Way of Parenting

  • Home
  • Way of Parenting

Way of Parenting আপনার সন্তান, আপনার দ্বায়িত্ব।

শিশুরা ছোট ছোট বিষয়ে কষ্ট পায়। কিন্তু তা আমাদের কাছে তুচ্ছ মনে হলেও তা বাচ্চাদের কাছে তুচ্ছ নয়। তাই ছোট ছোট কষ্টতেও আগলে...
17/11/2024

শিশুরা ছোট ছোট বিষয়ে কষ্ট পায়। কিন্তু তা আমাদের কাছে তুচ্ছ মনে হলেও তা বাচ্চাদের কাছে তুচ্ছ নয়। তাই ছোট ছোট কষ্টতেও আগলে রাখুন।

11/11/2024

প্যারেন্টিং কি শেখার বিষয়?

প্যারেন্টিং এর কোনো সিলেবাস নেই। আমরা প্রত্যেকেই যার যার understanding থেকেই প্যারেন্টিংটা করে থাকি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা যেভাবে বড় হয়েছি, তারই একটি প্রতিফলন আমাদের প্যারেন্টিং এ দেখা যায়।

একটা সময় ছিলো যখন আমরা মনে করতাম প্যারেন্টিং এ শেখার কিছু নেই। আমরা যখন মা-বাবা হবো, তখন আপনা-আপনি বুঝে যাবো কীভাবে একটি শিশুকে বড় করতে হয়। প্যারেন্টিং নিয়ে আমরা কেবল তখনি চিন্তা করি, যখন আমাদের সন্তান পরিবারে কোন ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ শুরু করে। হয়তো রাগ করছে, জিদ করছে, পড়তে চাচ্ছে না বা খেতে চাচ্ছে না। যখন আমরা শিশুটিকে নিয়মানুবর্তিতার ভিতরে আনতে পারি না, তখন আমাদের উপলব্ধি হয় যে, কোন নিয়ম বা কোর্স থাকলে ভালো হতো, যা শিখে আমি বাচ্চাটাকে ঠিক করতে পারতাম।

বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোতে প্যারেন্টিং নিয়ে কোর্চ করানো হয়। যেটা আমাদের দেশে দেখাই যায় না। তবে এখন অনেক ভালো ভালো লেখকের প্যারেন্টিং নিয়ে লেখা বই পাওয়া যায়। সেগুলো অনেক উপকারী। হাতে গোনা কিছু সেমিনার হয় প্যারেন্টিং বিষয় নিয়ে সেগুলোও অনেক হেল্পফুল। চাইলে বই বা সেমিনার থেকে প্যারেন্টিং বিষয়ে সাহায্য নিতে পারেন।



02/11/2024

শিশুর আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর উপায়-

ছোটবেলায় আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠলে ভবিষ্যতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

বকা-ঝকা নয়, বরং শিশুর ভবিষ্যত গঠন, সুখ, সুস্থতা ও সফলতা নিশ্চিত করতে ছোটবেলা থেকেই আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালানো উচিত।

আত্মবিশ্বাসী শিশুরা জীবনের যে কোনো সমস্যা সহজে খাপ খাওয়াতে পারে ও সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এছাড়াও যে কোন চ্যালেঞ্জ গ্রহণে তারা পিছ পা হয় না।

শিশুরা নিজেদের মূল্য ও মান সম্পর্কে অবগত থাকলে তারা আরও বেশি নিজেদের বিকশিত করতে পারে।

👉ভুল নিয়ে তিরস্কার না করা:
ভুল সবাই করে থাকে, এটা দোষের কিছু নয়। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া। শিশুরা কোনো ভুল করলে তা নিয়ে তিরস্কার না করে বরং সেটা ধরিয়ে দিন এবং ভবিষ্যতে তা যেন না করে সেদিকে উৎসাহিত করুন।

👉নতুন কিছু করতে উৎসাহ দিন:
সব শিশুরই কোনো না কোনো দক্ষতা থাকতে পারে। সে যে বিষয়ে ভালো তার প্রতি আরও শ্রম ও শক্তি বিনিয়োগের পাশাপাশি নতুন কিছু করতে বা শিখতে উৎসাহ দিন। নতুন কিছু শেখা শিশুর মাঝে আত্মপ্রত্যয় আরও বাড়াতে এবং আত্মবিশ্বাসী হতে সহায়তা করবে.

