Shadhinotar Kotha স্বাধীনতার কথা

  • Home
  • Shadhinotar Kotha স্বাধীনতার কথা

Shadhinotar Kotha স্বাধীনতার কথা Freedom of Speech

07/09/2023

Hundreds of articles praising Bangladeshi government policies apparently by independent experts have appeared in national and international media but the authors have questionable credentials, fake photos, and may not even exist, an AFP investigation has found.

06/09/2023

You are a diplomat but you don't know how to talk

-Begum Khaleda Zia

03/09/2023

আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা কর্মী মন্ত্রীর রাত কেটে ভোর আসে ক্ষমতা হারানোর এক অজানা আশংক।
-------------------
ক্ষমতাসীন আওয়ামী অপশক্তির দিন দ্রুতই ফুরিয়ে আসছে। মনে রাখবেন, আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী-মন্ত্রীর রাত কেটে ভোর আসে ক্ষমতা হারানোর এক অজানা আশংকায়। অপরদিকে গণতন্ত্রকামী প্রতিটি মানুষের রাত কেটে নতুন সূর্যোদয় ঘটে একটি গণতান্ত্রিক ভোরের প্রত্যাশায়। সুতরাং, গণতন্ত্রকামী জনগণের হারানোর কিছু নেই বরং মুক্তিকামী মানুষের বিজয় আসন্ন ইনশা-আল্লাহ।
YouTube link:https://youtu.be/uw-ekzGOQy8
--------------------------------
তারেক রহমান
এক্টিং চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি
১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
লন্ডন

25/08/2023

হাসিনা কন্যা সায়মা ওয়াজেদের মিথ্যাচার প্রকাশ
--------------------------------------------------
World Health Organization (WHO) বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাউথ ইষ্ট বা দক্ষিণ পুর্ব এশিয়া অঞ্চলের ডাইরেক্টর পদ নিতে হাসিনা কন্যা সায়মা ওয়াজেদের মিথ্যাচার প্রকাশ।

22/08/2023

২১শে অগাস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল দেশে ১/১১ সৃষ্টির পাক মহড়া। যা কিনা দেশকে একটা তাবেদারী রাষ্ট্রে পরিণত করার সুদূর প্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ।
- বিএনপির এক্টিং চেয়ারম্যান তারেক রহমান

YouTube Link: https://youtu.be/bUmdDLoZeiU

18/08/2023

রাজধানীর আজিমপুর এলাকা থেকে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৬ নেতাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়.....

17/08/2023

র‍্যাবের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ পুলিশের ডিটেকটিভ ব্র্যাঞ্চ (ডিবি) ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন মানবাধিকার কর্মীরা।

Courtesy: Tom Lantos Human Rights Commission
Link: https://www.youtube.com/watch?v=b03BVr1QTaM

"ভালোবাসা অফুরন্ত"মহান আল্লাহ যিনি আপনাকে সন্মান দিয়েছেন, তিনি অবশ্যই আপনার সম্মান রক্ষা করবেন। আপনি সুস্থ হয়ে উঠুন। আল্...
15/08/2023

"ভালোবাসা অফুরন্ত"
মহান আল্লাহ যিনি আপনাকে সন্মান দিয়েছেন, তিনি অবশ্যই আপনার সম্মান রক্ষা করবেন। আপনি সুস্থ হয়ে উঠুন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াৎ দান করুন। আপনি ভালো থাকলে বাংলাদেশ ভালো থাকে। আপনি খারাপ থাকলে বাংলাদেশ খারাপ থাকে। আপনার সুস্থ হয়ে ফিরে আসার অপেক্ষায় বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ।
শুভ জন্মদিন মমতাময়ী প্রিয় বাংলাদেশ 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰

বেগম খালেদা জিয়া : গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর--------------------------------------------------...
13/08/2023

