Sheikh NASIF

Sheikh NASIF Everything is possible

25/02/2024

আজকের রাতের দোয়াগুলো কবুল হোক! পৃথিবীর সব বাবা মা প্রিয়জন ভালো থাকুক।
সব কবরবাসী জান্নাতি হোক. 🖤

আমিন.. 🤲

13/02/2024

05/02/2024
Celebrating my 8th year on page. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you....
19/08/2023

Celebrating my 8th year on page. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

21/04/2023

ঈদ মুবারাক🌙

তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম!

03/01/2023

যেখানে যে পরিবেশ এর মধ্যে থাকুক না কেন, দোয়া করি সর্বদা সুখী ও সুন্দর ভাবে সময় অতিবাহিত করুক।

03/08/2022

আয়কর বর্ষ ২০২২-২০২৩ এ আয়কর রিটার্ন জমা দিতে আপনার যে সকল কাগজ/ডকুমেন্টস প্রয়োজন -

ব্যক্তিগত তথ্য :
১. ই টি আই এন কপি
২. জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি
৩. ১ কপি ছবি

চাকুরির তথ্য :
1. Salary certificate.
2. Bank statement from 01-07-2021 to 30-06-2022.
3. Provident fund info. (if any)

ব্যবসায়ের তথ্য:
1. ট্রেড লাইসেন্স
2. বার্ষিক ক্রয়-বিক্রয় ও আয় বিবরনী
3. সম্পদ ও দ্বায় বিবরনী
4. ব্যাংক স্টেটমেন্ট

বিনিয়োগের তথ্য:
1. D.P.S (যদি থাকে)
2. Insurance certificate (যদি থাকে).
3. Share Market Investment (যদি থাকে)
4. সঞ্চয় পত্র - (যদি থাকে)

সম্পদ ও দায় বিবরনীঃ
1. House, Apartment (যদি নিজ নামে থাকে)
2. Land, Car , Furniture , Electronics, etc. (যদি নিজের নামে থাকে)
3. Bank Loan info. (যদি নিজ নামে হয়)
4. Others Loan (যদি নিজ নামে হয়)।

বিঃ দ্রঃ যদি আপনি আগে রিটার্ন জমা দিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ঐ রিটার্ন এর একটি ফটো কপি লাগবে।

14/07/2022

এখন আর শুধুমাত্র ১২ ডিজিটের টিআইএন (TIN) কপি জমা দিলেই হবে না, আয় ব্যয়, বিনিয়োগ, ব্যবসা, স্হাবর ও অস্হাবর সম্পদের হিসাব সম্বলিত আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে বাধ্যতামূলক।..........................................................
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি সেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র (Acknowledgement Slip) / আয়কর প্রত্যয়ন সনদ জমা দিতে হবেঃ

১. সঞ্চয়পত্র ক্রয়: পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখাতে হবে। যেখানে তিনি সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করবেন, সেখানেই রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

২. ব্যাংক ঋণ: কোন ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার বেশি ঋণ নেয়ার আবেদন করলে আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দিতে হবে।

৩. ব্যাংকে জমা: ব্যাংক জমার সুদ আয় থেকে উৎস কর কর্তনে টিআইএন সনদ থাকলে ১০ শতাংশ কাটা হয়ে থাকে। না থাকলে ১৫ শতাংশ কাটা হয়। এখন থেকে টিআইএনের পরিবর্ততে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। তাহলেই তিনি ওই সুবিধা পাবেন। না হলে বেশি উৎস কর দিতে হবে।

৪. জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়: সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদরের পৌর এলাকা অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি, বিক্রি, দলিল হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিতে হলে এতদিন শুধুমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দিতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৫. ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ: যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে এখন থেকে আয়কর রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। নাহলে মিলবে না ক্রেডিট কার্ড।

৬. গাড়ি ক্রয়, মালিকানা পরিবর্তন: দুই বা তিন চাকা ছাড়া যেকোনো মোটরগাড়ি নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে রিটার্ন জমা স্লিপ দেখাতে হবে। আগে শুধুমাত্র টিআইএন দিতে হতো, কিন্তু এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের কপি দিতে হবে।

৭. ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো: সিটি কর্পোরেশন বা জেলা সদর, পৌরসভায় সন্তান বা পোষ্যদের আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি করাতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৮. গ্যাসের সংযোগ: দেশের যেকোনো স্থানে বাণিজ্যিক বা শিল্প কারখানায় গ্যাসের সংযোগ নিতে হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাসা বাড়ির গ্যাসের সংযোগ নিতে বা আগের সংযোগ বজায় রাখতে হলে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ লাগবে।

