Engr Md Nurnabi

  • Home
  • Engr Md Nurnabi

Engr Md Nurnabi Want Success? So Keep Working.

পঁচিশ লক্ষ টাকা ব্যয় করে হাসান নতুন গাড়ি কিনেছে একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই সন্তান আর বাবা-মা ত...
09/10/2024

পঁচিশ লক্ষ টাকা ব্যয় করে হাসান নতুন গাড়ি কিনেছে একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি
গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই সন্তান আর বাবা-মা তো ভীষণ খুশি ঠিক দুই মাস আগে নতুন এপার্টমেন্টে উঠেছে। পরিশ্রমের সঙ্গে সঙ্গে হাসানের ভাগ্যটাও বেশ ভাল ফেভার করেছে।
বছর বছর চাকুরীতে পদন্নোতি পাচ্ছে। বেতনও বেড়ে চলছে হু হু করে। তাই দ্রুত ব্যাংক লোন নিয়ে সেই টাকায় বাড়ি-গাড়ি সব কিনে ফেলল। সংসারে যেন আনন্দের বন্যা বইছে।
সেই সুবাদে হাসান বাসায় একটা পার্টি দিল। অফিস কলিগরা দুপুর থেকে বিকেল আর আত্নীয়-স্বজনেরা সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত আমন্ত্রিত ছিল। বেশ হৈ-হুল্লোর আর খাওয়া দাওয়ায় হাসান পার্টি শেষ করলো, সবাই বেশ খুশি আর হাসানের প্রশংশায় পঞ্চমুখ।

সকাল হলেই হাসান গাড়ি করে অফিস করবে,ছেলেমেয়েরা গাড়ি করে স্কুলে যাবে, স্ত্রী গাড়ি করে শপিং এ যাবে, গ্রামে বেড়াতে গেলেও গাড়ি করে যাবে ভাবতেই গর্বে হাসানের বুক ফুলে উঠতে লাগল। আমজাদ ড্রাইভিংটাও শিখে নিয়েছে।

হাসান পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য খুব চিন্তা করত। অর্থ সম্পদ জমানো যেন তার নেশা।
স্ত্রীর নামে ২৫ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনে দিয়েছে। ছেলেমেয়ের নামে মোটা অংকের ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর করে রেখেছে। পরিবার যেন থাকে দুধে-ভাতে।

চার মাস পরের কথা, গাড়ি এক্সিডেন্ট করে হাসান মারা গেল। সে এক বিভীষিকাময় মৃত্যু। কাভার্ড ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ, স্পট ডেড। ড্রাইভারটা প্রথম থেকেই রাফ চালাত। হাসান যতদিন চালিয়েছে ধীরে সুস্হ্যেই চালিয়েছে। কোন সমস্যা হয় নাই। ড্রাইভারেরর বেসামাল গতি এদূর্ঘটনার বড় একটা কারন। কয়েকবার সতর্ক করার পরও পরিবর্তন হয়নি আর এখন তো সবই শেষ হয়ে গেল।

সারা বাড়িজুড়ে শোকের মাতম, স্ত্রী, সন্তান, মা-বাবা, আত্নীয়স্বজন সবাই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে। হাসানের মা এই বয়সে এমন শোক কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না, বারবার মূর্ছে যাচ্ছেন।
স্ত্রী যেন শোকে পাথর হয়ে গেছে। সন্তান দুটো হাউ মাউ করে কাঁদছে। এত সুখের সংসারটা ভেঙ্গে খান খান হয়ে গেল।

হাসানের লাশ গ্যারেজে শুইয়ে রাখা হয়েছে, সারা শরীর থেকে রক্ত ধুয়ে লাশের খাটে সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে, একটু পর পর সবাই এসে মুখটা শেষবারের মত দেখে আবার ঢেকে দিয়ে যাচ্ছে, একটু পর জানাযা পড়ানো হবে।
মৃত হাসান সবার আহাজারী,আফসোস দেখছে, ওর কেন যেন বিরক্ত লাগছে কিন্তু কিছুই বলতে পারছে না। হুজুর আসল, জানাযা পড়ানো হলো। কবর দেয়া হলো। কবর হতে হতে রাত প্রায় ১২ টা বেজে গেলো, সবাই ফিরে গেছে, এখন কবরস্হানে আর কেউ নেই 😢

