মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার,জয় বাংলার হাতিয়ার,গর্জে উঠুক আরেকবার-১৯৭৮বীরনাজমুল

  • Home
  • মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার,জয় বাংলার হাতিয়ার,গর্জে উঠুক আরেকবার-১৯৭৮বীরনাজমুল

মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার,জয় বাংলার হাতিয়ার,গর্জে উঠুক আরেকবার-১৯৭৮বীরনাজমুল স্মৃতিরক্ষার্থে:ভারতীয় তালিকা২৫৮৪৫লাল মুক্তিবার্তা০৫০৩০১০১৬৫ গেজেট ১৫৫ সমন্বিত তালিকা(প্রথমপর্ব)১৭৬৫

মেজর জেনারেল এম এ রব বীর উত্তম।বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন উচ্চ পদস্ত সামরিক কর্মকর্তা,পাক...
18/11/2025

মেজর জেনারেল এম এ রব বীর উত্তম।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন উচ্চ পদস্ত সামরিক কর্মকর্তা,পাকিস্তান পার্লামেন্টের মেম্বার, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে সেনাবাহিনীর চীফ অব স্টাফ, বাংলাদেশ পার্লামেন্টের মেম্বার,মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাষ্টের প্রতিষ্টাতা, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত।

১৯১৯ সালের ১ জানুয়ারী হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার কুর্শা-খাগাউড়া গ্রামে মেজর জেনারেল এম এ রব জন্ম গ্রহন করেন। বাবার নাম মনোয়ার আলী এবং মায়ের নাম রাশিদা বেগম।

১৯৩৫ সালে হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে মাধ্যমিক পাশ করেন।

১৯৩৭ সালে সিলেট এম সি কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন।

১৯৩৯ সালে সিলেট এমসি কলেজ হতে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন।

১৯৪১ সালে ভারতের আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম এ ডিগ্রী লাভ করেন।

১৯৪২ সালে বৃটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।

১৯৪৩ সালে বৃটিশ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন।

১৯৪৪ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বার্মা, মালয়, সুমাত্রা, জাভায় যুদ্ধে বীরত্বের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন।

১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।

১৯৬৫ সালে কাশ্মীর সীমান্তে যুদ্ধে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করেন।পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের পর লেফটেন্যান্ট কর্ণেল পদে পদোন্নতি পান।

১৯৭০ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদ থেকে অবসর গ্রহন করার পর এম এ রব আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন।

১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে সিলেট -২ (বানিয়াচং- আজমিরীগঞ্জ- নবীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জাতীয় পরিষদের সদস্য (এমএনএ) নির্বাচিত হন।

১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ সিলেটের রশীদপুর চা-বাগান এলাকার শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, শেরপুর-সাদিপুর, সিলেটসহ আরও কয়েক স্থানে তখন প্রতিরোধ যুদ্ধ হয়। এসব যুদ্ধে এম এ রব সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এম এ রবের প্রত্যক্ষ পরামর্শ ও পরিচালনায়ই বেশির ভাগ যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল হবিগঞ্জ মহকুমার মাধবপুর থানার তেলিয়াপাড়ায় প্রতিরোধ যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের সামরিক দলনেতাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠক আয়োজনে এম এ রবের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।

১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠিত হলে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে উঠতে থাকে। মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত হন এমএজি ওসমানী। এম এ রব চিফ অফ স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন। রব পূর্বাঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। সেই সময় সদর দপ্তর ছিল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায়।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর এমএজি ওসমানী, এমএ রব হেলিকপ্টারে সিলেটে যুদ্ধ এলাকা পরিদর্শনকালে ফেঞ্চুগঞ্জে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁদের হেলিকপ্টার লক্ষ্য করে গুলি করে। তখন এমএ রব গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। রবের পায়ে গুলি লাগে। পরে আগরতলায় চিকিৎসা করে সুস্থ হয়ে উঠেন।

১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিজয় হলে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল পদবী লাভ করেন।

