Faysal Mahamud

  • Home
  • Faysal Mahamud

Faysal Mahamud Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Faysal Mahamud, .

28/05/2023

ঘোষণাঃ

সম্ভবত আজ থেকে নতুন ফেসবুক/মেটা এর নিয়ম শুরু হচ্ছে। যেখানে তারা আমার আপনার ছবি ব্যবহার করতে পারবে। এবং তাদের ইচ্ছে মত কনটেন্ট তৈরি করতে পারবে।

বাংলাদেশ তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ মোতাবেক আমি আমার অধিকার সংরক্ষণ আরোপ করে ঘোষণা করছি যে, আমি ফেসবুক/মেটা অথবা তাদের সাথে সম্পর্কিত কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে আমার ব্যক্তিগত আইডি এবং এর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সকল Page আর Group এ শেয়ারকৃত ছবি, ভিডিও, তথ্য এবং তথ্য-বার্তা ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছি না। এই শর্ত আমার অতীত এবং ভবিষ্যতের সকল কনটেন্ট এর জন্য প্রযোজ্য হবে।

আমি এই মর্মে আরও ঘোষণা করছি যে আমার লিংকে ব্যবহৃত কোনও তথ্য, জনসংখ্যা, ব্যক্তিগত কনটেন্ট বা পোস্ট... আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া অন্যরূপে, ভিন্ন ভাবে এমনকি কোন রূপেই পূণঃ ব্যবহার করা যাবে না।

বিঃদ্রঃ এই পোস্টটি কপি করে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা সংহত এবং ভবিষ্যতের যে কোনও অনাকাঙ্ক্ষিত বিভ্রান্তি দমনে আপনিও আপনার ওয়ালে পোস্ট করে রাখতে পারেন।


23/04/2023

সাত আসমান সাত জমিন সম্পর্কে কিছু ধারণা

২২৮ টি দেশ নিয়ে এই পৃথিবী।

পৃথিবী থেকে সুর্য ১৩ লক্ষ গুন বড়।

ব্যাটেল জুইস নামে একটি তারা আছে, যা সূর্যের চেয়ে ৩৩ কোটি গুণ বড়। আল্লাহু আকবর।

প্রক্সিমা সেন্ট্রাই, আলফা সেন্ট্রাই, ব্যাটেল জুইস এরকম ৫০০ বিলিয়ন তারকা নিয়ে গঠিত গ্যালাক্সি।

আল্লাহ তায়ালা কোটি কোটি গ্যালাক্সি সৃষ্টি করেছেন।

পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রতগামী যান Apollo 11. সেকেন্ডে চলে ১১ কিঃমিঃ বেগে। মিনিটে চলে ৬৬০ কিঃ মিঃ বেগে, ঘন্টায় চলে ৩৯ হাজার কিঃমিঃ বেগে। যদি কেউ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের তারকা প্রক্সিমা সেন্ট্রাই Apollo 11 তে চড়ে যেতে চায়, সময় লাগবে ১ লক্ষ ১৫ হাজার বছর। যাহা কোন ক্রমেই সম্ভব নহে।

গ্যালাক্সি, সুপার নোভা, ব্লাক হোল এগুলো ১ম আকাশ নয়।

* ১ম আকাশের মহাশুন্য,

তারপর ১ম আকাশ।

*তারপর ২য় আকাশের মহাশুন্য,

তারপর ২য় আকাশ।

*তারপর ৩য় আকাশের মহাশুন্য,

তারপর ৩য় আকাশ।

*তারপর ৪র্থ আকাশের মহাশুন্য,

তারপর ৪র্থ আকাশ।

*তারপর ৫ম আকাশের মহাশুন্য,

তারপর ৫ম আকাশ।

*৬ষ্ঠ আসমানে একটা গাছ আছে।

গাছটির নাম সিদরাতুলমুনতাহা।

বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) বলেছেন, তোমার আংটি যদি সাহারা মরুভূমিতে ফেলে দেওয়া হয়, বিশাল মরুভূমির তুলনায় আংটিটা যত ছোট, আল্লাহর ২য় আসমানের তুলনায় ১ম আসমান ততো ছোট। আল্লাহু আকবর।

*৭ম আসমানে আছে বিশাল সমুদ্র জগৎ ও আল্লাহর আরশ। আরশের ভিতর আছে আল্লাহর কুরশি, আল্লাহর সিংহাসন। একটি বার চিন্তা করে দেখুন আল্লাহর সিংহাসন কত বড়?

