25/08/2020
ইসকন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
ইসকন কি ? কে তাদের চালায় ? বাংলাদেশে কি তাদের উদ্দেশ্য ?
----------------------------------------------
প্রথমেই বলতে হয়- ইসকন কিন্তু হিন্দুদের কোন সংগঠন নয়, হিন্দুবেশধারী ইহুদীদের একটি সংগঠন। আবু রুশদের লেখা---“বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধানদের কথা- বাংলাদেশে ‘র’ বইয়ে লেখা আছে-
“‘ইসকন নামে একটি সংগঠন বাংলাদেশে কাজ করছে। এর সদর দফতর নদীয়া জেলার পাশে মায়াপুরে। মূলতঃ এটা ইহুদীদের একটি সংগঠন বলে জানা গেছে। এই সংগঠনের প্রধান কাজ হচ্ছে বাংলাদেশে উস্কানিমূলক ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি।”. (বই- বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক প্রধানদের কথা- বাংলাদেশে ‘র’ পৃষ্ঠা:১৭১)
আপনাদের জেনে রাখা দরকার, ইসকনের সৃষ্টি কিন্তু ভারতে নয় আমেরিকার নিউইয়র্কে। মাত্র ৫০ বছর আগে, ১৯৬৬ সালে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। অবাক হওয়ার মত বিষয়, এ ব্যক্তি ভারতে কোন হিন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি, লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে। পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী, কিন্তু হঠাৎ করেই তার মাথায় কেন হিন্দু ধর্মের নতুন সংস্করণের ভুত চাপলো, কিংবা কোন শিক্ষাবলে চাপলো তা সত্যিই চিন্তার বিষয়। স্বামী প্রভুপাদ নতুন ধরনের হিন্দু সংগঠন চালু করতেই প্রথমেই তাতে বাধা দিয়েছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা। অধিকাংশ হিন্দুই তার বিরুদ্ধচারণ শুরু করে। কিন্তু সেই সময় স্বামী প্রভুপাদের পাশে এসে দাড়ায় জে. স্টিলসন জুডা, হারভে কক্স, ল্যারি শিন ও টমাস হপকিন্স-এর মত চিহ্নিত ইহুদী-খ্রিস্টান এজেন্টরা।
(https://goo.gl/vf9wyi)।
ইসকন একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এ সংগঠনটির বেসিক কনসেপ্ট মধ্যযুগের চৈতন্য’র থেকে আগত। চৈতন্য’র অনতম থিউরী হচ্ছে- “নির্যবন করো আজি সকল ভুবন”। যার অর্থ- সারা পৃথিবীকে যবন মানে মুসলমান মুক্ত করো।
উল্লেখ্য- এ সংগঠনটি হিন্দুদের অধিকাংশ বেসিক কনসেপ্ট স্বীকার করে না। তারা হিন্দুদের উপর সম্পূর্ণ নিজস্ব কনসেপ্ট চাপিয়ে দেয়। এদের চেনার সহজ উপায়- এরা সব সময় ইউরোপীয় সাদা চামড়াদের সামনে নিয়ে আসে। সংগঠনটি মুলত এনজিও টাইপ। এরা নিম্নবর্ণের হিন্দুদের দলে ভিড়িয়ে দল ভারি করে। এ কারণে তাদের আস্তানাগুলো হয় নিম্নবর্ণের হিন্দুদের আস্তানার পাশে। যেমন ঢাকা শহরে স্বামীবাগ মন্দিরের পাশে ইসকন মন্দির হওয়ার কারণ, স্বামীবাগে রয়েছে বিশাল মেথর পট্টি। এই মেথর পট্টির নিচুবর্ণের হিন্দুদের নিয়ে তারা দল ভারি করে। সিলেটেও ইসকনদের প্রভাব বেশি। কারণ চা শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশ নিচু বর্ণের হিন্দু। এদেরকে দলে নিয়ে সহজে কাজ করে তারা।
বর্তমানে ইসকন চালায় ডাইরেক্ট ইহুদীরা। ইসকনের মূল নীতিনির্ধারকদের প্রায় অর্ধেক হচ্ছে ইহুদী। এটি আমার কোন দাবি নয়, এক ইসকন নেতারই দাবি।
(http://goo.gl/xS3sfH)
বাংলাদেশে ইসকন কি চায় ও কি করে ??
