Sojasapta 2 - সোজাসাপ্টা ২
- Home
- Sojasapta 2 - সোজাসাপ্টা ২
This is a news page. Various types of news are served here. Our site Disabled....
(1)
06/11/2023
06/11/2023
মুসলিমরাই মুসলিমদের মারছে। ইসলামের জন্য নিজেদের মেয়ে/বাচ্চা/ভাইদের মারতেউ পিছুপা হয়না যে জাতি।
এই ভিডিওতে সম্পূর্ন স্টোরি ডিটেইল ভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
▶️Coding invaders data analyst batch :- https://bit.ly/49mP4o8▶️Use my code "GET27" for 27% off ▶️Exclusive benefits for first 150 candidates .▶️Special bene...
30/10/2023
Minority persecution in Bangladesh. Two girlfriends converted to Islam by Comilla court verdict. The girl's mother is lying unconscious on the ground. There is no one in the world to see. We are repeatedly unable to prevent conversion.
27/10/2023
100 families return to Sanatan Dharma.
CTG, Bangladesh.
25/10/2023
বিবিধের মাঝে দেখ মিলন মহান, শফিকুলের অনন্য দৃষ্টান্ত।
যারা দেশকে ভালোবাসেন দেশের ঐতিহ্য পরম্পরা ও সংস্কৃতিকে মানেন তাদের কাছে ধর্মান্ধতা একটি অভিশাপ।ইউটিউবের একজন জনপ্রিয় উপস্থাপক আরামবাগ টিভির মালিক শফিকুল ইসলাম এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।তিনি দুর্গাপূজা উপলক্ষে অপর এক জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেল বাংলার বার্তার পরিচালক সন্ময় ব্যানার্জির বাড়িতে আমন্ত্রিত হয়ে এসে ভারতীয় সংস্কৃতি ও পরম্পরা মেনে কপালে চন্দনের ফোটা গ্রহণ করে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।বিবিধের মাঝে মিলনের যে ঐশ্বরিক সৌন্দর্য সেটিই এই ঘটনায় ফুটে উঠেছে।
কপালে চন্দনের ফোটা দেয়া এবং গ্রহণ করা ভারতীয় সংস্কৃতির একটি অংশ।বৈদিক আমল থেকেই পরম্পরাগত ভাবে ভারতীয় ঐতিহ্যের সাথে এই প্রথার নিবিড় সম্পর্ক।দেশভাগের পর ভারতীয় পরম্পরার এই ঐতিহ্যটি তেমন একটা দেখা যায়নি।কিন্তু নুতন ভারতের উজ্জ্বল আলোকচ্ছটায় ভারতের এই ঐতিহ্য আবার জেগে উঠেছে।
ধর্মীয়ভাবে এই প্রথার অনেক ব্যাখ্যা রয়েছে।কিন্তু ভারতের মতো একটি বহু ধর্ম-বর্নের দেশে এই প্রথা কেবলই একটি মিলন মেলা বা অসাম্প্রদায়িক চেতনার অংশ।মুসলিম ধর্মের গোড়া পন্থীদের কাছে কপালে চন্দনের ফোটা গ্রহণ একটি শিরক অপরাধ।কিন্তু সহনশীলতা মানবধর্ম যা সনাতন ধর্মের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।ভারতীয় সংস্কৃতিতে একে অপরের ধর্মকে সম্মান করবে এটাই পরম্পরা।সনাতন ধর্মে সেভাবেই বলা আছে।একজন মুসলিম ধর্মাবলম্বী কপালে চন্দনের ফোটা গ্রহণ করলেই সে অপরাধী এমনটা ভাবা অন্যায়।কিন্তু যারা ভোটের রাজনীতির স্বার্থে মাথায় হিজাব পড়ে ঈদের নামাজে অংশ নিয়ে নিজেকে ধার্মিক প্রমাণ করেন তাদের কাছে এটি কায়েমি স্বার্থ।কারণ এর দ্বারা অসাম্প্রদায়িক মনোভাব প্রকাশ পায়না তোষামোদি প্রকাশ পায়।
সম্প্রতি প:বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত জোটের এক বৈঠকে ঢুকার সময় অন্যান্যদের মতো তাকেও কপালে চন্দনের ফোটা দিতে উদ্ধত হলে তিনি ফোটা নিতে অস্বীকার করেন।তিনি একজন বর্ন হিন্দু কিন্তু আচরণ করেছেন একজন তোষামোদির ন্যায়।এখানেই শফিকুরের সাথে মমতা ব্যানার্জিদের পার্থক্য।
জাতীয়ভাবে ভারতে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইভেন্টে বিদেশি অভ্যাগতদের অভ্যর্থনা জানানো হয় কপালে চন্দনের ফোটা দিয়ে।জি২০-র বৈঠকে বিদেশি রাষ্ট্রনায়কদের অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল ভারতীয় পরম্পরা মেনে কপালে চন্দনের ফোটা দিয়ে।অভ্যাগতদের মধ্যে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরাও ছিলেন কিন্তু কেউ ফোটা নিতে অস্বীকার করেননি।এটাই সভ্যতা এটাই সহমর্মীতা যা মমতা বন্দোপাধ্যায় দেখাতে পারেননি।
debhnath
24/10/2023
© Pakistan Untold
23/10/2023
বাংলাদেশের মোস্টপপুলার ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর যখন "সনাতন ধর্মালম্বীদের" পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে পোষ্ট দেয় তখন সে পোষ্টের কমেন্ট বক্সে গেলেই আপনি বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের সনাতন ধর্মালম্বীরা কর্মক্ষেত্র সহ বিভিন্ন জাগায় কেমন হেনস্থার শিকার হই।
তারপরেউ ভারতের মিনি পাকিস্তান পশ্চিম বঙ্গের কিছু জাগায় পূজামন্ডবে আজানের ধ্বনী শোনা যায়। যা অত্যন্ত নিম্নমানসিকতার কাজ।
দেশ ভাগ হয়েছিলো দুই ধর্মের ভিত্তিতে। কিন্তু মাঝে মাঝে নিজের পূর্বপুরুষদের বকতে ইচ্ছে হয় যে, কেনো আমাদের এই নরকে রেখে ছেড়ে চলে গেলো! এই নরকে থাকতে ইচ্ছে হয়না।
আবার মাঝে মাঝে ভারতকেউ বকতে ইচ্ছে হয়, যে যখন দেশকে সেকুলার রাষ্ট্র ঘোষনা করলো তখন দেবদেবী প্রিয় সনাতনীরা কোথায় ছিলো? তারা সেকুলার রাষ্ট্র হবার থেকে আটকাতে পারল না?