দুইজন ফেরেশতা এসে মুখ গোমড়া করে হাসানকে কিছু প্রশ্ন করতে লাগল। তারপর হাসানকে নিয়ে আসমানের দিকে রওয়ানা হলো। অর্ধ-আসমানে পৌঁছানোর পর আওয়াজ আসল, থামো,ওর আত্না আর এগোতে পারবে না।
ওর অনেক ঋণ আছে, ওর ঋণ এখনও শোধ হয় নাই। ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত ও গ্রহনযোগ্যতা পাবে না। ওকে যেখান থেকে নিয়ে এসেছো সেখানে নিয়ে যাও।
হাসানকে আবার কবরে নিয়ে আসা হলো। কবরে তার খুব কষ্ট হচ্ছিল।
সে চিৎকার করে স্ত্রীকে বলছে আমার ঋণগুলো তাড়াতাড়ি পরিশোধ করে দাও। তোমার নামে করা সঞ্চয়পত্রগুলো ভেঙ্গে ফেল,ছেলেমেয়েদের সমস্ত ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর ভেঙ্গে ফেল আমি আর এ যন্ত্রনা সহ্য করতে পারছি না,কিন্তু না,তার চিৎকার কারও কাছে পৌঁছাল না।

এভাবে ৬ মাস চলে গেল, তার ঋণগুলো কেউ শোধ করল না, নিদারুন কষ্টে হাসান আফসোস করতে লাগল।
হায়রে বেঁচে থাকতে পরিবারের জন্য কত কষ্ট করে সম্পদ গড়েছি আর আজ আমার কোন মুল্য নাই। ৬ মাস হয়ে গেল এখনও আমার আত্না গ্রহনযোগ্যতা পেল না, আর কোনদিন পাবে কিনা তাও জানি না। হাসান কাঁদতে লাগল😢

আসরের আযানের শব্দে হাসানের ঘুম ভাঙ্গল, এতক্ষন সে স্বপ্ন দেখছিল, ঘেমে একাকার হয়ে গেছে।
শোয়া থেকে উঠে বসল,ঘুম থেকে উঠে আজ গাড়ি কিনতে যাওয়ার কথা।
হাসান ওয়াশরুমে গেল এবং ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে গাড়ি কিনতে নয় মসজিদে চলে গেল। যাওয়ার পথে কেবল এটুকুই মনে হলো এ দুনিয়াতে কেউ কারো নয়।
হাসান প্রতিজ্ঞা করল, আর কোন ঋণ নয়। আল্লাহ তায়ালা যেনো মৃত্যুর আগে ঋণ পরিশোধ করার তৌফিক দান করেন

বাবার সাথে প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে ব্যাংকে বসে আছি। বিরক্ত হচ্ছি খুব।যত না  নিজের উপর,  তার চেয়ে  বেশি বাবার উপর। অনেকটা র...
01/07/2024

বাবার সাথে প্রায় ঘন্টা খানেক ধরে ব্যাংকে বসে আছি।
বিরক্ত হচ্ছি খুব।
যত না নিজের উপর, তার চেয়ে বেশি বাবার উপর।
অনেকটা রাগ করেই বললাম-
"বাবা, কতবার বলেছি,অনলাইন ব্যাঙ্কিংটা শিখো। "

বাবা বললেন --
এটা শিখলে কি হবে?
-- ঘরে বসেই তুমি এই সামান্য কাজটা করতে পারতে।
শুধু ব্যাংকিং না,
শপিংটাও তুমি অন- লাইনে করতে পারো।
ঘরে বসে ডেলিভারি পেতে পারো।
খুবই সহজ।
কিন্তু এই সহজ জিনিসটাই তুমি করবে না।

বাবা জানতে চাইলেন --
করলে আমাকে ঘরের বাইরে বের হতে হতো না-
তাই না?

-- হ্যাঁ, বাবা তাই।
এখানে এসে ঘন্টা খানেক অনর্থক বসে থাকতে হতো না।

এরপর বাবা যা বললেন
তাতে আমি নির্বাক হয়ে গেলাম।

বাবা বললেন:-
এতো সময় বাঁচিয়ে তোমরা কি করো ?

ফোনেই তো সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকো।
কবে শেষদিন তুমি তোমার ফুফুর সাথে কথা বলেছো?
দশ হাত দূরে প্রতিবেশী --
বৃদ্ধ সেজো কাকার খবর নিয়েছো ?
অথচ, আপন জনের সাথে দেখা করতে
আমরা দশ মাইল পথ হেঁটেছি।
সময় বাঁচানোর চিন্তা করিনি।
মানুষ যদি মানুষের পাশেই না যায়-
তবে এতো সময় বাঁচিয়ে কি হবে বলো ?

