিল্পকারখানায় পুরুষের তুলনায় অর্ধেক মজুরি পান নারীরা। নানা কারণে বৈষম্যের প্রতিবাদ করেন না তাঁরা।