ইচ্ছে পূরণツ-Icchepuron

ইচ্ছে পূরণツ-Icchepuron তোমার আমার আমাদের গল্প �
A life of success and achievement is a direct result of utilizing the power of positive thinking.

08/01/2025

আমি তোমাকে দোষারোপ করি না, দোষারোপ করি নিজের ভাগ্যকে! জানো তো? কপালের বেশি কোনোকিছুই যে পাওয়া যায় না।

তুমি বলো, সম্পর্ক বলো, সুখ বলো কিংবা শান্তি; সবকিছুই বড্ড দুর্লভ আমার কাছে! যা কিছু সুখ ভেবে বুকে আগলে রাখি, সেটাই সবচেয়ে বেশি মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়!

তোমাকে দোষ দিয়ে আর কী লাভ?
যেখানে আমার ভাগ্যটাই খারাপ! আমি চাই, তুমি সুখী হও, অনেক সুখী। পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষের তালিকায় তোমার নামটাই লেখা হোক।

ভালোবাসার মানুষটাকে সুখী দেখার চাইতে, আনন্দের আর কী হতে পারে? বলো....😌

Cp post

11/12/2024

♟️ঢাকার সত্য ঘটনা

তারিখ: ১২.০৭.২০১৯
ঢাকার মিরপুরে আমাদের তিনতলা বাসা। আমি, ছোটবোন নিশি, আর মা একসঙ্গে থাকি। বাবা চাকরির কারণে বাইরে থাকেন। নিশি স্কুল থেকে ফেরার পরদিন সারাদিন টিভি দেখে আর আমি নিজের পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকি। মা আমাদের সবকিছু সামলে নেন। তবে ইদানীং মাকে খুব অদ্ভুত আর চুপচাপ লাগছে।

রাতে মা মাঝে মাঝে বলেন, "তানিয়া, ঘরে একটা অদ্ভুত আওয়াজ হয়। রান্নাঘরের বাসনপত্র নড়েচড়ে ওঠে। মনে হয় কেউ হাঁটছে। তোর কি মনে হয় না কিছু অস্বাভাবিক?"
আমি সবসময় যুক্তি দিয়ে মাকে বোঝাই, "মা, তুমি বেশি ভাবো। এটা তো ইঁদুরও করতে পারে। আর এসব আওয়াজ আমাদের কল্পনা। এই যুগে এসে এভাবে ভাবা উচিত না।"
মা আর কিছু বলেন না। শুধু মাথা নিচু করে চলে যান।

তারিখ: ১০.১২.২০১৯
আজ বাসায় আমি আর নিশি। মা কয়েক ঘণ্টার জন্য মিরপুরের অন্যপ্রান্তে খালার বাসায় গেছেন। নিশি কিছুক্ষণ আগে কিচেনে গেছে আম্মুর রেখে যাওয়া কাস্টার্ড আনতে। আমি আমার রুমে মোবাইলে গান শুনছিলাম।
হঠাৎ নিশি দৌড়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে হাঁপাতে শুরু করল। ওর কপাল ঘামে ভেজা, চোখে আতঙ্ক। আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "কী হলো? এভাবে দৌড়ে এলি কেন?"
ও ফিসফিস করে বলল, "আপু, আমি কিচেনে গিয়ে দেখলাম আম্মু কাস্টার্ড কাটছেন!"
আমার ভ্রু কুঁচকে গেল। "তুই কী বলছিস? আম্মু তো খালার বাসায়। ও তো ঘণ্টাখানেক আগেই বেরিয়েছে। দরজা নিজে বন্ধ করেছি আমি।"

নিশি গলার স্বর কাঁপিয়ে বলল, "আমি ঠিক দেখেছি। আম্মু শাড়ি পরে কিচেনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমাকে দেখে কিছু বললেন না, শুধু একভাবে তাকিয়ে থাকলেন।"
আমার পিঠে ঠাণ্ডা স্রোত বয়ে গেল। কিন্তু নিজের ভয় লুকিয়ে বললাম, "তুই হয়তো ভুল দেখেছিস। আম্মু আসার প্রশ্নই ওঠে না।"

ঠিক তখনই রান্নাঘর থেকে একরকম ঝনঝন শব্দ ভেসে এল। মনে হলো, কিছু একটা পড়ে গেল। নিশি ভয়ে কেঁদে উঠল। আমি সাহস সঞ্চয় করে বললাম, "চল, দেখি রান্নাঘরে কী হচ্ছে। যদি তুই মিথ্যে বলিস, তবে তোকে কিন্তু মার খাবি।"