👉নতুন কিছু করতে উৎসাহ দিন:
সব শিশুরই কোনো না কোনো দক্ষতা থাকতে পারে। সে যে বিষয়ে ভালো তার প্রতি আরও শ্রম ও শক্তি বিনিয়োগের পাশাপাশি নতুন কিছু করতে বা শিখতে উৎসাহ দিন। নতুন কিছু শেখা শিশুর মাঝে আত্মপ্রত্যয় আরও বাড়াতে এবং আত্মবিশ্বাসী হতে সহায়তা করবে।

👉লক্ষ্য নির্দিষ্ট করা:
শিশুকে ছোট ও বাস্তবিক লক্ষ নির্বাচনে সাহায্য করুন। লক্ষ্যপূরণে তাকে উৎসাহ দিন। এতে সে তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে এবং পরে আরও ভালো করার উপায় খুঁজে বের করতে পারবে।

👉প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো:
শিশুর যেন কোনো কাজের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানান। এতে সে কাজ করতে আরও বেশি আগ্রহী হবে ও তার মাঝে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। প্রচেষ্টার প্রশংসা শিশুকে অনেকদিন এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।

👉শিশুর সমস্যা তাকেই খুঁজে বের করতে দিন:
সব বাবা-মা তার সন্তানকে সমস্যা থেকে আগলে রাখতে চান। তবে মাঝে মধ্য শিশুকেই তার সমস্যা খুঁজে বের করতে ও তা সমাধান করতে দিন। এটা তাদের আত্মনির্ভরশীল করতে ও নিজের প্রতি বিশ্বাস বাড়াতেও সহযোগিতা করবে।

👉নিজের শখ খুঁজে বের করতে দিন:
শিশুকে তার পছন্দ মতো কাজ করতে দিন। এতে সে নিজের শখ বা আগ্রহের জায়গাটা খুঁজে বের করতে পারবে এবং তা বিকাশের জন্য কাজ করতে পারবে। এটাও তার নিজের প্রতি বিশ্বাস বাড়াতে সহায়ক।

শুভ রাত্রি
27/10/2024

শুভ রাত্রি

শিশুরা মিথ্যা কেন বলে?
27/10/2024

শিশুরা মিথ্যা কেন বলে?

15/10/2024

শিশুদেরও ঘুমের সমস্যা হয়!
পর্ব-১
শিশুদের মাঝে অনেকেই বিভিন্ন প্রকার ঘুমের সমস্যায় ভোগে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সমস্যা গুলো ক্ষণস্থায়ী হয়ে থাকে। কিন্তু, কিছু কিছু শিশুর ক্ষেত্রে তাদের ঘুমের সমস্যা দৈনন্দিন কর্মকান্ডে বর্তায়ে সার্বিক সুস্থতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অনেক সময় শিশুর রাতে ঘুমনা হওয়ার কারণে মা—বাবারও ঘুমের সমস্যা হয়, নিজেদের মাঝে মনোমালিন্য হয়, একে অপরকে দোষারোপ করে, স্বাস্থ্য হানি হয়, কাজে ব্যাঘাত ঘটে, সম্পর্কে টানা পোড়েন চলতে থাকে। তথাপি অনেক মা—বাবাই বোঝেন না তাদের শিশুর ঘুমের সমস্যা রয়েছে অথবা বুঝলে ও তা সমাধানের ব্যাপারে সচেতন থাকেন না।