খুব কষ্ট লাগে এসব দেখলে।
√ মুসলিম কনটেন্টক্রিয়েটরদের নিকট আকুল আবেদন এই যে এইসব পোষ্ট করে আমাদের আঘাত দিবেন না। এম্নিতেই আমরা কর্মক্ষেত্রে ধর্মিয় ও সংস্কৃতি নিয়ে হেয় প্রতিপন্য হই।
#দূর্গাপূজা #হ্যাপিদূর্গাপূজা #দূর্গাপূজারশুভেচ্ছা
23/10/2023
সত্যিই কি হিন্দুরা এদেশে নিরাপদে বসবাস করছে? একটি প্রতিমা ভাঙ্গা অর্থ ঐ এলাকার সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজার আনন্দ, আয়োজন, মনোবল সব তছনছ করে দেওয়া। যদি একটি ঘটনারও দৃষ্টান্তমূলক বিচার হতো, তবে এসব অবশ্যই বন্ধ হতো।
নবমীতে ফেনীর দাগনভূঞা, আজিজ ফাজিলপুর পাল বাড়ি শ্রী শ্রী রক্ষা কালী মন্দিরের প্রতীমা ভাং*র ।
#দূর্গাপূজা #দূর্গাপূজারশুভেচ্ছা
23/10/2023
পৃথিবী আপন শান্তির খোজে যুদ্ধ প্রস্তুত করছে নিজের জন্য। যুদ্ধ যে করতে পারবে না তারাই হারিয়ে যাবে। আমরা সবাই জন্ম হবার প্রসেস থেকেই যুদ্ধ করে থাকি। কিন্তু বড় হবার সাথে সাথে নপুংসক হয়ে জাই। যা আমাদের মাঝে বর্তমান। ইতিহাস যোদ্ধাদেরকেই মনে রাখে।
23/10/2023
সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নামে ব্রেইনওয়াশ!
এখানে ১৮৩৬ সালে দুর্গা মন্দির প্রতিষ্ঠার আগে এখানে কালী মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। এ কারণে পুরান বাজার এলাকাটি অনেকের কাছে ‘কালীবাড়ি’ নামে বেশি পরিচিত। পরবর্তী সময়ে মন্দির প্রাঙ্গণে ১৯০০ সালে একটি নামাজের ঘর নির্মিত হয়। পরে নামাজের ঘরটিই ‘পুরান বাজার জামে মসজিদ’ নামে পরিচিতি পায়।
কালীবাড়ি মন্দিরের পুরোহিত শ্রী শংকর চক্রবর্তী বলেন — মসজিদে যখন নামাজ হয়, আমাদের ঢাকের বাদ্য তখন বন্ধ থাকে। আমরা মিলেমিশে একাকার হয়ে আছি। আমাদের মধ্যে কোনো বৈষম্য নেই।
পুরান বাজার জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন — আমরা যখন নামাজ পড়ে চলে যাই, তারপর ওনারা তাদের কর্মকাণ্ড শুরু করে। এভাবেই আমাদের এখানকার লোকজন শান্তিপ্রিয়ভাবে সৌহার্দ বজায় রেখে অবস্থান করে।
উপরের লেখা থেকে আপনারা কি বুঝলেন? আপনাদের বুঝিয়েউ লাভ নেই। কারন আপনারা ভুলেই যাবেন।
21/10/2023
ঢাকেশ্বরী জাতীয় আওয়ামিলীগ মন্দির যখন নেকামি শুরু করে।
২পক্ষেই সাধারন মানুষ মারা গেছে। কিন্তু ঢাকেশ্বরী মন্দিরের মুখ+পো(ড়া হিন্দুরা আজ যা করলো তা বর্বর ও অমানবিক কাজ। যা সনাতন ধর্মের পরিপন্থী।
সাহস থাকলে এরা সাধারন ফিলিস্থিনি ও ইহুদিদের হয়ে প্রার্থনা করতো।
এইদিন ওয়েবডেস্ক,ঢাকা,২১ অক্টোবর : ইসরায়েলে নাশকতা চালিয়ে অন্তত ১,৪০০ জন শিশু,মহিলা, পুরুষকে নির্ম
21/10/2023
সনাতনী জাগরণের গান🚩
জাগো, জাগো, জাগোরে হিন্দু
জাগোরে আজিকে ওই,
নতুন সূর্য উদিছে আজিকে
রক্তেরাঙা অহনার মাঝে ঐ।
গানটি লিখেছেন: Shri Kushal Baran Chakraborty
গায়ক এবং লিরিক্স ভিডিও এডিটরের নাম: অজানা
সবাই পূজা মন্টবে এই গানটি Play করবেন Please. শেয়ার করুন সর্বত্র।
20/10/2023
আওয়ামী মুসলিম লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নিরবে নির্যাতিত।
শরিয়া মোতাবেক দুর্গাপূজা হচ্ছে বাংলাদেশে ?
18/10/2023
Calling Hindus to stop the festival during puja for Muslims to pray is a form of minority oppression. Hindus worship by beating drums for a few days of the year. You need to remember that 5 hours a day every day the noise of the microphones of all the mosques is tolerated by the minority.
Also endures the sound of waj-mahfil loud microphones till midnight throughout the winter. They never complain that they are having problems in worship or daily life. If they can tolerate the sound of your mic all year round, you should be tolerant a few days a year too.
17/10/2023
16/10/2023
https://www.youtube.com/live/q-sGiA-m8tA?si=Hf8lXlHYs3Msdy1y
ইসরায়েল-হামাস ইস্যুতে চুপ কেন সকল মোল্লা-মুন্সীরা?