আমরা দুজনে আস্তে পায়ে রান্নাঘরের দিকে এগোলাম। রান্নাঘরের বাতি জ্বলছে। আমি সোজা দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ভেতরে তাকালাম। যা দেখলাম, তাতে আমার শ্বাস আটকে গেল। রান্নাঘরে মা দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি গ্যাসের চুলায় চায়ের পানি গরম করছেন।
মা আমাদের দিকে ফিরে মিষ্টি হেসে বললেন, "তানিয়া, চা খাবি?"

আমার পা যেন জমে গেল। নিশি আমার হাত শক্ত করে ধরে আছে। আমি কোনো মতে বললাম, "না মা, লাগবে না।" তারপর নিশিকে নিয়ে সোজা রুমে চলে এলাম। দরজা বন্ধ করে দিলাম। নিশি এত ভয়ে কাঁপছিল যে কিছু বলার অবস্থায় ছিল না। আমি ফোন তুলে মাকে কল দিলাম।

তিনবার রিং হওয়ার পর মা ফোন ধরলেন।
"তুমি কোথায় মা?" আমি জিজ্ঞেস করতেই কেঁপে কেঁপে উঠলাম।
মা ধীর গলায় বললেন, "আমি তো খালার বাসায় যাচ্ছি, রাস্তায় আছি। কেন?"
আমার হাত থেকে ফোনটা প্রায় পড়ে যাচ্ছিল। "কিন্তু আমরা তো এইমাত্র রান্নাঘরে দেখলাম তুমি চা বানাচ্ছ।"

ফোনের ওপাশে কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর মা বললেন, "তানিয়া, দরজা বন্ধ করে দোয়া পড়। খবরদার বাইরে যাস না। আমি এখনই আসছি।"

আমি নিশিকে বললাম, "আয়াতুল কুরসি পড়তে থাক। ভয় পাস না। মা আসছেন।"
আমরা দুজন কোরআনের আয়াত পড়তে লাগলাম। কিন্তু ভয় কিছুতেই কাটছিল না। নিশি কেঁদেই চলেছে।

ঠিক তখন দরজায় টোকা পড়ল।
"তানিয়া, দরজা খোল তো। আমি মা।"
মায়ের গলা!
কিন্তু মা তো খালার বাসায়! তাহলে এই দরজার বাইরে কে?

আমি নিশিকে জড়িয়ে ধরে কাঁপতে লাগলাম। নিশি ফিসফিস করে বলল, "আপু, এটা মা না।"
আমিও ভেতরে ভেতরে জানি, নিশি যা বলছে তা-ই সত্যি। আমার হাত-পা অবশ হয়ে আসছিল। আমি আবার মাকে ফোন দিলাম। কিন্তু ফোন কেটে গেল। বারবার চেষ্টা করেও একই অদ্ভুত বার্তা শুনতে পেলাম:
"আপনার কাঙ্ক্ষিত নম্বরে এই মুহূর্তে সংযোগ প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না।"

দরজার বাইরে থেকে মায়ের গলা আরও জোরালো হতে লাগল। "তানিয়া, দরজা খোল। আমি তোকে ভয় পাওয়াচ্ছি না। দরজা খোল।"
আমি নিশিকে ইশারায় বোঝালাম চুপ থাকতে। কিন্তু নিশি এত ভয়ে ভেঙে পড়েছিল যে ওর কাঁপুনি থামছিল না। দরজায় আঘাত বাড়তে থাকল।
আমরা প্রায় ঘণ্টাখানেক বন্ধ দরজার পেছনে আতঙ্কে কাটালাম।

একসময় পুরো বাসাটা একদম নিস্তব্ধ হয়ে গেল। কোনো শব্দ নেই।
আমি জানলার ফাঁক দিয়ে নিচে তাকালাম। তখন রাত সাড়ে দশটা। হঠাৎ দেখি মা গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকছেন। ওনার হাতে ব্যাগ।
আমি চিৎকার করে বললাম, "মা!"

