হিকমাহ

  • Home
  • হিকমাহ

হিকমাহ লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন। এখানে লাইক দিন

▪️যুগশ্রেষ্ঠ চারজন মুহাদ্দিস❤ ১-শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আঃ আজিজ বিন বায রাহিমাহুল্লাহ২-শায়খ নাসির উদ্দীন আলবানী রাহিমাহুল্লা...
26/01/2023

▪️যুগশ্রেষ্ঠ চারজন মুহাদ্দিস❤

১-শায়খ আব্দুল্লাহ বিন আঃ আজিজ বিন বায রাহিমাহুল্লাহ

২-শায়খ নাসির উদ্দীন আলবানী রাহিমাহুল্লাহ

৩-শায়খ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ

৪- শায়খ ড.সালেহ ফাউযান আল ফাউযান হাফিয্বাহুল্লাহ

13/09/2022

মসজিদে দু'তলায় নামাযের বিধান || রেজাউল করিম আবরারের চ্যালেঞ্জের জবাব

07/09/2022

পোশাক এর স্বাধীনতা নিয়ে বিশাল মানব বন্ধন

কুরআনের আয়াত ও হাদিসে বর্ণিত দুআ দ্বারা তাবিজ ব্যবহারের বিধান কি? শরীর থেকে তাবিজ খুলে তা কোথায় ফেলা উচিৎ? ▰▰▰◄✪►▰▰▰▰প্র...
22/07/2022

কুরআনের আয়াত ও হাদিসে বর্ণিত দুআ দ্বারা তাবিজ ব্যবহারের বিধান কি? শরীর থেকে তাবিজ খুলে তা কোথায় ফেলা উচিৎ?
▰▰▰◄✪►▰▰▰▰
প্রশ্ন: তাবিজ শিরক-এ কথা জানার পর কেউ তাবিজ শরীর থেকে খুলে ফেলে তাহলে তা কোথায় ফেলবে যদি তাবিজের গায়ে বা তার ভেতর কুরআনের আয়াত বা হাদিসে বর্ণিত দুআ লেখা থাকে?

উত্তর:
প্রথমে আমরা জানব, তাবিজ কি আসলেই শিরক?

আমাদের জানা প্রয়োজন যে, ইসলামে তাবিজ ব্যবহারে অনুমতি নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাবিজ ব্যবহারকে শিরক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
(مَنْ تَعَلَّقَ تَمِيمَةً فَقَدْ أَشْرَكَ)
“যে ব্যক্তি তাবীজ লটকালো সে শির্ক করল”।[মুসনাদে আহমাদ, (৪/১৫৬) ইমাম আলবানী সহীহ বলেছেন, দেখুন সিলসিলায়ে সহীহা হাদীছ নং- (১/৮০৯)]
এ মর্মে আরও অনেক হাদীস রয়েছে।

▪তাবিজে যদি কুরআনের আয়াত ও হাদিসে বর্ণিত দুআ লিখা থাকে তাহলেও কি তা ব্যবহার করা বৈধ নয়?

একথা গোপন নয় যে, তাবিজে বিভিন্ন ধরণের অর্থহীন আঁকিবুঁকি, ইবলিশ শয়তান, নমরূদ, ফেরআউন, হামান, কারূন ইত্যাদির নাম লেখা হয়। লেখা হয় বিভিন্ন যাদু ও তেলেসমাতী বিষয়। তাবিজে এসব লেখা থাকলে তা ব্যবহার করা শিরক এতে কোন সন্দেহ নাই।
তবে পুরো কুরআন, কুরআনের আয়াত, হাদিসের দুআ, আল্লাহর নাম ইত্যাদি দ্বারা তাবিজ লেখা হলে অনেক আলেম তাকে শিরকী তাবিজ হিসেবে আখ্যায়িত করেন নি। কিন্তু তা শিরকী তাবিজের রাস্তাকে খুলে দিতে পারে- এ দৃষ্টি কোন থেকে অনেকেই হারাম বলেছেন।

তাছাড়া তাবিজে আল্লাহর নাম, আল্লাহর কালাম ইত্যাদি থাকলে তাতে এগুলোর অসম্মান হয় নানাভাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই। কারণ, মানুষ এগুলো গলায়, বাহু কোমর ইত্যাদি স্থানে পেঁচিয়ে রাখে যার কারণে, অনেক সময় ঘুমের মধ্যে সেগুলো তার শরীরের নিচে চাপা পড়ে, তাবিজ পরা অবস্থায় স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হয়, স্বপ্নদোষের মাধ্যমে শরীর নাপাক হয়, এগুলো শরীরে ঝুলা অবস্থায় মানুষ কত শত অশ্লীলতা ও পাপাচারে লিপ্ত হয়, টয়লেট ও নাপাক স্থানে যায়। ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে কুরআন, কুরআন ও হাদিসের দুআ ইত্যাদি দ্বারা তাবিজ ব্যবহার করা হারাম।

