The Prophet's Path

  • Home
  • The Prophet's Path

The Prophet's Path �لا إله إلا الله محمد رسول الله
ALLAH ﷻ The Almighty
We Love Prophet Muhammad ﷺ

নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেকোথায় এগিয়ে যাচ্ছেকিভা‌বে যাচ্ছে?"নিশ্চয়ই নারীদের ছলনা অতি ভয়ানক।"(সূরা ইউসূফ-২৮)
12/10/2022

নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে
কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে
কিভা‌বে যাচ্ছে?

"নিশ্চয়ই নারীদের ছলনা অতি ভয়ানক।"

(সূরা ইউসূফ-২৮)

29/08/2022
ব্লাক ম্যাজিক থেকে বাঁচার ৪টি আমলজাদুর একটা ধরন হচ্ছে শয়তান ও জাদুকরের মাঝে এক ধরনের চুক্তি। যেখানে শর্ত থাকে যে জাদুকর ...
21/08/2022

ব্লাক ম্যাজিক থেকে বাঁচার ৪টি আমল
জাদুর একটা ধরন হচ্ছে শয়তান ও জাদুকরের মাঝে এক ধরনের চুক্তি। যেখানে শর্ত থাকে যে জাদুকর কতিপয় হারাম বা শিরকী কাজে লিপ্ত হবে, আর বিনিময়ে শয়তান তাকে সহযোগিতা করবে ও তার অনুসরণ করবে। শয়তানের নিকটবর্তী হওয়ার জন্য জাদুকরেরা ঘৃণ্য কিছু উপায় অবলম্বন করে। যেমন: কুরআনের আয়াত উল্টো করে লেখা, কুরআন পায়ের নিচে দলিত করে টয়লেটে নিয়ে যাওয়া বা নোংরা কিছু দিয়ে কুরআনের আয়াত লেখা, সর্বদা নাপাক থাকা বা বিনা অযুতে নামাজ পড়া, শয়তানের উদ্দেশ্যে পশু জবাই করে জবাইকৃত পশু শয়তানের নির্ধারিত স্থানে অর্পণ করা, ইত্যাদি। এসব কুফরি পদ্ধতিতে জাদুকরেরা শয়তান জিনদের খুশী করে এবং তাদের মাধ্যমে অন্যদের ওপর জাদু করে। যাকে আধুনিক ভাষায় বলে, ব্লাক ম্যাজিক।
আমাদের আশেপাশেই এমন অনেক মানুষ আছে ব্লাক ম্যাজিকের শিকার। ব্লাক ম্যাজিকের কারণে মানুষ কতটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়, এটা সেসব মানুষদের না দেখলে বোঝা মুশকিল। আমরা চাই না এরকম কঠিন পরীক্ষায় পড়তে। আর এজন্য আগে থেকেই প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী। জাদুটোনা থেকে বাঁচতে ৪টি কাজ নিয়মিত করা চাই। যথা:
১. ইসলামী শরীয়াহর সমস্ত বিধিবিধান মেনে চলা, হারাম ও নিষিদ্ধ সমস্ত বিষয় পরিহার করা এবং পূর্বের সমস্ত গুনাহসহ যাবতীয় অন্যায় অপকর্ম হতে তাওবা ও ইসতিগফার করা। গুনাহ থেকে যত বেশি দূরে থাকবেন, শয়তান ততই আপনার থেকে দূরে থাকবে। অন্যদিকে নেক আমল যত বেশি করবেন, ফেরেশতারা ততই কাছে থাকবে। অনেক মানুষ গোপন গুনাহের কারণেও জাদুর শিকারে পরিণত হয়ে যায়।
২. অধিক পরিমাণে কুরআন তিলাওয়াত করা। প্রতিদিন তিলাওয়াতের একটি রুটিন বানিয়ে সে অনুযায়ী তিলাওয়াত করা। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) মাদারিজুস সালিকীন গ্রন্থে বলেছেন, 'আল্লাহ তাআলা কুরআনে আত্মীক ও দৈহিক—উভয় প্রকার শিফা(ওষুধ) রেখেছেন।' আসলে কুরআনের বরকত অজস্র। তাই নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করুন। ১ পৃষ্ঠা করে হলেও।
৩. কুরআন-সুন্নাহতে বর্ণিত বিভিন্ন দুআ, নিরাপত্তা লাভের আয়াত ও দুআ এবং অন্যান্য দুআ ও নির্ধারিত যিকিরসমূহের প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়া। 'হিসনুল মুসলিম' বইতে এই দুআ যিকরগুলো পাবেন। এগুলো প্রতিদিন বই থেকে দেখে দেখে পড়লে এক সময় মুখস্ত হয়ে যাবে। তখন কষ্ট ছাড়াই অনায়াসে পড়ে ফেলতে পারবেন।
৪. ঘুম থেকে উঠার পর সম্ভব হলে খালি পেটে ৭টি আজওয়া খেজুর খাওয়া। সাআদ ইবনু আবি ওয়াক্কাস রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুল সা.-কে বলতে শুনেছি, “যে ব্যক্তি ভোরে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ অথবা জাদু তার ক্ষতি করতে পারবে না।” (সহীহ বুখারী, ৫৭৭৯) আজওয়ার বিভিন্ন ক্যাটাগরি আছে বাজারে। একদম প্রিমিয়াম কোয়ালিটিরটা সাধ্যের বাহিরে হলেও সাধারণ কোয়ালিটির আজওয়া সংগ্রহে রাখতে পারেন এবং নিয়মিত খেতে পারেন।
হিসনুল মুসলিম গ্রন্থের নতুন অনুবাদ 'দুআ যিকির রুকইয়া' অবলম্বনে।

