HinduNews24.Com - হিন্দুনিউজ২৪.কম

HinduNews24.Com - হিন্দুনিউজ২৪.কম হিন্দুধর্ম ও হিন্দুধর্মাবলম্বীদের র?

হিন্দুধর্ম ও হিন্দুধর্মাবলম্বীদের অধিকার রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ।
আদর্শ ও উদ্দেশ্যঃ ১// কর্মসংস্থান এর ব্যবস্তা করা ২// মন্দির ভিত্তিক সনাতনী সমাজ গঠন ৩// সনাতনী ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলেধরা ৪// অবিভক্ত সনাতনী সমাজ গঠন ৫// সনাতন এর হারানো গৌরব ফিরে পাওয়া ৬// সামাজিক উন্নয়নে অংশগ্রহণ করা ৭// ধর্মীয়-বিজ্ঞান ও প্রগতিশীল শিক্ষার বিস্তার ৮// সমস্ত মন্দির গুলুকে শিক্ষার প্রাণ কেন্দ্র রূপে গড়ে তুলা ৯

// সনাতনী সমাজের ক্ষত গুলিকে চিহ্নিত করে সেগুলিকে দূরকরার ব্যবস্থা করা ১০// নারী অধিকার প্রতিষ্ঠিত করা ১১// অহিংসা পরম ধর্ম, আগে চায় পেটে ভাত, সামাজিক প্রতিষ্ঠা, সাথে থাকবে নাম-কিত্তন

(বৈদিক সমাজের ঐতিহ্য কে আমারা সমাজে ফিরিয়ে আনতে চায়। কারণ আমারা মনে করি বৈদিক সমাজ ই আধুনিক তম সমাজ। বেদ পড়ুন বেদ প্রচার করুণ। বেদ ই আমাদের প্রধান ধর্ম গ্রন্থ)

“সনাতন” হিন্দুধর্ম ও হিন্দুধর্মাবলম্বীদের নামে যে পেইজটি খোলা হয়েছে তাতে সবার আংশগ্রহণ কামনা করি। “সনাতন” হল একটা ভাণ্ডার, যেখানে সকল সদস্য তাঁদের ধর্মীয় চিন্তা চেতনাকে তুলেধরবেন এবং তাতে নিজের যুক্তি এবং বুদ্ধি দিয়ে সে চিন্তাকে আরো বিকশিত করবেন সকলেকে। সুতরাং এটাই হল পারস্পরিক চিন্তা চেতনার আদান প্রদান এর স্থান।

“সনাতন” এর মূল নীতি হলঃ
১।- কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা।

(আমরা বিশ্বাস করি আগে চাই অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, বাসস্থান, চিকিৎসা) শুধুমাত্র আর্থিক নিশ্চয়তাই পূরণ করতে পারে এই প্রধান চাহিদাগুলোকে। আমরা মনেকরি কর্মক্ষম মানুষ ই “সনাতন” কে শক্তিশালী করতে পারবে।

২।- মন্দির ভিত্তিক সনাতনী সমাজ গঠনঃ

বিভিন্ন ধর্মে আমরা দেখেছি তাঁদের আচার উৎসব গুলি ধর্মস্থান কেন্দ্রিক হয়ে থাকে। বৈদিক যুগে ও সনাতন ধর্মের আচার অনুষ্ঠান গুলি মন্দির বা আশ্রম কেন্দিক ছিল। রাজসিক প্রথায় ও জমিদারী প্রথার ক্ষমতা বলে এই রীতি কে ঘর কেন্দ্রিক করা হয়েছিল যা আমাদের কাল হয়ে আমাদের একতাকে নষ্ট করেছে যুগ যুগ ধরে। যেহেতু আমরা মন্দির বিমুখি হয়ে রয়েছি সেহেতু মন্দির গুলি সুবিধাবাদীদের বা অথর্বদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে মন্দিরে সমাজ গঠনের বা ঐক্য প্রতিষ্ঠার বা শিক্ষা বিস্তারের মত কোন সামাজিক কাজ হয়না। এমন কি ঈশ্বরের বন্ধনার যে গুরু দায়িত্ত তাঁদের কাছে অর্পিত আছে তাও তাঁরা পালন করেন না।

