Health tips/ Weight loss / Health/ Food/ Low carb diet

09/12/2023

Stockholm light festival....... 🇸🇪🎵

09/12/2023

Stockholm light festival....... 🇸🇪🎵

05/12/2023

28/11/2023

Its snowing Stockholm.....

14/11/2023

🇧🇩

04/11/2023

The biggest advice I was told before I got married was never ever share your wife’s faults with family or friends. Me and my wife have spoken to each other about this lots, I make sure I hide her flaws and she hides my many flaws SubhanAllah. Wallahi my brothers and sisters, who are married and those who will get married, protect the honour of your spouse because I know so many marriages that have been broken up by family or friends interfering AstagfirAllah, you innocently go out to get advice but that person ends up filling your head with nonsense. For example I look after my mother and in the 9 years I’ve been married to my wife, I have never said one negative thing to my mum about my wife, even the littlest thing because as a husband it’s my duty to protect my wife in every way. If me and my wife have a problem with each other we talk to EACHOTHER! And family and friends please stop selling this dream of a perfect husband and wife, there is no such thing as a perfect husband or wife, we are all works in progress and may Allah (subhanahu wa ta’ala) protect us all from the evil and envious eye AMEEN
collected

16/09/2023

31/08/2023

Watch, follow, and discover more trending content.

29/08/2023

12/08/2023

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

08/08/2023

🥗চর্বি নিয়ে নানা কথা 🥗
চর্বি খেয়ে চর্বি নাশ !!!
ওজন কমাতে চর্বির ভূমিকা :
যে সকল চর্বি খেতে হবে অর্থাৎ যে সকল চর্বি খেলে শরীরে জমে থাকা চর্বি গলে যায় , যে সকল চর্বি গুলো আমাদের জন্য খুবই উপকারী। লিভার ফ্রেন্ডলি অর্থাৎ লিভার কে আলাদাভাবে প্রসেস করতে হয় না। তাছাড়া ভালো কোলেস্টেরল আমাদের জন্য অনেক ভালো। কোলেস্টেরল কে ক্ষতিগ্রস্ত করে ইনফ্লামেশন অর্থাৎ প্রদাহ। এই ইনফ্লামেশন তথা প্রদাহ তৈরি করার জন্য কিছু তেল দায়ী। যেমন রাইস ব্যান অয়েল, ডালডা , বনস্পতি , সোয়াবিন তেল , সানফ্লাওয়ার অয়েল ইত্যাদি। এগুলো খুব হাই হিটে, অনেকগুলো কেমিক্যাল ট্রিট করে প্রসেস করা হয়। এই তেল গুলো শরীরের জন্য ভালো নয়। অন্যদিকে গুড ফ্যাট, গুড কোলেস্টেরল শরীরের জন্য অনেক ভালো। এটা মেটাবলিজাম বুস্টিং করে। আমাদের শরীরের বিপাকক্রিয়া গতিশীল করে। যার ফলে খুব সহজেই আমাদের শরীরে জমে থাকা চর্বি বার্ন করতে পারি। আজ আমরা জানবো কোন কোন চর্বিগুলো আমাদের চর্বি গলাতে সহায়তা করে।
১. MCT Oil / এমসিটি তেল :
MCT Oil / এমসিটি তেল হল একটি পরিপূরক যা মিডিয়াম-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড নামক চর্বি থেকে তৈরি। MCT অণুগুলি আমাদের খাওয়া বেশিরভাগ চর্বিগুলির তুলনায় ছোট (লং-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড [LCT])। এটি তাদের হজম করা সহজ করে তোলে। দ্রুত আপনার রক্তপ্রবাহে MCT শোষণ করতে পারে। এটি এটিকে শক্তিতে পরিণত করে যা এনার্জি হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। MCT তেল সাধারণত নারকেল তেল থেকে তৈরি করা হয়। ভগ্নাংশ নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে 100% MCT তেল নারকেল তেল থেকে পাওয়া যায় । মিডিয়াম -চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (এমসিটি) তেলে ট্রাইগ্লিসারাইড নামক চর্বিগুলির মাঝারি-দৈর্ঘ্যের চেইন রয়েছে। তাদের ছোট দৈর্ঘ্যের কারণে, এমসিটিগুলি অন্যান্য অনেক খাবারে পাওয়া দীর্ঘ-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিডের চেয়ে দ্রুত হজম হয়। MCT তেল শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে , চর্বি সঞ্চয় হ্রাস করে এবং যখন ভাত রুটি না খেয়ে শরীরে কম কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ হয় তখন MCT অয়েল শক্তির / এনার্জি এর পূর্ণতা দেয়, ক্যালোরি বার্ন করে এবং কেটোন মাত্রা বৃদ্ধি করে ওজন কমাতে সহায়তা করে। MCT তেল HIT ব্যায়ামের সময় শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং গ্লাইকোজেন স্টোরগুলিকে বাঁচিয়ে রেখে বিকল্প শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে । MCT অয়েল রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতেও সাহায্য করতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে , MCT অয়েল গ্রহণে টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি হয়।
কিভাবে খাবেন : সাধারণত বুলেট প্রুফ কফিতে MCT Oil এক চামচ মিশিয়ে খাওয়া যাবে , সালাদের ড্রেসিং এ MCT Oil মিশিয়ে খাওয়া যাবে এছাড়া গ্রিন জুস্ বা চা এর সাথেও মিশিয়ে খেতে পারেন। দিনে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন চামচ অবধি MCT Oil মিশিয়ে খাওয়া যাবে।

২. অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল : এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল সুপার ফুড হিসাবে ব্যাপক পরিচিত। এই তেলের ফ্যাটি এসিড এবং অন্যান্য সংমিশ্রণ আপনার স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করে, যেমন শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রন করে, হজমের সমস্যা দূর করে, হৃদযন্ত্র এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহ নানাবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতায় এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল খাওয়ার খুবই উপকারী। অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল মাঝারি-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড দ্বারা গঠিত যা একটি সুপার জ্বালানী যা আমাদের শরীর খুব দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করে। আসলে, এটি গুড কোলেস্টেরল বাড়ায়। এর মানে হল সামগ্রিক কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। অর্থাৎ সঠিক পরিমাণে নারকেলে তেল খেলে আপনার গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
কিভাবে খাবেন : বুলেট প্রুফ কফিতে মিশিয়ে খাওয়া যাবে , সালাদের ড্রেসিং এ অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল মিশিয়ে খাওয়া যাবে এছাড়া গ্রিন জুস্ ,চা , হলুদ বুস্টার এর সাথেও মিশিয়ে খেতে পারেন। অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল দিয়ে রান্না করতে পারেন।** ক্ষুদা কমাতে সরাসরি চামচ করে এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল খেতে পারেন দিনে সর্বোচ্চ চার থেকে ছয় চামচ । এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল উচ্চ তাপে রান্নার জন্য দুর্দান্ত কারণ এটির High Smoke Point । দিনে সর্বোচ্চ তিন থেকে চার চামচ অবধি অর্গানিক এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল খাওয়া যাবে।
৩. এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল : এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাট । এক্সট্রা-ভার্জিন অলিভ অয়েল হল সবচেয়ে কম প্রক্রিয়াজাত তেল। এক্সট্রা-ভার্জিন অলিভ অয়েল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস, যা প্রদাহ এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। তেলের প্রধান অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি , ওলিওক্যানথাল, সেইসাথে অলিউরোপেইন, এমন একটি পদার্থ যা এলডিএল(খারাপ) কোলেস্টেরলকে অক্সিডেশন থেকে রক্ষা করে। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডের সাথে যুক্ত হয়, এক ধরণের স্বাস্থ্যকর চর্বি যা বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্যকর সুবিধার সাথে যুক্ত। বিশেষ করে, গবেষণা পরামর্শ দেয় যে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী এবং এমনকি হৃদরোগের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, হৃদরোগ, ক্যান্সার, বিপাকীয় সিনড্রোম, টাইপ2 ডায়াবেটিস এবং আর্থ্রাইটিস সহ অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
** আপনি কি এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করতে পারেন? রান্নার সময়, ফ্যাটি অ্যাসিড অক্সিডাইজ করতে পারে, যার অর্থ তারা অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফ্যাটি অ্যাসিড অণুতে ডবল বন্ড এর জন্য বেশিরভাগই দায়ী। এই কারণে, স্যাচুরেটেড ফ্যাট - যার কোন ডবল বন্ধন নেই - উচ্চ তাপ প্রতিরোধী। এদিকে, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট - যার অনেকগুলি ডবল বন্ড রয়েছে - আরও সংবেদনশীল এবং ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে , অলিভ অয়েলে বেশিরভাগ মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যার শুধুমাত্র একটি ডবল বন্ড থাকে। অতএব, কম তাপে / মাঝারি তাপে রান্না করা উপযুক্ত হবে।
কিভাবে খাবেন : এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে শাক সবজি কম / মাঝারি তাপে রান্না করা যাবে , ছাড়া সবুজ শাক সবজি রান্নার পর , ওপর থেকে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল মিশিয়ে খাওয়া যাবে , সালাদের ড্রেসিং হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তারা সরাসরি এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল সর্বোচ্চ দুই চামচ অবধি খেতে পারেন।
৪. ফিশ অয়েল : মাছের তেল ওমেগা-৩ , ফ্যাটি অ্যাসিডের চমৎকার উৎস। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড চোখ, মস্তিষ্ক এবং প্রজনন কোষের সঠিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। এগুলি ইমিউন এবং এন্ডোক্রাইনের সর্বোত্তম কার্যকারিতা ছাড়াও হার্ট এবং ফুসফুসের স্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ । তৈলাক্ত মাছ এবং সামুদ্রিক মাছ আমরা খাওয়ার চেষ্টা করব। কারণ এগুলো তো অনেক ওমেগা3 ফ্যাটি এসিড আছে। এটাও খুব একটা ভালো ফ্যাট এর উৎস। আপনার যদি উচ্চ ট্রাইগ্লিসারাইড বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস থাকে তবে মাছের তেল সহায়ক হতে পারে। মাছের তেল ফলিকলে রক্ত ​​প্রবাহ বাড়িয়ে চুলের ফলিকলকে উপকৃত করে, ফলে পুষ্টির সরবরাহ বৃদ্ধি পায়। এই ক্রিয়াটি চুলের বৃদ্ধি ঘটায়। মাছের তেলে উপস্থিত প্রধান ওমেগা-3 হল ইকোসাপেন্টাইনয়িক অ্যাসিড (EPA) এবং ডকোসাহেক্সায়েনোইক অ্যাসিড (DHA), যা মস্তিষ্কের বিকাশ এবং কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে। যদি আপনি মনে করেন যে আপনি আপনার খাদ্য থেকে পর্যাপ্ত ওমেগা-3 পাচ্ছেন না, তাহলে ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ি ফিশ অয়েল সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন।
