প্রজাপতি indichazz

  • Home
  • প্রজাপতি indichazz

প্রজাপতি indichazz Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from প্রজাপতি indichazz, Video Creator, .

This Our OFFICIAL Social Page and also the Official Page of YouTube channel INDICHAZZ
Please Subscribe To Our YouTube Channel
DebjaniJana&BuddhadebMaityCreation

23/07/2023

ho tum river

খোকনের প্রশ্ন👶🏻Like, Share, Comment,Follow Us & Subscribeপ্রজাপতি indichazzপ্রজাপতি indichazz ProjapotiindichazZYT:https...
13/09/2022

খোকনের প্রশ্ন👶🏻

Like, Share, Comment,Follow Us & Subscribe
প্রজাপতি indichazz
প্রজাপতি indichazz
ProjapotiindichazZ
YT:
https://youtu.be/bTxywu8IYZA

08/09/2022

সম্পূর্ণা🦚
Like, Share, Comment,Follow Us & Subscribe
প্রজাপতি indichazz
প্রজাপতি indichazz
ProjapotiindichazZ
YT:
https://youtu.be/bTxywu8IYZA

29/07/2022

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Happy New Year2022!
31/12/2021

Happy New Year2022!

08/12/2021


😉👶🏻

14/06/2021

RashmikaMandanna❤️
Rashmika Mandanna

27/09/2020

Welcome🙏🏻

শুভ মহালয়া🙏🏻❤️
17/09/2020

শুভ মহালয়া🙏🏻❤️

🙏🏻JayGanpatiBappaMorya❤️
22/08/2020

🙏🏻JayGanpatiBappaMorya❤️

May our 🇮🇳tricolour always fly high❤️
15/08/2020

May our 🇮🇳tricolour always fly high❤️

On This Occasion of Friendship DayDil Bechara ❤️
30/07/2020

On This Occasion of Friendship Day
Dil Bechara ❤️

30/07/2020
Jai Jagannath 🙏🏻❤️
23/06/2020

Jai Jagannath 🙏🏻❤️

গল্পের নাম: প্রাণের মাঝে আয়(পার্ট -৬/অন্তিম পর্ব)কলমে: দেবযানী জানা৬{অন্তিম পর্ব}"সায়ন্যা, দাড়াও প্লিজ, একটিবার শোনো আ...
13/06/2020

গল্পের নাম: প্রাণের মাঝে আয়(পার্ট -৬/অন্তিম পর্ব)
কলমে: দেবযানী জানা
৬{অন্তিম পর্ব}
"সায়ন্যা, দাড়াও প্লিজ, একটিবার শোনো আমার কথা, তোমার সাথে কিছু কথা আছে।"- অর্পণ ছুটে আসে সায়ন্যা র কাছে। "কিন্তু আপনার সাথে তো আমার সব কথা শেষ হয়ে গেছে মিস্টার দাস। আমি আর কোনো কথা বলতে চাইনা। আমার দায়িত্ব ছিল আপনাকে সুবিচার পাওয়ানোর। সেটা পাইয়ে দিয়েছি। ব্যাস আর কোনো কথা নেই।"- এই বলে সায়ন্যা তাড়াতাড়ি সেখান থেকে চলে গেল।
অর্পণ সায়ন্যার ব্যাবহারে খুব কষ্ট পেলো। তাও মনে মনে প্রার্থনা করল সায়ন্যা যার সাথে ই থাকুক না কেন যেন সে সুখে থাকে। সে কখনো সায়ন্যা র জীবনে আসবেনা।

"বাবু তুই ব্যাগ গোছাচ্ছিস কোথাও যাবি নাকি?"- বিভা দেবী। " হ্যাঁ মা, দিল্লি যাচ্ছি কাল। পরশু উমেশের বিয়ে, তারপর ওর সাথে ক্যাটারিং এর বিজনেস শুরু করব, সেই নিয়ে কথা বলতে হবে।" - অর্পণ।
" বউমার সাথে কোনো কথা হল?"- বিভা দেবী।
" কাকে তুমি বউমা বলছ মা, সে যে এখন অন্যের স্ত্রী। ও সুখে থাকুক, এটাই চাই। ও আমার জন্য অনেক করেছে।"- অর্পণ।