** মন্দির ভিত্তিক বৈদিক শিক্ষা, বিজ্ঞান শিক্ষা, বিবাহ অনুষ্ঠান এর ব্যবস্তা করতে গিয়ে আমি নিজ চেষ্টায় অনেক গুলি মন্দিরে গিয়েছি এবং অবাক হয়ে লক্ষ করেছি “মন্দিরের লোকরা বা কমিটি কোন ভাবেই সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করতে চায় না” এখন প্রশ্ন হলো মন্দির যদি সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ না করে তাহলে আমরা যারা সমাজে বাস করি তাঁরা কেন মন্দিরে যাব? শুধু মন্দিরেই কি ঈশ্বর থাকেন? আর বর্তমানে মন্দির গুলির যে অবস্থা তাতে আমার মনে হয় ঈশ্বরের ইচ্ছে থাকলেও তিনি বিরাজ করতে পারবেন না মন্দির গিলিতে কারন এত স্বার্থান্বেষীর কবলে তিনি নিজেগে আবদ্ধ করতে চায়বেন না। (আমি মন্দির কমেটির কাছে প্রস্তাব রেখেছিলাম যে মন্দিরের আয় বারিয়ে মন্দির কে আরো উন্নত করতে চায় আমরা। তাঁদের কাছ থেকে আমি উত্তর পেলাম “আমরা যথেষ্ট ধনবান আমাদের আর চায় না”)

** আমারা যদি মন্দির কেন্দ্রিক হতে পারি তবে আমাদের মধ্যে ঐক্য গরেতুলা টা সহজ হবে। আমরা চায় বিয়ে, মুখেভাত, জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী, পুনরমিলনি, শিক্ষা(বৈদিক শিক্ষা, বিজ্জান শিক্ষা, সাংস্কৃতিক শিক্ষা ) , সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ সকল অনুষ্ঠান গুলি আমরা মন্দিরেই করব। এতে যেমন মন্দিরের আয় যেমন বাড়বে তেমনি সামাদের উপার্জিত অর্থ গুলি আমাদের মধ্যেই বন্টিত হবে। মন্দির হবে শিক্ষার প্রাণ কেন্দ্র। মন্দির হবে বিদ্যাদেবীর আলয়।

** সুতরাং আমাদের মন্দিরের কমিটিকে চাপ প্রদান করতে হবে সামাজিক ভাবে। ঘরে ঘরে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। আর এবাবেই আমারা আমাদের লক্ষে পৌছাতে পারব।

৩।- বিধবা প্রথা তুলে দেয়াঃ-
** আমরা মনেকরি এর কোন প্রয়োজনীয়তা নেয় সমাজে (স্বামী মারা গেলে স্বামী
হারা হতেপারে কিন্তু তথা কথিত সাদা কাপড় আর নিরামিষাশী নয়) সমস্ত
শুভ কাজে তাঁদের অংশগ্রহন করার অধিকার থাকবে।

৪।- মেয়েদের পিতার ও স্বামীর সম্পদের অধিকার প্রদান।
** কত ভাগ (কত %) আধিকার দেয়া হবে তা আইনজ্ঞ দারা নির্ধারিত হবে।
** কোন কূলত্যাগি বা কুলভ্রষ্ট (ছেলে বা মেয়ে) এই অধিকার পাবেন না (যেহেতু তিনি জন্মকেই অস্বীকার
করেছেন সেহেতু তিনি সনাতন এর বহির্ভূত হিসাবেই গণ্য হবেন) ।
** যৌতুক কে না বলুন
** যোগ্যতা না থাকলে চিরকুমার থাকুন কিন্তু যৌতুকের জন্যে কাউকে চাপ
প্রদান করবেন না। প্রয়োজনে “সনাতন” ভুক্তভোগিদের পাশে থাকবে।