আল্লাহর সিংহাসনের উপর যদি সাত আসমান, সাত জমিন রাখা হয়, বিশাল মরুভূমিতে আংটি ফেলে দিলে যেমন হারিয়ে যাবে, সাত আসমান, সাত জমিনও তদ্রূপ হারিয়ে যাবে। আল্লাহু আকবর।

মালিক তোমার সৃষ্টি সম্পর্কে জানা ও বোঝার তাওফিক নসিব দান করুন।

আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।copy post

15/04/2023

যখন মায়ের পেটে ছিলাম ফেরেশতারা বলতেন। আমাকে নাকি মায়ের পেটে থাকা জগতটার চেয়েও আরো লক্ষ-কোটি গুণ বড় একটা জগতে অচিরেই চলে যেতে হবে। শুনে আমি হাসতাম। আসন্ন জগতে মাতৃগর্ভে থাকা জগতটার সমান একেকটা ফলও নাকি হবে! একেকটা খেলনাও (ফুটবল) নাকি হবে আমার জগতটার সমান! মায়ের নাড়ি দিয়ে খাবাররত আমাকে শোনানো হতো। আসন্ন দুনিয়ার হরেক রকমের অদ্ভূত সব খাবার-দাবারের গল্প!

মাতৃগর্ভ থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা মাত্রই। মায়ের পেটের নাড়ির সংযোগ কেটে দেয়া হলো। মুখ দিয়ে খেতে শিখলাম। হেটে, চলে নিজের পায়ে দাড়িয়ে। এখন আমি শক্তিশালী স্বাবলম্বী একজন মানুষ। শিক্ষিত, বুদ্ধিমান, যুক্তিপ্রিয় আধুনিক এক মানুষ।

এখানেও সেই একই কথা আমাকে বলা হয়। সামনে আরেকটি জীবনের চিরস্থায়ী সুখ-বিলাসের কথা। জান্নাতের অপরিসীম নেয়ামতের তুলনায় আমার এই দুনিয়ার জীবন নাকি অতি নগন্য, তুচ্ছ ও ক্ষুদ্র! এবারও আমি হাসি। বিশ্বাস করতে চাই না। জান্নাতের একটা গাছও নাকি এই পৃথিবীর চেয়ে বহুগুন বড়!

দুনিয়ার জীবন থেকে মায়ের পেটের জগতে আবার আমি ফিরেও যেতে চাইনা। মায়ের পেটের সেই খাবারও খেতে চাই না।

চিন্তা করি। অতি আসন্ন চিরস্থায়ী জীবন থেকে পুনরায় দুনিয়ার জীবনে ফিরে আসার কোন সম্ভাবনাই যে নাই! মাতৃগর্ভ থেকে দুনিয়ার জীবনে আসা সম্ভব হলেও। আখেরাতের জীবন থেকে অন্য কোথাও ফিরে যাওয়ার আর কোন সুযোগও যে নাই! সেটাই যে চুড়ান্ত! সেটাই যে সর্বশেষ! সেটাই যে চিরস্থায়ী! যার শুরু আছে। কিন্তু কোন শেষ নাই.......copyright

Brazil Squad For Qatar World Cup-2022Good Luck!
08/11/2022

Brazil Squad For Qatar World Cup-2022
Good Luck!

একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো।মাত্র ...
01/09/2022

একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল। গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো।
মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন
পানি ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিল। বাঘ ও গরু কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল।
বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে হারামী তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম। এখনতো দুজনেই
মরব রে।" গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল। একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে
আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল। ঠিকই সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক
এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল।
মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো,
আমাদের মালিক ( আল্লাহ ) ঠিকই আমাদেরকে রক্ষা করবেন। হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন আমীন।
"কপি পোস্ট "

25/08/2022

#রক্তদান_সম্পর্কিত_কিছু_নিয়মাবলী-

1)সাধারণভাবে, 18 থেকে 65 বছর বয়স পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে। কিন্তু দাতা যদি প্রথমবারের জন্য রক্তদান করেন, তাহলে, বয়স 60 অতিক্রম করলে চলবে না। Age of first donor should not exceed 60years.

2)দুটি রক্তদানের মধ্যে gap বা অন্তর, পুরুষদের ক্ষেত্রে 90 দিন বা তিনমাস, এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে 120 দিন বা চারমাস হতে হবে।
Single donor platelet এর ক্ষেত্রে, সর্বাধিক একটি সপ্তাহে দুইবার এবং একটি বছরে সর্বোচ্চ 24 বার দান করা যাবে।

3)ব্লাড প্রেশার সর্বোচ্চ 160/100 এবং সর্বনিম্ন 110/60 হলে রক্ত দেওয়া যাবে।
প্রেশারের ওষুধ চললেও রক্তদান করতে বাধা নেই, কিন্তু---
ক)গত চার সপ্তাহের মধ্যে ওষুধ পরিবর্তন করে থাকলে কিংবা
খ)গত চার সপ্তাহের মধ্যে ওষুধের ডোজে তারতম্য হলে কিংবা
গ)গত চার সপ্তাহের মধ্যে ওষুধের সংখ্যা ডাক্তারের দ্বারা বাড়ানো হলে,
রক্ত দেওয়া যাবে না।

4)ডায়াবিটিস থাকলে রক্ত দিতে চাইলে, সর্বশেষ রক্তপরীক্ষার রিপোর্ট আর ওষুধের প্রেসক্রিপশন সঙ্গে রাখতে হবে। একই কথা থাইরয়েডের রোগ থাকলেও প্রযোজ্য।

5)জেলবন্দি কয়েদী রক্ত দিতে পারবেন না।

6)রূপান্তরকামী বা তৃতীয় লিঙ্গের কেউ, রক্ত দিতে পারবেন না। Transgenders and hermaphrodites cannot donate blood.

7)শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রক্ত দেওয়ার অন্তরায় নয়। যদি তাঁর অন্যান্য কোনো রোগ না থাকে আর হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকে, যে কোনো শারীরিক প্রতিবন্ধী রক্ত দিতে পারেন।

8)কোনো মানসিক প্রতিবন্ধী রক্ত দিতে পারবেন না।

9)ছোটখাটো অপারেশন বা দাঁত তোলার পরে ছ'মাস রক্ত দেওয়া যাবে না।
বড় অপারেশন, টাইফয়েড, জন্ডিসের পরে একবছর রক্ত দেওয়া যাবে না।
ম্যালেরিয়া হলে তিনমাস রক্ত দেওয়া যাবে না।
ডেঙ্গু বা চিকুনগুনিয়া হলে ছ'মাস রক্ত দেওয়া যাবে না।
কুষ্ঠ রোগাক্রান্ত ব্যক্তি কোনোদিনই রক্ত দিতে পারবেন না।

10)শরীরে কোথাও ট্যাটু করালে, আগে ছ'মাস রক্ত দেওয়া যেতো না, এখন এক বছর দেওয়া যাবে না।

11)কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের ওষুধ, ব্যথার ওষুধ বা জ্বরের ওষুধ খেলে রক্ত দিতে বাধা নেই।
Antiobiotic খেলে কোর্স শেষ করার বাহাত্তর ঘন্টার আগে রক্ত দেওয়া যাবে না।

12)হেপাটাইটিস বি এর টিকা নেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে রক্ত দেওয়া যাবে না।
টিটেনাস টক্সয়েড ইনজেকশন নেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে রক্ত দেওয়া যাবে না।
কুকুরের বা অন্য কোনো জন্তুর কামড়ের পরে, জলাতঙ্কের টিকা নিলে, এক বছর রক্ত দেওয়া যাবে না।