সায়ন্যা ব্যালকনি তে বসে বসে পুরোনো দিনের কথা ভাবছিল। ওর আর অর্পণের বিয়ে, তারপর ওদের আলাদা হয়ে যাওয়া। ওর জীবনের বড় ভুল ছিল অর্পণ কে ভালোবাসা, যে শুধু ওর বাবার টাকার জন্য ভালোবেসেছিলো। খুব ঘৃণা করে ও অর্পণ কে। আজ মনটা বড্ড হালকা লাগছে। কদিন ধরে মনের ওপর বড্ড চাপ গেছে। হটাৎ টেবিলের ওপর বিয়ের কার্ড দেখে ওর মনে পড়ল যে পরশু তো দিয়তমা র বিয়ে। দিয়তমা সায়ন্যার স্কুল জীবনের বেস্ট ফ্রেন্ড। বহুদিন ওদের যোগাযোগ ছিলনা। ১বছর আগে বীরভূম বেড়াতে গিয়ে দিয়তমার সাথে আলাপ হয় নতুন করে।দিয়তমার হবু শ্বশুর বাড়ি দিল্লিতে। তাই সেখানে থেকে ই পুরো বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে। দিয়তমার বিয়ে পরশু । সায়ন্যা ঠিক করল সে যাবে।

প্লাটফর্ম এ পৌঁছে অর্পণ উমেশের অপেক্ষা করতে থাকল । বড্ড তেষ্টা পেয়েছে! একটা জলের বোতল কিনতে হবে! ব্যাগটা সাইড করে পাশের দোকানে জলের বোতল কিনছিল অর্পণ। হটাৎ পাশে বসে থাকা ভিখারীটা তার ব্যাগটা নিয়ে ছুটে পালালো। অর্পণ " চোর! চোর! বলে চিৎকার করে অনেকদূর ছুটল। কিন্তু তার নাগাল পেল না। ভাগ্যিস ফোন আর পার্স আর ফোন টা পকেটে ছিল। কিন্তু উমেশর জন্য আনা সোনার আংটি আর হাজার পাঁচেক টাকা রাখা ছিল ব্যাগটা তে। হটাৎ মনে পড়লো মায়ের দেওয়া সেই চিঠিটা তো পড়া হলনা!! কি লেখা ছিল তাতে?

বিয়ের আগের দিন সায়ন্যা দিল্লি পৌঁছয়। দিয়তমারা একটা নামী হোটেলে বিয়ের আয়োজন করেছিল। সায়ন্যাকে দেখে দিয়তমা খুব খুশি হয়ে যায়, ছুটে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে। সারাটা দিন আনন্দে, হই হল্লাতে কেটে যায়।
বিয়ের দিন:
"আরে এ এ এ সায়ন্যা , তোকে এত সুন্দর লাগছে যেন বিয়েটা তোর।" হাসতে থাকে দুই বন্ধু মিলে। সায়ন্যার মনটা কেমন করে ওঠে হঠাৎ, অর্পণের মুখটা ভেসে ওঠে। এই সময় বাইরে থেকে আওয়াজ "বর এসেছে, বর এসেছে" বলে। সায়ন্যা ছুটে যায় বর কে দেখতে। কিন্তু বরের পাশে এ কাকে দেখছে!! উল্টো দিকের মানুষটা ও অবাক হয়ে যায় সায়ন্যাকে দেখে। সায়ন্যা তাড়াতাড়ি সেখান থেকে চলে ছাদে যায়। ভাবতে থাকে কেন বারবার তাকে অর্পণের মুখোমুখি হতে হয়! ৪ দিন কোনোভাবে কাটিয়ে তাকে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে হবে!
অন্য দিকে অর্পণ ভাবতে থাকে, সায়ন্যা একা এসেছে ? নাকি হাসব্যান্ড এর সাথে এসেছে? তার সায়ন্যাকে অন্য একজনের সাথে সে সহ্য করবে কি করে?? ভাগ্য কেন বারবার পরিহাস করে তার সাথে? ভেবে পায়না অর্পণ।

