Romantica

26/07/2023

30/05/2023

is the Most Important rule in Life,

A perfect lesson for Lifetime...

22/01/2023

25/11/2022

Be Enough Potential To Protest Against Any Wrong Deeds...

24/11/2022

Always Be Careful... 😳😨🥷👨‍🍼👩‍🍼

17/11/2022

An Important Lesson of Life, every parents should follow this way...

10/11/2022

বিয়ের আগে বৌ হয় স্বপ্নের পুতুল, বিয়ের পর সেই বৌ হয়ে যায় "অশান্তির পুতুল"...

10/11/2022

A Special Tribute To Mr. on his Birthday... 🎂💞❤️

09/11/2022

তাঁর বাবার কাছে মেয়ে জন্মানো ছিল পাপ। তবু মানসীর জন্ম হল। আর তার জন্মের বছর তিনেক পর জন্ম নিল বোন। বাবা মুখ ফিরিয়ে নিলেন। আদর, ভালবাসা, নিরাপত্তা, স্নেহ এসব তো দূর, দুই মেয়েকে সামান্য খেতে-পরতে দিতেও নারাজ ছিল তিনি৷লোকের বাড়ি রান্নার কাজ করে যে ভাতটুকু দুই মেয়ের জন্য তার মা নিয়ে আসতেন, সেটাও খেয়ে নিত তাদের বাবা।

আজ তাদের একজনের কথা শোনাব আপনাদের। মেয়েটা আমার-আপনার মতোই সাধারণ। অতি-সাধারণ কিন্তু অ-সাধারণ। নাম তার মানসী। চুঁচুড়া, হুগলীতে তার বাড়ি। ছিল। এখন তার ঠিকানা সন্তোষপুর। চুঁচুড়া থেকে সন্তোষপুর পর্যন্ত যাত্রাপথটা কিন্তু মোটেই সহজ ছিল না বহু প্রতিবন্ধকতায় ভরা সেই পথ পেরিয়ে মানসী আজ গড়ে তুলেছে নিজের অস্তিত্ব হয়ে উঠেছেন অনেকের অনুপ্রেরণার এক মানুষ৷

দুই বোন শুধু তাকিয়ে থাকত দুটো ভাতের আশায়; অভুক্ত পেটে। মা স্কুলে ভর্তি করলেন মানসীকে। কিন্তু পড়ার খরচ কে জোটাবে? বাবা স্কুল ছাড়িয়ে দিলেন ঘরে বসিয়ে। তখন দাদু এগিয়ে এলেন। দাদু অর্থাৎ মায়ের বাবা। আবার মানসীকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করলেন স্কুলে। সামান্য কিছু অর্থ সাহায্যও করলেন। মানসীর মাও মানসীর দাদু-ঠাকুমার সাথে বলতে গেলে ঝগড়া করেই কিছু টাকা পয়সা জোগাড় করলেন। উপায়ই বা কি? বাবা যে বিমুখ। এমন ভাবেই চলতে লাগল দিন। খাওয়ার ঠিক নেই; পরনের জামাকাপড়েরও বেহাল অবস্থা; শুধু আছে আত্মসম্মান। কারুর কাছে হাত পাতবে না মানসী। যদি কেউ নিজে থেকে কিছু দেয়, তবে নেয়। নচেত নয়।

দিনে দিনে পরিস্থিতি প্রতিকূল হয়ে উঠল। ক্লাস নাইনে উঠল যখন মানসী, তার বাবা তার স্কুল যাওয়া চিরতরে বন্ধ করে দিল। বাড়িতে টেকা দায় হয়ে উঠল। তখন মানসীর মা দুই মেয়ের হাত ধরে গিয়ে দাঁড়ালেন বাপের বাড়ির দরজায়। মামারা অবশ্য ফেরালেন না। আশ্রয় দিলেন তাদের। আর এরই মধ্যে এল মানসীর বিয়ের সম্বন্ধ। চেনাজানার সূত্রে একটি পরিবার তাদের ছেলের বৌ করে নিয়ে যেতে চাইল তাকে। দাবিদাওয়া কিছু নেই তাদের। যদিও মানসীর বাবা বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব এমনিতেও নিতেন না; এখন তো একেবারেই হাত তুলে নিলেন। নিরুপায় মা-ও সেধে আসা হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলতে পারলেন না। মেয়ে তো ঘরেই বসে আছে। পড়াশোনাও বন্ধ হয়ে গেছে। শ্বশুরবাড়ি গেলে আর কিছু না হোক পেট ভরে ভাত তো জুটবে। অগত্যা প্রায় এককাপড়েই শ্বশুরবাড়ি চলল মানসী। তারাই অনুষ্ঠান করে ঘরে বরণ করল তাকে। চুঁচুড়া থেকে এখন মানসীর নিবাস হল বারাসাত। মানসী তখন মাত্র ষোল।

