29/08/2024
দাবি দাওয়া নিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রসঙ্গে যা বললেন Bangladesh Jamaat-e-Islami -র আমীর Dr. Shafiqur Rahman
#বাংলাদেশ #জামায়াতেইসলামী
Alhamdulillah. I am a person who wants to enjoy my life with joy, happiness and success.
(1)
Follow me on
Twitter : https://twitter.com/sheikhfaisal__
Instagram : https://www.instagram.com/sheikhfaisale/
SoundCloud : https://soundcloud.com/sheikhfaisale
Snapchat :
Blogger : https://www.blogger.com/blog/posts/80...
দাবি দাওয়া নিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রসঙ্গে যা বললেন Bangladesh Jamaat-e-Islami -র আমীর Dr. Shafiqur Rahman
#বাংলাদেশ #জামায়াতেইসলামী
স্বাধীন #বাংলাদেশে'র প্রথম গুমের শিকার হন জহির রায়হান ।
কারণ তিনি ( #জহিররায়হান ) তৎকালীন সরকারের সদস্যদের #মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কলকাতায় বসে আমোদ প্রমোদের প্রমাণ জনসম্মুখে প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন।
কে তাকে গুম করেছিলো জানেন ? তৎকালীন শাসক ভারতের নির্দেশে।
আলহামদুলিল্লাহ।
আমি একজন পিতা, বাংলাদেশি, হিন্দুস্তানি মুসলমান, বাঙালি।
🇳🇵 1-4 🇧🇩
𝗕𝗔𝗡𝗚𝗟𝗔𝗗𝗘𝗦𝗛 𝗨-𝟮𝟬 𝗔𝗥𝗘 𝗧𝗛𝗘 𝗖𝗛𝗔𝗠𝗣𝗜𝗢𝗡𝗦 𝗢𝗙 𝗦𝗢𝗨𝗧𝗛 𝗔𝗦𝗜𝗔 🏆
Bangladesh Football Federation South Asian Football Federation -SAFF Asian Football Confederation FIFA
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একেবারে শুরুতেই জহির রায়হানের আরেক ফাল্গুন উপন্যাসের " আসছে ফাল্গুনে আমরা কিন্তু দ্বিগুণ হবো" লাইনটা এই প্রজন্মকে সাহস জুগিয়েছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে। প্রায় ৫৪ বছর আগে হারিয়ে গিয়েও জহির রায়হান বেঁচে থাকলেন মানুষের মাঝে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের কন্ঠস্বর হয়ে।
জহির রায়হান, বিস্ময়কর এক মানুষ। একাধারে সাংবাদিক, চলচ্চিত্রকার, সাহিত্যিক - এই মানুষটার মতো ডায়নামিক মিডিয়া পার্সোনালিটি বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয়টা নাই।
আমরা হুমায়ূন আহমেদকে চিনে বড় হইসি কিন্তু জহির রায়হান আর কয়েকটা দশক পড়ে জন্মালে কিংবা ৩৭ বছর বয়সে চিরতরে হারিয়ে না গেলে হয়তো চিরকাল জহির রায়হান জ্বরে ভুগতো বাঙালি।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর প্রভাব কতটা গুরুতর হতে পারতো, তা হয়তো একটা ঘটনা থেকেই বোঝানো যাবে। জহির রায়হানের " জীবন থেকে নেয়া " চলচ্চিত্রের (বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র) স্ক্রিনিংয়ে ওপার বাংলার হৃত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, সত্যজিৎ রায়ের মতো বাঘা বাঘা নামের উপস্থিতি ছিল।
স্বয়ং সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন, " চলচ্চিত্র জগতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো জহিরের হাতে। এটা রীতিমতো একজন গুণী, প্রতিভাবান চলচ্চিত্রকারের জন্য মাইলফলক।"
সেসময় জহির রায়হান আর্থিকভাবে সচ্ছল ছিলেন না। তবুও এই স্ক্রিনিং থেকে আসা সমস্ত অর্থ মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করে দিয়েছিলেন।
ক্ষুদ্র জীবনে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে অসীম ভালোবাসায় লালন করেছিলেন নিজের মধ্যে। অবিচারের বিরুদ্ধে প্রত্যেকটা রাষ্ট্রীয় আন্দোলনে ছিলো তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণ।
১৯৫২-এর ২১শে ফেব্রুয়ারির রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ছাত্রদের মিছিলে যে দশ জনের দলটি সর্বপ্রথম ১৪৪ ধারা ভেঙেছিলো , সেই দশজনের মাঝে একজন ছিলো ঢাকা কলেজে ইন্টারমিডিয়েট পড়ুয়া জহির রায়হান।