৫।- বিবাহের নামে ৭ টি অনুষ্ঠান ঃ- (আশীর্বাদ, বস্ত্রালংকার, বিয়ে, বাসিবিয়ে, বৌ-ভাত, জামাই-ভাত, বেয়ায়-ভাত)
** বিয়ে বৈদিক মতে মন্দিরে হতে হবে বা যেখানে বিগ্রহ প্রতিষ্ঠিত রয়েছে বা যেখানে প্রতিদিন নারায়ণ পূজা হয় সেখানে।

** সনাতন রীতিতে বিয়েতে ৭ টি অনুষ্ঠান কে আমরা শ্রদ্ধার সাথে গ্রহণ করি কিন্তু ঐ ৭ টি অনুষ্ঠানে (আশীর্বাদ, বস্ত্রালংকার, বিয়ে, বাসিবিয়ে, বৌ-ভাত, জামাই-ভাত, বেয়ায়-ভাত) অনেক লোক খাওয়ানোর রীতি করে কন্যা পক্ষকে অন্যায় চাপ প্রদান করা কে আমরা সমর্থন করিনা, উভই পক্ষ মিলে একটি অনুষ্ঠান (লোক খাওয়ানোর রীতি) করে বিবাহ সম্পূর্ণ করাকেই আমরা সমর্থন করি।

** আমারা চাই বিয়ের মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান টা মন্দিরেই হতে হবে লগ্ন যেদিন পরবে সে দিন। এর পর সুবিধা মত সময়ে কনে এবং বর পক্ষ মেলে একটি খাওয়ার অনুষ্ঠান করলে ক্লাব গুলি আমাদের থেকে বারতি অর্থ আদায় করতে পারত না। ১০,০০০ টাকার ক্লাব ১,০০,০০০ টকা নেয় হিন্দু দের বিয়ের লগ্ন পড়লে ক্লাব মালিকরা (যেহেতু একই দিনে অনেক গুলি বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়)। আমরা মনে করি বর্তমান ব্যস্ত নাগরিক জীবনে কারো পক্ষে ৬ টি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয় না সময়ের অভাবের কারণে বা ব্যস্ততার কারণে। লগ্নের দিন খাদ্যদ্রব্যের ও দাম অন্যদিন অপেক্ষা বেশি থাকে, যেমনঃ মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি। এক কথায় আমরা বর্তমান রিতিকে বলব “ সময় ও অর্থের অপচয়”।

** মন্দির ভিত্তিক বিয়ে না হলে তা যাতে সামাজিক মর্যাদা না পায় তার ব্যবস্তা করতে চায় আমরা।
** সরকারী ভাবে বিবাহকে নথিভুক্ত করতে হবে যা শুধু মাত্র সরকারী সনদের জন্যে কোন অবস্থাতেই ডিভোর্সের জন্যে নয়। আর সরকারীভাবে বিবাহকে নথি ভুক্ত করলেই সনাতনী সমাজে স্বামী- স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ শুরু হয়ে যাবে এই ধারণা সঠিক নয় এটা হাস্যকর একটা চিন্তা। আমরা বৈদিক মতে ঈশ্বরকে ও অগ্নি কে সাক্ষী রেখে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে গ্রহণ করি এবং আমাদের বন্ধন এত দুর্বল নয় যে তা নথিভুক্ত করলেই ছিন্ন হবে।

৬।- সমস্ত বৃদ্ধাশ্রম সমাজ থেকে তুলে দেয়াঃ-
(কারণ আমরা চাই পিতা মাতা সন্তানের কাছেই থাকবে। যদি কেও তার পিতা-মাতা কে না-দেখেন, তবে তাঁরা {পিতা-মাতা} আদলতের মাধ্যমে ভরণপোষণের জন্যে যৌক্তিক
অর্থ সন্তান হতে আদাই করে নিতে পারবেন। প্রয়োজনে “সনাতন” এই অধিকার আদায়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।)

