Story Utmost

27/07/2022

Smartphone Buying Guide and Tips Every day many smartphones are entering the market. If you are thinking to buy a new smartphone, then you a...

27/07/2022

27/07/2022

Benefits of Having an Amazon Wedding Registry Create an Amazon Wedding Registry If you are a bride or, groom to be, then I have a piece of g...

27/07/2022

27/07/2022

Top 3 Best Android Smartwatches for Calls and Texts There are many android smartwatches with amazing features, so purchasing a smartwatch is...

27/07/2022

7 Popular Kindle Books on Amazon under 1$ 1. Don't Turn Back by D. S. Butler 2. Wild Hunger (The Phoenix Pack Book 7) by Suzanne Wright 3....

10/07/2021

Supporting ___________?

08/11/2020

06/11/2020

What a review!😂

26/10/2020

24/10/2020

Solution বলে যান 😲

23/10/2020

Relatable? 🤣🤣

18/03/2020

বাংলার রবিনহুডের জরুরী কাজ ও কোয়ারেন্টাইন!🤣🤣

18/03/2020

সরকারি কর্মকর্তাদের করোনা ধরে না 😕

17/03/2020

Yo Yo Bangladesh! 🤣

17/03/2020

DDLJ original version 🤣

16/03/2020

হোম কোয়ারান্টাইনে ঘরে না থেকে আপনার জামাই বাইরে ঘোরাঘুরি করতেছে কেন?

imo bhabi:

14/03/2020

😐

13/03/2020

That's why I am single 😔🤣

30/01/2020

R**e! Period Pains!
Abuse 9 Months Of Pregnancy!💔
Single Mother!
Miscarriage!Harassment!
Breast Cancer!
Being Lied To!
Cheated On!
But Still Standing Tall 💜💜
Women Are The Strongest Creatures Alive ❤️💯
I Respect You Women🌷❤️

16/01/2020

আজকে জ্যাম এ বসে থাকতে থাকতে নাহয়ান (আমার একমাত্র ১১ মাসের ছেলে) বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। পরে আমি না পেরে জানালা অর্ধেক খুলে দেই। সেও খুব খুশি একটু করে মাথা আগায় আর মজা করে। নাহয়ান অপরিচিত হলেও প্রায় সবার দিকেই তাকিয়ে এমন হাসি দেয় যে অন্যপক্ষ ওর সাথে না হেসে, কথা না বলে থাকতে পারবে না (মাশাআল্লাহ)। মূহুর্তেই সে পাশের রিকশাওয়ালা মামার সাথে হাসাহাসি, খেলা শুরু করলো। মামাও যখন বুঝতে পেরেছে আমি মাইন্ড করছিনা তখন স্বত্বস্ফুরত ভাবে খুব আদর করে কথা বলছিল এবং খেলছিল। আঙ্গুল দিয়ে পয়েন্ট করে, হাই ফাইভ, হ্যান্ড সেক করে। অনেকক্ষন যাবৎ তাদের ভাব আদান প্রদান চলে। সিগন্যাল যখন ছাড়বে মামা তার হাতে নতুন ১০ টাকার একটা নোট দেয় এবং বলে মজা খাবে এইটা দিয়ে। আমরা সবাই অপ্রস্তুুত হয়ে গিয়েছি কিন্তু তার চোখ মুখের আনন্দ দেখে আর না করতে পারিনি। শুধু দোয়া চেয়েছি তার কাছে আর মন থেকে দোয়া করি তার পরিবার যেন এক বেলাও অনাহারে না থাকে কোন দিন। অনেক বিত্তবান এর মনও এত বড় দেখা যায় না। উনি অল্প সময়ে যে ভালবাসা দেখিয়েছেন তা যথার্থই প্রশংসনীয়।

©Sabiqun Nahar

13/01/2020

Remember this!🌺💘
Amar nam Mita
Chule pori fitaa
Kanee pori duul
Bhalobashar fuul
Oi barir selina
Tar shathe kheli nah
Tar shathe arii
Jai nah tader bari
Tader bari dotola
Kak dakee ka ka
Mago tomar paye pori
Putul niye khela kori
Putuler mathay kokra chull
Bedhe dibw golap fuul
Golap fuulee poka
Jamai babu boka.❤

