Rumana Blogger

  • Home
  • Rumana Blogger

Rumana Blogger সভার প্রতি ভালবাসা অবিরাম।

আমি এইমাত্র আমার নিজের ব্লগ "রুমানার জীবন" খুলেছি এবং আমি আমার চিন্তাভাবনা এবং মতামত বিশ্বের সাথে ভাগ করে নিতে খুব উত্তেজিত। আমি আমার দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে পোস্ট করতে যাচ্ছি, বিশ্ব ঘটনা সম্পর্কে আমার চিন্তাভাবনা, এবং সামাজিক বিষয়ে আমার মতামত। রুমানার জীবনে স্বাগতম! আমি একজন বাংলাদেশী ব্লগার। আমি একজন সামাজিক মিডিয়া পরামর্শদাতা, লেখক এবং পডকাস্টার। আমি নিউ ইয়র্ক সিটিতে থাকি। আমি আমার প্রতিদিনের

জীবন, বিশ্ব ঘটনা সম্পর্কে আমার চিন্তাভাবনা এবং সামাজিক বিষয়ে আমার মতামত নিয়ে লিখি। আমার যাত্রায় আমার সাথে যোগ দিন!

12/11/2022

Attention Everyone

Start ageing live class

1. Fecebook Threshold £30/£75 Full spent
2. Fecebook Profiles Verification
3. Fecebook Business manager verified
4. Fecebook Unlimited Bin
5. Fecebook Ads Beginner
6. Fecebook Auto Pay.
7. Fecebook Pre-paid loaded.
8. Fecebook Pay Suggested Bin
9. Fecebook Threshold Ads Private
10. Support Friendly 6 Months Private channels

Note: if you Trust me and allready old students than nock my WhatsApp. Please don’t sms ageing for ageing wasting.

1. Wise Business Account $100
❤️time Need 2 week.
2. Stripe Business account $100
❤️Time need 2 week.
3. Wise Ready-made Business Account :$50
🏧 instantly Delivery.
✅You get unlimited card generate

My WhatsApp: +447378483971

13/06/2022

জুলুমবাজ মোদি সরকার কিভাবে মুসলিমদের উপরে নির্যাতন করছে, দাড়ি কেটে দিচ্ছে....! !

হে আল্লাহ! আপনি ইসলামের শত্রুদের ধ্বংস করে দিন, আমীন।

কারো বেড়ে উঠায় বাঁধা দিও না! বরং,তাকে সুযোগ দাও,দেখবে সেও তোমাদের সুন্দর কিছু উপহার দিবে🥰🌹
13/06/2022

কারো বেড়ে উঠায় বাঁধা দিও না! বরং,তাকে সুযোগ দাও,দেখবে সেও তোমাদের সুন্দর কিছু উপহার দিবে🥰🌹

পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হ...
13/06/2022

পরিচয় গোপন রাখা এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি:

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।

আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দুই বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এক বছর।

আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!

আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”

নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।

ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!

এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।

আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।

আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।

ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।

ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?

আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।

কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।

এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!

আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।

এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো।মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।

প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।

কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।

আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।

ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।

এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করি নি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!

মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।

আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো জবনে এমন না হোক

ছবি:গুগুল

ইন্না-লিল্লাহ রাসূল (সঃ) কে কটুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল থেকে খুলনায় ১০, রংপুর থেকে ৫ জন রাসূল প্রেমী ভাইকে আটক করেছ...
13/06/2022

ইন্না-লিল্লাহ
রাসূল (সঃ) কে কটুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল থেকে খুলনায় ১০, রংপুর থেকে ৫ জন রাসূল প্রেমী ভাইকে আটক করেছে বাংলাদেশী পুলিশরা।
রাসূল প্রেমিদের অন্যায় ভাবে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি✊

সকলে এই ভাইদের মুক্তির দাবিতে আওয়াজ তুলুন

13/06/2022

হযরত শাহজালাল এর মাজার এর গজার মাছ। যারা এখন দেখেন্নি শেয়ার করে তাদের দেখার সুযোগ করে দিন। ♥️👌✅

11/06/2022

হযরত মুহাম্মদ (দঃ) কে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে কঠিন হুশিয়ারী দিলেন নাজিয়া এলাহী খান। শেয়ার করেন সবাই।

11/06/2022

পৃথিবীর সব মুসলিম এরকম দেখতে চাই জেগে উঠো বাংলাদেশ🥰💚
আল্লাহ আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার 💚🌸 শেয়ার করেন সবাই