৭।- সব সম্প্রদায়ের সাথে একটি সোপান তৈরি করা:-
যেমনঃ রামকৃষ্ণ মিশন এর সাথে ইস্কন, ইস্কন এর সাথে জন্মাষ্টমী, জন্মাষ্টমী এর সাথে কালীমন্দির এভাবে সবার সাথে সবার একটা সুষ্ঠু সমন্বয় যা আমাদেরকে আরো সুষ্ঠু ও শক্তিশালী করেতুলবে। সব সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন, একই উদ্দেশ্য আমাদের ও, আর তা হচ্ছে ঈশ্বরের আরাধনা (হতেপারে তা বিভিন্ন নামে, বিভিন্ন রূপে)। সূতরাং দূরত্ব কেন? চাই সমন্বয়।

৮।- সমাজ থেকে কুপ্রথা দুর করা:-
(সামাজিক আলোচনা দ্বারা কুপ্রথা গুলোকে আমরা চিহ্নিত করব, কারণ শুধু মাত্র একটা বা দুটা উদাহরণ দিয়ে কুপ্রথা কে চিহ্নিত করা যাবেনা )

৯।- আমাদের কৃষ্টি ও কালচার সম্পর্কে সবাইকে জানানো:-
(প্রাচীন সনাতনী ঐতিহ্য কে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা)

১০।- পূজার সময় মাত্রাতিরিক্ত সাউন্ড সিস্টেম এর ব্যাবহার (ডি, জে) কে আমরা সমর্থন করিনা। আমরা মনেকরি এটা সামাজিক অবক্ষয়।
** আনন্দ সবাই উপভোগ করতেচায়, আর তা একটি নিদিষ্ট সময়ের মধেই সুশৃঙ্খল ভাবেই করা সম্ভব।
** নিজ ধর্ম পালনের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে অন্য ধর্মালম্বিদের ধর্ম পালনে কোন প্রকারে বিঘ্ন না ঘটে। আমরা সকল ধর্মের প্রতি সমান শ্রদ্ধা পোষণ করি। সনাতন ধর্ম মতে সব পথ ই “সনাতন” হতেই তৈরি। সুতরাং সবাই যখন সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করেন তখন সবার কাজে সহযোগিতা করা আমাদের কর্তব্য।

১১।- মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সুতরাং মাদককে না বলুন। সনাতনী
সমাজে মাদকের কোন স্থান নেয়।
১২।- বাংলাদেশ সরকারের সমস্ত আইনএর প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। আমরা মনেপ্রাণে
বিশ্বাস করি সরকার আমাদের অধিকারের প্রতি ও শ্রদ্ধাশীল। কেউ যদি সরকার বিরোধী কোন কাজ করেন বা পরোক্ষভাবে যুক্ত থাকেন, সেটা তিনি নিজ দায়িত্বে করবেন এর সাথে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেয়। আইন অমান্যকারিদের আমরা ঘৃণা করি। এই দেশ আমাদের সবার, তাই দেশের প্রতি আমাদের সকলেরই দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে।
** কোন প্রকার রাজনৈতিক কাজে কেউ “সনাতন” কে ব্যবহার করবেন না। আমরা রাজনীতি মুক্ত একটি সংগঠন গড়েতুলতে চায়। এ জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করি।

আমরা এখানে একতার কথা বলতে এসেছি, একশাথে পথ চলব বলে শপথ নিয়েছি। আশা করি একের বোঝা কেও পছন্দ করবেন না ...।। আমরা দশের মিলিত শক্তিকেই বেছেনিয়েছি। জয় হোক সনাতন এর।

** সবার উপর মানুষ সত্যি তাহার উপর নাই।
** জীব প্রেম করে যে জন সে জন সেবিছে ঈশ্বর।
** যত মত ততো পথ।
** মেরেছিস কলশির কানা তাই বলে কি প্রেম দিবনা।

