SAHIH - সহিহ্

  • Home
  • SAHIH - সহিহ্

SAHIH - সহিহ্ I'm Never alone Allah always there with me

30/07/2023

সুবহানাল্লা
26/07/2023

সুবহানাল্লা

26/07/2023
সুবহানাল্লাহ
21/07/2023

সুবহানাল্লাহ

23/03/2023
20/03/2023

প্রয়োজনীয় কয়েকটি দুআ । ইনশাআল্লাহ্ সবাই চেষ্টা করবেন শিখার ।

১. খাওয়ার পূর্বের দুআ :
بِسْمِ اللَّهِ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহ।
অর্থঃ আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৫৩৭৬)

২. খাওয়ার পরের দুআ :
اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي اَطْعَمَنَا، وَسَقَانَا، وَجَعَلَنَا مِنَ الْمُسْلِمِيْنَ

উচ্চারণঃ আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী আতআমানা ওয়াসাকানা ওয়াজাআ'লানা মিনাল মুসলিমীন।
অর্থঃ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ পাকের জন্য যিনি আমাদেরকে পানাহার করিয়েছেন এবং আমাদেরকে মসুলমান বানিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাঃ ৩৮৫০)

৩. ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুআ :
اَللّٰهُمَّ بِاسْمِكَ اَمُوتُ وَاَحْيَا
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনারই নামে মরে যাই আবার আপনারই নামে জীবন লাভ করি। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৬৩১২)

৪. ঘুম থেকে জাগ্রত হবার পর দুআ :
اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي اَحْيَانَا بَعْدَ مَا اَمَاتَنَا وَاِلَيْهِ النُّشُورُ

উচ্চারণঃ আলহামদু লিল্লাহিল লাজি আহইয়ানা বা’দা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশুর।

অর্থঃ সব প্রশংসা ওই আল্লাহর জন্য, যিনি মৃত্যুর পর আমাদের জীবন দান করেছেন এবং তার দিকেই আমাদের পুনরুত্থান। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৬৩১২)

৫. বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় দুআ :
بِسْمِ اللَّهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللَّهِ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللَّهِ

উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আ’লাল্লাহি, লা-হাওলা ওয়া লা- কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি।
অর্থঃ আমি আল্লাহর নামে বের হচ্ছি, আল্লাহর ওপর ভরসা করছি। আল্লাহ ব্যতিত কোনো অভিভাবক ও শক্তি নেই। (তিরমিজি, হাঃ ৩৪২৬)

৬. বাড়িতে প্রবেশর সময় দুআ :

اَللَّهُمَّ اِنِّي اَسْأَلُكَ خَيْرَ الْمَوْلَجِ، وَخَيْرَ الْمَخْرَجِ، بِسْمِ اللَّهِ وَلَجْنَا، وَبِسْمِ اللَّهِ خَرَجْنَا، وَعَلَى اللَّهِ رَبِّنَا تَوَكَّلْنَا،

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা খাইরাল মাওলাজি ওয়া খাইরাল মাখরাজি বিসমিল্লাহি ওয়ালাজনা ওয়া বিসমিল্লাহি খারাজনা ওয়া আলাল্লাহি রাব্বিনা তাওয়াক্কালনা।
অর্থঃ হে আল্লাহ আমি তোমার নিকট আগমন ও নির্গমনের অনিষ্ট হতে মঙ্গল চাই। তোমার নামেই আমরা প্রবেশ করি এবং বের হই। (আবু দাউদ, হাঃ ৫০৯৬)

৭. মসজিদে প্রবেশের দুআ :
اَللَّهُمَّ افْتَحْ لِي اَبْوَابَ رَحْمَتِكَ

নিয়মঃ মসজিদে প্রবেশ করার সময় প্রথমে ডান পা দিয়ে এ দোয়া পাঠ করতে হয়।
উচ্চারণঃ আল্লাহুমাফ তাহলী আবওয়াবা রাহমাতিকা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমার জন্য রহমতের দরজা খুলে দিন। (আবু দাউদ, হাঃ ৪৬৫)

৮. মসজিদ থেকে বের হওয়ার দুআ :
اَللَّهُمَّ اِنِّي اَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ

নিয়মঃ মসজিদ হতে বের হবার সময় প্রথমে বাম পা দিয়ে এ দোয়া পাঠ করতে হয়।
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিকা।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট অনুগ্রহ চাই। (আবু দাউদ, হাঃ ৪৬৫)