বৌভাতের পরের দিন সন্ধেবেলা:
সায়ন্যা আর অর্পণ কাউকে ই উমেশ আর দিয়তমা ছাড়েনি। সায়ন্যা ছাদে দাড়িয়েছিল। হঠাৎ পেছন থেকে একটি পরিচিত ডাক শুনে ফিরে তাকায়। "সায়ন্যা, কিছু কথা ছিল তোমার সাথে।"- অর্পণ।
" তোমাকে তো আগেই বলেছিলাম যে তোমার সাথে আমার কোনো কথা নেই।"- সায়ন্যা।
" কেন আমাকে ঠকালে সায়ন্যা। তোমাকে আমি খুব ভালোবেসেছিলাম।"- অর্পণ।
"ও ও ও সেই জন্যই বুঝি আমাকে জীবন থেকে সরিয়ে দিয়ে রাইমাকে বিয়ে করেছিলে!!"- সায়ন্যা।
" তুমি নিজে থেকে ই ডিভোর্স পেপার এ সাইন করে চলে গেছিলে তোমার প্রেমিকের সাথে।"- অর্পণ।
"একদম মিথ্যে দোষ দেবেনা আমাকে। তুমি কোনো ডিভোর্স ছাড়া রাইমাকে বিয়ে করেছ। আমি যদি চাই এক্ষনি তোমাকে পুলিশ এ দিতে পারি , প্রতারণার অভিযোগে । কিন্তু আমি সেটা করবনা। ভবিষ্যতে আমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করবে না , চলে যাও আমার সামনে থেকে।"- সায়ন্যা।
অর্পণ চলে যায় সেখান থেকে। সেইসময় উমেশ আর দিয়তমা আসে সায়ন্যার কাছে। " তুই, অর্পণ বাবুর সাথে ঝগড়া করছিলি দেখলাম। তার মানে অর্পণবাবুর প্রথম স্ত্রী তুই।"- দিয়তমা। " ভাবিজি, আপনি অর্পণ কে ডিভোর্স দিলেন কেন?"- উমেশ।
" আমি অর্পণ কে ডিভোর্স দিই নি। ও আমাকে ঠকিয়ে রাইমা কে বিয়ে করেছে।"- সায়ন্যা।
"আপনি ভুল ভাবছেন ভাবিজি। ও আপনাকে খুব ভালবাসে।সেদিন ওর ফোন চুরি হয়ে যায়।আমি আর অর্পণ একসাথে একই গেস্ট হাউসে কাজ করতাম। আমার ফোন থেকে আপনাকে কল করে কিন্তু সুইচ অফ পায়। ওর মা কে ফোন করেছিলো কিন্তু আপনি বেরিয়েছিলেন। তারপর অনেকবার কল করেছিল, কিন্তু আপনাকে পায়নি। তারপরের দিন ওর মা ওকে ফোন করে জানায় যে আপনি নাকি অন্য কারোর সাথে চলে যান। আপনাকে ও অনেক খুঁজেছে। ওর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। তাই রাইমা কে বিয়ে করে।"- উমেশ।
সব কথা শোনার পর সায়ন্যা অনুশোচনায় দগ্ধ হতে থাকে। একজন নির্দোষ মানুষ কে এতটা কষ্ট দিয়েছে ও!! ছুটে চলে যায় সায়ন্যা অর্পণের রুমে। কিন্তু সেখানে অর্পণ কে খুঁজে পায় না। অর্পণ নাকি উমেশ কে মেসেজ করে জানিয়েছে যে সে তার বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।

ট্রেন আসতে ভোর ৩ টা। তখন বাজে রাত ১১টা।বাকি রাতটা প্লাটফর্ম এ কাটাতে হবে। হঠাৎ অর্পণ দেখে সেই ভিখারী টা কে যে তার ব্যাগ চুরি করেছিল। তাকে ছুটে গিয়ে ধরে ফেলে অর্পণ। ভিখারী টা কে পুলিশ এ দেবে বলে। সে ভয় পেয়ে ব্যাগটা টা ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু সোনার আংটি আর দশ হাজার টাকাটা সে তার অসুস্থ ছেলের জন্য খরচ করে ফেলেছে জানায়। অর্পণ তাকে ছেড়ে দেয়। হঠাৎ তার চিঠির কথা মনে পড়ে। ব্যাগ থেকে চিঠিটা বের করে। তাতে বিভা দেবী আর সৌমেন বাবু নিজেদের সমস্ত অপরাধের কথা স্বীকার করেন। তারা এটাও জানান যে ছেলে বৌমার জীবন থেকে তারা চলে যাবেন কোনো বৃদ্ধাশ্রমে নিজেদের পাপের প্রায়শচিত্ত করতে। অর্পণ নিজের ভুল বুঝতে পারে। ও ঠিক করে যেভাবেই হোক সায়ন্যাকে নিজের জীবনে ফিরিয়ে আনবে। পিছনে ফিরে দেখে সায়ন্যা দাড়িয়ে আছে, চোখে জল নিয়ে। অর্পণ তাকে জড়িয়ে ধরে সারাজীবনের মত। এরপর বাকি জীবনটা দুজন দুজনের সাথে খুব সুখে কাটাতে থাকে। সায়ন্যা র বাবাও অর্পণ কে মেনে নেয়।

।সমাপ্ত।

পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।🙏🏻

©দেবযানী জানা
©প্রজাপতিindichazz

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রজাপতি indichazz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রজাপতি indichazz:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share