শ্বশুরবাড়িতে এসে খাওয়া-পরার অভাব ঘুচল। তবে, ছোট মেয়ে তায় নিতান্ত অভাবের সংসারে মানুষ। সব নিয়মকানুন ঠিকমতো জানে না। তাই শাশুড়ির কাছে বকুনি খায়। কিন্তু স্বামী মানুষটি ছিলেন সত্যই সহৃদয়। কিশোরী বধূর পক্ষ নিয়ে নিজের মায়ের বিরুদ্ধেও দাঁড়াতেন। আগলে রাখতেন মানসীকে সব খারাপ কথা থেকে। ভালবাসতেন প্রাণ ভরে। কিন্তু সুখ বেশীদিন সইল না ভাগ্যে। বিয়ের কিছু বছর যেতে না যেতেই কোলে দুধের শিশু নিয়ে বিধবা হলেন মানসী।

শ্বশুরবাড়ি আর রাখতে চাইল না। বাড়িতে অবিবাহিত দেওর আছে এই অজুহাতে বয়স্থা বিধবা মেয়েকে বাড়িতে রাখা নিরাপদ নয়। ছেলে কোলে শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে মানসী এসে উঠলেন মামারবাড়িতে মায়ের কাছে। সেখানেও কেউ প্রসন্ন হলেন না। মামীরা ঠেলে পাঠিয়ে দিলেন বাবার কাছে। কিন্তু বাবা বাড়িতে ঢুকতে দিলে তো! মেয়েদের শ্বশুরবাড়িতেই থাকা উচিত, সে যাই ঘটে যাক! অতএব, এবাড়িতে মানসীর স্থান নেই। তখন এগিয়ে এলেন পাড়ার কিছু বয়স্ক মানুষ। তারাই তার বাবার সাথে প্রায় তর্কাতর্কি করে মানসীর বাবাকে রাজি করালেন মেয়েকে বাড়িতে ঠাঁই দিতে। ঠাঁই তো মিলল, কিন্তু মুখের খাবার জুটবে কি করে? বাচ্চাটার দুধের ব্যবস্থা কি করে হবে!

অগত্যা মানসী কাজ নিলেন পাড়াতেই এক বয়স্ক মানুষের বাড়ি। স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই বয়স হয়েছে। অতএব, তাদের সব কাজ করে দিতেন মানসী। রান্না করা, বাসন মাজা, কাপড় কাচা সব। বিনিময়ে মিলত একবেলার খাবার। এভাবে চলল কিছুদিন। কিন্তু ছেলেকে বড় করতে গেলে দরকার পয়সার। প্রথমে কিছুদিন বিধবা ভাতা, স্বামীর জমানো জীবনবিমার কিছু টাকা যা পেয়েছিলেন, তাই ভাঙিয়ে চলছিল। কিন্তু তাতে আর কদিন চলে? এরই মধ্যে একদিন ঐ বাড়ির মালকিন বলে বসলেন, ''দেখিস, টেবিলের ওপর সোনার দুল-টুল ছড়ানো থাকে, হাত দিস না যেন!'' গরিব বলে পরোক্ষে চোর বলা! আত্মসম্মানে আঘাত লাগল মানসীর। কাজ ছেড়ে দিল সে। এখন উপায়!