৯. টয়লেটে প্রবেশের দুআ :
اَللَّهُمَّ اِنِّيْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْخُبُثِ وَالْخَبَائِثِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল খুবুছি ওয়াল খাবাইছ।
অর্থঃ হে আল্লাহ, আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি দুষ্ট পুরুষ জ্বিন ও দুষ্ট নারী জ্বিনের অনিষ্ট থেকে। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৬৩২২)

১০. টয়লেট থেকে বের হওয়ার দুআ :
ﻏُﻔْﺮَﺍﻧَﻚَ اَللَّهُمَّ

উচ্চারণঃ গুফরানাকা আল্লাহুম্মা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি ক্ষমা চাচ্ছি। (আবু দাউদ, হাঃ ৩০)

১১. রাগ দমনের দুআ :
اَعُوذُ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ
উচ্চারণঃ আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়ত্বানির রাজিম।
অর্থঃ আমি অভিশপ্ত শয়তান হতে আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাচ্ছি। (সহীহ বুখারি, হাঃ ৬১১৫)

১২. ভালো কিছু দেখলে যা বলতে হয় :
উচ্চারণঃ মাশাআল্লাহ।
অর্থঃ আল্লাহ যা চান। (সূরা কাহাফ, আয়াতঃ ৩৯)

১৩. অপছন্দ কিছু দেখে যা বলতে হয় :

اَلْحَمْدُ لِلَّهِ عَلَى كُلِّ حَالٍ

উচ্চারণঃ আলহামদু লিল্লাহি আলা কুল্লি হাল।
অর্থঃ সর্বাবস্থায় সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। (ইবনে মাজাহ, হাঃ ৩৮০৩)

১৪. পছন্দনীয় কিছু দেখে যা বলতে হয় :

اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي بِنِعْمَتِهِ تَتِمُّ الصَّالِحَاتُ

উচ্চারণঃ আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী বিনিয়‘মাতিহি তাতিম্মুস সালিহাত।
অর্থঃ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, যাঁর করুণায় নেক কাজসমূহ পূর্ণতা লাভ করে। (ইবনে মাজাহ, হাঃ ৩৮০৩)

১৫. উপকারীর জন্য দুআ :

جَزَاكَ اللَّهُ خَيْرً
উচ্চারণঃ জাযাকাল্লাহু খাইরান।
অর্থঃ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। (তিরমিজি, হাঃ ২০৩৫)

১৬. ভবিষ্যতে কোনো কিছু করার আশা ব্যক্ত করার দুআ :
উচ্চারণঃ ইন-শা-আল্লাহ।
অর্থঃ যদি আল্লাহ চান। (সূরা কাহাফ, আয়াতঃ ২৩-২৪)

19/03/2023

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলতেন, আল্লাহ্‌র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ রমযান আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয় আর শয়তানগুলোকে শিকলবন্দী করে দেয়া হয়।


সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮৯৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

19/03/2023

|| যে কাজে রোযা ভঙ্গ করা যায়, যে কাজে রোযা ভঙ্গ হয় না ||

|| যে সব অবস্থায় রোযা ভঙ্গ করা যায় ||

১। অসুস্থ অবস্থায় রোযা রাখলে যদি রোগ বৃদ্ধির আশংকা থাকে, তবে রোযা থাকলেও
এমতাবস্থায় রোযা ভাঙ্গা জায়েয।
২। রোযাদার মহিলার যদি রোযা রাখার ফলে দুধ কমে যাওয়ার আশংকা থাকে এবং
শিশুর কষ্ট হয়, তখন উক্ত মহিলা রোযা ভঙ্গ করতে পারবে।
৩। বয়স বেশি হওয়ার কারণে অত্যন্ত দূর্বল হয়ে পড়লে।
৪। রোযা রাখলে গর্ভের সন্তানের যদি ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।
৫। ক্ষুধা তৃষ্ণায় মৃত্যুর আশংকা থাকলে।
৬। মুসাফির অবস্থায় থাকলে।
৭। সাপে দংশন করলে।
৮। মহিলাদের হায়েয-নেছাফ হলে রোযা ভঙ্গ করবে।

