Tita Bhai

Tita Bhai এটা "Tita Bhai" এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ।সকলে লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে পাশে থাকুন।সকলের ভালবাসা ও দোয়া নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই।

পৃথিবীতে মানুষের সবচেয়ে বড় আদালত হচ্ছে তার বিবেক।তাই আমার বিবেক যা বলে আমি তাই করি।কারো কথা শুনি নাহ।আমি আপনাদের মত সুশীল হতে পারবো নাহ।কারন এই কথিত সুশীলরাই আজকের এই সমাজ নষ্টের জন্য দায়ী।তাই আসুন ভাল মানুষ হয়ে যাই বা ভাল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করি।

আল্লাহ চাইলে কি না সম্ভব !অবশেষে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানে জীবিত উদ্ধার হলো রাজশাহীর শিশু সাজিদ!
12/11/2025

আল্লাহ চাইলে কি না সম্ভব !

অবশেষে ৩২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানে জীবিত উদ্ধার হলো রাজশাহীর শিশু সাজিদ!

12/11/2025

৩২ ঘণ্টা পর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে উদ্ধার!

এদের যদি না চিনো তাহলে বুজমু তোমার ঘরেও টিভি আছিল না🤭
12/11/2025

এদের যদি না চিনো তাহলে বুজমু তোমার ঘরেও টিভি আছিল না🤭

১৯৭২ সালের ভারত-বাংলাদেশ গোপন চুক্তির অভিযোগ: বিস্তারিত তথ্য ও প্রমাণের অনুসন্ধানবাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৭২ সালের ...
12/11/2025

১৯৭২ সালের ভারত-বাংলাদেশ গোপন চুক্তির অভিযোগ: বিস্তারিত তথ্য ও প্রমাণের অনুসন্ধান

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৭২ সালের ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী চুক্তিকে কেন্দ্র করে ‘গোপন চুক্তি’ বা ‘গোপন প্রতিরক্ষা চুক্তি’র অভিযোগ একটি দীর্ঘস্থায়ী বিতর্কের বিষয়। এই অভিযোগ অনুসারে, শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে একটি ২৫ বছরের গোপন চুক্তি হয়েছিল যাতে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সামরিক ঘাঁটি এবং অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়। নীচে এই অভিযোগের ভিত্তি, দাবিকারীদের যুক্তি, প্রকাশ্য চুক্তির বিবরণ এবং প্রমাণের অভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। তথ্যসূত্রগুলো ঐতিহাসিক দলিল, বই এবং সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে সংগৃহীত।

১. অভিযোগের মূল ভিত্তি: কী বলা হয় গোপন চুক্তির বিষয়ে?
- **সময়কাল ও স্থান**: ১৯৭২ সালের মার্চ মাসে, ঢাকায় ইন্দিরা গান্ধীর সফরের সময় (১৭-১৯ মার্চ) এই গোপন চুক্তি সই হয় বলে দাবি করা হয়। এটি প্রকাশ্য ১৯ মার্চের ‘মৈত্রী, সহযোগিতা ও শান্তি চুক্তি’র (Indira-Mujib Treaty) সাথে যুক্ত।
- **প্রধান শর্তসমূহ (দাবি অনুসারে)**:
- বাংলাদেশ ভারতের প্রতিরক্ষা ছত্রের অধীনে চলে যাবে; যেকোনো আক্রমণে ভারতের সাথে যৌথ প্রতিরক্ষা।
- চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ভারতের সামরিক ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত।
- বাংলাদেশে ৭টি ভারতীয় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন।
- অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ: ভারতের অর্থনৈতিক সাহায্যের বিনিময়ে বাংলাদেশের সম্পদের উপর ভারতীয় প্রভাব।
- মেয়াদ: ২৫ বছর, যা ১৯৯৭ সালে শেষ হয়।
- **দাবিকারী**: প্রধানত প্রাক্তন ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) বি.কে. ওবরয় (B.K. Oberoi) তাঁর সাক্ষাৎকার ও লেখায় এই দাবি করেন। তিনি বলেন, এটি একটি ‘গোপন প্রতিরক্ষা চুক্তি’ যা প্রকাশ্য চুক্তির চেয়ে কঠোর। অন্যান্য উৎস: সুব্রত রায় চৌধুরী (প্রাক্তন RAW এজেন্ট) এবং কিছু বাংলাদেশী রাজনৈতিক গোষ্ঠী (যেমন: জিয়া-এরশাদ আমলের প্রোপাগান্ডা)।