শিশুদের ঘুমের সমস্যা তখনই তাদের মা-বাবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে যখন শিশুরা আশানুরূপ পড়াশোনা করতে পারেনা, স্কুলের সময় ঘুমায়, মাথাব্যথা হয়, মনোযোগে সমস্যাহয়, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, স্কুল থেকে অভিযোগ আসে কিংবা শিশু কথায় কথায় রাগ দেখাতে শুরু করে।সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, ১-৫বৎসর বয়সের শিশুদের মাঝেও শতকরা ২৫জন শিশু বিভিন্ন ধরনের ঘুমের সমস্যায় ভোগে।ঘুমের সমস্যাগুলো বিভিন্নমাত্রায়, বিভিন্ন রূপে হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই চিকিৎসায় ভালো হয়।তাই মা-বাবার তাদের শিশুদের ঘুমের সমস্যা এবং লক্ষণের ব্যাপারে জানা গুরুত্বপূর্ণ।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বয়স অনুযায়ী প্রতিটি শিশুর দৈনিক কত ঘণ্টা স্বাভাবিক এবং গুণগত মানসম্মত ঘুম প্রয়োজন তা জানা।

বয়স অনুযায়ী শিশুর প্রয়োজনীয় ঘুমেরসময়-তালিকা:-
১-৪সপ্তাহ : ১৬-১৭ঘণ্টা।
১-৪মাস : ১৬-১৭ঘণ্টা।রাতের ঘুমেপরিমাণ বাড়তে থাকে।
৪মাস-১বছর : ১৪-১৫ঘণ্টা।
১-৩বছর : ১২-১৪ঘণ্টা।রাতেই বেশিঘুমায়, দিনে একবার ন্যাপ নেয় অথবা অল্প সময়ের জন্য ঘুমায়।
৩-৬বছর : ১১-১২ঘণ্টা।
৭-১২বছর : ১০-১২ঘণ্টা।
১৩-১৮বছর : ৬-৮ঘণ্টা।

তথ্য সূত্র :
ডা. সাইফুননাহার
সহকারীঅধ্যাপক (সাইকিয়াট্রি), জাতীয়মানসিকস্বাস্থ্যইনস্টিটিউট, শেরেবাংলানগর, ঢাকা।

এই শীতে ঠান্ডা জনিত রোগ সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।
26/12/2023

এই শীতে ঠান্ডা জনিত রোগ সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।

12/12/2023

আপনি যখন সন্তানের বাবা -মা হবেন তখন সন্তানের রোল-মডেল হিসেবে নিজেকে তৈরি করে নেবেন। কেননা, সন্তান কিন্তু আপনাকে দেখেই শিখবে, আপনি যেভাবে দুনিয়াটাকে তার সামনে উপস্থাপন করবেন সে সেভাবেই দেখবে, বুঝবে, জানবে।

আপনার সন্তান, আপনার দ্বায়িত্ব।

09/12/2023
07/12/2023

স্কুলে যাওয়ার আগে বাচ্চার পেটে ব্যাথা কেন হয় জানেন?

একদম ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও অনেক বাবা মায়ের অভিযোগ থাকে, যে যখন বাচ্চার স্কুলে যাবার সময় হয়, তখনই বাচ্চার পেটে ব্যথা শুরু হয়। সে কোন ভাবেই স্কুলে যেতে চাচ্ছে না, কান্নাকাটি করছে এবং অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চা স্কুলে যাবার আগের দিন থেকেই পেটে ব্যথার কথা আর বমি বমি লাগার কথা বলে থাকে। কিন্তু, যখনই মা-বাবা তাদের বলছেন, স্কুলে যাওয়া লাগবে না, তখনই তাদের পেটে ব্যথা কমে যাচ্ছে, সারাদিন কোন ব্যথার কথা বলছে না। এভাবে প্রতিদিনই দেখা যায় স্কুলে যাবার সময় হলেই বাচ্চা বলছে তার শরীর খারাপ লাগছে, পেটে ব্যথা করছে।