স্বামীর জমানো টাকায় একটা পুরোনো সেলাই মেশিন কিনেছিল সে! এখন শুরু করল শাড়িতে ফলস্-পিকো বসানোর কাজ। কিন্তু সেই কাজেও এমন কিছু টাকা আসত না। তখন পাশের বাড়ির এক দাদা বললেন যে তিনি নতুন কাপড়ের ব্যবসা শুরু করেছেন। মানসী কি পারবে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাপড় বিক্রি করে আসতে? পয়সাও আসবে হাতে। রাজি হয়ে গেল মানসী। ছেলেকে রাখার ব্যবস্থাও হয়ে গেল। তাদের এলাকায় তখন একটা বাচ্চাদের ফ্রি ক্রেস খুলেছে। বিনামূল্যে। সেখানে ছেলেকে রাখল মানসী। বরের পুরোনো সাইকেলটা কাটিয়ে বানিয়ে নিল লেডিস সাইকেল। তাতে চড়ে চলল বাড়ি বাড়ি কাপড় বিক্রির কাজ। কিন্তু, সেখানেও কিছুদিন পর থেকে ঠকতে লাগল সে। ক্রেতারা টাকা বাকি রেখে দেয়; টাকার জন্য ঘোরায়। এদিকে মালিকও টাকা বাকি থাকায় চোটপাট করে মানসীর ওপর। সে কাজও অগত্যা ছাড়তে বাধ্য হলেন মানসী। আবার সেই সেলাই-এর কাজে ফিরে গেলেন।

এমন সময় পাড়ারই এক পরিচিত ভদ্রলোক একটা কাজের সুযোগ দিলেন। হাওড়ার একটি ব্যাঙ্কে ডকুমেন্ট চেকিং আর ক্রেতাদের বিভিন্ন অফার সম্পর্কে বোঝাতে হবে। তিনিই সঙ্গে নিয়ে গেলেন। কাজ বুঝিয়ে দিলেন। এবার শুরু হল চুঁচুড়া থেকে হাওড়া পর্যন্ত যাতায়াত। তবে এই কাজের বেতন কিন্তু ভাল। অতএব, কষ্ট করেই চালাতে লাগলেন মানসী। ইতিমধ্যে আবার ঐ ফ্রি-ক্রেসটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। পাড়ার কেউ একদিনের বেশী দুদিন ছেলেকে রাখতে চান না। নিরুপায় মানসী তখন বাড়ি বদলালেন। অতদূর থেকে ছেলেকে ফেলে যাতায়াত সম্ভব নয়। ঘর ভাড়া নিলেন সোনারপুরে। কিন্তু, অতক্ষণ বাড়িতে ছেলেকে একলা ফেলে মায়ের মনে শান্তি হয় না। ছেলে এর মধ্যে একটু বড় হয়েছে। তাকে স্কুলে ভর্তি করেছে মানসী। মন পড়ে থাকে ছেলের কাছে। কিই বা উপায়! এমন সময়ে জীবনের মোড় ঘুরল মানসীর।

সোনারপুরে একটি চার্চে মাঝে মাঝে যেতেন মানসী। যদি আরো ভাল কোন কাজের খোঁজ থাকে! সেইখানেই এক মহিলা খোঁজ দিলেন একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার। আজাদ ফাউন্ডেশন। তারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা মেয়েদের ড্রাইভিং-এর ট্রেনিং দেয় এবং পেশাদার ড্রাইভার হিসেবে উপযুক্ত প্রশিক্ষণের শেষে তারা সেইসব মেয়েদের তুলে দেয়, তাদের কলকাতা উইং-এর স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার সংস্থা 'সখা'-র হাতে। সখা তাদের বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থাতে চাকরির সুযোগ দেয়। রাজি হয়ে গেলেন মানসী। ব্যাঙ্কের চাকরি ছেড়ে দিলেন। ছেলেকে রাখলেন স্কুলের আশ্রমে। আটমাসের ট্রেনিং নিলেন। তখন ২০১৬ সাল।

