Moromi.tv মরমী টিভি

  • Home
  • Moromi.tv মরমী টিভি

Moromi.tv মরমী টিভি Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Moromi.tv মরমী টিভি, TV Channel, .

06/09/2022

নতুন ব্যাচে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিঃ ইফতা অনলাইন কোর্স...............................................................
আলহামদুলিল্লাহ। ২ রা সেপ্টেম্বর জুমআ বার সকাল ৮.০০ টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে ইফতিতাহ। নিয়মিত দরস আগামী ৯ ই সেপ্টেম্বর জুমআ বার থেকে ইনশাআল্লাহ।
এই ব্যাচে অল্প সংখ্যক আসনে ভর্তির সুযোগ থাকছে আগামী ৮ ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।

তথ্য প্রযুক্তির দিক থেকে এখন বাংলাদেশও অনেক এগিয়ে। সময়ের সাথে সাথে বৃদ্ধি পেয়েছে ব্যস্ততা। ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় ফাতওয়া প্রদানে পূর্ণাঙ্গ পারদর্শী না হলেও দায়িত্বের কারণে অনেক উলামায়ে হযরতকে দিতে হচ্ছে ফাতওয়া। অনিচ্ছুক ভুলত্রুটি থেকে হেফাজতের লক্ষ্যে এবং খেদমতরত উলামায়ে কিরামদেরকে দেশ বরেণ্য মুফতিদের তত্ত্বাবধানে এনে সঠিক নির্দেশনা এবং কিতাবাদির মুতায়ালার ব্যবস্থা করা সময়ের দাবি।

তারই ধারাবাহিকতায় আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলূম বাংলাদেশ, উত্তরা, ঢাকা -এর ব্যবস্থাপনায় আগামী ২ সেপ্টেম্বর ২০২২ জুমআ বার থেকে শুরু হতে যাচ্ছে দারুল উলূম দেওবন্দ(ভারত), দারুল উলূম করাচি (পাকিস্তান) এবং মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী(বাংলাদেশ) এবং পৃথিবীর খ্যাতিমান আরবী বিশ্ববিদ্যালয় এর সিলেবাসের সমন্বয়ে অনলাইন ইফতা কোর্স ।

📔কেন এই কোর্স?
১. অনলাইনে ছাড়া অফলাইনে এই মানের উস্তাযদের একসাথে পাওয়া সম্ভব নয়।
২. খেদমতে থাকার কারণে সরাসরি ক্লাস করার সুযোগ যাদের নেই।
৩. ক্লাসের বাইরেও যে কোন সময় পৃথিবীর যে কোন সহপাঠীর সাথে কিতাব মুতালা'আ করা যায়।
৪. যে কোন প্রয়োজনে উস্তাযদের সাথে যোগাযোগ করা যায়।

৫. পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ইফতার/ মুফতির সনদ দেয়া হয়।

المنهج الدراسي للتخصص في الفقه الإسلامي والإفتاء
--------------------------------------------
♦️الفترة الأولى

ا. تفسير آيات الاحكام
للدكتور محمد علي الصابوني (الايات المختارة)
٢. أصول الإفتاء وآدابه
لشيخ الاسلام محمد تقي العثماني
٣. أدلة الحنفية على المسائل الفقهية
للشيخ المحدث الحنفي محمد عبد الله بن مسلم البهلوي
٤. الوجيز في اصول الفقه للدكتور عبد الكريم زيدان

♦️ الفترة الثانية
ا. الفتاوى السراجية للامام سراج الدين الحنفي
٢. بحوث في قضايا فقهية معاصرة
للعلامة المفتي تقي عثماني
٣. الاشباه والنظائر للعلامة الشيخ ابن نجيم و قواعد الفقه للعلامة المفتي عميم الاحسان رحمه الله
٤. الفقه الاكبر للامام الاعظم ابي حنيفة رحمه الله ما شرحه ملا علي
القاري رحمه الله
٥. عقود رسم المفتي

♦️الفترة الثالثة
١. السراجي في الميراث
٢.فقه الاولويات للامام الدكتور يوسف القرضاوي
المقاصد الشرعية،، علوم الحديث
٣. التمرين على الفتاوى
٥. درر المختار
📗 সমাপনী পরীক্ষার পূর্বে স্বহস্তে লিখিত ৩০টি তামরীনে ফাতওয়া জমা দিতে হবে।