13)মহিলারা ঋতু চলাকালীন রক্ত দিতে পারেন, যদি বেশি স্রাব না হয়, এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকে।

14)মহিলারা সন্তানকে স্তন্যপান করালে রক্ত দিতে পারবেন না।
গর্ভপাতের তিনমাসের মধ্যে রক্ত দেওয়া যাবে না।
প্রসবের এক বছরের মধ্যে রক্ত দেওয়া যাবে না।

15)মদ্যপ ব্যক্তি রক্তদান করতে পারবেন না।
মদ্যপানের বারো ঘন্টার মধ্যে রক্ত দেওয়া যায় না।
Regular and habitual drinkers cannot donate blood.

16)উপবাসী অবস্থায় রক্ত দেওয়া যাবে না।
আবার পূর্ণ উদরেও রক্ত দেওয়া যাবে না। হালকা কিছু খেয়ে রক্ত দেওয়া উচিত। ভরাপেট থাকলে অন্তত দুই ঘন্টা অপেক্ষা করে তবেই রক্ত দিতে হবে।

17)কোনো বিদেশী নাগরিকের রক্ত নেওয়া যাবে না। কারণ, তাঁর স্থায়ী বাসস্থান সম্পর্কে সঠিক তথ্য বেশিরভাগ সময়েই জানা সম্ভবপর হয় না। যদি তাঁর বাসস্থান এমন কোনো জায়গায় হয়, যেখানে সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব রয়েছে(endemic areas of communicable diseases), তবে রক্তসুরক্ষার সঙ্গে আপস করা হয়ে যাবে।

Courtesy ---
Dr.Khaza Amirul Islam
Hematologist

ঢাকায় ব্যক্তিগত গাড়ি চলে ১৫লাখ। এই গাড়িগুলো বন্ধ করে গণপরিবহন বাধ্যতামূলক করলে; দৈনিক জ্বালানী সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ৩০লাখ ...
21/07/2022

ঢাকায় ব্যক্তিগত গাড়ি চলে ১৫লাখ। এই গাড়িগুলো বন্ধ করে গণপরিবহন বাধ্যতামূলক করলে; দৈনিক জ্বালানী সাশ্রয় হবে কমপক্ষে ৩০লাখ লিটার। সরকারি অফিসার, ব্যবসায়ীরা গণপরিবহন ব্যবহার করলে; নিজেদের প্রয়োজনে গণপরিবহনকে ঠিকই উন্নত করে নিবে তারা। ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল বন্ধ হলে; ঢাকার যানজট থাকবে না। ঢাকায় বছরে ৩৫হাজার কোটি টাকার জ্বালানী নষ্ট হয় যানজটের কারণে। সেটা আর হবে না।
সেটা না করে; গরিবদের সাশ্রয়ী ব্যাটারিচালিত রিকশার পিছে লাগছে মিডিয়া। রিকশায় বিদ্যুৎ লাগলেও, সেটা এখন আর অবৈধ সংযোগ নাই। বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোর কঠোর পদক্ষেপের কারণে- ব্যাটারিচালিত রিকশা এখন বৈধ সংযোগ নিয়ে রিকশায় চার্জ দেয়। রাজস্বখাতে আয় বেড়েছে, তাদের কল্যানে। গরিবের রিকশার যত দোষ। ধনীর প্রাইভেট কার কি পানি দিয়ে চলে...?
ধনীরা ভিআইপি। তাই তাদের এলাকায় ইলেক্ট্রিসিটি অফ করাই যায় না। যত লোডশেডিং গরিবদের এলাকায় দিতে হয়। অথচ ধনীদের আইপিএস কেনার টাকা আছে। সোলার বসানোর সুযোগ আছে। তাদের একজনের বাসায় এসি অফ রাখলে; ১০০-২০০জন গরিবের ঘরে ফ্যান চলার সুযোগ পাবে। কিন্তু তারা সেটা করবে না। অপ্রয়োজনে লাইট, ফ্যান, এসি চালাবে তারা। গরিবরা তো বিদ্যুৎ বিলের ভয়েই লাইট-ফ্যান চালাতে ভয় পায়। প্রয়োজন শেষে লাইট-ফ্যান অফ করে রাখে
ধনীরা প্রাইভেট কারে চড়বে, বাসায় অপ্রয়োজনীয় এসি-লাইট লাগাবে, আইপিএস কিনে বিদ্যুৎ সঞ্চয় করবে। আর খেসারত দিবে গরিবরা।

