Remind i3

Remind i3 ...

07/12/2024

তাকবির!

07/12/2024

আর কিছু সময়ের অপেক্ষা,
বিজয় হবে।
ইন শা আল্লাহ

RedSouls - Save Another LifeGlobal Blood Fund মতে বিশ্বে প্রতিবছর ৩০০,০০০ নারী এবং ৩০ লক্ষ শিশু মারা যাচ্ছে রক্তের অভাবে...
04/12/2024

RedSouls - Save Another Life
Global Blood Fund মতে বিশ্বে প্রতিবছর ৩০০,০০০ নারী এবং ৩০ লক্ষ শিশু মারা যাচ্ছে রক্তের অভাবে।
এটি আমাদের দেশের জন্যও নতুন কিছু নয়। প্রতিদিনই হারাচ্ছে হাজারো প্রাণ।
প্রতিদিনই প্রায় ফেইসবুকে/বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রুপে হাজার পোস্ট আসে রক্ত লাগবে এই সম্পর্কিত। সঠিক সময় এবং একই রক্তের গ্রুপের রক্তদাতাকে না পেলে সহজেই চলে যেতে পারে একটি শিশু কিংবা কোনো বাবা বা মায়ের প্রাণ। কিন্তু যদি এমন হতো এক ক্লিকে আপনার কাঙ্ক্ষিত জায়গার আশেপাশের একই ব্লাড গ্রুপের মানুষের কাছে ইনফরমেশন পৌঁছে যেত, যে আপনি ইমারজেন্সি সিচুয়েশনে? তাদের মধ্যে থেকে অনেকেই হয়তো কম সময়ের মধ্যেই এগিয়ে আসতো।
আইডিয়াটা খুব সিম্পল। এই সিম্পল আইডিয়া থেকেই এই (redsouls.org) প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছে, যেখানে আপনার পাঠানো রিকুয়েস্ট সেকেন্ডেই পৌঁছে যাবে কাঙ্ক্ষিত ডোনার ভাই/বোনদের কাছে নোটিফিকেশন হিসেবে। এই প্ল্যাটফর্মে সবাই ব্লাড ডোনার এবং সবাই রিসিভার। একদিন হয়তো আপনার প্রয়োজন হবে, অন্যদিন হয়তো আপনাকে আরেকজনের প্রয়োজন হবে।
Help RedSouls to spread.
নিজেও রক্তদাতা হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করে রাখুন এবং অন্যকেও উদ্বুদ্ধ করুন, যেন আপনার প্রয়োজনের দিন আপনি অন্যের সাহায্য পেতে পারেন এবং আপনিও অন্যকে সাহায্য করতে পারেন।
Website link in first comment

04/12/2024

A Bangladeshi citizen was kidnapped from the Bangladesh side of the Feni border by Indian BSF

23/11/2024

পথিক জানো এ কোন পথ ভাইরাল সেই কথার পুরো আলোচনা ...

- Asif Adnan

রাসূল ﷺ দু’ধরনের পতাকা ব্যবহার করতেন।‘রায়া’ ওই পতাকা যা যু দ্ধ ক্ষেত্রে সেনাপতির জন্য ব্যবহৃত হতো। এই পতাকার নিচে থেকেই ...
04/10/2024

রাসূল ﷺ দু’ধরনের পতাকা ব্যবহার করতেন।

‘রায়া’ ওই পতাকা যা যু দ্ধ ক্ষেত্রে সেনাপতির জন্য ব্যবহৃত হতো। এই পতাকার নিচে থেকেই বাহিনী যু দ্ধ করতো। যতক্ষণ পতাকা উড়তো ততক্ষণ যু দ্ধ চলতো। ময়দানে কখনো বিশৃঙ্খলা হলে নিজেদের সৈন্যদলকে চিহ্নিত করার মাধ্যম ছিল এই পতাকা। বদর যু দ্ধে এই পতাকা ছিল হযরত আলী (রা.) ও সাদ ইবনে মুআজ (রা.) এর হাতে। এই পতাকার রং ছিলো কালোর ভেতর সাদা দিয়ে ইসলামের কালেমা। (আবু দাউদ, হাদিস: ২৫৯১)

