BinaryTemple

BinaryTemple তথ্য জানুন, সাবধান হোন এবং নিরাপদে থাকুন।

09/08/2021

ছেলেটি আনারস খেয়ে মেয়েটির কাছে গিয়েছিল।
মেয়েটি এখন জেলে।
মোরাল অব দ্য স্টোরি :
আনারস খাওয়ার পর দুধ খাবেন না।

09/03/2021

রাশিয়ার পুতিন বলেছে, সে টিকা বাধ্যতামূলক করার বিরোধী।

টিকা বাধ্যতামূলক করা নিয়ে এখন আমেরিকা (ওয়েস্ট) আর রাশিয়ানদের (ইস্ট) মধ্যে একটা প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব সূচিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ক্ষমতার কেন্দ্রে যেহেতু রাশিয়ান বা সোভিয়েত ব্লকের লোকজন বসে আছে, তাই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারও কেন্দ্রীয়ভাবে ভ্যাকসিন বাধ্যতামূলক নীতির পক্ষে নেই। সরকারী সুরক্ষা ওয়েব সাইট এখনও বলছে- টিকা নিয়ে কাউকে বাধ্য করা যাবে না।
তবে পশ্চিমানীতি বিশ্বাসী বা প্রচারে প্রভাবিত হয়ে কিছু সরকারী, আধা-সরকারী, স্বায়ত্ব-শাসিত বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান তার অধিনস্তদের উপর ‘টিকা বাধ্যতামূলক নীতি’ প্রয়োগ করছে।

বাংলাদেশে যে সমস্ত জনগণ এখনও টিকা বাধ্যতামূলকের বিরুদ্ধে তাদের জন্য আমার দুঃখ হয়,
রাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় পলিসিতে “টিকা বাধ্যতামূলক নয়”- এই নীতি থাকার পরও তারা ব্যক্তি বা কর্মজীবনে
তা কাজে লাগতে পারে নাই। তাদের উচিত ছিলো রাষ্ট্রের পলিসিকে কাজে লাগিয়ে বিচারবিভাগের দারস্থ হওয়া। একটি রাষ্ট্রের পলিসিতে যখন ভ্যাকসিন বাধ্যতামূলক নেই, সেখানে একটি প্রতিষ্ঠান কিভাবে তার অধিনস্তদের উপর বাধ্যতামূলক করে, ঐ প্রতিষ্ঠান কি রাষ্ট্রের বাইরে ? এ বিষয়টি নিয়ে জনগণের আন্দোলন ও বিচারবিভাগে রিট-মামলা হওয়া উচিত। অনেকে যদি একসাথে বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয়, তখন দেখবেন পশ্চিমা স্বৈরাচারি নীতি অনেকটাই স্থিমিত হয়ে গেছে।

08/28/2021

টিকা নেয়ার ২৪ ঘণ্টা পর মারা গেছেন মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রিয় নেতা আজিজুল হক লেবু কাজী। তিনি গতকাল টিকা নেন, আর আজকে সকালে মারা যান।

08/26/2021

গাজীপুরে গার্মেন্টস কারখানায় টিকা নেয়ার পর গণহারে অসুস্থতার ঘটনা ঘটছে।
গাজীপুরের মৌচাক এলাকার সাদমা ফ্যাশন এবং টঙ্গীর গাজীপুরা এলাকার শ্যাটার্ন টেক্সটাইল লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা টিকা নেয়ার এ ঘটনা ঘটে। এ সময় কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
এখানে কয়েকটি বিষয় লক্ষ্যণীয়-
১) যেহেতু অনেক শ্রমিক একসাথে থাকে, তাই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি সহজে গণনা করা সম্ভব। যেমন- মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কারখানায় যখন টিকা দেয়া শুরু হলো, তখন একেক কারখানায় অল্প সময়ের ব্যবধানে ৪-৫ জন করে মারা যাওয়া শুরু করে।
২) দীর্ঘ ২০ মাস করোনাকাল চলতেছে। শ্রমিকরা সুস্থ অবস্থায় কাজ করছে, তেমন কোন সমস্যা হয় নাই। কিন্তু টিকা দেয়ার অসুস্থ হওয়াই বলে দেয় টিকা না দেয়াই ভালো ছিলো।

সূত্র কমেন্টে।

08/26/2021

কয়েকদিন আগে, ফেবুকে ১ লক্ষ ১৬ হাজার মেম্বারের ডাক্তারদের প্রাইভেট গ্রুপ প্ল্যাটফর্মে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ভাইরোলজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নুসরাত সুলতানা লিমা এক স্ট্যাটাসে ২-৩ মাস ধরে করোনায় মারা যাওয়া চিকিৎসকদের ভ্যাকসিনেশন স্ট্যাটাস জানতে চেয়েছিলেন। আর তাতেই ৫ মিনিটের বেশি পোস্টটি রাখা গেলো না। ডিলিট করে দেয়া হলো।

আমার মনে হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে স্বৈরাচারি টিকা হচ্ছে করোনার টিকা।
যার শুধু প্রশংসা বর্ণনা করতে হয়, দোষের কথা চিন্তাও করা যায় না।

08/26/2021

পৃথিবীর শীর্ষ ভ্যাকসিনেটেড দেশগুলোর অবস্থা-

ভ্যাকসিনেশনের পূর্বে-
ইসরাইলে গত বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ছিলো ১৩ জন।
ভ্যাকসিনেশনের পর-
এ বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু হলো ২৪ জন।

ভ্যাকসিনেশনের পূর্বে-
যুক্তরাষ্ট্রের গত বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ছিলো ৫৫ জন।
ভ্যাকসিনেশনের পর-
এ বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু হলো ১১৩৫ জন।

ভ্যাকসিনেশনের পূর্বে-
ব্রিটেনে গত বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ০ জন।
ভ্যাকসিনেশনের পর-
এ বছর ২৪শে আগসট করোনায় মৃত্যু ১৭৪ জন।

ভ্যাকসিনেশনের পূর্বে-
স্পেনে গত বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ছিলো ১২ জন।
ভ্যাকসিনেশনের পর-
এ বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ছিলো ১৯০ জন।

ভ্যাকসিনেশনের পূর্বে-
ফ্রান্সে গত বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ছিলো ১৫ জন।
ভ্যাকসিনেশনের পর-
এ বছর ২৪শে আগস্ট করোনায় মৃত্যু ১৫৩ জন।

বিঃদ্রঃ ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় মৃত্যুর পরিমাণ এখানে যোগ করা হয় নাই।