২. প্রকাশ্য চুক্তির বিবরণ: গোপন চুক্তির ‘প্রকাশ্য সংস্করণ’?
১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ সই হওয়া ‘India–Bangladesh Treaty of Friendship, Cooperation and Peace’ একটি ২৫ বছরের চুক্তি। এটি ১২টি অনুচ্ছেদ নিয়ে গঠিত এবং প্রকাশ্যভাবে উপলব্ধ।
প্রধান ধারাগুলো:
- **অনুচ্ছেদ ১**: পারস্পরিক শান্তি, সার্বভৌমত্ব ও অ-হস্তক্ষেপের প্রতিশ্রুতি।
- **অনুচ্ছেদ ৮**: যদি কোনো পক্ষ আক্রান্ত হয়, তাহলে পরামর্শের মাধ্যমে সহযোগিতা (সরাসরি সামরিক সহায়তা নয়)।
- **অনুচ্ছেদ ৯**: কোনো পক্ষ অন্যের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক জোটে যোগ দেবে না বা তার ভূমি ব্যবহার করতে দেবে না।
- **অনুচ্ছেদ ১০**: ২৫ বছরের মেয়াদ, পরে পুনর্নবীকরণ সম্ভব।
- **অন্যান্য**: অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা।

এই চুক্তি ভারত-সোভিয়েত চুক্তির (১৯৭১) মতো, কিন্তু সামরিকভাবে কম কঠোর। এটি ১৯৯৭ সালে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেষ হয় এবং কোনো পক্ষই পুনর্নবীকরণ চায়নি।

৩. প্রমাণের অনুসন্ধান: কী আছে, কী নেই?
- **দলিলগত প্রমাণের অভাব**: কোনো লিখিত কপি বা অফিসিয়াল দলিল এখনও প্রকাশিত হয়নি। বি.কে. ওবরয়ের দাবি মূলত মৌখিক বা স্মৃতিকথা-ভিত্তিক, কোনো নথি সংযুক্ত নয়। গবেষণায় দেখা যায়, এটি ‘প্রোপাগান্ডা’ হিসেবে শুরু হয়েছে ১৯৭৫-এর পরবর্তী রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময়।
উদাহরণ: ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এর অভ্যুত্থানের পর কূটনীতিবিদরা ‘গোপন চুক্তি’ খুঁজতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সার্চ করে, কিন্তু কিছু পায়নি।
- **প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা**: কোনো ভারতীয় বা বাংলাদেশী কর্মকর্তা (যেমন: কামাল হোসেন, তাজউদ্দীন আহমদের সচিব) এই গোপন চুক্তির উল্লেখ করেননি। বরং, চুক্তিটি ‘সার্বভৌমত্ব রক্ষার’ জন্য বলা হয়।

- **ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট**: ১৯৭১-এর যুদ্ধের পর ভারতীয় সেনা প্রত্যাহার (মার্চ ১৯৭২) এবং শরণার্থী ফেরতের জন্য এই চুক্তি হয়। নিউইয়র্ক টাইমস (১৯৭২) রিপোর্ট করে, এটি ‘পারস্পরিক প্রতিরক্ষা পরামর্শ’-ভিত্তিক।
কোনো গোপনতার ইঙ্গিত নেই।
- **সাম্প্রতিক গবেষণা**: ORF (Observer Research Foundation) এবং Dhaka Tribune-এর লেখায় বলা হয়, গোপন চুক্তির অভিযোগ ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বা ‘রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা’।
X (টুইটার) সার্চেও কোনো নতুন প্রমাণ পাওয়া যায়নি; শুধু বিতর্কিত পোস্ট।

