22/01/2024
A must watch part of history
Checkout my Introductory course Bharata: A Biography of the Oldest CivilizationEnroll here - https://abhijitchavda7460.ongraphy.com/s/storeFor business/colla...
Its a page for all those who has a connection with Kalyani township with 4 Railway stations.
A must watch part of history
Checkout my Introductory course Bharata: A Biography of the Oldest CivilizationEnroll here - https://abhijitchavda7460.ongraphy.com/s/storeFor business/colla...
এর পরেও বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাষন জারি না হলে, ED CBI পেটানো রেয়াজ হয়ে যাবেই
এই প্রতিবাদ বার্তা আপনার দেওয়ালে কপি পেস্ট করে নীচে আপনার নাম জুড়ে দিন, যদি মনে করেন প্রতিবাদ করা উচিত।
আমরা প্রতিবাদ করছি। ২৯তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজ্যের সঙ্গীত বলে রবীন্দ্রনাথের 'বাংলার মাটি বাংলার জল' গানটি পরিবেশন করতে গিয়ে গানের ভাষা বদল করা হয়েছে। গানটির যে যে পংক্তিতে 'বাঙালি' শব্দটি ছিল/আছে, সেখানে পাল্টে নিয়ে 'বাংলা' শব্দটি উচ্চারিত হয়েছে।
এরকম একটি ঐতিহাসিক রবীন্দ্রগানকে বিকৃত করে উপস্থাপন আমাদের রাজ্যের সম্মানের পক্ষে হানিকারক।
রবীন্দ্র প্রেমী বাঙালি হিসেবে অপমানিত বোধ করছি।
প্রতিবাদ জানালাম। আশা করি আপনারা অনেকেই এই ঔদ্ধত্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবেন।
সুমনা সান্যাল
দেবাশিস মল্লিক
মৃদুল দাশগুপ্ত
কান্তি রঞ্জন দে
বাসবী চক্রবর্তী
শুভশ্রী ভট্টাচার্য
অদিতি সেন চট্টোপাধ্যায়
চন্দ্রশেখর
অনিতা অগ্নিহোত্রী
ঈশিতা ভাদুড়ী
ঈশা দেব পাল
শ্রীলা বসু
দেবযানী রায়
অনুরাধা চৌধুরী
শ্যামল মজুমদার
শান্তনু সেন
প্রীতম রায়
জয় বানার্জী
নবাব নিজাম হুমায়ূন এই building এর construction এর সময় বর্তমান ছিলেন। আর যার drawing design এ এটা নির্মিত হয়েছিল তিনি architect Duncan সাহেব।
Recommending this movie directed by Indrasis Acharya
পরিচালক ইন্দ্রাশিস আচার্যের নতুন ছবি ‘গাজনের ধুলোবালি’তে রয়েছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, ঋত্বিক চক্রবর্তী প্রমুখ। স....
Waao
𝓨𝓮𝓼𝓽𝓮𝓻𝓭𝓪𝔂 𝓸𝓷 𝓢𝓱𝓪𝓶𝓲-𝓕𝓲𝓷𝓪𝓵
সংগ্রাম চেয়ারে বসে হঠাৎ আকাশের একটা মেঘের দিকে তাকিয়ে বলল, --"ঐ দেখ জয়, তোর চির নবিন মেঘের মাস্তূল। একদিন তুই তোর প্রেম, প্রকাশ্যে লিখে রেখে ছিলিস ঐ মাস্তুলের গায়ে। অবশ্য এরকম বেশ কয়েকটা মাস্তুলে তোর প্রকাশ্য প্রেমের নামগুলো বদলে যেত বলে.বন্ধুমহলে বেজায় কনফিউশন ছিল।একমাত্র আমি তোকে চিনি বলে কনফিডেন্ট ছিলাম যে তুই কোন ভুলই বয়ে বেড়াস না বলে নামগুলো পাল্টাচ্ছে । হাঃ হাঽ হাআআআ। "আমরা দুজনেই প্রাণ খুলে হাসলাম খানিকক্ষণ।এরকম মন প্রাণ খুলে কথা বলার বন্ধু একজনই সে হলো সংগ্রাম ব্যানার্জি। My eternal Companion এর মত।
চা এসে গেছিল। ছাদের যেই দিকটা দিয়ে পাহাড় টা দেখা যায়.,সেইদিকে অনুচ্চ বেতের চেয়ার টেবিল পাতা ছিল। বাড়ির Caretaker ই দিতে এসেছিল। ওর নাম জিজ্ঞেস করল সংগ্রাম ।
সে সিড়ির দিকে যেতে যেতে বলল "পোখরান"
; পোখরান পাঁজা। "
সে এই বলে আমাদের দিকে ফিরে তাকিয়ে বলল, "বাবু বল্লেন এখুনি আসছেন ওপরে "
এই বলে,সে সিড়ির ঘরে অদৃশ্য হল।
সংগ্রাম আমার দিকে ফিরে হাসি হাসি মুখ করে বলল "নাম টা কে রেখে গেছেন বাওয়া?না কি গুহঠাকুরতা বাবুর দেওয়া।
আমি বললাম - " অটলবিহারী বাবুর দেওয়া হতে পারে। PMO তে pion ছিল কিনা খোঁজ নিয়ে দ্যাখ"..