সূত্র: ওয়ার্ল্ডমিটার,

08/23/2021

করোনার টিকা : হিটলারের “নাৎসি হিউম্যান এক্সপেরিমেন্ট” নবরূপ

“হিটলার” এর গঠন করা নাৎসি বাহিনীর দ্বারা ইহুদি ধবংস করার অংশ হিসেবে তখনকার হিটলারের “শুভাকাঙ্ক্ষী ডাক্তার” (Well wisher Doctors) মানুষের উপর কিছু ভয়ংকর ও অবিশ্বাস্য এক্সপেরিমেন্ট চালিয়েছিলো। ইতিহাসের পাতায় যাকে “নাৎসি হিউম্যান এক্সপেরিমেন্ট” (N**i Human experiment) বলে।
হিটলারের কথা ছিল “ ইহুদীদের তো মেরেই ফেলব, খারাপ জাতি মরার আগে মানব কল্যাণে কিছু করে যাক”। তাই এডলফ হিটলার নিজেই এই সব মেডিকেল উদ্ভাবনের পৃষ্ঠ্যপোষক ছিলেন। ডাক্তার দলে ছিলেন- “এডওয়ার্ড উইরথ”, “আরিবার্ট হেইম” , “কার্ল ব্রান্ডোট” , “জোসেফ মেনগেল” প্রমুখ। এক্সপেরিমেন্টের সাবিজেক্ট ছিল ইউরোপে বসবাসকারী ইহুদী রা। সাথে কিছু সোভিয়েত ইউনিয়নের আটকা পরা রাজবন্দী ও জার্মানীর বেশী বয়স্ক মৃত্যু পথযাত্রী রোগীরা (Terminal Stage Patients)।
পরীক্ষার জায়গা – “জার্মানীর বার্লিন, মিউনিখ, ফ্রাঙ্কফুট” প্রভৃতি শহর গুলো। সময় কাল- ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৪ সালের শেষের দিক পর্যন্ত। অনেকগুলো বিষয়ে তাদের উপর এক্সপেরিমেন্ট চালানো হয়, তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য ছিলো ভ্যাক্সিন এক্সপেরিমেন্ট।
বিসিজি (Baccile Calmet Guirine), হেপাটাইটিস (Hepatitis), টাইফাস (Typhus), টাইফয়েড (Typhoid) এর ভ্যাক্সিন, এন্টিসিরাম শরীরের উপর কি ধরনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া করে , তা দেখার জন্য করা হয় এই এক্সপেরিমেন্ট । অনেকেই এন্টিসিরামের টক্সিসিটিতে মারা গিয়েছিল।

এজন্য এ ঘটনার পর থেকে যেকোনো মেডিকেল এক্সপেরিমেন্টের আগে সাবজেক্টের কাছে থেকে “ইনফরমড রিটেন কনসেন্ট” (INFORMED WRITTEN CONSENT) নিতে হয় । এটা “১৯৪৭ নুরেমবার্গ কোড অফ ইথিকস” দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশে সুরক্ষা এপসে আগে ভ্যাক্সিন নিবন্ধনের জন্য ‘ইনফরম রিটেন কনসেন্ট’ ফর্মপূরণে কিছু ডাটা ফিলআপ করতে হতো। কিন্তু গণটিকা শুরু হওয়ার পর সেই অংশগুলো সরকার উঠিয়ে দিয়েছে। এখন শুধু নাম বা ভোটার আইডি কার্ড দিলে নিবন্ধন হয়ে যায় এবং ইনফরম রিটেন কনসেন্ট অটো জেনারেট করে। ফলে টিকা গ্রহিতার কাছ থেকে কোন রূপ সম্মতি নেয়া হয় না। এছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের টিকা নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়ায়, বেতন বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দিয়ে টিকা নিতে বাধ্য করায় সেই হিটলারের নাৎসি হিউম্যান এক্সপেরিমেন্ট নবরূপ যেন আরো ভয়ঙ্কর ও বড় আকারে ফিরে এসেছে।

08/22/2021

জীবিত থাকতে –
টিকা গ্রহণের কার্ড প্রদর্শন : বাধ্যতামূলক।

মারা গেলে-
টিকা গ্রহণের কার্ড প্রদর্শন- আপনি টিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন

08/22/2021

যে সব সেলিব্রেটি বলে,
“আমি টিকা নিয়েছি, আপনিও টিকা নিন”-
তারা এক ধরনের মূর্খ, আর যারা তাদের অনুসরণ করে তারাও মূর্খ।
কারণ টিকা কোন চকলেট না যে, খাইলেও সমান, না খাইলেও সমান।
কিংবা কোন ফ্যাশন না, জুতা-স্যান্ডেল-জামা-কাপড় না যে অন্যেরটা দেখে পরলে কোন সমস্যা হবে না। পরলেও যা, না পরলেও তা।

টিকা নেয়ার জন্য প্রত্যেকের শরীরের কন্ডিশন শর্ত।
আপনি সেলিব্রেটির টিকা দেয়া দেখে টিকা নিলেন,
কিন্তু সেলিব্রেটির টিকায় এলার্জি নাই, কিন্তু আপনার আছে।
সেলিব্রেটির কিডনী ভালো আছে, কিন্তু আপনার কিডনীতে গুরুতর সমস্যা আছে,
সেলিব্রেটির হার্টে সমস্যা নাই, কিন্তু আপনার সমস্যা আছে।
সেলিব্রেটির বয়স কম, কিন্তু আপনার বয়স বেশি।
সেলেব্রেটির ইম্যুউনিটি শক্তিশালী, কিন্তু আপনার দুর্বল।
সেলিব্রেটির টিকা নেয়ার পর রক্ত জমাট বাধে নাই, এর মানে এই নয় আপনার বাধবে না।
সেলিব্রেটির টিকা নেয়ার পর হৃদযন্ত্রে প্রদাহ হয় নাই, এর মানে এই নয়, আপনার হবে না।

আমি করোনার শুরু থেকে আপনাদের বলেছি,
করোনার ক্ষেত্রে সাইন্সের মধ্যে আর্টস ঢুকে গেছে।
সেলিব্রেটির টিকা দেয়া দেখে টিকা নেয়া হলো হুজুগ,
সাইন্স এটা বলে না, এটাই হলো সিউডো-সাইন্স।

08/22/2021

আজকে অস্ট্রেলিয়ায় সহিংস লকডাউন ও টিকা বিরোধী বিক্ষোভ

ইউরোপ-আমেরিকা-ইসরাইল-অস্ট্রেলিয়ানরা টিকা নিয়ে বুঝতেছে কত ধানে কত চাল। এখন তারা টিকা ও লকডাউনের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে, সরকারী বাহিনীর সাথে মারামারি করতেছে। আর বাংলাদেশীরা এখনও উৎসবমূখর পরিবেশে টিকা দিতেছে, আর ভাবতেছে, এই বুঝি আমরা করোনা থেকে রক্ষা পেয়ে গেছি। অথচ তারা বুঝতেছে না, করোনার নাম দিয়ে তাদের পরাধীন করা হয়েছে, তাদের জীবনকে বিপন্ন করা হয়েছে। জীবন-জীবিকা থামিয়ে প্রাণীর মত ভ্যাকসিন ট্রায়ালে বাধ্য করা হচ্ছে। বাংলাদেশীরাও যদি ভাবে, তারা করোনাবাদীদের ষড়যন্ত্র এত সহজে রক্ষা পেয়ে যাবে, তবে ভুল করবে।

08/18/2021

Lamda variant launched successfully

08/18/2021
08/18/2021

করোনা নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত আগের টিকা বেকার😜,,,,যারা টিকা দিয়েছে তারা তো কেল্লাফতে!!