৪. বিতর্কের দুই পক্ষ: যুক্তি ও প্রতিযুক্তি
| **পক্ষ** | **যুক্তি** | **প্রমাণ/উদাহরণ** |

| **গোপন চুক্তি আছে (অভিযোগকারী)** | প্রকাশ্য চুক্তি গোপনটির ‘কভার’। ফারাক্কা বাঁধ, তিন বিঘা করিডোরের মতো ঘটনা এর ফল। মুজিবের ‘ভারতপন্থী’ নীতি দেশবিক্রির প্রমাণ। | বি.কে. ওবরয়ের সাক্ষাৎকার; ১৯৭৫-এর পরবর্তী রাজনৈতিক অভিযান।

| **গোপন চুক্তি নেই (প্রতিযুক্তি)** | চুক্তি সম্পূর্ণ প্রকাশ্য; কোনো গোপন ধারা নেই। অভিযোগ রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা (জিয়া-এরশাদ আমল)। মুজিব পরে চীন-আরব দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক বাড়িয়েছিলেন। | কামাল হোসেনের বই; চুক্তির অ-পুনর্নবীকরণ (১৯৯৭)।

৫. পরিণতি ও বর্তমান প্রভাব
- **পরবর্তী ঘটনা**: চুক্তির কারণে ভারতীয় সেনা দ্রুত প্রত্যাহার হয় (মার্চ ১৯৭২), কিন্তু ফারাক্কা (১৯৭৫) ও সীমান্ত বিতর্ক চুক্তির ‘অসমতা’র অভিযোগ বাড়ায়। ১৯৭৫-এর অভ্যুত্থানের পর এটি ‘বিশ্বাসঘাতকতার’ প্রতীক হয়।
- **আজকের প্রেক্ষাপট**: ২০২৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে এই অভিযোগ এখনও ব্যবহৃত হয় রাজনৈতিক বিতর্কে। কিন্তু কোনো নতুন প্রমাণ উঠেনি। গবেষকরা বলেন, এটি ‘ঐতিহাসিক মিথ’ যা সত্যতা যাচাইয়ের অভাবে টিকে আছে।

🇧🇩
Mortuza Hasan

হে বিশাল আকাশের মালিক!দয়া ও করুণার রব। রাজশাহীর তানোরে দুই বছরের শিশু সাজিদ গভীর নলকূপের পাইপে আটকে আছে দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টার...
12/11/2025

হে বিশাল আকাশের মালিক!দয়া ও করুণার রব। রাজশাহীর তানোরে দুই বছরের শিশু সাজিদ গভীর নলকূপের পাইপে আটকে আছে দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টারো বেশি
পুরো গ্রাম শ্বাসরুদ্ধ অপেক্ষায়। উদ্বেগে মুহূর্ত কাটছে পরিবারের! হে আল্লাহ তুমিই তো অন্ধকারে আলো দেও। হতাশায় আশা দেও ইয়া আল্লাহ তোমার অসীম রহমতে এই ছোট্ট সাজিদকে নিরাপদে তুলে আনো। তার শ্বাসে শক্তি দেও। তাকে পাহারা দেও। তাকে বাঁচিয়ে রাখো🤲

আলহামদুলিল্লাহ্‌! মা-মেয়ের খুনি জানোয়ারটাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।হত্যার কারণ হিসেবে খুনি নাকি বলেছে - কাজ শেষে চলে যাওয়ার ...
12/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ্‌! মা-মেয়ের খুনি জানোয়ারটাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
হত্যার কারণ হিসেবে খুনি নাকি বলেছে - কাজ শেষে চলে যাওয়ার সময় চুরির অপবাদ দিয়ে দেহ তল্লাশি করতে চেয়েছিলো। সেই কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। ডাহা মিথ্যে কথা।