মুক্তিযুদ্ধে যে কজন বুদ্ধিজীবী নিজেদের মেধা দিয়ে স্বাধীনতার পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন , তাঁদের মধ্যেও তিনি অগ্রগামী। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের কলকাতায় গিয়ে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন। নির্মাণ করেন তাঁর বিখ্যাত "স্টপ জেনোসাইড" তথ্যচিত্র।
একটি পরাধীন জাতির স্বাধীনতার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা, অকাতরে প্রাণের বলিদান, শত ত্যাগ তিতিক্ষা আর পাকিস্তানীদের বর্বরতাকে তুলে ধরে বানানো "স্টপ জেনোসাইড" ডকুমেন্টারিকে পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ডকুমেন্টারি বলা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরি করার ক্ষেত্রে" স্টপ জেনোসাইড" একটা ভাইটাল রোল প্লে করেছিলো।
নিয়তির কি নির্মম পরিহাস! স্বাধীনতার জন্য , অধিকার আদায়ের জন্য যেই মানুষটা ২০ বছর ধরে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন, তাঁকেই দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র দেড় মাসের মাথায় চিরকালের তরে গুম করে দেওয়া হলো। দেশের আরেক কৃতি সন্তান, প্রিয়তম ভাই বুদ্ধিজীবী শহিদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে বেরিয়েছিলেন সেদিন।
মৃত্যুর আগে তিনি "লেট দেয়ার বি লাইট" সিনেমা নিয়ে কাজ করছিলেন। পরবর্তীতে সত্যজিৎ রায়কে অনুরোধ করা হয়েছিল এই অসমাপ্ত সিনেমার কাজ শেষ করতে। সত্যজিৎ স্ক্রীপ্ট চাইলেন।
উত্তরে শুনতে হলো, " সব তাঁর মাথায় ছিলো, খাতায় কিছুই। ছিলোনা। পকেটে ছয় আনা নিয়ে সিনেমা বানিয়ে ফেলা মানুষের পক্ষেই হয়তো এটা সম্ভব।"
জহির রায়হান গুম হয়ে যাওয়ার ৫৪ বছর শেষ হতে চলল। মৃত্যুর রহস্য অমীমাংসিতই থেকে গিয়েছে।
জীবন থেকে নেয়া, স্টপ জেনোসাইড, বেহুলা, হাজার বছর ধরে, লেট দেয়ার বি লাইট - এসবের স্রষ্টাকে কি আদৌ ভোলা সম্ভব?যখনই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ উঠবে, তখনই জহির রায়হান ফিরে আসবে অনুপ্রেরণা হয়ে।
শুভ জন্মদিন!
বড় খেলোয়াড়ের বড় খেলা।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়।
CNN এর রিপোর্টারকে বাংলাদেশে এনে বন্যার জন্য ভারতকে দোষারোপ করে মানুষের দুর্দশা তুলে ধরে অন গ্রাউন্ড রিপোর্ট করিয়ে নেন।
আপায় এসব ভাবতে পারতো?
Muhammad Yunus Yunus Centre
আমি মিথ্যায় অংশগ্রহণ করব না।
----- Faham Abdus Salam
আলহামদুলিল্লাহ।
অভিনন্দন, #ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কৌতুহলের সমাপ্তি।
প্রাণের ক্যাম্পাস নতুন অভিভাবক ড. নিয়াজ আহমেদ খান স্যার - কে উপাচার্য হিসেবে।
ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-এর উপ-উপচার্য ও ঢাবির উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস সোয়ানসি, এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে উচ্চ শিক্ষাগ্রহণ ও গবেষণা করা অধ্যাপক খান দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যে একাডেমিক ও কার্যকরী ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজমেন্টের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।
University of Dhaka Muhammad Yunus Yunus Centre Dr. Asif Nazrul Syeda Rizwana Hasan
So many Bengalis are talking about their Great Empire of Sultanate.
Bengal the region was described as the "richest country to trade. The Bengal Sultanate left a strong architectural legacy.
Buildings from the period show foreign influences merged into a distinct Bengali style.
The Bengal Sultanate was also the largest and most prestigious authority among the independent medieval -ruled states in the history of Bengal.
The Bengal Sultanate GDP was equivalent to today's European Union's GDP.
will regain our Sultanate again and establish here soon Ing'sha'Allah.