দ্বিতীয় পতাকা ছিল ‘লিওয়া’, এটা ছিল রাষ্ট্রের প্রতীক। রাষ্ট্রপ্রধান বা ইমামুল মুসলিমিন এই পতাকা ব্যবহার করতেন। যু দ্ধে র ময়দানে এই পতাকা ব র্শার অগ্রভাগে বেঁধে রাখা হতো। বদর যু দ্ধে এই পতাকা ছিল হযরত মুসআব ইবনে উমাইর (রা.) এর হাতে। এই পতাকার রং ছিল সাদার ভেতর কালো দিয়ে ইসলামের কালেমা। হযরত জাবের (রা.) বলেন,

‘মক্কা বিজয়ের দিন নবী করিম ﷺ এর হাতে সাদা পতাকা ছিল।’

(আবু দাউদ, হাদিস: ২৫৯২)

এই হাদিস গুলো থেকে বুঝা যায় এই পতাকা কোন দলের না। এটা সমগ্র মুসলিম উম্মাহর, এই পতাকা স্বয়ং রাসূল ﷺ ব্যবহার করেছেন।

07/04/2024

নওমুসলিম Amol Debnath এর পোস্ট :

গতকাল থেকে মোট ৯ জন হিন্দু ভাইয়েরা আমাকে ম্যাসেজে হুমকি দিচ্ছেন। আমার নাম ঠিকানা চাচ্ছেন।
ভাই আমাকে কেউ জোর করে মুসলমান বানায় নি আর আমার কোন সাহায্যও লাগবে না।

এমনিতেই ধর্ম ত্যাগ করার কারণে আমি আমার পরিবার নিয়ে অনেক কষ্টের মধ্যে আছি এতকিছু লিখার ইচ্ছা না থাকা সত্যেও লিখতে হচ্ছে যারা আমাকে হুমকি সহ ধর্ম পরিবর্তন করার কারণ জানতে চাচ্ছেন, তাদের উদ্যেশ্য লিখছি।

কয়েকমাস আগে আমাকে একটা গ্রুপে এড করা হয় গ্রুপের নাম make muslim pregnant ঐ গ্রুপের আমি সক্রিয় সদস্য ছিলাম। আমাদের একটা ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ ছিলো, ঐখানে মুসলিম মেয়েদের কিভাবে বশ করতে হয় আমাদের বলে দেওয়া হত বিশেষ করে কলেজ পড়ুয়া মুসলিম মেয়েদের। আমাদের এই অশ্লীল কর্মকান্ড এবং গ্রুপের কথাবার্তা পছন্দ না হওয়ায় আমি গ্রুপ থেকে লিভ করি। তখনো আমার মাথায় ধর্মান্তরিত হওয়ার চিন্তা আসে নি। গ্রুপ চ্যাট লিভ করার পর কথা ফাস করলে খুন করার অসং্খ্য হুমকি পাই আমার স্বজাতি ভাইদের কাছ থেকে। সেখান থেকেই ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানার আগ্রহ তৈরি হয়। এবং দিন দিন আমার ধর্মের উপর নেতিবাচক মনোভাব ও নিজের উপর করুনা চলে আসে। এক মুসলিম ভাই আমার হাই স্কুলের ক্লাসমেট আমাকে আমার অনেক প্রশ্নের উত্তর পাতে সাহায্য করে। তারপর নিজ থেকে কিছু বই সংগ্রহ করে পড়া শুরু করি। জানতে পারি আমি এতদিন ইসলাম সম্পর্কে যা জানতাম সবই ছিলো মিথ্যা। বুঝতে পারি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক যে কোন বিষয়েই ইসলামের আদেশ, আদর্শ, নিয়মই শ্রেষ্ঠ। তারপরও অনেক চিন্তা ভাবনা করে আমি ইসলাম বেছে নিয়েছি, আলামদুলিল্লাহ।
আশা করি আপনাদের মেসেজের উত্তর দিতে পারেছি। সত্য মিথ্যার তফাৎ বুঝতে চাইলে নিজেরাও নতুন কিছু জানার উদ্যেশ্যে একটু ইসলাম চর্চা করে দেখতে পারেন, আশা করি আমার মতো আপনাদেরও ভুল ভাংবে।
ভালো থাকবেন 🙏

Copied from Amol Debnath ( New Muslim)