তোর কাছে Folding Knife আগে থেকে কেন ছিলো? এটা কেন নিজের সাথে বহন করেছিস? তোর তো আগে থেকেই বাই চান্স ধরা পড়লে এই ঘটনা ঘটানোর প্ল্যান ছিলো। নইলে অস্ত্র কেন বহন করবি।

খুনির গলায় পুড়ে যাওয়ার দাগ। এই পোড়া দাগটাই হয়তো তাকে খুঁজে পেতে সবচেয়ে বেশী সাহায্য করেছে। কারণ বোরকা পড়ে আসা যাওয়ার কারণে তার ফেস সেভাবে কেউ দেখেনি। সিসি ক্যামেরাতেও আসেনি ছবি।

নিয়োগের সময় যেমনটা খুনি আয়েশা বলেছিলো - তার গ্রামের বাড়ি রংপুর (আজ জানা গেলো বরিশাল) জেনেভা ক্যাম্পে চাচা-চাচির সঙ্গে থাকেন। বাবা-মা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন, তার শরীরেও আগুনে পোড়ার ক্ষত রয়েছে।

আর এই কারণেই বলা যায় - অসহায় একটি মেয়েকে দয়া করে চাকুরী দিয়েছিলেন নিহত লায়লা আফরোজ। কিন্তু এই দয়ার মূল্য দেয়নি এই সাইকো খুনি। তাকে ৩০টি এবং তার মেয়েকে ৬টি কুপিয়ে অত্যন্ত কষ্ট দিয়ে, নৃশংসভাবে হত্যা করেছে।

হত্যার সময় ধস্তাধস্তিতে হয়তো হাতটা কেটে গিয়েছিলো। আর সেই কারণেই হাতে ব্যান্ডেজ।

প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানোয়ারটাকে গ্রেফতার করার জন্য। কিন্তু আমার আফসোস একটাই, সাইকো-জানোয়ারটার ফাঁসি হবে না।

কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোন নারীর ফাঁসি হয়নি। ওরও হবে না!
কপি:অন্তর মাসঊদ

মৃত কুমির টা কে অন্য একটা কুমির টেনে নিয়ে যাচ্ছে, এই ভিডিও টা তে মানুষ এতো 'ভালোবাসা' খুঁজে পেয়েছে যে সেইজন্য চ্যাটজিপিট...
12/11/2025

মৃত কুমির টা কে অন্য একটা কুমির টেনে নিয়ে যাচ্ছে, এই ভিডিও টা তে মানুষ এতো 'ভালোবাসা' খুঁজে পেয়েছে যে সেইজন্য চ্যাটজিপিটি তে জিজ্ঞেস করলাম যে আসলেই 'কুমির দের মধ্যে এতো প্রেম ভালোবাসা আছে কিনা?'
চ্যাটজিপিটি বললো 'নাই!'
আসল ব্যাপার কি জানেন? এই জীবিত কুমির টা মৃত কুমির টা কে নিয়ে যাচ্ছে খাওয়ার জন্য! কুমির ক্ষুদার্থ থাকলে নিজের প্রজাতি বা অন্য প্রজাতি কোনোটাই বাছবিচার করেনা, খেতে পারলেই হইছে!

অনেকেই এই ভিডিও টা তে অনেক 'প্রেম' খুঁজে পেয়েছেন! তাদের কে জানাতে চাই কুমির টা মূলত মৃত কুমির টা কে এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে যেখানে গেলে সে আরাম করে এটাকে খেতে পারবে, অন্য কেউ তাকে জ্বালাবে না!

সব কিছুতে 'রোম্যান্টিকতা' খুঁজতে হয়না! :3

আসিফ মাহমুদ প্রো পলিটিশিয়ান, পাক্কা রাজনীতিবিদ। তরুণদের মধ্যে সবচেয়ে বিচক্ষণ,এমনকি অন্যতম সফল উপদেষ্টা! কেন বললাম!*বিএনপ...
12/11/2025

আসিফ মাহমুদ প্রো পলিটিশিয়ান, পাক্কা রাজনীতিবিদ। তরুণদের মধ্যে সবচেয়ে বিচক্ষণ,এমনকি অন্যতম সফল উপদেষ্টা!