৯. বিদ্যুৎ সংযোগ: সিটি কর্পোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হলে রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। গ্রাম বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে অবশ্য এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হয়নি।

১০. বাড়িভাড়া: জমি বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে অনেকে আয় করে থাকেন। আয় যাই হোক না কেন, এই ধরনের আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১১. সরকারি আয়: সরকার বা সরকারি কোন সংস্থা, কর্পোরেশন থেকে বেতন হিসাবে মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা বা বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১২. বেসরকারি বেতন: বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেয়ার সময় বার্ষিক আয়কর রিটার্ন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১৩. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয়: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি অংশ বা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয় মাসে ১৬ হাজার টাকার বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

১৪. নকশার অনুমোদন: ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী শহরে ভবন নির্মাণের অনুমোদন চাইলে আবেদনপত্রের সঙ্গে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

১৫. জনপ্রতিনিধি: জাতীয় সংসদ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলায় কোন নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১৬. ফান্ডের রিটার্ন: পেনশন ফান্ড, অনুমোদিত গ্র্যাচুইটি ফান্ড, স্বীকৃত প্রভিডেন্ট ফান্ড, অনুমোদিত সুপার এন্যুয়েশন ফান্ড এবং শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ছাড়া অন্যান্য ফান্ডের রিটার্ন দাখিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

১৭. ট্রেড লাইসেন্স: সিটি কর্পোরেশন বা পৌর এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। তবে এর বাইরের অন্যান্য এলাকায় এই নিয়ম প্রস্তাব করা হয়নি।

১৮. ডিজিটাল পণ্য ও সেবা: ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

১৯. মোবাইল ব্যাংকিং: মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা ইলেকট্রনিক উপায়ে অর্থ হস্তান্তরে কমিশন, ফি জাতীয় অর্থ পেতে হলে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

২০. সমবায় সমিতি: সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের আওতায় কোন সমিতি বা ক্লাব গঠিত হলে বা এ ধরণের ক্লাবের সদস্য হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া আরও যেসব সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেগুলো হলোঃ
# ডাক্তার, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি ইত্যাদি পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হলে বা সদস্য হতে চাইলে
# পরামর্শক, ক্যাটারিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, জনবল বা নিরাপত্তা সেবা দিয়ে অর্থ গ্রহণ করতে
# বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী হিসাবে লাইসেন্স পেতে
# আমদানি-রপ্তানির সনদ পেতে চাইলে
# আমদানির এলসি খুলতে চাইলে
# কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার পদ পেতে
# ব্যবসা বা বাণিজ্য সংগঠনের বা সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ
# বীমা কোম্পানির এজেন্ট হিসাবে তালিকাভুক্তি বা নবায়ন করতে
# বীমা বা সার্ভেয়ার হিসাবে নিবন্ধন নিতে
# অস্ত্রের লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করলে
# ওষুধ ব্যবসার জন্য ড্রাগ লাইসেন্স থাকলে বা করাতে
# অগ্নি-নিরাপত্তা লাইসেন্স,
# পরিবেশ ছাড়পত্র
# বিএসটিআই লাইসেন্স পেতে চাইলে
# লঞ্চ, স্টিমার, ট্রলার, কার্গো, বার্জ ইত্যাদি নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেটের জন্য
# ইটভাটার অনুমোদন নিতে হলে
# পরিবহন সেবার ব্যবসা করলে
# কোন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর বা এজেন্টশিপ চাইলে।
# পণ্য সরবরাহের ঠিকাদারী

copy

04/07/2022

এখন আর শুধুমাত্র ১২ ডিজিটের টিআইএন (TIN) কপি জমা দিলেই হবে না, আয় ব্যয়, বিনিয়োগ, ব্যবসা, স্হাবর ও অস্হাবর সম্পদের হিসাব সম্বলিত আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে বাধ্যতামূলক।..........................................................
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেটে টিআইএন (TIN) জমার পাশাপাশি সেসব সুবিধা নিতে আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমার প্রাপ্তিস্বীকার পত্র (Acknowledgement Slip) / আয়কর প্রত্যয়ন সনদ জমা দিতে হবেঃ

১. সঞ্চয়পত্র ক্রয়: পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রর ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমার প্রমাণ দেখাতে হবে। যেখানে তিনি সঞ্চয়পত্র কেনার আবেদন করবেন, সেখানেই রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

২. ব্যাংক ঋণ: কোন ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার বেশি ঋণ নেয়ার আবেদন করলে আয়কর রিটার্নের প্রমাণপত্র দিতে হবে।