16/10/2023
১) ইসরায়েলের আগে, একটি ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ছিল, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছিল না।
২) ব্রিটিশ ম্যান্ডেটের আগে, অটোমান সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৩) অটোমান সাম্রাজ্যের আগে, মিশরের মামলুকদের ইসলামী রাষ্ট্র ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৪) মিশরের মামলুকদের ইসলামী রাষ্ট্রের আগে, আইয়ুবী আরব-কুর্দি সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৫) আইয়ুবী সাম্রাজ্যের আগে, জেরুজালেমে ফ্রাঙ্কিশ এবং খ্রিস্টান রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৬) জেরুজালেম রাজ্যের আগে, উমাইয়া এবং ফাতিমীয় সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৭) উমাইয়া এবং ফাতিমীয় সাম্রাজ্যের আগে, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৮) বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের আগে, সাসানীয়রা ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
৯) সাসানিদ সাম্রাজ্যের আগে, বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১০) বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের আগে, রোমান সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১১) রোমান সাম্রাজ্যের আগে, হাসমোনিয়া রাষ্ট্র ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১২) হাসমোনিয়ান রাষ্ট্রের আগে, সেলুসিড ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৩) সেলিউসিড সাম্রাজ্যের আগে, আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র নয়।
১৪) আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্যের আগে, পারস্য সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৫) পারস্য সাম্রাজ্যের আগে, ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৬) ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্যের আগে, ইস্রায়েল এবং জুডাহ রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৭) ইসরায়েল এবং জুডা রাজ্যের আগে, ইস্রায়েল রাজ্য ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৮) ইস্রায়েল রাজ্যের আগে, ইস্রায়েলের বারোটি উপজাতির ধর্মতন্ত্র ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছিল না।
১৯) ইস্রায়েলের বারোটি উপজাতির ধর্মতন্ত্রের আগে, স্বাধীন কানানীয় নগর-রাজ্যের সমষ্টি ছিল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র নয়।
২০) প্রকৃতপক্ষে, এই জমির টুকরোটিতে প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র ছাড়া সবকিছুই ছিল।
সুতরাং, প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র না থাকলে কি যায় আসে? আরব, জর্ডান, লেবানন, মিশর থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসা মরুদস্যুর দল আবার তাদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাবে। কারণ প্যালেস্টাইনের পূণ্যভূমির অধিকার একমাত্র ইসরাইলের।
ফিলিস্তিনরা ক্যানানাইট নয়। ক্যানানাইট হচ্ছে খাঁটি ইহুদীরা।
©Samrat Ashoka
14/10/2023
https://youtu.be/pd9B535wqEw?si=5AfuzHHenttprP1y
এমপি বাহারের বাহারী চরিত্র দেখুন! তার নিজের মেয়ে মদ খেয়ে নাচলে সেটা আরাম আর অন্যের বেলায় সবকিছুই হারাম! ...
14/10/2023
মহালয়ার অনুষ্ঠান দেখার নাম করে এসে দুর্গাপ্রতিমা ভাঙচুর চালালো ২ মুসলিম জিহাদি মহিলা
এইদিন ওয়েবডেস্ক,খুলনা,১৪ অক্টোবর : বাংলাদেশের মুসলিমদের ঘরে ঘরে ঢুকে গেছে কট্টর ইসলামি মানসিকতা
13/10/2023
https://youtu.be/etrCc6a1a7k?si=cLNsYN_KR1XSMwQu
Israel Palestine War Explained in Bengali | Israel Palestine Conflict Explained in Bengali | Israel Palestine War | Israel Palestine Conflict | Israel vs Pal...
31/08/2023
ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হলে বাংলাদেশের গাত্রদাহ কেন?ভারত হিন্দু রাষ্ট্র ছিল আছে থাকবে।
সংখ্যাধিক্যের জোরে যদি বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হতে পারে তাহলে একই কারনে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হতে পারবে না কেন? ভারত এখনো হিন্দু রাষ্ট্র হয়নি শুধু হিন্দুত্ববাদী একটি সরকার ক্ষমতায় এসেছে তাতেই সারা পৃথিবীর মুসলিমদের মধ্যে হৃদকম্প শুরু হয়ে গিয়েছে।অপর দিকে বাংলাদেশ একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র অথচ সেখানে রাষ্ট্রধর্ম হিসাবে ইসলাম স্বীকৃত যা সাংবিধানিকভাবে সাংঘর্ষিক।একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে কেন শুধু ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম হবে অন্য ধর্ম নয় কেন এই মৌলিক প্রশ্নটি কেউ করতে পারবে না।