কেন বললাম!

*বিএনপির ইশরাকরে অবৈধ নির্বাচনের বৈধ মেয়র হতে দেয় নাই।

পুরো জিনিসটা আসিফই খেলছে।

*গণহত্যা সমর্থনকারী সাকিবরে এই আসিফই খেলছে।

*তামিমরে বিসিবির চেয়ারম্যান হতে দেয় নাই।
বড় দলের সহায়তা নিয়া অনেক দৌড়ঝাঁপ দিয়েও পারে নাই।

*আসিফের নামে বহু গুজব ছড়াইছে কিন্তু সব কয়টা গুজব আসিফ একাই খেলে দিছে।

প্রত্যেকটা গুজব নিজেই প্রমাণ করে দিছে।

এই আসিফই দাদাদের রক্তচক্ষুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে 'আত্মরক্ষামূলক মৌলিক প্রশিক্ষণ' প্রকল্পটা চালু করে গেছে।

এটাই টের পাবেন যখন কোন শত্রুদেশ হুট করে আক্রমণ করে বসবে তখন।

গত দিন ঘোষণা দিলে ,ভারতের দূতাবাসের নাম লিখতে নিতে হবে ফেলানীর নাম।

সেই ফেলানী যাকে ভারতের বিএসএফ হত্যা করে কাটাতারে ঝুলিয়ে রাখছিলো।

মানে ভারতীয় দূতাবাস সংলগ্ন সড়কের নাম হচ্ছে ফেলানীর নামে।

রোডের নাম হচ্ছে ফেলানি এভিনিউ!

এই আসিফের হাত ধরেই ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে একটা রেভ্যুলেশন ঘটবে সামনে হয়তো টের পাবেন।

আসিফের হাত ধরে অনেক পরিবর্তন আসছে ,আসবে।

আসিফ মাত্র ১৬ মাসে যে যে কাজে হাত দিলে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার ১৬ বছরেও হাত দেয়ার সাহস দেখাবে না।

কারণ আজকে সংবাদ সম্মেলনে সবকিছু আসিফ ও আর সহযোগিরা বলছে।

সে আজকে পদত্যাগের আগে নিজের কূটনৈতিক পাসপোর্ট, আয় ও সম্পদের বিবরণী জমা দিছে।

সচ্ছলতা ,জবাবদিহিতা কিভাবে করতে হয় দেখিয়ে গেছে।

আমি মনে করি , আসিফ সফল, দুইজন ছাত্র তরুণ উপদেষ্টাসহ বহু উপদেষ্টা থেকে আসিফের অবদান অতুলনীয়।

আসিফরা বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেয়ার সবচেয়ে যোগ্য।

(আলোচনা সমালোচনার বাহিরে) আফিসরা শুধু নেতা না আসিফরা বীর, সাহসী, বিপ্লবী, ত্যাগী, বাংলাদেশপন্থী।

মনে নাই, এই আফিসদের হুংকার হাসিনার মসনদ কাঁপিয়ে দিছিলো!

হাজার হাজার নিরপরাধী মানুষ মুক্তি পাইছে।

খুনির বিচার হচ্ছে, দেশ শক্তিশালী হচ্ছে, গুম সংস্কৃতি বন্ধ হয়ার পথে।

হয়তো অনেকে তার অবদান স্বীকার করবে না হিংসায়। কারণ আমরা নোংরা রাজনীতিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছি।

দলীয় কোন্দলে ,ক্ষমতার লোভে রক্তের ভাইকে মেরে দিচ্ছি।

প্রতিবার নোংরা রাজনীতির চর্চার কারণে বিপ্লবীদের আমরা কালের বিবর্তনে হারিয়ে ফেলি।