১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে সিলেট-২০ (বানিয়াচং- আজমিরীগঞ্জ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৭৫ সালের ১৪ নভেম্বর মেজর জেনারেল এম এ রব বীর উত্তম ঢাকায় মৃত্যুবরন করেন। হবিগঞ্জ শহরের খোয়াই নদীর উত্তরপাড়ে উমেদনগরে মেজর জেনারেল এম এ রবকে দাফন করা হয়। এম এ রব ছিলেন চিরকুমার।

২০০০ সালে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য মেজর জেনারেল এম এ রব বীর উত্তমকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক দেয়া হয়।

03/10/2025

নাকের ক্ষয়রোগের চিকিৎসা: অ্যাট্রোপিক রাইনাইটিস একটি দীর্ঘমেয়াদি ক্ষয়রোগ, যাতে নাকের ঝিল্লি, ঝিল্লির নিচের অংশ বা তার আশপাশের হাড় ক্ষয় হয়ে যায়। এই ক্ষয়রোগের কারণ হলো নাকের রক্তনালি এবং তার আশপাশের নালির প্রদাহ, যা রক্ত সরবরাহে বাধা দেয়। এটি একটি বিশেষ ধরনের রোগ, যা বিলম্বে নির্ণয় হয়। রোগটি নারীদের বেশি হয়। এ রোগের কারণের মধ্যে রয়েছে বংশগত, অপুষ্টি এবং পুষ্টিহীনতা, নাক ও সাইনাসের দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ, রক্তনালির প্রদাহ, হরমোনজনিত, নাকের হাড়ের অসামঞ্জস্য ও ইমিউনোলজিক্যাল। উপসর্গ ও চিহ্নগুলো:*নাক দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়, যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না, কিন্তু তার আশপাশের লোকজন দুর্গন্ধ পায়।*নাক বন্ধ থাকে, যা নাকের একদিকে বা দুই দিকেই হতে পারে এবং যা সবুজ, দুর্গন্ধযুক্ত রস নিঃসরণ করে।*মাঝেমধ্যে নাক দিয়ে রক্তপাত হতে পারে।*মাথাব্যথা, নাক ও গলা শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।*নাকের পরীক্ষায় দেখা যায়, নাকের গহ্বর বেশ বড় এবং তাতে সবুজ আস্তরণ বা ক্রাস্ট ভর্তি।*এ ছাড়া নাকের আশপাশের মাংসগুলো শুকিয়ে ছোট হয়ে যায়।*নাক দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয় বলে রোগীর বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা: নাক ও সাইনাসের এক্স-রে:*রক্ত পরীক্ষাসমূহ: রক্তের রুটিন পরীক্ষা যেমন গ্লুকোজ। এ ছাড়া ভিডিআরএল, টিপিএইচএ, এইচআইভি।*নাক বন্ধ থাকে, যা নাকের একদিকে বা দুই দিকেই হতে পারে এবং যা সবুজ, দুর্গন্ধযুক্ত রস নিঃসরণ করে। নাক ও সাইনাসের সিটি স্ক্যান, নাকের নিঃসৃত রসের কালচার ও সেনসিভিটি পরীক্ষাগুলো উন্নত দেশে নিয়মিত করা হয়। কিন্তু আমাদের দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে পরীক্ষাগুলো নিয়মিত ভিত্তিতে করা হয় না। চিকিৎসা: প্রধানত ওষুধের মাধ্যমেই চিকিৎসা করা হয়। মাঝেমধ্যে এ রোগের জন্য অপারেশনেরও প্রয়োজন হতে পারে, যদি তা ওষুধের মাধ্যমে না সারে। ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা:গ্লিসারিনের সঙ্গে শতকরা ২৫ ভাগ গ্লুকোজের মিশ্রণ প্রতিদিন ৪-৫ ফোঁটা করে দুই নাকের ছিদ্রে দিনে ৩-৪ বার করে দীর্ঘ মেয়াদে দেওয়া হয়।**অ্যালকালাইন দ্রবণ দিয়ে নাকের গহ্বার নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়।**অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন হতে পারে, যখন তা জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়।**এ ছাড়া পরিপূরক হিসেবে ভিটামিন দেওয়া যেতে পারে।**উল্লিখিত চিকিৎসা ছাড়াও অন্যান্য চিকিৎসা রয়েছে।অস্ত্রোপ্রচারের মাধ্যমে চিকিৎসা:
ইয়াংগস অপারেশন (Young's Operation) অন্যান্য সার্জারি(সংগৃহীত:৩ অক্টোবর ২০২৫)