08/17/2021

করোনা ভ্যাক্সিন এখনও ট্রায়াল স্টেজে আছে। ট্রায়াল স্টেজে যে আছে, তার প্রমাণ, টিকা দেয়ার আগে টিকাগ্রহিতার থেকে একটি অবহতিকরণ সম্মতিপত্রে (informed consent) স্বাক্ষর নেয়া হচ্ছে।
একটা ওষুধ যখন ট্রায়াল স্টেজে থাকে, তখন ঐ ওষুধ গ্রহিতার প্রতিটা স্টেজ অবজারভ করতে হয়। এমনকি একজন লোক ভ্যাকসিন নেয়ার পর কোন নির্মাণাধীন বাড়ির নিচ দিয়ে যাওয়ার সময় মাথায় ইট পরে মারা গেলো। কিংবা রোড অ্যাক্সিডেন্ট করে মারা গেলো। কিংবা আত্মহত্যা করলো। ওষুধ বিজ্ঞান মতে এটাও হিসেব করতে হবে। কারণ এটাও আশঙ্কা থাকে, ঐ ভ্যাকসিন বা ওষুধ গ্রহণের ফলে ঐ ব্যক্তিটি মানসিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে বেখেয়াল হয়ে যাচ্ছে, যার দরুণ দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছেন, কিংবা সুইসাইডাল হয়ে পড়ছে। যদি অনেকগুলো একই ধরনের ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যায়, তখন সেগুলো হিসেবে এনে ঐ ওষুধ বা ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অংশ করতে হয়।
আমি কতগুলো স্ক্রিনশট দিলাম। যেখানে পাবেন, অনেকেই করোনার টিকা নেয়ার পর হার্ট এ্যাটাকে আকান্ত হচ্ছেন। এ কেইস স্ট্যাডি থেকে করোনার টিকার গুরুত্বপূর্ণ সাইড ইফেক্ট বের হয়ে আসছে। কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে, এ বিষয়গুলো বাংলাদেশ সরকার আমলেই নিচ্ছে না। বরং টিকার কমিশনভোগীরা এই সব মৃত্যুকে স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে মিডিয়াতে দাবী করছে। যদিও তা ঔষধ বিজ্ঞানের সম্পূর্ণ বিপরীত।
বাংলাদেশে টিকার দেয়ার পূর্বে যে সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর নেয়া হচ্ছে সেখানে টিকার সাইড ইফেক্ট হিসেবে, ভ্যাক্সিন প্রয়োগ স্থানে ফুলে যাওয়া, বমি বমি ভাব, জ্বর, শরীর ব্যাথ্যা ও মাথা ব্যাথ্যাকে উল্লেখ করা হয়েছে। অথচ খোদ আমেরিকার সিডিসি’র ওয়েবসাইটে টিকা নিলে কিছু লোকের হার্টে সমস্যা (মায়োকার্ডাইটিস, পেরিকার্ডাইটিস) হতে পারে সেটা উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশেও টিকার সম্মতিপত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অংশে মায়োকার্ডাইটিস, পেরিকার্ডাইটিসকে সংযুক্ত করে দেয়ার দাবী জানাই। টিকা গ্রহিতার অবশ্যই অধিকার আছে,সামান্য হোক তবুও টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানা।
বাংলাদেশে নিরাপদ খাদ্যের একজন লোক আছে, নাম মাহবুব কবির মিলন।
এখন সে টিকার পক্ষে প্রচারে নামছে।
তাকে বলবো- আপনি তো খাবারের সাথে তার দোষ, গুন, দাম, তৈরীর সময় সংযুক্ত করে দেয়ার জন্য দাবী জানান। তো টিকার ক্ষেত্রেও একটা দাবী জানান। টিকা দেয়ার সময় যে সম্মতিপত্র নেয়া হচ্ছে, সেখানে যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো সংযুক্ত করা হয়েছে, তার সাথে হার্ট এ্যাটাক, মায়োকার্ডাইটিস, পেরিকার্ডাইটিস সংযুক্ত করার দাবী জানান। খাদ্য খেতে তো কাউকে বাধ্য করা হয় না, তারপরও সেটা জানাতে হয়। কিন্তু টিকা নিতে তো অনেকক্ষেত্রে বাধ্য করা হচ্ছে। তাই তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জেনে রাখা তো আরো জরুরী।

08/15/2021

রবার্ট ডব্লুউ ম্যালোন, এমআরএনএ ভ্যাকসিন আবিষ্কারে যে কয়জন বিজ্ঞানীর অবদান আছে, তার মধ্যে একজন। তিনি সম্প্রতি টুইটারে বলেছেন-
এক ইসরাইলি বিজ্ঞানি তাকে বলেছে, ফাইজার কোম্পানি আর ইসরাইল গর্ভমেন্টের সাথে নাকি একটা চুক্তি হয়েছে, তাদের দেশে করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার ফলে যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, তা আগামী ১০ বছরে মধ্যে প্রকাশ করা যাবে না।

এ কথা পড়ে আমার একটা কথা মনে হচ্ছে,
ভ্যাকসিন কোম্পানিগুলোর সাথে বাংলাদেশে সরকারেরও কি এমন কোন গোপন চূক্তি হতে পারে ? যে গোপন চূক্তি অনুসারে- বাংলাদেশে ভ্যাকসিন নেয়ার পর তার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা যাবে না ?

কয়েকদিন আগে একজন বিসিএস ডাক্তারের সাথে অনলাইনে কথা হচ্ছিলো।
সে জানালো- প্রতিদিন করোনায় যে লোক মারা যায়, তাদের মধ্যে কতজন ভ্যাকসিনেটেড ছিলো, সেই তথ্য সরকারের আছে। সরকার প্রতি জেলায় জেলায় কোভিড তথ্য সংগ্রহ করে। প্রতিদিন যে দুই-আড়াইশ’ লোক মারা যায়, তাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে ফোন করে জেলা কোভিড তথ্য কেন্দ্র জেনে নেয় অনেকগুলো তথ্য। তারমধ্যে একটি তথ্য হচ্ছে, ঐ লোক এক বা দুই ডোজ ভ্যাকসিন নিয়েছিলো কি না?

টিকা দেয়ার পর অনেকে তৎক্ষণাত হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক করে মারা যাচ্ছে সেই হিসেব বাদ দিলাম। অনেকে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে, এই তথ্য কিন্তু সরকারের কাছে আছে। কিন্তু আমি অনলাইনে থেকে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু তথ্য সংগ্রহ করে দেখেছি- টিকা নেয়ার পর করোনায় মৃত্যু হার কিন্তু কম না, অনেক। সরকার কাছে সেই হিসেব পুরোপুরি আছে। কিন্তু দুঃখজন বিষয় এখন পর্যন্ত সরকার প্রকাশ করেনি, ভ্যাকসিন নিয়ে এখন পর্যন্ত কয়জন করোনায় মারা গেছে, কিংবা ‘আজকে যতজন মারা গেলো, তাদের মধ্যে এতজন এক বা দুই ডোজ ভ্যাকসিনেটেড ছিলো। ’
হতে পারে, তা ভ্যাকসিন কোম্পানিগুলোর সাথে গোপন চূক্তির কারণ। অথবা এ তথ্য যদি সরকার এখন প্রকাশ করে, তবে হয়ত অনেক মানুষ ভয়ে ভ্যাকসিনই নিবে না। ফলে লকডাউন তুলে দেয়া যাবে না।
এ সম্পর্কে বলতে হয়, গত মার্চের মাঝামাঝি ঢাকা সিএমএইচের আইসিইউ ইনচার্জ বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মাসুদের দেয়া তথ্যে জেনেছিলাম, গত ফেব্রুয়ারীর শুরুতে দেশে ভ্যাকসিন দেয়া শুরু হয়, তার ১৫ দিনের মধ্যে সিএমএইচের আইসিইউ’র ৫০% রোগী ছিলো ভ্যাকসিনেটেড। (সূত্র- কমেন্টে)
একইভাবে, গত এপ্রিল-মে মাসে খবর নিয়ে জেনেছিলাম, পিজির আইসিইউ’র একটা বড় অংশ ছিলো ভ্যাকসিন নেয়া লোক।

আসলে ‘ভ্যাকসিন ভালো’, ‘ভ্যাকসিন ভালো’- সারা দিন মুখে আপনি যতই জপ করেন, মানুষের মনের মধ্যে সত্য বিশ্বাসটা তখনই আসবে, যখন আপনি নিজে সত্য নিয়ে লুকোচুরি না করে, সত্যটা খোলাখুলি প্রকাশ করবেন। যখনই পাশ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টি নিয়ে লুকোচুরি করবেন, তখন বুঝতে হবে কোন একটা ঝামেলা আছে। যেভাবে কোন সেলসম্যান তার পণ্যের দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে পণ্য সেল করে, ঠিক একইভাবে আপনিও ভ্যাকসিনের দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে ভ্যাকসিন বিক্রি করছেন।

