Films Dippy

Films Dippy Welcome to Films Dippy . One of the Finest Destination for Entertainment Content on Facebook.

Now Watch Premiere of New Movies on Every Day & Also Enjoy Full Length Blockbuster Movies, Comedy Scenes and Much More.

 #বিশ্বকে হতবাক করার মতো ১০ টি ভয়ংকর হরর মুভিঃ▶️ সবকটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত:1, The Exorcist 2, The Conjuring 3, Th...
25/09/2021

#বিশ্বকে হতবাক করার মতো ১০ টি ভয়ংকর হরর মুভিঃ

▶️ সবকটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত:

1, The Exorcist

2, The Conjuring

3, The Ring

4, The Grudge

5, Annabelle

6, Room

7, Delivers Us From Evil

8, The Exoticism of Emily Rose

9, it

10, 3096 Days

09/07/2021

বলিউডে ইতিহাসের টপ ৩০ হায়েস্ট নেট গ্রোসিং মুভির লিস্ট..

30. - ১৬৬ কোটি [Average]
29. - ১৭৫ কোটি [BB]
28. - ১৭৭ কোটি [BB]
27. - ১৭৮ কোটি [SH]
26. - ১৮৩ কোটি [H]
25. (2.O) - ১৮৫ কোটি [SH]
24. - ১৮৬ কোটি [BB]
23. - ১৯২ কোটি [SH]
22. - ১৯৪ কোটি [H]
21. - ১৯৬ কোটি [SH]
20. - ১৯৭ কোটি [SemiHit]
19. - ২০১ কোটি [ATBB]
18. - ২০৫ কোটি [SH]
17. - ২০৫ কোটি [BB]
16. - ২০৭ কোটি [BB]
15. - ২১১ কোটি [BB]
14. - ২৩৯ কোটি [BB]
13. - ২৪৪ কোটি [BB]
12. - ২৬০ কোটি [ATBB]
11. - ২৬৯ কোটি [BB]
10. - ২৭৬ কোটি [SB]
9. - ২৮২ কোটি [BB]
8. - ২৯২ কোটি [BB]
7. - ৩০০ কোটি [BB]
6. - ৩১৫ কোটি [ATBB]
5. - ৩৩৫ কোটি [SB]
4. - ৩৩৭ কোটি [ATBB]
3. - ৩৩৯ কোটি [BB]
2. - ৩৭৪ কোটি [ATBB]

1. - ৫১০ কোটি [ATBB] 💥

_______________________________

দেখে নিন টপ ৩০ এ কোন স্টারের কয়টা মুভি রয়েছে:-
⭐ Salman Khan - ৮টি 👑
⭐ Aamir Khan / Akshay Kumar - ৪টি
⭐ Ranveer Singh - ৩টি
⭐ Ranbir Kapoor / Shah Rukh Khan / Hrithik Roshan / Ajay Devgan / Shahid Kapoor - ২টি
⭐ Prabhas / Vicky Kaushal - ১টি

(((Copy post)))

Marvel super move
11/06/2021

Marvel super move

  on ZEE 5লক্ষী বোম্ব ২৪ ঘন্টায় ভিও ছিল ২.৮ মিলিয়ন আর রাধে ২ঘন্টায় ৩.২১ মিলিয়ন ভিও.😇Never seen before records on OTT. Bi...
13/05/2021

on ZEE 5

লক্ষী বোম্ব ২৪ ঘন্টায় ভিও ছিল ২.৮ মিলিয়ন
আর রাধে ২ঘন্টায় ৩.২১ মিলিয়ন ভিও.😇

Never seen before records on OTT. Biggest star for a reason 🔥👏

রাধে দেখার জন্য একসাথে অনেক ভিউয়ারস ডুকায় Zee5 সার্ভার ক্র‍্যাশড হয়ে যায়।

সালমান খানের স্টারডম বলে কথা 🙏🔥

𝕍𝕀𝕊𝕀𝕋 𝕄𝕐 𝕋𝕀𝕄𝔼𝕃𝕀ℕ𝔼 𝔽𝕆ℝ 𝕄𝕆ℝ𝔼 𝕄𝕆𝕍𝕀𝔼 𝕃𝕀ℕ𝕂.𝑨𝑾𝑬𝑺𝑶𝑴𝑬 𝑴𝑶𝑽𝑰𝑬 𝑪𝑶𝑳𝑳𝑬𝑪𝑻𝑰𝑶𝑵(Click each photo to see the link)Ps. Use FB app if the li...
02/05/2021

𝕍𝕀𝕊𝕀𝕋 𝕄𝕐 𝕋𝕀𝕄𝔼𝕃𝕀ℕ𝔼 𝔽𝕆ℝ 𝕄𝕆ℝ𝔼 𝕄𝕆𝕍𝕀𝔼 𝕃𝕀ℕ𝕂.
𝑨𝑾𝑬𝑺𝑶𝑴𝑬 𝑴𝑶𝑽𝑰𝑬 𝑪𝑶𝑳𝑳𝑬𝑪𝑻𝑰𝑶𝑵
(Click each photo to see the link)
Ps. Use FB app if the link can't click
Don't forget to add/follow me for more movie link

𝕍𝕀𝕊𝕀𝕋 𝕄𝕐 𝕋𝕀𝕄𝔼𝕃𝕀ℕ𝔼 𝔽𝕆ℝ 𝕄𝕆ℝ𝔼 𝕄𝕆𝕍𝕀𝔼 𝕃𝕀ℕ𝕂.𝗔𝗦𝗦𝗢𝗥𝗧𝗘𝗗 𝗦𝗘𝗥𝗜𝗘𝗦 𝗖𝗢𝗟𝗟𝗘𝗖𝗧𝗜𝗢𝗡(Click each photo to see the link)Ps. Use FB app if the ...
02/05/2021

𝕍𝕀𝕊𝕀𝕋 𝕄𝕐 𝕋𝕀𝕄𝔼𝕃𝕀ℕ𝔼 𝔽𝕆ℝ 𝕄𝕆ℝ𝔼 𝕄𝕆𝕍𝕀𝔼 𝕃𝕀ℕ𝕂.
𝗔𝗦𝗦𝗢𝗥𝗧𝗘𝗗 𝗦𝗘𝗥𝗜𝗘𝗦 𝗖𝗢𝗟𝗟𝗘𝗖𝗧𝗜𝗢𝗡
(Click each photo to see the link)
Ps. Use FB app if the link can't click
Don't forget to add/follow me for more movie link

🌑🌑Cartoon Movie collection⚫️⚫️Enjoy watching and sharing with your friends ❣️❣️For more movie follow my group ☑️📌https:/...
17/03/2021

🌑🌑Cartoon Movie collection⚫️⚫️
Enjoy watching and sharing with your friends ❣️❣️
For more movie follow my group ☑️

📌https://www.facebook.com/groups/226373179157252/?ref=share

🟤Trolls World Tour
2020
https://m.facebook.com/groups/912783702832983/permalink/912806616164025/

🟢Trolls
2016
https://m.facebook.com/groups/783025459262829/permalink/783033632595345/

⚫️Jack and the Beanstalk

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=220555632648713&id

⚫️STRANGE MAGIC
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1608442269467020&id=100009037888764

🌑SECRET LIFE OF PETS 2
https://m.facebook.com/groups/775361403216775/permalink/776124233140492/

🔵DOREMON 2016
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1866053653615738&id=1814200672134370

🟢DRAGON RIDER
https://m.facebook.com/groups/2474653209509957/permalink/2474673542841257/

🟣 Horton Hears a who
https://m.facebook.com/events/160872099078267?view=permalink&id=162695872229223

🟣HERCULES
https://m.facebook.com/events/1418364471667645?view=permalink&id=1425153867655372

🟣DUMBO
https://m.facebook.com/events/385250519379369?view=permalink&id=385256082712146

🟣TAD THE LOST EXPLORER
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=187770978717101&id=100024525994520

🟢PARANORMAN
https://m.facebook.com/events/1778645062297782?view=permalink&id=1781093978719557

🟣TURBO
https://m.facebook.com/events/3125109130923482?view=permalink&id=3126486654119063

🟢MAYA THE BEE MOVIE
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=183715629122636&id=100024525994520

উন্মাদনা বাড়িয়ে মুক্তি পেল 𝐋𝐚𝐱𝐦𝐦𝐢 𝐁𝐨𝐦𝐛-র ট্রেলার, দেখুন এখানে...এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটল শুক্রবার। ট্র...
17/10/2020

উন্মাদনা বাড়িয়ে মুক্তি পেল 𝐋𝐚𝐱𝐦𝐦𝐢 𝐁𝐨𝐦𝐛-র ট্রেলার, দেখুন এখানে...