19/08/2022

Take everyday as a chance to become a better Muslim

18/08/2022

**পর্দা বলতে কি বুঝেনঃ**

পর্দা করেন হাত মোজা পা মোজা পরেন কিন্তু হায় গায়রে মাহরাম মেনে চলেন না।দুর্ভোগ তাদের জন্য।
এভাবে পর্দা করার পর ও হাশরের ময়দানে যদি দেখেন এত করে পর্দা মেনটেইন করে চলার পরও পর্দার কোনো সওয়াব আপনার আমল নামায় নাই কেমন লাগবে সেদিন??

পর্দা করার পর ও যদি নিম্নোক্ত কাজগুলো করেন আপনার পর্দার কোনো মূল্য নেই বোন।

১) পর্দা করেন কিন্তু গায়রে মাহরাম না মেনে চাচাতো ভাই, মামাতো ভাই,খালাতো ভাই, খালু এদের সাথে বসে গল্প করেন।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

২) পর্দা করেন কিন্তু মেসেঞ্জারের নন মাহরামে ভর্তি।
তাদের সাথে দিনের পর দিন চ্যাট করছেন।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

আপনি বলবেন প্রয়োজনে কথা বলেন,এটা শয়তানের ফাঁদ।
আমার অন্তত মনে হয় না একজন গায়রে মাহরামের সাথে আপনার প্রয়োজনীয়তা থাকতে পারে।

৩) পর্দা করেন কিন্তু ছেলেদের সাথে মিষ্টি ভাষায় কথা বলেন হাসি ঠাট্টা করেন।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেন, "(হে নবি পত্নীগণ) তোমরা অন্য নারীদের মতো নও।যদি তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করো, তবে পরপুুরুষদের সাথে কোমল কন্ঠে কথা বলো না।
এতে করে যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে, সে প্রলুব্ধ হয় আর তোমরা ন্যায়সঙ্গত কথা বলবে।”
(সূরা আহযাব, আয়াত ৩২)।
তাফসিরকারগণ বলেন আয়াতটা সকল মুমিন নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

৪) বাসায় নন মাহরাম আসলে তাদের সামনে বেপর্দায় দিব্বি ঘুরে বেড়ান।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

৫) নিজের দৃষ্টিকে হেফাজতে রাখতে পারেন না।
একটা সুন্দর ছেলে দেখলে তার দিকে তাকিয়ে থাকেন।
আর বলেন ক্রাস খাইছি!
(নাউজুবিল্লাহ মিন যালিক)

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

আল্লাহ বলেন,"(হে রাসুল) আপনি বলে দিন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থানের হিফাযত করে।”
(সূরা নূর, আয়াত ৩০)

৬) পর্দা করে ফেইসবুকেে ছবি দেন,অযথা এদিকে সেদিক ঘুরে বেড়ান।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেন,"(হে নারীগণ) তোমরা তোমাদের ঘরের (বাড়ির চতুর্সীমানার) ভেতর অবস্থান কর এবং বাইরে বের হয়োনা।
জাহিলী যুগের মেয়েদের মতে নিজেরদের প্রদর্শন করে বেরিয়ো না।”
(সূরা আহযাব, আয়াত ৩৩)

৭) পর্দা করে বাহিরে বের হওয়ার আগে চিন্তা করেন আপনাকে সুন্দর লাগতেছে কিনা।

আপনার পর্দা কেটে গেলো।

পর্দা কেন করেছেন সুন্দর দেখার জন্য নাকি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য?

আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক।
আমিন।

★সাত প্রকারের ব্যক্তির জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন,১. ওযূ অবস্থায় ঘুমানো ব্যক্তি:রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছ...
16/08/2022

★সাত প্রকারের ব্যক্তির জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন,

১. ওযূ অবস্থায় ঘুমানো ব্যক্তি:
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "যে ব্যক্তি পবিত্র অবস্থায় (ওজূ অবস্থায়) ঘুমায় তার সাথে একজন ফেরেশতা নিয়োজিত থাকে। অতঃপর সে ব্যক্তি ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার সাথেই আল্লাহতালার সমীপে ফেরেশতাটি প্রার্থনায় বলে থাকে, হে আল্লাহ! তোমার অমুক বান্দাকে ক্ষমা করে দাও, কেননা সে পবিত্রাবস্থায় ঘুমিয়েছিল।" (আল ইহসান ফি তাকরির সহীহ ইবনে হিব্বান ৩/৩২৮-৩২৯)।

২. সালাতের জন্য মসজিদে অপেক্ষারত ব্যক্তি:
আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "তোমাদের মাঝে কোন ব্যক্তি যখন ওযূ অবস্থায় সালাতের অপেক্ষায় বসে থাকে সে যেন সালাতেই রত। তার জন্য ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকে, হে আল্লাহ! তুমি তাকে ক্ষমা করো, হে আল্লাহ! তুমি তার প্রতি দয়া করো।" (সহীহ মুসলিম ৬১৯)।

৩. প্রথম কাতারে সালাত আদায়কারী:
বারা' (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলতেন, "প্রথম কাতারের নামাযীদেরকে নিশ্চয়ই আল্লাহতালা ক্ষমা করেন ও ফেরেশতারা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে।" (সহীহ ইবনে হিব্বান)।

৪. রাসূল (সাঃ) এর প্রতি দুরূদ পাঠকারী:
"যে ব্যক্তি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ওপর দুরূদ পাঠ করবে আল্লাহতালা তার ওপর সত্তর বার দয়া করেন ও তার ফেরেশতারা তার জন্য সত্তরবার ক্ষমা প্রার্থনা করবে। অতএব বান্দারা অল্প দুরূদ পাঠ করুক বা অধিক দুরূদ পাঠ করুক (এটা তার ব্যাপার)।" (সহীহ ইবনে হিব্বান)।

৫. রোগী পরিদর্শনকারী:
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে কোন মুসলিম তার অপর মুসলিম ভাইকে দেখতে যায়, আল্লাহতালা তার জন্য সত্তর হাজার ফেরেশতা প্রেরণ করেন, তারা দিনের যে সময় সে দেখতে যায় সে সময় থেকে দিনের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে এবং সে রাতের যে সময় দেখতে যায় সে সময় থেকে রাতের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে।" (সহীহ ইবনে হিব্বান ২৯৫৮)।

৬. মুসলিম ভাইয়ের জন্য দোয়াকারী:
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কোন মুসলিম তার অনুপস্থিত ভাইয়ের জন্য দোয়া করলে তা কবুল করা হয় এবং তার মাথার কাছে একজন ফেরেশতা নিযুক্ত থাকে। যখনই সে ব্যক্তি তার ভাইয়ের জন্য কল্যাণের দোয়া করে তখন সে নিযুক্ত ফেরেশতা বলে, আমীন অর্থাৎ হে আল্লাহ! কবুল করুন এবং তোমার জন্য অনুরূপ। " (তোমার ভাইয়ের জন্য যা চাইলে আল্লাহ তোমাকেও তাই দান করুন।) (সহীহ মুসলিম ৮৮)।

৭. কল্যাণের পথে দানকারী:
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, "প্রতিদিন সকালে দু'জন ফেরেশতা অবতরণ করেন, একজন বলেন, হে আল্লাহ! দানকারীর সম্পদ বাড়িয়ে দাও। আর অপরজন বলেন, হে আল্লাহ! যে দান করে না তার সম্পদকে বিনাশ করে দাও।" (বুখারী ১৪৪২)।

আল্লাহ্ আমাদের আমল করার তাওফিক দিন। (আমিন)
Collected

Address


Telephone

+8801717960176

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Prophet's Path posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share