02/01/2020

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্ররা সাদা লম্বা জুব্বা এবং মাথায় পাগড়ি পরিধান করে তাদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শেষদিনটাকে স্মরণীয় করতে চেয়েছে। একটু ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন ঢঙে দিনটাকে যাতে উদযাপন করা যায়, সেটাই হয়তো খেয়াল ছিলো তাদের। কিন্তু, তারা চলে এসেছে বাঙালীর আলোচনার টেবিলে। এনেছে সেক্যুলার মহলের কিছু লোক, যারা ছেলেগুলোর এই কান্ডে জঙ্গীপনা, বিশেষ সংস্কৃতির প্রতি দূর্বলতা এবং সর্বোপরি দেশের তরুণদের পিছিয়ে পড়া নিয়ে সবিশেষ শঙ্কিত। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, বাঙালি সংস্কৃতির জন্য হাপিত্যেশ করা এবং ‘আরব্য সংস্কৃতিতে দেশ গেলো গেলো’ রব তোলা এই ভদ্রলোকগুলোর সবাই শার্ট-প্যান্ট-কোট-টাই ঝুলিয়ে চলেন।

এই যে বাঙালি সংস্কৃতির শাড়ী-লুঙ্গি ছেড়ে আপনারা শার্ট-প্যান্ট-কোট আর স্কার্ট পরে ‘আধুনিকতা’ ‘প্রগতিশীলতা’ প্রদর্শন করে বেড়ান, আপনাদের কে বোঝাবে যে এই শার্ট-প্যান্ট-স্কার্টের সংস্কৃতি ইংরেজ লর্ড ক্লাইভেরা আপনাদের দেশে আমদানি করেছিলো? মানলাম জুব্বা আর পাগড়ি আরবদের পোশাক। আপনি যা পরে রোজ অফিস করেন, যা পরে ডেটে যান, তা-ও তো অন্য সংস্কৃতির। ভিন্ন একটা সংস্কৃতিকে আপনি নিজে অনুসরণ করলে দোষ নেই, কিন্তু কেউ আপনার ‘অপছন্দনীয়’ সংস্কৃতিকে ‘পছন্দ’ করে গায়ে জড়ালেই দোষ? তাতেই সে বাঙালি সংস্কৃতির সংহারক হয়ে পড়ে?

কিছুদিন আগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগ ডে হয়। সেই র‍্যাগ ডে তে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা উদোম গায়ে নেচেছিলো। মেয়েরা ঘিরে ছিলো ছেলেদের, ছেলেদের গায়ে প্যান্ট ছাড়া আর কিছুই ছিলোনা। রঙ মারামারি, এ-ওর মুখে রঙ লাগিয়ে দেওয়া সহ বাহারি সকল উপায়ে তারা উদযাপন করে দিনটি। আচ্ছা বলুন তো, খালি গায়ে নাচানাচি, রঙ মারামারির এই সংস্কৃতি কবে বাঙালি জাতির সংস্কৃতি হয়ে উঠেছে? এইটা নিয়ে আপনারা উচ্চাবাচ্য করেছেন? সোশ্যাল নেটওয়ার্ক উত্তপ্ত করেছেন? করেন নি। কারণ কি? কারণ হলো আপনারা আসলে বাঙালি সংস্কৃতির জন্য কান্নাকাটি করেন না, আপনারা কান্না করেন আপনাদের পূর্ব পুরুষ লর্ড ক্লাইভের সংস্কৃতির জন্য।

‘পোশাকের স্বাধীনতা’ এই শব্দদ্বয় তো আপনাদেরই উদ্ভাবিত, তাইনা? অথচ দেখুন, কিছু ছেলেপেলে নিজেদের অবাধ স্বাধীনতায় জুব্বা আর পাগড়ি পরাতে এই আপনারাই আবার তাদেরকে তিরস্কার করছেন, জাত গেলো জাত গেলো বলে চিৎকার করছেন। তাহলে, ‘পোশাকের স্বাধীনতা’ টা আর থাকলো কোথায়? কেবল কি ইংরেজ আব্বাদের কাছ থেকে আমদানিকৃত পোশাকের বেলাতেই ‘পোশাকের স্বাধীনতা’ ব্যাপারটা খাটবে, অন্য কারো, অন্য কোন সংস্কৃতির বেলায় খাটবে না? কি সুন্দর ভন্ডামি আপনাদের, তাইনা?