08/15/2021

বর্তমান শিক্ষিত মহলের একটা সমস্যা হলো-
তারা পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরণ করাকেই সাফল্য মনে করে।
কিন্তু আমার দৃষ্টিভঙ্গিটা একটু ব্যতিক্রম।
পশ্চিমারা কোন একটি কাজ করলেই আমি তার অন্ধ অনুকরণের পক্ষপাতি নই,
তারা ঐ কাজটা করে সফল হলো, নাকি বিফল হলো,
সেই রেজাল্ট দেখে তারপর আমি তাদের অনুকরণ করতে চাই।

যেমন ধরুণ, ভ্যাকসিনের কথা।
অনেকেই বলেছে, আমেরিকা, ব্রিটেন, ইসরাইলের মানুষ সবচেয়ে বেশি ভ্যাকসিন দিছে,
তারা কি ভুল করছে ? আমরাও তাদের অনুসরণ করছি।

এটা আসলে ভুল চিন্তা।
তারা ভ্যাক্সিন নিছে ভালো কথা, কিন্তু ভ্যাক্সিন নিয়ে তাদের বর্তমান অবস্থাটা কি সেটা দেখুন।
ওয়ার্ল্ড মিটার খুলে নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন।
গত কয়েকদিনে তাদের দেশে ভ্যাকসিনেটেডদের মধ্যে করোনায় সনাক্ত ও মৃত্যু ব্যাপক বাড়তেছে।
এমনকি ব্রিটেন ও ইসরাইলে মৃত্যুর পরিমাণ গত বছরের এ সময়ের ভ্যাক্সিনবিহীন অবস্থা থেকেও বেড়ে গেছে। ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ভ্যাক্সিন গ্রুপের পরিচালক অ্যান্ড্রু পোলার্ড ভ্যাক্সিন নিয়ে হতাশা থেকে বলেছে, “ভ্যাকসিন দিয়ে হার্ড ইম্যুনিটি সম্ভব না, কারণ ডেল্টা ভ্যারিয়েনট ভ্যাকসিনেটেড লোকদের আক্রান্ত করছে।”

কথা হচ্ছে,
আমেরিকা-ব্রিটেন-ইসরাইল ৬ মাস আগে ভ্যাকসিন দিয়েছে, এখন আমরা ভ্যাক্সিন দিবো।
কিন্তু তাদের ৬ মাস পর কি অবস্থা হইলো ? তাদের ভ্যাক্সিন কার্যক্রম সফল না বিফল ?
এটা আগে আমরা দেখি।
যেহেতু তাদের ৭০-৮০% লোক ভ্যাক্সিন দিয়ে, এমনকি ৩ ডোজ দিয়েও কাজ হচ্ছে না,
তারমানে বোঝা যাচ্ছে, আমাদের যদি ৩ ডোজ দিতে আরো ১ বছর সময় লাগে,
তবে ১ বছর পর কি ঘটবে, তা আমরা এখনই তাদের দেশের অবস্থা থেকে বুঝতে পারছি।
তারা এখন যেমন বুঝতেছে, ভ্যাক্সিন দিয়ে লাভ হবে না,
বরং তাদের দেশের ভ্যাক্সিনেটেডরা ভ্যাক্সিন বিরোধী আন্দোলন করতেছে,
সেটা আমাদের বুঝতে আরো ১ বছর লাগবে।
কথা হচ্ছে, আমাদের সেই ১ বছর কষ্ট করার দরকার কি ?

08/15/2021

ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহাপতি সাজ্জাদ সনি স্ট্রোক করে মারা গেলেন। টিকার সাইড ইফেক্ট হচ্ছে ব্লাড ক্লটিং বা রক্ত জমাট বাধা। তাই এত স্ট্রোক বাড়ছে।

টিকায় মৃত্যুর লিস্ট আপডেট করলাম। যোগ করলাম আরো ১৬ জনের নাম।

১৫৩. ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ডিরেক্টর গিল্ডের অর্থ সম্পাদক সাজ্জাদ সনি
১৫৪. Sustainable and Renewable Energy Development Authority (SREDA) এর পরিচালক জনাব মনজুর মোর্শেদ (যুগ্ম সচিব)
১৫৫. বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নামজুলের স্ত্রী
১৫৬. বাংলাদেশ ইলেকট্রিশিয়ান ইউনিয়ন,মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি এবং শিবালয় উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আ.স.ম. বদরুজ্জামান মিলন,
১৫৭. ডাঃ মোঃ শামসুল আলম
১৫৮. ভাটির দর্পণ সাহিত্য পত্রিকার কবি মিজানুর রহমানের স্ত্রী
১৫৯. নাজিরহাট কলেজের গণিত বিভাগের প্রভাষক জনাব মোহাম্মদ ফিরোজ খাঁন
১৬০. গারো কলামিস্ট বাবুল দারু

১৬১. উলানিয়া মুজাফফর খান ডিগ্রি কলেজের শিক্ষক মাইদুল ইসলাম (২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্ট্রোক )
১৬২. বিসিআইসি কলেজের পলাশের মা
১৬৩. সিলেটে ঈসমাইল আহমেদ নামক এক ব্যক্তির স্ত্রী (বয়স ৩০, টিকা নেয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাক)
১৬৪. পরিবার কল্যাণ সহকারী (অবসর) যমুনা বেগম
১৬৫. ট্র্যাভেল ব্যবসায়ী ইকবাল আহমদ( হেকিম)
১৬৬. ভাদুয়াপাড়া ডাক্তার বাড়ী নিবাসী,মৃত ছলিম উদ্দিন ফকিরের ২য় পূত্র দুলাল মিয়া
১৬৭. গণপূর্ত বিভাগের মহিবুর রহমান স্বপন
১৬৮. মান্দার তলী গ্রামের সাবেক মেম্বার জনাব আবুল বাসার(বাসু) খাঁন

08/13/2021

শিশুদের শরীরে যে টিকা দেয়া হয়, সেই টিকা বহুদিন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বের করছে। কিন্তু করোনার টিকা মাত্র ৬ মাসের মধ্যে বের করছে। ফলে এর দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সবার অজানা।

08/13/2021

যে তরুণ যুবক টিকা নিয়ে ৩ দিন হাতে ব্যাথ্যা, শরীর ব্যাথা, জ্বরে ভুগছে,
ন্যাচারেলি সে যদি করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হতো, তবে সে কি এত পরিমাণ ভুগতো ?
সাধারণত ১ হাজার লোকের (সিম্পোমেটিক+অ্যাসিম্পোটেমেকি) করোনা হলে-
৯৫০ জন টেরই পায় না তাদের করোনা বলে কিছু হয়েছিলো।
সেই ৯৫০ জন টিকা দিয়ে ৩ দিন জ্বর, আর হাত-শরীর ব্যাথ্যায় ভুগে যদি ভাবে,
“খুব জিতে গেছি” কিংবা “টিকা খুব কার্যকরী হচ্ছে”
তাহলে কি বা করার আছে।

08/12/2021

টিকার নেয়ার পর আরো লোকের মৃত্যুর সংবাদ আসছে।
সর্বশেষ ১১৪ জনের নিশ্চিত লিস্টের সাথে আরো ৮ জনের নাম যোগ হলো।
দেয়া হলো স্ক্রিনশট