১৯৭৩ এর ৭ মার্চ নির্বাচনে ন্যাপ (ভাসানী) এর একটি নির্বাচনী পোস্টার ।
ড. ইউনুস আরেকটি নোবেল পুরস্কার যে কারণে পেতে পারেন!
August 23, 2024Updated:August 23, 20243 Mins Read
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ( Muhammad Yunus ), যিনি বিশ্বের কাছে ‘ড. ইউনিভার্স’ নামে পরিচিত, তাঁর মাইক্রোক্রেডিট ধারণার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছেন। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।তবে তাঁর অবদান এখানেই শেষ নয়।
২০১৭ সালে প্রকাশিত তাঁর বই ‘A World of Three Zeros’ এ, ড. ইউনুস একটি নতুন এবং সাহসী ধারণা উপস্থাপন করেছেন, যা তিনি ‘Three Zeros’ থিয়োরি নামে পরিচিত করেছেন। এই থিয়োরি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য নিয়ে গঠিত: Zero Poverty, Zero Unemployment, এবং Zero Net Carbon Emissions। এই ধারণা বাস্তবায়িত হলে এটি আবারও ড. ইউনুসকে নোবেল পুরস্কারের মঞ্চে নিয়ে আসতে পারে, এবং কেননা এই থিয়োরি আমাদের বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলির সমাধান হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
Zero Poverty: দারিদ্র্যের অবসান
ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরির প্রথম লক্ষ্য হল Zero Poverty, অর্থাৎ দারিদ্র্যের সম্পূর্ণ অবসান। তিনি বিশ্বাস করেন যে দারিদ্র্য কেবল অর্থনৈতিক সমস্যার ফল নয়, বরং এটি একটি সামাজিক সমস্যা যা সঠিকভাবে সমাধান করা সম্ভব। মাইক্রোক্রেডিট ধারণার মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছেন যে কীভাবে ছোট ঋণ মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে পারে। এই মডেলটি দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য কার্যকর একটি উপায় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, এবং ড. ইউনুস এখন আরও বড় পরিসরে এই ধারণাকে প্রসারিত করতে চান, যাতে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের সম্পূর্ণ অবসান সম্ভব হয়।
Zero Unemployment: কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা
Three Zeros থিয়োরির দ্বিতীয় লক্ষ্য হল Zero Unemployment, অর্থাৎ বেকারত্বের সম্পূর্ণ অবসান। ড. ইউনুস ( Pofessor Dr. ) বিশ্বাস করেন যে প্রত্যেক মানুষের কর্মসংস্থান একটি মৌলিক অধিকার, এবং এই অধিকার নিশ্চিত করার জন্য তিনি সোশ্যাল বিজনেস মডেলগুলোর ওপর জোর দেন। এই মডেলগুলো লাভের পরিবর্তে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়, যা কর্মসংস্থান তৈরি করতে সহায়ক। ড. ইউনুস মনে করেন যে এই মডেলগুলো যদি বৈশ্বিকভাবে গৃহীত হয়, তাহলে বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।
Zero Net Carbon Emissions: পরিবেশের রক্ষা
Three Zeros থিয়োরির তৃতীয় এবং সর্বশেষ লক্ষ্য হল Zero Net Carbon Emissions, অর্থাৎ কার্বন নিঃসরণকে সম্পূর্ণভাবে শূন্যে নামিয়ে আনা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে আমাদের গ্রহকে রক্ষা করতে হলে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস একটি জরুরি পদক্ষেপ। ড. ইউনুস বিশ্বাস করেন যে সোশ্যাল বিজনেস মডেলগুলোর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোর প্রসার ঘটানো সম্ভব, যা কার্বন নিঃসরণ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। যদি এই মডেলগুলি বৈশ্বিকভাবে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমিয়ে পৃথিবীকে একটি সবুজ ও টেকসই ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
ড. ইউনুস ইতিমধ্যে তাঁর মাইক্রোক্রেডিট ধারণার জন্য বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি পেয়েছেন, এবং তিনি দেখিয়েছেন যে একজন ব্যক্তি কীভাবে বৈশ্বিক পরিবর্তন আনতে পারে। তাঁর ‘A World of Three Zeros’ বইয়ে প্রস্তাবিত Three Zeros থিয়োরি, যা দারিদ্র্য, বেকারত্ব, এবং কার্বন নিঃসরণের মতো তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক সমস্যার সমাধান প্রদান করে, নোবেল পুরস্কারের জন্য একটি শক্তিশালী প্রার্থীতা হতে পারে। এই থিয়োরি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি টেকসই, ন্যায়সংগত, এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা সম্ভব।
ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরি আমাদের সময়ের জন্য একটি প্রয়োজনীয় সমাধান হিসেবে দেখা যেতে পারে। যদি এটি বৈশ্বিকভাবে গৃহীত এবং কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে এটি তাকে আরও একবার নোবেল পুরস্কারের সম্মান এনে দিতে পারে। তাঁর এই সাহসী এবং প্রয়োজনীয় ধারণা বিশ্বকে একটি নতুন পথে নিয়ে যেতে পারে, যেখানে সকলের জন্য সমান সুযোগ, দারিদ্র্যমুক্ত এবং পরিবেশবান্ধব পৃথিবী সম্ভব হবে।
Yunus Centre Dr. Shafiqur Rahman Dr. Asif Nazrul Syeda Rizwana Hasan
বাংলাদেশ একটি ড্যাম-লকড কান্ট্রি।
প্রতিবেশী দেশ ভারত চক্রান্তে চারিদিকে বাঁধ দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে পানির অভাব তৈরী করে সাফোকেট করাতে, একটি পুরো দেশকে।
আওয়াজ উঠা!