৩. ব্যাংকে জমা: ব্যাংক জমার সুদ আয় থেকে উৎস কর কর্তনে টিআইএন সনদ থাকলে ১০ শতাংশ কাটা হয়ে থাকে। না থাকলে ১৫ শতাংশ কাটা হয়। এখন থেকে টিআইএনের পরিবর্ততে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। তাহলেই তিনি ওই সুবিধা পাবেন। না হলে বেশি উৎস কর দিতে হবে।

৪. জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়: সিটি কর্পোরেশন, জেলা সদরের পৌর এলাকা অথবা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি বা ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রি, বিক্রি, দলিল হস্তান্তর, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিতে হলে এতদিন শুধুমাত্র টিআইএন সার্টিফিকেট জমা দিতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৫. ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ: যেকোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে এখন থেকে আয়কর রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। নাহলে মিলবে না ক্রেডিট কার্ড।

৬. গাড়ি ক্রয়, মালিকানা পরিবর্তন: দুই বা তিন চাকা ছাড়া যেকোনো মোটরগাড়ি নিবন্ধন, মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে রিটার্ন জমা স্লিপ দেখাতে হবে। আগে শুধুমাত্র টিআইএন দিতে হতো, কিন্তু এখন থেকে রিটার্ন দাখিলের কপি দিতে হবে।

৭. ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো: সিটি কর্পোরেশন বা জেলা সদর, পৌরসভায় সন্তান বা পোষ্যদের আন্তর্জাতিক পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল বা জাতীয় পাঠ্যক্রমের আওতায় ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি করাতে হলে আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ জমা দিতে হবে।

৮. গ্যাসের সংযোগ: দেশের যেকোনো স্থানে বাণিজ্যিক বা শিল্প কারখানায় গ্যাসের সংযোগ নিতে হলে এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাসা বাড়ির গ্যাসের সংযোগ নিতে বা আগের সংযোগ বজায় রাখতে হলে রিটার্ন জমার স্লিপ বা সনদ লাগবে।

৯. বিদ্যুৎ সংযোগ: সিটি কর্পোরেশন বা সেনানিবাস এলাকায় নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হলে রিটার্নের প্রাপ্তিস্বীকার পত্র জমা দিতে হবে। গ্রাম বা সিটি কর্পোরেশন এলাকার বাইরে অবশ্য এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা হয়নি।

১০. বাড়িভাড়া: জমি বা বাড়ি ভাড়া দিয়ে অনেকে আয় করে থাকেন। আয় যাই হোক না কেন, এই ধরনের আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১১. সরকারি আয়: সরকার বা সরকারি কোন সংস্থা, কর্পোরেশন থেকে বেতন হিসাবে মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা বা বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১২. বেসরকারি বেতন: বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেয়ার সময় বার্ষিক আয়কর রিটার্ন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

১৩. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয়: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকারি অংশ বা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আয় মাসে ১৬ হাজার টাকার বেশি হলেই আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

১৪. নকশার অনুমোদন: ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী শহরে ভবন নির্মাণের অনুমোদন চাইলে আবেদনপত্রের সঙ্গে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দিতে হবে।

১৫. জনপ্রতিনিধি: জাতীয় সংসদ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলায় কোন নির্বাচনে প্রার্থী হতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

১৬. ফান্ডের রিটার্ন: পেনশন ফান্ড, অনুমোদিত গ্র্যাচুইটি ফান্ড, স্বীকৃত প্রভিডেন্ট ফান্ড, অনুমোদিত সুপার এন্যুয়েশন ফান্ড এবং শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ছাড়া অন্যান্য ফান্ডের রিটার্ন দাখিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

১৭. ট্রেড লাইসেন্স: সিটি কর্পোরেশন বা পৌর এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। তবে এর বাইরের অন্যান্য এলাকায় এই নিয়ম প্রস্তাব করা হয়নি।

১৮. ডিজিটাল পণ্য ও সেবা: ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে হলে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

১৯. মোবাইল ব্যাংকিং: মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা ইলেকট্রনিক উপায়ে অর্থ হস্তান্তরে কমিশন, ফি জাতীয় অর্থ পেতে হলে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