🧿 সম্মানিত কোর্স তত্ত্বাবধায়ক ও উস্তায বৃন্দ

১. আল্লামা হাফেজ মাওলানা ক্বারী আতাউল্লাহ হাফেজ্জী( দাঃ বাঃ)
সাহেবজাদা, হাফিজ্জী হুজুর (রহ)
২. মুফতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী দা.বা.
শায়খুল হাদীস ও প্রধান মুফতি ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা ঢাকা।
৩. শায়খুল হাদীস মুফতি বশিরুল্লাহ কাসেমী (দা.বা)
প্রধান মুফতি, জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদানীনগর, ঢাকা।
৪.শাইখুল হাদীস আল্লামা মুফতি নেছার আহমাদ লাহোরী দাঃ বাঃ
মুহতামিম, দারুল উলূম বাংলাদেশ
প্রাক্তন মুহাদ্দিস ও মুফতি, জামিয়া হোসাইনিয়া আশরাফিয়া (বড় কাটরা) মাদরাসা, চকবাজার, ঢাকা
৫.শাইখুল হাদিস মুফতি মাও: মামুনুর রশিদ দাঃ বাঃ
নায়েবে মুহতামিম, দারুল উলূম বাংলাদেশ ও
মুহাদ্দিস, জামিআ দারুল উসওয়া, রাজশাহী।
৬. ড. হাফেজ মুফতি যাকারিয়া নূর (দাঃ বাঃ)
খতীব, বাইতুন নূর মসজিদ কমপ্লেক্স, বিজয় নগর, ঢাকা ও সিনিয়র মুফতি, দারুল উলূম বাংলাদেশ।
৭.শাইখুল হাদিস মুফতি রফিকুল ইসলাম মিয়াজী ( দাঃ বাঃ)
খতীব, বারিধারা শাহী জামে মসজিদ, ঢাকা ও মুফতি, দারুল উলূম বাংলাদেশ।
৮. শাইখুল হাদিস মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান আল মাক্কী (দা. বা)
মুফতি, দারুল উলূম বাংলাদেশ।
০৯. শাইখুল হাদীস মুফতি মাও: এমদাুল্লাহ (দা.বা)
প্রিন্সিপাল, মারকাজুল কুরআন মাদরাসা, উত্তরখান, ঢাকা।
১০. শায়খুল হাদীস মাও. আহমাদ ইউসুফ ( দা.বা)
লেখক,গবেষক ও অনুবাদক
১১. মুফতি মাও: মো:আহমাদুল্লাহ (দাঃ বাঃ)
শায়খুল হাদীস, জামিয়া ইসলামিয়া, উত্তরখান, ঢাকা।
১২. শাইখুল হাদীস মুফতি আব্দুল কাইয়ুম (দাঃ বাঃ)
শিক্ষা পরিচালক ও প্রধান মুফতি, কাসেমুল উলুম মাদ্রাসা, ফরিদপুর
১৩. শাইখুল হাদিস মুফতি মুনীরুল ইসলাম
মুহাদ্দিস, মদীনাতুল উলূম মাদরাসা, ঢাকা
১৪. শাইখুল হাদিস মুফতি আবুবকর রিশাদ
মুফতি, দারুল উলূম বাংলাদেশ
১৫. মুফতি মাহমুদুল হাসান
মুফতি, দারুল উলূম বাংলাদেশ।

🧿 দাওরা-ই- হাদীস/কামিল উত্তীর্ণ বা সমমানের দেশীয় কিংবা বৈদেশিক ডিগ্রীধারীরা এক বছর মেয়াদী(৩ সেমিস্টার) এ কোর্সে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। কোর্স শেষে উত্তীর্ণদের ইফতা সনদ প্রদান করা হবে।

🧿 ক্লাস হবে জুম/ অনলাইন মাধ্যমে। সপ্তাহে ২ দিন জুমআ বার ভোর ৫.৩০ টা থেকে সকাল ৯.০০ টা ও শনিবার ভোর ৫.৩০টা থেকে সকাল ৮.০০টা পর্যন্ত ক্লাস চলবে। এছাড়া প্রয়োজন সংখ্যক আরও বিশেষ ক্লাস রুটিনে উল্লেখ থাকবে। কিতাবাদি মুতালাআ করার জন্য ২৪ ঘণ্টা জুম ওপেন থাকবে।