দুজনেই হাসতে লাগলাম।
গুহ ঠাকুরতা বাবু উঠে এলেন ওপরে, "খুব হাসছ দেখছি তোমরা, ব্যাপার কি? "
- "আসুন তো এবার চা খেয়ে ফেলা যাক।".
তিনি টি পট এর.ঢাকনা খুলে..কাপে চা ঢালতে ঢালতে.বললেন.."যে যারটা বানিয়ে নাও ,আমার বউ তো আমাকে একা রেখে আমার মায়ের কাছে চলে গেছে. কার দুধ চা , আর লিকার কার চিনি ছাড়া ,এসব আর আমার ভালো লাগেনা।"
আমি তাড়াতাড়ি আমার আর সংগ্রামের কাপগুলো নিজেদের দিকে নিতে নিতে বললাম "আরে আমাদেরই বা কনসা বউ এসব করে দেয় স্যার ?অভ্যেস আছে.রান্নাও করি প্রয়োজনে। ঠাকুর্তা বাবু হাসতে হাসতে বললেন, "অত ভালো ভাগ্য হলে কি আর এত ইন্টারেস্টিং একটা লাইফ লিড করতে পারতে?.বলো। "
সংগ্রাম ও হাসতে হাসতে বললো, "অত সুখে কাজ নেই স্যার,Bore হয়ে যাবো.বউয়ের আঁচলের তলায় যাদের সুখ আছে থাক, আপনিই বা কয়দিন বাড়িতে থেকে বউয়ের হাতের রান্না খেয়েছেন? এখন.আপনি রিটায়ার করেছেন বলে আর একবার ফিরে আসবে আপনার গিন্নি?"
আমি কথা ঘুরিয়ে বললাম ,"জল খাবারটা খেয়ে আর একবার চা খাব কিন্তু। আমারা কিন্তু জল খাবারে আপনার মত Scrumbled এগ-ব্রাউন ব্রেড with বাটার,এসব খাব না..আসার সময় তাজা ফুলকপি ,বেগুন, ময়দা, ঘি এনেছি.পরোটা আর আলু ফুলকপি.বেগুন ভাজা খাব। আপনার এই কেয়ারটেকারকে বুঝিয়ে দিয়েছে আপনার ড্রাইভার। ও নিজেও হেলপ ও করবে।"
গুহ ঠাকুরতা বাবু বিস্ফারিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন "ধুত তোর scrmbled এগ- ব্রাউন ব্রেড ; আমিও ওগুলোই খাব আজ তোমাদের সাথে। হাহা করে আমরা তিনজনেই হাসলাম। চা আর এক ধরনের নানখাটাই টাইপের বিস্কুট খেয়ে চা পর্ব শেষ করলাম এই জায়গাটা সম্পর্কে কথা বলতে বলতে।
চা খাওয়া হলে আমি বললাম " হঠাৎ জরুরী তলব কেন বলুন তো এবার ?"