কথা ক!
এই কি তবে অস্তিত্ব ?
আর কত দেখতে হবে এরকম ভাবে ভারতের আগ্রাসন বাংলাদেশের প্রতি ?
Fi Aamanillah Ya Muslimin.
Witnessing people come together with such dedication and selflessness during this disaster fills me with renewed love and pride for my country and its remarkable people.
Together we can build a better Ing'sha'Allah.
ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি বন্ধ হলে ইলিশ মাছের দাম কমে যাবে এটা ভেবে যারা বড় বড় জিহুব্বা বের করে কম দামে ইলিশ খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন তারা আজীবন ধরে জিহুব্বা বের করে বসে থাকুন, কারন রপ্তানি বন্ধ করে ইলিশ মাছের দাম কমানো সম্ভব না।
গত দুই দিন থেকে শুনছি সমুদ্রে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে, আড়ৎ গুলো ইলিশে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে কিন্তু বাজারে ইলিশ মাছের তেমন দেখা নেই, দামও কমছে না।
ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করেও ইলিশ মাছে দাম কেনো কমছে না।
কারন আমি খুঁজে বের করেছি।
শুনুন তাহলে :
ইলিশ মাছ ১ বছরের বেশি সময় ধরে খুব ভালো ভাবে সংরক্ষণ করে রাখা যায়। অনেকে আবার ২ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রাখে। বর্তমানে যেসব ইলিশ ধরা পড়ছে সেগুলোর কিছু অংশ অবৈধ পথে ভারত চলে যাচ্ছে, কিছু অংশ বাংলাদেশের বিভিন্ন বাজারে যাচ্ছে, আর ইলিশের সবচেয়ে বড় অংশটি আড়ৎদার ও ব্যবসায়ীরা ফ্রিজাপ করে সংরক্ষণ করে রাখছে, ওই যে বললাম ইলিশ মাছ ১ থেকে ২ বছর সংরক্ষণ করে রাখা যায়। এখন সংরক্ষণ করে রাখা ইলিশ গুলো অফ-সিজিনে ধিরে ধিরে বাজারে ছাড়বে।
ভাবছেন আমি বিষয়টা কিভাবে জানলাম?
তাহলে খুলেই বলি শুনুন।
আমার একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে, সেখানে আমি শুধু মাছের ভিডিও আপলোড করি, তো সেই হিসেবে মাঝে মাঝে রাজশাহীতে মাছের বাজারে যায় বড় বড় মাছের ভিডিও করতে, আমার মাছের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দেবো বলে। এই মাছের ভিডিও করতে করতে সেখানকার একজন মাছের ব্যবসয়ীর সাথে আমার ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি হয়। তো আমি একদিন তাকে বললাম ভাই ওই সাইড থেকে আমাকে একটা বড় ইলিশ মাছ দেন, তখন ওই ভাই আমাকে চুপিচুপি বললো ভাই ওই মাছ আপনার জন্য না, ওই মাছ গতবছরের, আপনাকে আমি এই বছরের ধরা টাটকা ইলিশ মাছ দিচ্ছি।
কৌতুহল বসত বিষয়টির গভিরতা জানতে চাইলাম, তখন তিনি আমাকে সবকিছু খুলে বললেন।
যাইহোক, এইসব মজুতদাররাই মূলত ইলিশ সিন্ডিকেট কন্ট্রোল করে।
আপনি বাজারে গিয়ে কিছু ইলিশের চোখ দেখবেন ঘোলা ও শরীর অনেকটা নরম, মূলত এগুলো গত বছরের ধরা মাছ, সেগুলো হিমাগার থেকে বের করে এখনকার মাছের সাথে মিশিয়ে কৌশলে বিক্রি করছে।
তাহলে বুদ্ধি কি????