সর্বোপরি কথা হল, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনও কুরআন ও দুআ লিখে তাবিজ ব্যবহার করেছেন বা কাউকে লিখে তাবিজ দিয়েছেন তার কোন প্রমাণ নাই। বরং তিনি কুরআনের বিভিন্ন সুরা ও বিভিন্ন দুআ পড়ে রুকিয়া (ঝাড়ফুঁক) করেছেন, তার প্রিয় দৌহিত্র দ্বয় তথা হাসান ও হুসাইন রা. কে রুকিয়া করেছেন, তাঁর কন্যা ফাতিহা রা. কে রুকিয়া করতে বলেছেন এবং তা উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন। কুরআনের তাবিজ বৈধ হলে তিনি অবশ্যই নিজে বাস্তবায়ন করতেন এবং সাহাবীদেরকে তার শিক্ষা দিতেন। কিন্তু এমন কোন তথ্য সহীহ সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত নয়।
উল্লেখ্য যে, “আব্দুল্লাহ বিন আমর বিন আস রাঃ তাঁর অবুঝ সন্তানদের জন্য তাবীয লিখে তা লটকিয়ে দিতেন” বলে তাবিজ ব্যবহারের পক্ষে যে দলীল দেয়া হয় তা মুহাদ্দিসদের দৃষ্টিতে দুর্বল। শাইখ আলবানী রাহ. হাদিসের এ কথাটুকু যঈফ হওয়ার ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

সুতরাং কুরআনের আয়াত, হাদিসের দুআ, আল্লাহর নাম ও সিফাত ছাড়া অন্য কিছু দ্বারা তাবিজ দেয়া হলে তা সর্বসম্মতিক্রমে শিরক। অন্যথায় অনেক আলেমের মতে তা শিরক না হলেও হারাম। (যদিও কোন কোন আলেম তা জায়েয বলেছেন। কিন্তু তা দলীল দ্বারা সাব্যস্ত হয় না।)

মোটকথা কুরআন, আয়াত, দুআ, আল্লাহর নাম ও সিফাত ছাড়া অন্য কিছু দ্বারা লিখিত তাবিজ সর্বসম্মতিক্রমে শিরক কিন্তু এগুলো দ্বারা লিখিত তাবিজও অগ্রাধিকার যোগ্য মতানুসারে হারাম এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ পরিপন্থী কাজ।

যাহোক, আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলব, উত্তম হয়, তাবিজটি ভেঙ্গে দেখা যে, তার ভেতরে কাগজে কুরআনের আয়াত, হাদিসের দোয়া, কালিমা, আল্লাহর নাম ইত্যাদি লেখা আছে কি না। যদি না থাকে তাহলে তা ময়লা ফেলার স্থানে ফেলে দিবে আর যদি এগুলো লেখা থাকে তাহলে উক্ত কাগজটি সম্মানের সাথে আগুন দ্বারা এমনভাবে পুড়িয়ে ফেলতে হবে যেন অক্ষর গুলো সম্পূর্ণরূপে মুছে যায় অথবা যদি পানি দ্বারা ধৌত করলে সেগুলো মুছে যায় তাহলেও যথেষ্ট হবে।
আর তাবিজের বাক্সের গায়ে যদি কালিমা, আল্লাহর নাম ইত্যাদি কিছু লিপিবদ্ধ থাকে তাহলে তা কোন কিছু দিয়ে ঘষে অথবা অন্য কোনভাবে মুছে ফেলার চেষ্টা করতে হবে অথবা এমন স্থানে পুঁতে রাখতে হবে যেন আল্লাহর কালাম বা আল্লাহর নামের অসম্মান না হয়।
আল্লাহু আলাম।
▰▰▰◄✪►▰▰▰▰
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার, সৌদি আরব

https://www.facebook.com/Guidance2TheRightPath/photos/a.348214375598114/582890968797119/?type=3&theater

সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত কিং সাউদ ইউনিভার্সিটিতে দুই বছর মেয়াদে ডিপ্লোমা ইন অ্যারাবিক লাঙ্গুয়েজ এ ফুল ফ্রি স্...
20/07/2022

সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত কিং সাউদ ইউনিভার্সিটিতে দুই বছর মেয়াদে ডিপ্লোমা ইন অ্যারাবিক লাঙ্গুয়েজ এ ফুল ফ্রি স্কলারশিপের আবেদন চলতেছে।

#আবেদন শুরু হয়েছেঃ ১৬ মে ২০২২

#আবেদনের শেষ সময়ঃ ১৩ আগস্ট ২০২২

#প্রাথমিক রেজাল্ট ঘোষণা: ০৯ নভেম্বর ২০২২

★ আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টঃ
১. পাসপোর্ট।
২. এইচএসসি/আলিম/সানাবিয়া সার্টিফিকেট।
৩. এইচএসসি/আলিম/সানাবিয়া মার্কশিট।
৪. ছবি।
৫. CV

★ স্কলারশিপ এর সুবিধাঃ
১. টিউশন ফি ফ্রি।
২. ফ্রি আধুনিক আবাসন ব্যবস্থা।
৩. মাসিক স্টাইপেন্ড।
৪. বইয়ের জন্য আলাদা অর্থ প্রদান।
৫. প্রতিবছর ছুটিতে আসা যাওয়ার বিমান টিকেট।
৬. ট্রান্সপোর্ট সুবিধা।
৭. বিনামূল্যে মেডিকেল সুবিধা।
৮. হজ্ব ও ওমরা করার সুযোগ।

→ ছেলে-মেয়ে উভয়েই আবেদন করতে পারবে।

🌐 বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
Application terms & conditions: https://ali.ksu.edu.sa/en/Programs-and-Admission

Application link: https://ali-admit.ksu.edu.sa/ksu

Details: https://as.ksu.edu.sa/ali

14/07/2022

বিনোদ বিহারীঃ গরু আমাদের দুধ দেয়। তাই গরু আমাদের মা। মাকে কেটে কুটে খেতে দেব না কাউকে।

আব্দুল্লাহঃ দুধ তো অনেকেই দেয়, ছাগল দুধ দেয়, মহিশ দুধ দেয়, হরিণ দুধ দেয়, শুয়োরও দুধ দেয়। তো এসব দুধেলদের মা না বানিয়ে শুধু গরুকে কেন মা বানালে বাবু? ছাগল, শুয়োর কেন তোমাদের মা না?