🧿 প্রতি ৪ মাসে ১ সেমিস্টার এভাবে মোট ৩ সেমিস্টার বা ১ বছর কোর্সের মেয়াদকাল।

🧿 ৩ সেমিস্টারের প্রথম দুই সেমিস্টার শেষে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে আর ৩য় বা সমাপনী সেমিস্টার শেষে লিখিত ও ভাইভ পরীক্ষায় ঢাকাতে স্বশরীরে অংশ গ্রহণ করতে হবে। এজন্য ইফতার সনদে অনলাইন লেখা থাকবে না।

🧿 বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশী/বিদেশি নাগরিকদের জন্য অনলাইনে পরীক্ষা দেয়ার বিশেষ সুযোগ রয়েছে।

📒 প্রতিটি বিষয়ে জুম ক্লাসে উপস্থিতির জন্য ১০ নম্বর রয়েছে।

📒 প্রতিটি ক্লাসের প্রয়োজনীয় নোট, প্রশ্ন এবং ভিডিও গ্রুপে আপলোড দেয়া হয়।

📒 ভর্তি ফি ১০০০/- মাসিক বেতন ৫০০/- ১ম ও ২য় সেমিস্টার পরীক্ষার ফি ৫০০/- এবং সমাপনী পরীক্ষার ফি ৫০০/- প্রদান করতে হবে।
সেক্ষেত্রে প্রতি সেমিস্টারের (৪ মাস) বেতন একসাথে সেমিস্টার এর শুরুতে প্রদান করতে হবে।

🧿দেশ-বিদেশের যে কোন স্থান থেকে ক্লাসে অংশ নিতে পারবেন Zoom Cloud Meeting App's টি ইনস্টল করে।

আরো বিস্তারিত জানতে......এবং ভর্তি হতে আজই যোগাযোগ করুন-
📞 01825153043
📞 01984562369
📞 01712864956
https://www.facebook.com/দারুল-উলূম-বাংলাদেশ-دار-العلوم-بنغلاديش-101185172596003/
https://www.facebook.com/profile.php?id=100080652972455

24/08/2022

মাসআলাঃ- ইতিকাফরত ব্যক্তি ইস্তেঞ্জার জরুরতে মসজিদের বাইরে যাওয়া জায়েয। আর মসজিদের ইস্তেঞ্জাখানা না থাকলে এজন্য বাসা-বাড়িতে যাওয়াও জায়েয। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইতিকাফরত অবস্থায় ইস্তিঞ্জার প্রয়োজন ব্যতীত ঘরে প্রবেশ করতেন না।
-সহীহ বুখারী ১/২৭২; সহীহ মুসলিম ১/১৪২; আলমুহীতুল বুরহানী ৩/৩৭৯; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৪৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২১২

24/08/2022

বিয়েতে আল্লাহর সাথে নাফরমানির তালিকা

১. বলা হলো নিজে গিয়ে মেয়ে দেখতে, আমরা শুরু করলাম সবাই মিলে দেখতে!

২. বলা হলো মেয়ে দ্বীনদার কি না দেখতে, আর আমরা শুরু করলাম মেয়ে সুন্দর কি না দেখতে!

৩. বলা হলো ছেলের দ্বীনকে প্রাধান্য দিতে, আর আমরা শুরু করলাম ছেলের টাকা-পয়সাকে প্রাধান্য দিতে!

৪. বলা হলো নিজের পছন্দ মতো মেয়ে দেখে বিয়ে করতে, আর আমরা শুরু করলাম অন্যের মন রাখতে !

৫. বলা হলো মেয়ের মতামত নিয়ে বিয়ে দিতে, আর আমরা শুরু করলাম নিজের ইচ্ছাতে বাধ্য হয়ে বিয়ে দিতে!

৬. বলা হলো কম খরচে বিয়ে করতে, আর আমরা শুরু করলাম আনুষ্ঠানিকতার নামে টাকা অপচয় করতে!

৭. বলা হলো মসজিদে বিয়ে করতে, আর আমরা শুরু করলাম সেন্টারে শুটিং করে বিয়ে করতে!

৮. বলা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিয়ে করতে, আর আমরা শুরু করলাম নিজের স্বার্থের জন্য বিয়ে করতে!

৯. বলা হলো ছেলে পক্ষ ওয়ালীমা করে মানুষকে খাওয়াতে। আমরা শুরু করলাম মেয়ের বাবার উপর জুলুম করে খাইতে!

১০. বলা হলো স্ত্রীর মোহরানা পরিশোধ করতে, আর আমরা শুরু করলাম যৌতুক নিতে!

১১. বলা হলো দ্রুত বিয়ে করতে, আমরা শুরু করলাম পিছিয়ে বিয়ে দিতে!