মা দ্রুত দৌড়ে উপরে এলেন। দরজা খুলে মাকে জড়িয়ে ধরলাম।
মা হতভম্ব হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "কী হয়েছে তোদের? তোরা এত ভয়ে কাঁপছিস কেন?"
আমি সব খুলে বললাম। মা মুখে কোনো কথা না বলে রান্নাঘরের দিকে গেলেন। আমরা তিনজন রান্নাঘরে ঢুকলাম। সেখানে আর কেউ নেই। শুধু গ্যাসের চুলায় অল্প আগুন জ্বলছিল, যেন কেউ চা বানিয়ে রেখে গেছে।

আম্মু দ্রুত পানি নিয়ে দরজার চারপাশে ছিটিয়ে দিলেন। তারপর নিচু গলায় বললেন, "তানিয়া, নিশি, তোদের ভয় পাওয়ার কারণ নেই। যা আছে, সেটা চুপচাপ চলে যাবে।"
কিন্তু মায়ের চোখের গভীরে আমি যে আতঙ্ক দেখেছিলাম, তা কোনোভাবেই চুপচাপ চলে যাওয়ার মতো কিছু মনে হচ্ছিল না।

তারিখ: ১৫.১২.২০১৯
এরপর থেকে রাতে রান্নাঘরে আর যাই না। নিশিও না। মা খুব অল্প কথা বলেন। আর আমরা তিনজনই বুঝতে পারি, আমাদের বাসায় "কিছু" আছে। কিন্তু সেই কিছুটা আসলে কী—তা কেউই জানি না।
শুধু জানি, অন্ধকার নামলেই রান্নাঘর থেকে আসা সেই "চায়ের গন্ধ" আমাদের বুকের ভেতর জমে থাকা ভয়কে আরও গভীর করে তোলে।

তারিখ: ২২.১২.২০১৯

এই ক'দিনে আমাদের বাসায় অদ্ভুত ঘটনার মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। নিশি এখন প্রায়ই রাতে ঘুম থেকে চিৎকার করে ওঠে। কখনো বলে, কেউ নাকি তার রুমে দাঁড়িয়ে ছিল। কখনো বলে, অন্ধকারে দাঁড়িয়ে থাকা ছায়া তার দিকে হাত বাড়িয়েছিল। মা নিশিকে সান্ত্বনা দিতে চাইলেও আম্মুর চোখেও স্পষ্ট ভয়। আমি নিশিকে বোঝাই যে ও হয়তো স্বপ্ন দেখছে। কিন্তু নিশির দৃঢ়তা আর তার ভয়ে কাঁপতে থাকা শরীর আমাকে ভুল প্রমাণ করে।

আমার নিজের ঘরেও রাতগুলো আর স্বাভাবিক নেই। কয়েকদিন ধরে মনে হচ্ছে, কেউ যেন আমার ঘরের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে গভীরভাবে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। একরাতে আমি স্পষ্ট শুনলাম, দরজার ওপাশ থেকে কেউ ফিসফিস করে আমার নাম ধরে ডাকছে, "তানিয়া... দরজা খোল।"
ভয়ে পুরো শরীর অবশ হয়ে গিয়েছিল। নিশিকে ডাকার সাহসও হয়নি। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি।

মাঝে মাঝে রান্নাঘরের বাতি জ্বলতে দেখি। আবার কখনো বাতি নিভে যায়। মা প্রতিদিন কিছু না কিছু দোয়া পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে পুরো বাসায় ছিটান। কিন্তু কোনো কিছুতেই পরিস্থিতি বদলাচ্ছে না।

তারিখ: ৩১.১২.২০১৯

নতুন বছরের সন্ধ্যা। চারদিকে আনন্দ-উল্লাস। কিন্তু আমাদের বাসায় এক ভৌতিক নীরবতা। মা রাতে আমাদের ডেকে বললেন, "তানিয়া, নিশি, তোদের বলার অনেক কিছু ছিল। কিন্তু তোরা ভয় পেয়ে যাস বলে বলিনি। আমাদের বাসাটা আসলে অনেক পুরোনো। আর পুরোনো বাড়িতে অনেক সময় পুরোনো স্মৃতিও থেকে যায়।"
আম্মুর গলা কাঁপছিল। আমরা অবাক হয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। মা বললেন, "আমাদের বাসাটা যেখানে তৈরি হয়েছে, সেখানে আগে একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়ির কর্তা ছিলেন খুব খিটখিটে স্বভাবের একজন মানুষ। তাঁর স্ত্রী খুব অল্প বয়সে মারা গিয়েছিলেন। লোকটা নাকি রান্নাঘরেই একটা অদ্ভুত মৃত্যুর শিকার হয়েছিলেন। কেউ বলে হার্ট অ্যাটাক, কেউ বলে আত্মহত্যা। তার পর থেকে এই জায়গায় কেউ শান্তিতে থাকেনি।"