৫. মাখন : মাখন অবশ্যই অর্গানিক হতে হবে।অর্গানিক Grass-Fed Butter স্বাস্থ্যকর পুষ্টি সরবরাহ করে । আসলে আমরা এখন কেমিকেলের মধ্যে বসবাস করছি। এজন্য অবশ্যই মাখন বাসায় বানিয়ে খাবেন। মাখন হাড় গঠনকারী ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ । মাখনও কম কার্বোহাইড্রেট ডায়েটের অংশ, যা ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে বা কম চর্বিযুক্ত খাবারের চেয়ে দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। মাখন হল বুট্রিক অ্যাসিডের একটি প্রাকৃতিক উৎস যা একটি শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড যা অন্ত্রের বাধার অখণ্ডতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, অন্ত্রের আস্তরণকে সুস্থ ও সিল করে রাখে যাতে ফুটো হওয়া অন্ত্রকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। এটা গুড ফ্যাট এর অন্যতম উৎস। এটাfat-burning করতে অনেক সহায়তা করে। মাখনের low smoke point (250°F) , মাঝারি বা কম তাপ রান্নার জন্য উপযুক্ত।
৬. খাঁটি ঘি : ঘি একটা গুড ফ্যাট। কিন্তু ঘি অবশ্যই খাঁটি হতে হবে। এটাও ফ্যাট বার্ন করতে খুবই সহায়তা করে। অর্গানিক ঘিতে তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড (CLA) থাকে। CLA পরিবর্তিত পুষ্টির বিভাজন, উন্নত লিপিড বিপাক, অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি এবং উন্নত হাড়ের খনিজকরণের মতো স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে। অর্গানিক গ্রাস ফিড ঘি তে ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। Organic Grass-Fed Ghee , inflammation / প্রদাহ কমায়। ** প্রাপ্তবয়স্করা গড়ে প্রতিদিন 2-3 চা চামচ (15 গ্রাম / 1 টেবিল চামচ) অর্গানিক গ্রাস ফিড ঘি খেতে পারেন। যেহেতু ঘি এর higher smoking point তাই রান্নায় ঘি ব্যাবহার করতে পারেন।
৭. বাদাম :
(A) আলমন্ড / কাঠবাদাম : আলমন্ড/ কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যকর চর্বি(গুড ফ্যাট), ফাইবার, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন E । আলমন্ড/ কাঠবাদামের স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলির মধ্যে রয়েছে রক্তে শর্করার মাত্রা কমানো, রক্তচাপ কমানো এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করা । যা ক্ষুধা কমাতে এবং ওজন হ্রাস করতে সাহায্য করে। ** ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা বা প্রতিদিন রাতে ৪ টা থেকে ৬ টা কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে রেখে, পরের দিন ভিজানো বাদাম গুলি খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া যাবে এছাড়া ক্ষুদা কমাতে কাঁচা কাঠবাদাম ৪ টা থেকে ৬ টা অর্গানিক মাখনের সাথে মিক্সড করেও খেতে পারেন।
(B) Groundnuts / Peanuts / চীনাবাদাম : Groundnuts / Peanuts / চীনাবাদাম এর মধ্যে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন এবং গুড ফ্যাট রয়েছে। চিনাবাদাম প্রতিদিন খেলে , খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে , গবেষণা অনুসারে, চীনাবাদাম ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন ই এর একটি দুর্দান্ত উৎস , যা ধমনীতে বাধা প্রতিরোধে সহায়তা করে। ** প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০ গ্রাম থেকে ৪০ গ্রাম (এক মুঠো ) অবধি চীনাবাদাম খাওয়া যাবে। হালকা আঁচে ঘি বা মাখনে চীনাবাদাম ভেজে খাওয়া যাবে অথবা কাঁচা চীনাবাদাম এর মধ্যে ঘি / মাখন মিশিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া চীনাবাদাম এর salad খেতে পারেন।
(C) কাজুবাদাম :কাজুবাদামে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন বি(থায়ামিন এবং ফোলেট), ভিটামিন E এবং ভিটামিন K এর মতো ভিটামিন এগুলিতে উপস্থিত রয়েছে। এছাড়া ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, তামা এবং জিঙ্কের মতো খনিজগুলি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা শরীরের বিভিন্ন প্রক্রিয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া কাজুবাদামে কার্বোহাইড্রেট মাত্রা অনেকটাই বেশি রয়েছে, ১০০ গ্রাম কাজু বাদামে প্রায় ৩০% কার্বোহাইড্রেট রয়েছে তাই পরিমিত মাত্রায় কাজুবাদাম খাওয়া যাবে ।** সর্বোচ্চ দিনে ৪ টা থেকে ৫ টা কাঁচা কাজুবাদাম ঘি/ মাখন মিক্সড করে খেতে পারেন। এছাড়া হালকা আঁচে ঘি বা মাখনে কাজুবাদাম ভেজে নিয়ে পিঙ্ক সল্ট মিশিয়ে খেতে পারেন।