বিনোদ বিহারীঃ পাগল নাকি! ছাগল শুয়োরের দুধ মানুষ খায় নাকি?

আব্দুল্লাহঃ কেন বাবু? খেতে দোষ কি? আমি তো ছাগলের দুধ খায়। অনেক আদিবাসী শুয়োরের দুধ খায়...

বিনোদ বিহারীঃ আপনারা খেতে পারেন, আমরা খাই না। আমরা কেবল গরুর দুধ খাই। তাই গরুই আমাদের মা।

আব্দুল্লাহঃ তো বাবু! দুধ দিলেই যদি মা হয়, তাহলে তো শুয়োরও মা হওয়ার কথা! আপনি না খেলেই যদি আপনার মা না হয়, আমার গরুর গাই কিভাবে আপবার মা হবে? আমার গরুর দুধ তো আপানকে দেই না। আমি আমার গরুর দুধ আমার ছাগলের দুধ খাই। গরু ও ছাগলের মাংসও খাই। তো আমার ছাগল নিয়ে আপনার সমস্যা নাই, আমার গরু নিয়ে কেন টানাটানি?

বিনোদ বিহারীঃ গরু হল আন্তর্জাতিক মা।

আব্দুল্লাহঃ সারা বিশ্বে গরু খায়। আর এই ভারতের কোনায় বসে আপনি বলছেন যে গরু আন্তর্জাতিক মা!! তো আন্তর্জাতিকভাবে সবাই দুধ ও গরুর মাংস খায় কেন বাবু?

বিনোদ বিহারীঃ সেটা তাদের ব্যাপার। আমাদের মা, আমরা খাই না।

আব্দুল্লাহঃ সেটা হলে তো এই ভারতবর্ষে এত গোলযোগ হতো না দাদা! আপনি তো আমার গোয়ালের গরুকে মা ডাকছেন। এবং আমার পালিত গরুকে কি করব তার তরিকা বাতলে দিচ্ছেন আপনি!

বিনোদ বিহারীঃ আমাদের মাকে আপনার সম্মান করা উচিৎ।

আব্দুল্লাহঃ দাদা আপনিই তো বল্লেন, আপনার পালিত গরু আপনার মা। আমার গরুকে আপনি মা ডাকেন না খালা ডাকেন তাতে আমাকে বাধ্য করার কে আপনি?
দাদা ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কিছুদিন আগেও ছিল গরুর গাড়ী প্রধান বাহন। এখনো ভারতে গাড়ী টানা, হালচাষ ইত্যাদি গরু দিয়ে করা হয়। তো তখন কি মায়ের সম্মান হানী হয় না দাদা?
তাছাড়া ঐ যে চামড়ার জুতো পরিধান করেন দাদা! বিদেশ থেকে আমদানী করে কেমন লাগে দাদা? দাদা কি নিশ্চিত যে আপনার জুতোটা গরুর চামড়ার তৈরি না?

বিনোদ বিহারীঃ এত কথা বুঝি না। মোদী জি কা চ্যালা হামারা। মোদীজী সহীহ হে। পুরো অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করব। তারপর গরু খাওয়া বন্ধ করব।

আব্দুল্লাহঃ ভারত বর্ষের ইতিহাসে তোমরা এখন চূড়ান্ত ক্ষমতা ভোগ করছ। তাই অযৌক্তিক, অনৈতিক তোমাদের বিশ্বাসের দাবীগুলো গরু খেকো জাতির উপর চাপাচ্ছ।
মুসলিমরা চাইলে তোমাদের নিশানাই থাকতো না ভারতবর্ষে। আজ গদি পেয়ে গরু হত্যাকে মা হত্যার শামিল করে মুসলিমদের হত্যা করছ। হত্যার প্ররোচনা দিচ্ছ।
অথচ এই ভারতবর্ষে কোন রেষারেষি ছিল না।গরু খেকোরা গরু খেয়েও গরু পূজারীদের সাথে সহাবস্থানে ছিল। তোমরা এই গরু ইস্যুকে কেন্দ্র করে এই উপমহাদেশে শান্তি বিনষ্ট করছ। অথচ তোমাদের শাস্ত্রও গরু খেতে নিষেধ নেই।
আফসোস তোমাদের জন্য। তোমরা কেবল রাজনৈতিক কারণে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করছে
ধিক তোমাদের।

13/06/2022

EFT, RTGS, NPSB কি?

১. EFT(Electronic Fund Transfer): দেশের যেকোন ব্যাংক থেকে যেকোন ব্যাংক এ ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়। ব্যাংকিং কার্যদিবসে দুপুর ২টার আগে ট্রান্সফার রিকোয়েস্ট দিলে সেই দিন রিসিভার ব্যাংক এ টাকা চলে যাবে। ২টার পরে দিলে পরের দিন রিসিভার একাউন্ট ক্রেডিট হবে।(সর্বনিম্ন সময়, সর্বোচ্চ ৩ দিন লাগতে পারে) কোন চার্জ* লাগে নাহ।

২. RTGS (Real Time Gross Settlement): ব্যাংকিং সময়ে নূন্যতম ১ লক্ষ টাকা দেশের যেকোন ব্যাংক থেকে যেকোন ব্যাংক এ ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়। ইন্টারনেট ব্যাংকিং অথবা ব্যাংক এ ফর্ম ফিলাপ (কিছু ব্যাংক এ চেক লাগতে পারে) করে ট্রান্সফার করতে হয়। চার্জ*- ১০০টাকা।
RTGS Session: (Banking Day)
Session START: 10:00 Session END: 15:00