বাবার কথা পাশ থেকে মানুষেরা শুনছেন।
আমি চুপচাপ বসে আছি।

বাবা বললেন --
ব্যাংকে প্রবেশের পর থেকে
চারজন বন্ধুর সাথে কুশল বিনিময় করেছি।
তুমি জানো, আমি ঘরে একা।
তাই ঘর থেকে বের হয়ে আসাটাই আমার আনন্দ।

এইসব মানুষের সাহচর্যটাই আমার সঙ্গ।
আমার তো এখন সময়ের কমতি নেই।
মানুষের সাহচর্যেরই কমতি আছে।
ডিভাইস, হোম-ডেলিভারি,
এনে দেবে অনেক কিছু, কিন্তু
মানুষের সাহচর্য তো আমায় এনে দেবে না।

মনে পড়ে, দু বছর আগে
আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম।
যে দোকান থেকে আমি
দৈনন্দিন কেনাকাটা করি,
তিনিই আমাকে দেখতে গিয়েছিলেন।
আমার পাশে বসে থেকে
মাথায় হাত রেখেছিলেন।
আমার চোখ অশ্রুসিক্ত হয়েছিলো।

তোমার ডিভাইস বড়জোড় একটা যান্ত্রিক ইমেইল পাঠাবে,
কিন্তু আমার পাশে বসে থেকে
চোখের জল তো মুছে দেবে না,
বরং মনের কষ্ট আরও বাড়াবে, তাই না ।

চোখের জল মুছে দেয়ার মতো
কোনো ডিভাইস কি তৈরি হয়েছে?

সকালে হাঁটতে গিয়ে তোমার মা পড়ে গিয়েছিলেন।
কে তাকে ঘরে পৌঁছে দিয়েছিলো?

অনলাইন মানুষের একাউন্ট চেনে,
সে তো মানুষ চেনে না!
মানুষের ঠিকানা চেনে, কিন্তু
রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষের ঘর তো চেনে না!

এই যে মানুষ আমার শয্যাপাশে ছিলো,
তোমার মাকে ঘরে পৌঁছে দিলো,
কারণ - দৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে
একজন আরেকজনকে চিনেছি।

সবকিছু অনলাইন হয়ে গেলে --
মানুষ "হিউম্যান টাচটা" কোথায় পাবে বলো ?

আর পায় না বলেই --
পাশের ঘরে মানুষ মরে গিয়ে লাশ হয়ে থাকে,
দুর্গন্ধ না আসা পর্যন্ত
কেউ কারো খবরও আর রাখে না।

বড় বড় অ্যাপার্টমেন্টগুলো আমাদের
" অ্যাপার্টই " করে দিয়েছে ।

পুরো পাড়ায় একটা টেলিভিশনে
কোনো অনুষ্ঠান একসাথে দেখে সবার আনন্দ,
আমরা একসাথে জড়ো করতাম।
এখন আমরা রুমে রুমে
নানা ডিভাইস জড়ো করেছি।
আনন্দ আর জড়ো করতে পারি না।

এই যে ব্যাংকের ক্যাশিয়ারকে দেখছো --
তুমি তাঁকে ক্যাশিয়ার হিসাবেই দেখছো,
সেলসম্যানকে সেলসম্যান হিসাবেই দেখছো।

কিন্তু আমি সুখ- দুঃখের অনুভূতির
একজন মানুষকেও দেখছি।
তাঁর চোখ দেখছি।
মুখের ভাষা দেখছি।
হৃদয়ের কান্না দেখছি।
ঘরে ফেরার আকুতি দেখছি ।

এই যে মানুষ মানুষকে দেখা,
এটা একটা বন্ধন তৈরি করে।
অনলাইন শুধু সার্ভিস দিতে পারে,
এই বন্ধন দিতে পারে না।
পণ্য দিতে পারে,
পুণ্য দিতে পারে না।

এই যে মানুষের সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
কুশলাদি জিগ্যেস করা --
এখানে শুধু পণ্যের সম্পর্ক নেই,
পুণ্যের সম্পর্কও আছে।

-- বাবা, তাহলে টেকনোলজি কি খারাপ ? আমি জানতে চাই।

বাবা বললেন --
টেকনোলজি খারাপ না। অনেক কিছু সহজ করেছে নিঃসন্দেহে সত্য।
ভিডিও কলের মাধ্যমে লাখে লাখে ছেলেমেয়েরা পড়ছে,
শিখছে, এটা তো টেকনোলজিরই উপহার।

তবে, টেকনোলজির নেশাটাই খারাপ।

স্ক্রিন অ্যাডিকশন
ড্রাগ অ্যাডিকশনের চেয়ে কোনো অংশে কম না।

দেখতে হবে,
ডিভাইস যেন আমাদের মানবিক সত্ত্বার
মৃত্যু না ঘটায়।
আমরা যেন টেকনোলজির দাসে পরিণত না হই।
মানুষ ডিভাইস ব্যবহার করবে।
মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করবে।

কিন্ত ভয়ঙ্কর সত্য হলো,
এখন আমরা মানুষকে ব্যবহার করি,
আর ডিভাইসের সাথে সম্পর্ক তৈরি করি।

মানুষ ঘুম থেকে ওঠে আপন সন্তানের মুখ দেখার আগে মোবাইলের স্ক্রিন দেখে,

সায়েন্টিফিক রিসার্চ ইন্সটিউট
এটাকে ভয়ঙ্কর মানসিক অসুখ বলে ঘোষণা করেছে।

কিছুদিন আগে আশা ভোঁসলে
একটা ছবি পোস্ট করে ক্যাপশান লিখেছেন-
" আমার চারপাশে মানুষ বসে আছে --
কিন্তু কথা বলার মানুষ নেই।
কারণ সবার হাতে ডিভাইস।"