--"এখানে নতুন গুড় খাওয়ার জন্য তো ডাকিনি,বুঝতেই পারছো। এখান থেকে.দূরে জঙ্গলের মধ্যে অনেকখানি ঘেরা জায়গাতে একটা কটেজ আছে।পালামৌ এর বাঘ এসে জুটেছ সেখানে। তাকে নাকি ওই বাড়ির বারান্দায় শুয়ে থাকতে দেখা গেছে।কাঠ কাটতে ঐ পথে যাওয়ার সময় লেবাররা দেখেছে।এখন আমার প্ল্যান হলো ওটার খোঁজে ওই বাড়িতে রাত কাটানো।আমি ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট কে জানিয়েছিলাম,এদের কাছে আমার সঙ্গে যাবার মতো লোক নেই।বাঘ বাড়ির বারান্দায় বসে রেস্ট নিচ্ছে মানে ও ব্যাটা আহত।ওর চিকিৎসা দরকার।আর তোমরা দুজনেই ওই বিষয়ে ওস্তাদ;তাই দেরি না করে আজ রাতেই আমরা তিনজন ওখানে পৌঁছাবো; বাকি plan টা তোমরা করো।বাড়ির মধ্যে ঢুকবে ,না দূরেই মাচা বাধাবো? একটা বাইনোকুলার,ওয়াটার বটল;কিছু ড্রাই ফুডস,নাইট ভিশন গ্লাস.টর্চ.আর একটা রাইফেল তো লাগবেই। আমার কাছে একটা্ পয়েন্ট 375 হল্যান্ড এন্ড হল্যান্ড ম্যাগনাম আছে।ডাবল ব্যারেল উইথ টু ট্রিগার্স এন্ড ব্যারেল লেন্থ 26 ইঞ্চেস। তোমাদের যন্ত্রগুলো বাড়িতে রেখেই যেও।ফাস্ট এইড বক্স মনের মতো করে বানিয়ে নাও।
আমি কথার মাঝে বাধা দিয়ে বললাম;"চিকিৎসাই যদি উদ্দেশ্য হয় তো একটা ঘুম পাড়ানো Gun দরকার হবে তো ।সেটা ফরেস্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে আগে জোগাড় করে নিলেই হতো না? তাছাড়া দিনের বেলায় গিয়ে বাঘটার সাইজ ,ইনজিওর কিনা ,বার্ধক্যজনিত অসুখ ,এগুলোও তো বুঝে নিতে হবে।
গুহ ঠাকুরতা বাবু মাথা নেড়ে বললেন."তাহলে চল খাবারটা খেয়ে আমরা রাঁচিতে ফরেস্ট রেঞ্জার এর সঙ্গে দেখা করি । উনি এই বাঘের বিষয়টা জানেন; ওই দিকটায় জনবসতি নেই বলে তেমন গা করছেন না। আমাদের উদ্দেশ্যটা বুঝলে কিছু অ্যাপারেটাস পাওয়া যেতে পারে."
সংগ্রাম বলল.এনেসথেসিয়া করার জন্য.ডার্ট রাইফেল লাগবে। 30 মিটার রেঞ্জের থেকে যাতে এয়ার প্রেসার ড্রিভেন ডার্ট দিয়ে মারা যায়।আওয়াজ একদম হবে না।ডার্ট সিরিঞ্জ লাগবে।কেটামিন ২.২,(Ketamin 2.2) ;আর জাইলা জাইন ১.১ (+Zylazine 1.1) এমপুল(Ampules) নিতে হবে দুটো অন্তত।Anaestesia কাটাতে yohimbin এর মতো এ্যান্টাগনিস্ট(Antagonist) ও লাগবে। যদি শুধু ফাস্ট এইড এ যদি কাজ না হয়; অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ লাগবে।অ্যান্টিবায়োটিক সিলেকশন বা অন্য লাইফ সেভিং মেডিসিন চুস করা যাবে তার Diagnosis করার পরই । কাজেই একটা ভেটেনারি মেডিকেল টিম সঙ্গে থাকলে ভালো। "
গুহঠাকুরতা বাবু কাচু মাচু মুখ করে বললেন "ওরে বাবা এর চেয়ে তো Man Eater শিকার করা অনেক সোজা । এত কিছু যে ব্যাপার আছে জানাই ছিল না। আগেই তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত ছিল।যাইহোক তাহলে আগে ব্যাঘ্র দর্শনটা তো সেরে আসি চলো" ।