সাংবাদিক নির্যাতনকারী কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি এখন কারাগারে - জয় বাংলা-     কুড়িগ্রামে সাংবাদিক নির্যাতন মা'ম'লা, সাবেক ড...
03/09/2025

সাংবাদিক নির্যাতনকারী কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি এখন কারাগারে - জয় বাংলা-

কুড়িগ্রামে সাংবাদিক নির্যাতন মা'ম'লা, সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন কারাগারে-

সাংবাদিক নি'র্যা'ত'নে'র মা'মলায় কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) সুলতানা পারভীনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোছাম্মৎ ইসমত আরা বেগম তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।এর আগে বেলা ১১টার দিকে সুলতানা পারভীন আদালতে হাজিরা দিতে আসেন। এ সময় সাবেক ডিসিকে এক নজর দেখতে আদালত চত্বরে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়।

রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. বজলুর রশিদ ও অ্যাডভোকেট আজিজার রহমান দুলু। অপরদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে ছিলেন অ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম। প্রসঙ্গত, প্রতিটা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আওয়ামী লীগের মদতপোষ্ট প্রশ্ন ডিসি ২০২০ সালের ১৩ মার্চ দিবাগত রাতে সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগানের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসনের তৎকালীন আরডিসি নাজিম উদ্দিন, এনডিসি রাহাতুল ইসলাম ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিন্টু বিকাশ চাকমার উপস্থিতিতে নির্মমভাবে নি'র্যা'ত'ন করা হয়। এরপর ম'দ ও গাঁ'জা রাখার অভিযোগে তাকে এক বছরের কা'রা'দ'ণ্ড দিয়ে জেলে পাঠানো হয়।

কারামুক্ত হওয়ার পর সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন। টানা পাঁচ বছর ধরে মামলাটি চলমান রয়েছে। সম্প্রতি সুলতানা পারভীন হাইকোর্ট থেকে জামিন পেলেও স্থায়ী জামিনের জন্য মঙ্গলবার আদালতে হাজির হন। কিন্তু আদালত তার আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