মায়ের কথায় আমাদের শরীর হিম হয়ে গেল। নিশি বলল, "তাহলে কী করব আমরা?"
মা বললেন, "আমরা কালই অন্য বাসা খুঁজব। এই জায়গায় আর থাকা ঠিক হবে না।"

আমরা তিনজন সারারাত একসঙ্গে কাটালাম। ঘরে প্রতিটি শব্দে মনে হচ্ছিল, কেউ যেন আমাদের ওপর নজর রাখছে। রান্নাঘর থেকে মাঝরাতে কাঁচের বাসন পড়ার শব্দ পেলাম। নিশি আমার বুকে মাথা গুঁজে কাঁদছিল। আমিও ভয় পেয়ে ছিলাম।

তারিখ: ০৫.০১.২০২০

আমরা আজ বাসা বদলে ফেললাম। মিরপুর ছেড়ে মোহাম্মদপুরে চলে এসেছি। ছোট্ট একটা ফ্ল্যাট। পুরোনো বাসার তুলনায় ছোট, কিন্তু এখানে আসার পর একটা স্বস্তি পাচ্ছি। নিশিও বলল, "এখানে আর সেই ভয়ানক অনুভূতি নেই।"
মা আমাদের নতুন বাসায় নামাজ পড়ে দোয়া করলেন। আমরা শান্তিতে থাকার আশা করছিলাম।

কিন্তু সেই শান্তি খুব বেশিদিন টিকল না।

তারিখ: ১৫.০১.২০২০

আজ রাতে আমি আর নিশি মায়ের সঙ্গে ডাইনিং টেবিলে রাতের খাবার খাচ্ছিলাম। হঠাৎ রান্নাঘর থেকে একটা ধাতব টুংটাং শব্দ ভেসে এল। আমরা তিনজন থমকে গেলাম। মা দ্রুত রান্নাঘরে গেলেন। আমরা পেছন পেছন গেলাম।

কোনো কিছু পড়ে ছিল না। কিন্তু গ্যাসের চুলার সামনে একটা চায়ের কেটলি রাখা। আর তার চারপাশে পানির ফোঁটা ছড়িয়ে আছে।
মা ফিসফিস করে বললেন, "তানিয়া, নিশি, বের হও এখান থেকে।"

আমরা ভয় পেয়ে রুমে ফিরে এলাম। মা কিছুক্ষণ পর এসে বললেন, "তোদের বলেছিলাম, এসব থেকে পালানো যায় না। এরা জায়গার সঙ্গে নয়, আমাদের সঙ্গে থাকে।"

মায়ের কথায় কাঁপতে শুরু করলাম। নিশি বলল, "আমরা কী করব এখন?"
মা বললেন, "একটাই উপায় আছে। দোয়া পড়ে যেতে হবে। আর কখনোই ভয় পাবে না। ভয় দেখানোই এদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।"

তারিখ: ২০.০১.২০২০

আমাদের বাসায় প্রতিদিন কিছু না কিছু অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। রান্নাঘরে কিছু রেখে গেলে তা অন্য জায়গায় পাওয়া যায়। নিশি প্রায়ই ঘুম থেকে উঠে দেখছে, দরজা কেউ খুলে রেখেছে। আম্মুর ওপর একটা চাপা বিষণ্ণতা নেমে এসেছে। যেন তিনি আমাদের আড়ালে কিছু লুকাচ্ছেন।

তবে আজ রাতে একটা ঘটনা ঘটল যা আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছে।
আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। নিশি পাশে। হঠাৎ অনুভব করলাম, ঘরের বাতি জ্বলে উঠল। চোখ খুলে দেখি, দরজার সামনে একটা ছায়া। একজন লম্বা মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। আমি গলা শুকিয়ে যাচ্ছিল। নিশিকে জাগাতে গিয়ে দেখলাম, নিশি শক্ত করে ঘুমাচ্ছে।
ছায়াটি আমার দিকে এগিয়ে এলো। আমি তখন আয়াতুল কুরসি পড়া শুরু করলাম। ধীরে ধীরে ছায়াটি মিলিয়ে গেল।