|| যে সব কাজে রোযা ভঙ্গ হয় না ||

১. অনিচ্ছাকৃত গলার ভেতর ধুলা-বালি, ধোঁয়া অথবা মশা-মাছি প্রবেশ করা।
২. অনিচ্ছাকৃত কানে পানি প্রবেশ করা।
৩. অনিচ্ছাকৃত বমি আসা অথবা ইচ্ছাকৃত অল্প পরিমাণ বমি করা (মুখ ভরে নয়)।
৪. বমি আসার পর নিজে নিজেই ফিরে যাওয়া।
৫. চোখে ওষুধ বা সুরমা ব্যবহার করা।
৬. ইনজেকশন নেয়া।
৭. ভুলক্রমে পানাহার করা।
৮. সুগন্ধি ব্যবহার করা বা অন্য কিছুর ঘ্রাণ নেয়া।
৯. নিজ মুখের থুথু, কফ ইত্যাদি গলাধঃকরণ করা।
১০. শরীর ও মাথায় তেল ব্যবহার করা।
১১. ঠাণ্ডার জন্য গোসল করা।
১২. মিসওয়াক করা। যদিও মিসওয়াক করার দরুন দাঁত থেকে রক্ত বের হয়। তবে
শর্ত হলো গলার ভেতর না পৌঁছানো ।
১৩. ঘুমের মাঝে স্ব*দোষ হলে।
১৪. স্ত্রীলোকের দিকে তাকানোর কারণে কোনো কসরত ছাড়া বী*র্পাত হলে।
১৫. স্ত্রীকে চুম্বন করলে, যদি বী*পাত না হয় (রোজা না ভাঙলেও এটা রোজার
উদ্দেশ্যের পরিপন্থী)।
১৬. দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা গোশত খেয়ে ফেললে (যদি পরিমাণে কম হয়),
পরিমাণ বেশি হলে রোজা ভেঙে যাবে।

19/03/2023

সাহরীর ও ইফতারের বিবরণ )

সাহরীর বিবরণ

রােযার নিয়তে শেষ রাতে কিছু খাওয়াকে সেহরী বলে। সেহরী খাওয়া সুন্নাত। সেহরীর
সময় একটি খােরমা বা সামান্য পানি পান করলেও সেহরীর সুন্নাত আদায় হয়ে
যাবে।
কোন কারণে যদি রাতে ঘুম থেকেক উঠতে না পারে, তাহলে সেহরী না খেয়ে রােযা
রাখলেও রােযা হয়ে যাবে। সেহরী না খাওয়ার কারণে রােযা না রাখলে গােনাহ হবে।
সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত সেহরী খাওয়া জায়েয। সুবহে সাদেক হয়ে গেলে, আর
কিছুই খাওয়া জায়েয না। খেলে রােযা নষ্ট হয়ে যাবে।

ইফতারের বিবরণ

পরিচয়ঃ সারা দিন রােযা রাখার পর সূর্য অস্ত যাওয়ার সাথে যে আহার বা পানাহার
করে রােযা ভঙ্গ করা হয় তাকে ইফতার বলে।

সময়ঃ সুর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে ইফতারের সময়। তবে বেশি সময় থাকে না।
তাই যথাসন্ভব সাথে সাথেই ইফতার করতে হবে।

ফযীলত: মহান আল্লাহ তাআলা রােযার মধ্যে যেমন ফযীলত দান করেছেন, রােযার
ইফতারের মধ্যেও তেমন ফযীলত দান করেছেন।

রােযাদারগণ ইফতার সামগ্রীসমূহ সম্মুখে নিয়ে যখন ইফতার করার জন্য অপেক্ষা
করতে থাকে নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে একটি দানাও তুলে মুখে দেন না, তখন মহান আল্লাহ
বান্দার এ মহান আল্লাহ ভীরুতা দেখে অত্যন্ত সন্তষ্ট হন। রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
তােমরা যখন ইফতার কর, তখন খুরমা দ্বারা ইফতার কর। কারণ এর মধ্যে বরকত
আছে। খুরমা না থাকলে যে কোন ফল অথবা পানি কিংবা দুধ দ্বারা ইফতার করা
যায়।
অপরকে ইফতার করানার ফযীলত সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি রমযান
মাসে কোন রােযাদার ব্যক্তিকে ইফতার করায়, সেটা তার গুনাহ মােচন এবং দোযখের
আগুন থেকে মুক্তির কারণ হবে।
অন্য হাদীসে ইরশাদ হয়েছে, যে ব্যক্তি রােযাদারকে কিছু খেজুর বা সামান্য পানির
শরবত কিংবা এক ঢোক দুধ দ্বারা ইফতার করায়, তা তার জন্য ক্ষমার কারণ হয়।
এ রমযান মাসের প্রথম ভাগে মহান আল্লাহর রহমত, মধ্যভাগে গুনাহ মােচন এবং
শেষভাগে জাহান্নাম হতে মুক্তির কারণ হয়।