(D) ম্যাকাডেমিয়া বাদাম / বুশ বাদাম / মারুচি বাদাম / বাউপল নাট : ম্যাকাডামিয়া বাদামে স্বাভাবিকভাবেই চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট কম থাকে। এগুলিতে ডায়েটারি ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে যা কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস এবং হজমের স্বাস্থ্যের মতো অবস্থার ঝুঁকি কমাতে বা পরিচালনা করতে সহায়তা করে। এটি একটি চমৎকার প্রোটিনের উৎস। ম্যাকাডামিয়া বাদামে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটও সমৃদ্ধ, এক ধরনের চর্বি যা আপনার এলডিএল (খারাপ) কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য বাড়াতে পারে। ম্যাকাডামিয়া বাদামে প্রচুর পরিমানে Flavonoids , Tocotrienols, Antioxidants আছে , যা শরীরের safeguard হিসাবে কাজ করে সেলুলার ড্যামেজ ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ** প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৪টা থেকে ৫ টা কাঁচা ম্যাকাডেমিয়া বাদাম বাদাম খাওয়া যাবে।
(E) Walnuts / আখরোট : আখরোট একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর বাদাম। অন্যান্য সাধারণ বাদামের তুলনায় এর মধ্যে উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকলাপ এবং উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি স্বাস্থ্যকর ওমেগা-3 ফ্যাট রয়েছে। আখরোট প্রদাহ হ্রাস এবং হৃদরোগের ঝুঁকির কমায়, আখরোটে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমান কম, ফাইবার বেশি এবং প্রোটিন বেশি আছে। এছাড়া প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে, এর মধ্যে রয়েছে ইলাজিক অ্যাসিড, এলাগিটানিনস, ক্যাটিচিন এবং মেলাটোনিন।আখরোট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং আলঝেইমার রোগের অগ্রগতি ধীর করে। ** আখরোট সারারাত ভিজিয়ে রেখে এবং পরেরদিন সকালে আখরোট খাওয়ার অন্যতম সেরা উপায়। 2-4 টুকরা আখরোট নিন এবং এক কাপ জলে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে ভেজানো আখরোট খাবেন , এর ফলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য হবে। সর্বোচ্চ ৩ টা থেকে ৪ টা আখরোট প্রতিদিন খাওয়া যাবে।
(F) হ্যাজেল নাট / Hazelnuts :হ্যাজেলনাট প্রচুর ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই এর মত প্রয়োজনীয় পুষ্টির সমৃদ্ধ উৎস। এতে পটাসিয়াম, প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং আয়রনও রয়েছে। হ্যাজেল নাটে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা হৃদরোগকে উন্নত করে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে। ** Hazelnuts খোসা না ছাড়িয়ে কাঁচা খাওয়া ভালো , রোস্টেড Hazelnuts ও খেতে পারবেন , প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫ টা থেকে ৬ টা Hazelnuts ব্রেকফাস্ট সাথে সময় খাবেন।
(G) Pistachios / পেস্তা বাদাম :পেস্তা বাদাম ফাইবার এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ। ওজন কমানোর জন্য আনসল্টেড পেস্তা সবচেয়ে ভালো। একটি বিকেলের নাস্তা হিসাবে খাওয়া যাবে , দুপুরের ক্ষুধা নিবারণের জন্য সামান্য পেস্তাই যথেষ্ট। ** পেস্তা বাদামে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে তাই খুবই পরিমিত পরিমানে সন্ধ্যায় ৬ টা থেকে ৯ টার মধ্যে খাওয়া যাবে , দিনে সর্বোচ্চ ৩টা থেকে ৪ টা অবধি পেস্তা বাদাম খাওয়া যাবে।
৮. ডিমের কুসুম : আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ ডিমের কুসুম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী করে, একাগ্রতা বাড়ায় এবং আলঝেইমার রোগ প্রতিরোধ করে। ডিমের কুসুম আপনার হার্টের স্বাস্থ্যকেও রক্ষা করে, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় এবং হাড়, মস্তিষ্ক, লিভার, হার্ট এবং স্নায়ুতন্ত্রের জন্য উপকারী। ডিমের কুসুম গুড কোলেস্টেরলের অন্যতম সোর্স। **ডিমের কুসুম কাঁচা রেখে ভেজে খেলে বেশি বেনিফিট পাবেন। ঘি / মাখন দিয়ে ডিমের কুসুম নরম রেখে পোচ খেতে পারেন , ফ্যাট এডাপটেশন এর সময় দিনে সর্বোচ্চ ৬ টি অবধি ডিম খাওয়া যাবে।
৯. গরুর চর্বি ও মগজ : গরুর মগজে, চর্বিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম এবং আয়রন রয়েছে। এতে ভিটামিন বি টুয়েলভ রয়েছে যা মস্তিষ্কের উন্নতি সাধন করতে সহায়তা করে। গরুর মগজ, মস্তিষ্কের স্নায়ুগুলো অনেক উজ্জ্বীবিত করেএবং উন্নত মস্তিষ্কের অধিকারী করে।
১০. অ্যাভোকাডো ফল : অ্যাভোকাডো দেহকে সোডিয়াম, সুগার ও কোলস্টেরল মুক্ত রাখে। এ ফল অতি ক্যালোরি সমৃদ্ধ, এতে দেহের জন্য উপকারী ফ্যাট যথেষ্ট রয়েছে, হার্টকে সুস্থ রাখে, ক্যান্সার ও কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। চর্বিতে গলে যায় এমন পুষ্টি উপাদন প্রচুর রয়েছে, যা দেহকে সুস্থ রাখতে বুস্টার হিসেবে কাজ করে। এই ফলে ও ভালো মানের চর্বি আছে। 100 গ্রাম অ্যাভোকাডো ফলে চর্বির পরিমাণ 15 গ্রাম। কিন্তু এটা পরিমিত মাত্রায় খেতে হবে। কারণ শর্করার পরিমাণ 9 গ্রাম।
উপরে যে সকল ফ্যাট গুলোর কথা বললাম সবগুলো ভাল ফ্যাট। আর এই ফ্যাট গুলো ইনফ্লামেটরি নয়। সুতরাং এটা শরীরের জন্য খুবই ভালো। এগুলো লিভার ফাংশন এর জন্য খুব ভালো। এগুলো চর্বি খেলে বারবার খাওয়ার টেন্ডেন্সি কমে যায়। খাওয়ার পর দুর্বল লাগে না বরং এনার্জি পাওয়া যায়। ক্ষুধার ভাব কমে যায়। এটা দীর্ঘক্ষন শরীরে থাকে এজন্য দীর্ঘক্ষন না খেয়ে থাকলেও সমস্যা হয় না। সর্বোপরি এগুলো চর্বি খেলে বডি তে জমে থাকা চর্বি গলে যায়। কিন্তু শর্করা হিসাবে শুধুমাত্র শাকসবজি খেতে হবে। অবশ্যই শাকসবজি এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল দিয়ে খেতে হবে। আর প্রোটিন মডারেট পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। তাহলে আর নয় চর্বিতে ভয়||
তথ্যসূত্রঃ Muhammad Jahangir Kabir & Google🙏 collected