বাবা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন --
জানি না ভুল বলছি কি-না,
তবে আমার মনে হয়,
তোমরা পণ্যের লোগো যতো চেনো,
স্বজনের চেহারা ততো চেনো না।

তাই,যতো পারো মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করো,
ডিভাইসের সাথে না।
টেকনোলজি জীবন নয়।

স্পেন্ড টাইম উইথ পিপল,
নট উইথ ভিডাইস।

এ সময় বাবাকে কাকা বলে কে একজন ডাক দিলেন...।
বাবা কাউন্টারের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন।
এই প্রথম আমি বুঝতে পারলাম --
বাবা কেবল ক্যাশিয়ারের দিকে যাচ্ছেন না,
একজন মানুষ,আরেকজন মানুষের কাছেই যাচ্ছেন।

বাবাকে আমি অনলাইন শেখাতে চেয়েছিলাম,
বাবা আমাকে লাইফলাইন শিখিয়ে দিলেন।

(সংগৃহিত)

কতটুকু জমি দরকার?গল্পটি রাশিয়ার এক লোভী লোক পাহমকে নিয়ে। যার জমি কেনার দিকে ঝোঁক বেশি। কারো কাছে জমির কথা শুনলেই তার চোখ...
30/06/2024

কতটুকু জমি দরকার?
গল্পটি রাশিয়ার এক লোভী লোক পাহমকে নিয়ে। যার জমি কেনার দিকে ঝোঁক বেশি। কারো কাছে জমির কথা শুনলেই তার চোখ চকচক করে উঠে। কম দামে জমি বিক্রি হলে তিনি তা কিনতে মরিয়া হয়ে পড়েন। জমির জন্য ছুটে যান এখানে সেখানে। সস্তায় যেখানে জমি পাওয়া যায় সেখানেই গিয়ে পরিবারসহ হাজির হন পাহম। জীবনযাপন শুরু করেন।

এভাবে এক এলাকা থেকে আরেক এলাকা ঘুরতে ঘুরতে পাহম এমন এক এলাকার সন্ধান পান যেখানকার মানুষ খুবই সহজ-সরল। তাদের থেকে খুবই কম দামে জমি কেনা যায়। তারাও খুব আন্তরিক। পাহম তার পরিবার নিয়ে সেখানেই থাকতে শুরু করেন। সেখানকার উর্বর জমি থেকে তার আয় দিন দিন বাড়তেই থাকে। কিন্তু জমি নিজের করে নেয়ার যে লোভ, তা থেকে তিনি বেড়িয়ে আসতেই পারেন না। ক্রমেই চক্রে পড়ে যান। আরও জমি লাগবে তার। জমির চিন্তা তাকে রাতে ঘুমাতে দেয় না।

এমনই চিন্তার সময় তার কাছে খবর আসে অনেক দূরে উর্বর এক এলাকা রয়েছে। সেখানে জমির দাম এখানকার থেকেও অনেক অনেক সস্তা। ফসলও বেশ ভালোই ফলবে। এতে করে আরও আরামে থাকতে পারবে পাহম। জমি নিয়ে তার এত দুশ্চিন্তাও থাকবে না। অনেক চিন্তাভাবনা করে পাহম সিদ্ধান্ত নেন সেখানে পাড়ি জমাবেন। জমি তার দরকার।

সেখানে গিয়ে কথা হয় কর্তৃপক্ষের সাথে। জমির দাম একদিনে মাত্র এক হাজার রুবল। কিন্তু হিসাবটা বুঝে উঠতে পারে না পাহম। দিনের হিসাবে কী করে জমি বিক্রি করা হয় তা তার জানা নেই। তখন তিনি জানতে পারেন, একদিনে তিনি যতদূর জমি ঘুরে আসতে পারবেন ততদূর জমিই তার হবে! এর জন্য তাকে দিতে হবে মাত্র এক হাজার রুবল। তবে যেখান থেকে শুরু করেছে সেখানে এসেই শেষ করতে হবে যাত্রা। এবং তা সূর্য ডুবে যাবার আগেই।

আনন্দে আত্মহারা হয় পাহমের মন। এতদিনে তিনি মনের মত কম দামে জমি পাচ্ছেন। রাতে ঘুমাতে পারেন না তিনি। প্রফুল্ল মন শুধু আনন্দ করতে চায়। জমি পাওয়ার সময়ের জন্য তার তর সইছে না। ভোরে তন্দ্রার মতো আসে। সেখানে স্বপ্নে তিনি নিজের মরদেহই নিজের চোখের সামনে দেখতে পান। ভড়কে যান পাহম। কিন্তু এসব ভেবে এখন কোনো লাভ নেই। সকাল শুরু হয়ে যাচ্ছে।