বেগম খালেদা জিয়া : গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী
-মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
---------------------------------------------------
বেগম খালেদা জিয়া। একটি নামই শুধু নয়-একটি প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মহীয়সী এই মহিলা নিজেকে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছেন। স্বৈরাচার একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের পক্ষে তিনি বছরের পর বছর লড়াই করেছেন, সংগ্রাম করেছেন-জনগণের কাতারে গিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তিনি জনগণকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। রাজপথে সংগ্রাম করেছেন। কারাগারে গেছেন। গৃহে অন্তরীণ থেকেছেন। নিজ বাড়ি থেকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে উচ্ছেদ হয়েছেন। সন্তানেরা মিথ্যা অভিযোগ, মিথ্যা মামলায় জড়িত হয়ে-রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে অভিযুক্ত হয়েছেন। নির্যাতিত হয়েছেন। চিকিৎসার কারণে দীর্ঘকাল বিদেশে অবস্থান করেছেন। সব কিছুকে উপেক্ষা করে দেশের জন্য দেশের মানুষের জন্য, গনতন্ত্রের জন্য, জন মানুষের মৌলিক অধিকার জন্য। অথনৈতিক মুক্তির জন্য এই নেতা নিজস্ব সুখ- স্বাচ্ছন্দ ব্যক্তিগত স্নেহ মমতাকে উপেক্ষা করে কাজ চলেছেন নিরন্তর। দিনের পর দিন দীর্ঘ সময় জনগণের সংগে তাঁর পথ চলা। দেশের স্বার্থ তার কাছে সবচেয়ে বড়। আর এই সংগ্রামের মধ্য দিয়েই অর্জন করেছেন গণতন্ত্রের বিজয়। প্রতিষ্ঠ করেছেন সংসদীয় গণতন্ত্র। মানুষের অধিকার । এই অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়েই অর্জন করেছেন বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্বয়ম্ভর করার চলমান সাফল্য আর সে জন্যেই এই দেশের মানুষ তাঁকে দেশ নেত্রী বলে সম্বোধন করেন।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া একজন গৃহবধূ ছিলেন। স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মক্তিযোদ্ধা, আধুনিক বাংলাদেশের রুপকার বহুদলীয় গণতন্ত্রের পূনঃপ্রবর্তক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান-এর সহধর্মিণী ছিলেন তিনি। জিয়ার শাহাদৎ বরণের পরে এই গৃহবধূ বিএনপি -এর হাল ধরেছিলেন খুব দুঃসময়। স্বৈরাচার এরশাদ যখন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছেন। বিএনপিকে ভেংগে ফেলার জন্য সব রকম অপকৌশল অবলম্বন করেছেন যখন রাজনীতিতে একেবারে এই নেতা হাঁটি-হাঁটি পা-পা করে এগিয়েছেন। গুটিয়েছেন নিজের দলকে। রাজনীতি বুঝেছেন। স্বৈরশাসনের অবসানের জন্য টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া ছুটে বেড়িয়েছেন। গণতন্ত্রেরগান গেয়ে জাগিয়ে তুলেছেন বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে। গ্রামে গ্রামান্তরে। দীর্ঘ ৯ বছর সংগ্রাম করেছেন রাজপথে। কখনও গৃহে অভ্যন্তীণ রাখা হয়েছে। কখনও তার সভা ভেংগে দেয়া হয়েছে গুলি ও পুলিশ দিয়ে। কখনও টিয়ার গ্যাসে আচ্ছন্ন হয়েছেন তিনি। তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে- নির্যাতিত করা হয়েছে। এমনকি হত্যা করা হয়েছে। তাঁকে দমাতে পারেনি কোন কিছু। কোন লোভ, অত্যাচার নির্যাতন তাঁকে দমাতে পারে নি। আপসহীনভাবে চুড়ান্ত লড়াইয়ে বিজয়ী না হওয়া পর্যন্ত লড়েছেন। জনগণকে সংগে নিয়ে বিজয় অর্জন করেছেন। স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছেন। এই বিজয় ছিল অভূতপূর্ব। এই বিজয় ছিল আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের বিজয়। এরপর জনগণের অকুন্ঠ ভালোবাসা নিয়ে ১৯৯১-এর নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করেছেন। সংসদীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন করেছেন। ফিরিয়ে দিয়েছেন মানুষের মৌলিক অধিকার। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা। মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছেন। গণতন্ত্রকে তার নির্দিষ্ট পথে চলতে দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছেন।