19/03/2023

বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত দোয়ার আদবসমূহ

» দোয়ার শুরু ও শেষে আল্লাহর প্রশংসা (হামদ-সানা) এবং রাসুল (সাঃ)-এর প্রতি দরুদ শরিফ পাঠ করা। (তিরমিজি, হাঃ ৩৪৭৬)

» দোয়ার আগে কোনো নেক আমল (নামাজ, সদকা ইত্যাদি) করে নেওয়া অথবা সালাতুল হাজত পড়ে নেওয়া। নিজ নেক আমলের অছিলা দিয়ে দোয়া করা। (বুখারি, হাঃ ৫৯৭৪)

» শুধু দুনিয়ার জন্য দোয়া না করা। (সূরা বাকারা, আয়াতঃ ২০১)

» কাকুতি-মিনতিসহ গোপনে দোয়া করা। (সূরা আরাফ, আয়াতঃ ৫০)

» অন্তরে ভয় ও আশা নিয়ে দোয়া করা। (সূরা আরাফ, আয়াতঃ ৫৬)

» শুধু মুসিবতের সময়কেই দোয়ার জন্য নির্দিষ্ট না করা। (সূরা ইউনুস, আয়াতঃ ১২, তিরমিজি, হাঃ ৩৩৮২)

» স্বাভাবিক ভাব ও সাধারণ দোয়া করা, অর্থাৎ ভাষায় ইচ্ছাকৃত ছন্দ ও মাধুর্যতা না আনা। (বুখারি, হাঃ ৬৩৩৭)

» দোয়ায় হঠকারিতা না করা, কারণ দোয়া হলো আবেদন, দাবি নয়।

» নিজের অকল্যাণ আর অপরের অমঙ্গলের দোয়া না করা। (বুখারি, হাঃ ৬০১০)

» পাপের শাস্তি দুনিয়াতে না চাওয়া; বরং ক্ষমা চাওয়া। (মুসলিম)

» জান-মাল ও সন্তানসন্ততির জন্য বদদোয়া (অভিশাপ) না করা। (মুসলিম)

» নিজের মৃত্যুর জন্য দোয়া না করা। (বুখারি, হাঃ ৫৬৭২)

» একই দোয়া বারবার (অন্তত তিনবার) করা। ক্রন্দন করা কিংবা ক্রন্দনের অবস্থা আনয়ন করা।

» গুনাহসমূহ থেকে তওবা করে দোয়া করা।

» নিজের দীনতা-হীনতা ও অসহায়ত্ব প্রকাশ করা। দোয়ার মধ্যে ব্যাপক অর্থবোধক শব্দ ব্যবহার করা।

» দোয়ায় সব মুসলমানকে শামিল করা। প্রথমে নিজের জন্য, অতঃপর পিতা-মাতা, অতঃপর স্ত্রী-সন্তান, অতঃপর সব মুমিন নর-নারীর জন্য দোয়া করা।

» সম্মিলিত দোয়ার ক্ষেত্রে শুধু নিজের জন্য দোয়া না করে সব মুসল্লিকে দোয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা। অর্থাৎ ‘আমি’-এর পরিবর্তে ‘আমরা’ এবং ‘আমার’ এর পরিবর্তে ‘আমাদের’ শব্দ ব্যবহার করা। (তিরমিজি, হাঃ ৩৫৭)

» দোয়াকারী ও দোয়া শ্রবণকারী উভয়ের জন্য ‘আমিন’ বলা।

» দোয়ার মধ্যে মাসনূন দোয়াসমূহের শব্দাবলি অবলম্বন করা।

» নিজের ছোট-বড় সব প্রয়োজন একমাত্র আল্লাহর কাছে চাওয়া।

» আসমাউল হুসনারঅছিলা দিয়ে দোয়া করা মুস্তাহাব। (আরাফ, আয়াতঃ ১৮০)

» ইসমে আজমের মাধ্যমে দোয়া করা। (তিরমিজি, হাঃ ৩৪৭৫)

» ‘আমিন’ বলে দোয়া শেষ করা। (আবু দাউদ, হাঃ ৯৩৮)

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SAHIH - সহিহ্ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share