১১৫. রংপুর সিটির শাহরিয়ার তূর্যের বড় ভাই (টিকা নেয়ার সাথে সাথে অসুস্থ এবং ৩ সপ্তাহ পর মৃত্যু)
১১৬. সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের মীরপুর ইউনিয়নের হাসান ফাতেমাপুর গ্রামের ছামির আলী (১ সপ্তাহের মধ্যে মৃত্যু)
১১৭. . সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের মীরপুর ইউনিয়নের হাসান ফাতেমাপুর গ্রামের আনোয়ারা বেগম (১ সপ্তাহের মধ্যে মৃত্যু)
১১৮. সিলেটের সাদ উদ্দিন
১১৯. দৈনিক আমাদের বাংলা পত্রিকার বাগেরহাট প্রতিনিধি মুজাহিদ (টিকা নেয়ার পর অসুস্থ এবং ৭২ ঘণ্টা পর মৃত্যু)
১২০. ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার আমুয়া শহীদ রাজা ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. মহিউদ্দিন হাওলাদার (টিকা দেয়ার পর জ্বর, ৩ সপ্তাহ পর মৃত্যু)
১২১. নীলফামারীর সমেলা রহমান
১২৩. সিলেটের সুরমার মোগলাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক সুহেল চুনু (টিকা নেয়ার ১০ দিনের মধ্যে)

আপডেট লিস্ট কমেন্টে

08/12/2021

রংপুরে টিকা নেয়ার পর মৃত্যুর কারণে ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন।
এটা শুধু রংপুরে না, যারা টিকার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে,
অসুস্থ হয়েছে নয়ত মারা গেছে,
সবার উচিত ক্ষতিপূরণ চাওয়া।

যে প্রতিষ্ঠান থেকে তাকে টিকা নিতে বাধ্য করা হয়েছে, সেই প্রতিষ্ঠান এ ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য। কারণ সে পরিপূর্ণ সেফটি নিশ্চিত না করে একটি টিকা নিতে বাধ্য করতে পারে না। সুতরাং ঐ প্রতিষ্ঠান অবশ্যই ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য।

ছবির লিঙ্ক কমেন্টে-

08/12/2021

টিকা নিয়ে অনেক লোকের মৃত্যুর খবর ইনবক্সে আসছে। টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ১০০ জন মৃতের তালিকার সাথে আরো ১৪ জনের নাম এড দিলাম।
১০১. শ্রীমঙ্গলের কালাপুর ইউনিয়নের ভৈরবগঞ্জ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম (টিকা নেয়ার ৭২ ঘন্টার মধ্যে মৃত্যু)
১০২. কেরানীগঞ্জের কাজী হারুন অর রশিদ (টিকা নেয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে মৃত্যু)
১০৩. নেত্রকোণার হেলেনা আক্রান্ত (বয়স- ৫৫. টিকা নেয়ার ৫ দিন পর স্ট্রোক)
১০৪. রংপুরের কৈমারীবাসি ওবায়দুল হক
১০৫. চবির সাবেক অধ্যাপক ভূঁইয়া ইকবাল
১০৬. ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট সুরাইয়া জেসমিন
১০৭. তরুন প্রকৌশলী মোস্তফা শাফি সালেহীন তৌফিক
১০৮. লোহাগাড়ায় মনির আহমদ (৪০)
১০৯. নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর মো. কামরুজ্জামান বাবুল (২য় ডোজ নেয়ার পরদিন)
১১০. সাবেক আইজিপি হাদিস উদ্দিন
১১১. ক্যাপ্টেন (অব) ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম চান্দু
১১২. টাংগাইল জেলার নাগরপুর থানার কোনড়া গ্রামের মিজানুর রহমান
১১৩. টাংগাইল জেলার সদর থানার বাজিতপুর গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেন
১১৪. নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের রাজগঞ্জের হাকিমপুর নিবাসী খন্দকার বাড়ির আবু তালেব

এছাড়া টিকা নিয়ে সম্ভাব্য মৃত্যু তালিকায় এড হচ্ছে (এদের মধ্যে কেউ টিকা নেয়ার খবর থাকলে জানান)
১৮০. ডেইলি স্টারের সাবেক প্রধান সহ-সম্পাদক আবুল মনসুর চৌধুরী
১৮১. পিআইবির সহকারী অধ্যাপক কামরুন নাহার
১৮২. ডা. আতিক উল্লাহ লেনিন
১৮৩. কুবি ছাত্রলীগ নেতা মোশারফ
১৮৪. কুবি ছাত্রলীগ নেতা আবুল হাসান
১৮৫. কুবি ছাত্র সোহরাওয়ার্দী ভুইয়া
১৮৬. তরুণ চিকিৎসক ডা. ইমরান রিফাত
১৮৭. ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ (সিবিএমসিবি) র চক্ষুবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ডা. ফরিদা ইয়াসমিন।
১৮৮. ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বিভাগীয় প্রধান ও বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা: নজরুল ইসলাম
১৮৯. ঢাকা মেডিকেল কলেজের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শামীম আহমেদ
১৯০. সরকারি মাদরাসা-ই-আলিয়ার সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাওলানা নূর মোহাম্মদ
১৯১. বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপালন অনুষদের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক (সাবেক প্রক্টর) প্রফেসর ড. আজহারুল হক তপু
১৯২. সাবেক জাতীয় ফুটবলার কল্লোল কুমার ঘোষ জুকু
১৯৩. শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক নাজমা চৌধুরী
১৯৪. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি খাজা আমজাদ মনসুর নয়ন
১৯৫. দিনাজপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ময়েজউদ্দীন আহমেদ
আপডেট তালিকার লিঙ্ক কমেন্টে

08/12/2021

জীবিকার চেয়ে জীবন বড়,
জীবনের চেয়ে টিকার কার্ড বড়।

যারা এতদিন জীবনের কথা বলে লকডাউন দিয়ে আপনার জীবিকা আটকে রাখলো,
তারাই এখন টিকার কার্ডের জন্য আপনার জীবনকে হুমকি মুখে ফেলছে।

যদিও তারাই বলছে-
টিকা দিলেও আপনার করোনা হবে।
টিকা দিলেও আপনি করোনা ছড়াবেন।
টিকা দিলেও আপনি মারা যেতে পারেন। ২ ডোজ দেয়ার পর ১৫ দিন পর্যন্ত, অর্থাৎ ৭৫ দিনে যে কোন ঘটনা ঘটতে পারে।
এরপরও দেখা যাচ্ছে, ২ ডোজ দেয়ার পর ৭৫ দিন যাওয়ার পরও অনেকে মারা যাচ্ছে।

তাহলে টিকা কেন ?
কেন চাকুরী-ব্যবসা-বেতন আটকে রেখে টিকা নিতে বাধ্য করা হচ্ছে ?
কারণ সেখানে তাদের বড় ব্যবসা আছে।

তারমানে দাড়াচ্ছে-
যারা এতদিন জীবিকার থেকে জীবন বড় বলে প্রচার করতো,
তারাই এখন জনগণের জীবনের থেকে টিকার কার্ডকে বড় বানিয়ে দিয়েছে।

08/12/2021

গতকাল রংপুরের পীরগঞ্জে টিকা নেয়ার ১ ঘণ্টা পর মৃত্যুর খবরের রেশ কাটতে না কাটতেই আরো দুটি খবর চলে আসলো। একটি এসেছে পাবনার ভাঙ্গুড়া থেকে। সেখান মোকলেছ খন্দকার (৫৫) নামে এক ব্যক্তি করোনার টিকা নেওয়ার ৬ ঘণ্টা পর মারা গেছেন। জানা গেছে, মোকলেছ খন্দকার বেলা ১১টার সময় টিকা নেন এবং বিকাল ৪টায় হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে পড়েন এবং মারা যান। আরেকটি ঘটনা ঘটেছে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়াতে। সেখানে টিকা দেয়ার ৭২ ঘণ্টা পর হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন তরুণ সাংবাদিক শাকির আহমেদ (৩৪) । শাকির আহমদ সিলেটভিউ২৪ডটকমের নিজস্ব প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করতেন। এছাড়া দৈনিক যুগভেরি ও বাংলাদেশ টুডের কুলাউড়া প্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছিলেন।