অর্থনীতির চাকাকে সচল করার জন্য অর্থনৈতিক সংস্কারের কাজ করেছেন। মূল্য সংযোজন কর প্রবর্তন, বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ব্যক্তি মালিকানায় বিনিয়োগের সুযোগ বৃদ্ধি করা, শিল্প ঋণ সহজতর করা- বিশেষায়িত শিল্প এলাকা নির্মাণ- শিল্প-বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন।
কৃষিতে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ৫০০০ টাকা পর্যন্ত কৃষি ঋণের সুদ-আসল মওকুফ করেছেন। ১০,০০০টাকার সুদ মুওকুফ করেছেন। কৃষি ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি করেছেন। কৃষি গবেষণার পরিমাণ বৃদ্ধি করেছেন। বীজ, সার সেচ সহজলভ্য করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছেন।
শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছিল। বিশেষ করে নারী শিক্ষায় ও প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। বিনা খরচে নারী শিক্ষার কর্মসূচি বেগম জিয়া শুরু করেন। এই কর্মসূচি বাংলাদেশের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছে।
স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস পাওয়া-মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস পাওয়া, গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়া এ সবই বেগম জিয়ার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বেও সুফল।
বেগম জিয়া তিন বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। জনগণের মতামতের ভিত্তিতে। কখনো নির্বাচনে পরাজিত হননি। এদেশের মানুষের মনের মণিকোঠায় তাঁর অবস্থান। তাঁর প্রজ্ঞাসম্পন্ন নেতৃত্বের কারণে বাংরাদেশকে তুলনা করা হয়েছে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বসবৎমরহম ঞরমবৎ হিসেবে।
আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশকে চিহ্নিত করেছিল সম্ভাবনাময় একটি অর্থনীতি হিসেবে।
একটি মুসলিম প্রধান দেশে হিসেবে বাংলাদেশ উঠে আসছিল একটি আধুনিক উদারপন্থী গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের দীর্ঘতম সময় বেগম জিয়া তার প্রজ্ঞা, অধ্যাবসায়, পরিশ্রম, নিষ্ঠা এবং ঐকান্তিকতার সঙ্গে প্রভাব বিস্তার করেছেন। বিগত শতকের আশির দশকের প্রথম থেকেই রাজনীতিতে তার গুরুত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে। শহীদ জিয়ার রাজনীতিকে তিনি ধারণ করেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে তিনি অবিচল। গণতন্ত্রকে রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিরামহীন সংগ্রাম করছেন। অর্থনীতিকে সচল রাখা উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তাঁর নেতৃত্ব বাংলাদেশকে ভিন্ন রূপ দিয়েছে।
দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা সেখানেই আঘাত করেছে। জিয়া পরিবারকে সেজন্যেই আঘাত করা হয়েছে। স্বাধীন, স্বকীয় রাজনীতি ধারণ করেন বেগম জিয়া। বেগম জিয়া গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চান। একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তৈরি করতে চান। তারেক রহমান সেই রাজনীতিকেই ধারণ করেন। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও স্বাধীন মুক্ত অর্থনীতির এই নেতৃত্ব যেন মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে সেই কারণেই ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি একটি অবৈধ, অসাংবিধানিক সরকার আঘাত হানে বাংলাদেশের অস্তিত্বে। বেগম জিয়া, তারেক রহমান, আরাফাত রহমানসহ বিএনপি-এর অসংখ্যা নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। মামলা করা হয়। বেগম জিয়া অন্তরীণ থাকা অবস্থায় আর একটি লড়াই শুরু করেন। যত দিন গৃহবন্দী ছিলেন সেল ফোনের মাধ্যমে দলের তৃনমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দলের যোগাযোগ রেখে দলকে বাঁচিয়ে রাখেন তথাকথিত সংস্কার পন্থীদের ষড়যন্ত্র হতে। এরপর কারাগারে গিয়ে নীরব সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শুরু করেন সেই অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম। জরুরি অবস্থা তুলে নির্বাচনের দাবি তোলেন।
এবং সরকারকে বাধ্য করেন রাজবন্দীদের মুক্তি দিতে এবং নির্বাচন ঘোষণা করতে। দৃঢ়চিত্তে ঘোষণা করেন জরুরি অবস্থা তুলে না নিলে নির্বাচনে যাবেন না। তারা বাধ্য হয় নির্বাচনের পূর্বে জরুরি অবস্থা তুলে নিতে।