২০. সমবায় সমিতি: সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের আওতায় কোন সমিতি বা ক্লাব গঠিত হলে বা এ ধরণের ক্লাবের সদস্য হলে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া আরও যেসব সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেগুলো হলোঃ
# ডাক্তার, আইনজীবী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রকৌশলী, স্থপতি ইত্যাদি পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হলে বা সদস্য হতে চাইলে
# পরামর্শক, ক্যাটারিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, জনবল বা নিরাপত্তা সেবা দিয়ে অর্থ গ্রহণ করতে
# বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী হিসাবে লাইসেন্স পেতে
# আমদানি-রপ্তানির সনদ পেতে চাইলে
# আমদানির এলসি খুলতে চাইলে
# কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার পদ পেতে
# ব্যবসা বা বাণিজ্য সংগঠনের বা সমিতির সদস্যপদ গ্রহণ
# বীমা কোম্পানির এজেন্ট হিসাবে তালিকাভুক্তি বা নবায়ন করতে
# বীমা বা সার্ভেয়ার হিসাবে নিবন্ধন নিতে
# অস্ত্রের লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করলে
# ওষুধ ব্যবসার জন্য ড্রাগ লাইসেন্স থাকলে বা করাতে
# অগ্নি-নিরাপত্তা লাইসেন্স,
# পরিবেশ ছাড়পত্র
# বিএসটিআই লাইসেন্স পেতে চাইলে
# লঞ্চ, স্টিমার, ট্রলার, কার্গো, বার্জ ইত্যাদি নৌযানের সার্ভে সার্টিফিকেটের জন্য
# ইটভাটার অনুমোদন নিতে হলে
# পরিবহন সেবার ব্যবসা করলে
# কোন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর বা এজেন্টশিপ চাইলে।
# পণ্য সরবরাহের ঠিকাদারী

03/08/2021

* ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলমান বিধিনিষেধ বহাল থাকবে
*টিকা নেয়া সাপেক্ষে ১১ আগস্ট থেকে দোকান খুলবে
*টিকা ছাড়া কর্মস্থলে যেতে পারবেন না কেউ
*আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
*টিকা গ্রহণকারীরাই কেবল বাইরে চলাচল করতে পারবে
*১১ আগস্ট থেকে সীমিত পরিসরে গণপরিবহন চলবে
*এনআইডি না থাকলেও টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

#সংগৃহিত

07/04/2021

#সংগ্রহিত

কোভিড ১৯ এর উপসর্গ বা লক্ষন গুলো কি কি?
সবাই মাস্ক পরুন, লাগ্লে বাসায় ও। সবচে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন লাস্ট প্যারা। লাগ্লে প্রিন্ট করে রাখুন।
১। জ্বর
২। কাশি
৩। তীব্র মাথাব্যথা
৪। ঘ্রান শক্তি লোপ পাওয়া
৫। শ্বাস কষ্ট
৬। আস্বাভাবিক দুর্বল লাগা বা কাজে আগ্রহ হারানো।
৭। ডায়রিয়া
৮। স্কিনের বিভিন্ন জায়গায় ঘা হওয়া

আইসোলেশনের প্রয়োজনীয় জিনিস :
১. ইলেক্ট্রিক কেটলি
২. কাপ, গ্লাস, প্লেইট
৩. টি ব্যাগ
৪. ছুরি
৫. মিনারেল ওয়াটার, ১/২লি: ও ৫ লি: সাইজ
৬. মধু
৭. কালিজিরা
৮. আদা
৯. চিনি
১০. লবন্গ
১১. লেবু
১২. লবণ
১৩ মাল্টা, কমলা, আপেল/সিজোনাল ফ্রুটস
১৪. প্লাস্টিক / পলি ব্যাগ
১৫. স্যান্ডেল
১৬. টিস্যু
১৭. হাদিস, কুরআন বই
১৮ মোবাইল, চার্জার , ল্যাপটপ, মাল্টিপ্লাগ
১৯. এক্সট্রা কাপড়, টাওয়েল,
২০. সাবান –লাক্স, চাকা, ডিটারজেন্ট
২১. সিভিট ফোরট ট্যাব্লেট, ভিটামিন ডি।
২২. প্যারাসিটামল, এন্টিহিস্টামিন, ইনহেলার, পিপিআই, Zinc tablet (pep-2)
২৩. ভিনেগার– গারগল করার জন্য
২৪. এরোসল
২৫. শুকনো খাবার– মুড়ি, চিড়া, কলা, খেজুর
২৬. আয়না, কাচি
২৭. mask, gloves, hand sanitizer
২৮. মগ, বালতি
২৯. pulseoxymeter
৩০. খাবার স্যালাইন ১০ প্যাকেট।

আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় সাধারণ চিকিৎসা :

জ্বরের জন্য:
Tab. Napa extend 1+1+1
কাশির জন্য: Tab. Fenadin 120 mg 0+0+1 15 days
Tab. Monas 10 mg (যারা শ্বাস কষ্টের জন্য পূর্বে থেকে খেয়ে আসছেন) 0+0+1 15 days