১২. বলা হলো বিয়েকে সহজ করতে, আমরা শুরু করলাম কঠিন করতে!

১৩. বলা হলো নতুন বউকে দেখে দু'আ করতে, আমরা শুরু করলাম হাতে টাকা ধরিয়ে দিতে!

১৪. বলা হলো স্বামীকে সম্মান করতে, আর আমরা শুরু করলাম নিজের ইচ্ছাতে নিয়োজিত করতে!

১৫. বলা হলো স্ত্রীকে ভালোবাসতে, আমরা শুরু করলাম শালীর সাথে মিশতে!

১৬. বলা হলো স্ত্রীর সাথে সুন্দর করে কথা বলতে, আমরা শুরু করলাম দাসীর মতো আচরণ করতে!

১৭. বলা হলো দেবর থেকে দূরে থাকতে, আমরা শুরু করলাম দেবরের সাথে ফাজলামিতে মেতে উঠতে!

১৮. বলা হলো স্বামীর জন্য সাজতে, আমরা শুরু করলাম রাস্তার ছেলের কামনার বস্তু হতে!

১৯. বলা হলো স্ত্রীকে পর্দায় রাখতে, আমরা শুরু করলাম তাকে নিয়ে বাজারে বেড়াতে!

২০. বলা হল সামর্থ্যহীন দ্বীনদার পুরুষগণ ফেতনা হতে বাঁচতে কলমা (ইজাব-কবুল) করে রাখবে, আর আমরা শুরু করলাম engagement / Registry (বিজাতীয় প্রথা) করে রাখতে।

আরো এইরকম হাজার ঘটনা আছে যা আমরা সবসময় উল্টোটা করেই থাকি। আমাদের কারণেই বিয়ে দিন দিন কঠিন হয়ে গেছে। বিয়েতে বরকত কমে গেছে। সংসারে অশান্তি লেগেই থাকছে। দিন দিন বাড়ছে তালাকের সংখ্যা।

আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।

(সংগৃহীত)

10/08/2022
29/07/2022

বিচারপতি মাওলানা মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী (জন্ম: ১৯৪৩) পাকিস্তানের একজন প্রখ্যাত ইসলামী ব্যক্তিত্ব। তিনি হাদীস,ইসলামী ফিকহ,তাসাউফ ও অর্থনীতিতে বিশেষজ্ঞ। তিনি বর্তমানে ইসলামী অর্থনীতিতে সক্রিয় ব্যক্তিদের অন্যতম। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ আদালতের এবং ১৯৮২ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরীয়াহ আপিল বেঞ্চের বিচারক ছিলেন। তিনি ইসলামী ফিকহ্ ,হাদিস,অর্থনীতি এবং তাসাউউফ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ। তিনি বিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ “মাআরিফুল কোরআন”এর রচয়িতা মুফতি শফী উসমানীর সন্তান এবং বিখ্যাত দুই ইসলামী ব্যক্তিত্ব মাওলানা রফী উসমানী ও মাওলানা ওয়ালী রাজীর ভাই।

(শেয়ার করে অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দিন)