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটল শুক্রবার। ট্রেলার নিয়ে অক্ষয়ের ফ্যানেদের উন্মাদনা তুঙ্গে। এবার সেই উন্মাদনা আরও বাড়িয়ে দিল এই ট্রেলার। কারণ! কারণ হল, লুক তো ছিলই, এবার ট্রেলারেও বাজিমাত করলেন অক্ষয় কুমার। কমেডি-হরর এই ছবিটির ট্রেলারেই দেখা গেল অক্ষয়ের অন্যরূপ।

কমেডি ও হররে মিশেলে এই ছবির উপাস্থাপনা কেমন হয়েছে তা ট্রেলারেই প্রকাশিত। হাসতে হাতে পেটে খিলও ধরবে আবার ভয়ে শিড়দাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা বাতাসও বয়ে যাবে- এমনই অনুভূতি পাবেন দর্শকরা। একজন রূপান্তরকামীর চরিত্রে অভিন করেছেন অক্ষয়। ট্রেলারে দেখা যাচ্ছে, কিয়ারার বাপের বাড়িতে দুজনেই গিয়েছেন। সেখানে শ্বশুড়বাড়ির লোকজনের মানসিকতার সঙ্গে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না অক্ষয়। সেই সঙ্গে ঘটছে নানা হাস্যকর ঘটনা। পাশাপাশি চলে কিছু ভৌতিক কাণ্ড। এই নিয়ে গল্প এগো এগোতে ঘটে যায় এক সত্যিকারের ভুতুরে কাণ্ড। কোনও এক অজানা আত্মা ভর করে অক্ষয়ের উপর। তারপর...। তারপর কী হবে তা তো বিস্তারিত দেখা যাবে সিনেমার পর্দায়।

প্রথম লুকেই বোমা ফাটালেন ‘লক্ষ্মী’ অক্ষয়❕

সময়ের সঙ্গে অভিনেতা এবং মানুষ হিসেবে অক্ষয় কুমার ঠিক কতটা পরিণত হয়েছেন তা স্পষ্ট হয়ে যায় সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর ছবি নির্বাচন এবং অভিনয় দক্ষতা দেখলে। ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া তামিল ছবি 'Muni 2: Kanchana-র হিন্দি রিমেক হরর ছবি Laxmmi Bomb। মূল তামিল ছবির পরিচালক রাঘব লরেন্স এই ছবির পরিচালক। বলতে গেলে, এই সিনেমার মাধ্যমেই নিজের বলিউড কেরিয়ারের অভিষেক ঘটাতে চলেছেন তিনি। ট্রেলারেই শিড়দাঁড়া দিয়ে ভয়ের চোরা স্রোত বয়ে যেতে বাধ্য। অক্ষয় ছাড়াও কিয়ারা আডবানী, তুষার কাপুর, শরদ কেলকার, অশ্বিনী কালসিকারকেও দেখা যাবে এই ছবিতে।

Get ready to witness the biggest explosion of laughter and fun! Aa rahi hai Laxmmi, kisi ko hasayegi, kisi ko darayegi. Gharwalon ke saath baith kar dekho ...

ভাইকিংসহালকা স্পয়লারঃর‍্যাগনার লোথব্রক, নর্স উপকথার নায়ককে  নিয়েই আবর্তিত হয়েছে ভাইকিংসের কাহিনী। সামান্য কৃষক থেকে র‍্য...
14/09/2020

ভাইকিংস

হালকা স্পয়লারঃ

র‍্যাগনার লোথব্রক, নর্স উপকথার নায়ককে নিয়েই আবর্তিত হয়েছে ভাইকিংসের কাহিনী। সামান্য কৃষক থেকে র‍্যাগনারের যাত্রা শুরু, তারপর সেখান থেকে ভাইকিংসদের খাতায় নাম লেখানো এবং শেষমেশ স্ক্যান্ডিনেভিয়ার রাজা হিসেবে আবির্ভূত হওয়া, এই হলো ভাইকিংসের সারমর্ম। সিরিজের পরের সিজনগুলোতে উঠে এসেছে র‍্যাগনারের ছেলেদের ইংল্যান্ড, স্ক্যান্ডিনেভিয়া আর ভূমধ্যসাগরে তাদের অ্যাডভেঞ্চারের গল্প।

1) যদিও ঐতিহাসিকভাবে ততটা সত্য নয়, তবে সিরিজের অভিনয় থেকে শুরু করে সেট নির্মাণ কিংবা গল্পের গাঁথুনি, সবকিছুতেই ভাইকিংসদের ফ্লেভার যুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে পরিমিত পরিমাণে। অভিযান, লুটপাট, আর তার সাথে নর্সদের ধর্ম আর পারিবারিক জীবন নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এতে।

নর্স উপকথার অনেক চরিত্র একসাথে মিশিয়ে সিরিজটি তৈরি করা হয়েছে, যদিও বাস্তবে অনেকের অস্তিত্বই ছিল না; এবং কারো কারো অস্তিত্ব থাকলেও তাদের পরস্পরের সাথে দেখা হওয়ার সম্ভাবনা শূন্য। ভাইকিংদের বিভিন্ন যুগের বিভিন্ন চরিত্রকে জোড়াতালি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সিরিজ।

ভাইকিং বলতে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার সমুদ্রচারী ব্যবসায়ী, যোদ্ধা ও জলদস্যুদের একটি দলকে বোঝায়, যারা ৮ম শতক থেকে ১১শ শতক পর্যন্ত ইউরোপের এক বিরাট এলাকা জুড়ে লুটতরাজ চালায় ও বসতি স্থাপন করে। এদেরকে নর্সম্যান বা নর্থম্যানও বলা হয়। ভাইকিঙেরা পূর্ব দিকে রাশিয়া ও কনস্টান্টিনোপল পর্যন্ত পৌঁছেছিল। অন্যদিকে পশ্চিমদিকে গ্রিনল্যান্ডে ভাইকিঙেরা ৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ইউরোপীয় বসতি স্থাপন করে এবং সম্ভবত প্রথম ইউরোপীয় জাতি হিসেবে ১০০০ খ্রিষ্টাব্দে আমেরিকা মহাদেশ আবিস্কার করে। আইসল্যান্ড ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ার অনেক গাথায় ভাইকিংদের শৌর্য-বীর্যের কথা বলা হয়েছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ার মানুষেরা খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত হতে শুরু করলে ভাইকিংদের অভিযান ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়ে সমাপ্ত হয়ে যায়।