উল্লেখ্য, সাংবাদিক শাকির আহমেদ ৩রা আগস্ট টিকা নেয়ার পর একটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসটি হুবুহু তুলে ধরা হলো-
“চীনা বিশেষজ্ঞদের দাবি, দুই ডোজের বুস্টার শট দিলে ডেল্টার বিরুদ্ধেও টেকসই অ্যান্টিবডি তৈরি হতে পারে শরীরে। সিনোফার্মের টিকা দিয়ে দিলাম। ষা‌টোর্দ্ধ শ্বশুরও টিকা নি‌লেন আজ। রা‌জি ছি‌লেন না। লো‌কেরা উনা‌কে বুঝা‌নোর চেষ্টা কর‌ছি‌লো- 'টিকা দি‌লেও যা, না দি‌লেও তা। বরঞ্চ ডায়‌াবে‌টিকস রোগী‌দের জন্য টিকা আরও ক্ষ‌তিকর।' তাই, কারও কথায় তি‌নি টিকা নি‌তে রা‌জি হ‌চ্ছি‌লেন না। বাধ্য হ‌য়ে গত ২৩ জুলাই নি‌জেই গি‌য়ে বুঝা‌নোর চেষ্টা করলাম। বললাম, 'আজ হে‌াক বা কাল, টিকা দি‌তেই হ‌বে। ত‌বে আজ কেন নয়?' উ‌নি রা‌জি হ‌লেন। ব্যস, সুরক্ষায় রে‌জি‌স্ট্রেশন ক‌রে ফেললাম। আজ উ‌নিও টিকা নি‌লেন। উনার জন্য দোয়া রই‌লো। আল্লাহ যেন উনা‌কে সবসময় সুস্থ রা‌খেন।
খালা‌তো ভাই খা‌লেদ। প্রথম ডোজ দেয়ার জন্য তার মোবাই‌লে মে‌সেজ আস‌ছে ৩দিন আ‌গে। কি কর‌বে সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগছি‌লো। আজ যখনই শোন‌লো আ‌মি প্রথম ডোজ নি‌বো। সেও আমার সঙ্গী হ‌লো।
আমার আম্মা গত বছর ভ্যা‌কসিন দি‌য়ে‌ছেন। প‌রি‌চিত সবাই ভ্যাক‌সিন নি‌চ্ছেন। যারা সিদ্ধান্তহীনতায় আ‌ছেন, তা‌দের বুঝা‌নোর চেষ্টা কর‌ছি।
আমরা সবাই ভ্যাক‌সিন ‌নিচ্ছি। আপনারাও দ্রুত ভ্যা‌কসিন নিন। ভ্যা‌কসিন নি‌লেও স্বাস্থ্য‌বি‌ধি মে‌নে চলুন।”

(প্রয়োজনীয় লিঙ্ক কমেন্টে)

08/12/2021

রংপুরের পীরগঞ্জে আজকে টিকা দেয়ার ১ ঘণ্টা পর ৬৫ বছরের এক লোকের মৃত্যু ঘটেছে। মৃত ব্যক্তির নাম আলেফ উদ্দিন। পেশায় দিন মজুর।

একটি ভ্যাকসিনের সেফটি ইস্যু নিশ্চিত না হয়ে কিভাবে গণপ্রয়োগ হয়, তা আমার মাথায় আসে না।

খবরের লিঙ্ক কমেন্টে।

08/12/2021

টিকা নিয়ে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে স্ট্রোক করে ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু

রংপুর, মৌলভীবাজার ও পাবনার পর এবার চাঁদপুরে করোনার গণটিকা কর্মসূচির প্রথম দিনে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। জেলার কচুয়ায় বিতারা ইউনিয়ন শাখা ছাত্রলীগের ১ নং যুগ্ন আহ্বায়ক সজীব পাটোয়ারী টিকা নেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর স্ট্রোক করে মারা গেছে। মারা যাওয়ার আগে তার বমি শুরু হয়।
জানা যায়, গতকাল সজীব পাটোয়ারী বিতারা ইউনিয়নে করোনার টিকার ভলেন্টিয়ার হিসেবে কাজ করে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে টিকা কেন্দ্রে নিয়ে আসে সে। এক পর্যায়ে নিজেও টিকা দেয়।

উল্লেখ্য করোনার টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ব্লাড ক্লটিং বা রক্ত জমাট বাধার ঘটনা ঘটে, যার দরুণ তৎক্ষণাৎ স্ট্রোক করে মৃত্যু ঘটতে পারে।

08/12/2021

গতকালকে করোনায় মারা গেছেন রাজবাড়ী পাংশা উপজেলার আওয়ামীলীগ নেতা ডা. এ এফ এম শফিউদ্দিন (পাতা)। শফিউদ্দিন (পাতা) হচ্ছেন পাংশা উপজেলায় সর্বপ্রথম টিকা গ্রহিতা। অনুষ্ঠান করে নিজে টিকা নিয়ে তিনি পুরো উপজেলার মানুষকে টিকা নিতে আগ্রহি করেছিলেন। মিডিয়াতেও সেই খবর প্রচার হয়েছিলো।
কিন্তু টিকা নেয়ার পর থেকেই বিভিন্ন অসুস্থতা যেন তার পিছু ছাড়ছিলো না। একটা সময় কোভিড পজিটিভ হয়ে হাসপাতালেও ভর্তি হলেন। অতঃপর গত বুধবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। উল্লেখ্য ডা. এ এফ এম শফিউদ্দিন (পাতা) হচ্ছেন পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বরিশালের সাবেক সিভিল সার্জন। এছাড়া বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিব) রাজবাড়ী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক।

08/12/2021

বাংলাদেশের লাইফ খুব স্ট্রেসফুল এইজন্যই বেশীরভাগ মানুষ টক্সিট হয়ে থাকেন। অযথাই অন্যের উপরে চড়াও হন তার স্ট্রেস আর তা থেকে উদ্ভুত ফ্রাস্ট্রেশনের কারণে। বাংলাদেশে আমার এক্টিভিস্ট লাইফের চাইতেও পেশাগত জীবন ছিলো বেশী স্ট্রেসফুল। আমার ইউরোপে এসে একটা বিশেষ অর্জন হচ্ছে স্ট্রেস কমে যাওয়া। এই জীবনে আলগা স্ট্রেস নাই।

আমি তাদের দোষ দেইনা। স্ট্রেসের একটা বড় কারণ বাংলাদেশ বসবাস করার জন্য ভয়ানক এক্সপেন্সিভ। এবং আমরা একটা ডিসেন্ট লাইফ কাটানোর জন্য যে উপার্জন দরকার সেটা আয় করতে পারিনা। স্ট্রেস আসে সেখান থেকেই। এই স্ট্রেস কমাতে হলে লাইফের কোয়ালিটি বাড়াতে হলে দরকার মেরিটোক্রেসি। একমাত্র মেধাই আমাদের জীবনের কোয়ালিটি বাড়াতে পারে।

বাংলাদেশ একটা জায়গাতেই উন্নতি করতে পেরেছে আর তা হচ্ছে সস্তা শ্রমের জোগান দেয়া। আর কোথাও না।

আমি কয়েকটা উদাহরণ দেই। ধরেন, আপনি ট্যাপ খুলে পানি খেতে পারেন যেকোন উন্নত দেশে। পানি এতো বিশুদ্ধ। আপনি বাংলাদেশে পারবেন না। আমি সারা দেশের কথা বাদ দিলাম এই পঞ্চাশ বছরে কী একটা নগরেও করা যেতোনা এমন ব্যবস্থা যে ট্যাপ খুলে সেইখানে পানি খাওয়া যায়? বেশীদুরে যাবোনা, ইন্ডিয়াতে পুরীতেই ট্যাপ খুলে পানি খাওয়া যায়।