দলের নিপর্যস্ত অবস্থায়ও শুধু গণতন্ত্রের বৃহত্তর স্বার্থে তিনি নির্বাচনে যান।
নির্বাচনের ফলাফল তাঁর পূর্বেই জানা ছিল। শুধু একটি অনির্বাচিত অবৈধ সরকারের চেয়ে নির্বাচিত সরকার শ্রেয় এই নীতিতে তিনি নির্বাচনে যান এবং নীল নকশার নির্বাচনের ফলাফল মেনে সংসদে যোগ দেন।
বেগম জিয়া শুরু থেকেই সরকারকে সহযোগিতা করতে চেয়েছেন। গণতন্ত্রের স্বার্থে। দেশের স্বার্থে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে তিনি সত্যিকার অর্থেই গণতন্ত্রের একজন অতন্দ্র প্রহরী। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার দেশনেত্রীর এই সহযোগিতার হাত গ্রহণ করেনি। উপরন্তু শুরু থেকেই চরম বৈরী এবং প্রতিহংসাপরায়ণ হয়ে জিয়া পরিবার ও বিএনপি-এর উপর চড়াও হয়ে সে। পুরোনো মিথ্যা মামলাগুলো চালু করে। ৪০ বছরের নিজস্ব বাড়ি থেকে বেগম জিয়াকে জোরপূর্বক বেআইনিভাবে উচ্ছেদ করে। আরাফাত রহমানকে বেআইনিভাবে সাজা দেয়, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কোনো মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ জোগাড় করতে না পেরে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিতে থাকে এবং সর্বশেষ ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় ৭ বৎসর পর তাঁকে জড়িয়ে চার্জশীট প্রদান করে। তারেক রহমান আরাফাত রহমান বিদেশে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারেক রহমান পঙ্গু হয়ে যাওয়ার মতো অসুস্থ। শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে আওয়ামী লীগ ব্রুট মেজরিটির জোরে এই ব্রুট অত্যাচার নির্যাতন করছে।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগ একে একে রাষ্ট্রের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করছে-পার্লামেন্টকে একদলীয় অকার্যকর পার্লামেন্টে পরিণত করেছে। বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ দলীয়করণ করে ধ্বংস করছে।
প্রশাসন দলীয়করণ সম্পন্ন করেছে। নির্বাচন কমিশন আস্থাহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করছে।
সন্ত্রাস, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, হত্যা, খুন, নির্যাতন, মামলা, হামলায় মানুষের জীবন দুঃসহ করে তুলেছে। সর্বশেষ আঘাত করেছে সংবিধানকে। সংশোধনী ও পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে গণতন্ত্রের মূল বিষয়গুলোকে বাদ দিয়ে একদলীয় শাসন পুনরায় প্রবর্তনের লক্ষ্যে পঞ্চদশ সংশোধনী বিরোধী দলের অনুপস্থিতির মধ্য দিয়ে পাস করিয়ে নিয়েছে। আর তার পরেই শুরু করেছে বিরোধী দলের ওপরে নির্মম নির্যাতন ও নিপীড়ন। দমননীতির মধ্য দিয়ে একদলীয় শাসন বাকশাল কায়েম করার লক্ষ্যে তারা এগোচ্ছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া রুখে দাঁড়িয়েছেন এই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। তিনি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন সংবিধানের এই সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিকে চরমভাবে আঘাত হানা হয়েছে অন্যদিকে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ তাদের শাসন পাকাপোক্ত করার জন্য দলীয় সরকারের মাধ্যমে নির্বাচনের বিধান রাখছে। বেগম জিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেছেন যে, তিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন। ভবিষ্যতেও গণতন্ত্র রক্ষার জন্য তিনি যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত রয়েছেন। দেশের সকল দেশপ্রেমিক গণতন্ত্রকামী মানুষকে তিনি এই লড়াই-এ শরিক হওয়ায় আহ্বান জানিয়েছেন।
বেগম জিয়া স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতীক-গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী। সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার একজন কারিগর। সমস্ত জাতি আজ তাঁর নেতৃত্বের অপেক্ষায়। মুক্তি চায় এই দুঃশাসন হতে। মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায়। একটি গণতান্ত্রিক, আধুনিক, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই। বেগম জিয়া বেঁচে থাকুন দীর্ঘদিন, এই প্রার্থনা করি।
লেখক: মহাসচিব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি

13/08/2023
Need annihilation...
27/07/2023

Need annihilation...

17/04/2022

রোববার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে সভাকক্ষে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও ‘সংবাদ শিরোনামে বঙ্....

17/04/2022

স্বাধীনতার কথা ডেস্কঃ ইসরায়েল বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা সামরিক আদালতে শিশুদের বিচার করে থাকে। প্রায়শই যেখানে .....

পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতালে ‘বাংলাদেশের সরকারি’ ওষুধ, নানা প্রশ্নআন্তর্জাতিক ডেস্ক| আপডেট : ০৬ এপ্রিল ২০২২, ০৯:৫৯ পশ্চ...
06/04/2022

পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতালে ‘বাংলাদেশের সরকারি’ ওষুধ, নানা প্রশ্ন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক| আপডেট : ০৬ এপ্রিল ২০২২, ০৯:৫৯

পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে রোগীদের বাংলাদেশের সরকারি ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার আনন্দবাজার অনলাইনে এই প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এর পর নড়েচড়ে বসে স্বাস্থ্য ভবন। বুধবারও বিষয়টি নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আনন্দবাজার অনলাইন। এসব প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মেদিনীপুরের সরকারি হাসপাতাল থেকে সরবরাহ করা ‘বাংলাদেশের সরকারি’ ওষুধের মোড়কে উৎপাদন ও মেয়াদের তারিখ উল্লেখ নেই। কীভাবে এই ওষুধ দেশটির সরকারি স্টোরে ঢুকল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা প্রশাসন সূত্র বলছে, কলকাতার সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর থেকে এই ওষুধ পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে পৌঁছেছিল। সেই স্টোর কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট চেয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবন। মঙ্গলবার রাতে এমন দাবি করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী। খবর আনন্দবাজারের।

আনন্দবাজার অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে বহির্বিভাগে ডাক্তার দেখানোর পর প্রেসক্রিপশনে লেখা অনেক ওষুধই সরকারি হাসপাতাল থেকে দেওয়া হয় রোগীদের। সেভাবেই কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল থেকে বেশ কয়েক জন রোগী ডক্সিসাইক্লিন ক্যাপসুল নামে একটি ওষুধ পান। সেই ওষুধ হাতে পেয়েই চমকে ওঠেন তারা। ওষুধের গায়ে বাংলায় লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ, ক্রয় বিক্রয় আইনত দণ্ডনীয়’। এমনকি, ওই ওষুধ তৈরি এবং মেয়াদ উত্তীর্ণের কোনো তারিখ মোড়কের গায়ে লেখা ছিল না। এর পরেই ওই ওষুধ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। বাংলাদেশ সরকারের ওষুধ কীভাবে এ রাজ্যের হাসপাতালে সরকারিভাবে বিতরণ করা হচ্ছে, তা নিয়েও আলোচনা শুরু হয়।

এদিকে বাংলাদেশ সরকারের ওষুধ কীভাবে পশ্চিমবঙ্গে গেল, কীভাবেই বা তা সরকারি হাসপাতালে পৌঁছল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। এমন ঘটনা আগে কখনও শোনেননি বলে দাবি করেন দক্ষিণ কাঁথির বিজেপি বিধায়ক অরূপ দাস। তার বক্তব্য, ‘ভারতে উৎপাদিত ওষুধের পরিবর্তে আচমকা বাংলাদেশের তৈরি ওষুধ কেন আনা হয়েছে তা আমাদের জানা প্রয়োজন। তা ছাড়া এই ওষুধের উৎপাদন বা মেয়াদের তারিখ কেন উল্লেখ নেই, তা নিয়েও প্রশ্ন জাগছে। ইতিমধ্যে কাঁথি হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওগুলি সরকারিভাবে সাপ্লাই হয়েছে।’

এই ওষুধ বাংলাদেশ থেকে কোন পথে ভারতে গেল, তা নিয়ে তদন্তের দাবি জানান তিনি।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে মুখ খুলতে না চাইলেও জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কলকাতার সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর থেকে বাংলাদেশ সরকারের ওই ওষুধগুলো সরবরাহ করা হয়েছিল। কিন্তু কোথা থেকে ওই ওষুধ স্টোরে এসেছিল তার খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানিয়েছেন। তার কথায়, ‘আমরা জানতে পেরেছি ওই ওষুধ কেন্দ্রীয় মেডিক্যাল স্টোর থেকে কাঁথির হাসপাতালে গিয়েছিল। এর উৎস খোঁজার চেষ্টা করছি।’

জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, তমলুক জেলা সদর হাসপাতালের মূল স্টোর থেকে বাংলাদেশি ওষুধ কাঁথি হাসপাতালে সরবরাহ করা হয়েছে। জেলা স্টোরে ওষুধগুলো এসেছিল কলকাতার সেন্ট্রাল স্টোর থেকে। স্বাস্থ্য দফতরের ওই সূত্র জানিয়েছে, করোনাকালে আপৎকালীন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ থেকে কিছু ওষুধ রাজ্যে এসেছিল। তবে পরবর্তীকালে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানি হয়েছে কিনা, সে বিষয়ে কারো স্পষ্ট ধারণা নেই। তাই কাঁথির সরকারি হাসপাতালের ওষুধের ভাণ্ডারে সেই সময় আনা পুরনো ওষুধ পৌঁছেছে কিনা, তা নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে।

জেলা স্তরেও এই বিষয় খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা প্রশাসক পূর্ণেন্দুকুমার মাজি। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নজরে আসার পর প্রাথমিকভাবে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, কলকাতার সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর থেকে ওই ওষুধগুলো এসেছিল। তবে আসলে কী ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখার জন্য জেলার ডেপুটি মুখ্য স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্তের রিপোর্ট হাতে আসার পরেই পরিষ্কার হবে, ওষুধগুলো নিয়ে কোনও সমস্যা রয়েছে কিনা। তার আগে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না।’