  ৪ বছর আগে আমি আমার ইংলিশ টিভি সিরিজ বিঞ্জ ওয়াচিং এর যাত্রা শুরু করেছিলাম ব্রেকিং ব্যাড, শার্লক আর গেইম অফ থ্রোন্স(প্রথ...
23/08/2020



৪ বছর আগে আমি আমার ইংলিশ টিভি সিরিজ বিঞ্জ ওয়াচিং এর যাত্রা শুরু করেছিলাম ব্রেকিং ব্যাড, শার্লক আর গেইম অফ থ্রোন্স(প্রথম ৬ সিজন) দিয়ে৷ সেই সময়েই অনেকের মুখে প্রিজন ব্রেকের অনেক নাম ডাক শুনেছি জোস একটা সিরিজ হিসেবে৷ তবে কোন না কোন ভাবে উইশলিস্টে গত ৪ বছরে থেকেও দেখা হয়ে উঠে নি সিরিজটা৷ তবে এই কোয়ারান্টাইনে অনেকটা Peer Pressure কারণে আর হাতে অফুরন্ত সময় থাকায় গত ১ মাস ধরে ধীরে সুস্থে আস্তে আস্তে প্রিজন ব্রেক দেখা শেষ করে ফেললাম৷ আমার এই রিভিউতে আমি প্রিজন ব্রেক সম্পর্কে আমার ভালো লাগা - খারাপ লাগাগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করব। তার আগে সিরিজের প্লট সম্পর্কে জানিয়ে রাখি।

⚫ প্লটঃ
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্টের আপন ভাইয়ের খুনে দোষী সাব্যস্ত হয়ে মৃত্যুদন্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামী লিংকন বারোসের স্থান হয় ফক্স রিভার স্টেট জেলে৷ লিংকন বারোসের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হওয়ার এক মাস আগে ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ফক্স রিভার জেলে প্রবেশ করে লিংকনের আপন ভাই মাইকেল স্কফিল্ড৷ স্ট্রাকচারালাল ইঞ্জিনিয়ার মাইকেল স্কফিল্ডের এমন আকস্মিক আচরণের একটাই কারণ - নিজের ভাইকে জেল থেকে ব্রেকাউট করে নিয়ে আসা৷ কারণ লিংকন বারোস এবং মাইকেল স্কফিল্ডের বিশ্বাস মিথ্যা খুনের মামলায় ফাসিয়ে দেয়া হয়েছে লিংকনকে৷ একদিকে চলতে থাকে স্কফিল্ডের প্রিজন ব্রেকের প্লান৷ আরেকদিকে জেলের বাইরে ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে খুনের আসল রহস্য৷ লিংকন কি আসলেই মিথ্যা মামলার আসামী? লিংকনকে কি জেল থেকে মুক্ত করতে পেরেছিল স্কফিল্ড? এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে ৯০ এপিসোডের টানটান উত্তেজনাকর এই সিরিজ যার প্রতি এপিসোডেই আছে এক বা একাধিক টুইস্ট৷

এইটা মোটামুটি জেনারেল প্লট সম্পর্কে আলোচনা করলাম। সিরিজ দেখলে গল্পের জটিলতা বা আরো চমকপ্রদ দিক উন্মোচিত হবে।

⚫ ডিটেইল এবং রেটিংঃ

⭕এপিসোড সংখ্যাঃ ৯০
⭕জনরাঃ একশন, ক্রাইম, ড্রামা,থ্রিলার, মিস্ট্রি
⭕গড় রানটাইম পার এপিসোডঃ ৪৫ মিনিট
⭕IMDb রেটিংঃ ৮.৩/১০(ভোট সংখ্যা ৪,৬০,০০০+)
⭕পারসোনাল রেটিংঃ ৯/১০

⚫ব্যক্তিগত মতামতঃ
[সামনে স্পয়লার আছে৷ তাই যারা এখনো সিরিজটা দেখেন নি তারা এইখানেই পোস্ট পড়া বন্ধ করে দিতে পারেন]

⭕সিজন-১ঃ
বেশিরভাগ সেরা সিরিজের ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রথম সিজনে বিল্ড আপ করা হয় তাই ততটা চমকপ্রদ বা উত্তেজনাকর হয় না৷ তবে এই দিকটাতেই প্রিজন ব্রেক ব্যতিক্রম। প্রথম এপিসোড থেকে শুরু করে সিজন ১ এর শেষ এপিসোড পর্যন্ত দর্শককে এমনভাবে টিভি স্ক্রিনের সামনে ধরে রাখবে যে আপনি সিজন ২ তে কি হবে তা দেখার জন্যে বাধ্য থাকবেন৷ আর প্রিজন ব্রেকে সবচেয়ে বেশি টুইস্টের পরিমাণ বোধ হয় সিজন ১ এই৷ এই সিজনের প্রত্যেক এপিসোডেই দেখা যাবে মাইকেল স্কফিল্ড তার জেল থেকে ব্রেকাউটের প্লানে কোন না কোন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে আর সেই সমস্যা থেকে তার জিনিয়াস মাইন্ডের কারণে কোন না কোনভাবে বেরও হয়ে যাচ্ছে৷

⭕সিজন-২ঃ
সিজন ১ এর তুলনায় সিজন ২ কিছুটা স্লো লাগা স্বাভাবিক৷ তবে প্লট রিভিলিং এর দিক থেকে সিজন ২ অনেক এগিয়ে৷
এই সিজনেই আমরা কোম্পানির এক্সিস্টেন্স, মাইকেল আর লিংকনের বাবাসহ আরো অনেক নতুন নতুন প্লট বা সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে পারি। তবে টাকা খোঁজার ব্যাপারটাতে আমার মনে হয় এই সিজনে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ফুটেজ ব্যয় করা হয়েছে৷

⭕সিজন-৩ঃ
এই সিজন প্রিজন ব্রেকের মোস্ট ফেভারিট সিজন আমার। প্রথমত ছোনা প্রিজন ফক্স রিভারের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন চ্যালেঞ্জ প্রেজেন্ট করেছিল মাইকেল স্কফিল্ডের সামনে৷ ফক্স রিভারে মাইকেল ঢুকেছিল জেল থেকে বের হওয়ার সম্পূর্ণ পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে। সেই দিক থেকে ছোনার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল। ভিনদেশের অদ্ভুত রকমের জেল, তার উপর আগে থেকে কোন প্লান বানানো ছিল না, সেই সাথে ছিল লিংকনের ছেলে আর সারার মৃত্যুভয় - এতসব নেগেটিভ ফ্যাক্টরের মাঝেও সম্পূর্ণ উপস্থিত বুদ্ধি এবং ডিটারমিনেশন দিয়ে স্কফিল্ডের অন্যদের নিয়ে জেল থেকে ব্রেকাউট করা গুসবাম্প মোমেন্ট ছিল।

⭕সিজন-৪ঃ
সিজন ৪ এর প্রথম অর্ধেক ভালো ছিল। তবে শেষের অর্ধেক অনেকটাই বিরক্তিকর ছিল। বিশেষ করে এজেন্ট ডন সেল্ফের বিট্রেয়াল, মাইকেল স্কফিল্ড আর লিংকন বারোসের মায়ের আগমন - এইসব এনে সিরিজটা জাস্ট ফ্যামিলি ড্রামা বানাইয়া ফেলছে৷

মেকাররা চাইলে খুব সহজেই পারত এইসব বাদ দিয়ে সিলা হাতে আসার সাথে সাথে ডেস্ট্রয় করার মাধ্যমে সিরিজে একটা ভালো কনক্লুশন এনে শেষ করতে৷ ইনফ্যাক্ট সিজন-৪ না বানিয়ে সিজন-৩ এর সাথে আর ১১/১২ টা এপিসোড এড করে তিন সিজনের মধ্যে প্রিজন ব্রেক শেষ করে একটা স্যাটিসফাইং এন্ডিং দিতে পারত ফ্যানদের