29/07/2022

ইলিয়াস (রহঃ)
সাল ১৮৮৫। এক শিশিরছোঁয়া সকালে পৃথিবী আলোয় উদ্ভাসিত হলেন তিনি। কান্দালার এক ছোট্ট কুঁড়েঘর ঝলমলিয়ে উঠল।
পাতায় পাতায় বয়ে গেল আলোর নাচন। আলোকময় এই শিশুর নাম মুহাম্মদ ইলিয়াস। মেওয়াত-এর নানা বাড়িতেই কাটল তার মধুর ছেলেবেলা। হেসে খেলে একটু যখন বড় হলেন, তখনই চলে গেলেন নিজামুদ্দিনে বাবার কাছে। বাবা তার মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল। তিনি দুই বিয়ে করেছিলেন। প্রথম পক্ষের ছিলেন মাওলানা ইলিয়াস। আর মাওলানা ইয়াহিয়া। প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুতে দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল।
মাওলানা ইলিয়াসের নানির নাম ছিল আমাতুস সালাম। আম্মিবি নামে তিনি ছিলেন সুপরিচিত। তার ধ্যানময় সালাত পড়ার দৃশ্য আর সুললিত কণ্ঠের তেলাওয়াত ছিল এই পরিবারের ঐতিহ্য। একই ঐতিহ্যের ছোঁয়া পেয়েছিলেন মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের গর্বিনি মা শাফিয়া বিবি। তিনিও পুরো কালামে পাক রোজ একবার করে তেলাওয়াত করতেন। নানিজান আম্মিবির সবচেয়ে প্রিয় নাতি ইলিয়াসের পড়লেখার হাতেখড়ি হয় মক্তবে।
শৈশবেই পাক্কা হাফেজে কুরআন হয়ে যান তিনি। পরহেজগার নানিজানের চোখে প্রিয় নবীজির প্রিয় সাহাবাদের আদল ভাসত ইলিয়াসের অবয়বে। প্রিয় নাতির জন্য তিনি মোনাজাত করতেন, তিনি যেন তার সাহাবাদের মতো ইসলাম প্রচারের এক সৈনিক হতে পারেন। রিয়াজুল ইসলাম কান্দালভী ছিলেন মাওলানা সহপাঠী। ছেলেবেলার স্মৃতি চারণায় তিনি বলেন, মাওলানা আমাকে একদিন বললেন, চল তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করি যারা সালাত কায়েম করে না।
১৮০০ শতকে গাঙ্গোহ ছিল সুফি সাধক আর জ্ঞান পুরুষদের এক প্রসিদ্ধ শহর। শতকের শেষের দিকে এ শহরেই জ্ঞান আহরণের জন্য স্থায়ীভাবে চলে এলেন তিনি। ভূবনখ্যাত জ্ঞানীদের সোহবতে খেদমতে থেকে বিশটি বছর কাটিয়ে দিলেন মাওলানা ইলিয়াস রহ.। এই শহরের প্রসিদ্ধ আলেম মাওলানা রশীদ আহমদ গাঙ্গোহীর পরশে খাঁটি এক সৈনিক বনে গেলেন ইলিয়াস। বিশ বছরের টগবগে তরুণ স্বপ্ন বুনতে লাগলেন কাজের। যে কাজ নবীরা করতেন এমন কাজ করতে হবে তাকে।
প্রিয় শিক্ষক মাওলানা রশীদ আহমদ গাঙ্গোহীর কাছে ছাত্র অবস্থায় বয়াতও গ্রহণ করেছিলেন তিনি। একই সঙ্গে পীরের কালব খোলার কুদরতি আর মান শিক্ষার জৌলুস লাভ করেছিলেন বলেই পরবর্তী সময় মানবসেবায় তাবলিগের মতো এতোবড় মেহনতের রূপরেখা তৈরি করতে পেরেছিলেন। মাওলানা ইলিয়াস রহ. এর পীর তার কালবে খোদার জ্যোতির ছোঁয়া আর শিক্ষা দিয়েছিলেন মানবসেবার। তাঁর জীবনের দুই শিক্ষায় তিনি তাবলিগ জামাতের শেকড় গড়েছেন। আজকের বিশ্বব্যাপী প্রচারিত তাবলিগের মূল- মানুষের ভাল’র চেষ্টা করা। মানুষের ভালো তো সেটাই যা মানুষকে খোদার সঙ্গে মিলিয়ে দেয়। তাবলিগিরা খোদার দিকে মানুষকে ডেকে আনার প্রয়াস নিয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
১৯০৫ সালে রশীদ আহমদ গাঙ্গোহী রহ. এর ইন্তেকালের পর দেওবন্দ চলে যান তিনি। এখানে মাওলানা মাহমুদুল হাসান রহ এর কাছে তিরমিজি আর বুখারি শরিফের পাঠ গ্রহণ করেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি ইসলামি আন্দোলনের বীজ রোপন করেন অন্তরে। আর এই আন্দোলনের বায়াত গ্রহণ করেন মাওলানা মাহমুদুল হাসান রহ. এর কাছে।
মাওলানা ইলিয়াসের আধ্যাত্মিক গুরুগণ হচ্ছেন, মাওলানা আবদুর রহীম রায়পুরী ও মাওলানা আশরাফ আলী থানবী রহ.।
১৯১০ সালে মাজাহিরুল উলুম মাদরাসায় তিনি শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯১২ সালের ১৭ অক্টোবর আপন মামাত বোনকে বিয়ে করেন। ১৯১৪ সালে হজের উদ্দেশে যাত্রা করে ১৯১৫ এর ফেব্রুয়ারিতে পবিত্র হজ উদযাপন শেষে দেশে ফেরেন মাওলানা ইলিয়াস। আরব সারা নামের তোরণের কাছে হজরত নিজাম উদ্দিন আউলিয়ার মাজারে প্রায়ই তিনি ধ্যানে বসতেন। এভাবে খোদার ধ্যানই তাকে ইবাদতের ধনী ব্যক্তিতে রূপান্তরিত করেছিল। ১৯৪৪ সালের ১২ জুলাই। শিশিরভেজা সকালের সেই সূর্যটি টুপ করে মিশে গেল পশ্চিমে। পশ্চিমে কাবা। পশ্চিমেই মদিনা মুনাওয়ারা।