বছরে ৪০০০ খুন: পুলিশের ওয়েবসাইটে অপরাধের তথ্য প্রকাশ বন্ধপ্রকাশঃ মার্চ ২৯, ২০২২স্বাধীনতার কথা ডেস্ক রিপোর্টঃ আওয়ামী লীগ ...
29/03/2022

বছরে ৪০০০ খুন: পুলিশের ওয়েবসাইটে অপরাধের তথ্য প্রকাশ বন্ধ
প্রকাশঃ মার্চ ২৯, ২০২২

স্বাধীনতার কথা ডেস্ক রিপোর্টঃ আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু এবং কলেজ ছাত্রী প্রীতি হত্যাকাণ্ডের পর খুন হয়েছেন “গরিবের ডাক্তার” বলে পরিচিত ডেন্টিস্ট আহমেদ মাহী বুলবুল। রোববার একই দিনে একজন গৃহবধুও খুন হয়েছেন। ঢাকার বাইরেও ওই দিন খুনের ঘটনা ঘটেছে।

প্রশ্ন উঠেছে হঠাৎ করেই কি হত্যাসহ অপরাধ ঢাকাসহ সারাদেশে বেড়ে গেছে, না ক্রমাগত বাড়ছে। আওয়ামী লীগ নেতা হত্যাকাণ্ডের কারণেই কি বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় আসছে?

এদিকে পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েবসাইটে ২০১৯ সাল থেকে হত্যাসহ অপরাধের তথ্য প্রকাশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যা নিয়ে পুলিশের সাবেক একজন আইজিপিসহ অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন।

তথ্য কী বলছে?

ব্যক্তি উদ্যোগে পাওয়া পুলিশের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বছরে ঢাকায় গড়ে ২৫০টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আর সারাদেশে কম বেশি চার হাজার।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) হিসাব বলছে গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজধানীতে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে ১২টি। তার আগে জানুয়ারি মাসে নয়টি। বছর হিসেবে দেখা যায় ২০২১ সালে ঢাকায় ১৬৬টি এবং ২০২০ সালে ২১৯টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

রাজধানীতে ২০০৮ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৪ বছরে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তিন হাজার ৩৭৫টি, গড়ে প্রতিবছর ২৪১টি।

এই তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনা কখনো সামান্য কমে আবার আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে। কোনো স্পর্শকাতর বা আলোচিত হত্যাকাণ্ড ঘটলে তখন তা আলোচনায় আসে। পুলিশের তৎপরতা বাড়ে। সংবাদমাধ্যমে আসে। কিছুদিন পর আবার চুপ।

ঢাকায় অন্য অপরাধ:

অন্যান্য অপরাধের চিত্র বিশ্লেষণ করলে একই অবস্থা দেখা যায়। তবে অপরাধের ধরনে পরিবর্তন এসেছে৷ কিশোরদের অপরাধে জড়িয়ে পড়ার প্রবণতা বেড়েছে। সবচেয়ে আলোচিত এবং নাগরিকদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টিকারী একটি অপরাধ হলো ছিনতাই।

২০০৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ১৪ বছরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ঢাকা শহরে মামলা হয়েছে তিন হাজার হাজার ৯৫৫টি। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে মামলা হয়েছে ৪৩টি।

ডিএমপির হিসাব মেনে নিলেও স্পষ্ট যে ২০১৯ সালের তুলনায় গত দুই বছরে ছিনতাই বেড়েছে। তবে ছিনতাইয়ের এই হিসাব গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ ভুক্তভোগীদের বড় একটি অংশ ছিনতাই মামলা করতে থানায় যান না ভোগান্তিসহ নানা কারণে। আর নানা কারণে থানা ছিনতাইয়ের মামলা নিতে চায় না বলে অভিযোগ আছে।

সারাদেশে হত্যাকাণ্ড কত?