⭕সিজন-৫ঃ
সিজন-৫ প্রিজন ব্রেকের ওজন কমাইছে জাস্ট। আর কিছুই না৷ সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় ছিল এই সিজনটা৷ লেবু বেশি কচলালে যে তিতা হয়ে যায় সিজন-৫ তারই প্রমাণ ছিল। আর সিজন-৫ যেহেতু ৮ বছর গ্যাপ দিয়ে আসছে তাই আরেকটু বেটার ওয়েতে নামানো যেত।

মেকাররা এইভাবে দেখাতে পারত যে মাইকেল স্কফিল্ড পসেইডনের আন্ডারে কাজ করছে গত ৭ বছর ধরে আর অগিজিয়া প্রিজন তার লাস্ট এসাইনমেন্ট৷ এই এসাইনমেন্ট করতে পারলেই সে পসেইডনের কবজা থেকে মুক্ত৷ পসেইডন তাকে এবং তার ফ্যামিলি মেম্বারদের চিরদিনের জন্যে ফ্রি করে দিবে৷ আর মাইকেল স্কফিল্ড তখন রিয়ালাইজ করবে যে তার আগের সাথীদের ছাড়া তার লাস্ট এসাইনমেন্ট কম্পলিট করা সম্ভব না৷ তাই সে লিংকন, সারা, সুক্রেসহ যারা আছে তাদের কাছে রিচাউট করবে৷ ইন দা মিন টাইম ফ্লাশব্যাকে গত ৭ বছর ধরে স্কফিল্ড বিভিন্ন দেশের যেসব পলিটিক্যাল লিডারদের প্রিজন ব্রেকে হেল্প করছে সেইসব এডভেঞ্চার দেখানো হবে৷ এইভাবে সিজন ৫ বেটার ওয়েতে ৯ এপিসোডের আন্ডার কুকড সিজন না বানিয়ে ২২ এপিসোডের স্যাটিসফাইং একটা সিজন বানানো যেত। শুধু শুধু শেষ দিকে এসে রীতিমতো লাভ ট্রায়াংগেল বানাইয়া ফেলছে সিজন ৫। এই সিজনে অগিজিয়া জেল থেকে ব্রেকাউট আর শেষের এপিসোডে মাইকেলের বুদ্ধিমত্তা ছাড়া তেমন চমকপ্রদ কিছু নাই৷

সিজন ৫ প্রিজন ব্রেকের লেগাসিকে ক্ষতিগ্রস্থ করার পরেও মানতেই হবে যে, এটা একটা মাস্টারপিস৷ ❤

☢️Dark -ডার্ক সিরিজ এক্সপ্লেইনঃ☢️ ⚠️Warning: Spoilers⚠️Everything is Connected📌Season 1ঃ🔻 সিজন ১ এ 2019 এর যতগুলো ঘটনা দ...
22/08/2020

☢️Dark -ডার্ক সিরিজ এক্সপ্লেইনঃ☢️
⚠️Warning: Spoilers⚠️
Everything is Connected

📌Season 1ঃ🔻
সিজন ১ এ 2019 এর যতগুলো ঘটনা দেখানো হয়েছে সবগুলো এডম ওয়াল্ডের এবং বাকি ওল্ড সিনগুলো ১৯৫৩ বা ১৯৮৬ এর ঘটনা গুলো ইব ওয়ার্ল্ডের।

❓Q.1- ওয়ার্মহোল/লুপহোল কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে?
নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টে দুর্ঘটনার ফলে সেখানে একটা ওয়ার্মহোল বা লুপহোল সৃষ্টি হয়।
❓Q.2- পোর্টাল কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে?
- টানহাউজ টাইম মেশিন চালু করার পর লুপহোলের মধ্যে একটা পোর্টাল তৈরি হয় যা অন্য দুইটি ওয়ার্ল্ড কে একসাথে যুক্ত করে।
❓Q.1: এই দুইটা ওয়ার্ল্ড কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে?
A- টানহাউজের পরিবার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। সে এটা মেনে নিতে পারে নাই। সে চেষ্টা করতে থাকে কিভাবে অতীতে গিয়ে তাদেরকে বাঁচাতে পারে। তাই সে টাইম মেশিন আবিষ্কার তৈরি করতে শুরু করে 1974 সালে এবং পরবর্তী 1986 সালে সে টাইম মেশিন আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়। দুর্ভাগ্যবশত যখনই সে টাইম মেশিন চালু করে তখনই অরিজিন ওয়ার্ল্ড ভেঙে দুইটা ইন্টার কানেক্টেড অল্টারনেট ওয়ার্ল্ড তৈরি করে। যার একটি ওয়ার্ল্ড জোনাস বা এডম এর অন্যটি মার্থা বা ইভ এর।।
---------------------***********-------------------
📌 Season 2🔻
সিজন টু -এ 2020 ও 2053 এর সিন গুলো এডম ওয়ার্ল্ডের। (S1-E10)এ দেখতে পাই জোনাস টাইম ট্রাভেল এর মাধ্যমে এডম ওয়ার্ল্ডের 2053 সালে চলে যায়। S2-E6 এ দেখা যায় এডম জোনাস কে 2053 থেকে মিকেলের ফাঁসি দেবার আগের দিন 2019 এ ইভ ওয়ার্ল্ডে পাঠাইছে। এবং সে দেখতে পায় ইভ ওয়ার্ল্ডের (জোনাস, মার্থা ,ম্যাগনাস ,বারতুজ) লেকে গোসল করতে দেখতে পায়। এবং সে মিকেল অর্থাৎ তার বাবাকে সুইসাইড করতে নিষেধ করে। সেখানে Eve's World এর Old.Claudia এসে জোনাস কে নিয়ে যায় এবং তারা বিভিন্ন টাইমে ঘুরে বেড়ায় এবং জোনাস কে টাইম ট্রাভেল ও লুপ সম্পর্কে ধারণা দেয় যেন সে Eve World এর Adult.Claudia কে বুঝাতে পারে। পরে জোনাস এসে Eve World এর Adult.Claudia কে এডম ওয়ার্ল্ডের 2020 সালে ধ্বংসযজ্ঞের দিন নিয়ে যায়। অর্থাৎ 2020 সালে এডম ওয়ার্ডে প্রথম ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে।।
---------------------***********-------------------
📌Season 3🔻
❓এডম এবং ইভ এর কাজ কি?
জোনাস ওয়ার্ল্ডের এডম অরিজিন খুঁজে বের করে লুপটা ধ্বংস করতে চায় অন্যদিকে মার্থা বা ইভ চাচ্ছে তার ছেলে The Unknown কে বাঁচাতে হলে লুপটা কন্টিনিউ করতে হবে তাই সে লুপ কন্টিনিউ করে। ইভ এর লুপ ধ্বংস করার কোনো ইচ্ছে নেই কিন্তু এডম চায় লুপটা ধ্বংস করতে।।

এখন আসি মারামারি পর্যায়েঃ🚫
অ্যাপোক্যালিপস এর সময় ADAM টাইম ট্রাভেল করে 2020 এ এসে ADAM ওয়ার্ল্ড-এর জোনাস এর সামনে ADAM ওয়ার্ল্ড এর মার্থা কে মেরে ফেলে।। যা S2-E8 এ দেখতে পাই।