সংগৃহীত

17/07/2022

দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ

সূর্য সরাসরি বিষুবরেখার উপর অবস্থান করার ফলে আগামী কয়েকদিন এশিয়ার বেশীরভাগ জায়গায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।

- দুপুর ১২টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত বাসায় অথবা অফিসের কক্ষে থাকার চেষ্টা করুন।এই সময় তাপমাত্রা ৩৫ - ৪০ ডিগ্রী পর্যন্ত উঠানামা করবে।

এর ফলে ডি-হাইড্রেশন ও সান স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। একারণে নিজে সহ পরিবারের সবাইকে পরিমান মতো পানি পান করান।

️- প্রত্যেকে দৈনিক কমপক্ষে ৩ লিটার করে পানি পান করুন। ব্লাড প্রেসার চেক করুন যতবার সম্ভব। অনেকের হিট স্ট্রোক ও হতে পারে।যতবার সম্ভব ঠান্ডা গোসল দিন। ফল ও শাকসবজি বেশি করে খান এবং খাবার ম্যানু থেকে #মাংস_বাদ_দিন। হিট ওয়েভ কোন ছেলেখেলা নয়।

- নিজের ঠোট ও চোখের মনি স্বাভাবিক আছে কিনা চেক করুন।
ধন্যবাদ..©

 #এন্টিবায়োটিক_রেজিস্ট্যান্সএন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন,"এই এন্টিব...
15/07/2022

#এন্টিবায়োটিক_রেজিস্ট্যান্স

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন,"এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স''।

ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ৩০টা এমোক্সিসিলিন ১০ দিন খাওয়া দরকার। এমোক্সিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ১০/২০ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০/৮০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ২০/৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবলো, যেহেতু এমোক্সিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এমোক্সিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এমোক্সিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসনের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
--------------------------------------------------
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসী বসে থাকা মূর্খ সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin/ Cefixime/Cefuroxime/ Levofloxacin/... নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো পটেন্সির কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১/২/৩ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক!!

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।
★সুতরাং রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের প্রেস্ক্রিপশন ব্যাতিত কোন এন্টিবায়োটিক এমন কি কোন ঔষধ'ই নিজে নিজে যথেচ্ছা মন গড়া ভাবে সেবন করবেন না।
★আসুন এ ব্যাপারে নিজেরা সচেতন হই তৎসঙ্গে বেশি বেশি শেয়ার করে সকলকে সচেতন করি।
সকলের প্রতি শুভকামনা♥(কপি)

15/07/2022

Too much important topic

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরেরবেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

৮. বাচ্চাদের এসিডিটি কম হয়, তাই একদম সম্ভব না হলে, খালিপেটে জ্বরের ঔষধ দিতে পারবেন।

৯. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।

ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে।কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ!
Copyright

আজ নোয়াপাড়া পশ্চিমপাড়ার যুবকদের একটি ফুটবল উপহার দিলেন   Samsur Rahaman  কাকা।
08/07/2022