ভিনদেশি সংস্কৃতি থেকে আমদানিকৃত ‘থার্টি ফার্স্ট নাইট’ উদযাপনে আপনাদের আপত্তি নেই, ভিনদেশের ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ পালনেও আপনাদের বাঙালি সংস্কৃতির জাত চলে যায়না, ভিনদেশের অমুক ডে, তমুক ডে তে আপনাদের অবাধ ভক্তি, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা আছে, কেবল সংস্কৃতিটায় যদি কোনোভাবে ইসলামের কোনোকিছু ঢুকে পড়ে, তাহলেই আপনাদের বাঙালি জাতটায় অশুচি লেগে যায়। আপনাদের এহেন আচরণের জন্যই বোধকরি কবিগুরু বলে গিয়েছিলেন, ‘রেখেছো বাঙালি করে, মানুষ করো নি’।

আরিফ আজাদ

29/11/2019

Don't call yourself a Bangali if you have never concluded a paragraph/essay saying 'Government should take necessary steps.........'

21/11/2019

উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন বই রিভিউ 🔥🔥
ক্রেডিটঃ আতিক

19/11/2019

প্রতিটা কলেজ ভার্সিটিতেই এবং প্রতিটা ডিপার্টমেন্টে কিছু কিছু পুরুষ থাকে যারা মেয়েদের দেহরক্ষী এবং সেইসাথে কামলার কাজ করেন। :-)
এবং চালাক মেয়েরা খুব কৌশলে তাদের দিয়ে সব কাজ করিয়ে নেয় বিনিময়ে মেসেন্জারে একটু টুং টাং শব্দ আর রোমান্টিক কথাবার্তা কিন্তু দিনশেষে মেয়েটা বফ & Just friend বানায় অন্য কাউরে।🤣🤣

আজ পুরুষ দিবসে সেইসব পুরুষ নামক কামলাদের জন্য যারা কিনা ৪/৫ বছর ধরে মেয়েদের দেহরক্ষী, প্রেকটিক্যাল করা, নাস্তা আনানো, কেনাকাটার পর ব্যাগ পার করা, এসাইনমেন্ট করে দেয়ার মতো অসম্ভবকে সম্ভব করে দিনশেষে মূলা হাতে বাসায় ফিরে তাদের জন্য রইলো শুভকামনা। 💜
- Shafiul Alam

21/10/2019

🤣

13/10/2019

Don't take it seriously 😉

11/10/2019

বুলেট তুমি কার? আইনজীবীর নাকি সংবাদ উপস্থাপিকার! 😆🤣
Stay connected for next bullet version😉

11/10/2019

আসামী ইফতির জবানবন্দীতে শহীদ (ইন শা আল্লাহ) আবরার ফাহাদকে অত্যাচারের বর্ণনাঃ

জিজ্ঞাসাবাদে ইফতি বলেছেন, ৪ অক্টোবর বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওরফে রবিন শেরে বাংলা হল ছাত্রলীগের একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে একটি নির্দেশনা দেন। এতে বলা হয়, আবরার শিবির করে, তাকে ধরতে হবে। এরপর মেসেঞ্জার গ্রুপে সাড়া দেন বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা। আবরার তখন বাড়িতে থাকায় তিনি ইফতিকে বলেন, ‘ওকে বাড়ি থেকে ফিরতে দেন।’