📌**Dark Quantum Entanglement হচ্ছে সংখ্যার জট।**
S3-E2 তে বলা হয় পৃথিবী এক ন্যানো সেকেন্ড এর জন্য থেমে যায়। এই Quantum Entanglement কে কাজে লাগিয়ে ইভা তার ওয়ার্ল্ডের Martha এর দুইটা রিয়েলিটি তৈরি করে। এক রিয়েলিটিতে Martha A এবং অন্য রিয়েলিটিতে Martha B বলবো।

অ্যাপোক্যালিপস এর সময় এক রিয়েলিটির Martha A জোনাসকে বাঁচিয়ে তাকে Eve এর ওয়ার্ল্ডে রেখে আসে (যা S3-E1 এ দেখতে পাই)। এই Martha A পরে 1888 তে গিয়ে স্ট্রেঞ্জার জোনাস কে টাইম মেশিন তৈরির পার্টিকল দিয়ে আসে এবং পরে 2053 সালে ADAM ওয়ার্ল্ড এ গিয়ে তার সাথে দেখা করে এবং ADAM এর কাছে লুপহোলের অরিজিন সম্পর্কে জানতে চায়। ADAM তার অর্থাৎ Martha A এর পেটে যে বাচ্চা আছে সেটাকে অরিজিন ভেবে Martha A কে আটকে রাখে এবং S3-E7 এ মেরে ফেলে।

❓Q. Martha A এর পেটে বাচ্চা কিভাবে আসে?⁉️
-Martha A জোনাস কে Eve ওয়ার্ল্ডে রেখে আসার পরে জোনাস Eve ওয়ার্ল্ডের Martha কে টাইম ট্রাভেল সম্পর্কের সাথে পরিচিত করে এবং পরে সেক্সুয়াল রিলেশন এর ফলে তার পেটে বাচ্চা হয়।
যা S3-E4 এ দেখতে পাই। (* Martha A কে মারার পরে Martha B ই The Unknown এর জন্ম দেয়।)

অ্যাপোক্যালিপস এর সময় অন্য রিয়েলিটিতে দেখতে পাই Martha B জোনাসকে বাঁচাতে গিয়ে থেমে যায় এবং সেখানে বার্টোশ এসে Martha B কে নিয়ে যায় Eve এর কাছে। পরে Eve এই Martha B এর মুখে দাগ কেটে দেয় এবং অরিজিন সম্পর্কে বলে, লুপ কন্টিনিউ না করলে তার বাচ্চা Unknown মারা যাবে। যা আমরা S3-E7 এ দেখতে পাই।
তাই লুপ কন্টিনিউ করার জন্য এবং Unknown কে বাঁচাতে এই Martha B জোনাসকে গুলি করে মেরে ফেলে Eve ওয়ার্ল্ডের Martha এর সামনে Eve এর কথামত। যা S3-E5 এ দেখতে পাই। এই Martha B পরে EVE এ পরিণত হয়।।

📌**এখন পর্যন্ত Adam World এর মার্থা মারা গেছে। S2-E8 এ.
এবং Aadm World এর জোনাস মারা গেছে S3-E5 এ. এবং,
এক রিয়েলিটির Martha A মারা গেছে S3-E7 এ.**

Quantum Entanglement এর ফলে Loof of Time এর জন্য অ্যাপোক্যালিপস এর সময় যেই Martha, জোনাস কে না বাঁচিয়ে চলে আসে, সেই জোনাস বেসমেন্টে লুকিয়ে নিজেকে বাঁচায় এবং পরে স্ট্রেঞ্জার জোনাস তারপর ADAM হয়।

Quantum Entanglement সম্বন্ধে না জানার ফলে ADAM মার্থা কে বারবার মারার পরেও লুপ ধ্বংস হয় না।। কারন যখনই মার্থা কে Adam মেরে ফেলে তখনই EVE এডম এর লুপ ব্যবহার করে তার নতুন রিয়েলিটি তৈরি করে। যা Cause & Effect(বারবার সেম ঘটনা ঘটা) এর ফলে হচ্ছে। যার জন্য লুপটা কন্টিনিউ চলতে থাকে।।।

Quantum Entanglement এর ফলে সেম ক্লডিয়াও তার ২টা রিয়েলিটি তৈরি করে যার একটা মারা যায় নোয়াহ এর হাতে (S2-E3 তে). এবং অন্যটি ADAM মার্থাকে মেরেও বিফল হওয়ার ঠিক পরে এসে তাকে Quantum Entanglement সম্বন্ধে বলে এবং কিভাবে লুপ ভেঙে অরিজিন ধ্বংস করতে হবে তার প্রসেস বলে যায়। (S3-E7) তে।

❓Q.ক্লডিয়া প্রসেস টা কিভাবে জানলো? প্রসেসটা কি?
- ক্লডিয়া লুপহোল ব্যবহার করে তার ২টা রিয়েলিটি তৈরি করে যা তাদের দুই ওয়ার্ল্ডে থাকতে পারে। সে অরিজিন সম্বন্ধে জানতে দুই ওয়ার্ল্ডে খুজে বেড়ায় যাতে এই Case & Effect না ঘটে। এমতাবস্থায় সে বুঝতে পারে অরিজিন আসলে এই দুই ওয়ার্ল্ডে নাই। অরিজিন আছে অন্য ওয়ার্ল্ডে। মেইন ওয়ার্ল্ডে টানহাউজের পরিবার কার এক্সিডেন্ট না ঘটালে টানহাউজ টাইম মেশিন আবিষ্কার করতো না। যার ফলে মেইন ওয়ার্ল্ড ধ্বংস হয়ে অন্য দুইটা ইন্টারকানেক্টেড ওয়ার্ল্ড তৈরি হতো না। এখন যদি মেইন ওয়ার্ল্ডে গিয়ে এই কার এক্সিডেন্ট থামতে পারে তাহলে দুইটা ওয়ার্ল্ডের সমাপ্তি ঘটবে এবং অরিজিন ওয়ার্ল্ডে টাইমলুপ থাকবে না। ( বারবার সব কিছু ঘটে যাওয়ার মূল কারন জোনাস আর মার্থা দায়ী)

ক্লডিয়া ADAM কে টানহাউজের অরিজিন ওয়ার্ল্ডের কথা জানায় এবং টাইম মেশিন দিয়ে দেয়। Adam সব কিছু বুঝতে পেরে সে চলে যায় অ্যাপোক্যালিপস এর সময় তার ওয়ার্ল্ডে যখন মার্থা মারা যায় জোনাস এর সামনে।( এইখানেও Loof of Time এর ফলে অন্য এক রিয়েলিটি তৈরি হয়)
📌((ফলে ১- এক জোনাস Martha B বা ইভ এর হাতের মারা যায়,
২- অন্য জোনাস বেসমেন্টে লুকিয়ে পরে এডম হয়।
৩- এই জোনাস কে এডম লুপ ভাঙার প্রসেস বলে))
সেখান থেকে জোনাস কে নিয়ে চলে যায় Eve ওয়ার্ল্ডে। এবং ADAM এই জোনাস কে লুপ ভাঙার প্রসেস বলে এবং টাইম মেশিনটা দেয়। ফলে ADAM ওয়ার্ল্ডের ফ্রাঞ্জিসকা আর ম্যাগনাস Eve ওয়ার্ল্ডের Martha কে নিয়ে যাওয়ার আগে জোনাস এসে তাকে নিয়ে যায় অরিজিন ওয়ার্ল্ডে ১৯৮৬ সালে।
যখন টানহাউজ টাইম মেশিন চালু করবে তখন লুপ হোলের মধ্যে অরিজিন ওয়ার্ল্ড আর তার থেকে সৃষ্ট অন্য দুই ওয়ার্ল্ড এর মাঝে একটা পোর্টাল তৈরি হবে এবং এভাবে অরিজিন ওয়ার্ল্ডে গিয়ে (১৯৫৩ তে) কার এক্সিডেন্ট থামাতে পারলে লুপ ভেঙে যাবে এবং অন্য দুই ওয়ার্ল্ডের ধ্বংস হবে।।