বাংলাদেশ কখনো অসাম্প্রদায়িক ছিল বলে প্রমাণ নেই।কারন সেখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠান পূজা-অর্চনা বড় বড় মন্দির পুলিশ পাহাড়া ছাড়া নিরাপদ নয়।এখন এটি যদি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ হয় তাহলে ভাবের ঘরে চুরি করা হয়।আসলে বাংলাদেশ যে তার অতীত ভুলতে পারেনি এরচেয়ে বড় সত্য আর কিছু হতে পারেনা।মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে যে এরচেয়ে বেশী অধিকার দেয়ার নিয়ম নেই সে কথাটি শেখ মুজিবুর রহমান ভুলে গিয়েছিলেন।তাকে হত্যার মধ্য দিয়ে যে সত্যটি নতুনভাবে উদ্ভব হয়েছে এবং তা সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।দেশটি যে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশ তা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের শুরুতে বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম উল্লেখ করে।দ্বিতীয় বার ঘুম ভাঙে ১৯৮৮ সনে জেনারেল এরশাদ সংবিধানের ৮ম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করে।
নুতন ভাবে বাংলাদেশের খৎনা(মুসলমানি)হওয়ার পর বিরোধী রাজনৈতিক নেতা হিসাবে খালেদা জিয়া বলেছিলেন ধর্মের নামে জাতিকে বিভক্ত করা হয়েছে।বিল পাশের প্রতিবাদে মিছিল মিটিং এবং যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করে বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।আরেক বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন সংবিধানের সংশোধনী জনগন মেনে নেবে না।তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি প্রগতিশীল ও গনতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে এই বিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আহবান জানিয়েছিলেন।তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেছিলেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে এই সংশোধনী বাতিল করা হবে।
কথা রাখেননি জননেত্রী শেখ হাসিনা।দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে ৭২এর সংবিধানে ফিরে এসেছিলেন কিন্তু রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করেননি।
রক্তের সম্পর্কের চেয়ে ধর্মের বন্ধন অনেক বেশি শক্তিশালী একজন মুসলিমের কাছে।অমুসলমান পিতাকে হত্যা করা যেমন একজন ধর্মান্তরিত মুসলমান পুত্রের ধর্মীয় কর্তব্য তেমনি জননেত্রী শেখ হাসিনাও তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানের ভুল সিদ্ধান্তকে হত্যা করে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে বাদ দিতে পারেনি।
ইসলামে ধর্ম ও রাজনীতি অবিচ্ছেদ্য।ইসলাম ধর্মের অফুরন্ত প্রান শক্তির আধার হল সর্বাত্মক ঐক্য।সেই ঐক্যের জন্যই জননেত্রী রাষ্ট্রধর্ম থেকে ইসলামকে বাদ দিতে পারেননি।ইসলামের আবেগ-অনুভূতি চিন্তা আদর্শ এবং একাত্মতার মধ্যেই নিহিত ইসলামের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের দীক্ষা।একজন মুসলিম হয়ে জননেত্রী কিছুতেই ধর্মের এই শিক্ষাকে অস্বীকার করতে পারেননি।ধর্মের এই নির্দেশ রাজা আমীর ফকির নির্বিশেষে সকল মুসলমানের প্রতি প্রযোজ্য।সুতরাং ইসলামের ধর্মতত্ত্ব অনুযায়ী শেখ হাসিনা ঠিক কাজই করেছেন।
অপর দিকে ভারত যদি হিন্দু রাষ্ট্র হতে চায় তাতে শুধু বাংলাদেশী মুসলিম নয় সারা পৃথিবীর মুসলমানদের মধ্যে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।অথচ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভাগ হয়েছিল দেশ।হিন্দু তার ধর্ম সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধের স্বীকৃতি নিয়ে কিছুতেই একটি আলাদা জাতি হিসাবে পরিচিত হতে পারবে না।অথচ পৃথিবীতে হিন্দু ছাড়া সব ধর্মেরই আলাদা পরিচিতি স্বীকৃতি এবং নিজস্ব ভূখণ্ড রয়েছে।এমনকি পৃথিবীতে সর্বনিম্ন জনসংখ্যার দেশ ইহুদিদেরও নিজস্ব পরিচিতি এবং ভূখণ্ড রয়েছে নেই শুধু হিন্দুদের।
ভারত থেকে যখন চাল ডাল গম নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী ঔষধ কোভিডের ব্যাক্সিন বাংলাদেশে যায় তখন তাদের কোন আপত্তি নেই বিজাতীয় দেশের কোন জিনিস আমরা ব্যবহার করব না এমন কথা বলে না।কিন্তু যদি বলা হয় ভারত হিন্দুরাষ্ট্র হতে চায় তাতেই তাদের আপত্তি শুরু হয়।এমনকি ভারতের প্রধানমন্ত্রী সেদেশে গেলেও তাদের আপত্তি।কারণ ভারতের বর্তমান সরকার সেদেশে হিন্দু পরম্পরাকে পুনরুদ্ধার করতে চায় তাতেই মুসলমানদের গাত্রদাহের শেষ নেই।হিন্দু তার ঐতিহ্য পরম্পরা নিয়ে কিছুতেই প্রতিষ্ঠিত হতে পারবেনা।কারণ সারা পৃথিবীর মুসলিমরা মনে করে তাদের ধর্মীয় বিধান অনুসারে গাজোয়াতুল হিন্দের নামে ভারত পুনরায় একটি মুসলিম রাষ্ট্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করবে।তাদের এই দিবাস্বপ্ন যে কতটা ভয়াবহ তা তাদের প্রাত্যহিক কার্যকলাপেই প্রতিফলিত হয়।কিন্তু এইভাবে একটি জাতির স্বপ্নকে আটকে রাখা যায়না।