আজ নোয়াপাড়া পশ্চিমপাড়ার যুবকদের একটি ফুটবল উপহার দিলেন Samsur Rahaman কাকা।

05/07/2022

লোডশেডিং এর ৭ উপকারিতা 😑
_____________________________

১. বিদ্যুৎ বিল কম আসবে।
২. ঘেমে শরীরের বিষাক্ত বর্জ্য বের হয়ে শরীরকে সুস্থ্য রাখবে।
৩. অনেক রাত পর্যন্ত জেগে কেউ বাজারে আড্ডা দিবেনা ফলে তাস খেলা, জুয়া খেলা কমবে।
৪. রাতে সবাই দ্রুত ঘুমিয়ে পড়বে ফলে শরীর সুস্থ থাকবে।
৫.লিফটে আটকে যাবার ভয়ে লোকে লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করবে ফলে সময়ের অভাবে যাদের শরীর চর্চা হয়না তাদের জন্য উপকার হবে।
৬. বিদ্যুৎ চলে যাবার ভয়ে বিদ্যুৎ আসা মাত্রই লোকে বিদ্যুৎ সম্পৃক্ত প্রয়োজনীয় কাজগুলো দ্রুত সেরে নিবে ফলে কাজ ফেলে রাখার প্রবণতা কমে যাবে।

**এছাড়া আরও বহুবিধ উপকার রয়েছে যা আমরা বুঝার চেষ্টা করি না।**

(সংগৃহীত)

21/06/2022

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
©

সিলেটের চলমান ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির জন্য অনেকে টানা ভারী বৃষ্টিকে দায়ী করলেও মূল কারন হচ্ছে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢ...
18/06/2022

সিলেটের চলমান ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির জন্য অনেকে টানা ভারী বৃষ্টিকে দায়ী করলেও মূল কারন হচ্ছে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল।কিন্তু এই ঢল ও আসলে দায়ী নয়।এই পরিস্থিতির দায় যদি কাউকে দিতেই হয় সেটা দিতে হবে আমাদের কিছু ভুল সিস্টেমকে। বর্ষাকালে বৃষ্টি হবে এটা স্বাভাবিক ব্যপার।কিন্তু অস্বাভাবিক হয় যখন এই বৃষ্টির পানি নেমে যেতে না পারে।বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ।কিন্তু আমি বলব বাংলাদেশ নদী ভরাটের দেশ।বিগত ২০ বছরে আমরা যে পরিমান খালবিল নদী ভরাট করেছি তা যদি চালু থাকতো তাহলে হয়ত আজকের এই পরিস্থিতি তৈরীই হতো না।কিভাবে একটি নদী বা খাল দখল করে তাতে বাধ দিয়ে তার উপরে ঘরবাড়ি দোকানপাট তোলা যায় সেই প্রতিযোগিতায় নেমেছি আমরা।একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে আমাদের চলার পথ যেমন রাস্তাঘাট তেমনি পানির চলার পথ হচ্ছে খালবিল নদীনালা। পানি তখনি লোকালয়ে চলে আসবে যখন আপনি তার চলার পথে বাধা সৃষ্টি করবেন।তাহলে ভেবে দেখুন তো দোষ টা আসলে কার? শহরাঞ্চলে ময়লা ডাস্টবিনে না ফেলে আমরা নালায় ফেলি।পরে সেই নালা ময়লায় ভরে গিয়ে পানি নামতে না পেরে জলাবদ্ধতা তৈরি হলে গালি দেই মেয়রকে।বাহ কি সুন্দর তাইনা? সিলেটের বহু নদী মরে গেছে শুধু মাত্র নদীশাষনের অভাবে।আজ যদি সব নদী গুলো সচল থাকতো তাহলে উজানের এই পানি নদীর মাধ্যমে সোজা সাগরে এসে পড়ত।ফলে এই প্রক্রিয়া শেষ হতে হতে কিছুটা সাময়িক জলাবদ্ধতা তৈরি হলেও এমন ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হতো না।এখনো যদি আমাদের শিক্ষা না হয় তাহলে কবে শিখবো? সরকারের প্রতি অনুরোধ করবো যতদ্রুত সম্ভব বাংলাদেশের সমস্ত খালবিল নদীনালা গুলো আগের মত পুনরায় চালু করা হোক।মরা নদী গুলো খননের মাধ্যমে চালু করা হোক।বাংলাদেশের কোনো খাল বা নদীতে যাতে কোনো বাধ বা প্রতিবন্ধকতা না থাকে।পাশাপাশি আরেকটি পদক্ষেপ নিতে হবে যে বাংলাদেশের অধিকাংশ বন্যা যেহেতু হয় ভারত থেকে নেমে আসা পানি থেকে তাই ঝুকিপূর্ণ এলাকা গুলোকে উচু সুইচগেট সহ বাধ নির্মান করা।যাতে তারা পানি ছেড়ে দিলেও আমরা সেটাকে পরিমিত আকারে ছেড়ে সাগরে পাঠিয়ে দিয়ে পারি।আরো অনেক প্লান হাতে নিতে পারে।এই বিষয় গুলো নিয়ে আমরা আগেও অনেক পোষ্ট করেছি।তাই আজ আর লিখছি না।সবাই সিলেট সহ বন্যা কবলিত সবার জন্য দোয়া করবেন।বন্যা পরিস্থিতি আরো খারাপ হতেপারে। আল্লাহ না করুক তবে সম্ভাবনা অনেকটা এমন যে এই বন্যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা হতেপারে।কারন সিলেটের পাশাপাশি উজানেও ভারী বৃষ্টি আরো বেশ কয়েকদিন চলমান থাকতে পারে।ধন্যবাদ সবাইকে।
সংগৃহীত