28/08/2025

জ্বরের সঙ্গে শরীর ও গিঁটে ব্যথা:
বর্তমান সময়ের সংক্রমণগুলোতে জ্বরের সঙ্গে শরীর ও গিঁটে ব্যথা হওয়া ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। তবে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া জ্বর হলে এই উপসর্গগুলো বেশি দেখা যায়। ডেঙ্গু জ্বর: ডেঙ্গু জ্বরে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা হয়ে থাকে। একে 'হাড়ভাঙা ব্যথা'ও বলা হয়ে থাকে।ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে-হঠাৎ উচ্চ মাত্রার জ্বর (১০১-১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট), তীব্র মাথাব্যথা, চোখের পেছনের ব্যথা, শরীরে ফুসকুড়ি, বমি ভাব বা বমি হওয়া, মাংসপেশি ও জয়েন্টে ব্যথা। অংশে হবে, প্রচুর জ্বরের দু-তিন দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে জানা যায়, ডেঙ্গু হয়েছে কি না। যদি ডেঙ্গু হয়ে থাকে, তাহলে পরিপূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে, প্রচুর তরল খেতে হবে। জ্বরের জন্য শুধুই প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেতে হবে এবং নাড়ির গতি ও রক্তচাপ মনিটর করতে হবে। প্রয়োজনে শিরাপথে স্যালাইন দিতে হতে পারে। সময়মতো চিকিৎসা না করালে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা শক সিন্ড্রোম হতে পারে। ডেঙ্গু সেরে যাওয়ার পর সাধারণত দুর্বলতা থাকে, কিন্তু গিঁটে আর ব্যথা থাকে না। চিকুনগুনিয়া:আফ্রিকার আঞ্চলিক ভাষায় চিকুনগুনিয়ার মানে বাঁকা হয়ে যাওয়া। এ রোগের বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে ব্যথা।এই ভাইরাসে সংক্রমিত হলে যেসব উপসর্গ-হয়- প্রচণ্ড জ্বর; বমি বমি ভাব; মাথাব্যথা; দুর্বলতা; শরীরে লাল র‍্যাশ; সারা শরীরে, বিশেষ করে মাংসপেশি, মেরুদণ্ড বা অস্থিসন্ধিতে অস্থিসন্ধিতে তীব্র ব্যথা; হাত পা ফুলে যায়, চলাফেরা কঠিন হয়ে যায়। লক্ষণগুলো দেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই রোগ শনাক্ত করা যায়। সিবিসি এবং ৫-৭ দিন পর রক্তে অ্যান্টিবডি পরীক্ষা করা যায়।চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ রোগী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আরোগ্য লাভকরেন। ১০ শতাংশের কম রোগী জ্বর সেরে যাওয়ার পরও শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট বা গিঁটে, মাংসপেশিতে প্রচণ্ড ব্যথায় ভোগেন। স্বল্পসংখ্যক রোগী কয়েক মাস, এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত মারাত্মক ব্যথায় ভুগতে পারেন।চিকুনগুনিয়া আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসা:অ্যাকিউট স্টেজে উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা করা হয়। বিশ্রাম, পর্যাপ্ত তরল পান এবং ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন প্যারাসিটামল) ব্যবহার করে জ্বর ও ব্যথা কমানো যেতে পারে। ঠান্ডা সেঁক দিলে ফোলা ও ব্যথা কমে। কিছু ক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি এবং অন্যান্য সহায়ক থেরাপিরও প্রয়োজন হতে পারে। ক্রনিক আর্থ্রাইটিস হলে মানে ব্যথা তিন মাসের বেশি স্থায়ী হলে কিছু পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের মতো দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শে প্যারাসিটামল, আইবি প্রফেন, ক্লোফেনাক, শর্ট কোর্স স্টেরয়েড, রোগ প্রতিরোধক ওষুধ (যেমন মিথোট্রেক্সেট) এবং অন্যান্য প্রদাহরোধী ওষুধ লাগতে পারে। ফিজিওথেরাপি:ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে জয়েন্টের কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করা যায়। ফিজিওথেরাপিস্টরা কিছু ব্যায়াম ও থেরাপির মাধ্যমে জয়েন্টের নড়াচড়া স্বাভাবিক করতে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

৬ ই সেপ্টেম্বর হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচনে এনামুল হক এনামকে জয় যুক্ত করুন - পরীক্ষিত সংগ্রামী জননেতা
28/08/2025

৬ ই সেপ্টেম্বর হবিগঞ্জ জেলা নির্বাচনে এনামুল হক এনামকে জয় যুক্ত করুন - পরীক্ষিত সংগ্রামী জননেতা

অভিব্যক্ত বাংলা -
28/08/2025

অভিব্যক্ত বাংলা -

বীর মুক্তিযোদ্ধা দানবীর আলহাজ মোহাম্মদ  আব্দুল কবির -আমাদের মাঝে আর নেই ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন -
05/03/2025

বীর মুক্তিযোদ্ধা দানবীর আলহাজ মোহাম্মদ আব্দুল কবির -
আমাদের মাঝে আর নেই ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন -

২০১৮ সলের ভোটের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসি ওএসডি,, ১৭ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর-
27/02/2025

২০১৮ সলের ভোটের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসি ওএসডি,, ১৭ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর-

আগের রাত্রে ব্যালট বাক্স ভরার ঘটনা অন্য কোন দেশে শুনিনি- জাপানের রাষ্ট্রদূত-
27/02/2025

আগের রাত্রে ব্যালট বাক্স ভরার ঘটনা অন্য কোন দেশে শুনিনি- জাপানের রাষ্ট্রদূত-

15/02/2025

স্বাধীনতা পরবর্তী ১৫৪ টি চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার মধ্যে মাত্র কয়েকটি বিচার করে শাস্তি দেওয়া সম্ভব হয়
বাকি মামলাগুলি হয় চলমান আছে নতুবা, - - - - আছে বিচারের মান অনেক সময় প্রশ্ন উঠে - কিন্তু কেন?:

সাগর-রুনী খুন হওয়ার পর ১৩ বছর পার হয়ে গেছে। ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া ফ্ল্যাট থেকে মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনীর ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। সেদিন থেকে আজকের দিন পর্যন্ত মিডিয়াতে সাগর-রুনী হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের তাগিদ এসেছে বারবার। কিন্তু আজ পর্যন্ত সেই রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়নি অথবা যাদের এ দায়িত্ব ছিল, তারা এ কাজটি করতে মোটেও আগ্রহী ছিলেন না।

১৩ বছর আগে ঘটা সাগর-রুনী হত্যার রহস্য আজ পর্যন্ত উদ্ধার না হওয়ায় একদিকে যেমন-মানুষের ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয়েছে, অন্যদিকে দেশের পুলিশি তদন্তের দক্ষতা সম্পর্কেও অনেক প্রশ্ন জেগেছে। সাগর-রুনী হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের এবং অপরাধীদের সমুচিত শাস্তির দাবি উঠেছিল সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে। বাংলাদেশের সাংবাদিকসমাজ রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তির কারণে দ্বিধাবিভক্ত। সাংবাদিক সমাজের ন্যায্য পেশাগত দাবিতেও এরা একতাবদ্ধ হতে পারেনি। সাগর-রুনী হত্যার পর সাংবাদিকরা কিছুদিন একসঙ্গে একাট্টা হয়ে তদন্ত দাবি করেছেন এবং খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারে সোপর্দ করার দাবিও জানিয়েছেন। আশা করা গিয়েছিল সাংবাদিক সমাজের এ আন্দোলন সাফল্যের মুখ দেখবে। প্রত্যক্ষ খুনি ও তাদের যারা নিয়োগকর্তা, তাদের চেহারা অচিরেই উন্মোচিত হবে এমনটি আশা করেছিলেন অনেক কল্যাণকামী মানুষ। দুর্ভাগ্যের বিষয়, সাংবাদিক সমাজের সংহতি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। সাংবাদিকদের মধ্যে বিদ্যমান স্বার্থবাজরা কৌশলে সাগর-রুনী হত্যার বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলন থেকে সটকে পড়েন। কিছু সাংবাদিক নেতাকে দেখেছিলাম উচ্চকণ্ঠে বিচারের দাবি তুলতে এবং এ ব্যাপারে সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাতে। দেখা গেল সাংবাদিক সমাজের চিহ্নিত দু-একজন নেতা সরকারি কাঠামোতে ঢুকে পড়লেন এবং পদ-পদবির বদৌলতে বিশেষ সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে থাকলেন। নিজ বাসগৃহে দুজন সাংবাদিক, যারা বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন, তারা খুন হলেন নির্মমভাবে। বাংলাদেশের কিছু সাংবাদিক . কর্মস্থলে কিংবা প্রকাশ্যে আততায়ীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে সাংবাদিক মানিক সাহা ও সামছুর রহমান রয়েছেন। এসব হত্যাকাণ্ডেরও রহস্য উদ্ঘাটিত হয়নি। তবে অনুমান করা হয় দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশের উগ্রবাদী চরমপন্থিরা এদের খুন করেছে। তবে এ উগ্রবাদীরা প্রভাবশালীদের কারোর না কারোর দ্বারা নিয়োজিত হয়েছেন বলে ধারণা করা যায়। প্রশ্ন জাগে, সাংবাদিকসমাজ কেন নিজ কমরেডদের খুন হওয়ার মতো ঘটনায় সাময়িক প্রতিবাদ জানিয়ে নিশ্চুপ হয়ে যাবেন? এভাবে নিশ্চুপ হওয়া নিজ রক্তের সঙ্গে বেইমানির শামিল। সামান্য পদ-পদবির লোভ যদি ন্যায্য আন্দোলন থেকে সরে যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে এর চেয়ে বেদনাদায়ক আর কিছু হতে পারে না। পৃথিবীব্যাপী সাংবাদিকতার পেশাটি ঝুঁকিপূর্ণ। সাংবাদিকরা দুঃসাহসের সঙ্গে যুদ্ধের ময়দান থেকে রিপোর্ট সংগ্রহ করেন। তারা মাফিয়াদের কর্মকাণ্ডের ওপরও নজর