জলখাবারে ভইসা (মোষের) ঘিয়ে ভাজা পরোটা আলু ফুলকপি ভাজা ,বেগুন ভাজা ,সঙ্গে টক দই ও ছিল।আমরা বেশ তৃপ্তি সহকারে খাওয়া সেরে রেডি হয়ে বের হলাম বাঘ দেখতে। সংগ্রামকে রাজি করিয়ে পিছনের সিটে বসিয়ে আমি বসলাম স্টিয়ারিংয়ে। পাশে ড্রাইভার । গুহ ঠাকুরতা বাবু সংগ্রামের পাশে বসলেন; হাতের পাইপ ধরিয়ে।জিপসি টার পিছনে হ্যাচব্যাক এর মত করে সিট অ্যারেঞ্জমেন্ট করা ছিল; কাজেই সংগ্রাম আপত্তি করল না। যে রাস্তায় বাজারটা পার ক'রে পড়লাম; লম্বা দেবদারু শাল পিয়ালের জঙ্গল। ডানদিকে বরাবর একটা পাহাড়ের দেয়াল। যার খাঁজে খাঁজে মানুষের ছোট ছোট বসতী।একেবারে শৃঙ্গ গুলোতে মন্দির। জিজ্ঞাসা করতে ড্রাইভার বলল বেশিরভাগই হনুমানজির আছে।শিবের আছে, কালীর ও আছে।জায়গায় জায়গায় রাস্তার ধারে দোকান দেখলাম ,কাঠ বাঁশ দিয়ে তৈরি । সেখানে চা ,পান, বিড়ি, দেশি মদ, বোতল বন্দি পেট্রোল ও পাওয়া যায়। এই ছবি গোটা ঝাড়খন্ড বিহার এই সমস্ত প্রত্যন্ত গ্রাম বা জঙ্গল এরিয়াতে দেখা যায়। ড্রাইভারের পথনির্দেশ মত আমরা পৌঁছালাম ভান্ডারিয়া মোড়;সেখানে জিপ থেকে চায়ের দোকানে চারজনই দাড়ালাম চা -সিগারেট খেতে।বাকি রাস্তা ৩ k.m হেঁটে.আমরা পৌঁছাবো আমাদের গন্তব্যস্থলে।জিপের ইঞ্জিনের শব্দে যাতে বাঘ বাবাজির বিরক্ত না লাগে,তাই জিপ নিয়ে যাওয়া যাবে না। চায়ের দোকানের মালিক এক আদিবাসী; নাম প্যাট্রিক ডিক্রুজ। এখানে ক্রিশ্চিয়ান মিশনারিজ দের চার্চ আছে।অনেক আদিবাসী ক্রিশ্চিয়ান হয়েছে তাদের দেওয়া দান গ্রহণ করে।প্যাট্রিকের এক চোখের রেটিনাতে কোন এক পুলিশ safty pin ফুটিয়ে দিয়ে ছিল ।গাঁজা বিক্রি র অভিযোগে । তার এই হাল করেছে সেই পুলিশকর্মী যে আসলে অসৎ ।আসলে ওদের থানার বগরা ঠিক মত পাচ্ছিল না ব'লে। সংগ্রাম গল্পচ্ছলে জেনে নিল ওর এই গোপন ইতিহাস।সে আরো জানালো যে কাছেই একটা মন্দির সংলগ্ন কুড়েতে পুরোহিত প্রকাশ পাঁড়ে বাস করে।একটা পোষা ছাগল কাল বাঘটা নিয়ে গেছে।বেশ বড়োসড়ো পাটনাই ছাগল ছিল ওটা।কিছু দিন আগে ছাগ শিশুর জন্ম দেওয়ায় ছাগ দুগ্ধের অভাব হচ্ছিল না। পাঁড়ে জির কাছে ডালটন গঞ্জের একদল ভদ্রলোক আসেন ; তারা নিয়মিত ওনার চাল-ডাল সবজি ফলমূল দিয়ে যান। তাদের ফোন করার জন্য পা৺ড়ে জি আজ সকালে বাসে করে রাঁচি গেছেন। আমরা চা সিগারেট শেষ করে গল্পগুজব সেরে জঙ্গলের ভেতর হাঁটা শুরু করলাম।এক স্থানীয় শ্রমিক আমাদের পথ দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল।প্যাট্রিক ই তাকে ডেকে ,আমাদের সংগে যাবার জন্য রাজি করিয়েছিল। এর নাম শুকু। সরু একটা কাঠুরেদের যাওয়ার রাস্তা ধরে এগোচ্ছিল।কোথাও কোথাও আড়াআড়ি কোন জঙ্গুলে পথ এই রাস্তার একপাশ থেকে আরেক পাশে চলে গেছে।সুকু বলল "উ সব জানোয়ার লোগো৺ কা আনে জানে কা রাস্তা হ্যায়।"