“এই উক্তি গুলু মিথ্যা হতে পারেনা” এবং এগুলোই “সনাতন” এর মুল নিতি।।
** নেট এ বাংলা লিখা খুব কষ্টসাধ্য ব্যাপার তাই ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন। দয়াকরে সবার মতামত প্রদান করুন।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরেহরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
09/01/2024

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে

08/07/2024

নাশকতা-হুমকির মুখে পড়লে সেনাবাহিনীর যেসব নম্বরে কল দেবেন
ঢাকা: দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন।
এ বিষয়ে বুধবার (৭ আগস্ট) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বার্তায় বলা হয়েছে, যে কোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি এবং প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে নিকটস্থ সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
এক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন।
সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত নম্বরসমূহে যোগাযোগ করুন:
বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল
০১৭৬৯০৭২৫৫৬
০১৭৬৯০৭২৪৫৬
২। পটুয়াখালী
০১৭৬৯০৭৩১২০
০১৭৬৯০৭৩১২২
৩। ঝালকাঠি
০১৭৬৯০৭২১০৮
০১৭৬৯০৭২১২২
৪। পিরোজপুর
০১৭৬৯০৭৮২৯৮
০১৭৬৯০৭৮৩০৮
চট্টগ্রাম বিভাগ
১। নোয়াখালী
০১৬৪৪-৪৬৬০৫১
০১৭২৫-০৩৮৬৭৭
২। চাঁদপুর
০১৮১৫-৪৪০৫৪৩
০১৫৬৮-৭৩৪৯৭৬
৩। ফেনী
০১৭৬৯-৩৩৫৪৬১
০১৭৬৯-৩৩৫৪৩৪
৪। লক্ষীপুর
০১৭২১-৮২১০৯৬
০১৭০৮৭৬২১১০
৫। কুমিল্লা
০১৩৩৪-৬১৬১৫৯
০১৩৩৪-৬১৬১৬০
৬। ব্রাক্ষণবাড়িয়া
০১৭৬৯-৩২২৪৯১
০১৭৬৯-৩৩২৬০৯
৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা
০১৭৬৯১০৭২৩১
০১৭৬৯১০৭২৩২
৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ছাড়া)
০১৭৬৯২৪২০১২
০১৭৬৯২৪২০১৪
ঢাকা বিভাগ
১। মাদারীপুর
০১৭৬৯০৭২১০২
০১৭৬৯০৭২১০৩
২। কিশোরগঞ্জ
০১৭৬৯১৯২৩৮২
০১৭৬৯২০২৩৬৬
৩। টাঙ্গাইল
০১৭৬৯২১২৬৫১
০১৭৬৯২১০৮৭০
৪। গোপালগঞ্জ
০১৭৬৯-৫৫২৪৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৪৮
৫। রাজবাড়ী
০১৭৬৯-৫৫২৫১৪
০১৭৬৯-৫৫২৫২৮
৬। গাজীপুর