আমি জানি কাজটা খুব সহজ না। খুব জটিল। কিন্তু এই কাজটা করার জন্য যা যা দরকার সবই আছে ওয়াসার কাছে, কিন্তু এইটা এচিভ করতে পারিনি। এইখানেই আসে মেরিটোক্রেসির প্রশ্ন। আমরা ওই লেভেল অফ এক্সেলেন্সে পৌছাতে পারিনি, পারবো যে সেটা বিশ্বাসও করিনা।

শুধুমাত্র বিশুদ্ধ পানি খাওয়ার জন্য আমরা যেই পরিমানে জ্বলানী খরচ করি তা অবিশ্বাস্য। এই জ্বালানির টাকাটা তো কোথাও থেকে আসে। এইটাই নানা হাত ঘুরে আমার উপরেই চেপে বসে পণ্যের বাড়তি দাম হিসেবে। জাস্ট একটা এক্সিলেন্স এচিভ করতে না পারার কারণে আমরা কীভাবে আরো বেশী খরচের গাড্ডায় পরি তার একটা উদাহরণ দিলাম।

উন্নতি আর উন্নয়ন ব্রিজ রাস্তা আর বিল্ডিং এ থাকেনা। উন্নয়ন থাকে মেধার এক্সেলেন্সে। মেধা থাকলে বাকীগুলো এমনিতেই আসে বাই প্রোডাক্ট হয়ে।

আমি তরুণদের দেখি, তাদের সব পটেনশিয়াল আছে, তারা সবাই এক্সেলেন্সে পৌছাতে পারে যার যার ক্ষেত্রে। শুধু পথ দেখানোর কেউ নাই। সম্ভাবনার এই নিদারুণ অপচয় আমাকে ব্যথিত করে। এই তরুণেরা যখন মাইগ্রেট করে বিদেশে তখন সবাই যার যার ক্ষেত্রে দারুণ সফল হয়। আর বাংলাদেশে আমরা তাদের একটা ডিসেন্ট লাইফ দিতে পারিনা। আফসোস।

08/12/2021

দুই মাস আগের লেখা, আবার পোস্ট করলাম। কারণ- এখন যেসব তরুণ মর্ডানা বা ফাইজারের (এমআরএনএ) টিকা দিচ্ছে, তাদের একটা্ অংশের বুকে ব্যাথ্যা, শ্বাসকষ্ট, বুক ধড়ফড়ের মত লক্ষণ দেখা যাচ্ছে, যা মায়োকার্ডাটিস বা এক ধরনের হৃদরোগের লক্ষণ। অর্থাৎ ভেতরে ভেতরে তাদের হৃদযন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যা ভয়ঙ্কর এক বিষয়। কথা হচ্ছে, এত কম বয়সে যদি তরুণরা হার্টে সমস্যা হয়ে হৃদরোগী হয়ে যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে আমরা একটি বড় হৃদরোগী প্রজন্ম পেতে চলেছি, যাদের গড় আয়ু নিশ্চিত স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক কম হবে।

(৫ জুন, ২০২১ তারিখের পোস্ট)

সম্প্রতি ইসরাইলি গবেষকরা দেখেছে, করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার পর ৩০ বছরের নিচে অনেক তরুণের হার্টে এক ধরনের সমস্যা হচ্ছে। যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় মায়োকার্ডাটিস বলে। এক্ষেত্রে টিকা দেয়ার পর বুকে ব্যাথ্যা, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, বুক ধড়ফড়ের মত লক্ষণ দেখা দেয়। এ সময় রক্তে ট্রপনিন আই এবং ক্রিয়েটিন কাইনেস এনজাইম বেড়ে যায়, যা সাধারণত হার্ট অ্যাটাক হওয়া রোগীর ক্ষেত্রে হয়।

অনেক সময় ভ্যাইরাল অ্যাটাকের ক্ষেত্রেও মায়োকার্ডাটিস হতে পারে, কিন্তু ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে সেটি ভয়ঙ্কর, কারণ শরীরের অটো-ইম্যুউনিটি সেটিকে আরো দীর্ঘায়িত করে এবং সহজে ইনফেকশন কমতে দেয় না। ইসরাইলী গবেষকরা ভ্যাকসিন নেয়ার ৫ মাস অবজারভেশন করে দেখেছে ৩-৬ হাজার জনে ১ জন তরুণের মায়োকার্ডাটিস হচ্ছে।
এখানে কয়েকটি প্রশ্ন আসতে পারে;

এক- ৫ মাস অবজারভেশন করে যত রোগী পাওয়া গেছে, অবজারভেশন সময় বাড়ালে রোগীর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে কি না ?
দুই- যারা ভ্যাকসিন নেয়ার কারণে অল্প বয়সে হার্টের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে তারা হার্ট অ্যাটাকের মত প্রাণঘাতি রোগে আক্রান্ত হবে কি না ?

তিন- মায়োকার্ডাটিস হওয়ার পর অধিকাংশের ক্ষেত্রে চিকিৎসার দরকার হয়। ইসরাইলী তরুণরা দ্রুত চিকিৎসা পাওয়ায় জন্য হয়ত অনেকে মারা যায় নাই। কিন্তু বাংলাদেশে এ সমস্যা হওয়ার পর কি রোগী যথাযথ চিকিৎসা পাবে ?

চার- স্বাভাবিকভাবে করোনা তরুণদের জন্য কিছুই না। অনেক তরুণ তো উপসর্গহীন থাকে। অনেকে জানেই না, তার করোনা হয়েছে। এক্ষেত্রে করোনা হলে তরুণদের মাঝে মৃত্যু খুবই খুবই নগণ্য। অথচ ভ্যাকসিন দিলে ৩ হাজার জনে একজনের যদি মায়োকার্ডাটিস তবে সেটা তো অপেক্ষাকৃত ভয়ঙ্কর বিষয়।

তথ্যসূত্র: কমেন্টে

08/12/2021

মুক্তিযুদ্ধ গবেষক শফিউদ্দিন তালুকদার (৫৪) ২য় ডোজ টিকা নেয়ার ৩ মাস পর স্ট্রোক করে মারা গেলেন। টিকা নেয়ার পর থেকেই থেকেই তিনি নানান শরীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন।

08/12/2021

অনেক প্রতিষ্ঠান তার স্টাফ বা সদস্যদের টিকা নিতে বাধ্য করছে।
অথচ টিকাকে দেশের ঔষধ প্রশাসন জরুরী ব্যবহারে অনুমোদন দিয়েছে (emergency use authorization) ।
যে ঔষধ জরুরী ব্যবহারে অনুমোদন দেয়া হয়,
সেই ঔষধ জনগণের জন্য বাধ্যতামূলক (mandatory) করা যায় না।
বৈশ্বিক আইনেই তা নিষিদ্ধ।

তাই কোন প্রতিষ্ঠানে টিকা নিতে বাধ্য করার নোটিশ/বিজ্ঞপ্তি দিলে তার প্রতিবাদ করুন।
বলুন- “জরুরী ব্যবহারে অনুমোদিত টিকা বাধ্যতামূলক করা যায় না।
এটা সম্পূর্ণ বেআইনী।
এরজন্য যদি আমি আইনের দারস্ত হই, তবে কিন্তু আপনি ফেঁসে যাবেন।”

08/12/2021

একটা আরএনএ পসিটিভ সেন্সের ভাইরাসের ভ্যাকসিন বানাতে সময় লাগে ১০-১৫ বছর। তারপরও হয় না।
কিন্তু মাত্র ৮ মাসে বানানো করোনা ভ্যাকসিনের কি পাশ্র্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে না ?
অবশ্যই থাকতে পারে। কিন্তু সেটা লুকাতে হবে কেন ??