বুদ্ধি আছে শুনুন।
সরকার থেকে ইলিশ সংরক্ষণের মেয়াদ ১ মাস করতে হবে। ১ মাসের বেশি সময় কোনো আড়ৎদার বা ব্যবসায়ী ইলিশ সংরক্ষণ করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে ও ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা দিতে হবে। সরকার থেকে যেই মাসে এই আইন পাশ হবে বিশ্বাস করুন তার পরের মাস থেকে বাজারের ইলিশের গন্ধে মানুষ বিরক্ত হয়ে যাবে। আর ব্যবসায়ীরা বলবে ও আব্বা,আব্বা গো ৩৫০ টাকা দেন আর একটা ইলিশ নিয়া যান।
সংগৃহীত।
টিএসসিতে গাড়ির লাইন লেগে গেছে।
প্রত্যেকটা গাড়ি ভর্তি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংগ্রহ করা ত্রাণ।
এতো মানুষ ত্রাণ দিতে এসেছে যে ভলান্টিয়াররা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে ত্রাণ নিতে।
এই প্রথমবার জীবনে অতিরিক্ত ভীড়ে কারো হিমশিম খাওয়া দেখে বিরক্ত না লেগে শান্তি লাগল।
আলহামদুলিল্লাহ ।
এমন স্বাধীনতাই তো আমরা চেয়েছিলাম, তাই না? 💚
এখানেই সুখ ছিলো একদিন!
১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারি মাস; ঢাকার রাস্তায় ট্রাফিক জ্যামে আটকে আছেন মানুষজন তবুও তাঁদের চোখে মুখে অনাবিল হাসি!
কিছু একটা নিয়ে সবাই একসঙ্গে হাসছেন।
তাঁদের এই হাসি ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন বিদেশি ফটোগ্রাফার - গেরহার্ড জোরেন।
"রক্ত দিয়া বানাইছি ঘর
দিল্লি দেখায় পানির ডর "
বিশেষ দ্রষ্টব্য : বাংলাদেশের প্রতি ভারতের পানি আগ্রাসন নিয়ে কথা বলার কারণে ছাত্রলীগ কর্তৃক হত্যার শিকার বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী শহীদ আবরার ফাহাদ এর স্থিরচিত্র এটি।
O Allah!
You saved the Prophet Nuh ( PBUH ) from the floods. We ask you to protect and safeguard the people of from every hardship.
Aameen.....Summa Aameen
অতি বৃষ্টি ও বন্যা থেকে বাঁচার দোয়া-
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا ولَا عَلَيْنَا، اللَّهُمَّ علَى الآكَامِ والظِّرَابِ، وبُطُونِ الأوْدِيَةِ، ومَنَابِتِ الشَّجَرِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা হাওয়া-লাইনা, ওয়ালা আলাইনা; আল্লাহুম্মা আলাল আ-কাম ওয়াজ জিরাব ওয়া বুতুনিল আওদিআ; ওয়া মানাবিতিস শাজার। (বুখারি, হাদিস : ১০১৪)
অর্থ : হে আল্লাহ! আমাদের আশপাশে বৃষ্টি দিন, আমাদের ওপরে নয়। হে আল্লাহ! পাহাড়-টিলা, খাল-নালা এবং গাছ-উদ্ভিদ গজানোর স্থানগুলোতে বৃষ্টি দিন।
Urgent: Volunteers needed for Noakhali Emergency Response.