পরদিন সকালে মা বললেন, "তানিয়া, তোকে একটা কথা বলি। ভয়কে শক্তি দিস না। যতবার ভয় পাবে, ততবার ওরা শক্তি পাবে। সাহস রাখ।"

তারিখ: ১৫.০২.২০২০

এখনো আমরা এই বাসাতেই আছি। ভয়ের অনুভূতিগুলো কেটে গেছে। মা প্রতিদিন দোয়া পড়ে বাসায় ছিটান। নিশিও এখন ভয় পায় না।
আমার বিশ্বাস, সব অশরীরী শক্তি হয়তো আমাদের দুর্বলতাগুলো খোঁজে। সাহস আর দৃঢ়তাই তাদের দূরে রাখতে পারে।
তবে মাঝেমাঝে রাতে রান্নাঘর থেকে চায়ের গন্ধ ভেসে আসলে আমি আর নিশি শুধু মায়ের দিকে তাকাই। তিনজন একসঙ্গে দোয়া পড়ি। হয়তো এটাই আমাদের একমাত্র রক্ষা।

⛔ অদ্ভুত রান্না ঘরের রহস্য
🖊️ white shadow

02/12/2024

'যখন সব হবে....
তখন আর শখ হবে না,,
জীবনের হিসাব মিলাতে মিলাতে
শেষ হয়ে যাবে বয়সের হিসাব!
পড়ে থাকবে শুধু মন ভরা আক্ষেপ😔

___আফসোস এটাই জীবন...😓🙂

01/12/2024
ভালোবাসা মানে কি জানেন?ভালোবাসা মানে, আমি তাঁকে স্মরণ করলে, তিনিও আমাকে স্মরন করেন(সূরা বাক্বারাহ১৫২ দ্রষ্টব্য)ভালোবাসা ...
19/11/2024

ভালোবাসা মানে কি জানেন?

ভালোবাসা মানে, আমি তাঁকে স্মরণ করলে, তিনিও আমাকে স্মরন করেন(সূরা বাক্বারাহ১৫২ দ্রষ্টব্য)

ভালোবাসা মানে, আমি তাঁর দিকে এক বিঘত এগিয়ে গেলে, তিনি আমার দিকে এক হাত এগিয়ে আসেন(সহিহ বুখারী : ৭৪০৫ দ্রষ্টব্য)

ভালোবাসা মানে, আমি তাঁর দিকে হেঁটে হেঁটে অগ্রসর হলে, তি আমার দিকে দৌড়িয়ে এগিয়ে আসেন। (সহিহ বুখারী: ৭৪০৫ দ্রষ্টব্য)

ভালোবাসা মানে, আমি তাঁর সামনে পাহাড় সমান ভুলত্রুটি নিয়ে দাঁড়ালে তিনি আমার দিকে আকাশ সমান অনুগ্রহের ছায়া নিয়ে হাজির হোন(সুনানে তিরমিজি: ৩৫৪০ দ্রষ্টব্য!!💜

18/11/2024

১৬ বছর বয়সে যাকে আপনি ভালবাসতেন ২০ বছর বয়সে আপনি তাকে পা'ত্তা দিবেননা।
২০ বছর বয়সে যার টেনশনে চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল ফেলেছেন ২৫ বছরে এসে তার থেকে নিজেকে দূরে স'রিয়ে নিবেন।
স্নাতক প্রথম বর্ষে যে পরীক্ষায় ফেইল করে অঝোরে কেঁদেছিলেন ফাইনাল ইয়ারে পাশ করার পর সেটা একেবারেই ভুলে যাবেন।
ঠিক তেমনি, আজ আপনি যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তা দেখে মনে হতে পারে এখানেই বুঝি শেষ!
নিশ্চিত থাকুন যে, সব কুয়াশা চলে যাবে এবং এই পরিস্থিতি শেষ হবে।
বিশ্বাস করুন,আল্লাহর ইচ্ছায় সব তি'ক্ততাই চলে যায় এবং সময় সবকিছু ঠিক করে দেয়। ❤️

18/11/2024

এমন কাউকে ভালোবাসেন যে মানুষটা একদিন আপনাকে ভালোবাসেন আর চারদিন আপনাকে মানসিক কষ্ট দিয়ে থাকেন । এই লোক গুলোকে নার্সিসিষ্ট পার্সোনালিটির লোক বলতে পারেন ।কারন এরা ভয়ংকর ভাবে আপনাকে তার মাইন্ড গেইমের কন্টেইন্ট বানিয়ে নিজের মনের সেটিসফেকশন নিবে।