এটি মূলত হয়ে থাকে বাচ্চাদের স্ট্রেস থেকে বা কোন রকমের মানসিক চাপ থেকে, যাকে ডাক্তারি ভাষায় Masquerade Syndrome নামে পরিচিত।

এই Childhood Stress বা বাচ্চাদের স্ট্রেসআবার কি? এটি এমন একটি Concept, যা নিয়ে অনেকেই সচেতন ভাবে জানেন না। আমাদের মাঝে এখনো এমন ধারণা প্রচলিত আছে যে বাচ্চাদের কোন স্ট্রেস হয় না। একটা বাচ্চা যে মাত্র Schooling শুরু করেছে, তার আবার কি Stress হতে পারে? এমন প্রশ্ন অনেক মা-বাবাই করে থাকেন।

বর্তমানে Childhood Stress বাচ্চাদের মধ্যে খুব কমন একটি বিষয়।

আপনার সন্তান, আপনার দ্বায়িত্ব।

06/12/2023

বাচ্চাদের আত্নবিশ্বাসী করে গড়ে তোলার কিছু টিপস -

👉ভুল নিয়ে তিরস্কার না করা: ভুল সবাই করে থাকে, এটা দোষের কিছু নয়।

👉নতুন কিছু করতে উৎসাহ দিন: সব শিশুরই কোনো না কোনো দক্ষতা থাকতে পারে।

👉লক্ষ্য নির্দিষ্ট করা: শিশুকে ছোট ও বাস্তবিক লক্ষ্য নির্বাচনে সাহায্য করুন।

👉প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানানো: শিশুর যে কোনো কাজের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানান।

👉নিজের ভুল ধরতে দেয়া: শিশুকে নিজের ভুল খুজে বের করে তার সমাধান করতে দিন।

👉নিজের শখ খুঁজে বের করতে দিন: শিশুকে তার পছন্দ মতো কাজ করতে দিন।

05/12/2023

শীতে বাচ্চার যত্ন কিভাবে নিতে হবে?

সামনে শীতকাল আসতে চলেছে। আর এই সময় বাচ্চাদের একটু বাড়তি যত্ন নেয়া জরুরি। কারণ এই শীতের সময় বাচ্চারা এলার্জি, ঠান্ডা, জ্বর, নিউমোনিয়া সহ নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকিতে থাকে।

তাই বাচ্চাকে শীতের সময় ধুলাবালি এবং পানির থেকে দূরে রাখতে হবে।

ঠান্ডা খাবার বাচ্চাকে দেয়া যাবে না। হাল্কা গরম করে বাচ্চাকে খাবার খাওয়াতে হবে।

শীতের শুরুতে বাচ্চাদের পানি পান করার আগ্রহ কমে যায়। তাই বাচ্চাকে পানির বদলে পানি জাতীয় খাবার যেমন- বিভিন্ন রকমের সুপ, ভাতের মার, কমলার রস, রঙিন ফল ইত্যাদি খাওয়ানো যেতে পারে। এতে বাচ্চার পানির চাহিদা পূরণ হবে।

নবজাতক কে বার বার বুকের দুধ পান করাতে হবে।

শীতের শুরুতে বাচ্চাকে ভারি শীতের পোশাক বা গরমের পোশাক না পরিয়ে এমন পোশাক পরাতে হবে যাতে বাচ্চার গরম বা শীত অনুভূত না হয়।

শীতের সময় বাচ্চাকে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল না করিয়ে হাল্কা গরম পানি দিয়ে গোসল করানো উচিত। এত বাচ্চার ঠান্ডা লাগার ঝুকি কম থাকে।

04/12/2023

আপনার বাচ্চার জেদ বা বদমেজাজ কিভাবে ম্যানেজ করবেন?