07/08/2023

Cilantro Lime Cauliflower Rice 🍚
🔪 Prep Time: 15 min⁠
🔥 Cook Time: 5 min⁠
🍽️ Total Time: 20 min⁠

𝗜𝗡𝗚𝗥𝗘𝗗𝗜𝗘𝗡𝗧𝗦⁠
1 medium head of cauliflower, chopped into florets
2 Tablespoons avocado oil
1/2 medium white onion, chopped
1 small jalapeño, de-seeded, finely chopped (optional)
1 Tablespoon minced garlic
1/2 cup finely chopped cilantro, divided
2 Tablespoons chicken broth (or vegetarian and vegan)
1/2 teaspoon salt
1/4 teaspoon pepper
1 lime, zested, then juiced

𝗜𝗡𝗦𝗧𝗥𝗨𝗖𝗧𝗜𝗢𝗡𝗦⁠
To a food processor, add cauliflower florets and pulse until riced. Set aside. Saute onion And jalapeño. In a large pan over medium heat, add oil. Once hot, add onion and jalapeño and cook until softened (about 3 min). Add minced garlic and stir until fragrant (30-60 seconds).
Increase stovetop heat to high, add cauliflower rice, half of the cilantro, broth, salt, and pepper, and stir until combined. Cook on high heat for 1 minute. Remove the pan from heat, then stir in the remaining cilantro, lime zest, and lime juice.
Calories: 115 kcal | Net Carbs: 7.5 g⁠
*𝘕𝘶𝘵𝘳𝘪𝘵𝘪𝘰𝘯𝘢𝘭 𝘪𝘯𝘧𝘰 𝘧𝘰𝘳 1 𝘴𝘦𝘳𝘷𝘪𝘯𝘨

30/07/2023

বালাচাও রেসিপি

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এলাকার জনপ্রিয় খাবার বালাচাও। চিংড়ির শুঁটকি দিয়ে তৈরি করা ভাজা ভাজা এই আইটেমটি গরম ভাতের সঙ্গে খেতে খুবই সুস্বাদু

উপকরণ

চিংড়ি মাছ শুঁটকি- ২ কাপ
পেঁয়াজ কুঁচি- ১ কাপ
রসুন ছেঁচা- আধা কাপ
শুকনা মরিচ- ১ মুঠো (আস্ত)
লবণ- আধা চা চামচ
প্রস্তুত প্রণালি
তেলে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে তুলে রাখুন। এবার একই তেলে ছেঁচা রসুন মুচমুচে বাদামি করে ভেজে তুলে নিন। একইভাবে শুকনা মরিচ ভেজে নিন। সবশেষে চিংড়ি মাছ শুঁটকি মচমচে করে ভাজুন। ভাজার সময় লবণ দিতে হবে। এবার বেরেস্তা, রসুন ভাজা ও মরিচ হাতে ভেঙে চিংড়ির সঙ্গে মিশিয়ে দিন। সবকিছু একটু সময় নিয়ে কম আঁচে ভাজতে হবে। অতিরিক্ত আঁচে ভাজলে তিতা হয়ে যাবে। নামিয়ে ধোঁয়া ওঠা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন বালাচাও। পান্তা ভাত কিংবা খিচুড়ির সঙ্গেও খেতে অসাধারণ এই আইটেমটি।
Collected

30/07/2023

আঙুলের ছাপ দিয়েই খুলে যাচ্ছে মোবাইলের লক, গেটের তালা,অফিসের উপস্থিতি, ফিঙারপ্রিন্ট নিয়েই যাচাই করা যাচ্ছে কে অপরাধী, এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশান সিস্টেম প্রথম কে আবিষ্কার করেছিল জানেন?

তিনি ছিলেন একজন বাঙালী,নাম খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক।বাড়ি খুলনা জেলার কসবার পায়গ্রামে।কাজ করতেন তৎকালীন বেঙল পুলিশে।

ফিঙারপ্রিন্ট নিয়ে অনেকেই আগে কাজ করেছেন কিন্তু এর প্র‍্যাকটিক্যাল ইউজ কি,কিভাবে যাচাই করা যায়,কিভাবে ফিঙারপ্রিন্ট দিয়ে আলাদা করা যায় মানুষকে সেটা প্রথম আবিষ্কার করেন আমাদের দেশের কাজী আজিজুল হক।

ব্রিটিশ আমলে বেঙল পুলিশের আইজি ছিলেন এডওয়ার্ড রিচার্ড হেনরি। তিনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে গবেষণার জন্য নিয়োগ করেন দুই বাঙালী প্রতিভাকে, একজন গণিতবিদ কাজী আজিজুল হক, আরেকজন হেম চন্দ্র বোস।

কাজী আজিজুল হক ও হেমচন্দ্র বোস ৭০০০ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তোলেন। অনেক পরিশ্রম করে একটা গাণিতিক সূত্র দাড়া করলেন যেটা দিয়ে ফিঙারপ্রিন্ট যাচাই এর মাধ্যমে মানুষ সনাক্ত করা যায়।আধুনিক বিজ্ঞানের এক বিশাল বড় আবিষ্কার। এই পদ্ধতির নাম হওয়া উচিত ছিল "বোস-হক আইডেন্টিফিকেশান সিস্টেম"। কিন্তু ওখান থেকেই ইংরেজদের বেঈমানী শুরু।