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য :

Tab. Vasco / ceevit 1+0+1 15 days
Tab. Xinc/ Pep 1+0+1 15 days
Cap. Vital D 20000 IU 0+0+1 5 days

সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যেস যা আইসোলেশনে করে উপকার পাওয়া যাবে:

১। হালকা গরম পানিতে লবন দিয়ে গড়্গড়া করা। হালকা গরম ভিনেগার দিয়েও গড়্গড়া করা যায় দিনে ৩-৪ বার
২। আদা, রং চা চিনি ছাড়া প্রয়োজন মত।
৩। গরম পানির ভাব নেয়া দিনে ২-৩ বার।
৪। মধু, লেবুর হালকা গরম পানি পান করা।
৫। অতিরিক্ত গরম পানি অনেক সময় গলার ক্ষতি করতে পারে। সেক্ষেত্রে হালকা কাশিতে রক্ত আসতে পারে।
৬। ব্রিদিং এক্সারসাইজ করা, বড় করে শ্বাস নিয়ে ৫ সেকেন্ড ধরে রাখা, এরপর ছাড়া। এভাবে ৫ বার শ্বাস নিয়ে ৬ষ্ঠ বারে শ্বাস নিয়ে দুটি কাশি দেয়া এভাবে দিনে ৪-৫ বার করার অভ্যাস করা।
৭। ঘরের সাধারন ব্যায়াম করা। অধিকক্ষণ শুয়ে না থাকা। নিজের ঘর নিজে পরিস্কার করা ।
৮। সাহস রাখা, আশাহত না হওয়া, বেশি বেশি এবাদত করা বা নামাজ পড়। কোরআন তেলাওয়াত করা।

কোভিড আক্রান্ত হলে প্রথমেই যে বিষয়টি আমাদের মাথায় রাখতে হবে। সাহস হারানো যাবে না। আপনি আমি জানি যে আক্রান্তের খুবই সামান্য ৫-৭% হাসপাতালে যাওয়া লাগে। আর তাদের মধ্যে ১-২% আইসিইউ এর দরকার হতে পারে।

ধন্যবাদ।

01/02/2021

মিরপুর,কুষ্টিয়া। মোটরবাইক ঘুড়াঘুড়ি।

25/01/2021

পাখিদের উড়ালমেলা।

২০২১ সালে মোবাইল ক্যামেরায় বন্দিকৃত ছবি।
08/01/2021

২০২১ সালে মোবাইল ক্যামেরায় বন্দিকৃত ছবি।

09 September, 2020. Fiverr SEO EXAM TEST.SCORE- 9.0 OUT OF 10.QUES--  36 OUT OF 40.TIME -18 MINUTES.
09/09/2020

09 September, 2020.

Fiverr SEO EXAM TEST.

SCORE- 9.0 OUT OF 10.
QUES-- 36 OUT OF 40.
TIME -18 MINUTES.

24/05/2020

ঈদ মুবারাক 🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম

https://nasifkst.blogspot.com/2020/05/blog-post_2.html
02/05/2020

https://nasifkst.blogspot.com/2020/05/blog-post_2.html

আপনি_কি_করোনায়_পজিটিভ? বাসায় চলুক চিকিৎসা। সুস্থ হবেন ২ দিনেই ইনশাআল্লাহ। গলা ব্যথা-ই হউক বা কাশি হউক বা সর্দি জ্ব.....

তাহাজ্জুদ নামাযের বিষয়ে,
01/05/2020

তাহাজ্জুদ নামাযের বিষয়ে,

☞ তাহাজ্জুদ পড়ার নিয়মঃ ☞তাহাজ্জুদ নামাযের সময়ঃ ☞ তাহাজ্জুদ নামাযঃ তাহাজ্জুদের নামায অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও ফযিলতপ...

27/04/2020

দুয়া কবুল হওয়ার কিছু সময় ও আমল

রাত ও দিনে কিছু কিছু সময় আছে বা এমন কিছু দুয়া আছে যা আল্লাহ কবুল করে থাকেন। একজন ইমানদার মুসলিম হিসেবে আমাদের এই দুয়াগুলো আমল করা উচিত। তবে হালাল খাবার ভক্ষন ছাড়া দুয়া কবুল হবেনা, মুুমিন বান্দা হওয়া লাগবে- সেটাও মনে রাখতে হবে। এরকম কিছু দুয়া ও সময় নিচে বর্ননা করছি ঃ -