24/03/2024

একবার নবিজি (সাঃ)কে খুবই প্রফুল্ল দেখে আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ, আপনি তো খুবই খোশ মেজাজে আছেন, আমার জন্য এখন একটু দুআ করুন না.!💝
আয়িশা (রাঃ) এমন আবদারে মুচকি হেসে রাসুল (সাঃ)আল্লাহকে বলতে লাগলেন -ইয়া আল্লাহ্, আয়িশা পূর্বে করেছে এমন সকল গুনাহ আপনি ক্ষমা করে দিন। আয়িশা পরে করবে এমন সকল গুনাহও আপনি ক্ষমা করে দিন। আয়িশা প্রকাশ্যে করেছে এমন গুনাহ আপনি ক্ষমা করে দিন। আয়িশা গোপনে করেছে এমন গুনাহও আপনি ক্ষমা করে দিন। আয়িশা বুঝে করেছে এমন গুনাহ আপনি ক্ষমা করে দিন, না-বুঝে করেছে এমন গুনাহও আপনি ক্ষমা করে দিন।🤲
নবিজি (সাঃ) এর মুখে নিজের জন্য এত সুন্দর দু'আ শুনে খুশিতে আয়িশা (রাঃ) আত্মহারা। আম্মাজান আয়িশা (রাঃ) কে খুশি হতে দেখে প্রীত হলেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও।🖤
তিনি জিজ্ঞেস করলেন, 'আয়িশা, আমার দু'আয় তুমি খুশি হয়েছো.? আয়িশা (রাঃ) বললেন, 'আমি খুবই খুশি হয়েছি ইয়া রাসুলাল্লাহ।'
তখন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, জানো আয়িশা! তোমার জন্য যে দু'আ করলাম, ঠিক একই দুআ প্রতি সালাতের পর আমি আমার প্রতিটা উম্মতের জন্যই করি।' ❤️
(সহিহু ইবনি হিব্বান ৭১১১; মুসনাদুল বাযযার ২৬৫৮)

©OHEE ওহী

মানুষের চাহিদা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনশীল। আজ মানুষ যা চায়, সময়ের দাবী মেটাতে কাল সেই চাহিদা ভিন্ন হয়ে যায়। আপনি বিয়ের ...
20/03/2024

মানুষের চাহিদা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তনশীল। আজ মানুষ যা চায়, সময়ের দাবী মেটাতে কাল সেই চাহিদা ভিন্ন হয়ে যায়।

আপনি বিয়ের সময় নিজের জন্য শুধুমাত্র 'স্ত্রী' খোঁজেন। কিছুদিন পর যখন সন্তান জন্ম নেয়, তখন আপনি আশা করেন ঐ 'শুধুমাত্র স্ত্রী' যেনো ভালো মা হয়ে ওঠে। আপনার সন্তানকে ভালোভাবে তরবিয়ত দেয়।

কিন্ত আপনার এই আশা পূরণ হয় না। সন্তান ৫ টা সূরাহ ভালোভাবে শুদ্ধ করে শেখে না, সন্তান নবী (সা.) জীবনের সাধারণ ঘটনাবলী গুলাও জানে না, ইসলামের ইতিহাসের ৫ টা বীরের নাম সন্তান জানে না, সন্তানের উত্তম পরিচর্যা ও সুন্দর বিকাশ হচ্ছে না। কিভাবে হবে? সন্তানের মা নিজেই এগুলো জানে না। সে নিজেই গাফেল দ্বিন থেকে।

তখন আপনার মনে হয়, 'সন্তানের মা হিসেবে আপনার স্ত্রী ভালো না'। যখন রান্না ভালো হয় না, তখন আপনার পরিবারের নিকট মনে হয় 'রাধুনী হিসেবে এই মেয়ে ভালো না'। যখন আপনার বিপদে কথা দিয়ে দুইটা সাহস জোগানোর সময় আসে, তখন আপনার মনে হয় 'বন্ধু হিসেবে এই মেয়ে ভালো না।'

বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনার চাহিদা পরিবর্তন হয়, আর উক্ত মেয়ের ত্রুটি বেড় হতে থাকে। ফলে সংসারে কথা-কাটাকাটি হয়, অশান্তি হয়, বিচ্ছেদ ঘটে, নয়তো মেনে নিলে জাহেল একটা পরিবার জোটে।