পাহম পাহাড়ে থাকা লোকদের কাছে গিয়ে হাজির হন। তার মাথায় থাকা টুপিতে এক হাজার রুবল রেখে যাত্রা শুরু করেন তিনি। যাত্রার শুরু থেকেই বেছে বেছে ফসলের জন্য উপযোগী জমিগুলোতে চিহ্ন দেন। মাঝে কিছুটা বিশ্রাম নিলেও তখন বসে পড়েন না তিনি। বসে পড়লে যদি ঘুম পায় তখন সব শেষ হয়ে যাবে। জমির লোভে এগোতেই থাকেন পাহম। একটার পর একটা জায়গা তার নিজের জন্য চাই।

কিন্তু হায়! সূর্য তো অস্ত যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এখন তাকে ফিরতেই হবে। কিন্তু দৌড়েও টুপিটার কাছে ফিরতে পারবেন না বলে মনে হয় তার। তাই কষ্ট করে হলেও জোরে পা চালান পাহম। এতে তার প্রচুর কষ্ট হচ্ছিলো। কিন্তু কিছুই করার ছিলো না তার। অবশেষে সবার উৎসাহ পেয়ে শুরুর জায়গায় এসে পড়ে যান পাহম। সবাই বাহবা দিতে থাকে তাকে। অনেক জমি পেয়েছে সে। যা অনেকটাই কল্পনাতীত।

কিন্তু তার মুখ তুলে দেখা যায় মুখ থেকে রক্ত বের হচ্ছে। মারা গেছে পাহম। এত জমি আর তার কাছে গেলো না। তার তখন জায়গা হলো পা থেকে মাথা পর্যন্ত মাটির জায়গা অর্থাৎ মাত্র ছয় ফুট।

#সংগৃহীত

TechCare is looking for Senior Full Stack Developer(PHP & Vue.JS) to join our Develpment teamSalary: 130K-160K BDT/Month...
07/11/2023

TechCare is looking for Senior Full Stack Developer(PHP & Vue.JS) to join our Develpment team

Salary: 130K-160K BDT/Month

Experience: 4+ years

Work Type: Hybrid

Job Location: TechCare Dhaka Office (in collaboration with the Canada office)

Apply Link:

TechCare is a mobile app design and development service that helps businesses maintain an exciting online experience for their clients.

30/10/2023

#মিষ্টি কুমড়া আবাদ কিভাবে করবেন/আবাদ পদ্ধতি:

#মাটিঃ
জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোআঁশ মাটি মিষ্টিকুমড়া চাষাবাদের জন্য উত্তম তবে চরাঞ্চলে পলি ও বেলে মাটিতে মিষ্টি কুমড়ার ভালো ফলন হয় ।

#বীজ বপনের সময়ঃ
#রবি মৌসুমেঃ
আশ্বিন-কার্তিক (অক্টোবর-নভেম্বর) এবং
#খরিফ মৌসুমেঃ
ফাল্গুন-চৈত্র (ফেব্রুয়ারী-মার্চ) মাস বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।

#জাত নির্বাচন:
(ব্রাক সীডস) থাইল্যান্ড-১/থাইল্যান্ড -২
(সুপ্রিম সীডস) থান্ডার বল/ওয়ান্ডার বল/ ম্যাজিক বল/সুইট বল/
(ইউনাইটেড সীডস) কাজল/কালো মানিক/
(মালিক সীডস) বিশাল/ #ব্লাক_স্টোন
(ব্রাক সীডস) #শাফী
(লালতীর) #সুইটি/ #সাদিয়া/মমতা
(মাসুদ সীডস) সৈনিক-৫৭/সুইট হানি #ব্লাক স্টন-১৬

#বীজ হারঃ
শতক প্রতি ২-৩ গ্রাম বীজহার
বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) জন্য ৭০-১০০ গ্রাম

#বীজ ভিজানোঃ
বীজ বপনের পূর্বে ১৫-২০ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বীজের অংকুরোদগম সহজ ও দ্রুত হয়।

#চারা তৈরি ও রোপণঃ
নার্সারিতে পলিব্যাগে চারা তৈরি করে রোপণ করা উত্তম।
অথবা সরাসরি মাদায় বীজ রোপন করা যায়।

#চারার বয়সঃ
চারার বয়স ১৬-২০ দিন হলে অথবা ৫-৬ পাতা বিশিষ্ট্য হলে মুল জমিতে রোপন করা যায়।