ভারতের বর্তমান সরকার যে একটি হিন্দুত্ববাদী সরকার এতেই সব মুসলমানদের মধ্যে হৃদকম্পের সৃষ্টি হয়েছে।তাই ভারত খারাপ ভারত অসহনশীল দেশ ভারতে মুসলিমদের উপর অত্যাচার করা হয় তাই কিছুতেই ভারত হিন্দুরাষ্ট্র হতে পারবেনা।এই মনোভাব যে শুধু দেশের বাইরে এমন নয় আভ্যন্তরীণ ভাবেও ভারত একই সমস্যার সম্মুখীন।কিন্তু বালির বাঁধ দিয়ে তীব্র খরস্রোতা নদীকে আটকে রাখা যায় না।ভারত একটি হিন্দু রাষ্ট্র ছিল আছে থাকবে স্বীকৃতি না থাকলেও।মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভারত যে একটি হিন্দুরাষ্ট্র তা কেউ অস্বীকার করতে পারেনা শুধু দরকার প্রশাসনিক স্বীকৃতির।মুঘল বৃটিশ শাসন এবং দেশভাগের পর যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের উদ্দেশ্য ছিল ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বকলমে ভারতকে একটি পরনির্ভরশীল তোষামোদি রাষ্ট্রে পরিনত করতে।
ফলে দীর্ঘদিনের এই অচলায়তন ভেঙে রাতারাতি হিন্দুরাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়।বিবর্তিত একটি সমাজকে মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে দরকার সময় এবং জাগরনের।ইতিমধ্যে ভারতে সে জাগরনের উন্মেষ ঘটেছে।এখন শুধু দরকার এই জাগরনের ব্যাপ্তি ছড়িয়ে দেয়া।ভারত একদিন তার অভীষ্ট লক্ষে নিশ্চিত পৌঁছবে এতে কোন সন্দেহ নেই।আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে তবেই সনাতনীদেরই জয় নিশ্চিত হবেই হবে।
লিখেছেন: Narayan Devnath
15/08/2023
দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী, নামটিই যেন এক বিভীষিকা। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে হিন্দুনারী ধর্ষণ, হিন্দু পাড়ায় অগ্নিসংযোগ, লুটপাট-ভাংচুর, হত্যা এবং ধর্মান্তরে বাধ্য করারসহ এহেন ন্যক্কারজনক কাজ নেই যা করেননি জামায়াত নেতা। দেশে বসবাসরত রাজাকারদের প্রিয় ইসলামি নেতা দেলোয়ার হোসেন সাইদি কিভাবে হি*ন্দুদের গিনিপিকের মত নির্যাতন করেছে তার কিছু প্রমান নিচে দিলাম।
১) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাঈদী তার সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে সহযোগীদের নিয়ে মাছিমপুর হিন্দুপাড়া চড়াও হয়ে ঘরবাড়ি লুট করে আগুন লাগিয়ে দেয়। ভীতসন্ত্রস্ত নিরস্ত্র সাধারণ মানুষ পালাতে শুরু করলে প্রকাশ্যে তাদের উপর সাঈদীর দলবল এলোপাথাড়ি গুলি করে। যাতে খুন হন ১৩ জন। যাদের মধ্যে রয়েছে, শরত চন্দ্র মণ্ডল, বিজয় মিস্ত্রী, উপেন্দ্রনাথ, যোগেন্দ্রনাথ মিস্ত্রি, সুরেন্দ্রনাথ মিস্ত্রী, মতিলাল মিস্ত্রী, যজ্ঞেশ্বর মণ্ডল, সুরেশ মণ্ডলসহ আরো অজ্ঞাতনামা ৫ ব্যক্তি। যা এটি আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩-এর ৩(২)(এ) ও ৩(২)(সি)(আই)ধারা অনুসারে মানবতার বিরুদ্ধে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২) সাঈদীর নেতৃত্বে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি দল মাছিমপুর হিন্দু পাড়ায় গিয়ে মনীন্দ্র পসারী ও সুরেশচন্দ্র মণ্ডলের বাড়ি লুট করে পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়। এরপর সাঈদী সরাসরি নিজে বিভিন্ন গ্রামে রাস্তা পাশের বাড়িঘরে আগুন লাগিয়ে বড় ধরণের ধ্বংসযজ্ঞ ঘটান। গ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে, কালিবাড়ি, মাছিমপুর, পালপাড়া, শিকারপুর, রাজারহাট, কুকারপাড়া, ডুমুরতলা, কালামতলা, নওয়াবপুর, আলমকুঠি, ডুকিগাথি, পারেরহাট এবং চিংড়াখালি। ধর্মীয় কারণে নিরস্ত্র মানুষের উপর এই হামলা চালানো হয়।
৩) পরিকল্পিতভাবে সাঈদী তার সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে সদর থানার এলজিইডি ভবনের পেছনে ও ধোপাবাড়িরে সামনে হিন্দুপাড়া ঘিরে ফেলে। হিন্দু সম্প্রদায়কে ধ্বংসের জন্য তারা নির্বিচারে অজ্ঞাতনামা হিন্দু বেসামরিক মানুষের উপর গুলি করে। ধর্মীয় সম্প্রদায়কে ধ্বংসের উদ্দেশ্যে বন্দুকের গুলিতে হত্যা করা হয় দেবেন্দ্রনাথ মণ্ডল, যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল, পুলিন বিহারী ও মুকুন্দ বালাকে। এই কাজ গণহত্যার পর্যায়ে পড়ে। এই গণহত্যার অপরাধ সংগঠনের মাধ্যমে সাঈদী আইসিটি আইনের ৩(২)(সি)(আই) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
৪) ৭ মে সাঈদীর নেতৃত্বে একদল শান্তি কমিটির সদস্য পিরোজপুর সদরের পারেরহাটে গিয়ে পাকিস্তানী আর্মিকে ওই এলাকায় স্বাগত জানান। তাদেরকে পারেরহাট বাজারে নিয়ে এসে সেখানকার আওয়ামী লীগ নেতা, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষের মানুষদের বাড়িঘর ও দোকান পাট চিনিয়ে দেন সাঈদী। পরে সাঈদী অন্যান্যদের সঙ্গে এ সকল বাড়ি ও দোকানে হানা দিয়ে মূল্যবান সম্পদ লুট করে। যার মধ্যে সেখানে মুকুন্দ লাল সাহার দোকান থেকে বাইশ সের স্বর্ণ ও রৌপ্যও লুট করেন সাঈদী। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় কারণে সংগঠিত এই সব কার্যক্রম মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। যার আইনের ৩(২)(এ) ধারায় শাস্তিযোগ্য।