৩. NPSB (National Payment Switch Bangladesh): NPSB দিয়ে দেশের ২৪টি ব্যাংক এ যেকোন সময় (২৪ ঘন্টা) ইন্সট্যান্ট টাকা ট্রান্সফার হয়। (এই প্রসেস টি ইন্টারনেট ব্যাংকিং থেকে করতে হয়)। কোন চার্জ* লাগে নাহ।

NPSB Bank List-
AL-ARAFAH ISLAMI BANK LTD.
AB BANK LTD.
BANGLADESH COMMERCE
BANK LTD.
BRAC BANK LTD.
BANK ASIA LTD.
DHAKA BANK LTD.
DUTCH-BANGLA BANK LTD
EASTERN BANK LTD.
EXIM BANK LTD.
FIRST SECURITY ISLAMI BANK
ISLAMI BANK BANGLADESH LIMITED
MUTUAL TRUST BANK LTD.
NATIONAL BANK LTD.
ONE BANK LTD.
PRIME BANK LTD.
PUBALI BANK LTD.
SOUTHEAST BANK LTD.
STANDARD CHARTERED BANK O
THE CITY BANK LTD.
TRUST BANK LTD.
UNITED COMMERCIAL BANK
UTTARA BANK LTD.
MIDLAND BANK LTD
SHIMANTO BANK LIMITED

*কিছু ব্যাংক এ চার্জ লাগতে পারে অথবা চার্জ এর কম-বেশী হতে পারে।
আরো কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

ডাক্তার ভুয়া নাকি BMDC রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত তা রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে চেক করে নিন।Web site : www.bmdc.org.bd
11/06/2022

ডাক্তার ভুয়া নাকি BMDC রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত তা রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে চেক করে নিন।
Web site : www.bmdc.org.bd

গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন) গ্রুপের সাথেই থাকি প্রয়োজনীয় কিছু শিখি👆১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স...
26/05/2022

গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব(টাইমলাইনে রেখে দিন)
গ্রুপের সাথেই থাকি প্রয়োজনীয় কিছু শিখি👆
১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।
০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।
গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।
নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।
০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।
এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।
ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।
* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।
* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।
* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।
* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)
মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm
100 cm = 1 m (মিটার)Convert
1″ = 25.4 mm
1″ = 2.54 cm
39.37″ = 1 m
12″ = 1′ Fit
3′ = 1 Yard (গজ)
1 Yard = 36″
72 Fit = 1 bandil.
রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি
10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta
রডের ওজন
৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।
১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।
১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।
১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।
২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।
২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।
২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।
উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .
8 mm -7 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet – 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg

নবীর নাম শুনলে আঙ্গুলে চুমু খাওয়া বিদাত …রাসূল (‎ﷺ)-এর নাম শুনলে দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি একসঙ্গে চুমু খেয়ে চোখে লাগানো ন...
07/05/2022

নবীর নাম শুনলে আঙ্গুলে চুমু খাওয়া বিদাত …

রাসূল (‎ﷺ)-এর নাম শুনলে দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি একসঙ্গে চুমু খেয়ে চোখে লাগানো নিকৃষ্ট বিদা'আত ...

ইবনে মাসঊদ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, হে লোক সকল! জান্নাতের নিকটবর্তীকারী এবং জাহান্নাম থেকে দূরকারী এমন কোন জিনিস নেই, যা আমি তোমাদেরকে করতে আদেশ করিনি। আর জাহান্নামের নিকটবর্তীকারী এবং জান্নাত থেকে দূরকারী এমন কোন জিনিস নেই, যা আমি তোমাদেরকে করতে নিষেধ করিনি। (বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ১০৩৭৬, হাকেম ২১৩৬, সিলসিলাহ সহীহাহ ২৮৬৬)

জাবের (রাঃ) বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ভাষণ দিতেন, তখন তাঁর চক্ষুদ্বয় লাল হয়ে যেত এবং তাঁর আওয়াজ উঁচু হত ও তাঁর ক্রোধ কঠিন রূপ ধারণ করত। যেন তিনি (শত্রু) সেনা থেকে ভীতি প্রদর্শন করছেন। তিনি বলতেন, (সে শত্রু) তোমাদের উপর সকালে অথবা সন্ধ্যায় হামলা করতে পারে। আর তিনি তাঁর তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুলদ্বয় মিলিত করে বলতেন যে, আমাকে এবং কিয়ামতকে এ দু’টির মত (কাছাকাছি) পাঠানো হয়েছে।

আর তিনি বলতেন, আম্মা বা’দ (আল্লাহর প্রশংসা ও সাক্ষ্য দান করার পর) নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম কথা আল্লাহর কিতাব এবং সর্বোত্তম রীতি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রীতি। আর নিকৃষ্টতম কাজ (দ্বীনে) নব আবিষ্কৃত কর্মসমূহ এবং প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা। অতঃপর তিনি বলতেন, আমি প্রত্যেক মু’মিনদের নিকট তার আত্মার চেয়েও নিকটতম। যে ব্যক্তি মাল ছেড়ে (মারা) যাবে, তা তার উত্তরাধিকারীদের জন্য এবং যে ঋণ অথবা অভাবী সন্তান-সন্ততি ছেড়ে যাবে, তার দায়িত্ব আমার উপর ন্যস্ত। (মুসলিম ২০৪২)

আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি আমার এই দ্বীনে (নিজের পক্ষ থেকে) কোন নতুন কথা উদ্ভাবন করল—যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যানযোগ্য।[১] মুসলিমের অন্য এক বর্ণনায় আছে, যে ব্যক্তি এমন কাজ করল, যে ব্যাপারে আমাদের নির্দেশ নেই তা বর্জনীয়।[২] [১] বুখারী ২৬৯৭, মুসলিম ৪৫৮৯ [২] মুসলিম ৪৫৯০।

আনাস (রাঃ) হতেই বর্ণিত, আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রত্যেক বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। (ত্বাবারানীর আওসাত্ব ৪২০২, বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ৯৪৫৭, সহীহ তারগীব ৫৪)

আলী বিন আবী ত্বালেব (রাঃ) বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন, আল্লাহর অভিসম্পাত সেই ব্যক্তির উপর যে গায়রুল্লাহর উদ্দেশ্যে যবেহ করে, আল্লাহর অভিসম্পাত সেই ব্যক্তির উপর যে নিজ পিতামাতাকে অভিসম্পাত করে, আল্লাহর অভিসম্পাত সেই ব্যক্তির উপর যে কোন দুষ্কৃতকারী বা বিদআতীকে আশ্রয় দেয় এবং আল্লাহর অভিসম্পাত সেই ব্যক্তির উপর যে ভূমির (জমি-জায়গার) সীমা-চিহ্ন পরিবর্তন করে। (মুসলিম ৫২৪০)

আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, হাওযে কাওসারের পানি পান করার জন্য পিপাসার্ত লোক (কিয়ামতের) দিন আল্লাহর নবী (সাঃ) এর নিকট উপস্থিত হবে। কিন্তু তাদেরকে নিরুদ্দেশ উট বিতাড়িত করার ন্যায় বিতাড়িত করা হবে। তিনি বলবেন, ওরা আমার দলের। (বা ওরা তো আমার উম্মত)। বলা হবে, আপনি জানেন না, আপনার বিগত হওয়ার পর ওরা কি নবরচনা(নতুন ইবাদত) করে ছিল। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে বলবেনঃ দূর হও, দূর হও। (মুসলিম ৬০৭)

প্রশ্ন: কুরআন পড়ার সময় শরীর ও মাথা দুলানোর বিধান কি?▬▬◄❖►▬▬▬উত্তর:রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবীগণ প...
06/05/2022

প্রশ্ন: কুরআন পড়ার সময় শরীর ও মাথা দুলানোর বিধান কি?
▬▬◄❖►▬▬▬
উত্তর:
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং সাহাবীগণ পর্যাপ্ত পরিমাণে কুরআন তিলাওয়াত করতেন, কুরআন মুখস্থ করতেন কিন্তু তারা ঝুঁকাঝুকি করতেন বা মাথা ও শরীর আন্দোলিত করতেন বলে কোন তথ্য পাওয়া যায় না।
এ ব্যাপারে আলেমদের ফতোয়া ও অভিমত পেশ করা হল:

🌐 এ ব্যাপারে সৌদি আরবের লাজনাহ দায়েমা বা স্থায়ী ফতোয়া কমিটির ফতোয়া হল নিম্নরূপ:

"কুরআন তিলাওয়াতের সময় ঝুঁকাঝুকি করা একটি বদ অভ্যাস-যা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। কারণ এটি আল্লাহর কিতাবের সাথে আদবের পরিপন্থী। বরং কুরআন তিলাওয়াত ও শোনার সময় নীরবতা অবলম্বন করা এবং নড়া-চড়া এবং অনর্থক কাজ থেকে বিরত থাকা কর্তব্য যেন কুরআন তিলাওয়াত কারী বা শ্রবণকারী নিবিষ্টচিত্তে কুরআন নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে পারে এবং তার মনে আল্লাহর ভয়-ভীতি জাগ্রত হয়।
এ জন্য আলেমগণ উল্লেখ করেছেন যে, ইহুদিদের একটি অভ্যাস হল, তারা তাদের কিতাব (তাওরাত) পড়ার সময় ঝুঁকাঝুকি করে। আর আমাদেরকে তাদের সাদৃশ্য অবলম্বন করতে নিষেধ করা হয়েছে।”

🌐 শাইখ বকর আবু যায়েদ রহঃ. بدع القراء القديمة والمعاصرة "অতীত ও আধুনিক কালের কারীদের বিদআত" শীর্ষক কিতাবে কুরআন পড়ার সময় শরীর আন্দোলিত করার ব্যাপারে গবেষণা করতে গিয়ে বলেন:

"কুরআন পাঠের সময় ঝুঁকাঝুকি, কম্পন ও শরীর আন্দোলিত করার ব্যাপারে আন্দালুসিয়ার আলেমদের বক্তব্য অনেক শক্ত। তারা বলেন, এটি বিদআত-যা পূর্বাঞ্চলের মিসরীয়দের মাঝে অনুপ্রবেশ করেছেন অথচ এ বিষয়ে এই উম্মতের পূর্বসূরিদের থেকে কোন কিছু বর্ণিত হয় নি।

তিনি আরও বলেন, শাইখ আর রাঈ আল উন্দুলুসি (মৃত্যু: ৮৫৩) বলেন: "অনুরূপভাবে মিসরীয়রা (কিতাবাদি) পড়ার সময় ইহুদীদের মতই বা শরীরে দুলায়। এটি ইহুদীদের কাজ।” এটি আম কথা অর্থাৎ আন্দালুসিয় আলেমদের এ বক্তব্য শুধু কুরআন পড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং অন্যান্য কিতাবাদি পড়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য" (গ্রন্থ: ইন্তিসারুল ফাকীর আস সালিক পৃষ্ঠা ২৫০)