আজাদ ফাউন্ডেশন গাড়ি চালানো শেখানোর পাশাপাশি ম্যাপ রিডিং, ফার্ষ্ট এইড, আত্মরক্ষা, ইংরেজি বলার মতো বিষয়েও প্রশিক্ষণ দেয়, যাতে তাঁরা পেশাদার ড্রাইভার হিসেবে আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতার সঙ্গে কলকাতার রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারেন। সব শিখলেন মানসী। যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গে প্রশিক্ষণ শেষ করলেন। এরপর তিন বছর গাড়ি চালালেন বিভিন্ন আবাসনে; বিভিন্ন মানুষের বাড়ি। সোনারপুর ছেড়ে উঠে এলেন সন্তোষপুরে আর একটু বড় ঘরে। যদিও ভাড়ার বাড়ি! তবু নিজের উপার্জনের ফসল তো! এইসময়ে তাঁর ছেলেও তাঁকে সহযোগীতা করেছে সবরকমভাবে। বন্ধুদের থেকে পুরোনো বই নিয়ে পড়েছে, পুরোনো জামা পরেই দিন কাটিয়েছে। মা'কে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে যে! তবে তাদের জীবনে আসবে একটু স্বচ্ছলতা। মা-ছেলের এত কষ্ট বৃথা যায়নি। আস্তে আস্তে সংসারের অর্থকষ্ট হ্রাস পাচ্ছে। রোজগার বাড়ছে মানসীর। তবে নিজের একটা গাড়ির বড্ড স্বপ্ন মানসীর। সে স্বপ্নও পূর্ণ হল তাঁর।

২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিকল্পনা করলেন শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য ক্যাব প্রচলন করা হবে; যেটা চালাবেও মেয়েরাই। পিঙ্ক ক্যাব। সখা ফাউন্ডেশন সরকারকে প্রস্তাব দিল এমন একটা পদক্ষেপে একসাথে মিলে কাজ করার জন্য। প্রস্তাব গৃহীত হল। সঙ্গে সঙ্গে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিলেন মানসী। মোট দেড়শোটি অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছিল। তার মধ্যে প্রথম যে নামটি মনোনীত হল, সেটি ছিল 'মানসী মৃধা'। আমাদের মানসী, যার কথা এতক্ষণ পড়লেন। এই রাজ্যের প্রথম 'পিঙ্ক ক্যাব ওনার'। সরকার থেকে মানসীকে নিজের গাড়ি দেওয়া হল। স্বপ্ন পূরণ হল মানসীর। স্বপ্ন পূরণ হল সখা'র।

প্রথম ক্ষেপে যে দশটি পিঙ্ক ক্যাব পথে নামল, তার আটটিরই চালক হলেন সখা'র মেয়েরা। আর তার মধ্যে প্রথম মানসী। তবে লড়াই শেষ হল না। এতদিন পর্যন্ত ড্রাইভিং-এ প্রধানত পুরুষের আধিপত্য ছিল। কাজেই পুরুষ ক্যাব ড্রাইভাররা জায়গা ছাড়বেন না সহজেই। কিছুতেই তারা কোন মহিলা ড্রাইভারকে এক সারিতে পার্কিং-এ জায়গা দিতেও নারাজ। প্রথম প্রথম মানসী গাড়ি নিয়ে সরে যেতেন। কিন্তু কিছুদিন পরে বুঝলেন ঘুরে না দাঁড়ালে পরিস্থিতি বদলাবে না। শুধুমাত্র মেয়ে বলে এত হেনস্থা! ছোট থেকেই দু'মুঠো খাবারের জন্য মানুষের দরজায় দরজায় ঘুরেছেন; ফুটবলের মতো লাথি মেরেছে সবাই! আজ যখন নিজের জোরে আত্মপরিচিতি তৈরী করেছেন, তখনো এত বৈষম্য সহ্য করবেন না কিছুতেই! প্রতিবাদ করতে লাগলেন। গাড়ি সরালেন না একচুল। ধীরে ধীরে পুরুষ সহকর্মীরা মেনে নিতে শুরু করল। এখনো হয়তো পরিস্থিতি সম্পূর্ণ অনুকূল নয়, তবে মনোভাব বদলাচ্ছে নিঃসন্দেহে। সময় লাগবে, তবে মানসীরা হার মানার নয়।