রাখেন এবং এ নিয়ে রিপোর্ট লেখেন। এসব দুঃসাহসিক কাজ করতে গিয়ে অনেক সাংবাদিক প্রাণ হারান অথবা নিহত হন। সাংবাদিকদের এভাবে নিহত হওয়া অথবা প্রাণ হারানোর ঘটনার বিহিত সবসময় হয়ে ওঠে না। তারপরও তাদের বীরত্ব ও সাহসিকতা বিশ্বময় স্বীকৃতি অর্জন করে এবং তার মধ্যেই তাদের সহকর্মী ও আপনজনরা সান্ত্বনা খুঁজে পায়।

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনী হত্যা মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনে (PBI) স্থানান্তরের আগের ৬ বছর কার্যত কোনো তদন্ত হয়নি। এ সময় তদন্তকারী সংস্থা র‍্যাব আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা নিয়ে কেবল সময়ই চেয়েছে। ২০১২ থেকে২০১৮ পর্যন্ত র‍্যাবের তদন্তের ফল ছিল শূন্য ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল এ মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় র‍্যাব। পরে বিভিন্ন সময়ে রুনীর কথিত বন্ধু তানভীর রহমান, বাড়ির নিরাপত্তা কর্মী পলাশ রুদ্র পাল ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবীরকে গ্রেফতার করে। রুনীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে তানভীরের কথা বলার সূত্র ধরে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বনানী থানার একটি হত্যা ও ডাকাতি মামলায় গ্রেফতার মিন্টু, বকুল মিয়া, কামরুল হাসান ওরফে অরুন, রফিকুল ইসলাম ও আবু সাঈদকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। তাদের মধ্যে তানভীর, নিরাপত্তা কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর, নিরাপত্তা কর্মী রুদ্র পাল ও

মিন্টু জামিনে মুক্ত আছেন (প্রথম আলো, ১১-০২-২৫)। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি, বঁটি, ছুরির বাট, সাগরের হাত বাঁধা/ওড়না ও রুনীর পরনের কাপড় ডিএনএ পরীক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাবে পাঠিয়েছিল র‍্যাব। এ ছাড়াও নিহতদের ভাড়া বাসার ভাঙা গ্রিলের অংশ, ঘটনাস্থলে পাওয়া চুল, ভাঙা গ্রিলের পাশে পাওয়া মোজা, দরজার লক, দরজার চেইন ও ছিটকিনির ডিএনএ পরীক্ষার জন্য সেখানে পাঠানো হয়। হত্যায় সন্দেহভাজন কয়েক ব্যক্তির ডিএনএর নমুনাও যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। পরে এসব পরীক্ষার প্রতিবেদন র‍্যাবের কাছে আসে। হত্যার ঘটনার বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ১৬০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে র‍্যাব।কিন্তু খুনি শনাক্তের জন্য কোনো ব্লু খুঁজে পায়নি র‍্যাব।

সাগর-রুনী হত্যাকাণ্ডের পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেছিলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আসামিদের গ্রেফতার করা হবে। পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেছিলেন, 'তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি এ বিষয়ে তথ্য দিতে পারব বলে আশা করছি।' দুবছর পর ২০১৪ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পান ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর। ওই সময় তিনি হত্যার রহস্য উন্মোচনের সুনির্দিষ্ট তারিখও ঘোষণা করেছিলেন। হত্যার ঘটনায় রুনীর ভাই নওশের আলম বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রথমে এর তদন্ত করেছিল শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ, চারদিন পর মামলার তদন্তভার ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর ৬২ দিনের মাথায় ডিবি হাইকোর্টে ব্যর্থতা স্বীকার করে। এরপর আদালতের নির্দেশে র‍্যাবকে মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। র‍্যাব যখন কিছু করতে পারল না, তখন আদালতের নির্দেশে র‍্যাবের কাছ থেকে মামলার নথিপত্র বুঝে নেয় পিবিআই। এর আগে গত বছর ২৩ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মামলাটি তদন্তে চার সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করে। উল্লেখ করা যেতে পারে, এ সময়টি হলো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমল। টাস্কফোর্সকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা দিতে।