📌আল্টিমেটলি কি হইছে-
সিজন ৩ এর এপিসোড ৭ম এ আমরা টানহাউজে কে শ্রোডিঙ্গারের ক্যাট থিওরি এক্সপ্লেইন করতে দেখি। তার কথা হলো হয় বক্সের ভিতরে বিড়াল মারাও যেতে পারে না হয় জীবিত থাকতে পারে। সেটার সম্ভাবনা 50/50 কারন যতক্ষন না আমরা নিজের চোখে দেখতে পারছি না ততক্ষণ সেটার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।
সে আরো বললো এই ইউনিভার্সের রিয়েলিটি কি শুধু একটা নাকি একই সময়ে অসংখ্য রিয়েলিটি থাকতে পারে??..
অর্থাৎ যার ফলে জোনাস আর মার্থা আলোর ভিতরে তাদের বাচ্চাকালের দৃশ্য দেখতে পেলো। তার মানে হলো এই অরিজিন ওয়ার্ল্ডে তাদের অস্তিত্ব না থাকলেও অন্য কোনো ওয়ার্ল্ডে তাদের অস্তিত্ব আছে এবং সেখানে তাদের টাইম লুপ চলতে থাকে। যার ফলে আলোর ভিতরের ঘটনা আগে ঘটেছে।
যার ফলে অন্য কোনো ইউনিভার্স এ তারা এক্সিস্ট করবে।। কিন্তু অরিজিন ওয়ার্ল্ডে এক্সিস্ট করবে না।
আহ! এই ছিলো ডার্ক এর হ্যাপি এন্ডিং। জোনাস আর মার্থার প্রচুর পরিমাণে সেক্রিফাইস না করলে হতো না। কারন তারা যানে এই অরিজিন ওয়ার্ল্ডে তাদের অস্তিত্ব নাই।।♥

আমার মতো করে বুঝানোর চেষ্টা করলাম ভুল ত্রুটি থাকলে বলবেন!
।।।।।
এই সিরিজে বিজ্ঞানের যেসব দিক পেলাম- (Big Bang,Warmhole,Time Travel, Quantum Mechanics, Quantum Entanglement, Schrödinger's cat Theory/Superposition,Blackhole,Dark Matter... আরো আছে হয়তো...

What we Know is a Drop, What we don't know is an Ocean.

SERIES :- DARK
(P.R- 10/10)
Story-10/10 ( Mind-Blowing)
Cast-10/10 ( Amazing )
Acting-10/10 ( Extra-ordinary )
Music-10/10 ( Outstanding )

লেখা- Rony Miahনিঃসন্দেহে এটি আমার দেখা সেরা সিনেমাগুলোর একটি!!"Please Lord Help Me Get One More" এই লাইনটি শোনার পর চোখ...
22/08/2020

লেখা- Rony Miah

নিঃসন্দেহে এটি আমার দেখা সেরা সিনেমাগুলোর একটি!!
"Please Lord Help Me Get One More" এই লাইনটি শোনার পর চোখ দিয়ে পানি চলে আসবে....

🎬 Hacksaw Ridge (2016)
IMDB : 8.1/10
P.R. : 9.5/10

★★★ NO SPOILER ★★★

👉প্রথমেই বলতে হয় পরিচালক মেল গিবসনের কথা,যে কিনা এত সুন্দরভাবে ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালিন একটি সত্য ঘটনাকে সিনেমার মাধ্যমে সবার সামনে তুলে ধরেছেন।সিনেমায় যুদ্ধের দৃশ্য দেখে একদম বাস্তব মনে হয়েছে।এই সিনেমার মাধ্যমে যুদ্ধের একটি বাস্তব অভিজ্ঞতা পেলাম!

👉এটি ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালীন আমেরিকান সেনা ডেসমন্ড ডসের আসল ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। 'ডেসমন্ড ডস' যিনি একজন খ্রিষ্টান পরিবার দ্বারা প্রতিপালিত হয়েছিলেন এবং তিনি বিশ্বাস করতেন যে কাওকে হত্যা করা ঠিক নয়।তিনি তার বিশ্বাসের সাথে ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় ওকিনাওয়ার যুদ্ধে প্রায় ৭৫ জন আহত সেনাকে হ্যাকস রিজ থেকে নামিয়েছিলেন।তিনিই একমাত্র আমেরিকান সেনা ছিল যে কিনা কোন অস্র ছাড়া সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন।আমেরিকান ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যাক্তি যে কাওকে গুলিবিদ্ধ না করে "মেডেল অব অনার" লাভ করেছিলেন।

👉ডেসমন্ড ডস চরিত্রে অভিনয় করেছেন এন্ড্রিও গারফিল্ড। তার অভিনয় ছিল দেখার মতন।সিনেমাটি ২০১৬ সালের বেস্ট পিকচার,বেস্ট ডিরেক্টর, বেস্ট মিওজিক এডিট,বেস্ট সাওন্ড,বেস্ট এ্যাক্টর সব মিলিয়ে ৬ টি নমিনেশন পায়।
এটি অবশ্যই যুদ্ধের সিনেমাগুলির মধ্যে প্রথম দিকে থাকবে।

-ধন্যবাদ ❤

 Movie : Khuda Faafiz Genres Action Thriller Cast :- Vidyut Jammwal, Shivaleeka OberoiImdB :- 8.3/10 Personal Ratting :-...
22/08/2020


Movie : Khuda Faafiz
Genres Action Thriller
Cast :- Vidyut Jammwal, Shivaleeka Oberoi
ImdB :- 8.3/10
Personal Ratting :- 9/10

অবশেষে আজ দেখলাম বিদ্যুত জামওয়ালের Khuda Haafiz মুভিটি, খোদা হাফেজ মুভিটি সত্যই আমার কাছে জাস্ট অসাধারন লেগেছে, প্রায় অনেক দিন একটা মনের মতো অ্যাকশন থ্রিলার মুভি দেখলাম, এ মুভির একটা দিক আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগছে যেটা হলো মুভির অ্যাকশন সিন গুলা যা এক্কেবারে রিয়েলস্টিক ছিল, এখানে নায়ক কে মোটেও সুপারহিরো টাইপের দেখানো হয়নি, তবে অ্যাকশন থ্রিল মুভিতে এরোটাই বেশি ভালোলাগে, আর একটা কথা যেটা না বললে নয় , এই মুভি বিদ্যুত এর পারফরমেন্সের সত্যিই প্রশংসা করা উচিত, বিদ্যুত এর কমান্ড সহ প্রায় অনেক মুভিই দেখেছি, কিন্তু তাকে কেন জেনি আমার কখনিই ভালো লাগেনি আর আজ খোদা হাফেজ এ বিদ্যুত এর পারফরমেন্স দেখার পর তার প্রতি নতুন করে একটা ভালো লাগা তৈরি হলো যেটা সব সময় থাকবে, আর মুভির নায়িকা Shivaleeka Oberoi মেয়েটা নতুন হিসেবে বেশ ভালোই অভিনয় করছে, যদি তার স্ক্রিনটাইম অনেক কম ছিল, আর পাশ্বচরিত্র হিসেবে শিভ পন্ডিত ও আন্নু কাপুর ও বেশ ভালোই ছিল।

অবশেষে একটা কথাই বলবো Khuda Haafiz সত্যিই অসাধারন একটা মুভি, যারা অ্যাকশন থ্রিলার মুভি পছন্দ করেন তারা দেখতে পারেন খোদে হাফেজ মুভিটি,

তিনটি মুভি এবং ইমরান খানঃগুগল করতে গেলে পাকিস্তানি কিংবদন্তী ক্রিকেটার ইমরান খানের নাম চলে আসে। এমন কি এক্টর ইমরান খানের...
22/08/2020

তিনটি মুভি এবং ইমরান খানঃ

গুগল করতে গেলে পাকিস্তানি কিংবদন্তী ক্রিকেটার ইমরান খানের নাম চলে আসে। এমন কি এক্টর ইমরান খানের পিকচারের ভিতরেও লোকটি চলে আসেন......