#বীজতলায় চারার পরিচর্যাঃ
নার্সারিতে চারার প্রয়োজনীয় পরিচর্যা নিশ্চিত করতে হবে । শীতকালে চারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে বীজ গজানোর পূর্ব পর্যন্ত প্রতি রাতে প্লাস্টিক দিয়ে পলিব্যাগ ঢেকে রাখতে হবে এবং দিনে খোলা রাখতে হবে । চারার প্রয়োজন অনুসারে পানি দিতে হবে তবে সাবধান থাকতে হবে যাতে চারার গায়ে পানি না পড়ে । পলিব্যাগের মাটি চটা বাঁধলে তা ভেঙ্গে দিতে হবে । চারাগাছে “রেড পাম্পকিন বিটল” পোকার ব্যাপক আক্রমণ হয় । এটি দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে । চারার বয়স ১৬-১৭ দিন হলে তা মাঠে প্রস্তুত মাদায় লাগাতে হবে ।

#জমি নির্বাচনঃ
চরের অনাবাদি পতিত জমিতে অথবা উর্বর যে কোন একই জমিতে বারবার একই ফসল চাষ পরিহার করতে পারলে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের উপদ্রব কমানো যাবে। এদের শিকড়ের যথাযথ বৃদ্ধির জন্য জমি এবং গর্ত উত্তমরুপে তৈরি করতে হবে।

#বেড ও মাদা তৈরিঃ
মাটির প্রকৃতি ও স্থানভেদে ১৫-২০ সেমি উঁচু, ২.৫ সেমি চওড়া এবং লম্বায় সুবিধাজনক এমন বেড তৈরী করতে হবে যাতে পানি সেচ ও নিষ্কাশনের সুবিধা হয়। দু’টি বেডের মাঝে পর্যায়ক্রমে ৬০ সেমি এবং ৩০ সেমি নালা রাখতে হবে।

#মাদার সাইজঃ
মাদার আকার দৈর্ঘ্য প্রস্থ ও গভীরতা হবে ৫০ × ৫০× ৫০ সেমি।
#মাদার দুরত্বঃ
মাদা হতে মাদার দুরত্ব ৮ ফুট হতে হবে মাদার সারি হতে সারির দুরত্ব ৮ ফুট হবে।

#সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ (প্রতি শতক)
জমি তৈরির সময়ঃ
গোবর ২০ কেজি
ইউরিয়া ৭০০ গ্রাম
টিএসপি ৭০০ গ্রাম
পটাশ ৬১০ গ্রাম
জিপসাম ৩৯০ গ্রাম
দস্তা ৫০ গ্রাম
বোরাক্স ৪০ গ্রাম
ম্যাগনেশিয়াম ৫০ গ্রাম

#রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বেঃ
অবশিষ্ট গোবর (মাদা প্রতি ১০ কেজি)
টিএসপি (মাদা প্রতি ৬০ গ্রাম)
পটাশ (মাদা প্রতি ৬০ গ্রাম)
বোরাক্স মাদা প্রতি ৬ গ্রাম
দস্তা মাদা প্রতি ৭ গ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম (মাদা প্রতি ৭ গ্রাম) চারা রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বে প্রয়োগ করতে হবে।

চারা রোপণের পূর্বে সার দেয়ার পর পানি দিয়ে মাদার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। অতঃপর মাটিতে জো এলে ৭-১০ দিন পর চারা রোপণ করতে হবে।

#রোপণের ১০-১৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর ১ম বার
ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) এবং অবশিষ্ট পটাশ সার (মাদা প্রতি ৩০ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৩০-৩৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর ২য় বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৫০-৫৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৫০-৫৫ দিন পর ৩য় বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৭০-৭৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৭০-৭৫ দিন পর ৪র্থ বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#চারা রোপণ পদ্ধতিঃ
মাঠে প্রস্তুত মাদাগুলোর মাটি ভালোভাবে ওলট-পালট করে, এক কোপ দিয়ে চারা লাগানোর জন্য জায়গা করে নিতে হবে। অতঃপর পলিব্যাগের ভাঁজ বরাবর ব্লেড দিয়ে কেটে পলিব্যাগ সরিয়ে মাটির দলাসহ চারাটি উক্ত জায়গায় লাগিয়ে চারপাশে মাটি দিয়ে ভরাট করে দিতে হবে । চারা লাগানোর পর গর্তে পানি দিতে হবে । পলিব্যাগ সরানোর সময় এবং চারা রোপণের সময় সাবধান থাকতে হবে যাতে চারার শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং মাটির দলা না ভাঙ্গে । নতুবা শিকড়ের ক্ষতস্থান দিয়ে ঢলে পড়া রোগের জীবাণু ঢুকতে পারে এবং শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত হলে গাছের বৃদ্ধি দেরিতে শুরু হবে ।

#পানি সেচঃ
মিষ্টি কুমড়া পানির প্রতি খুবই সংবেদনশীল। বিশেষ করে ফল ধরার সময় প্রয়োজনীয় পানির অভাব হলে শতকরা ৯০ ভাগ ফল ঝরে যেতে পারে। কাজেই প্রয়োজন অনুসারে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। মিষ্টি কুমড়ার জমিতে প্লাবন সেচ না দিয়ে শুধু নালায় পানি দেয়া উত্তম।