ইফতি আদালতে বলেন, ৬ অক্টোবর রাত আটটার কিছু পর আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। আবরারের দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপও সঙ্গে আনা হয়। তাঁর রুমমেট বুয়েট ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ একটি মোবাইল ফোন এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম ওরফে তানভীর আরেকটি মোবাইল ফোন চেক করেন। একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মুনতাসির আল জেমি আবরারের কাছ থেকে তাঁর ল্যাপটপের পাসওয়ার্ড নিয়ে খুলে চেক করেন।

জবানবন্দিতে ইফতি জানিয়েছেন, আবরারের ডিভাইসগুলো তারা যখন চেক করছিলেন, তখন মেহেদী হাসান এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মো. মেফতাহুল ইসলাম ওরফে জিয়ন (নেভাল আর্কিটেকচার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র) কক্ষে আসেন। মেহেদী তাঁদের বুয়েটে কারা কারা শিবির করে তা আবরারের কাছ থেকে বের করার জন্য নির্দেশ দেন। এ সময় মেহেদী বেশ কয়েকটি চড় মারেন আবরারকে।

বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের নেতা ইফতি মোশাররফ ওরফে সকালের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি।

ইফতি আদালতকে বলেন, ওই কক্ষে তখন ক্রিকেটের কোনো স্টাম্প ছিল না। বাইরে থেকে তখন কেউ একজন স্টাম্প নিয়ে আসেন। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সামসুল আরেফিন ওরফে রাফাত স্টাম্প এনে তাঁর হাতে দেন। আবরারের কাছ থেকে কথা বের করার জন্য স্টাম্প দিয়ে চার-পাঁচটি আঘাত করেন ইফতি। এতে স্টাম্পটি ভেঙে যায়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক অনিক সরকার (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র) স্টাম্প দিয়ে আবরারের হাঁটু, পা, পায়ের তালু ও বাহুতে মারতে থাকেন। এতে আবরার উল্টাপাল্টা কিছু নাম বলতে শুরু করেন। তখন মেফতাহুল আবরারকে চড় মারেন এবং স্টাম্প দিয়ে হাঁটুতে বাড়ি দেন। এ সময় মেহেদী মুঠোফোনে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাসেলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

ইফতি আদালতকে বলেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি ক্যান্টিনে খেতে যান। মিনিট বিশেক পর ফিরে এসে দেখেন, আবরার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তিনি মেঝেতে শুয়ে আছেন। তিনি তখন আবরারকে ধমক দিয়ে উঠে দাঁড় করান। কয়েকটি চড় মারেন। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মুজাহিদুর রহমান তখন কক্ষে থাকা স্কিপিং রোপ দিয়ে আবরারকে মারেন। ইফতি আবার স্টাম্প দিয়ে আবরারের হাঁটু ও পায়ে আঘাত করেন। তাবাখখারুল তখন চড়-থাপ্পড় মারেন।

ইফতি ঘটনার বর্ণনা দেওয়ার এই পর্যায়ে বলেন, রাত ১১টার দিকে অনিক সরকার আবার কক্ষে আসেন। হঠাৎ অনিক স্টাম্প দিয়ে সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে এলোপাতাড়ি শতাধিক আঘাত করেন। অনিক খুবই অনিয়ন্ত্রিতভাবে আবরারকে মারতে থাকেন। তাঁর মারা দেখে সবাই ভয় পেয়ে যান। আনুমানিক রাত ১২টার পর অনিক আবরারকে মারা থামিয়ে কক্ষের বাইরে যান।

ইফতি বলেছেন, তখন আবরার অসুস্থ হয়ে পড়ে ছিলেন। তিনি জানান, তাঁর শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। তখন আবরারের মাথার নিচে দুটি বালিশ দেন তিনি। এর কিছুক্ষণ পরই আবরার বমি করেন। মুঠোফোনে বিষয়টি অনিককে জানানো হলে তিনি আবরারকে গোসল করিয়ে হাতে-পায়ে মলম লাগিয়ে দিতে বলেন। এ সময় আবরার দ্বিতীয়বার বমি করেন। তখন আবরারের কক্ষ থেকে তাঁর কাপড়চোপড় নিয়ে আসা হয়। তখন মেহেদী আবরারকে দেখে বলেন, ‘ও নাটক করছে’।