#স্পয়লারবিহীন(শব্দটি ভালোই জনপ্রিয়তা পেয়েছে, কিন্তু কেউ থ্যাংকস পর্যন্ত দেয়নি🙄)

হুম.... বলিউডে ৫ খান। তিন জনের নাম আমরা সবাই জানি। বাকি দুজন সাইফ আলী খান ও ইমরান খান। (এখানে ইরফান খানের কথা কাউন্ট হয়নি) হালের চকলেট বয় লুকসের এই ছেলেটি কিন্তু তোতলা। কথা বলতে গেলে জড়িয়ে যায়। ওর মামার নাম কে না জানে। সো নতুন করে বলতে চাচ্ছি না। আর যেহেতু ওর তিনটি মুভি নিয়ে কথা হবে, তাই অন্যদিকে ফোকাস করছিনা।

ইমরানের সংক্ষিপ্ত ক্যারিয়ারে ওর কাজের সংখ্যা ১২। এই খুবই অল্প কাজের মধ্যেও সমসাময়িকদের মধ্যে বেশ ভালোই প্রভাব ফেলেছিলো। বড্ড তাড়াতাড়িই বেশ কিছু জনপ্রিয় পরিচালক ও হালের সব এক্ট্রেসের সাথে কাজ করে ফেলেছিলো। সেই ১২টি কাজের মধ্যে সবচেয়ে সেরা তিনটি নিয়েই মূল কথা। সেখানে চলে যাই।

🔴0⃣1⃣. Jaane Tu... Ya Jaane Na(2008)
ওর প্রথম মুভি। পরিচালক Abbas Tyrewala। পরিচালক যখন স্ক্রিপ্ট শোনায় ইমরানকে ওর খুব পছন্দ হয়, কিন্তু লগ্নি করার মত কাউকে খুঁজে না পাওয়ায় ইমরান ওর মামাকে স্ক্রিপ্টটি শোনায়। শুনে পছন্দ হয় ওর মামার। প্রযোজনা করতে রাজি হয়ে যান।
এতে করেই বেড়িয়ে এলো কামিং অফ এজ রোমান্টিক কমেডি মুভিটি। এটাকে মাস্টারপিস কাজ বললে বিতর্ক হবে। তাই বলবো, বলিউডে রোমান্টিক জনরায় এই মুভিটি খুবই গুছানো একটি গুড-ফিল মুভি। সবকিছু নিরেট। সাজানো গুছানো ওয়ারড্রপের মত। মিউজিকে ছিলেন A. R. Rahman, তিনি মুভিটির জন্য খুবই চমৎকার একটি এলবাম বানিয়ে ছিলেন। তাই গানগুলো সে সময়ে বেশ সাড়া ফেলে দেয়।
বক্স অফিসেও সফল হয় মুভিটি। ঠিক ইমরানের একার মুভি নয় এটা।
কিন্তু ডেবিউ মুভি হিসেবে ওর দিকেই ফোকাসটা পড়ে। অভিনয়েও বেশ ছিলো। তাইতো ফারহান আখতারের সাথে বেস্ট ডেবিউ ফ্লিমফেয়ার ভাগাভাগি করে।
চাইলে গুছানো মুভিটি দেখতে পারেন, ভালো সময় কাটবে।

🔴0⃣2⃣. I Hate Luv Storys(2010)
ডেবিউ মুভির পরেই টানা দুটি ফ্লপ হবার পর, এই কাজটি হাতে পায় ইমরান। প্রযোজনার মাধ্যমে এগিয়ে আসে কারান জোহার। Punit Malhotra কে দায়িত্ব দেয় মুভিটি পরিচালনা করার।
ইমরান ও সোনম কাপুর একসাথে প্রথমবার কাজ করে। মিউজিকে Vishal–Shekhar ও
Background score-এ Salim Sulaiman কাঁপিয়ে দেয় গানের টপচার্ট। এই মুভির প্রতিটি গান সবার মন কেড়ে নেয়।
রোমান্টিক মিউজিক্যাল জনরায় এই মুভিটি বেশ ভালো লেগেছিলো। সোনম ও ইমরানকে খুবই কিউট লেগেছিলো। যদিও ইমরান অভিনয়ে আরও ভালো করতে পারতো। তবু যা করেছে ভালোই বলা যায়।

রোমান্টিক মিউজিক্যাল জনরা পছন্দ হলে এই সাগা মুভিটি দেখতে পারেন। ভালো সময় কাটবে।

🔴0⃣3⃣. Delhi Belly (2011)
এই মুভিটি মুক্তি পায় ২০১১ সালে। বলিউডের ট্রেন্ড সেটিং ব্ল্যাক কমেডি মুভি। এই মুভি প্রযোজনা করার জন্য আমির খানকে সমালোচনায় পড়তে হয়েছিলো। সমালোচনা হবার মতই মুভিটি। কারণ এতে প্রচুর স্ল্যাং ওয়ার্ড আছে, এডাল্ট সিন আছে, সিচুয়েশনগুলোও অনেকের কাছে কাছে কম্ফোর্টেবল লাগবে না
কিন্তু যারা এই মুভিটি নিতে পারবে, তাদের কাছে এই মুভি আনডাউটলি মাস্টারপিস কাজ।
ইমরানের পুরো ক্যারিয়ারে চরিত্রের জন্য এমন আলাদা অভিনয় আর করতে পারেনি। মজার ব্যাপার হলো মুভিটির পরিচালক Abhinay Deo প্রথম পছন্দ ছিলো রনবীর কাপুর। কিন্তু এডাল্ট সিন ও স্ল্যাং ইস্যুর জন্য রনবীর রাজি হয়নি।
আরেকটি ব্যাপার হলো ইমরান আর রনবীর ওরা সমসাময়িক। বয়সেও ক্যারিয়ারেও, জনপ্রিয়তাতে দুজনেই কমবেশি ছিলো।
রনবীর ২০১১তে রকস্টার দেয়, আর ইমরান ২০১১তে এই মুভিটি দেয়। দুটোই মাস্টারপিস কাজ।

যারা এখনো এই মুভিটি দেখেন নি, ব্ল্যাক কমেডি ভাল্লাগলে এই মুভিটি আপনার কাছে জুস মনে হবে।

......no spoiler....নাটক: অপেক্ষার নীল প্রহর(২০২০)ধরন: সাইকোলজিকাল ড্রামা🖤বাংলা নাটক মানেই এখন হয়ে গেছে...এখন না অনেক বছ...
22/08/2020

......no spoiler....