11/06/2022

পুলিশের গুলি খেয়ে আমার কলিজার টুকরা এই তিন ভাই শহীদ হয়েছেন 😭😭😭
ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাহি রাজিউন
হে প্রিয় উম্মাহ তারা কি আমাদের রক্তের ভাই না???
তারা কি আল্লাহর রাসুলের অতন্ত্র প্রহরী না???
যদি তাই হয় তাহলে আমাদের ভাইদেরকে শহীদ করা হয়েছে অথচ আমরা এখনো বসে আছি।
হে প্রিয় উম্মাহ কখন ভাঙবে তোমাদের ঘুম 💪💪

10/06/2022

ফ‌রিদপুর জেলার সালথা উপ‌জেলার মাঝার‌দিয়া ইউ‌নিয়‌নের কুমারপট্টি গ্রা‌মে ০৯ জুন ২০২২ তা‌রিখ বিকা‌লের ঘটনা। সংগ্রিহিত পুষ্ট

09/06/2022

রাসায়নিক অগ্নিকান্ডে আগুন নেভানো কতটা কঠিন এটা না দেখলে বুঝবেন না।

05/06/2022

সীতাকুণ্ড বিএম ডিপোতে কন্টেইনার বিস্ফোরণের পর এক আহত ব্যাক্তির এই পরিস্থিতি.....
মানুষের মৃত্যু কখন যে কিভাবে চলে আসে কল্পনাই কেউ করতে পারেনা!!
Allah Sohay🤲 শেয়ার করেন প্লিজ

অর্থের বিনিময়ে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য এক নারীকে ভাড়া করে রাবিকসহ তিনজন। নির্ধারিত স্থানে ওই নারী আসার আগেই তার সঙ্গে কে আগে ঘ...
05/06/2022

অর্থের বিনিময়ে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য এক নারীকে ভাড়া করে রাবিকসহ তিনজন। নির্ধারিত স্থানে ওই নারী আসার আগেই তার সঙ্গে কে আগে ঘনিষ্ঠ হবেন- এ নিয়ে দ্বন্দ্বে খুন হন রাকিব। পরে ফসলি জমির পাশে এক ডোবায় তার লাশ ফেলা হয়। সেখানে কচুরিপানা দিয়ে ঢেকে রাখা হয় লাশ। এমনটিই জানিয়েছেন এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া দুজন।
নিহত ১৫ বছর বয়সী রাকিব হাসান গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হিয়াতপুর গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম সামছুল ইসলাম। ৩ জুন বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় এক ডোবা থেকে রাকিবের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, ৩ জুন সোনাতলা উপজেলার চমরগাছ লাহিরীপাড়া গ্রামের এক ডোবাতে রাকিবের লাশ দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে বেলা ১১টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ। লাশ উদ্ধারের পর নিহতের পরিচয় প্রথম দিকে জানা না গেলেও পরে নিশ্চিত হন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ ঘটনায় শুক্রবার মধ্যরাতে বগুড়ার সোনাতলা থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন নিহতের ভাই বেলাল হোসেন।

গ্রেফতাররা হলেন- গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হিয়াতপুর গ্রামের ১৫ বছর বয়সী এক কিশোর ও একই গ্রামের ২০ বছর বয়সী আহসান হাবীব সজীব। তাদের শনিবার আদালতে জবানবন্দি দেন। এর আগে, শনিবার সকালে নিজ গ্রাম থেকে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।

রাকিব ও গ্রেফতার দুজনের বাড়ি একই গ্রামে। এ কারণে তাদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক ছিল। এছাড়া গ্রেফতার হওয়া ওই কিশোর রাকিবের বন্ধু ছিলেন। গত ৩১ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে রাকিবসহ ওই দুজন এক নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় আসেন। তাদের ভাড়া করা নারীটির আসতে দেরি হচ্ছিল। কিন্তু রাকিব ও সজীবের মধ্যে কে আগে নারীটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হবেন, বিষয়টি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ওই সময়ই রাকিবকে গাছের ডাল দিয়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে খুন করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের তিনদিন পর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

রোববার বেলা ১১ টার দিকে নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশননের (পিবিআই) বগুড়ার এসপি আকরামুল হোসেন।