ইফতি বলেন, এরপর আবরারকে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে শুইয়ে দেওয়া হয়। এ সময় অমিত খুদে বার্তা পাঠালে তিনি সবকিছু জানতে চান এবং আবরারকে আরও মেরে আরও তথ্য বের করতে বলেন।

আবরারের অবস্থা খুব খারাপ জানালে অমিত তাঁকে হল থেকে বের করে দিতে বলেন। এর কিছুক্ষণ পর মেহেদী ও অনিক ২০০৫ নম্বর কক্ষে আসেন। আবরারকে দেখে তাঁরা বলেন, ‘ও ঠিক আছে।’ এরপর তাঁরা চলে যান।

ইফতি বলেন, এ সময় আবরার আবার বমি করেন। মেহেদী তখন আবরারকে পুলিশের হাতে দেওয়ার জন্য নিচে নামাতে বলেন। ১৭ ব্যাচের ছেলেরা আবরারকে নিচে নামানোর চেষ্টা করেন। ব্যর্থ হলে তোশকসহ আবরারকে ধরে দোতলা ও নিচতলার সিঁড়িতে নামিয়ে রাখেন। তখন আবরার বলছিলেন যে তাঁর খুব খারাপ লাগছে। সাধারণ সম্পাদক রাসেল তখন নিচে নেমে হলের প্রধান ফটকে পুলিশের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় মুনতাসির দৌড়ে এসে বলেন, আবরারের হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। ইফতি তাঁকে মালিশ করতে বলেন। ইসমাইল ও মনির তখন অ্যাম্বুলেন্সে ফোন দেন।

অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় তামিম বাইক নিয়ে বুয়েট মেডিকেলের চিকিৎসক নিয়ে আসেন। চিকিৎসক আসার পরপরই অ্যাম্বুলেন্স আসে। চিকিৎসক সিঁড়িতে আবরারকে দেখে বলেন, ‘ও মারা গেছে।’ পরে ইফতি একটি কক্ষে গিয়ে শুয়ে থাকেন। সেখান থেকে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।

এর আগে গতকাল বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহাকে সবুজবাগ থেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র শামসুল আরেফিন ওরফে রাফাত ও ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মিজানুর রহমানকে গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

(ছবি : বুয়েটের শেরে বাংলা হলের এই কক্ষে আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।)

08/10/2019

আবরার ফাহাদ হত্যার সম্পূর্ণ সিসিটিভি ফুটেজ...শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।
For better quality YouTube link: https://youtu.be/cAbH0yVf5vM

08/10/2019

আমার চোখ বাঁধা, হাতে শেকল, মুখে তালা! 😷
হ্যাঁ, আমিই বাংলাদেশী! 🙂

08/10/2019

বুয়েট ছাত্রলীগের স্বরুপ

রাইসুল আরেফিন

CSE, BUET

--------------------------------------------------------

আমার নিজের দেখা একটা ঘটনা দিয়ে শুরু করি।

আবরারের মত আমিও নটর ডেম থেকে পাস করে বুয়েটে ভর্তি হয়েছিলাম। নটর ডেম কলেজের আমার সেকশানেরই আরেকটা ছেলে আমার সাথেই বুয়েটে এসেছিল। সে বুয়েটে আমার নিজের হলের ছাত্রলীগের সভাপতী জাতীয় কিছু একটা হয়। একদিন অনেক রাতে, হয়তো একটা বা দুটোর সময়; আমি আমার রুমের সামনে দাড়িয়ে আমার আরেক দ্বীনি বন্ধুর সাথে গল্প করছি, এমন সময় সেই ছেলেটির আগমন। আমার রুমের পাশেই ছিল গনরুম। যেসব নতুন ছাত্রদের রুম পেতে দেরি হয়, তারাই গনরুমে আট-দশ জন মিলে থাকে। তো সেই ছেলেটা সেই গনরুমের একটা জুনিওরকে ডেকে বলছিলো, 'মদ-টদ খেতে মন চাইলে আমার রুমে চলে আসিস, বুঝলি?' এই হচ্ছে বুয়েটের ছাত্রলীগের নৈতিক অবস্থা।

আমার কলেজের সেই সহপাঠী মেধাবী তাতে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু কথায় আছে না, দূর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য?