সারাদেশে বছরে কত হত্যাকাণ্ড হয়? পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েব সাইটে ২০১৮ সালের পর আর কোনো পূর্ণাঙ্গ তথ্য নেই। ২০১৯ সালের আংশিক তথ্য আছে। এর পর আর নেই। তাতে দেখা যায় ২০১৫ সালে সারাদেশে হত্যাকাণ্ড হয়েছে চার হাজার ৩৩৫টি। ২০১৬ সালে তিন হাজার ৫৯১টি, ২০১৭ সালে তিন হাজার ৫৪৯টি, ২১৮ সালে তিন হাজার ৮৩০টি। আর ২০১৯ সালে পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েবসাইটে মোট হত্যাকাণ্ডের কথা লেখা আছে ৩৫১টি। অথচ ডিএমপির হিসাব বলছে ২০১৯ সালে ঢাকা শুধু ঢাকা শহরেই ২১৯টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বছরে হত্যাসহ নানা অপরাধে প্রায় দুই লাখ মামলা হয়।

নানা পর্যায়ে কথা বলা জানা গেছে পুলিশ সদর দপ্তর ২০১৯ সাল থেকে অপরাধের তথ্য ওয়েবসাইটে দিচ্ছে না।

এনিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) মো. কামরুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে বলেন,”নতুন ওয়েবসাইট করার পর ২০১৯ সাল থেকে অপরাধের তথ্য দেয়া বন্ধ আছে। তথ্যের প্রয়োজন হলে আমাদের কাছে চাইতে হবে। ফিজিক্যালি এসে নিতে হবে।”

এই সময়ে হত্যাকাণ্ডসহ নানা অপরাধ পরিস্থিতি কেমন জানতে চাইলে তিনি বলেন,”অপরাধ বাড়ছে না কি কমছে , ট্রেন্ড কী তা তো তথ্য বিশ্লেষণ করা ছাড়া আমি বলতে পারব না। অন্ততঃ সর্বশেষ তিনমাসের তথ্য তো লাগাবে বিশ্লেষণ করতে।”

অপরাধ কি বাড়ছে?

মানবাধিকার কর্মী এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক নূর খান মনে করেন,”অপরাধ যে বাড়ছে তা যেমন নয়, তেমনি কমছেও না। তবে এটা আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। আলোচনায় না আসলে অপরাধ নিয়ে কথাও হয়না। ঢাকায় আওয়ামী লীগ নেতা বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশ্যে খুন হওয়ায় এটা আলোচনায় এসেছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তারা মনে করছেন নেতার যদি এই অবস্থা হয় তাহলে সাধারণ মানুষের কী হবে। সেখানে একজন নিরীহ ছাত্রীও খুন হয়েছেন। একইভাবে নৃশংসভাবে খুন হলে বা কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তি খুন হলে আলোচনা হয়।”

অপরাধ না কমার কারণ হিসেবে তিনি বলেন,”বিচার না হওয়ায় অপরাধ কমছে না। অপরাধীর বিচার হলে আর আইনের আওতায় আনা গেলে এই পরিস্থিতি হত না। বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসছে না।”

আর সাবেক আইজিপি শহীদুল হক বলেন,”দুই দিনে ঢাকায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ চারটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও হঠাৎ এই পরিস্থিতির কারণে অবনতি ঘটেছে। এর পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে। কিন্তু পুলিশের কাজ হলো দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা। সেটা করা গেলে মানুষের মনে স্বস্তি ফিরে আসবে। আওয়ামী লীগ নেতাকে যে গুলি করেছে পুলিশ তাকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে। এটা ভালো। এই ধারা অব্যাহত রাখা প্রয়েযাজন।”

অপরাধের তথ্য বন্ধ করা ঠিক হয়নি:

অন্য দিকে পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েবসাইটে অপরাধের তথ্য প্রকাশ বন্ধের সমালোচনা করেন সাবেক আইজিপি। তিনি বলেন,”আমরা এটা চালু করেছিলাম বাস্তব চিত্র জানাতে। এটা বন্ধ করা ঠিক হয়নি। অ্যামেরিকাসহ পৃথিবীর সবদেশেই তথ্য প্রকাশ করা হয়। আর তথ্য অধিকার আইনেও তথ্য পাওয়ার অধিকার আছে। এতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়। এটা বন্ধ করায় বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।‘‘

সুত্রঃdw.com

29/03/2022
খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আসল সম্মানি লোক: রেজা কিবরিয়া22 Mar, 2022খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের আসল সম্মানি লোক বলে মন্তব্য করে...
22/03/2022

খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আসল সম্মানি লোক: রেজা কিবরিয়া
22 Mar, 2022

খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের আসল সম্মানি লোক বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া।

গণতন্ত্রের জন্য খালেদা জিয়ার সাহসিকতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সাহসের সঙ্গে এতো বছর যুদ্ধ করছেন, উনাকে দেখে সবসময় আমার একটা অনুপ্রেরণা হয় যে, এতো সাহস এই মানুষটির মধ্যে। এটাতে আমি আশ্বস্থ হই। উনি আসল সম্মানি লোক বাংলাদেশের। আমি আশা করি, এই সম্মানটা কোনো মানুষের কেড়ে নেয়ার সুযোগ নেই।

সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা ও আজকের বাংলাদেশ এবং চলমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘আপনারা (মুক্তিযোদ্ধারা) যে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন একাত্তরে, সেই স্বাধীনতাটা আর নেই এদেশে। এটা মুক্ত দেশ না। এখন নতুন একটা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এসেছে এই দেশে। সেটাতে আপনারা সবাই অংশগ্রহন করবেন। ইনশাল্লাহ যদি আল্লাহ আমাকে সুযোগ দেয় আমিও থাকবো সেই যুদ্ধে।’

তিনি বলেন,‘ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই জালেম সরকারকে আমাদের সরাতে হবে। আমাদের গণঅধিকার পরিষদের উদ্দেশ্য মানুষের অধিকার ফেরত দেয়া একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। আমরা মোটামুটি একই জিনিস চাই। অন্য ব্যাপারে মতবিরোধী থাকতে পারে তবে এই সরকারকে যেতে হবে এবং একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই-এই ব্যাপারে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই।’

উৎসঃ jugantor

"পরিবর্তনের জন্য দরকার- তারেক রহমানের  সরকার"-এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীসিনিয়র যুগ্ম মহাসচিববাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএ...
20/03/2022

"পরিবর্তনের জন্য দরকার- তারেক রহমানের সরকার"
-এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী
সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি।

বিএনপির প্রধানমন্ত্রী কে হবে না ভেবে আ.লীগের সভাপতি কে হবে ভাবেন: রিজভী20 Mar, 2022বিএনপির প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? প্রধান...
20/03/2022

বিএনপির প্রধানমন্ত্রী কে হবে না ভেবে আ.লীগের সভাপতি কে হবে ভাবেন: রিজভী
20 Mar, 2022

বিএনপির প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করা প্রশ্নের জবাবে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপির প্রধানমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে তার খুব আফসোস, খুব টেনশনে আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু বিএনপির প্রধানমন্ত্রী তো আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিএনপির সরকার চালাবে তারা। আপনি বরং নিজের ঘর সামলান, আপনার পরে আওয়ামী লীগের সভাপতি হবে কে হবে সেটা ভাবুন।

রবিবার বেলা ১২টার দিকে বরিশাল মহানগর বিএনপির আয়োজনে নগরের ৩০টি ওয়ার্ডে নতুন কমিটি গঠনের লক্ষ্যে তথ্য সংগ্রহ ফরম বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘যে আওয়ামী লীগ খুন, গুম হত্যা করেছে, এই ১০ বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা পাচার করে বেগমগঞ্জ গড়ে তুলেছে দ্বিতীয় হোম করেছে মালয়েশিয়ায়। আপনাদের অন্যায়-দুনীতি নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াবেন কীভাবে? তখন কে আপনাদের নেতৃত্ব দেবে? এটা আগে চিন্তা করেন।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতা নেওয়া থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ১২-১৩ বছরে দাম বাড়তে পারে দুই তৃতীয়াংশ। কিন্তু প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ, ১০০ শতাংশ, ৮০, ১৪৪ এবং ২৬৪ শতাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এটাই হচ্ছে শেখ হাসিনার উন্নয়ন। বিদ্যুতের দাম ৯০ শতাংশ, গ্যাসের দাম ১৪৪ শতাংশ, পানির দাম ২৬৪ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এর কারণ এই সরকারের জনগণের প্রতি কোনো মায়াদয়া নেই।’

তিনি আরো বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিন বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী, তাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে। আপনার যদি সাহস থাকে তবে একটি স্বচ্ছ নির্বাচন দিন। তার পর দেখা যেত জনগণ কাকে ভোট দেয় আর কাকে চায়।’

বরিশাল মহানগর বিএনপি আহ্বায়ক মো. মনিরুজ্জামান খান ফারুকের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির জাহিদের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মেজবা উদ্দিন ফরহাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহ, ঢাকা বিভাগীয় টিম প্রধান জাকির হোসেন নান্নু, যুবদল বরিশাল বিভাগীয় টিম প্রধান মোনায়েম মুন্না, মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আলী হায়দার বাবুল, জেলা দক্ষিণ বিএনপি আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান নান্ট, জেলা সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট আকতার হোসেন মেবুল, মহানগর সদস্য আ ন ম সাইফুল ইসলাম আজিম প্রমুখ।

18/03/2022
18/03/2022

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shadhinotar Kotha স্বাধীনতার কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share