তিনি বলেন, অর্থের বিনিময়ে এক নারীকে ভাড়া করেন নিহত রাকিবসহ গ্রেফতার হওয়া দুজন। বগুড়ার সোনাতলার চমরগাছা লাহিড়ীপাড়া গ্রামের পতিত জমিতে ওই নারীটির সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ হওয়ার কথা ছিল। শুক্রবার রাতে রাকিব, তার বন্ধু গ্রেফতার হওয়া কিশোর ও সজীব নির্ধারিত স্থানে যান। নারীটির জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা। ওই সময় তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা শুরু করেন যে, কে আগে নারীটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হবেন। ওই সময় রাবিক ও সজীব দুজনই আগে নারীটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চান। এ নিয়ে তাদের মধ্যে শুরু হয় বাকবিতণ্ডা। একপর্যায়ে গাছের ডাল দিয়ে রাকিবের মাথায় এলোপাতাড়ি আঘাত করেন সজীব।

এসপি আরো বলেন, মারধরের শিকার হয়ে রাকিব মাটিতে লুটিয়ে পড়ে অচেতন হয়ে যান। এর কিছুক্ষণ পরেই রাকিবকে ডাক দেন সজীব। কিন্তু রাকিবের কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। এমন অবস্থা দেখে রাকিবের গলা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন সজীব। পরে তার লাশ ডোবায় ফেলে কচুরিপানা দিয়ে ঢেকে রেখে তারা পালিয়ে যান।

আকরামুল হোসেন বলেন, রাকিবের লাশ উদ্ধারের পর থেকেই এ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে মাঠে নামা হয়। পরে স্থানীয়ভাবে নানারকম তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এ হত্যার রহস্য উদঘাটন করা হয়েছে।

সম্মানিত মাদ্রাসা ও মসজিদ কমিটির সদস্যগন আসুন জেনে নেই।মধ্যবিত্য একটা পরিবারের নিম্ন মাসিক খরচ কেমন হতে পারে:- ১। চাউল ১...
04/06/2022

সম্মানিত মাদ্রাসা ও মসজিদ কমিটির সদস্যগন আসুন জেনে নেই।
মধ্যবিত্য একটা পরিবারের নিম্ন মাসিক খরচ কেমন হতে পারে:-
১। চাউল ১ বস্তা = ২৫০০/-
২। তৈল ৫ লিটার = ১০০০/-
৩। গ্যাস = ১৪০০/-
৪। তরকারী =২০০০/-
৫। মাছ =২০০০/-
৬।ঔষধ+ডাক্তার = ২৫০০/-
৭।প্রসাধনী = ১০০০/-
৮।মুদিবাজার =২০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ৬০০/-
৯।মোবাইল খরচ = ৫০০/-
-------------------------------------------------
সর্বমোট = ১৫,৫০০/-

গোশত বাদই দিলাম,ধরে নিলাম খাওয়ার তৌফিকই নাই। তারপর হাত খরচ আছে,কোন আত্মীয় স্বজনরা আসলে মেহমানদারী করা এবং আত্মীয় স্বজনদের দাওয়াতে যাওয়া,কাপড় চোপড় কেনা এসব কিছু ই বাদ। তারপর ঈদের সময়ে কুরবানী করা 😔 আমার মনে হয় খুব কম মাদ্রাসা মসজিদের আলেমগণ কুরবানি করে।
কে রাখে তাদের খবর, সবাই চায় কিভাবে হুজুরকে ঠকিয়ে বেতন কম করা যায়। পৃথিবীতে মানবিকতা হুজুরদের বেলায় নেই বললেই চলে। ৮ হাজার টাকা বেতন হলে বলে এতো টাকা বেতন 😔 অথচ এই পৃথিবীতে আপনার সবচাইতে বেশি শুভাকাঙ্ক্ষী হচ্ছে মসজিদের ইমাম সাহেব।

কিন্তু বেতন ৫/৭/৮হাজার টাকা। চা পান মোবাইল অন্যান্য খরচ চলাফেরা সবই বাদ দিলাম।
অন্য যায়গাতে ঠিকই টাকা খরচ করে, কিন্তু মসজিদ মাদ্রাসার সময় এসে তাদের সম্পদ হারিয়ে যায়।
এখন মাননীয় মসজিদ ও মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষ সাহেবগণ আপনারা উত্তর দেন বিচারা কিভাবে এই টাকা দিয়ে উনাদের পরিবার চালাবেন।

আমাদেরমতে
যোগ্য আলেম -হাফেজ সাহেব দেরকে সময় থাকতে যথাযত মুল্যায়ন করুন,
নতুবা এমন সময় আসতেছে যেই সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় যোগ্য উস্তাদ খোজে পাওয়া যাবেনা।
আর যোগ্য উস্তাদ না থাকলে যোগ্য ছাত্র গড়ে উঠবে না,
তাই এই সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে।