মানসী মৃধা। একটি আত্মবিশ্বাসের নাম। সমস্ত প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে জেগে থাকা এক স্বপ্নের নাম। নিজের অস্তিত্ব আর পরিচিতি গড়ে তোলার জন্য এক অদম্য জেদের নাম। কোন খারাপ কথা, কটু মন্তব্যকে পাত্তা না দিয়ে এগিয়ে চলার নাম। আর তার ফল মিলল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে। পেয়েছেন সাহসিকতার জন্য সম্মান। সেই পুরষ্কারটি আজ সাজানো আছে তার মায়ের কাছে। মা গর্ব করে বলেন তাঁর মেয়ের জিতে যাওয়ার কথা। যে মানুষগুলো চরম বিপদে পাশ থেকে সরে গিয়েছিল, আজ সেই মামারা, সেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন মানসীর পরিচয়ে আজ নিজেরা গৌরবান্বিত হয়। মানসীর চারটে স্বপ্ন ছিল। দুটো পূরণ হয়েছে। নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি আর নিজের একটা গাড়ি। আর একটা স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে সে। নিজের একটা ছোট বাড়ি। ভাড়ার বাড়ি নয়। নিজের টাকায় নিজের বাড়ি। আর চান ছেলে যেন মানুষের মতো মানুষ হয়। ডাক্তার-ইঞ্জিনীয়ার হোক তাঁর ছেলে- এত কিছু চাওয়া নেই তাঁর। শুধু যেন সৎপথে মানুষের মতো মানুষ হয়।

মানসীর মতো নির্ভীক যোদ্ধারাই পারেন, এত বঞ্চনা, এত অপমানের পরেও বলতে যে ''স্বপ্ন দেখা ছেড়ো না। স্বপ্ন দেখো আর কোন কিছু গায়ে না মেখে সেই স্বপ্ন সফল করার জন্য খাটো। একদিন তুমি ফল পাবেই।'' প্রার্থনা করি, তাঁর সব স্বপ্ন সফল হোক। আরো অনেক বাঙালী মেয়ের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠুন এই বঙ্গকন্যা। ঘরে ঘরে আরো মানসীর জন্ম হোক বঙ্গজননীর কোল আলো করে। আজ মানসী তেত্রিশ। এই তেত্রিশ বছরের লড়াই তাকে আরো স্বাবলম্বী করেছে। পোক্ত করেছে। সত্যকথনের সাহস জুগিয়েছে। তাই না তাঁর মতো মা বলতে পারেন, অর্থবান নয়, আমার ছেলে হৃদয়বান হোক। এগিয়ে যান মানসী। আমরা নিয়ত শিখতে থাকি আপনার থেকে।

মানসী মৃধা আপনাকে স্যালুট।

কলমে - শ্রেয়সী সেন
©ভালবাসি বাংলা

তথ্যসূত্র - জোশ টক বাংলায় মানসী মৃধার নিজের সাক্ষাতকার।

07/11/2022

দিনের শেষে,
তুমিও কারোর নয়, কেউই বাস্তবে তোমার নয়...

02/11/2022

A Life Time Phenomenon Contribution of ... A Tribute and Special Birthday Gift To Dear Mr. ... Happy Birthday... 🌟💃🎂

Watch Full Movie Raju Bangaya Gentleman : https://youtu.be/WFhhQ5NcxHMSHAHRUKH KHAN SUPERHIT MOVIE SCENES | Birthday Special | happy birthday Shahrukh Khan |...

02/11/2022

First Teaser of ... Love You ... Wish you a Very Happy Birthday ... 🍫🍻🎂💓🕺

A special surprise for a very special day! Pathaan Teaser is here 💥 Celebrate Pathaan with YRF50 only at a big screen near you on 25th January, 2023. Releas...

01/11/2022

প্রতিটি বিবাহিত পুরুষই এক-একজন ভৌতিক জীবনের #নীলকন্ঠ... কারণ, তারা কম-বেশি প্রতিদিন বিষপান করেও বেঁচে থাকেন...

01/11/2022

Your Karna will surely Come Back to you...

01/11/2022

Giving Respect is the main Key To getting Respect...

31/10/2022

You will get back to your Karma's...

30/10/2022

Women are Living Cartoon Characters... Don't you agree with this Fact... :D :P :P