দোষ কার? মেয়ের? না একদমি না। দোষটা আপনার। যখন আপনি বিয়ে করতে গিয়েছিলেন তখন শুধুমাত্র নিজের জন্য 'স্ত্রী' তালাশ করেছেন। শুধুমাত্র স্ত্রী তালাশ করতে আপনার যা যা চাহিদা গুরুত্ব পেয়েছে আপনি তাতেই সন্তুষ্ট থেকেছেন। সুন্দর অবয়ব, গোলগাল শরীর, সাদা চামড়া, পাতলা কোমর, নেকা কন্ঠ ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন আপনি একবারের জন্যেও ভাবেননি যে এই পাতলি কোমর আমার সন্তানের মা হিসেবে কেমন হবে। পরিবারের কঠিন সময়ে আমার বন্ধু হিসেবে কেমন হবে। অতএব দোষটা আপনার।

বিয়ে করতে গিয়ে নিজের জন্য 'স্ত্রী' খোঁজা বাদ দিন। সন্তানের জন্য 'মা' খুজুন। স্ত্রী উভয় সুরতেই পেয়ে যাবেন আপনি। কিন্তু আপনার সন্তান 'মা' বলতে যা বোঝায়, তা উভয় সুরতে পাবে না।

উম্মাহর এখন পাতলি কোমরের সুন্দর অবয়বের নেকা কন্ঠের স্ত্রী দরকার নেই। উম্মহার এখন দরকার এমন মায়েদের, যাদের রত্নগর্ভ হতে খালিদ বিন ওয়ালিদ, আইউবি, আলীদের আবির্ভাব ঘটবে।

20/03/2024

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেভাবে মেয়েরা হেনেস্তার শিকার হচ্ছে তা আরো বেড়ে যাবে পাঠ্যপুস্তক কার্যক্রমের মাধ্যমে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টেলেকচুয়াল নেতৃত্বে আমাদের সন্তানের লজ্জাশীলতা ভাংগে পাঠ্যপুস্তকে কম্প্রিহেনসিভ সে-ক্সুয়াল এডুকেশন করার যুক্ত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সবধরণের বি-কৃতির রাস্তা খুলে দেয়া হচ্ছে মূল লক্ষ্য। এসব নিয়ে তারা অনেক জার্নাল পেপার পাবলিকেশন করেছে তাই অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। ভিডিও এর মত এগুলো রিমুভ করা যাবে না।

পাঠ্যপুস্তক তৈরীতে যারা জড়িত ছিলেন তাদের সাথে ব্র্যাকের পাবলিক হেলথ স্কুল জড়িত। এটা দেশের জন্য যে দরকার তা নিয়ে গবেষণা করছে ব্র্যাক অনেক বছর ধরে। লবিং করেছে। অনেক গোল টেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে।

এমনভাবে শব্দচয়ন করা হয়েছে যা পলিসিমেকাররা অনুধাবন করার কথা নয়। এইডস প্রতিরোধের নাম করে এসব সরকারকে বুঝানো রয়েছে। সারা বিশ্বে এভাবে এগুলো ঢুকানো রয়েছে। এর সাথে জাতিসংঘ রয়েছে।

এগুলো শিক্ষাব্যবস্থায় কিভাবে এবং কোন উদ্দেশ্যে ঢুকানো হয়েছে তার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট জানলে যেকোন পিতামাতা ভয়ে অস্থির হয়ে যাবেন। যারা পুস্তক প্রণেতা, তারাও চাইবে না নিজেদের সন্তান বি-কৃত মানসিকতা নিয়ে বড় হউক।

সমাজের নৈতিকতা ভেংগে দিয়ে কোন সমাজ টিকে থাকতে পারবে না। ফুলস্টপ।

স্বামী স্ত্রী পরষ্পরকে Own করতে শিখুন। Own করা মানে হচ্ছে, এই জিনিসটা একান্তই আমার, শুধুই আমার। যা কিছু আমরা own করি তার...
20/03/2024