এবার হারায়েন না! হারাইলে বাংলাদেশ দুর্বল হয়ে পড়বে। আসিফদের হারায়েন না, তাদের পাশে রাখেন, সহায়তা করেন, ভুল ধরিয়ে দেন।

সবাই মিলে নিরাপদ একটা বাংলাদেশ উপহার দেন!!!
#উপদেষ্টা #আসিফ_মাহমুদ

জনতার কাতারে আপনাদের স্বাগতম।
12/10/2025

জনতার কাতারে আপনাদের স্বাগতম।

12/10/2025
জিয়াউর রাহমান ভিন্নধর্মী একটা ইনিংস খেলেছিলেন ২০১৪ এশিয়া কাপে। যেরকম ইনিংস সচরাচর বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের থেকে পাওয়াই য...
12/10/2025

জিয়াউর রাহমান ভিন্নধর্মী একটা ইনিংস খেলেছিলেন ২০১৪ এশিয়া কাপে। যেরকম ইনিংস সচরাচর বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের থেকে পাওয়াই যায়না বা খেলতে দেখা যায়না। যদিও জিয়াউর রাহমান যদি কোনোভাবে সেই ম্যাচটা জেতাতে পারতেন তাহলে আফগানরা সেদিনই ম্যাক্সওয়েল দৃশ্যের(২০২৩ বিশ্বকাপের) মতো কিঞ্চিৎ একটা দৃশ্য দেখতে পারতো।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেই ম্যাচে ১৬৭/৮ উইকেট হারানোর পর ম্যাচ হারটা পুরোপুরি নিশ্চিতই হয়ে যায়। সেখানে জিয়াউর রাহমানের ঝড়ো ব্যাটিং বাংলাদেশী ফ্যানদের আশা জাগায়। জিয়াউর ৫*(৬) থেকে ২২ বলে ৪ চার ৩ ছক্কায় ৪১ রান করে ডাউন দ্য উইকেটে বিগ শট খেলতে গিয়ে মোহাম্মদ নাবির বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেন। নাবির ওভারে আউট হওয়ার আগে ২টি ছক্কা এবং ১টি চার হাঁকান জিয়া। এছাড়া মিরওয়াইজ আশরাফের ১ ওভারে নেন ১৮ রান।

জিয়াউর রাহমানের ইনিংসটাকে ভিন্নধর্মী বললাম কারণ হারা ম্যাচেও এভাবে ঝড়ো ব্যাটিং করে আশা দেখানোর চিত্র বাংলাদেশ ক্রিকেটে খুবই কম আছে।

আওয়ামী লীগ ফিরবে একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর। এবার সেটা বিএনপি জামাত যে ই হোক।কারণ, তখন সরকার থাকবে একটা দলের হ...
12/10/2025

আওয়ামী লীগ ফিরবে একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসার পর। এবার সেটা বিএনপি জামাত যে ই হোক।

কারণ, তখন সরকার থাকবে একটা দলের হাতে। আর তাই আওয়ামী লীগ ও ফেরার সুযোগ টা পাবে।

আগামীকাল সরকার থেকে ২ জন ছাত্র উপদেষ্টা ও বের হয়ে যাবে।

কিছু মাস পর হয়তো নির্বাচন হবে। এরপর ডক্টর ইউনুস ও থাকবে না। আর আপনার বাকস্বাধীনতা ও হারাবেন আস্তে আস্তে।

ইউনুস সরকার খারাপ, এই এই যারা বলছেন, তারা ইউনুস সরকার যাওয়ার পর বুঝবেন কি হারাইছেন।

বিশেষত যারা সাধারণ জনগণ, কোনো নেতা নয়, তাঁরা বুঝতে পারবেন এটা। ডক্টর ইউনুস কে ধন্যবাদ, এতদিন বাকস্বাধীনতা দেয়ার জন্য।
#প্রধান_উপদেষ্টা #সরকার

Address

Dhaka
Manhattan, NY

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tita Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tita Bhai:

Share