নার্সিসিষ্ট লোক জনের বৈশিষ্ট‍্য লোকজনের সামনেঃ প্রথম দেখায় বুঝতে পারবেন ভয়ংকর চার্মিং টাইপ । গুছিয়ে কথা বলে ।সে আপনাকে তার কথায় মোহিত করতে পারবে । স্মার্ট , আপনার কথা বুঝতে সক্ষম । আলাদা আলাদা বিচার করলে বুঝতে পারবেন সে , বুদ্ধিমত্তায় অসাধারন । কোন রকম এফোর্ট ছাড়াই সে সবার মন জয় করতে সক্ষম হয়ে থাকেন ।

নার্সিসিষ্ট ব‍্যাক্তিত্ব প্রাইভেট ভাবেঃ সে হলো ভয়ংকর এক ম‍্যানুপূলেটর । আপনার ভাবনা গুলোকে সে পরিবর্তন করে নিজের ভাবনা প্রতিষ্ঠিত করবে।যখন আপনি তার সত্যিকার রং দেখতে পারবেন তখন দেখবেন সে সম্পূর্ন অন‍্য মানুষ । যার কথার সাথে তার কাজে মিল নেই ।সে হার্টলেস এবং নিষ্ঠুর হয়ে থাকে নিজের স্বার্থ ও মতামতের ক্ষেত্রে । তার নিজের ইচ্ছা প্রতিষ্ঠা করতে কেবল তার চার্ম ব‍্যবহার করবে। এবং যা কিছুই ঘটুক না কেন , সে নিজের স্বার্থটা বুঝবে । আপনার কাকুতি ,মিনতি ,কান্না বোঝার তার সময় থাকবে না।সে ভিতরে ভিতরে রিগ্রেটহীন ভয়ংকর মনষ্টার ।

বড় বড় মনোবিদদের মতে ,একজন নার্সিসিষ্টকে যদি তুমি এ‍্যানালাইসিস করতে যাও , প্রথমে তুমি দেখবে তার ডুয়েল পার্সোনালিটি । একেবারে কোন ফেমাস লেখকের তৈরী করা চরিত্রের মতন । তার দুইটি জীবন উপভোগ করে । তার মুড ও প্রয়োজন অনুযায়ী সে তার পার্সোনালীটি মানুষের সামনে লজ্জাহীন ভাবে দেখিয়ে থাকে ।সে তার প্রাইভেট জীবন ও লোকদের দেখানো জীবন সম্পূর্ন আলাদা রাখে।

লোকজনের সামনে সে আবেগী , দয়ালু , মানবতার ফেরী ওয়ালা ,পরোপকারী , সাহায‍্যকারী , ভয়ংকর সৎ ও ভালো মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রেজেন্ট করে।
আর দরজার ভিতরে সে একজন মনষ্টার । তার তীব্র খারাপ দিক সে তার প্রিয় কোন মানুষকে দেখিয়ে থাকে যে বা যারা তার ক্লোজ থাকে । সে তার হাফ ও খারাপ দিকটা সেইফ রাখে তার জন‍্য যাকে সে মানসিক ভাবে নিজের খেলনা ভাবে।

নার্সিসিষ্টদের প্রিয় মাইন্ড গেইমের স্বীকার যারা হইছেন তাদের বলবো, কখনো এতটাই বোকা হবেন না তাদের পাবলিকের সামনে পার্সোনালি দেখে । যখন তার ক্লোজ হবেন তার কথার কিংবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দাড়ালেই বুঝতে পারবেন তার আসল রুপটা কি ? সে আপনাকে প্রয়োজনে ব‍্যবহার করবে ।ভালোবাসা কিংবা প্রেমের নাম দিয়ে ভয়ংকর মাইন্ড গেইম খেলবে । আপনাকে তার ইচ্ছা মতন ব‍্যবহার করবে । আপনার ইচ্ছায় কিছুই হবে না। মনে চাইলে আপনাকে যখন তখন তার জীবন থেকে বিদায় করে দিবে যদি তার পাবলিক ইমেজের কোন ক্ষতি হয় ।

মনোবিদদের মতে নার্সিসিষ্টরা নিজের প্রতি অবসেস থাকে , তারা মনে করে তারাই রাইট দুনিয়ার সব লোকজনের চিন্তা ভুল ।আর ক্লোজ কেউ হলে তাকে ও তার মুড অনযায়ী ট্রিট করবে । তারা কখনোই পরিবর্তন হয় না।