এবার বলি বুয়েটে ছাত্রলীগের কাজ কি।

হলের ভেতর ছাত্রলীগের কাজ হচ্ছে হলের ক্যান্টিনে ফাও খাওয়া। হলের ব্রডবেন্ড কম্পানীর থেকে ফাও নেট কানেকশান নেয়া। যদি ব্রডবেন্ড কোম্পানী ফাও দিতে রাজি না হয় তো তাদের ইন্টারনেটের তার কেটে ফেলা, রাউটার ভেঙ্গে ফেলা। আরেকটা গূরত্বপূর্ন কাজও আছে তাদের। তারা হলের ডাইনিং'এর ম্যানেজার হতে খুবই পছন্দ করে। ডাইনিং'এর ম্যানেজার হয়ে ছাত্রদের টাকা মেরে দেদারসে গরু বা মুরগীর বদলে ডিম খায়িয়ে সেই টাকায় বাইক কিনে স্টেটাস বজায় রাখা তাদের জন্যে অধিকারের পর্যায়ে পরে। ছাত্রলীগের রুমের ভেতর মদ, জুয়া, গাজা এসবের সাপ্লাই আসে সম্ভবত পাশের পলাশি বাজারের থেকে তোলা চাদার টাকায়। তাছাড়া হলের ফাংশনের এরেঞ্জমেন্ট করে তা থেকে টাকা সরানোও তাদের নফল কাজের মধ্যে পড়ে।

আর তাদের অন্যতম বড় কাজ হচ্ছে হলের ছেলেদের শাসন করা। ছেলেরা হঠাৎ অতি ধার্মিক হয়ে গেলে তাদের দূশ্চিন্তা হয়; এই বুঝি সব গেল গেল। আর কাউকে পেটাতে ইচ্ছে করলে ছাত্রলীগের খোয়ার বা রুমে এনে পিটিয়ে আধমরা করে শিবির বলে সেটা হালাল করাতেও তারা সিদ্ধ হস্ত।

এখন কিছু উপদেশ দেই। তোমরা যারা ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে, হলে থাকবে, এদের থেকে একশ হাত দূরে থাকবে। এরা ভালো রুমের লোভ, নানান সু্যোগ সুবিধার (যেমন ফ্রিতে মদ খাওয়া, চাদার ভাগ) লোভ দেখিয়ে ছাত্রদের দলে ভেড়ায়। যদি নিজেকে মানুষ মনে করো এদের থেকে দূরে থাকবে। কথাটা শুধু ছাত্রলীগ না, যে কোন কলুষিত ছাত্র রাজনীতি থেকেই দূরে থাকার চেষ্টা করবে।

আর এদের ভবিষ্যত কেমন হয় শুনবে? এরা সাধারনত বুয়েটে এসে তেমন পড়াশুনা করে না, কোন মতে হয়তো পাশ করে যায়। অনেকে তাও করে না। আর ক্যারিয়ার? এদের কি দেখে চাকরি দিবে? মিছিলে স্লোগান দেয়ার গলার জোর দেখে? আমার কম্পিউটার সাইন্স ডিপার্টমেন্টের একটা ছেলে বুয়েটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছিল। আমার জানামতে এখনো সে প্রাক্টিকালি বেকার। বুয়েটের কম্পিউটার সাইন্সের একটা খুব সাধারন ছাত্রের জন্যে দেশের একটা ভালো চাকরি জোগাড় করা কঠিন কিছু না। অথচ এতো বড় পদধারী হয়েও সে বেকার। কি লাভ হলো এতো সম্পাদক-ফম্পাদক হয়ে?