কাজ চলছে। স্কুল কলেজ মাদ্রাসা ইউনিভার্সিটি সিনিয়র RCY ভলান্টিয়ার এবং আগ্রহী যে কোন শিক্ষার্থী কাজে আগ্রহী হলে লিংকে দেওয়া ফর্ম ফিলাপ করুন। প্রয়োজন মতো ডাক দেওয়া হবে। যারা কাজে আগ্রহী অবশ্যই নিঃস্বার্থ নিবেদিত প্রাণ হতে হবে এবং পরিবারের অনুমতি থাকতে হবে।
ড্রাইভ লিংক।
https://forms.gle/qMV37ATP1UjiLXam6
প্রয়োজনে ০১৮৭৫ ০৫৩১৩১
Noakhali Red Crescent Youth, Bangladesh
যারা নিজ উদ্যোগে কাজ করছেন আপনার বা আপদের কাজের তথ্য জানাবেন নিচের লিংকে।
https://forms.gle/6qFXGU5bNiPAotPE6
#সাঁতার_না_জানা_থাকলে_কেউ_রেস্কিউ_টীমের_সাথে_যাবেন_না।
You can choose your friends but not your neighbours!
created 30 dams to destroy on the way of 54 international rivers.
would not tolerate this colonial oppression from that's why is going to help 7 sisters, West Bengal, Jharkhand, Bihar, Orissa, Arakan for their independence.
Muhammad Yunus Yunus Centre Bangladesh Army Dr. Asif Nazrul Bangladesh Police Syeda Rizwana Hasan Bangladesh Air Force Bangladesh Navy Bangladesh Fire Service & Civil Defence Bangladesh National Cadet Corps(BNCC) Bangladesh Coast Guard Border Guard Bangladesh Bangladesh Ansar Battalion বাংলাদেশ আনসার ব্যাটালিয়ন Rapid Action Battalion - RAB Online Media Cell Police Cyber Support for Women - PCSW Dhaka Metropolitan Police - DMP Border Guard Bangladesh - BGB, Headquarters', Peelkhana, Dhaka.
যিনি এটা বানিয়েছেন উনাকে একটা স্যালুট জানাই । একটা ছবির মধ্যে 100 বছরের ক্যালেন্ডার।
বামদিকের সংখ্যা গুলো সাল (2001 to 2100)
ওই সালের লাইন বরাবর গিয়ে মাসটা দেখুন,ওখানে যে ক্যাপিটাল লেটার আছে ওটা অনুযায়ী নীচে কোন তারিখ কী বার দেখে নিন ।
উদাহরনস্বরূপ : 2025 সালের 14 February কী বার জানতে হলে,বাম দিকে 25 সংখ্যা টি খুঁজুন,তারপর ওই সংখ্যার লাইন বরাবর ফেব্রুয়ারি মাসে লেটার (F) টি দেখুন, এবার নীচে F এর ঘরের 14 তারিখ কী বার (Friday) লক্ষ্য করুন।
Prepared by JITENDRA DEY
এই নিষ্পাপ চোখ দুটো মানুষের বিচার চায় 😢
এই মূহুর্তে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তটি নিতেই হবে।
তিস্তা, ডম্বুর ফারাক্কাসহ যত বাঁধ ভারত এরিয়ায় আছে।
প্রতিটি বাঁধের মুখোমুখি আমাদের সীমানায় বাঁধ তৈরী করা সময়ের একমাত্র দাবী।
ফি আমানিল্লাহ ইয়া মুসলিমিন।
অনেকে বলছে, যে বাঁধ না খুললে ভারতের ত্রিপুরা ডুবে যেতো, তারা বাধ্য হয়ে ছেড়েছে। পরে বাঁধ অটো ভেঙেই যেতো। তখন আরো বেশী ক্ষতি হত। তাই এখানে আসলে ভারতের দোষ নেই। চলুন এই কথাটার ফাঁকটা বুঝার চেষ্টা করি একটু।
নদী চলবে নদীর মত। এতে তারা বাঁধ দিল কেনো শুরুতেই? কারণ তারা বাংলাদেশকে পানি বঞ্চিত করে রেখেছিল এতদিন। নদীকে নদীর মত চলতে দিলে, নদীর গভীরতা এবং প্রশস্ততা ঠিক থাকতো। হঠাৎ বেশী পানি আসলেও নদী তা সহ্য করতে পারতো। পানি সহজে সমুদ্রে পৌছতো।
কিন্তু বাঁধ দেয়ার কারণে, বাংলাদেশের নদীগুলো শুঁকিয়ে খালের মত হয়ে গিয়োছে। পলি জমে অগভীর হয়ে গিয়েছে, জায়গায় জায়গায় চর জন্মেছে। এখন হঠাৎ পানি ছেড়ে দিলে এই অগভীর এবং চিকন নদীগুলো সেই পানি ধারণ করতে না পেরে আশেপাশের সব ডুবিয়ে দেয়। এবার বুঝেছেন আসল কাহিনী?