09/06/2022
09/06/2022
08/06/2022

যারা আমাদের প্রিয় বিশ্ব নবীকে গালি দেয় তারা পিতৃপরিচয়হীন জারজ সন্তান

নতুন মোটরযান আইনে শাস্তির ধারা ও দন্ড। #ধারা-৬৬ ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যাতিত মোটরযান ও গণপরিবহন চালনা শাস্তিঃ ৬ মাস কারাদন্...
08/06/2022

নতুন মোটরযান আইনে শাস্তির ধারা ও দন্ড।

#ধারা-৬৬ ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যাতিত মোটরযান ও গণপরিবহন চালনা
শাস্তিঃ ৬ মাস কারাদন্ড/ ২৫ হাজার টাকা জরিমানা।
#ধারা-৬৭ ড্রাইভিং লাইসেন্স হস্তান্তর করলে
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/ ৫০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৬৮ বিদেশী নাগরিক কর্তৃক প্রবিধানের কোন বিধান বা লাইসেন্সের শর্ত অমান্য করলে
শাস্তিঃ লাইসেন্স বাতিল,গাড়ি চালনা করতে পারবেন না/ ৩০০০০ টাকা জরিমান
#ধারা-৬৯ ভূয়া লাইসেন্স প্রস্তুত,প্রদান ও নবায়ন করলে
শাস্তিঃ ৬ মাস হতে ২ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড/ ১০০,০০০- ৫০০,০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-৭০ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রত্যাহার, স্থগিত বা বাতিলকৃত ব্যাক্তি কর্তৃক গাড়ি চালনা
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড / ২৫,০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-৭১ কন্ডাক্টর লাইসেন্স ব্যাতিত গণপরিবহনে কন্ডাক্টরের দায়িত্ব পালন করলে
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/ ৫০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৭২ রেজিস্ট্রেশন ব্যাতিত মোটরযান চালনা
শাস্তিঃ ৬ মাস কারাদন্ড/৫০,০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৭৩ ভূয়া রেজিষ্ট্রেশন নম্বর প্রদর্শন ও ব্যবহার
শাস্তিঃ ৬ মাস হতে ২ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড/ ১০০,০০০ টাকা -৫০০,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
#ধারা-৭৪ মোটরযানের মালিকানা পরিবর্তন না করিলে
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/ ৫০০০ টাকা জরিমান।
#ধারা-৭৫ ফিটনেস বিহীন অথবা মেয়াদউত্তীর্ণ মোটরযান চালনা করিলে
শাস্তিঃ ৬ মাস কারাদন্ড/ ২৫,০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৭৬ টেক্সটোকেন বিহীন/ মেয়াদউত্তীর্ণ মোটরযান চালনা
শাস্তিঃ ১০০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৭৭ রুটপারমিট বিহীন/ মেয়াদউত্তীর্ণ মোটরযান চালনা
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড / ২০,০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৭৮ বিদেশী নাগরিক কর্তৃক নিজ দেশের মোটরযানের রুটপারমিট গ্রহণ না করিলে
শাস্তিঃ ৩০০০০ টাকা জরিমানা
#ধারাঃ ৭৯ ব্যক্তিগত মোটরযান বানিজ্যিক ভাবে ব্যবহার করিলে,
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড / ২৫০০০ টাকা জরিমানা এবং ১ পয়েন্ট কর্তন।
#ধারা- ৮০ গণপরিবহনে ভাড়ার চার্ট প্রদর্শনে ব্যর্থ এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায় এবং ১ পয়েন্ট কর্তন।