আসলে বিশ্বে বিভিন্ন দেশে টিকা গ্রহিতা টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে কথা বলতে পারে,
অভিযোগ জানাতে পারে। এই অধিকার সে রাখে।
কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হলো, বাংলাদেশের মানুষ টিকা নেয়ার পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কোথাও জানাতে পারে না।
এমনকি ফেসবুকেও যদি স্ট্যাটাস দেয়,
তবে ভ্যাকসিন কোম্পানির দালালরা এসে গালাগালি করে যায়।

সিনোফার্মের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে চীনের একজন ভ্যাকসিন এক্সপার্ট-ই বলেছে,
এই টিকাটি বিশ্বের অন্যতম অনিরাপদ টিকা।
টিকাটির ৭৩টি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে, যার অন্যতম হলো দৃষ্টিশক্তি হারানো।
(https://www.taiwannews.com.tw/en/news/4095622)

কথা হচ্ছে, একটা মানুষ টিকা নিতে পারে।
কিন্তু তার আগে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা টিকা গ্রহিতার মৌলিক অধিকার।
পার্শ্বপ্রতিক্রয়া লুকিয়ে একটা মানুষের শরীরে টিকা পুশ করে দেয়া অবশ্যই ক্রাইমের মধ্যে পরে।

08/12/2021

বগুড়া জিলা স্কুলে সোলায়মান স্যার নামে আমাদের এক শিক্ষক ছিলেন। আমাদের অনেক বিষয়ের পাশাপশি তিনি ইংরেজিও পড়াতেন। সোলেয়মান স্যারের একটা নিক নেইম ছিলো আমরা বলতাম সোলেমান গ্রান্ডি। গ্রান্ডি শব্দটা এসেছিলো উনার অদ্ভুত ইংরেজি উচ্চারণ শিখানোর উদগ্র আকাঙ্ক্ষা থেকে। উনি আমাদের বেতের ভয় দেখিয়ে সানডে মানডেকে বলতে বাধ্য করতেন সান্ডি আর মান্ডি। বগুড়া জিলা স্কুলের বিচ্ছু ঘাড়তেরা পোলাপাইন (পিনাকীকে দেখে বুঝতে পারেন নিশ্চয়ই) উনার নামকরণ গ্রান্ডি করে দিয়ে মধুর প্রতিশোধ নিয়েছিলো।

গ্রান্ডি স্যার খুব সিনিক্যাল ছিলেন। একবার ক্লাস সেভেনে গ্রান্ডি স্যারের ইংরেজি ক্লাসে আমি নোট নিচ্ছি খাতায়। হঠাৎ আমি সংবিত ফিরে পেলাম সপাং সপাং বেতের বাড়িতে। গ্রান্ডি স্যার উনার শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে আমাকে পিটিয়ে চলছেন। উনার বেতের বাড়ি র সাথে সাথে হুহ হুহ বলে শব্দ হচ্ছে। আমি বুঝতেই পারছিলাম না ঠিক কী কারণে আমাকে তিনি মারছেন। যাই হোক একসময় গ্রান্ডি স্যার ক্লান্ত হলেন, আমিও উনার মার থেকে মুক্তি পেলাম। শরীরে কোন সাড় ছিলোনা। অসম্ভব যন্ত্রনার মাথার পেইন সেন্সেসন ক্যারি করা বন্ধ করে দেয়।

বাসায় ফিরে শরীর কাপিয়ে জ্বর এলো। মারের কারণে কতটা আর অপমানে কতটা জানিনা। যাই হোক স্যার আমার মতো গাধা পিটিয়ে মানুষ করতে না পারলেও উনার ছোট ছেলে উনার মুখ উজ্জ্বল করেছিলো। সে বগুড়ার মাঝারি গোছের গুণ্ডা হয়েছিলো।

আমার ইংরেজী শেখা শুরু হয় সোলেমান স্যারকে আনলার্ন করা থেকে। ছোটবেলায় জোর করে শেখানো কিছু অশুদ্ধ ইংরেজি উচ্চারণের বোঝা এখনো আমি বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছি।

এমন অসংখ্য গ্রান্ডিদের কাছে আমাদের গ্রুমিং হয়। যাদের অশিক্ষার বোঝা বয়ে বয়ে আমরা আজকের বাংলাদেশ গড়ে তুলি। শিশু নির্যাতক গ্রান্ডি স্যার সান্ডি আর মান্ডি শিখিয়ে শুধু আমাদেরই না দেশের সানডে মানডে এভাবেই ক্লোজ করে দিচ্ছেন যুগের পর যুগ ধরে।

08/12/2021

কেন ভ্যাকসিন পাসপোর্ট সম্ভব না

কারণ-

১) ভ্যাকসিন নিলে যদি এতটুকু নিশ্চয়তা পাওয়া যাইতো, কোন ভ্যাকসিনেটেড লোকের করোনা হবে না, কিংবা সে করোনা ছড়াবে না, অথবা সে করোনায় মৃত্যুবরণ করবে না, তবে একটা বিষয় ছিলো। কিন্তু ভ্যাকসিন নিলেও এই তিনটি বিষয়ের একটিও নিশ্চয়তা দেয়নি ভ্যাকসিন কোম্পানিগুলো। ফলে সেই ভ্যাকসিন গ্রহণ করে তার থেকে পাসপোট পেলে তার স্বাস্থ্যগত কোন গুরুত্বই থাকে না।

২) করোনার ভ্যাকসিন যদি জীবনে একবার নিতে হতো, তবে একটা সম্ভবপর বিষয় ছিলো। কিংবা বছরে যদি একবার হতো তবুও একটা বিষয় ছিলো। কিন্তু ৬ মাসে ৩ বার (ফাস্ট, সেকেন্ড ও বুস্টার ডোজ) ভ্যাকসিন দেয়া চাট্টিখানি বিষয় নয়। কোন দেশের ৮০% জনগোষ্ঠী কিংবা পৃথিবীর ৬শ’ কোটি জনসংখ্যাকে ৬ মাসে ৩ বার ভ্যাকসিন দেয়া শুধু কল্পনা করা যাবে, কিন্তু বাস্তবে মিলানো যাবে না।

৩) এরপরও আছে ভ্যাকসিন নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি। ভারত বা চীনের তৈরী ভ্যাকসিন নিলে ইউরোপ বা মিডলেইস্টে ঢুকতে সমস্যা হচ্ছে। আবার চীনে ঢুকতে হলে চীনের ভ্যাকসিন নিতে হচ্ছে। এ সমস্যার কারণে ভ্যাকসিন পাসপোর্টের সার্বজনীনতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

মূল কথা হচ্ছে এখন একটা হুজুগ উঠছে, ভ্যাকসিন পাসপোর্ট মনে হয়, খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, সেটা ছাড়া বোধ হয় চলবে না। কিন্তু এত জটিলতায় কয়েকদিন পরে সেটার গুরুত্বই নষ্ট হয়ে যাবে। পাবলিকেরও হুজুগ নষ্ট হয়ে যাবে।

ছবিতে দেখুন, ইতালির জনগণ এখন ভ্যাকসিন পাসপোর্ট আগুনে পুড়াচ্ছে। কয়েকদিন পর বাংলাদেশের মানুষও এমনটা করা শুরু করবে। তাই এত ভ্যাকসিন পাসপোর্ট ভ্যাকসিন পাসপোর্ট করে উতলা না হয়ে কয়েকটা দিন অপেক্ষা করুন। দেখবেন, ভ্যাকসিন পাসপোর্ট নিজেই গুরুত্ব হারাবে।

Address

325
Carnot-Moon, PA
1983

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BinaryTemple posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share