(শেয়ার করার বিনীত অনুরোধ রইল)

22/07/2022

বংশের পরিচয় ব্যবহারে। শিক্ষণীয় গল্প।

বাদশাহর দরবারে একটা লোক এসে বললো, জাঁহাপনা, আমার একটা চাকরির ভীষণ প্রয়োজন।
দয়া করে আমাকে একটি চাকরি দিন। বাদশাহ লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার কি যোগ্যতা আছে?
লোকটি বললো, হুজুর, আমি মানুষ বা যে কোনো প্রাণীর মুখ দেখে তার বংশ পরিচয় বলে দিতে পারি।
বাদশাহ মনে মনে ভাবলেন, বাহ্, চমৎকার তো!
দেখা যাক লোকটাকে পরীক্ষা করে।
তিনি লোকটিকে তাঁর ঘোড়ার আস্তাবলের ব্যবস্থাপক নিযুক্ত করলেন।
কিছুদিন পর বাদশাহ লোকটিকে দরবারে তলব করে তাঁর সবচেয়ে প্রিয় ঘোড়াটির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলেন, বলো তো আমার ওই ঘোড়াটির জাত কেমন?
লোকটি বাদশাহকে বললো, জাঁহাপনা, ঘোড়াটির জাত ভালো না।
এই কথা শুনে বাদশাহ ভীষণ রেগে গিয়ে তাকে বললেন, কি বলছো তুমি?
আমি জাত দেখে লাখ লাখ টাকা খরচ করে ওকে কিনেছি, পালছি! আর তুমি বলছো ওর জাত ভালো না?
লোকটি তবুও তার কথায় অনড় রইলো।
বাদশাহ তখন সেই ঘোড়াটির বিক্রেতাকে দরবারে ধরে নিয়ে আসার হুকুম দিলেন।
ঘোড়া বিক্রেতা দরবারে হাজির হলে বাদশাহ তাকে বললেন, সত্যি কথা বলো, তা না হলে গর্দান যাবে।
তখন ঘোড়া বিক্রেতা বললো, জাঁহাপনা, আমাকে দয়া করে ক্ষমা করুন।
আসলে এই ঘোড়াটির মা মারা যায় ও যখন খুব ছোট ছিল। তাই তখন থেকে ওকে আমি গরুর দুধ খাইয়ে বড়ো করেছি।
বাদশাহ তখন লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি এটা বুঝলে কিভাবে?
লোকটি বললো, জাঁহাপনা, ঘোড়ারা মাথা নিচু করে খাবার নিয়ে মাথা উঁচু করে খায়।
এই ঘোড়াটি গরুর মতো মাথা নিচু করে খাবার খায়। বাদশাহ খুশি হয়ে লোকটিকে কয়েকশো মুরগী উপহার দিলেন।
কিছুদিন পর বাদশাহ লোকটিকে দরবারে তলব করে বললেন, আমার রানীর বংশ কেমন, তা তোমাকে বলতে হবে। লোকটি বললো, জাঁহাপনা, আমাকে কয়েকদিন সময় দিন। কয়েকদিন পর লোকটা এসে বাদশাহর দরবারে উপস্থিত হয়ে বললো, জাঁহাপনা, রানীমাতার বংশের ব্যাপারে কিছু বলার আগে আমাকে কথা দিতে হবে, আমার ওপর রাগ করে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না৷ আগে যাচাই-বাছাই করবেন।
বাদশাহ বললেন, বেশ তা'ই হবে। লোকটি বললো, রানীমা কোনো রাজবংশের মেয়ে না।
তিনি এক সাধারণ পরিবারের মেয়ে। বাদশাহ এবার সত্যি সত্যিই রেগে গেলেন।
নিজে দেখেশুনে পিতা-মাতার পছন্দসই অন্য রাজ্যের বাদশাহর মেয়ে বিয়ে করেছেন, আর ব্যাটা বলে কি না তিনি রাজবংশেরই মেয়ে না।
যাই হোক, বাদশাহ কথা দিয়েছেন, আগে যাচাই-বাছাই করবেন।
অতএব, বাদশাহ তাঁর শাশুড়িকে চেপে ধরলেন সত্যি বলার জন্য।
এক পর্যায়ে শাশুড়ি ভেঙে পড়ে বললেন, বাবা, সত্যি কথা বলতে কি, তোমার শ্বশুর আর তোমার বাবা মিলে ঠিক করেছিলেন, তোমার সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দেবেন।
আমার মেয়েটা ছয় মাস বয়সে মারা গেলে আমরা সেই সময় অন্যের কাছ থেকে ওই বয়সের একটি মেয়েকে নিয়ে এসে লালন-পালন করি।
যাই হোক, বাদশাহ লোকটিকে একপাল ভেড়া, ছাগল ও গরু উপহার দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি বিষয়টা কিভাবে বুঝলে?
লোকটি বললো, হুজুর, রানীমা যে ভাষায় চাকর-বাকর, কর্মচারিদের সাথে কথা বলেন, যা ব্যবহার করেন, তা রাজকন্যা বা রাজমাতাসুলভ নয়।
তারপর একদিন বাদশাহ লোকটিকে রাজ দরবারে তলব করে বললেন, সবার বংশের কথা তো বললে, এবার আমার নিজের বংশের ব্যাপারে কিছু বলো তো?
লোকটি বললো, জাঁহাপনা, এই বিষয়ে আমি এখনই বলতে পারি। কিন্তু তার আগে আমার জীবনের নিশ্চয়তা দিতে হবে। বাদশাহ বললেন, যাও, দিলাম।
লোকটি তখন বললো, জাঁহাপনা, আপনি কোনো রাজা-বাদশাহর সন্তানই নন।
আপনি একজন কৃষকের সন্তান।
বাদশাহ মনে মনে কিভাবে লোকটার গর্দান নেবেন ভাবতে ভাবতে মায়ের কাছে গিয়ে এই বিষয়ে জানতে চাইলেন।
রাজমাতা তখন বললেন, লোকটি ঠিক বলেছে।
তোমার পিতার কোনো ছেলে সন্তান না জন্মানোর কারণে যখন রাজত্ব জ্ঞাতিদের কাছে হারানোর আশঙ্কা দেখা দেয়, তখন এক কৃষক পরিবার থেকে তোমাকে এনে দিয়েছিলেন বিশ্বস্ত উজির।
বাদশাহ এবার লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন, আমার ব্যাপারে তুমি কিভাবে বুঝতে পারলে?
লোকটি বললো, এটা সহজ ছিল, জাঁহাপনা।
আপনি সত্যিই রাজা-বাদশাহর সন্তান হলে উপহার দিতেন হীরে-জহরত, মণি-মুক্তা সেসব না দিয়ে আপনি উপহার দেন, গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি।
আর রাজপ্রাসাদের অনুষ্ঠানে অতিথিদের রাজকীয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন না করিয়ে এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মিষ্টান্ন বিতরণ না করিয়ে সর্বদা খিচুড়ি দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করান যা রাজবংশের কোন সন্তানের পরিচয় নয়।