🌐 ইমাম আবু হাইয়ান রাহ. 'আল বাহরুল মুহিত' তাফসীর গ্রন্থে বলেন:

"আর আমাদের দেশ আন্দালুস এবং পশ্চিমাঞ্চলে যদি কোন শিশু কুরআন পড়ার সময় নড়াচড়া করে তাহলে শিক্ষক তাকে আদব শিক্ষা দিয়ে বলে, নড়াচড়া করো না। তা নাহলে তুমি পড়ার ক্ষেত্রে ইহুদীদের মতো হয়ে যাবে।”
🌐 ইবনুল আসীর 'আন নিহায়াহ ফী গারীবীল হাদিস' গ্রন্থে বলেন:

”ইহুদীদের মত হয়ো না। কারণ তারা যখন তাওরাত খুলে তখন মাথা ও কাঁধ দুলাতে থাকে।”

এই বিষয়ে পূর্ব থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত বহু আলেমের বক্তব্য রয়েছে।

যদিও আল্লামা উসাইমীন রহ. বলেছেন, কুরআন পড়ার সময় যদি অনিচ্ছায় মাথা বা শরীর আন্দোলিত হয় তাহলে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু ইবাদত হিসেবে হলে, অবশ্যই হারাম।
মোটকথা, যথাসম্ভব এই বদ অভ্যাস থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করা আবশ্যক। চেষ্টা করলে শরীর বা মাথা না দুলিয়েও কুরআন তিলাওয়াত বা মুখস্থ করা সম্ভব। যে চেষ্টা করে আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন।
আল্লাহ তাওফিক দান করুন। আমীন।

আরও পড়ুন:
👇👇👇
কুরআন তিলাওয়াতের পূর্বে দরুদ পাঠ এবং কুরআন তিলাওয়াতের আদব সমূহ
https://goo.gl/uCLFrW
▬▬◄❖►▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল মাদানী
(লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়)
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব।
https://goo.gl/ke7oy5

24/04/2022

#সজিনা_গাছ_কে_বলা_হয়_পুস্টির_ডিনামাইট

সজিনা গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনা পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশনাল সুপার ফুড।

★ প্রতি গ্রাম সজনে পাতায়ঃ-

* একটি কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন c রয়েছে।

* দুধের চেয়ে চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ও দুই গুণ বেশি প্রোটিন রয়েছে।

* গাজরের চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন a এবং কলার চেয়ে তিন গুণ বেশি পটাশিয়াম বিদ্যমান।ফলে এটি অন্ধত্ব, রক্তস্বল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিন ঘাটতি জনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

★ এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে এবং পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রণ বিদ্যমান, যা এ্যানেমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

★ সজনে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনেও অন্যতম অবদান রাখে।

★ মানুষের শরীরের যে ৯ টি এমাইনো এসিড খাদ্যের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়, তার সবগুলোই এই সাজনার মধ্যে বিদ্যমান।

★ এটি শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মত কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।

★ নিয়মিত দৈনিক সেবন শরীরের ডিফেন্স মেকানিজমকে আরো শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউনিটি স্টিমুল্যান্ট’ হওয়ার দরুন এটি ‘এইডস’ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

★ এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।

★ শরীরের ওজন কমাতেও ব্যায়ামের পাশাপাশি এটি বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে।

★ এটি মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। পাতা থেকে তৈরি এক টেবিল চামচ পাউডারে ১৪% প্রোটিন, ৪০% ক্যালসিয়াম, ২৩% আয়রণ বিদ্যমান, যা ১ থেকে তিন বছরের শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোকালীন সময়ে ৬ টেবিল চামচ পাউডার একজন মায়ের প্রতিদিনের আয়রণ এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।

★ এটির এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এটি যকৃত ও কিডনী সুস্থ্য রাখতে এবং রূপের সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে।

★ সাজনাতে প্রায় ৯০টিরও বেশি এবং ৪৬ রকমের এন্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান।

★ এতে ৩৬ টির মত এন্টি-ইনফ্ল্যামমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এছাড়াও এটি অকাল বার্ধক্যজনিত সমস্যা দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

23/04/2022

নামাজে যেসব ভুল সাধারণত আমরা করে থাকি...

13/04/2022

মঙ্গল গ্রহে যাত্রার চূড়ান্ত প্রস্তুতি বাংলাদেশী বিজ্ঞানীদের...

আপনার সন্তানকে "অভাব"শেখান॥আপনার প্রচুর সামর্থ্য থাকলেও আপনার সন্তানকে  "অভাব" শেখান..যা চাইবে তাই যদি হাজির করেন,আপনার ...
04/04/2022

আপনার সন্তানকে "অভাব"শেখান॥

আপনার প্রচুর সামর্থ্য থাকলেও
আপনার সন্তানকে "অভাব" শেখান..

যা চাইবে তাই যদি হাজির করেন,
আপনার বাচ্চার "মানুষ" হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

ক্ষুধা নিবারন করার জন্য মানুষকে যে পরিমাণ ব্রেইন ব্যবহার করতে হয়,তাতেই একজন মানুষ যা অর্জন করে এটা দিয়ে সে জীবন পার করে দিতে পারবে।

সন্তানকে এমনভাবে প্রস্তুত করেন
যে আপনি না থাকলে সে কিভাবে চলবে তার ট্রেইনিংটা সে পায়।

তাকে কোন কিছু করতে না দিয়ে ঢেকি বানালে,
সে আপনার অবর্তমানে কষ্টতো পাবেই,
আপনাকেই সবচেয়ে বেশি দোষারোপ করবে।

অনেকেই একটা আলাপ করেন পরে এমনিতেই সব শিখে যাবে।

একটা মানুষ হঠাৎ করেই মানুষ হয় না,আস্তে আস্তে মানুষ হয়!