টাস্কফোর্সের প্রধান ও পিবিআইয়ের প্রধান মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল জানিয়েছেন, খুনের রহস্য উদ্ঘাটন হওয়ার মতো কোনো তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে প্রতিবেদন জমা দিতে টাস্কফোর্স আদালতের নির্দেশে কাজ করে যাচ্ছে। ছয় মাসের মধ্যে তিন মাস ইতোমধ্যেই অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। আমরা আমাদের আঙুলগুলো আড়াআড়ি রাখব অবশিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল হবে কিনা। জানা গেছে তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার পর পিরিআই কাগজপত্র নিয়ে বিশ্লেষণ করেছে এবং অকুস্থল পরিদর্শন করেছে। তারা তদন্তের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাব থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুনীকে পেছন থেকে ডান হাত দিয়ে পেটের ডানপাশে কোপ দেওয়া হয়েছে। তার পরনের টি-শার্টে ওই ব্যক্তির ডিএনএ পাওয়া গেছে। সবুজ রঙের ওড়না দিয়ে সাগরের হাত-পা বাধা ছিল। সেখানে আরেকজনের ডিএনএ পাওয়া গেছে। পিবিআই এখন ওই দুই ব্যক্তির ডিএনএ মিলিয়ে দেখতে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের খুঁজছে। সাগর-রুনী নির্ভেজাল মানুষ ছিলেন। তাদের সঙ্গে কারোর কোনো ধরনের দ্বন্দ্ব বা বিরোধ ছিল, এমন কিছু জানা যায়নি। কর্মজীবনে তারা কোনো ধরনের হুমকির সম্মুখীন হননি। তাহলে কে বা কারা ওদেরকে হত্যা করল এবং হত্যা করাল। মামলার বাদী ও রুনীর ভাই নওশের আলম প্রথম আলোকে বলেছেন, 'পিবিআই আমার সঙ্গে কয়েকবার কথা বলেছে। সবকিছু মিলিয়ে মনে হচ্ছে, সরকার ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারবে। তবে তদন্তের ফল না পাওয়া পর্যন্ত আশাবাদী হতে পারছি না।' ঘটনা তদন্তের পূর্বাপর বৃত্তান্ত প্রথম আলোর কাছ থেকে পাওয়া গেছে। এ অংশটি অনেকটা এই পত্রিকার ভাষাতেই লেখা হয়েছে।

বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সাগর-রুনী হত্যার ঘটনাটি বহুল আলোচিত। গোড়া থেকেই বেশির ভাগ মানুষের সন্দেহ ছিল এ হত্যাকাণ্ডে এমন কেউ বা কারা জড়িত, যাদের ক্ষমতা অপ্রতিরোধ্য। সে কারণে হয়তো এ হত্যার। রহস্য উন্মোচিত হয়নি। অনেকের ধারণা তদন্তকারীরা ক্ষমতার চাপ অনুভব করায় তদন্ত কাজ পরিণতি পায়নি। এখন দেশে ভিন্ন এক ধরনের সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত। এ সরকার ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংকল্পবদ্ধ। আমরা আশা করব ডিএনএ আবিষ্কার হওয়ায় অপরাধী শনাক্তের একটি চাবিকাঠি খুঁজে পাওয়া গেছে। এখন মিলিয়ে দেখার বিষয় এ চাবির সঙ্গে কোন তালার সম্পর্ক রয়েছে। আশা করি অপরাধের জটিল রহস্য ভেদ করতে পারঙ্গম পিবিআই পেশাগত একাগ্রতা নিয়ে সাগর-রুনী হত্যার রহস্য উন্মোচন করে দেশবাসীর উদ্বেগের নিরসন ঘটাবে।
(সংগৃহীত :১৩ফেব্রুয়ারি-২০২৫)

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার,জয় বাংলার হাতিয়ার,গর্জে উঠুক আরেকবার-১৯৭৮বীরনাজমুল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share