৫) সাঈদীর নেতৃত্বে তার সশস্ত্র সহযোগীরা ইন্দুরকানি থানার উমেদপুর গ্রামের হিন্দুপাড়ার হানা দিয়ে ২৫টি ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। যার মধ্যে চিত্তরঞ্জন তালুকদার, হরেণ ঠাকুর, অনিল মণ্ডল, বিসাবালি, সুকাবালি, সতিশবালা। সাঈদীর ইন্ধনে তার সহযোগীরা বিসাবালীকে নারিকেল গাছের সঙ্গে বেঁধে গুলি করে হত্যা করা হয়। বেসামরিক মানুষের বসবাসের বাড়িতে আগুন দেয়া নিপীড়নের শামিল। সাঈদী বাড়িঘর পোড়ানো, বিসাবালিকে হত্যা মাধ্যমে মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছেন। যা ৩(২)(এ) ধারায় অপরাধ।
৬) স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে সাঈদীর নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের একটি সশস্ত্র দল পারেরহাট বাজারের হিন্দুপাড়ায় গিয়ে ১৪ জন হিন্দুকে ধরে এক দড়িতে বেঁধে পাকিস্তানি সেনাদের কাছে হস্তান্তর করে। পরে তাদেরকে হত্যা করে লাল নদীতে ফেল দেয়া হয়।
৭) মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে এক সকালে সাঈদীর নেতৃত্বে ৫০-৬০ জনের একটি রাজাকার বাহিনী সদর থানার হোগলাবুনিয়ার হিন্দুপাড়া আক্রমণ করে। সেখানে শেফালী ঘরামি ও মধুসূদন ঘরামি ছাড়া বাকিরা সবাই পালিয়ে যায়। তখন রাজাকার বাহিনীর কিছু সদস্য শেফালী ঘরামির ঘরে দিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। দলনেতা হওয়া সত্ত্বেও সাঈদী এই ধর্ষণে বাধা দেননি। পরে তারা এই হিন্দুপাড়ার ঘরে আগুন দিয়ে দেয়।
৮) মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে সাঈদীর নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের রাজাকার দল হোগলাবুনিয়া গ্রামের তরণী শিকদার, নির্মল শিকদার, শ্যামকান্ত শিকদার, বাণীকান্ত শিকদার, হরলাল শিকদার, প্রকাশ শিকদারসহ ১০ জন হিন্দু নাগরিককে ধরে নিয়ে যায়। এদেরকে তুলে দেয়া হয় পাকিস্তানি সেনাদের হাতে, যারা এদেরকে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়।
৯) স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে সাঈদীর নেতৃত্বে ১০-১২ জন সশস্ত্র রাজাকার দল পারেরহাট বন্দরের গৌরাঙ্গ সাহার বাড়ি থেকে তাঁর তিন বোনকে অপহরণ করে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে তুলে দেয়। সেখানে তাদেরকে আটকে রেখে তিন দিন ধরে ধর্ষণ করে পরে ছেড়ে দেয়।
১০) স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে “স্বাধীনতা যুদ্ধকালে সাঈদী জোর করে মধুসূদন ঘরামী, কৃষ্ট সাহা, ডা. গণেশ সাহা, অজিত কুমার শীল, বিপদ সাহা, নারায়ণ সাহা, গৌরাঙ্গ পাল, সুনীল পাল, নারায়ণ পাল, অমূল্য হাওলাদার, শান্তি রায়, হরি রায় জুরান, ফকির দাস, টোনা দাস, গৌরাঙ্গ সাহা, হরিদাস, গৌরাঙ্গ সাহার মা ও তিন বোন মহামায়া, অন্যরাণী ও কামাল রাণীসহ ১০০/১৫০ জন হিন্দুকে ধর্মান্তর করেন।
তথ্য আরও আছে। কি বলব তা বলার ভাষা আমার কাছে নেই।
14/08/2023
1971 সালে রাজাকার দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী এর কর্মকান্ড!
© NahidRains
10/08/2023
Faridul Islam is a policeman. His job is to act impartially in the interests of the people of the country. But the sad thing is that he is spreading religious extremism in various ways on social media.
Which is very scary for the country and the minorities living in the country. We hope the administration will take this issue seriously.
08/08/2023
ধর্মীয় উগ্রবাদের দেশ পাকিস্তানে আবারো এক নাবালিকা হিন্দু কিশোরীকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে।
মেয়েটিকে অপহরণের পর জোর করে মধ্য বয়স্ক এক মুসলিম ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
ঘটনাটি ঘটেছে হিন্দুদের ‘ #বধ্যভূমি’ বলে পরিচিত পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে। বছর ১৬ বয়সের অপহৃতা কিশোরীর নাম মরিয়ম কোলহি(Maryam Kolhi)। তাকে ইয়ার মহম্মদ (Yar Muhammad) নামে পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যক্তির সঙ্গে ‘নিকাহ’ করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
ওই কিশোরীকে দিয়ে স্বাক্ষর ও টিপসই দেওয়ানো ইংরাজিতে লেখা নিকাহনামা বা কাবিননামায় লেখা হয়েছে যে আমি উমেরকোট(Umerkot) জেলার পিথারো(Pithoro) তালুকের মারিয়েম নগর (Mareym Nagar) গ্রামের বাসিন্দা, বর্তমান ঠিকানা মিরপুরখাস(Mirpurkhas)। আমার বাবার নাম মাল কোলহি(Rano Mal Kolhi),স্বামী মহম্মদ ইউসুফের(Muhammad Yusuf) ছেলে ইয়ার মহম্মদ। আমার জন্ম ১২/০৩/২০০৬ তারিখে। আমি শারিরীক ও মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ।’
কিশোরীকে দিয়ে আরও বলানো হয়েছে যে উমেরকোট(Umerkot) জেলার হাজি জাফর(Haji Jaffar) গ্রামের বাসিন্দা ইয়ার মহম্মদ খুব ভালো মানুষ এবং সে আমাকে ভালোবাসে। কিন্তু আমার পরিবার এই সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই আমি বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে তাকে আমি নিকাহ করেছি। কেউ আমাকে অপহরণ বা জোরজবরদস্তি করেনি।’