"মানুষের চরিত্র বুঝা যায় তার কর্মে"

22/07/2022

এই যে বোন শুনছেন,
আমি লক্ষ্য করে দেখেছি যেসব মেয়েরা অনেকগুলো ছেলের মধ্যেখানে বসে গল্প আর আড্ডাবাজিতে মেতে ওঠে, কারণে-অকারণে হাসতে হাসতে পাশে বসে থাকা কোনো ছেলেবন্ধুর গায়ের উপর পড়ে যেতে উপক্রম হয় এই টাইপের মেয়েদেরকে ছেলেরা শুধু মেয়েবন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করে। কখোনো তাদের "বধূ" বানাতে চায়না। আপনি কি জানেন সব পুরুষেরাই যে বিবাহের উদ্দেশ্যে রক্ষণশীল পরিবারের "ভদ্র" মেয়েদেরকেই অধিক পছন্দ করে ? তা নিজের চরিত্র যেমনি হোক না কেনো !
এর দ্বারাও কি আমার বোনেরা, আপনারা কিছুই বুঝেন না ? এর মানে হচ্ছে সহজপ্রাপ্য জিনিসের কোনো মূল্য নেই। যখনই আপনি পুরুষ প্রজাতির কাছে সহজলভ্য হয়ে গেলেন তখনই তারা আপনাকে বধূর মর্যাদা দেওয়ার পরিবর্তে শুধুই তাদের আড্ডাবাজির সদস্য হিসেবেই রাখাটাকেই যথেষ্ঠ মনে করল। জানেন কি ? তাই বলছি, দয়া করে ঝিনুকের ভিতরে "মুক্তো" হয়েই থাকুন, "ঝিনুক" হবেন না!
©Helal Hossain