আমরা জঙ্গল এরিয়াতে গেলে,প্রাইভেট ওয়ারলেস কমিউনিকেশন ডিভাইস রাখি। মোবাইল টাওয়ার জঙ্গলে পাওয়া যায় না বলে ।জঙ্গল এরিয়াতে ঠিক থাকবে এরকম আশা না করাই ভালো। একটা ডিভাইস... ড্রাইভার এর কাছে দিয়ে এসেছি আর একটা আমাদের টিম লিডার সংগ্রামের কোমরে। গুহ ঠাকুরতা বাবু তাকে তার ইসরাইলি p226 লোড করে দিয়েছেন।এছাড়াও মানুষ- দুর্বৃত্তের জন্য দুজনের কাছেই হেকলার এন্ড কোচের পয়েন্ট 45 In, MK 23 রয়েছে।Commonly এটাকে সোকম(SOKOM) পিস্তল বলে। 1200 gm weight এই পিস্তলটির।
সেমি অটোমেটিক এই পিস্তল টিতে 12 রাউন্ড এর ম্যাগাজিন লোডেড থাকে। Muzzle Velocity - 850 ফিট পার সেকেন্ড(260 মিটার পার সেকেন্ড)- Gun length: 9.7 ইঞ্চেস(245 M M).ব্যারেল লেন্থ :- 5.9" inches(150 mm)..।
গুহ ঠাকুরতা বাবুর পিটু 226 এ সাপ্রেসার ফিটেড ছিল। আমাদের দুটোতেও Knight কোম্পানির সাপ্রেসার লাগানো ছিল । শব্দ দূষণ জঙ্গলে আমাদের একেবারেই পছন্দ নয়। গুহঠাকুরতা বাবু ওনার H&H পয়েন্ট 375 ম্যাগনাম ডাবল ব্যারেল রাইফেলটা কাঁধে ঝুলিয়ে ,মাথায় হ্যাট, পায়ে হান্টার সু প'রে,জিম করবেটের মতো কনফিডেন্স নিয়ে,শুকনো পাতায় মচমচ শব্দ তুলে দুলকি চালে হাঁটছিলেন..।তার আর এক কাঁধে ওয়াটার বটল,একহাতে নিভে যাওয়া পাইপ,আর এক হাতে বায়নোকুলার। খানিকক্ষণ হাঁটার পর আমরা প্রায় 40 মিটার দূর থেকে গাছের ফাঁক দিয়ে সেই বাড়িটা দেখতে পেলাম। বলাই বাহুল্য, বাড়িটার শেওলা ধরা দেওয়ালে বট,অশ্বথের ,ছোট বড় অনেকগুলো গাছ আর বারান্দার ছাদের টালি অনেকগুলো ভেঙে পড়েছে।পরিত্যক্ত বাড়িগুলো অনেকদিন পার হলে যেমনটি ভগ্নদশা হয়ে থাকে,.ঠিক ততটা নয় কিন্তু। দুর থেকে বাইনোকুলার এ দেখে যেটুকু বোঝা গেল. বাড়িটার মধ্যিখানের অংশ আর সম্ভবত পিছনের অংশটাও এখনো অটুট থাকতে পারে।
বাড়ির gate এর দুই ধারে দুটি রাধা চুড়া, আর দুই ধারে কতগুলো বোগেনভেলিয়া। আরো কিছু এমন সব গাছ যাদের native origin এখানকার নয়। কাদের যেন সুখে থাকার স্বপ্ন জড়িয়ে ঐ গাছ গুলো র ফুল পাতায়।
অনেক পাখি বাইনোকুলারের লেন্সে ধরা পড়ছিল।একটা পেল্লাই ধনেশ পাখি ছাদের কার্নিশে বসে ঘাড় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে এদিক-ওদিক দেখছিল। ঘুঘু পাখির ডাক শোনা যাচ্ছিল একনাগাড়ে। আরো অনেক রকম পাখির কিচিরমিচির কলরব শোনা যাচ্ছিল। বাড়িটার একদিক দিয়ে একটা পাহাড়ি নদী তীর তীর করে বয়ে চলেছে। সংগ্রাম আর গুহ ঠাকুরতা বাবুও বায়নোকুলার দিয়ে অবজার্ভ করছিল মন দিয়ে। বাঘটাকে দেখা যাচ্ছে না কোথাও। গুহ ঠাকুরতা বাবু উসখুস করছিলেন। তিনি শুকুর কাছ থেকে বড় ব্যাগটা চেয়ে নিয়ে একদিকে একটা পাথরের চাঁইয়ের উপর বসলেন। ব্যাগের থেকে চায়ের ফ্লাস্ক বার করলেন।বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে বানিয়ে দিয়েছিল ওই বাড়ির কেয়ারটেকার পোখরান।
তিনি বললেন,. "দোকানের চা টা ঠিক জমলো না, তোমরা আর একবার খাবে তো ? কাপ বার করব।" আমি মাথা নেড়ে "হ্যাঁ" বললাম ।