পুলিশের আইজি হেনরী সাহেব এবার সবার কাছে প্রচার করা শুরু করলেন যে এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশন সিস্টেম আবিষ্কার করেছেন উনি নিজেই। এমন কি কাজী আজিজুল হক-কে কোন রকম স্বীকৃতি দিতেই অস্বীকার করলেন। তিনি চুপি চুপি একটা পেপার পাবলিশ করেও ফেললেন নিজের নামে।ব্যাস, বাংলাদেশের কাজী আজিজুল হক আবিষ্কৃত সিস্টেম এর নাম হয়ে গেল "হেনরী ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"

"হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম " এখন জগৎ বিখ্যাত, মোবাইলের টাচে, অফিসে, অপরাধী সনাক্তকরণে বলতে গেলে যত্ত জায়গায় ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তত জায়গায় এই হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম-ই ব্যবহার করা হচ্ছে। কাজ করে গেল আমার দেশের সূর্য্য সন্তান, কিন্তু নাম হচ্ছে এক বেঈমান ব্রিটিশ এর।

যদিও কিছুদিন আগে ব্রিটেনের "দ্যা ফিঙারপ্রিন্ট সোসাইটি" চালু করেছে "The Fingerprint society Azizul Huque & Hemchandra Bose prize"।ওদিকে যে সিস্টেমের নাম হতে পারত "হোক-বোস সিস্টেম " তা আজ-ও "হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"-ই রয়ে গেছে।আর অজানায় থেকে গেছেন আমাদের আজিজুল হক।
Collected

23/07/2023

16/07/2023

সাপে কাটার প্রতিকার
সাপে কাটলেই মানুষের মৃত্যু হবে এমন একটি প্রচলিত ভুল ধারণা চালু আছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষ বিবিসিকে বলেছেন, বাংলাদেশে ৮০ শতাংশ সর্প দংশনের ক্ষেত্রে সাপ থাকে নির্বিষ।

ফলে সাপে কাটলেই মৃত্যু হবে এমন ধারণা সঠিক নয়।

তবে, সাপ যদি দংশন করে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব সাপে কামড়ানোর ওষুধ বা অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করতে হবে। তাহলে মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী দেশে যে অ্যান্টিভেনম ব্যবহার করা হয়, তা মূলত ভারতের তামিলনাড়ু থেকে আসে।

অধিদপ্তরের অসংক্রামক ব্যাধি বিভাগের লাইন ডিরেক্টর ডা. হাবিবুর রহমান বিবিসিকে বলেছেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় বছরে পাঁচ কোটি টাকার কিছু বেশি পরিমাণ অ্যান্টিভেনম আমদানি করা হয় দেশে।

তবে, এই অ্যান্টিভেনম 'অনুপযুক্ত'এবং 'অপ্রয়োজনীয়' --- এমন সমালোচনা রয়েছে।

টক্সিকোলজি সোসাইটির অধ্যাপক ফায়েজ বলছিলেন, বাংলাদেশে যে অ্যান্টিভেনম আনা হয়, সেটি মূলত চারটি সাপের বিষের একটি 'ককটেল' বা মিশ্রণ, যা কিছু সাপের দংশন নিরাময়ে কাজ করে।

16/07/2023

সাপে কাটলে কী করবেন?
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষ যিনি সাপের দংশন এবং অ্যান্টিভেনম নিয়ে গবেষণা করেন, তিনি বলছিলেন, সাপ কাটলে কী করতে হবে, তার সঙ্গে কী করবেন না---দুইটাই জেনে রাখতে হবে।

তার পরামর্শ হচ্ছে---

কী করবেন
* দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন

* হাত বা পা ভাঙলে যেমন করে শক্ত কিছু দিয়ে কাপড় দিয়ে হলকা করে বাধা হয়, সেভাবে বাধুন

* সাপে কাটা পেশী যতটা কম সম্ভব নড়াচড়া করুন, পেশীর নড়াচড়া যত কম হবে, বিষ তত কম ছড়াবে।

কী করবেন না
* আতংকিত হওয়া যাবে না

* ওঝা বা ঝাড়ফুঁকের অপেক্ষা করে কালক্ষেপণ করবেন না

* চিকিৎসক দেখার আগ পর্যন্ত কিছু খাওয়া উচিত না

* কোন মলম বা মালিশ লাগানো উচিত না

* সাপে কাটা জায়গায় শক্ত করে বাঁধা, কারণ রক্ত জমে গিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তি পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন।

15/07/2023

Gee

10/07/2023

11 tips for you with dry hair
Do you have dry ends or a dry scalp? Johan Hellström, hairdresser and CEO at Björn Axén gives his best professional tips for you with dry or damaged hair.
5
Share
1. Have a three-step routine
The best thing for dry hair, as with most hair types, is to have a three-step hair routine. Cleansing with shampoo is step one, moisturizing with conditioner is step two, and rebuilding with wrapping is step three. Always use conditioner on both the scalp and hair lengths and do a wrap at least once a week. It makes your hair stronger and less easily damaged.

2. Care for dry curls
You have dry hair and dry ends either by nature, or the casing that retains moisture in your hair has been damaged by, for example, chemical treatments or heat styling. Curly hair is drier by nature. When it gets too dry, the tops often become straight. Waste moisture and use leave-in products to keep the stun in your curly hair.