আল্লাহ আমাদের কে সঠিকভাবে বুঝার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের কে হেফাজত করুন, আমীন!,,
√√√√√√পোষ্টি শেয়ার করার অনুরোধ রইল √√√√√√

04/06/2022

শামী যদি বউকে কষ্ট দেয় তাহলে কি করা যায়।

04/06/2022

04/06/2022

প্রেমিকার ডাকে ফাকা বাসায় যেয়ে প্রেমিক লাশ ।

04/06/2022

সালমান খানকে হত্যার প্রচেষ্টা

01/06/2022

✅ Bonus $10 Dollars
✅ Sing Up and Create a job post
✅ Earn Easily $10 For One Experience Share
✅ Bonus Credit in 7 Day $10
✅ Link:https://worldworkjob.com/

 #বাবা      একজন স্ত্রী ১৭ বছর ঘর-সংসার করার পর  স্বামীর সম্পর্কে মন্তব্য  করতে গিয়ে বলেন,"পুরুষগণ ঈশ্বরের প্রদত্ত এক অশ...
29/05/2022

#বাবা

একজন স্ত্রী ১৭ বছর ঘর-সংসার করার পর স্বামীর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন,"পুরুষগণ ঈশ্বরের প্রদত্ত এক অশেষ অতিথি।।
কেনোনা,
তারা নিজের যৌবনকে নিজ স্ত্রী-সন্তানদের জন্য বলিদান করে দেয়।তাদের উপর ভর করেই আমরা জীবনের সুখ-শান্তি ও অপার সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকি।
পুরুষ জাতি তো এমন এক স্বত্বা,যারা নিজের সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎের জন্য সর্বাত্মক কঠোর পরিশ্রম করে থাকেন।।কিন্তু এমন কঠোর পরিশ্রম আর বলিদানের সত্যেও আমরা তাদের জীবনকে বিষিয়ে তুলি একরাশ হতাশা আর দুঃখ-কষ্ট দিয়ে।।

যদি তারা একটু ফ্রেশ ও স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য বাহিরে যায় তাহলে বলি, 'বে-পরওয়া
যদি ঘরে বসে থাকে তাহলে বলি, অলস ও অকর্মণ্যের ঢেকী!
যদি সন্তানদের ভুলের জন্য শাসন করে তাহলে বলি,নির্দয় ও হিংস্র! যদি স্ত্রীকে চাকরী করা থেকে বারণ করে তাহলে বলি, সেকেলে বা নিম্নোরুচির!
যদি মায়ের সাথে সুসম্পর্ক রাখে তাহলে বলি, 'মা পাগল' মা ভেরুয়া,
যদি স্ত্রীর সাথে প্রেমময় আচরণ করে তাহলে বলি, বৌ পাগল, বৌ এর আচলের তলায় থাকা পুরুষ।
এতদসত্যেও একজন পুরুষ পৃথিবীর এমন বীর,যে তার সন্তানদেরকে সর্বক্ষেত্রে নিজের চেয়েও সুখি দেখতে চায়।
একজন পিতা এমন এক রোবট, যিনি তার সন্তানদের থেকে সর্বদিক থেকে নিরাশ হওয়ার পরেও তাদের মনপ্রাণ উজাড় করে ভালোবাসে এবং সর্বদা তাদের মঙ্গলের জন্য আর্শীবাদ করে।
একজন বাবা তো এমন এক মহাপুরুষ ,যিনি নিজ সন্তানদের সকল কষ্ট সহ্য করে নেন।তখনও, যখন সন্তান বাবার পায়ের উপর পা রেখে চলতে শিখে এবং তখনও,যখন বড় হয়ে বাবার বুকের উপর পা রেখে চলে যায়।।একজন বাবা পৃথিবীর এক এক মহাপুরুষ,যিনি সারাজীবনের কষ্টার্জিত মহামূল্যবান সম্পদগুলো অকাতরে সন্তানদেরকে দিয়ে দেন।
যদি মা সন্তানদেরকে ৯ মাস পেটে ধারণ করে থাকেন; তবে বাবা সারাজীবন নিজের ব্রেনের মধ্যে ধারণ করে চলতে থাকেন।
পৃথিবীটা ততক্ষণই সু্ন্দর ও উপভোগ্য মনে হয় যতক্ষণ 'বাবা' নামক বট গাছের ছায়া মাথার উপর বিরাজমান থাকে। ।