নাটক: অপেক্ষার নীল প্রহর(২০২০)

ধরন: সাইকোলজিকাল ড্রামা🖤

বাংলা নাটক মানেই এখন হয়ে গেছে...এখন না অনেক বছর ধরেই হয়ে গেছে একঘেয়ে লুতুপুতু প্রেমের গল্প...এর মাঝে একটু আলাদা বা ইন্টারেস্টিং গল্প যা আসে তাতে পরিচালনা, অভিনয়, সিনেমাটোগ্রাফি সবকিছু মিলে ঠিক যেনো জমে ওঠে না...হয়তো কালে ভদ্রে বছরে/ঈদে দুই একটা নাটক আসে যেগুলো সব মিলিয়ে দেখা বা আলোচনার যোগ্য...
আজকে একজনের রেকমেন্ডেশনে দেখলাম জাহিদ প্রীতম পরিচালিত স্বল্পদৈর্ঘ্যের এই নাটকটি...দেখে মনে হলো রিভিউ দিয়ে আরো অনেকের দেখার সুজোগ করে দেয়া উচিত...

নাটকের গল্প শুরু হয় এক বিবাহিত দম্পতির মৃত্যু সংক্রান্ত দুঃস্বপ্ন দেখা নিয়ে...এবং তাদের জিবনে এই ঘটনা কিভাবে প্রভাব বিস্তার করে সেট নিয়ে...মাত্র ৩৬ মিনিটের একটি নাটক তাই কাহিনি খুব টানটান... আর চিত্রনাট্য খুবই সাজানো...কোনো কিছু স্পয়লার করা ছাড়া কাহিনি আলোচনা করা খুবই কষ্টসাধ্য...তাই সেদিকে আর না যাই...

নাটকের বিষয়বস্তু, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনা, চিত্রগ্রহণ, এডিটিং, মেকাপ, লাইটিং,কালার, সাউন্ড আর যেটুকু ভিএফেক্সের কাজ আছে সবই মানসম্মত...
আর এই ধরনের "আউট অফ দ্যা বক্স" কন্সেপ্টের কাজের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়েই আমাদের দেশের নির্মাতারা গল্পের থিমের সাথে মিল রেখে লাইট, কালার এবং সাউন্ড(মেইনলি এই তিনটা জিনিসই সেট করে দেয় গল্পের থিম অনুযায়ী প্রোডাকশনের লুক আর ফিল) ঠিকমতো ডিজাইন করতে পারেন না...যেই কারনে কাজ দেখে বেখাপ্পা মনে হয়...আবার অনেক সময় মাঝপথে এসে কেমন যেন খেই হারিয়ে ফেলে নাটকের চিত্রনাট্য...এই সমস্যাটা আমাদের বড় পর্দার(সিনেমা) কাজগুলাতেও খুব কমন...রিসেন্ট একটা উদাহরণ "নডরাই" সিনেমাটি...
কিন্তু এই নাটকটিতে এসবকিছু আমার কাছে অনেকটাই মানসম্মত আর সাজানো মনে হয়েছে....আর মাত্র ৩৬ মিনিটের স্বল্পদৈর্ঘ্য হলেও দেখার পর পরিপূর্ণ একটা ফিল এসেছে...

তাই বিশেষ করে এই নাটকের এপ্রিশিয়েশান পোষ্টটা করলাম...

ছোট্ট একটা রিভিউ লিখতে এসে অনেক সমালোচনা করে ফেললাম...সবাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন...

নাটকের লিংক প্রথম কমেন্টে দেয়া থাকবে...এছাড়া ইউটিউবে নাম লিখে সার্চ দিলেই নাটকটি পাওয়া যাবে Motion Rock নামক চ্যানেলে...

Show love to our content...greater things will come out inshallah🖤

 #তুম্বড়.আচ্ছা তুম্বাড় মুভিটা অনেকের কাছে মাস্টার পিছ মনে হইছে,পার্সনালি আমার কাছে টাইম ওয়েস্ট মনে হইছে।।এইটা বলায় ফ্রেন...
22/08/2020

#তুম্বড়.

আচ্ছা তুম্বাড় মুভিটা অনেকের কাছে মাস্টার পিছ মনে হইছে,
পার্সনালি আমার কাছে টাইম ওয়েস্ট মনে হইছে।।

এইটা বলায় ফ্রেন্ড আমাকে শাকিব খানের ফ্যান বলে উপহাস করলো।😥

আপনাদের কাছে তুম্বড় মুভিটা কেমন লাগছে??

১.মাস্টারপিছ?
২.টাইম ওয়েস্ট?

⭕️SPOILER FREE⭕️উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী যুদ্ধের আবহ এবং সত্য ঘটনা অবলম্বনে ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই “অপারেশন ...
22/08/2020

⭕️SPOILER FREE⭕️
উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যবর্তী যুদ্ধের আবহ এবং সত্য ঘটনা অবলম্বনে ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই “অপারেশন ক্রোমাইট” মুভিটি রিলিজ হয়। পুরো সত্য ঘটনা বলতে মুভির প্রয়োজনে এবং যুদ্ধের পূর্ববর্তী অবস্থা প্রকাশ করতে ফিকশনাল অনেক কিছুই যোগ করা হয়েছে তাই বলে যে মুভির ফ্লেভার নষ্ট হয়েছে ব্যাপার টা তেমন না। মুভিটি ‘ব্যাটল অব ইনচিয়ন’ এর ঘটনার উপর নির্মিত। মুভিটি সম্বন্ধে বলার আগে একজন অভিনেতা সম্বন্ধে আগে একটু বলে নিই। তিনি হলেন “লি জং জ্যা”
কিছুদিন আগে তার “দ্যা এসাসিনেশন” মুভিটা দেখলাম তো সেখানে তাকে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছিল তো আমি প্রথমে ভাবলাম যে এটাতেও হয়তো তেমনি একটা কিছু হবে কিন্তু না পুরাই উল্টা চিত্র আর তার সাথে সাথে কিভাবে যে একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ক্যাপ্টেন এর চরিত্র টা করল পুরা 🔥🔥🔥 তাকে যে ক্যারেক্টারেই দেওয়া হোক না কেন পুরা ফাটায় দিবে সেটা আজকে আরেকটু পরিষ্কার হল আমার কাছে। আর তার সাথে সাথে সবার অভিনয়ই ছিল অনবদ্য।
“Why are you here?---I asked him.
He replied- No one ordered me to leave.”
অনেক ভাল লাগছে এই সংলাপ টা🖤
মুভি প্লটঃ ১৯৫০ সালে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মাঝে তীব্র যুদ্ধ ঠিক সেই সময়ে দক্ষিণ কোরিয়া হতে একদল স্পাইকে উত্তর কোরিয়ায় পাঠানো হয় যাতে সেখান থেকে তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা যায় এবং উত্তর কোরিয়ায় যাতে আমেরিকা ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারে এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্বাধীনতা আনতে সাহায্য করতে পারে। মুলত এই নিয়ে মুভির প্লট সামনের দিকে আগাতে থাকে। মুভিটি ‘এক্স-রে মিশন’ এ যে ১৫ জন শহীদ হয়েছিলেন তাঁদের নামে উৎসর্গ করা হয়েছে।
মুভিটি ৫৩তম গ্রান্ড বেল এওয়ার্ডের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মনোনীত হয়েছিল এবং দুটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কারও অর্জন করেছে। মুভিটির বাজেট ছিল প্রায় ১২.৭মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সর্বমোট আয় করেছে ৫০.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
Movie Name: Operation Chromite
Genre: Action, Drama, History
Duration: 1 Hour 51 minute
Release Year: 27 July, 2016
IMDB Rating: 6.2/10
My Rating: ❤️
Cast: Jung-jae Lee, Beom-su Lee, Liam Neeson etc
Director: John H. Lee
যারা হিস্টোরি ও স্পাই রিলেটেড মুভি বেশি দেখেন তাদের জন্য এটা বেটার চয়েজ হতে পারে। আশা করি খারাপ লাগবে না।
So happy watching
Thanks in advance

13/08/2020

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Films Dippy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Films Dippy:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share