১. তাহাজ্জুদ নামাজের সময় ঃ
তাহাজ্জুদের সময় যে দুয়া করা হয় আল্লাহ সেটা সব চাইতে বেশি কবুল করেন। এই দুয়া করার জন্য সর্বোত্তম হচ্ছে, রাতের বেলা তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া। রাতের শেষ তৃতীয়াংশে ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদের নামায পড়ে আল্লাহর প্রতি ভয়, বিনয়, আশা ও দুয়া কবুল হবে এমন দৃঢ়তা নিয়ে কান্নাকাটি করে দুয়া করা। মা-বোনেরা ঋতুকালীন অসুস্থতার সময় নামায না পড়েও দুয়া করতে পারবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “রাতের এমন একটা সময় আছে যখন মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের যা কিছু চায় আল্লাহ তা দিয়ে দেন। আর এ সময়টা প্রতি রাতেই। Ñসহীহ মুসলিম
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেন, “প্রতি রাতে যখন রাতের এক তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকে, তখন আমাদের প্রতিপালক পৃথিবীর নিকটবর্তী আকাশে অবতরণ করেন। তখন তিনি বলেন, “কে আছে আমার কাছে দুআ করবে, আমি তার দুয়া কবুল করব? কে আমার কাছে তার যা দরকার প্রার্থনা করবে, আমি তাকে তা দিয়ে দেব? কে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে, আমি তাকে ক্ষমা করে দেব। Ñ সহীহ বুখারী

২. ফরয নামাযে সালাম ফেরানোর পূর্বে ঃ
প্রত্যেক ফরয নামাযের শেষ অংশে (দুয়া মাসুরা হিসেবে) যে দুয়া করা হয় তখন দুয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময়। এই সময় ‘দুয়া মাসুরা’ বা হাদীসে বর্ণিত যেই দুয়াগুলো আছে সেইগুলো পাঠ করা ভালো। এছাড়া কেউ দুনিয়া আখেরাতের কল্যানের জন্য অন্য যেকোনো দুয়া করতে পারবেন। বিশেষ করে নিজের জন্য নিজের মাতা-পিতা, ভাই-বোন, বা যেকোনো মুসলিমের জন্য দুয়া করতে পারেন। ‘নামাযের শেষে’ অর্থ হচ্ছেঃ প্রত্যেকে ফরয নামাযের তাশাহুদ ও দুরুদ পড়ার পরে সালাম ফেরানোর আগে দুয়া মাসুরার সময় যেই দুয়াগুলো করা হয় সেই সময়, সালাম ফিরানোর পরে না, আগে। শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-উসাইমিন (রহঃ) বলেছেন, দুয়া করতে হবে তাশাহুদ (আত্তাহিয়্যাতু ও দুরুদ পড়ার) পরে ও সালাম ফেরানোর আগে। আর সালাম ফেরানোর পরে করতে হবে মাসনুন যেই যিকিরগুলো আছে সেইগুলো। যেমনটা আদেশ করা হয়েছে, “অতঃপর যখন তোমরা নামায শেষ কর, তখন দাঁড়িয়ে, বসে ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহর যিকির কর”। Ñ(সুরা নিসা)।

৩. আযান ও ইকামতের মাঝখানে ঃ
আযান ও ইকামতের মাঝখানে যে সময়, সেই সময়ের দুয়া কবুল করা হয়। অধিকাংশ মসজিদেই সাধারণত আযানের ১৫/২০ মিনিট পরে ইকামত দেওয়া হয়। আর মাগরিবের ওয়াক্ত ছোট হওয়ায় আযানের ৪-৫ মিনিট পরেই ইকামত দেওয়া হয়। আযানের জবাব দেওয়ার পরে নামায শুরুর আগে ঐ সময়ে বেশি বেশি দুয়া করা উচিত। রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ের দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয়না”। Ñতিরমিযী, আবু দাউদ

৪. নামাযের সিজদার সময় ঃ
ফরয, সুন্নত, নফলসহ নামাযের সিজদাতে দুনিয়া বা আখেরাতের কল্যানের জন্য সিজদার তাসবীহগুলো পড়ার পরে দুয়া করা যায়। আরবীতে দুয়া করতে পারলে ভালো। এইজন্য আরবীতে কুরআন ও হাদীস থেকে কিছু দুয়া মুখস্থ করা উচিত। কিন্তু কেউ আরবী না জানলে তিনি নফল ও সুন্নাত নামাযে বাংলায় তার যা প্রয়োজন সেই দুয়া করতে পারবেন।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “বান্দা সিজদার অবস্থায় প্রভুর সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। অতএব তোমরা অধিক মাত্রায় (ঐ অবস্থায়) দো‘আ কর।” মুসলিম , নাসায়ী, আবূ দাউদ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, “রুকুতে তোমরা রবের বড়াই বর্ণনা কর (অর্থাৎ ‘সুবহানা রাবিবয়্যাল আযীম’ পড়)। আর সিজদায় দো‘আ করতে সচেষ্ট হও। কারণ, তোমাদের জন্য সে দো‘আ কবূল হওয়ার উপযুক্ত”। Ñমুসলিম , নাসায়ী , আবূ দাউদ ৮৭৬, ইবনু মাজাহ