~মাসুমা ইসলাম নদী -

ফেসবুকে প্রায়ই এক ধরনের পোষ্ট দেখা যায়। মেয়েরা তার প্রিয় মানুষের কাছে হাতে চুড়ি পড়তে চায়, সে চায় তার পায়ে প্রিয়জন যেনো য...
17/11/2024

ফেসবুকে প্রায়ই এক ধরনের পোষ্ট দেখা যায়। মেয়েরা তার প্রিয় মানুষের কাছে হাতে চুড়ি পড়তে চায়, সে চায় তার পায়ে প্রিয়জন যেনো যত্ন করে নুপুর পড়িয়ে দেয়। তার হাতে নিজের কপালে টিপ পড়তে চায়, প্রিয় মানুষের ফোনের ওয়াল পেপার মানিব্যাগে তার ছবি থাকুক চায়, তাকে মুখে তুলে খাওয়াক চায় ইত্যাদি ইত্যাদি।

আপনারা অনেক পুরুষের কাছে এসব ন্যাকামি, আহ্লাদী, ঢং, অযথা বেশি চাওয়া, বাড়াবাড়ি মনে হয়। ভাবেন মেয়েরা আজাইরা থাকে তো এই এইসব ফালতু বিষয়ে আটকে থাকে।

কিন্তু জানেন কি মেয়েরা আপনাদের দৃষ্টিতে এইসব তুচ্ছ বিষয় কেন চায়? কারণ তারা মনে করে এই চুড়ি, নুপুর পড়িয়ে দেওয়ার মাঝে যত্ন লুকানো থাকে। মুখে তুলে খাইয়ে দেওয়ার মাঝে ভালোবাসা থাকে। আর ওয়াল পেপার মানিব্যাগে ছবি রাখার মাঝে সম্মান জড়িয়ে থাকে।

সবাই সবসময় বলে না মেয়েরা আসলে কিসে আটকায়? আসলে মেয়েরা যত্ন, ভালোবাসায় আর সম্মানে আটকায়। মেয়েরা যেখানে যত্ন, ভালোবাসা আর সর্বোচ্চ সম্মান পায়, সেখানে মেয়েরা নিজ থেকেই থেকে যায়। এই তিনটা জিনিস পেলেই মেয়েরা থেকে যায়। আবার এই তিনটা জিনিসের অভাবেই মেয়েরা হারিয়ে যায়।

- লিপি সরকার

আমার কোনো দুঃখ নাই যা আছে অপূর্ণতা অভিযোগ আর নিজের প্রতি ঘৃ*ণা..!
16/11/2024

আমার কোনো দুঃখ নাই যা আছে অপূর্ণতা অভিযোগ আর নিজের প্রতি ঘৃ*ণা..!

বহুদিন পার হলো, দেখি না তার ছায়া💔 ভালোবাসা কঠিন জিনিস, ভয়ংকর তার মায়া😅💔🥀
14/11/2024

বহুদিন পার হলো, দেখি না তার ছায়া💔 ভালোবাসা কঠিন জিনিস, ভয়ংকর তার মায়া😅💔🥀

তৃতীয় ব্যক্তিরা খুব Lucky হয়..!কারন তারা আমাদের শখের মানুষকে বিনা পরিশ্রমে পেয়ে যায় 😅💔
14/11/2024

তৃতীয় ব্যক্তিরা খুব Lucky হয়..!
কারন তারা আমাদের শখের মানুষকে বিনা পরিশ্রমে পেয়ে যায় 😅💔

-কাউকে ভালোবাসলে তাকে ছেড়ে আসা যায়.!💔-কিন্তু কারো মায়ায় পড়লে নিজেকে ছেড়ে আসতে হয়..!🌸🥀💔
14/11/2024

-কাউকে ভালোবাসলে তাকে ছেড়ে আসা যায়.!💔
-কিন্তু কারো মায়ায় পড়লে নিজেকে ছেড়ে আসতে হয়..!🌸🥀💔

আমার অভিমানে কী এমন আসে যায়? বলো...নিছক নিজেকে কষ্ট দেয়া, অভিমানে নিজেকে ভীষণ ভাবে একা করে দেয়া মাত্র! অভিমান যেখানে অধি...
14/11/2024