19/07/2022

এক ভাই আমার উপর বিরক্ত,,,,
কিছু কথা আমি তিনবার কেন বলি?
আরেক ভাই লেখাটার জবাব চেয়েছে।
যদিও সব কথা আমি তিনবার বলি না, গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলোই শুধু তিনবার বলি।

এক.
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমনটি করতেন,

عَنْ أَنَسٍ ـ رضى الله عنه أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا سَلَّمَ سَلَّمَ ثَلاَثًا، وَإِذَا تَكَلَّمَ بِكَلِمَةٍ أَعَادَهَا ثَلاَثًا‏
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
যে ,নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) যখন সালাম করতেন , তখন তিনবার সালাম দিতেন এবং যখন কথা বলতেন তখন তিনবার তার পুনরাবৃত্তি করতেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬২৪৪

উদ্দেশ্য হলো,
শ্রোতা না বুঝা পর্যন্ত এক কথা একাধিক বার বলাটা দোষের নয়।

দুই.
তাছাড়া তিনবারের আলাদা মহত্ত্ব আছে নিঃসন্দেহে,
এই যে নিচের হাদীস টা দেখেন,

وَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ إِذَا اسْتَأْذَنَ أَحَدُكُمْ ثَلاَثًا فَلَمْ يُؤْذَنْ لَهُ، فَلْيَرْجِعْ ‏
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ যদি তোমাদের কেউ তিনবার প্রবেশের অনুমতি চায়। কিন্তু তাতে অনুমতি দেয়া না হয় তবে সে যেন ফিরে যায়।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬২৪৫

তিন.
তিনবারের কি আজিব বৈশিষ্ট্য !জীবনটাই নিরাপদ।

‏ مَنْ قَالَ بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَىْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ لَمْ تُصِبْهُ فَجْأَةُ بَلاَءٍ حَتَّى يُصْبِحَ وَمَنْ قَالَهَا حِينَ يُصْبِحُ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ لَمْ تُصِبْهُ فَجْأَةُ بَلاَءٍ حَتَّى يُمْسِيَ ‏
যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় তিনবার বলবে: আল্লাহর নামে যাঁর নামের বরকতে আসমান ও যমীনের কোন বস্তুই ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও মহাজ্ঞানী।” সকাল হওয়া পর্যন্ত তার প্রতি কোন হঠাৎ বিপদ আসবে না। আর যে তা সকালে তিনবার বলবে সন্ধ্যা পর্যন্ত তার উপর কোন হঠাৎ বিপদ আসবে না।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৫০৮৮

18/07/2022

খতিব উবায়দুল হক রাহ.। তাঁর পর তাঁর স্থানে যে শূন্যতা দেখা দিয়েছে, তা আজও পূরণ হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি হবে বলেও মনে হচ্ছে না। এ দেশে দীন ইসলামের ইতিহাস লেখা হলে এই নামটাও সবিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে লিখতে হবে৷ দারুল উলুম করাচির উস্তাদ ছিলেন তিনি। দেশেও কয়েকটা মাদরাসার শাইখুল হাদিস পদ অলঙ্কৃত করে রেখেছিলেন। তাঁকে ছোটবেলায় দেখেছি বহুবার। সেসব এখন কেবলই স্মৃতি।

আজ এই কিংবদন্তি মনীষীকে নিয়ে মুরতাদ নিঝুম মজুমদারের বিদ্রূপাত্মক পোস্ট চোখে পড়ল৷ আমরা যদি আমাদের আকাবিরের ইজ্জত হেফাজত করি, আল্লাহ পরবর্তী প্রজন্মের দ্বারা আমাদের ইজ্জত হেফাজত করবেন। সুতরাং ইসলামের জন্য যাদের জীবন অতিবাহিত হয়েছে, তাদের অবমূল্যায়ন দেখে মুসলমানরা নীরব থাকতে পারে না। এসব বেয়াদবির শাস্তি দুনিয়া ও আখিরাতে তারা ঠিকই পাবে। আল্লাহ তাদের উভয় জাহানেই চরমভাবে লাঞ্ছিত করবেন ইনশাআল্লাহ।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Moromi.tv মরমী টিভি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share