সংগ্রাম তখনও এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে বাড়িটার দিকে।আমি আমাদের code language এ শিষ দিয়ে ডাকতেই ও পিছনে ঘুরে আমাদের দিকে তাকালো।তারপর ধীর পায়ে এসে গুহঠাকুরতা বাবুর পাসটাতে আর একটা বোল্ডারের ওপর বসলো..। চা এগিয়ে দিলেন Sir.
আমরা তিনজনেই একটু হতাশ হয়েছিলাম, বাঘটা দেখা গেল না বলে।
সংগ্রাম চায়ের চুমুক দিয়ে বলল,"বাঘ মশাই, এখানে নেই বলেই মনে হচ্ছে । সে যখন পাঁড়েজি -র দালানের পাশে খুঁটিতে বাধা ছাগল নিয়ে যেতে পেরেছে; তখন সে খুব একটা অসুস্থ আছে বলে মনে হয় না।খিদে মিটিয়ে এখান থেকে গভীর জঙ্গলের মধ্যে রওয়ানা হয়েছে.। আর পালামৌ এতটাই বড় ,যে তাকে খুঁজে বার করা মুশকিল হি নহি, নামুমকিন হ্যায়। হা হা হা ...তার চেয়ে চলুন, বাড়ি ফিরে যাই। উগান্ডার রেস্কিউ টার উপর নোট নেওয়ার আছে আপনার থেকে। " গুহঠাকুরতাবাবু বললেন " তাই চলো। Forest Ranger কে বলে একটা তল্লাশি র ব্যবস্থা করতে হবে। "
(ক্রমশঃ)
---জয়ব্রত
This is good
????
The booklet distributed at G20
Man can fly like this too
High Value Members of Facebook can't afford to hit the like button or comment good.
Here it goes
Chandrayaan 3: শনিবার গভীর রাতে দ্বিতীয় ডিবুস্টিং সফল হয়েছে চন্দ্রযান ৩-এর৷ চাঁদ থেকে আর মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে....
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Friday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Be the first to know and let us send you an email when Kalyani Times posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Let's put hand in hour pocket and take our some money to donate for some real reason which is live in front of you. The no are on the banner behind. #joyofcity #indianvoice #india #freedom #SwamiVivekananda #BetiBachaoBetiPadhao Narendra Modi Delhi Ektara stidio Amit Shah Delhi, India Swami Vivekanda - Narendra Nath Arvind Kejriwal Biswabina Dr. Sukanta Majumdar মুক্ত চিন্তা Sujay Bardhan Manas Barai Nibedita - Women's Community
A busy dhaba near chirag delhi #joyofcity #kalyanitimes #indianvoice #india #letsgo Sanjay Singh Shivraj Singh Chouhan Arvind Kejriwal Narendra Modi Delhi, India Delhi
Ramja Genosensor , A Medtech I. I. T Delhi startup has developed a pathbreaking technology based on Electrochemical DNA Bio sensor., which detect any infection and anti microbial resistance (AMR) within 90 minutes. And india's 1st multipurpose organic surface disinfectant ,NANOSHOT,based on nano particles.
Want your business to be the top-listed Media Company?