স্বামী স্ত্রী পরষ্পরকে Own করতে শিখুন। Own করা মানে হচ্ছে, এই জিনিসটা একান্তই আমার, শুধুই আমার। যা কিছু আমরা own করি তার ভালো খারাপ সবকিছুই আমরা একান্তই আমাদের নিজস্ব বলে বোধ করি।
যা আমরা own করি তার খারাপ দিকগুলো আমরা গোপন রেখে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। এবং এর ভালো দিকটাই সবার সামনে রাখার চেষ্টা করি। কারন জিনিসটা আমার, আমি এটি own করি।
একে অপরকে যখন own করা শিখে যাবেন, তখন শালাকে ফোন দিয়ে বলতে ইচ্ছে হবে না, "তোমার বোন এমন এমন"।
শাশুরিকে বলতে ইচ্ছে হবে না, "কি মেয়ে বানিয়েছেন, এইটা পারে না ঐটা করে না"।
বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বলে বসবেন না, " ঠকসিরে ভাই"।
মা বাবা আত্মীয় কিংবা বান্ধবীরা যখন আপনার সম্মুখে আপনার স্বামীর কোনো ত্রুটি বর্ণনা করে উপহাসে মেতে উঠবে, আপনার গায়রত যেনো তা সহ্য না করে। কারন তারা যাকে নিয়ে উপহাস করছে, সে আপনার স্বামী। তাকে আপনি own করেন।
একে অন্যরে কথা দিয়ে হোক বা হাত দিয়ে হোক, আঘাত করে বসবেন না। কারণ যা একান্তই আপনার, তার আঘাতও আপনার।
স্বামী-স্ত্রী একজন আরেকজনের চাদর হয়ে উঠুন। আর এটি কতই না উত্তম চাদর।
#মুসাফির

20/03/2024

রোজার শেষ দিকে বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোতে এক করুন দৃশ্য দেখা যায়। সাধারণত ২৫ রোজা থেকে মাদ্রাসা গুলো ছুটি হতে থাকে।

বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক এসে বাচ্চাদেরকে বাসায় নিয়ে যায়। কিন্তু একদল বাচ্চাকে নিতে কেউ আসে না

এদের কারো বাবা-মা নেই, কারো বাবা নেই মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে। অনেকের মা নেই, বাবা বাচ্চার খোজ রাখে না। খুব বেশি ভাগ্যবান হলে কারো কারো মামা খালা চাচা এসে কাউকে কাউকে নিয়ে যায়।
বাকীরা সারাদিন কান্না করে।

তারা জানে তাদেরকে কেউ নিতে আসবে না। তারা সারা বছর কাঁদে না। কিন্তু যখন সহপাঠীদেরকে সবাই বাসায় নিয়ে যায় অথচ তাদেরকে কেউ নিতে আসে না তখন তাদের দুঃখ শুরু হয়ে যায়। মৃত মা বাবার উপর তাদের অভিমান সৃষ্টি হয়- কেন তারা তাদেরকে দুনিয়ায় রেখে এই বয়সে মারা গেল? তারা কি আর কিছুটা দিন বেঁচে থাকতে পারত না? মা বাবা বেঁচে নাই তো কী হইছে? মামা চাচারা কেউ তাদেরকে নিতে আসল না কেন? মা বেচে থাকতে মামারা কত আদর করত! বাবা বেঁচে থাকতে চাচারা কত আদর করত! এই বয়সেই তারা দুনিয়ার একটা নিষ্ঠুর চেহারা দেখেছে।

একটা অনুরোধ - এই ঈদে আপনার কাছাকাছি এতিমখানায় যান। কয়জন বাচ্চা ঈদে বাড়ি যায় নি খোজ নিন। তাদের জন্য আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যা পারেন তা নিয়ে যান। এই গরমে তাদের আইসক্রিম খাওয়াতে পারেন। নিদেনপক্ষে একটা চকলেট খাওয়ান। মনে রাখবেন, আজ আপনি বেঁচে না থাকলে আপনার ছোট সন্তান এতিম হয়ে যাবে..

- সংগৃহীত

19/03/2024

" Never be afraid to raise your voice for honesty and truth and compassion against injustice, laying & greed. If all people would do this, it would change the world.

Free Palestine
Free gaza

19/03/2024

আবু বকর রা. এর নিয়ম ছিল, গোলাম খাবার নিয়ে আসলে তিনি প্রথমে সেই খাবারের উৎস জিজ্ঞেস করতেন। জেনে নিতেন, কোথা থেকে এসেছে এই খাবার? একদিন ঘটল ব্যতিক্রম ঘটনা। গোলাম খাবার নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনি খেতে বসে যান। একবার জিজ্ঞেসও করলেন না, কোথায় পেয়েছে সে এই খাবার?

গোলাম নিজেও ব্যাপারটায় অবাক হয়। বিষ্ময় চেপে রাখতে না পেরে জিজ্ঞেসই করে ফেলে—ব্যাপার কী? প্রতিদিন আপনি খাওয়ার আগে জিজ্ঞেস করেন, এই খাবার আমি কোথা থেকে এনেছি। আজ জিজ্ঞেস করেননি কেন?