আমার অফিসের বড়ভাই আমাকে প্রায়ই বুয়েটিয়ানদের সিভি জমা দিতে বলেন, ইঞ্জিনিয়ার পদের জন্যে। প্রতি পোষ্টের জন্যে বেশ ভালো পরিমান সিভিই পাই আমি। সিভিতে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনভাবে যদি জানতে পারি অ্যাপ্লিকেন্ট ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিল, সিভি ডাস্টবিনে ফেলে দিতে এক মুহূর্তও দেরি করি না। ধরে নাও, আমার জায়গা থেকে এটাই আমার প্রতিশোধ।

রাইসুল আরেফিন

11 batch, Computer Science and Engineering, BUET

12/09/2019

CGPA শুনে যখন কেউ বলে, লজ্জাজনক না বিষয়টা? 😆🤣

11/09/2019

ছবিতে যে ছেলেটিকে দেখছেন , ওর একটা ভিডিও গত পরশুদিন ভাইরাল হয়েছিল। বৃষ্টিতে ওর নাচের ভিডিও।
বলতে গেলে পুরো দেশ যেন নিজ নিজ শৈশবে চলে গিয়েছিল। যারা যারাই ভিডিওটি দেখেছে, সবাই বেশ আনন্দ নিয়েই দেখেছে, হয়তো কেউ কেউ নেগেটিভলি নিয়েছে, কিন্তু অধিকাংশ দর্শকই বাহবা দিয়েছেন।

ছেলেটার নাম কাজল। ওর কিন্তু বিন্দু মাত্র ধারণাও ছিলনা, যে এটা ভিডিও হচ্ছে বা এটা ভাইরাল হয়ে যাবে। ইনফ্যাক্ট ও ফেইসবুকে তেমন এক্টিভ ও না। ওকে আমি চিনি প্রায় ২০/২১ বছর ধরে । আমরা এক এলাকায়ই থাকি। আপনারা যদি কাকরাইল, শান্তিনগর, বেইলিরোড , পুরানা পল্টনে থাকেন, তাহলে কাজল কে এক নামে চিনার কথা।

কারণ ওর এমন দুষ্টামি আমরা আগেও দেখেছি। ছেলেটা আমার বন্ধু। শুধু আমার না আমাদের যারা বড় ভাই ছিল , তাদের বন্ধু ও , আবার আমাদের ছোট, ওদের ও বন্ধু। ওর কোন বাছ বিচার নেই, সবার সাথে খুব সরল মনে মিশে যায়। আমি আমার জীবনে কোনদিন দেখিনি কাজল কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করছে। খুব সরল মনের ছেলে ।

সবাই হয়তো সেদিনের ভিডিওটি দেখে ভেবেছে ও বেকার,পাগল বা রাস্তার কোন ছেলে। কিন্তু আপনারা জেনে অবাক হবেন যে কাজল একজন এতিম হয়েও নিজের চেষ্টায় ও একটা লন্ড্রি করেছে, একটা ছোট ফাস্টফুড এর দোকান করেছে। নাইট স্কুলে পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছে। হয়তো ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু করবে।

ও আসলেই আমাদের জেনারেশনের জন্য একটা ইন্সপিরেশন। হয়তো ও লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক না। কিন্তু এখনকার জেনারেশনের অনেক ড্যাম স্মার্ট কুল ডূড দের চেয়ে ভালো। নিজের চেষ্টায় একবারে শুন্য থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত এসেছে।

একবার ও অসুস্থ হয়ে গেলো , হাসপাতালে ভর্তি, অপারেশন করা লাগবে। পুরো এলাকা ওর চিকিৎসার জন্য টাকা উঠাল , জুম্মার মোনাজাতে ওর জন্য দোয়া করা হোল, হাসপাতালে ছোট বড় সবার ভিড়। আল্লাহর রহমতে ও সুস্থ ও হোল। দোয়া করি যাতে ও আরও উন্নতি করুক।

ওর ফাস্ট ফুডের এড্রেস হচ্ছে , বিজয়নগর বটতলা মসজিদের নিচের ফ্লোর , পুরানা পল্টন লাইন । এ কে ফুড । কারো যদি কখনো ওর সাথে দেখা করতে মন চায় এখানে পাবেন।

মূল পোষ্ট - Fahad Ahmed Sikder