বর্তমানের সময়ের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী আমাদের কিছু বিষয় নিয়ে ধারণা রাখা প্রয়োজন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বাচ্চাদের Temper Tantrum বা বদ মেজাজ।
Tantrum বা উত্তেজিত মেজাজ আসলে কী? সাধারণত বাচ্চাদের মধ্যে একটা প্রবণতা দেখা যায়, যেখানে তাদের মা-বাবা যদি তাদের মন মতো কোন কিছু দিতে না চায়, তখন তা পেতে তারা Tantrum বা বদমেজাজি ব্যবহার অথবা জেদ করা শুরু করে। পরে অনেক ক্ষেত্রেই বাবা-মা সন্তানদের আবদার পূরণ করতে বাধ্য হন।

সাধারণত ২ থেকে ৪ বছরের এবং ৬ থেকে ৭ বছরের বাচ্চাদের মধ্যে Tantrum প্রকাশের Ratio বেশি দেখা যায়। এটি ম্যানেজ করার উপায় হিসেবে কাজে আসতে পারে কিছু Technique বা পদ্ধতি। যেমন: বাচ্চাদের মধ্যে অনেক সময় দেখা যায় কোন কিছু মন মতো না পেলে চিৎকার করে মাটিতে শুয়ে পড়ছে, অথবা কান্না করছে বা রাগ দেখাচ্ছে। তখন মা-বাবার প্রথম করণীয় হচ্ছে এটিকে Ignore করা। কারণ তাদের এই ধরনের Activities-কে প্রাধান্য দেয়া হলে তাদের এই Tantrum কমে যাওয়ার বদলে উলটা বেড়ে যেতে পারে।

এছাড়া, তাদের সাথে এই সময়টায় কোন প্রকারের Physical Contract-এ যাওয়া যাবে না, কোন প্রকারের মনযোগ বা Attention দেয়া যাবে না। এতে করে বাচ্চারা বুঝতে পারবে, তাদের Way of Communication-টা ভুল ছিল। এতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে আপনি Leave The Station পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন, অর্থাৎ বাচ্চার সামনে থেকে কিছুক্ষণ এর জন্য সরে আসতে পারেন। এই পদ্ধতিগুলো কাজে লাগালেই অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চাদের জেদ বা বদমেজাজ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

04/12/2023

আপনি যখন আপনার সন্তানকে বড় করে তুলছেন তখন শব্দ চয়নে সচেতন হচ্ছেন তো?

আপনার কথার প্রভাব আপনার বাচ্চার উপরে পরে। আপনি চাচ্ছেন আপনার বাচ্চার ছোট থেকেই দয়ালু হোক, সব সময় সত্য কথা বলুক, সুন্দর করে কথা বলুক। আপনার এই চাওয়া গুলো বাস্তবায়িত করতে আপনার নিজেকে রোল মডেল হিসেবে বাচ্চার সামনে উপস্থাপন করতে হবে। আপনাকে শব্দ চয়নে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। আপনাকে দেখেই বাচ্চা শিখবে। আপনার বলা প্রতিটি শব্দের প্রভাব বাচ্চার উপরে পরবে।




14/11/2023

Is your teen suffering from depression?

Adolescence is a very difficult time in a person's life. During this time, there are many types of physical, social and human changes in people's lives, which are quite difficult for a person to adapt to.

Teenagers are often found to suffer from depression. At this time, many people cannot express their emotions properly. In that case, they have to depend on the elders of their family, especially their parents, so that parents can understand their problem and help them.

There are a few things to look out for when it comes to knowing if your teen is suffering from depression.
First, among teenagers who suffer from depression, they express more anger because they feel more upset. We know depression means feeling down. But teenagers may be the exception, they may express their depression through more irritability or anger.

Depression also causes a lot of depression in teenagers, they suffer from lack of self-confidence. As a result of which they cannot concentrate, their academic performance tends to deteriorate. And, another thing that is very common, is that they withdraw themselves from family, friends, relatives. Again, some have sleep problems, some suffer from insomnia and some oversleep. Many people are addicted to smartphones.

If parents notice such symptoms for more than fourteen days, they should seek professional advice immediately.






22/02/2023

আমার ছানাদের নানু বাড়ি ঘোরাঘুরি

Address

Bheramara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Way of Parenting posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share