3. Hair that never grows long
When the cuticle of your hair becomes damaged, it leaks moisture. If the damage is too great, your hair will break at the ends, and the hair can no longer grow. It simply wears off regularly. Different hairs are also programmed with different growth cycles. Some hairs stay on for only two years before shedding from the head, while others have a cycle of up to fifteen years. If your hair has a short growth cycle, it can never grow really long.

4. Switch to wrapping
Shampoo opens the cuticle layer on your hair so that it gets properly clean. Conditioner closes the scales very quickly, so that the moisture stays in your hair. Wrapping instead closes the scales slowly so that moisture, nutrition and proteins can get into the hair shaft in a more efficient way. Swap your conditioner for a wrap if your hair is very damaged, so your hair gets maximum moisture.

5. Conditioner after wrapping
Since both the conditioner and the wrap close the scales, you don't need to use both products during the same wash. If you are going to use conditioner after your hair treatment, it is written on the packaging. After certain wraps with proteins, for example, it is good to have a conditioner as the last step.

6. Get rid of static hair
In winter, all hair types become drier. The heated indoor air and low humidity are drying and make your hair static. Hair normally contains about three percent moisture. When the percentage of moisture is lower than that, your hair becomes static and can also become difficult to style. Choose shampoo and conditioner that retain moisture and hydrate. Wraps are also extra important to overcome the problem. Even a lighter oil or a leave-in conditioner helps to moisturize properly.

7. Take care of your tops
Split ends cannot be repaired. Once the tops are broken, they cannot be repaired, but must be cut. However, with the help of wraps and oils, you can prevent them from breaking even more. Take good care of your hair before the damage is done.

8. Cut the tops
Your hair needs to be trimmed regularly to keep the ends healthy. If your hair is strong, every three months may be enough, while those of you with thin or damaged hair will need to cut often to avoid split ends.

9. Get rid of dry scalp
Dry scalp is a very common problem, but it doesn't have to be dandruff. If your scalp is itchy, it's dry and a dandruff shampoo won't help. If, however, you have a flaky scalp that doesn't itch, dandruff shampoo is the right choice. A dry scalp instead needs nourishment and moisture. Always use conditioner on the scalp to prevent it from becoming dry.

10. You don't need sulfate-free
Sulfates are not bad for your hair or scalp. It is a mild cleansing ingredient found in shampoo. Strong sulfates, found in e.g. washing-up liquid, are, on the other hand, harmful to your hair. So you don't have to choose sulfate-free hair products for your hair.

11. Be careful with wet hair
When your hair is wet or damaged, it is more elastic and breaks more easily. Therefore, be careful when untangling it after washing. Use a brush that doesn't rub your hair unnecessarily. On a so-called wet hair brush, the spikes are soft and all the bristles are movable, so that it does not pull on your hair.

10/07/2023

11 tips för dig med torrt hår
Har du torra hårtoppar eller torr hårbotten? Johan Hellström, frisör och vd på Björn Axén ger sina bästa proffstips för dig med torrt eller skadat hår.
5
Dela
1. Ha en rutin i tre steg
Det bästa för torrt hår, precis som för de flesta hårtyper, är att ha en hårrutin med tre steg. Rengöring med schampo är steg ett, återfuktning med balsam är steg två och återuppbyggnad med inpackning är steg tre. Använd alltid balsam i både hårbotten och hårlängderna och gör en inpackning minst en gång i veckan. Det gör ditt hår starkare och det skadas inte lika lätt.

2. Vårda torra lockar
Torrt hår och torra hårtoppar har du antingen av naturen, eller så har höljet som behåller fukt i dina hårstrån blivit skadat av till exempel kemiska behandlingar eller värmestyling. Lockigt hår är torrare av naturen. När det blir för torrt blir ofta topparna raka. Slösa med fukt och använd leave in-produkter för att behålla stunsen i ditt lockiga hår.

3. Hår som aldrig blir långt
När fjällskiktet på dina hårstrån blir skadade läcker det ut fukt. Blir skadan för stor kommer ditt hår att gå sönder i topparna, och håret kan inte växa sig längre. Det slits helt enkelt av regelbundet. Olika hår är också programmerade med olika växtcykel. Vissa hårstrån sitter kvar i bara två år innan det släpper från huvudet, medan andra har en cykel på upp till femton år. Om ditt hår har en kort växtcykel kan det aldrig bli riktigt långt.

4. Byt till inpackning
Schampo öppnar fjällskiktet på ditt hår så att det blir ordentligt rent. Balsam stänger fjällskikten väldigt fort, så att fukten stannar i ditt hår. Inpackning stänger istället fjällskikten långsamt så att fukt, näring och proteiner kan ta sig in i hårstråt på ett mer effektivt sätt. Byt ditt balsam mot inpackning om ditt hår är väldigt skadat, så får håret maximalt med fukt.

5. Balsam efter inpackning
Eftersom både balsam och inpackning stänger fjällskikten behöver du inte använda båda produkterna under samma tvätt. Om du ska använda balsam efter din hårkur står det på förpackningen. Efter vissa inpackningar med proteiner är det till exempel bra att ha balsam som sista steg.

6. Bli av med statiskt hår
På vintern blir alla hårtyper torrare. Den uppvärmda inomhusluften och låg luftfuktighet är uttorkande och gör ditt hår statiskt. Håret innehåller normalt ungefär tre procent fukt. När andelen fukt är lägre än så blir ditt hår statiskt och kan dessutom bli svårt att forma. Välj schampo och balsam som bevarar fukten och återfuktar. Inpackningar är också extra viktigt för att få bukt med problemet. Även en lättare olja eller ett leave in-balsam hjälper till att återfukta ordentligt.

7. Ta hand om dina toppar
Det går inte att laga kluvna hårtoppar. När topparna väl är trasiga går det inte att reparera, utan de måste klippas. Med hjälp av inpackningar och oljor kan du däremot förhindra att de går sönder ännu mer. Ta hand om ditt hår ordentligt innan skadan är skedd.