স্বাভাবিকভাবে ইসকনের কর্মকাণ্ড শুধু নাচ মনে হলেও আদৌ তা নয়। ইসকনের কয়েকটি কাজ নিম্নরূপ-
১) বাংলাদেশে সনাতন মন্দিরগুলো দখল করা এবং সনাতনদের মেরে পিটিয়ে তাড়িয়ে দেয়া। যেমন স্বামীবাগের মন্দিরটি আগে সনাতনদের ছিলো, পরে ইসকনরা কেড়ে আগেরদের ভাগিয়ে দেয়। এছাড়া পঞ্চগড়েও সনাতনদের পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে ইসকনরা। ঠাকুরগাও-এ সনাতন হিন্দুকে হত্যা করে মন্দির দখল করে ইসকন। এছাড়া অতিসম্প্রতি সিলেটের জগন্নাথপুরে সনাতনদের রথযাত্রায় হামলা চালিয়েছে ইসকন নেতা মিণ্টু ধর। (খবরের সূত্র-http://goo.gl/XwkLvm,http://goo.gl/7hegYE)
২) বাংলাদেশের মসজিদগুলোতে সাম্প্রদায়িক হামলা করা। কিছুদিন আগে ঢাকাস্থ স্বামীবাগে মসজিদের তারাবীর নামাজ বন্ধ করে দিয়েছিলো ইসকন। নামজের সময় ইসকনের গান-বাজনা বন্ধ রাখতে বলায় তারা পুলিশ ডেকে এনে তারাবীর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। পরে বিষয়টি নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এবার হলো সিলেটে।
৩) বাংলাদেশে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরী করে, উগ্রহিন্দুত্ববাদের বিস্তৃতি ঘটানো। যেমন- জাতীয় হিন্দু মহাজোট, জাগো হিন্দু, বেদান্ত, ইত্যাদি। বর্তমান অনলাইন জগতে যে ধর্ম অবমাননা তার ৯০% করে ইসকন সদস্যরা।
৪) বাংলাদেশে সম্প্রতিক সময়ে চাকুরীতে প্রচুর হিন্দু প্রবেশের অন্যতম কারণ-ইসকন হিন্দুদের প্রবেশ করানোর জন্য প্রচুর ইনভেস্ট করে।
৫) সিলেটে রাগীব রাবেয়া মেডিকলে কলেজের ইস্যুর পেছনে রয়েছে ইসকন। ইসকন আড়াল থেকে পুরো ঘটনা পরিচালনা করে এবং পঙ্কজগুপ্তকে ফের লেলিয়ে দেয়। এখন পঙ্কজগুপ্ত জমি পাওয়ার পর সেই জমি নিজেদের দখলে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বিচারবিভাগে ইসকনের প্রভাব মারাত্মক বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ খোদ প্রধানবিচারপতিও একজন ইসকন সদস্য। (http://goo.gl/g3w0KK)
সবার শেষ কথা হচ্ছে- বাংলাদেশে যদি এখনই ইসকনকে নিষিদ্ধ না করা হয়, তবে বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের বিপদ অপেক্ষা করছে, যেই বিপদে বাংলাদেশে স্বাধীনতা হারালেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
সং,,,,
♦উগ্রবাদী হিন্দু সংগঠন ইসকনের ষড়যন্ত্রে বাংলাদেশ। ♦
গোপন রহস্য ফাঁস!!!
বাংলাদেশ থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুসলিম নিধন হবে।
ইসলাম বিদ্ধেষী, নাস্তিক শাহরিয়া কবির,
ভারতীয় ইসকন নামক সংঘটনের সাথে জড়িত।
ইসকনের কাজ কি? উদ্দেশ্য কি?
ইসকনের পুরো অর্থ হলো>
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন)
ইসকনের উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশে রাম রাজত্ব কায়েম করা!
এবং বাংলাদেশ দখলের সুযোগ সৃষ্টি করা। অখন্ড ভারত তৈরী করা।
ইসকন বিলিয়ন মেঘা প্রজেক্ট নিয়ে বাংলাদেশে কাজ করতেছে
সরকারের প্রতিটি স্তরে হিন্দু নিয়োগে তাদের সর্বোচ্চ সহায়তা চালিয়ে যাওয়া!
বর্তমানে তাদের দলে,প্রশাসন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদ তাদের দখলে। এমনকি ৯০% ভাগ মুসলিম দেশের মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান হল সুবর্ণ চন্দ্র ঢালী। বুঝুন ভবিষ্যতে কি অপেক্ষা করছে।
যারা তাদের বিরুদ্ধে যাবে তাদের বাধ্য করা বা কঠোর হওয়া,(এমন কি হত্যা করা)
ভারতের RSS এর নিদেশনা অনুযায়ী ২০২০-২০৩০। এর ভিতর বড় সড় একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করা,
নিজেদের মন্দির /বাড়ি ও ব্যক্তির উপর নিজেরা পরিকল্পিত হামলা করে মুসলামানের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়া!
সেই সুযোগে দাঙ্গা সৃষ্টি করে হিন্দু -মুসলিম সংঘর্ষ লাগিয়ে টানা ২-৪ মাস চলতে দিবে।
পক্ষান্তরে ভারতে হিন্দুত্বববাদি উগ্রপন্থি সন্ত্রাসী সংঘটন RSS
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তুলবে
তখন হিন্দু রক্ষার নামে ভারত থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় সেনা পাঠানো হবে,তখন কোন বাঁধা ছাড়ায় ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশে ডুকতে পারবে! (( কারণ ৯ এপ্রিল, ২০১৭ · প্রকাশন তারিখ : 2017- 04-09 বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২২টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। তার মধ্য একটি চুক্তি বাংলাদেশ সেনা ও ভারতীয় সেনা একসাথে কাজ করতে পারবে,সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে, তাতে নেতৃত্ব দিবে ভারতের সেনা বাহিনী)
তখন বাংলাদেশের অনেক নেতা মন্ত্রীর চেয়ার থাকবে কিন্তুু ক্ষমতা থাকবে না।
এবং অনেক নেতা মন্ত্রীর, বিদেশে ২য় বাড়ি আছে। ভারতের হুমকির মুখে দেশ ছাড়বে, অন্যথায় গুম করে ফেলবে।
তবেই শেষ নয়" তখন পাকিস্থান, ভারত,বাংলাদেশ কাশ্মীর নিয়ে এরেকটি যুদ্ধ সুচনা হবে,
রাসুলের ভবিষৎ বানী গযওয়াতুল হিন্দ যুদ্ধ!