৫. যে কোনো প্রয়োজনে দুয়া ইউনুস ঃ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যেকোনো প্রয়োজনে কোনো মুসলিম যদি দুয়া ইউনুস পড়ে, আল্লাহ তার দুয়া কবুল করবেন”। অন্য হাদীস অনুযায়ী, “দুয়া ইউনুস পড়লে আল্লাহ তার দুঃশ্চিন্তা দূর করে দেবেন”।
উচ্চারণ ঃ লা ইলা-হা ইল্লা-আনতা, সুবহা’-নাকা ইন্নি কুনতু-মিনায-যোয়ালিমিন।
অর্থঃ “(হে আল্লাহ) তুমি ছাড়া আর কোনো মা’বুদ নাই, তুমি পবিত্র ও মহান! নিশ্চয় আমি জালেমদের অন্তর্ভুক্ত।Ñসুরা আল-আম্বিয়া

৬. রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে ঃ
রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে দুয়া কবুলের একটা সময় আছে। এই জন্য মাঝরাতে ঘুম ভাংলে বা তাহাজ্জুদের জন্য ঘুম থেকে উঠার পরে প্রথমে একটা দুয়া পড়ে, পরে দুনিয়া বা আখেরাতের যেকোনো কল্যানের জন্য দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে উঠে বলে, “লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্’দাহ লা-শারীকালাহু, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আ’লা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর। সুবহা’-নাল্লাহি, ওয়ালহা’মদু লিল্লাহি, ওয়া লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার। ওয়া লা- হা’ওলা ওয়ালা- ক্বুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হিল আ’লিয়্যিল আ’যীম। রাব্বিগফির লী”। তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। যদি সে দোআ’ করে, তবে তার দোআ’ কবুল হবে। যদি সে উঠে ওযু করে নামায পড়ে, তবে তার নামায কবুল করা হবে”। বুখারী, ইবন মাজাহ্

৭. নামাযের আযানের সময় ঃ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ঃ “দুটো সময় এমন যাতে দুআ ফেরত দেয়া হয় না অথবা খুব কম ফেরত দেয়া হয়। আযানের সময়ের দুআ এবং যখন যুদ্ধের জন্য মুজাহিদগণ শক্রের মুখোমুখি হয়”। Ñআবু দাউদ

৮. বৃষ্টির সময় ঃ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ বলেছেনঃ “দুইটি বিষয় আছে এমন যেইগুলো ফিরিয়ে দেওয়া হয়না, আযানের সময় দুয়া ও বৃষ্টির সময়ে দুয়া”। Ñ আবু দাউদ

৯. মোরগ ডাকের সময় ঃ
যখন মোরগ ডাকে তখন দুয়া কবুল হয়। কারণ মোরগ আল্লাহর রহমতের ফেরেশতাদের দেখতে পেয়ে ডাকে।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ “যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে, তখন তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ চাইবে, কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে। আর যখন তোমরা কোনো গাধার স্বর শুনবে, তখন শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবে, কেননা সে শয়তান দেখেছে”। Ñ বুখারী, মুসলিম

১০. রোযাদারের ইফতারীর সময় ঃ
রোযার সারা দিনই দুয়া বেশি কবুল কর হয়। নবী করীম সাল্লাল্লাহ আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তিন ব্যক্তির দুআ’ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ১. রোযাদার ব্যক্তি ইফতার করা পর্যন্ত, ২. ন্যায়পরায়ণ ইমাম বা রাষ্ট্রপতি, ৩. মযলুম ব্যক্তির দো‘আ।
এই তিনি ব্যক্তিদের দুআ’ আল্লাহ আকাশে মেঘমালার উপরে তুলে নেন এবং এর জন্য আকাশের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয় এবং আমাদের মহান রব বলেন, “আমার ইযযত ও মাহাত্ম্যের কসম করে বলছি! অবশ্যই আমি তোমাকে সাহায্য করবো, কিছু সময় পর হলেও।Ñ আহমাদ, তিরমিযী