তাই বেঁচে থাকলে ও থাকতে বাবাদের কদর করুন। চলে গেলে তাঁদের জন্য দু'হাত তুলে প্রার্থনা করুন। ঈশ্বর সকলের মা-বাবাকে সুখে-শান্তিতে রাখুন।।
❤❤

গতকাল থেকে ইয়াবা সেবনের পরপরই মারা যাচ্ছে।মিয়ানমার সেনাবাহিনী  এক প্রকার বিষ দিয়ে ইয়াবা বানিয়ে বাজারে ছাড়ছে। রোহিংগাদের ...
27/05/2022

গতকাল থেকে ইয়াবা সেবনের পরপরই মারা যাচ্ছে।
মিয়ানমার সেনাবাহিনী এক প্রকার বিষ দিয়ে ইয়াবা বানিয়ে বাজারে ছাড়ছে। রোহিংগাদের বাংলাদেশ আশ্রয় দিয়েছে। এজন্য মায়ানমার সরকার ইয়াবার সাথে বিষ মিশিয়ে বাংলাদেশের বাজারে ছেড়েছে।

নাখালাপাড়াতে ইয়াবা খেয়ে একজন মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটছে এই সপ্তাহে। আর গতকাল ৪/৫ জন ইয়াবা খাওয়ার পরে প্রেশার অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছে। ইমিডিয়েট হসপিটালাইজ করতে হইছে।

মেরুল বাড্ডাতে এ পর্যন্ত দু জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এবং ৬ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তাদের মুখ দিয়ে লালচে লালা বের হচ্ছে !! মারা যেতে পারে যে কোন মুহূর্তে।
যাত্রাবাড়ী ৪ জন মারা গিয়েছে।এমন অনেক জায়গায়

এই খবরটি ছড়িয়ে দিন। ইয়াবা সেবনকারীরা এদেশেরই নাগরিক। কৌশলে ইয়াবা ট্যাবলেটে প্রাণঘাতী উপাদান মেশাচ্ছে মায়ানমার। এই নতুন ইয়াবা সেবনের ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যেই মানুষের সেরিব্রাল এটাক হয় এবং মাথার রক্তনালী ফেটে গিয়ে তাৎক্ষনিক মৃত্যু হয়। জীবন বাঁচাতে ইয়াবা সেবন থেকে নিবৃত করুন......
কপি- জাতীয় পত্রিকা

✅আপনার অনেক ভালো পণ্য বা সেবা থাকতে ✅পারে,কিন্তু যদি গ্রাহক না থাকে তবে সেই ✅ভালো পণ্য বা সেবার কোন দাম নেই। আপনি ✅যে ব্...
25/05/2022

✅আপনার অনেক ভালো পণ্য বা সেবা থাকতে
✅পারে,কিন্তু যদি গ্রাহক না থাকে তবে সেই
✅ভালো পণ্য বা সেবার কোন দাম নেই। আপনি
✅যে ব্যবসাই করেন না কেন, আপনাকে আপনার
✅ব্যবসার জন্য টার্গেট মার্কেট খুঁজে পেতে হবে।
✅কারণ সবাই আপনার ব্যবসার গ্রাহক না-ও
✅হতে পারে। সেই জন্য দরকার পণ্য অনুযায়ী
✅টার্গেটিং করে বুস্টিং করা বা মার্কেটিং করা।
✅আমাদের অভিজ্ঞতা ৫ বছর এর বেশি, আমরা
✅জানি কি করে আপনার পন্য সামগ্রিই পৌঁছাতে
✅হবে টার্গেট কাস্টমার এর কাছে। শুধু আমরা
✅এই নতুন পেইজটির জন্য একটি দারুণ অফার
✅দিচ্ছি। আমাদের বুস্ট পার ডলার ৮০ টাকা ও
✅৫০ ডলার বুস্ট এ ১০ ডলার বোনাস।
✅আমরা যেসব সেবা প্রদান করে থাকি-

• পেইজ প্রোমোশন বা টার্গেট কাস্টমার মার্কেটিং।
• প্রফেশনাল পেজ সেটআপ।
• ভিডিও এডিটিং।
• গ্রাফিক্স ডিজাইন।
• ওয়েব ডিজাইন।
• আডভান্স মার্কেটিং গাইড।
অর্ডার করতে Send Message এ ক্লিক করুন।

25/05/2022
25/05/2022

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rumana Blogger posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share