#শোষক শাখা অপসারণঃ
মিষ্টি কুমড়ার গাছের গোড়ার দিকে ছোট ছোট ডালাপালাগুলোকে শোষক শাখা বলা হয়। এগুলোকে গাছের গোড়ার দিক থেকে ৩৫-৪০ সেমি. পর্যন্ত ধারালো ব্লেড দিয়ে কেটে অপসারণ করতে হবে।

#মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন পদ্ধতিঃ
মিষ্টি কুমড়ার পরাগায়ন প্রাকৃতিকভাবে প্রধানতঃ মৌমাছি দ্বারা সম্পন্ন হয়। বর্তমানে প্রকৃতিতে মৌমাছির পরিমান পর্যাপ্ত নয়। তাই কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে মিষ্টি কুমড়ার ফলন শতকরা ২৫-৩০ ভাগ বাড়ানো যায়। মিষ্টি কুমড়ার ফুল খুব সকালে ফোটে। ফুল ফোটার পর যত তাড়াতাড়ি পরাগায়ন করা যায় ততই ভাল ফল পাওয়া যাবে। মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৯.০০ ঘটিকার মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।

#নিয়মাবলীঃ
কৃত্রিম পরাগায়নের নিয়ম হল ফুল ফোটার পর পুরুষ ফুল
ছিড়ে নিয়ে ফুলের পাপড়ি অপসারন করা হয় এবং ফুলের পরাগধানী (যার মধ্যে পরাগরেনু থাকে) আস্তে করে স্ত্রী ফুলের গর্ভমুন্ডে (যেটি গর্ভাশয়ের পিছনে পাপড়ির মাঝখানে থাকে) ঘষে দেয়া হয়।

#কাঁচা ফলের ভক্ষণযোগ্য পরিপক্বতায় সংগ্রহ

কাঁচা ফল পরাগায়ণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করতে হবে। ফলে সবুজ রং থাকবে এবং ফল মসৃণ ও উজ্জ্বল দেখাবে। নখ দিয়ে ফলের গায়ে চাপ দিলে নখ সহজেই ভেতরে ঢুকে যাবে।

#পাকা ফল সংগ্রহ ও সংরক্ষণযোগ্য পরিপক্বতাঃ

নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করে মিষ্টিকুমড়ার পূর্ণ পরিপক্বতা নির্ধারণ করা হয়ঃ
#ফলের বোঁটা খড়ের রং ধারণ করবে;
#ফলের রং হলুদ অথবা হলুদ কমলা রং ধারণ করবে;
#পাকা ফল সংগ্রহকালে বিশেষ সতর্কতাঃ

#ফল সংগ্রহের ২/৩ সপ্তাহ পূর্বে সেচ দেয়া বন্ধ রাখতে হবে। এতে ফলের সংরক্ষণকাল বৃদ্ধি পাবে।

#ফলনঃ
উচ্চ ফলনশীল জাত উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করলে ৩০-৪৫ টন পর্যন্ত ফল পাওয়া যায় ।

ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাবমনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য...
15/10/2023

ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।

১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।

১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)
pic for attention

15/10/2023

তথ্যগুলো শেয়ার করে রাখতে পারেন।
গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব
১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।
০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।
গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।
নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।
০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।
এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।
ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।
* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।
* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।
* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।
* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)
মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm
100 cm = 1 m (মিটার)Convert
1″ = 25.4 mm
1″ = 2.54 cm
39.37″ = 1 m
12″ = 1′ Fit
3′ = 1 Yard (গজ)
1 Yard = 36″
72 Fit = 1 bandil.
রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি
10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta
রডের ওজন
৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।
১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।
১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।
১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।
২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।
২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।
২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।
উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .
8 mm -7 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet – 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg
20 mm -1.80feet -1kg
22mm -1.1feet -1kg
রডের মাপ ফিট মেপে kg বের করা হয় ………
এই সুত্রটি মনে রাখুন ( রডের ডায়া^2 / 531,36 ) যেকোনো ডায়া রডের এক ফিটের ওজন বাহির হবে . এখনে অবশ্যই রডের ডায়া মিলি মিটারে উল্লেখ করতে হবে।
খোয়ার হিসাব
* ১ টি ইটে = ০.১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০ টি ইটে = ১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০০ টি ইটে = ১১১.১১ cft খোয়া হয়।
বালির হিসাব
* ১০৯ ফিট = ১২.২৫cft,
* ১০০ sft ৫” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* ১০০ sft ১০” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ৪ ব্যাগ। বালু লাগে ২৪ cft।
ঢ়ালাই এর হিসাব
* ১০০ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ১৭ ব্যাগ, বালু ৪৩ cft, খোয়া ৮৬ cft লাগে।
* ১ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ০.১৭, বালু ০.৪৩ cft, খোয়া ০.৮৬ cft লাগে।