কোন লোক এখন ভারতের সাফই গাইতে আসলে, বা কোন ধানাই পানই করলে, যেমন ভারতের তো উপায় ছিল না, তাই বাধ্য হয়ে বাঁধ ছেড়েছে, ওরে চটকনা মেরে বলবেন, তাহলে বাঁধটা শুরুতে দিয়েছিল কেনো?
এছাড়াও তিস্তা, ফারাক্কা, টিপাইমুখ বাঁধ এসবের মাধ্যমে কীভাবে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে, এটাতো সবার ই জানা ।
ভারত কখনোই আমাদের বন্ধু ছিলো না!তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ত্রিপুরা বাঁধ খুলে না দিয়ে রাতের দিকে কোনো আগাম বার্তা ছাড়াই বাঁধ খুলে দেয় । যার ফলে আমাদের হাজার হাজার মানুষ বন্যাপ্লাবিত, অনেকের জীবন হুমকির মুখে,অনেক জায়গায় জরুরি ইকুয়্যিপমেন্ট পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না।
এ থেকে উত্তরণের একটাই উপায়,সেভেন সিস্টার্স আমাদের দখলে আনা,দ্বিতীয় কোনো উপায় নেই।
Once a Legend লুৎফুজ্জামান বাবর Said "
We are Open & We are Looking for " শত্রুজ"।
রাতের বেলা কেনো বাঁধ খুলে দিতে হয়? দিনের বেলা জানিয়ে, সময় দিয়ে এটা করা যেতো না? তারপর আবার জিজ্ঞেস করবেন বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ভারতবিদ্বেষ কেনো?
তোমরা তো আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র ভাই মানুষ তো মানুষের জন্য।
এই মাঝরাতে ত্রিপুরার ডুম্বুর গেইট খুলে দিছে ভারত,যেটা শেষবার খোলা হয়েছিল ১৯৯৩ সালে।
ফলে ফেনি, কুমিল্লা, নোয়াখালী সহ বেশকিছু জায়গায় পানি মাত্রা অতিরিক্ত বেড়েই চলেছে। নিচু এলাকার মানুষের দাম নাই তাদের কাছে। তারাই আবার বড় মুখ করে বলে আমরা তাদের কেন আর বন্ধু ভাবি না।
লজ্জা না থাকলে যা হয়।
All Eyes on Feni!
কিছু হলেই বাঁধ ছেড়ে দেয়া ইন্ডিয়ার একটি হিংসাত্মক মনোভাব। তাদেরকে নাকি আমাদের আবার বন্ধু রাষ্ট্র মানতে হবে। ইন্ডিয়ার দালালগুলা সব দেখে, কিন্তু যখনি ইন্ডিয়া আমাদের ক্ষতি করে তখন তারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে থাকে।
গতকাল রাতে ফেনীর মুহুরী নদীতে পানির মাত্রা গত ৪০ বছরের ইতিহাসকে ছাড়িয়ে গেছে। ভারতের ত্রিপুরায় অবস্থিত ড'ম্বু'র হাইড্রইলেক্ট্রিক পাওয়ার প্রজেক্ট বা ড'ম্বু:র গেট খুলে দেয়া হয়েছে। সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে ভারত এই গেট খুলে দিয়েছিলো।
বন্যার পানি কমে যাবে এমন আ'শা করাও যাচ্ছে না। ত্রিপুরার গেটটি খুলে দেয়ার ফলে ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী জেলা সমূহ প্লাবিত হয়েছে এবং এটি আরও ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।
আল্লাহ হেফাজত করুন।
আলহামদুলিল্লাহ।
রহমতের বৃষ্টি সবার উপর বর্ষে না। 💚
What a Scene 💚
বাংলাদেশ সচিবালয় - কে সবাই ঢোল পাইছে মনে হয়। বলা নাই কওয়া নাই ঢোল পিটানোর মত করে ইচ্ছামত দাবি-দাওয়া নিয়ে আইসা রাস্তা অবরোধ করে রাখতাছে ।
এরপরে কেউ দাবি নিয়ে আসলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অনুরোধ থাকবে তাদের পাছার ছাল তুলে দিতে ।
কারণ বিগত ১৭ বছরে কিছু না পাইয়া বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পেরেশানির ভিতর রাখার জন্যই কিছু দুস্কৃতিকারীদের মদদে এই আন্দোলন করতেছে কিছু দলবাজ লোক ।
আরে মাত্র কয়েকটা দিন হইলো লোকগুলো দেশ পূর্ণগঠন তথা সংস্কারের কাজে নামছে । তাদেরকে কিছুদিন সময় দেয় । এরপর নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে আয় তারপরে দেখ এরা পূরণ করে কিনা ? যদি পূরণ না করে তাহলে আন্দোলন কর।