কারন আপনি যখন থাকবেন না
দুনিয়ার কঠিন পথ তাকে একা চলতে হবে।
সেই একা চলার ট্রেইনিংটা তাকে শক্ত করবে,আপনিও দেখবেন হাল্কা ফিল করবেন!আপনার সন্তানকে শেখান চাইলেই সব কিছু পাওয়া যায় না।

সব কিছু পাওয়ার দরকারও নাই...
কষ্টের মাধ্যমে অর্জিত জিনিসের মূল্য বোঝান...
তাকে বোঝান সবকিছু ছাড়াও জীবন চলে ,দৌড়ায় ,উড়ে।

কপালে টিপ লাগিয়ে টিপওয়ালীদের সাথে সংহতি প্রকাশের আইডিয়া কার জানিনা তবে জিনিসটা ব্যাপক আমোদময় ঠেকতেছে৷  ধামড়া যুবকেরা কপা...
03/04/2022

কপালে টিপ লাগিয়ে টিপওয়ালীদের সাথে সংহতি প্রকাশের আইডিয়া কার জানিনা তবে জিনিসটা ব্যাপক আমোদময় ঠেকতেছে৷ ধামড়া যুবকেরা কপালের মধ্যে ইয়া বড় বড় টিপ লাগাইয়া ফেসবুকে ছবি আপ্লোডাইতেছে, এইটা আমোদময় ঘটনা না? প্রতিবাদের এই ধরণ দেইখা আমি অবশ্য আমোদের সাথেসাথে কিছুটা আশংকিতও৷ আল্লাহ না করুক টিপ নিয়া মকারি করা এই পুলিশটার মত কেউ যদি ব্লাউজ কিংবা লিপস্টিক নিয়াও কথা বলে তখন কি উপায় হইবে? সাজু খাদেমের মত ধামড়াগুলা কি তখন ঠোটে লিপস্টিক আর ব্লাউজ পইরা ফেসবুকে ছবি আপ্লোডাইবে?

তাইলে কাম সারছে! ©

আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো।  আমার বাবার ১০ বিঘা। এর কারণ এই নয় যে বাবারা ১০ ভাই ছিলেন।  কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা ত...
03/04/2022

আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো। আমার বাবার ১০ বিঘা।
এর কারণ এই নয় যে বাবারা ১০ ভাই ছিলেন। কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা তার জন্য ১০ বিঘা জমি রেখে যাবেন। তাই তিনি ঘুম আর খাওয়া ছাড়া পরিশ্রমের কোনো কাজ করেনি।

যে বাবা-মা সন্তানের জন্য নিরাপদ পরিমান সম্পদ রেখে যান তাদের সন্তানদের আমি দিনে দিনে নিঃশেষ হতে দেখেছি। জমিদারের ৩য় জেনারেশন তাই না খেয়ে মরে।

নিশ্চয়তা মানুষকে অলস থেকে অলসতর করে।
আপনি ভাবছেন আপনার রেখে যাওয়া অর্থ আপনার সন্তানকে নিরাপদ আগামী দেবে? ভুল। আপনার অর্থ আপনার ৫ বছরের বাচ্চাকে দামী খেলনা দাবী করার মানসিকতা দেবে। ক্লাস টেনে পড়তেই সে চাইবে আই ফোন। ইন্টারে বাইক। অনার্সে গাড়ি, বিস্তর পকেটমানি, সেশন গ্যাপ দেয়ার অধিকার, দামী ঘড়ি আর শুধু জাংক ফুডেই মাসে ১০ হাজার টাকা।

আপনি না দিলে সে বিরক্ত হবে, আপনাকে কৃপন আর সন্তানের ইমোশোনের গুরুত্ব না দেয়া হার্টলেস বাবা-মা মনে করবে।

আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীটা পরকালের হাশরের ময়দানের মতোই হওয়া উচিত। যার যার পাপ পূর্ণের মতোই যার যার অর্থ, পরিশ্রমের প্রাপ্তি তার হওয়া উচিত।
আপনার কিছু স্বপ্ন ছিলো! আপনি কলেজে পড়ার সময় ভেবেছিলেন দুটো মেয়ের পড়ার খরচ চালাবেন, আমেরিকা না হোক অন্তত নেপাল ঘুরে আসবেন, হজ্বে যাবেন। সেই স্বপ্ন আপনি ভুলে গেছেন সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনায়।
আপনার এই ত্যাগ সন্তানের কাছে শুধুই দায়িত্ব পালন। অপরাধ সন্তানের নয় কিন্তু। ভুল আপনার। আপনি তাকে জানিয়েছেন 'যা আমার তার সবই তোমার'!