08/10/2023

Popular web development technology stacks

🍄Common technology for all stacks🍄
Html
Css
Javascript

🍄Mern stack🍄
MongoDB
Express
React
Node.js

🍄Java stack🍄
MongoDB/MySQL
Spring
React/angular
Java

🍄Python stack🍄
MongoDB/MySQL
Django/Flask
React/Angular
Python

🍄Php stack🍄
MongoDB/MySQL
Laravel
Vue/React/Angular
Php

🍄Ruby stack🍄
MongoDB/MySQL
Ruby on Rails
React/Angular
Ruby

02/10/2023

LPG ১২ কেজি সিলিন্ডার এর নতুন দাম ১৩৬৩ টাকা

20/09/2023
নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্...
16/09/2023

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।

যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত সারের অর্ধেক পরিমাণ বৈশাখ- জৌষ্ঠ মাসে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে বাকি অর্ধেক সার আশ্বীন মাসে গাছের গোড়া থেকে চতুর্দিকে ১ মিটার বাদ দিয়ে ১.০-২.৫ মিটার দূর পর্যন্ত মাটিতে ২০-৩০ সে.মি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে।এ সময় মাটিতে রস কম থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। বেশি শুষ্কতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের সময় সার প্রয়োগ করা ঠিক হবেনা।

গাছ লাগানোর পর প্রতিবছর নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করবো:

★ ১-৪ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১০ কেজি

ইউরিয়াঃ-২০০ গ্রাম

টিএসপিঃ-১০০ গ্রাম

এমওপিঃ-৪০০ গ্রাম

জিপসামঃ-১০০ গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৪০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১০ গ্রাম

★ ৫-৭ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-৪০০গ্রাম

টিএসপিঃ-২০০গ্রাম

এমওপিঃ-৮০০গ্রাম

জিপসামঃ-২০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৬০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১৫ গ্রাম

★ ৮-১০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-২০ কেজি

ইউরিয়াঃ-৮০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৪০০গ্রাম

এমওপিঃ-১৫০০ গ্রাম

জিপসামঃ-২৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৮০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-২০ গ্রাম

★ ১১-১৫ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্য

গোবর সারঃ-২৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-১০০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৫০০ গ্রাম

এমওপিঃ-২০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৩৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-=৩০ গ্রাম

★ ১৬-২০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৩০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১২০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৬০০গ্রাম

এমওপিঃ-২৫০০গ্রাম

জিপসামঃ-৪০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১৫০গ্রাম

নারিকেল,নারিকেল চাষ,ফল
বোরিক এসিডঃ-৪০গ্রাম

★ ২০ বা তার ঊর্ধ নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৪০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১৫০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৭৫০গ্রাম

এমওপিঃ-৩০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৫০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-২০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-৫০ গ্রাম

# জেনে রাখা ভালোঃ

* একটা সুস্থ নারিকেল গাছের পাতা লম্বায় জাতভেদে ২.৫-৩.৫ মিটার হতে পারে। সুস্থ, সবল একটা গাছের পাতার সংখ্যা ৩২-৪০টা।

* পাতাগুলো যত উপরমুখী হবে এবং সংখ্যায় তা যত বেশি হবে, গাছ সাধারণত তত বেশি ফুল-ফল দানে সক্ষম হবে।

* ভালো যত্ন ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় কাণ্ড থেকে প্রতি মাসে একটা করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে পাতা বের হয় এবং সে পাতার গোড়ালি থেকে বয়স্ক গাছে ফুল-ফলের কাঁদি বের হয়।

*নারিকেল গাছের ডালা কখনোই কাটা যাবে না। এ পাতা হলুদ হয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত কোনো মতেই কেটে ফেলা যাবে না। এ গাছ ঠিক কলা গাছের মতো ‘রুয়ে কলা না কেটো পাত, তাতেই কাপড় তাতেই ভাত’ খনার বচনটা এ গাছের জন্য একেবারে প্রযোজ্য।

* যেহেতু একটা সুস্থ গাছে প্রতি মাসে একটা করে পাতা বের হয় এবং তা প্রায় তিন বছরের মতো বাঁচে সে হিসাব করলে একটা ফলন্ত, সুস্থ, সবল গাছে ৩২-৪০টা পাতা থাকার কথা। গাছে এ সংখ্যা ২৫ টার নিচে থাকলে ধরে নিতে হবে গাছটা খাবার ও যত্নের অভাবে বড় কষ্টে আছে। পাতার সংখ্যা ২০ টার নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল ফল ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর্যায়ে চলে যাবে।

14/09/2023

প্রথমবারের মতো ডিম, আলু ও পেয়াজের দাম বেঁধে দিল সরকার

11/09/2023

পুলিশের এডিসি হারুন সাময়িক বরখাস্ত

AI আমাকে যেমন দেখে
10/09/2023

AI আমাকে যেমন দেখে

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Engr Md Nurnabi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share