রোযার সারা দিনের মাঝে ইফতারির আগে ও পরে আরো দুয়া করা আরো বেশি ফযীলতপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “রোযাদার ব্যক্তির ইফতারির সময় দুয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয়না।Ñইবনে মাজাহ

এছাড়াও লাইলাতুল ক্বদরের সময় দুয়া, যমযম পানি পান করার আগে দুয়া, মজলুমের দোয়া, অসুস্থ ব্যক্তির দুয়া, সন্তানের জন্য পিতার দুয়া, আরাফার দিবসে দুয়া, অসহায় বিপদগ্রস্থের দুয়া, জুমুয়ার দিনে বিশেষ একটা সময়ের দোয়া, অনুপস্থিত মুসলিমের জন্য যে দুয়া করা হয়, সেটাও কবুল করা হয়।
আসুন আমরা দুনিয়াবী ব্যস্ততার মধ্যেও সুযোগ মত দোয়া ও আমল করতে সচেষ্ট হই। অপরকে উৎসাহিত করি। আল্লাহ আমাদের সকলের কল্যাণ ও মঙ্গল করুন। আমিন!

collected

25/04/2020

পরের যায়গা, পরের বাড়ি
ঘর বানাইয়া আমি রই,
আমি তো সেই ঘরের মালিক নই।

Send a message to learn more

08/04/2020

islamic song( speacial )

25/03/2020

কিভাবে বুঝবেন আপনি করোনাভাইরাসে (Covid-19) আক্রান্ত?
তথ্যসূত্র : Singapore Ministry of Health

দিন অনুযায়ী লক্ষ্মণসমূহ :

প্রথম তিনদিন :
- সাধারণ সর্দিকাশি, হাল্কা গলাব্যথা, তেমন কোনো জ্বর নেই।
আপেক্ষিক ভাবে সুস্থ এবং খাওয়া দাওয়া করতে সমস্যা হবে না।

চতুর্থদিন :
- গলা ব্যথা প্রথম ৩ দিনের তুলনায় কিছুটা বে‌শি। মাথা ঘোরা ও কিছুটা ভারসাম্যহীন অনুভব করা।
- কথা বলতে কষ্ট হওয়া, শরীরের তাপমাত্রা ৯৮.৪° এর আশপাশে।
- খাওয়া দাওয়া করতে সমস্যা হওয়া।
- হাল্কা মাথা ব্যথা, অনেক সময় ডায়রিয়ার মতো হওয়া।

পঞ্চমদিন :
গলা ব্যথা আ‌গের চেয়ে বেশি। কথা বললে গলায় বেশি ব্যথা করা। দেহের তাপমাত্রা ৯৮.১°- ৯৮.৪° এর কাছাকাছি। শারীরিক দূর্বলতা ও জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা।

ষষ্ঠ দিন :
- জ্বরের তীব্রতা আস্তে আস্তে বেড়ে ৯৮° এর আশপাশে থাকা। শুকনা কাশি শুরু হওয়া। কথা বলার সময় বা ঢোক গিলতে গেলে ব্যথা করা।অস্বাভাবিক দূর্বলতা, বমি বমি ভাব,
মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হওয়া। হাতের আঙুলগুলোতে ব্যথা শুরু হওয়া।
- বমি, ডায়রিয়া।

সপ্তমদিন :
- উচ্চমাত্রায় জ্বর (৯৯.৩°- ১০০°)
- কফসহ কাশি
- মাথা ও শরীর ব্যথা, বমি ও ডায়রিয়া বৃদ্ধি পাওয়া।

অষ্টমদিন :
- জ্বরের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে ১০০.৪°এর উপরে চলে যায়।
- শ্বাসকষ্ট এবং প্রতিবার শ্বাসপ্রশ্বাস নেয়ার সময় বুক ভার ভার লাগে।
- বিরতিহীন কাশি।
- মাথা ব্যথা, জয়েন্ট ব্যথা এবং কোমরের মাংস ব্যথা।

নবমদিন :
আগের সকল সিম্পটম থাকবে, তবে সেগুলো মারাত্মক আকার ধারন করা। যেমন জ্বরের অবস্থা আরো অবনতি, শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা।

বিঃ দ্রঃ
এগুলোর যেকোনো একটা সাইন সিমটম্প দেখা দিলে, দ্রুত IEDCR-এর ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করতে হবে।

*** ডায়াবেটিস রোগীদের ইমইউন সাপ্রেজড থাকায়, তাদের ঝুঁকি বেশি।

# Singapore health ministry-এর ডাটা এনালাই‌সিস করে Dr. Richard এই গাইডলাইন প্রকাশ করেছেন।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sheikh NASIF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share