আমি তা করিনি, করবো না। যা আমার তা শুধুই আমার। আমার মৃত্যুর পর তারা পেলেও পেতে পারে, নাও পেতে পারে৷ আমার যদি কঠিন কোনো অসুখ হয় আমি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্ট নেবো সমস্ত প্রোপার্টি বিক্রি করে। মাত্র ৫ দিন বেশি বেঁচে থাকার জন্য হলেও এটা আমি করব। আমার সন্তানেরা সেটা জানে। তাই তাদের কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই তারা সারভাইভ করা শিখছে, আমি শিখিয়েছি।

আমি শুধু তাদের পড়া আর চিকিৎসা নিয়ে কোনো প্রকার কার্পণ্য করিনি, করবো না। মা হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে অন্য একজন মানুষ যাকে আমি এ ধরণীতে এনেছি তার প্রতি আমার এটুকুই দায়িত্ব। তারপর সে পৃথিবীর সন্তান। তারপর তাকে আরো লক্ষ সন্তানের সাথে দৌঁড় দিতে হবে, নিজের জায়গা নিজেকে তৈরী করতে হবে। যদি পারে সে তবেই জীবনের আনন্দ সে জানবে।
আমার রেখে যাওয়া অর্থ দিয়ে সুখে থাকা আর অন্যের আন্ডারওয়্যার পরে ইজ্জত ঢাকা একই জিনিস৷

আমার সন্তানেরা অন্তত এইটুকু বুঝুক, এইটুকু মেরুদণ্ড তাদের হোক।

সত্যিই যদি সন্তানের ভালো চান তবে তাকে বুঝতে দিন সে একজন পূর্ণ মানুষ। তার দায়িত্ব তার। আপনি তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পাওয়া একজন আপনজন। সন্তানকে আন্তরিকতা দেখান, অর্থ নয়।

যদি পারেন, জেনে রাখবেন আপনার ১০ বিঘা জমি ছিলো আপনার সন্তানের ১২ বিঘা হবে। আপনারটুকু না নিয়েই হবে।

১.ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!২. ম্য...
21/03/2022

১.ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
২. ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু বলবো বলবো করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!
৩. মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!
৪. একটা কথা বলি আপু! কিছু মনে করবেন না তো? আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! কোনো প্রিয় গান বারবার শুনলেও যেমন বিরক্তি লাগে না, আপনার কথাবার্তার স্টাইলও এরকম। টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!
৫. আপনি যা ইচ্ছা মনে করতে পারেন, আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না, বলে দিচ্ছি। হুঁ! দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!
৬. একটা কথা বলবো? নীল শাড়ীতে আপনাকে দারুণ মানিয়েছে! না না, তেল দিচ্ছি না, সত্যি বলছি! সত্যি অনেকটা কোয়েল মল্লিকের মতো লাগে আপনাকে!
৭. জন্মদিনে এবার কি কি করলেন আপনারা?
আপনার ভাই অফিসের কাজে ব্যস্ত!!!!
কি যে বলেন! আমি এরকম একটা বউ পেলে জন্মদিন উপলক্ষ্যে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম! হাসবেন না, সিরিয়াসলি!

-----------------------------------------------

বিঃ দ্রঃ - অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, কিছু কিছু মানুষ আছে, নিজের অফিসের কলিগ,পাশের বাসার ভাবী, কিংবা বন্ধুর বউ,পরিচিত আপু ম্যাডামদের সাথে এভাবেই কথা বলে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো "জাস্ট প্রশংসাবাক্য"। এর গভীরে যে কত বড় লাম্পট্য, আর অসৎ কামনা লুকিয়ে আছে, খেয়াল না করলে বুঝার উপায় নেই। যারা এগুলো করে, এরা কিন্তু ফাঁদে ফেলবার জন্যেই করে! এদের স্বভাবই হলো ফ্লার্ট করে নিজের বশে আনা!
খুব স্মার্ট সুদর্শন পুরুষ দেখলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলারাও এরকম ফ্লার্ট করে। সে সংখ্যাটাও কম না!! যে মহিলা জীবনে কোনোদিন স্বামীর বিকল্প স্বপ্নেও কল্পনাও করেন নি। মাঝে মাঝে ঝগড়া হয়, কিন্তুু স্বামীকে অনেক ভালোবাসেন। পর পুরুষের মুখে নিজের এত্ত সুন্দর প্রশংসা শুনে, "আমি হলে পায়ের কাছে পড়ে থাকতাম" কথাটা শুনে সেই মহিলাও ভাবেন, এই স্বামী আমাকে বঞ্চিত করছে, নিশ্চয়ই আমি আরও ভালো কিছু আশা করি!
যে মহিলা একটা সুখের সংসারে আছেন, বাচ্চা নিয়ে স্বামী স্ত্রী ব্যাস্ততার মাঝে কোনো কিছুর অভাবই বোধ করেন না, সে মহিলাও যখন বাইরের কারো কাছে নিজের কপালের তিলের এত্ত প্রশংসা শুনেন তখন তার মনে হতে পারে, "ওর সাথে এত্তদিন সংসার করলাম, ও তো একটা দিনের জন্যেও এভাবে আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করলো না!" নিজের বয়সের ব্যাপারে বাইরের পুরুষের প্রশংসা শুনে মহিলা, বারবার আয়নার সামনে নিজের চেহারা দেখেন। ভাবতে থাকেন, হ্যাঁ, আমি তো সুন্দরই। আর ওই পুরুষটাই আমার এ সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করলো!
হ্যা, এভাবেই শুরু হয় দাম্পত্য কলহ যা পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক বা পরকীয়া বা ঘর ভাংগার মত ক্ষতির কাজ। তথা কথিত একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা"ই ধ্বংস করে দিতে পারে একটা মানুষকে, একটা পরিবারকে! এটা ভাবার কোনো কারণ নাই যে, যারা "ভাবী" টার প্রশংসা করছে, এরা "ফ্রি মাইন্ড" এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!! যদি জীবনে সুখী হতে চান, কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না। বরং এদের এড়িয়ে চলুন। প্রশংসা শুনতে সবারই ভাল লাগে। এভোয়েড না করলে, ধীরে ধীরে এদের ফাঁদে একদিন পড়বেনই। তাই কুকুর হইতে সাবধান।
©

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হিকমাহ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to হিকমাহ:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share