8. Klipp topparna
Ditt hår behöver klippas regelbundet för att topparna ska hålla sig friska. Om ditt hår är starkt kan var tredje månad räcka, medan du som har tunna eller skadade hårstrån behöver klippa ofta för att undvika kluvna toppar.

9. Bli av med torr hårbotten
Torr hårbotten är ett väldigt vanligt problem, men det behöver inte röra sig om mjäll. Om din hårbotten kliar är den torr och ett mjällschampo kommer inte att hjälpa. Om du däremot har flagig hårbotten som inte kliar är mjällschampo rätt val. En torr hårbotten behöver istället näring och fukt. Använd alltid balsam i hårbotten för att undvika att den blir torr.

10. Du behöver inte sulfatfritt
Sulfater är inte dåligt för ditt hår eller hårbotten. Det är en rengörande mild ingrediens som finns i schampo. Starka sulfater, som finns i till exempel diskmedel, är däremot skadliga för ditt hår. Du behöver alltså inte välja sulfatfria hårprodukter till ditt hår.

11. Var försiktig med blött hår
När ditt hår är blött eller skadat är det mer elastiskt och går lättare av. Var därför försiktig när du reder ut det efter tvätt. Använd en borste som inte sliter i onödan på ditt hår. På en så kallad wet hair brush är piggarna mjuka och alla borstrån rörliga, så att den inte drar i ditt hår.

02/07/2023

অনেকের প্রশ্ন, মাংস বেশিদিন ফ্রিজে থাকলে গন্ধ হয়ে যায়, কীভাবে রাখলে গন্ধ হবে না।
আসলে মাংস গন্ধ হয় যদি সেটা ফ্রিজে রাখার পর ঠাণ্ডা হতে এবং জমতে সময় নেয়। মাংস যদি তাজা থাকা অবস্থায় আপনি জমিয়ে ফেলতে পারেন তাহলে জমার পর যতদিনই থাকুক স্বাদের হেরফের খুব একটা হয় না। সেজন্য আপনাকে যা করতে হবে–

১. মাংস আনার পরপরই ফ্রিজে ঢোকাবেন না, মাংস ঠাণ্ডা হতে দেবেন। ফ্যান ছেড়ে ডাইনিং টেবিলের উপর ছড়িয়ে দিতে পারেন, অথবা বাসায় এসি থাকলে এসি রুমের ফ্লোরে কিছু বিছিয়ে মাংস ছড়িয়ে রাখুন, এসিটা ছেড়ে দিন, ধীরে ধীরে যত সময় লাগুক মাংস গোছান, বিলি করুন, কোনও সমস্যা হবে না।

২. মাংস ধোবেন না, তাজা মাংসটা শুকালেই রক্তটা জমাট বেঁধে যাবে, যদি পানি লাগান তাহলে জমাটটা ছেড়ে দেবে এবং মাংস থেকে রক্ত ছাড়তেই থাকবে। অনেকে বলেন রক্তসহ রাখব? আপনি কি মাংস থেকে রক্ত আলাদা করতে পারবেন? পুরো মাংসের মধ্যেই তো রক্ত, মাংস তো ধুয়ে ধুয়ে সাদা করে ফেলতে হবে তাহলে!

৩. মাংসের গায়ে লেগে থাকা রক্ত হালাল, শুধু মাত্র জবেহের সময় ছিটকে বের হওয়া রক্ত হারাম। তাই আপনি যদি পরিষ্কার জায়গায় মাংস কাটেন আর না ধুয়েই রান্না করেন তাতেও কোনও সমস্যা নেই, তাই ফ্রিজে রাখার আগে ধোয়ার ব্যাপারে চিন্তা করার একেবারেই প্রয়োজন নেই।

৪. একসাথে ডিপে ভরে ফেলবেন না, ডিপের ক্যাপাসিটির এক-তৃতীয়াংশ মাংস রেখে দিন শুরুতেই। ফ্রিজের দরজা বারে বারে খুলবেন না, অন্য মাংস গোছাতে থাকুন, রান্নার কাজ সেরে নিন, এক-দুই ঘণ্টা পর আগেরগুলো ভালোমতো ঠান্ডা হয়ে গেলে আরেক তৃতীয়াংশ রাখুন। ফ্রিজে স্পেস থাকলে প্রতি সারি মাংসের মাঝে ফাঁকা রাখার চেষ্টা করবেন যেন ঠাণ্ডাটা চলাচল করতে পারে। তাহলে মাংস জমবে দ্রুত।

৫. ফ্রিজ কোনও অবস্থাতেই এতটা ঠেসে ভরবেন না যে দরজা ঠিকমতো না লাগে। কোনওক্রমে যদি সামান্য ফাঁকও থেকে যায়, মাংস জমতে অনেক বেশি সময় লাগবে আর স্বাদও নষ্ট হয়ে যাবে। সাথে ফ্রিজও নষ্ট হতে পারে।

৬. এটা শুরুতে দেওয়া দরকার ছিল। ঈদের আগেই কিছু ভালো কোয়ালিটির পলিব্যাগ কিনে রাখবেন, পলিব্যাগ ভালো হলে এবং সুন্দর সারিবদ্ধ ভাবে রাখলে মাংস জমার পর বের করতে কষ্ট হবে না। বারে বারে ফ্রিজ বন্ধ করে খোঁচাখুঁচি করতে হবেনা।

৭. কলিজা থেকে রক্ত ছাড়ে বেশি, কলিজা রাখতে চাইলে পলিতে না রেখে বক্সে করে রাখবেন।

______________________________
|| কুরবানির মাংস সংরক্ষণ টিপস ||