কিশোরীকে দিয়ে বলানো হয়েছে,যদি তার বাবা,ভাই বা কোনো সংগঠন তার স্বামীর বিরুদ্ধে এফ আই আর রজু করে তাহলে তা যেন মিথ্যা বলে বিবেচনা করা হয়।’ তবে শুধু নিকাহনামাতে স্বাক্ষরই নয়, ওই কিশোরীকে দিয়ে একটি লিখিত বয়ান পাঠ করিয়ে তার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করাও হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, মরিয়ম কোলহি ও তার ভাই রমেশ কোলহি দু’জনেই মিরপুরখাসের একটা স্কুলে পড়াশোনা করত। ঘটনার দিন স্কুলের পর ভাইয়ের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল মরিয়ম। সেই সময় তিনটি মোটরসাইকেল ও একটি চারচাকা গাড়িতে করে সেখানে আসে স্থানীয় বাসিন্দা মুহাম্মদ কানভার, ইউসুফ নোহরি, মুশতাক লেঘারিসহ আরও কয়েজন। তারা আগ্নেয়াস্ত্র বের করে ভাইকে গুলি করে মারার ভয় দেখিয়ে মরিয়মকে তুলে নিয়ে যায়। এনিয়ে স্থানীয় থানায় নির্দিষ্ট অভিযোগ দায়ের করেছিল পরিবার।
কিন্তু পাকিস্তানি মৌলবাদী পুলিশ যথারীতি হাত গুটিয়ে বসে থাকে। শেষে তারা মিরপুরখাসের প্রেসক্লাবের দ্বারস্থ হয়েছিল।
এদিকে ওই হিন্দু কিশোরীকে জবরদস্তি বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়।
07/08/2023
সুইডেন কোরান শরীফ পোড়ালো তাতে বাংলাদেশে বিক্ষোভে ফেটে পড়লো মুমিনরা! সড়কে টায়ার পুড়িয়ে আগুন জ্বালিয়ে দিলো।
এখন তো বাংলাদেশেই পোড়ালো। সে তো মুসলিম? তাও শিবির। এখন কি হবে? তবে আমরা চাই ধর্মীয় উগ্রবাদ নিপাত যাক। সকল সম্প্রদায়ের মানুষ ভালো থাক। আসুন সকলে আমরা অতীত ভুলে মানুষের মত সম্প্রিতীর সাথে বাস করি।
07/08/2023
কথা হচ্ছে দেশের হিন্দুদের সমস্যার কথা কেউ যখন স্বীকার করে না তখন নিজেদেরই তুলে ধরা লাগে। এটা বললেই আপনারা ভারতের মুসলিম নির্যাতন এর কথা বলে জাস্টিফাই করেন। তাহলে আপনারা হিন্দুদের এদেশের মানুষ হিসেবেই গণ্য করেন না। তাদের জন্য আপনার সিম্প্যাথি নাই। আছে অন্য দেশের মুসলিমের জন্য।
এভাবে প্রতিটা দিনই আপনাদের মুখে ভারত শ্রীলঙ্কা, চীন, সিরিয়া, সুইডেনের মুসলিমদের জন্য গলা ফাটান। এরকম কোনো ধর্মের মানুষই করে না। মুসলিমদের দ্বারাও অনেক ধর্মের মানুষ নির্যাতন হচ্ছে বিভিন্ন দেশে। কিন্তু এটা নিয়ে কেউ নিজ দেশের মুসলিমের উপর অত্যাচার করত না। এখন আপনাদের দেখাদেখি সবাই ইসলাম ফোবিয়ায় জড়াচ্ছে।
কারণ আপনারা ধর্ম দিয়ে মানুষ বিচার করেছেন সব সময়। এজন্য হিন্দুরাও নিজ ধর্মের পক্ষে কথা বলছে। এটার জন্য দায়ী কে? সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতা এদেশের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ পরিপন্থী। আমাদের হিন্দুদের এদেশের মানুষ হিসেবে দেখুন।
Address
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Sojasapta 2 - সোজাসাপ্টা ২ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Videos
Minority persecution in Bangladesh. Two girlfriends converted to Islam by Comilla court verdict. The girl's mother is lying unconscious on the ground. There is no one in the world to see. We are repeatedly unable to prevent conversion. #savebangladeshihindus #savehindus #saveplease #pleasehelpus
বাংলাদেশের মোস্টপপুলার ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর যখন "সনাতন ধর্মালম্বীদের" পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে পোষ্ট দেয় তখন সে পোষ্টের কমেন্ট বক্সে গেলেই আপনি বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের সনাতন ধর্মালম্বীরা কর্মক্ষেত্র সহ বিভিন্ন জাগায় কেমন হেনস্থার শিকার হই। তারপরেউ ভারতের মিনি পাকিস্তান পশ্চিম বঙ্গের কিছু জাগায় পূজামন্ডবে আজানের ধ্বনী শোনা যায়। যা অত্যন্ত নিম্নমানসিকতার কাজ। দেশ ভাগ হয়েছিলো দুই ধর্মের ভিত্তিতে। কিন্তু মাঝে মাঝে নিজের পূর্বপুরুষদের বকতে ইচ্ছে হয় যে, কেনো আমাদের এই নরকে রেখে ছেড়ে চলে গেলো! এই নরকে থাকতে ইচ্ছে হয়না। আবার মাঝে মাঝে ভারতকেউ বকতে ইচ্ছে হয়, যে যখন দেশকে সেকুলার রাষ্ট্র ঘোষনা করলো তখন দেবদেবী প্রিয় সনাতনীরা কোথায় ছিলো? তারা সেকুলার রাষ্ট্র হবার থেকে আটকাতে পারল না? খুব কষ্ট লাগে এসব দেখলে। √ মুসলিম কনটেন্টক্রিয়েটরদের নিকট আকুল আ
সনাতনী জাগরণের গান🚩 জাগো, জাগো, জাগোরে হিন্দু জাগোরে আজিকে ওই, নতুন সূর্য উদিছে আজিকে রক্তেরাঙা অহনার মাঝে ঐ। গানটি লিখেছেন: Shri Kushal Baran Chakraborty গায়ক এবং লিরিক্স ভিডিও এডিটরের নাম: অজানা সবাই পূজা মন্টবে এই গানটি Play করবেন Please. শেয়ার করুন সর্বত্র।
গত রাতে, কিছু শুন্নি দুষ্কৃতী পাঞ্জাবের বাহাওয়ালনগরে আহমদী মসজিদের মিনার আক্রমণ করে এবং ভেঙ্গে ফেলে। পাকিস্তানে #আহমদিয়া সম্প্রদায়ের উপাসনালয়ে হামলার এটি 13তম ঘটনা।