আমার অভিমানে কী এমন আসে যায়? বলো...
নিছক নিজেকে কষ্ট দেয়া, অভিমানে নিজেকে ভীষণ ভাবে একা করে দেয়া মাত্র! অভিমান যেখানে অধিকারের বাইরে চলে যায়, সেখানে নিজেকে তুচ্ছ করে দেয়া ছাড়া আর কিছু নয়।

আমার না থাকায় কী এমন আসে যায়? বলো...
আকাশে এতশত নক্ষত্রের ভীড়ে, দু-একটি নক্ষত্র খসে পড়লেই কী আকাশ শোক করে? আমি তো বিশেষ কেউ নই, যার আগমনে পৃথিবী হয়ে যায় রঙিন কিংবা যার না থাকা জুড়ে পৃথিবীতে নেমে আসে গভীর শোক।

প্রচন্ড হতাশায় মুখ থুবড়ে পড়ে থাকলে কার কী আসে যায়? বলো...
পৃথিবীতে এত আয়োজনের ভীড়ে, মনের খেয়াল আর কে রাখে? ভালোবাসা যেখানে নামেমাত্র, শুধু মুখের কথা, মন আর অনুভূতি সেখানে তুচ্ছতাচ্ছিল্য হয়!

ভালোবাসা না পেলে মানুষ দুঃখ করে না। মানুষ দুঃখ করে ভালোবাসার নামে প্রতারিত হলে, ভালোবাসার নামে নিজের ভালো থাকা হারিয়ে ফেললে!

আমার অভিমানে আর কার কী আসে যায়? বলো...
পৃথিবীতে এতকিছুর ভীড়ে, কে খোঁজে অভিমানের কারণ? এতশত জনস্রোতে, কার মনে অভিমানের মেঘ দেখতে চায় মানুষ? নিঃস্ব মানুষের অভিমানে, হতাশায় পৃথিবীর কিছু যায় আসে না!

বেলা ফুঁড়ায়, কিন্তু অপেক্ষা ফুরায় না,তুমি হারাইয়া গেলা, কিন্তু তোমার মায়া হারাইলো না!😅💔
14/11/2024

বেলা ফুঁড়ায়, কিন্তু অপেক্ষা ফুরায় না,তুমি হারাইয়া গেলা, কিন্তু তোমার মায়া হারাইলো না!😅💔

13/11/2024

তুমি আমার ছেড়ে যেতে চাইলে আমি আপত্তি করব না.....
বিশ্বাস করো...চোখ বন্ধ করে দীর্ঘশ্বাস চাপিয়ে গলাকে শান্ত করে মুখে হাসির রেখা টেনে বলবো..

কন্ঠে : জেরিন জাহান
স্ক্রিপ্ট :সংগৃহীত






তোমার ভিতরে সব ক্ষমতা ছিলো। ভালোবাসা, ভালো রাখা, যত্নে রাখা, খেয়াল রাখা, পাশে থাকা ইত্যাদি। শুধু আমারে বোঝার ক্ষমতা ছিলো...
13/11/2024

তোমার ভিতরে সব ক্ষমতা ছিলো। ভালোবাসা, ভালো রাখা, যত্নে রাখা, খেয়াল রাখা, পাশে থাকা ইত্যাদি। শুধু আমারে বোঝার ক্ষমতা ছিলো না!😊💔

13/11/2024

বয়সের কাছে সবাইকে হার মানতে হবে, এই রূপ-সৌন্দর্য থাকবেনা একদিন।💔

13/11/2024

একটা কথা মাথায় রাখবেন! যদি কখনো কারো সাথে সম্পর্কে যান তাহলে, সে যেমনই হোক না কেন, তাকে ভালোবাসবেন, সম্পর্কের মর্যাদা করবেন, আর যদি মনে হয় Life এ better কাউকে দরকার, তাহলে better মানুষের অপেক্ষায় থাকুন! অযথা সম্পর্কে গিয়ে একটা মানুষকে কষ্ট দেওয়ার কোন অধিকার নেই আপনার!

কারণ আপনি যে মানুষটাকে কষ্ট দিবেন, সে মানুষটাও কিন্তু অন্য কারো Life এর special মানুষ! আপনার দেয়া কষ্ট পেয়ে সে যদি, অন্য কাউকে ঠ'কায়, তার জন্য আপনি দা'য়ী থাকবেন! আপনার নিজের মন মা'নসিকতা পরিবর্তন করুন!❤️

Address

Pabna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইচ্ছে পূরণツ-Icchepuron posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share