আবু বকর রা. বলেন, প্রচন্ড ক্ষুধার কারণে জিজ্ঞেস করতে ভুলে গেছি। এখন বলো কোথা থেকে এনেছ?
গোলাম বলল, জাহেলি যুগে একবার আমি মন্ত্র পড়ে একজনকে সুস্থ করেছিলাম। সে কথা দিয়েছিল, বিনিময়ে আমাকে কিছু দিবে। আজ তার বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি, সেখানে বিয়ের আয়োজন চলছে। সেই বিয়ের খাবার এগুলো।

আবু বকর রা. শুনে বলেন, সর্বনাশ! তুমি তো আমাকে ধ্বংস করে দিয়েছ!
এরপর তিনি গলার মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে বমি করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে কাজ হচ্ছিল না। তখন একজন পরামর্শ দিলো, গলায় পানি দিয়ে এরপর চেষ্টা করুন, কাজ হবে। পরামর্শ মতে তিনি সেভাবেই চেষ্টা করেন। এতে কাজ হয়। বমির সঙ্গে খাবারগুলো বের হয়ে আসে।

কেউ একজন অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করেন, সামান্য খাবারের জন্য এত কিছু? তিনি বলেন, যদি এই খাবার বের করার জন্য আমার জানও বের করা লাগত তাহলে আমি তাই করতাম। কারণ আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে দেহ হারাম খাবারের মাধ্যমে বেড়ে উঠে তার জন্য জাহান্নামের আগুনই হলো সবচেয়ে উপযুক্ত!

তথ্যসূত্র:
সিফাতুস সফওয়া, ইবনুল জাউযি (মৃ : ৫৯৭) পৃ : ৯৮
হিলয়াতুল আউলিয়া, আবু নুআইম আল-আসফাহানী (মৃ : ৪৩০) (শামেলা)

19/03/2024

আজ আমাকে পাত্রপক্ষ দেখতে এসেছিলো। সবার অনুমতি নিয়ে একজন মাহরামের উপস্থিতিতে আমাকে তিনি ভিন্ন ঘরে বলেছিলেন, যদি কিছু বলার থাকে তাহলে যেন নির্দ্ধিধায় তাকে বলে দেই। ফ্লোরের দিকে তাকিয়ে শুধু বলেছিলাম-
-আমার জীবনের বড়ো একটা সময় পার হবার পর আমি পর্দার বুঝ পাই। বুঝ পাবার পর থেকে এই পর্দা ধরে রাখতে আমি নানান প্রতিকূলতার সম্মুখীন হই। তাই চাই আমার অর্ধাঙ্গ যেন পর্দা ধরে রাখতে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে আমার সহায়ক হোন।
------
আজ আমাদের বিয়ের ৩৭ বছর চলছে। দীর্ঘ ৩৭ বছরে আমি ৩ সন্তানের জননী হয়েছি। আল্লাহ পাকের রহমতে আমাকে আমার স্বামী ব্যতীত আর কেউ দেখেন নি। প্রতিবার সন্তান প্রসবের সময় মহিলা ডাক্তারই আমার ডেলিভারি করান। মাঝেমধ্যে অবাক হয়ে উনাকে যখন জিজ্ঞেস করি কিভাবে প্রতিবার আমার ডেলিভারির সময় মহিলা ডাক্তারের ব্যাবস্থা করেছেন। তিনি শুধু হেসে বলেন-
" ৩৭ বছর আগে যখন বলেছিলে তোমার অর্ধাঙ্গ যেনো তোমার পর্দার বিষয়ে সহায়ক হোন, সেদিনই নিয়ত করেছিলাম আল্লাহ চাইলে আমিই হবো তোমার ঢাল। আল্লাহ পাক হয়তো আমার নিয়ত কবুল করেছেন তাই প্রতিবার সব সহজ হয়েছে"।
আমি তার এতো প্যাচানো জবাব বুঝে উঠতে না পারলেও শুধু জানি-
৩৭ বছর আগে চেয়েছিলাম একজন সহায়ক যিনি পর্দার ক্ষেত্রে আমাকে সাহায্য করবেন কিন্তু আমার রবের রহমতে আমি পেয়েছি আমার পোশাক... আমার ব্যক্তিগত পোশাক!
||অর্ধাঙ্গঃ এক অমূল্য নেয়ামত||

#ছোটগল্প

18/03/2024
18/03/2024

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Remind i3 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share