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/১০০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৮১ কন্ট্রাক্ট ক্যারিজের( সিএনজি) মিটার অবৈধভাবে পরিবর্তন,অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বা দাবি করা।
শাস্তিঃ ৬ মাস কারাদন্ড/৫০০০০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ১ পয়েন্ট কর্তন।
#ধারা-৮২ মহাসড়কের পাশে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করলে বা তাৎক্ষনিক অপসারণ না করলে।
শাস্তিঃ ২ বছরের কারাদন্ড/ ৫০০০০-৫০০,০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-৮৪ মোটরযানে নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যাতিত মোটরযানের আকার পরিবর্তন করলে,
শাস্তিঃ ১ বছর হতে ৩ বছর কারাদন্ড/ ৩০০,০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৮৫ ট্রাফিক সাইন বা সংকেত অমান্য করলে
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/ ১০০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৮৬ অতিরিক্ত ওজন বহন করলে
শাস্তিঃ ১ বছরের কারাদন্ড/ ১০০০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৮৭ মোটরযানে নির্দিষ্ট গতিসীমা লংঘন করলে
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড/ ১০০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-৮৮ নির্দিষ্ট মাত্রার অতিরিক্ত মাত্রার শব্দ সৃষ্টি বা হর্ণ বাজানো বা কোন যন্ত্র স্থাপন
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড/ ১০০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-৮৯ পরিবেশ দূষনকারী কালো ধোয়া বা এইরূপ গাড়ি ঝুকিপূর্ণ গাড়ি চালনা
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড /২৫০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা- ৯০ অবৈধ পার্কিং বা নির্দিষ্ট স্থান ব্যাতিত যাত্রী বা পন্য উঠানামা করা
শাস্তিঃ ৫০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা-৯১ মহাসড়কে দ্রুতগতির বিধিবিধান লংঘন করলে
শাস্তিঃ ৫০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৯২ (১)মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশাবলী লংঘন করলে- ( মদ্যপান সেবন,কন্ডাক্টর কর্তৃক গাড়ি চালনা,উল্টো পথে গাড়ি চালনা,মোটরসাইকেলে ৩ জন আরোহন ও হেলমেট বিহীন চালনা,চলন্ত অবস্থায় যাত্রী উঠানামা করা ও ফুটপাতে গাড়ি চালনা)
শাস্তিঃ ৩ মাস কারাদন্ড / ১০০০০ টাকা জরিমানা।
#ধারা- ৯২ (২) মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশাবলীর ২য় অংশের লংঘন (মোবাইল ফোনে কথা,সিটবেল্ট না বাধা,খারাপ আচরণ,অতিরিক্ত যাত্রী বহন,সংরক্ষিত আসনে অন্য যাত্রী বহন)
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড/ ৫০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা- ৯৩ বিস্ফোরক বা দাহ্য পদার্থ মোটরযানে পরিবহন
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড বা ৫০০০ টাকা জরিমানা
#ধারা-১০২ আদেশ পালন ও তথ্য প্রদানে অপারগতা
শাস্তিঃ ১ মাস কারাদন্ড /১০০০০ হাজার টাকা জরিমানা।

জরিমানার টাকা বিভিন্ন স্থানে কিছুটা কম বেশি আছে।
"Copy post "

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Faysal Mahamud posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share