কিন্তু না তাঁরা যাতে ভালো করে কাজগুলো সম্পন্ন না করতে পারে সে কারণেই যত দাবি দাওয়া আছে এবং বাংলাদেশের যত প্রতিষ্ঠান আছে সবাই নামছে আন্দোলন করতে।
মাইরের নাম লক্ষীকান্ত ভূত পলায় যার ডরে অর্থাৎ আগামীতে ষড়যন্ত্রকারীদের পশ্চাৎদেশ লাল করে দিতে হবে । তাহলে এই ফালতু আন্দোলনের নামে বদমাইশি এরা করতে পারবে না।
Muhammad Yunus Yunus Centre Dr. Asif Nazrul Syeda Rizwana Hasan
Be the first to know and let us send you an email when Sheikh Faisal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Sheikh Faisal:
হায়রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নামাজ পড়লে শিবির, আর নামাজ না পড়লে ভালো মানুষ। একজন মুসলমানের উপর নামাজ পড়া ফরজ অথচ যদি সে নামাজ পড়ে তাহলে সে জঙ্গি হিসেবে পরিচিত হাসু আপার আমলে। একদিন সব কিছুর হিসাব দিতে হবে এদেরকে হাশরের ময়দানে আল্লাহর কাছে। #ফাইয়াজ #Faiyaz
জুলাই গণহত্যার অপ্রকাশিত একটা ভিডিও। ভ্যানগাড়ির উপর লাশের স্তুপ দিচ্ছিলো পুলিশ। এই পুলিশদেরর মৃত্যুতে আমি কখনোই ইন্না-লিল্লাহ পড়তে পারবোনা আলহামদুলিল্লাহ পড়া ছাড়া। কী ভয়াবহ দৃশ্য।
যে পুরুষের গায়রত নেই সেই পুরুষ নপুংশক। #হাদীস #হাদিস #Hadith #hadithoftheday #hadithoftheprophet #hadis #hadithreminder #HadithofProphetMuhammad
দাবি দাওয়া নিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রসঙ্গে যা বললেন Bangladesh Jamaat-e-Islami -র আমীর Dr. Shafiqur Rahman #Bangladesh #JamateIslami #বাংলাদেশ #জামায়াতেইসলামী #Doctor #ShafiqurRahman
“নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের পরিকল্পনা” -ডা. শফিকুর রহমান ( Dr. Shafiqur Rahman ) #আমীর, #বাংলাদেশ #জামায়াতেইসলামী #reelschallenge #বাংলাদেশ #Bangladesh #doctor #ShafiqurRahman বাঁশের কেল্লা-Baser Kella Bangladesh Islami Chhatrashibir Islami Andolan Bangladesh Islami Chhatra Andolan Bangladesh Daily Naya Diganta
Thanks to #MuhammadYunus & #YunusCentre for bringing CNN International to show the reality of #Bangladesh #flood in front of the whole world. This situation has been created by #India to disturb the #Bangladeshi people. #BD people do not have any issue with #Indian common people except the present government of #India . Muhammad Yunus Yunus Centre Dr. Asif Nazrul Syeda Rizwana Hasan Bangladesh Army Bangladesh Air Force Bangladesh Navy Bangladesh Fire Service & Civil Defence Border Guard Bangladesh Bangladesh Coast Guard Border Guard Bangladesh - BGB, Headquarters', Peelkhana, Dhaka. Bangladesh Police Bangladesh National Cadet Corps(BNCC) Rapid Action Battalion - RAB Online Media Cell University of Dhaka Police Cyber Support for Women - PCSW Dhaka Metropolitan Police - DMP Bangladesh Ansar Battalion বাংলাদেশ আনসার ব্যাটালিয়ন Mehdi Hasan
দৈনিক আমার দেশ অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান হামলার শিকার হয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের ভিতরে বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে। মনে আছে আপনাদের ? #AmarDesh #Bangladesh #আমারদেশ #বাংলাদেশ
অসংখ্য আনসার লীগ স্বাস্থ্যের পরে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বক্তব্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সৈনিকদের কাঁধে চড়ে।
Want your business to be the top-listed Media Company?