ঘটনাটি অস্ট্রেলিয়ায়। যা সম্পূর্ন ইন্টারনেটে এখন ভাইরাল। সেখানে দেখা যাচ্ছে একজন ধর্মীয় উগ্রবাদী মহিলাকে শিবলিঙ্গে মাসিকের প্যাড লাগাতে দেখা গেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদী আইএসবাদীরা সর্বত্র একই, অন্যধর্মীয় বিশ্বাসীদের প্রতি তাদের ঘৃণাও একই। Sojasapta2 সম্পূর্নভাবে সম্পৃতির কথা বলে। আমাদের এই প্লাটফর্ম কোনো ধর্মীয় উগ্রবাদকে প্রশ্রয় দেয়না। সাথেই থাকবেন আমাদের।
এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের গার্ডেন রিচ। যেটি বর্তমানে সংখ্যাগুরু মুসলিমদের দখলে। অপরাধ মুসলিম এলাকার মধ্য দিয়ে শিব ভক্ত ,কাঁধে বাঁক নিয়ে যাচ্ছিল। ওদের কে না যেতে দেওয়ার পর তারা উল্লাস করে। বয়স গুলো ও লক্ষ্য করুন। আমরা বিশ্বের মানুষেরা চাই সম্প্রিতি। কিন্তু তারা সম্প্রিতিতে বিশ্বাসী না। #SaveHindus #SaveIndianHindus #SaveSanatanis #SaveWestbengal
ভারতে বসবাসকারী জিহাদিরা হারিয়ানার নুহতে বজরং দলের শোভা যাত্রায় পাথর নিক্ষেপ করে এবং অনেক যানবাহন ভেঙে সন্ত্রাসবাদের সৃষ্টি করে। অন্যদিকে নির্যাতিত হয় নিরীহ হিন্দুরা। অন্যদিকে বুদ্ধিজীবির বাচ্চারা মুখ বন্ধ করে বাসায় এসিরুমে বসে আছে।
হিন্দুরা অসহিষ্ণু? কিন্তু কেনো ও কোন পরিস্থিতিতে? জানুন নিরপেক্ষ আলোচনায়! https://youtu.be/j3FqbHM8H1U
এখনো জ্বলছে ভারতের মণিপুর! কিন্তু কেনো? জানুন সত্য ইতিহাস এবং এর পেছনে কারন। সচেতন মানুষ হিসেবে শেয়ার করুন এই তথ্যটি। কারন সমাজে রিউমার ছড়াচ্ছে রাজনৈতিক ব্যাক্তিরা। https://youtu.be/ojoQzRl9FYE
বাবুল চন্দ্র শীলের হাতে কাস্টমার ছিল। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শহীদ আসে শেভ করতে। বাবুল চন্দ্র শীল তাকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে বলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এই আওয়ামী লীগ নেতা, বাবুল চন্দ্র শীলকে জু°তাপেটা করতে থাকে। পাশেই বাবুল চন্দ্র শীলের ছেলে বাদল চন্দ্র শীলের চায়ের দোকান। বাদল ছুটে আসে পিতাকে রক্ষা করতে। তখন শহীদের সঙ্গে থাকা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা, পিতা-পুত্র উভয়কেই মা°রাত্মকভাবে মা°রধর করে। তাদের সেলুন ও তার চায়ের দোকান ভা°ঙচুর করে, লু°টপাট চালায়। বাদল চন্দ্র শীলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাটি ঘটেছে ঢাকার অদূরবর্তী ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া আশুলিয়ায়। বাংলাদেশের হি°ন্দুদের পান থেকে চুন খসলেই আর রক্ষা নেই! সঙ্গে সঙ্গে তাদের উপর নেমে আসে মধ্যযুগীয় বী°ভৎস সা°ম্প্রদায়িক নি°র্যাতন। এরকম কত ঘটনা যে ঘটে চলেছে, তার ইয়ত্তা নেই! সব ভিডিও আমরা প
PETA India হয়তো এই ভিডিও এর কথা ভুলে গিয়েছে। তবে আমরা রেখে দিয়েছি। পেটা ইন্ডিয়া এর মত অনেক মৌসুম পশুপ্রেমী সংস্থা আছে, যাদের জন্য এই পশুদের আরও ম-রতে হয় জঘন্যভাবে। সারাদেশকে রক্ত মাংসের কুন্ড বানিয়ে একটা ধর্মীয় আচার এটা কিভাবে সুন্দর হতে পারে। পশু হত্যাই একটা বর্বোরোচিত কাজ। কিন্তু এই কাজটা একটা সীমাবদ্ধ জায়গার মধ্যে থাকা উচিৎ। রপ্তানি করা মাংস একটা নির্দিষ্ট জায়গায় নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের দিয়ে কাটা হয়। একটা সাধারন মানুষের বাড়িতে যখন গরুকাটা হয়। একটা শিশু সেই রক্ত মাংস নিয়ে হেসে খেলে বেড়ে ওঠে। বড় বড় দা, বটি, চাপাতি, ছুরি দেখে বড় হয়। রক্ত দেখা তাদের স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাড়ায়। তারা কি সুষ্ঠভাবে বিকশিত হয় এর দ্বারা? ধর্মের নামে কেনো সারাদেশের সর্বসাধারন রক্ত মাংস নিয়ে খেলতে শিখবে। এটা সভ্যতার জন্য হুমকি। পশু হ(ত্যা আমিও করি, তাও নিতান্তই। অনুতপ্ত হৃদয়ে করি। কি
In Dhaka-Dohar upazila, he entered the Durga temple and threatened the Hindus by saying loud religious incitement and vandalized all the parts of the Durga idol with an iron rod. MD Siddiq. Later, the locals said. Siddi was arrested and handed over to the police. 22/6/2023
#The_Kerala_Story ‘দ্য কেরলা স্টোরি’ মুভিতে দেখানো হয়েছে- কেরলায় কিভাবে সন্ত্রাসবাদীদের (জঙ্গি) স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে! কেরলা থেকে মগজধোলাই করে (লাভজিহাদের ফাঁদে ফেলে) ৩২,০০০ মহিলাকে ধর্মান্তরিত করে তাদের সিরিয়া ও আফগানিস্তানে আইএসআইয়ের প্রশিক্ষণ শিবিরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বি. দ্র.--- ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৬ সাল থেকে কেরালায় ২৬৬৭ জন তরুণী লাভ জিহাদের ফাঁদে পড়েছেন।
তথাকথিত পুরোহিতের ভন্ডামী, আসুন আমরা সচেতন হই
তথাকথিত পুরোহিতের ভন্ডামী, আসুন আমরা সচেতন হই এবং আমাদের সনাতন ধর্মকে রক্ষা করি।
Shortcuts
- Address
- Alerts
- Videos
- Claim ownership or report listing
-
Want your business to be the top-listed Media Company?