০১৭৮৫৩৪৯৮৪২
০১৭৬৯০৯২১০৬
৭। মুন্সিগঞ্জ
০১৭৬৯০৮২৭৯৮
০১৭৬৯০৮২৭৮৪
৮। মানিকগঞ্জ
০১৭৬৯০৯২৫৪০
০১৭৬৯০৯২৫৪২
৯। নারায়ণগঞ্জ
০১৭৩২০৫১৮৫৮
১০। নরসিংদী
০১৭৬৯০৮২৭৬৬
০১৭৬৯০৮২৭৭৮
১১। শরীয়তপুর
০১৭৬৯০৯৭৬৬০
০১৭৬৯০৯৭৬৫৫
১২। ফরিদপুর
০১৭৬৯০৯২১০২
০১৭৪২৯৬৬১৬২
ঢাকা মহানগর
১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড এবং কাঁটাবন
০১৭৬৯০৫১৮৩৮
০১৭৬৯০৫১৮৩৯
২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী
০১৭৬৯০১৩১০২
০১৭৬৯০৫৩১৫৪
৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
০১৭৬৯০২৪২১০
০১৭৬৯০২৪২১১
৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা
০১৭৬৯০৯২৪২৮
০১৭৬৯০৯৫৪১৯
ময়মনসিংহ বিভাগ
১। শেরপুর
০১৭৬৯২০২৫১৬
০১৭৬৯২০২৫২৪
২। নেত্রকোণা
০১৭৬৯২০২৪৭৮
০১৭৬৯২০২৪৪৮
৩। জামালপুর
০১৭৬৯১৯২৫৪৫
০১৭৬৯১৯২৫৫০
৪। ময়মনসিংহ
০১৭৬৯২০৮১৫১
০১৭৬৯২০৮১৬৫
খুলনা বিভাগ
১। বাগেরহাট
০১৭৬৯০৭২৫১৪
০১৭৬৯০৭২৫৩৬
২। কুষ্টিয়া
০১৭৬৯-৫৫২৩৬২
০১৭৬৯-৫৫২৩৬৬
৩। চুয়াডাঙ্গা
০১৭৬৯-৫৫২৩৮০
০১৭৬৯-৫৫২৩৮২
৪। মেহেরপুর
০১৭৬৯-৫৫২৩৯৮
০২৪৭৯৯২১১৫৩
৫। নড়াইল
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৬
০১৭৬৯-৫৫২৪৫৭
৬। মাগুরা
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৫
০১৭৬৯-৫৫৪৫০৬
৭। ঝিনাইদহ
০১৭৬৯-৫৫২১৫৮
০১৭৬৯-৫৫২১৭২
৮। যশোর
০১৭৬৯-৫৫২৬১০
০১৭৬৯-০০৯২৪৫
৯। খুলনা
০১৭৬৯-৫৫২৬১৬
০১৭৬৯-৫৫২৬১৮
১০। সাতক্ষীরা
০১৭৬৯-৫৫২৫৩৬
০১৭৬৯-৫৫২৫৪৮
রাজশাহী বিভাগ
১। রাজশাহী
০১৭৬৯১১২৩৮৬
০১৭৬৯১১২৩৮৮
২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ
০১৭৬৯১১২০৭০
০১৭৬৯১১২৩৭২
৩। পাবনা
০১৭৬৯১২২৪৭৮
০১৭৬৯১১২৪৮০
৪। সিরাজগঞ্জ
০১৭৬৯১২২৪৬২
০১৭৬৯১২২২৬৪
৫। নাটোর
০১৭৬৯১১২৪৪৬
০১৭৬৯১১২৪৪৮
৬। নওগাঁ
০১৭৬৯১২২১১৫
০১৭৬৯১২২১০৮
৭। জয়পুরহাট
০১৭৬৯১১২৬৩৪
৮। বগুড়া
০১৭৬৯১১২৫৯৪
০১৭৬৯১১২১৭০
রংপুর বিভাগ
১। রংপুর
০১৭৬৯৬৬২৫৫৪
০১৭৬৯৬৬২৫১৬
২। দিনাজপুর
০২৫৮৯৯২১৪০০
০২৫৮৯৬৮২৪১৪
৩। নীলফামারী
০১৭৬৯৬৮২৫০২
০১৭৬৯৬৮২৫১২
৪। লালমনিরহাট
০১৭৬৯৬৮২৩৬৬
০১৭৬৯৬৮২৩৬২
৫। কুড়িগ্রাম
০১৭৬৯৬৬২৫৩৪
০১৭৬৯৬৬২৫৩৬
৬। ঠাকুরগাঁও
০১৭৬৯৬৬৬০৬২
০১৭৬৯৬৭২৬১৬
৭। পঞ্চগড়
০১৯৭৩০০০৬৬২
০১৭৬৯৬৬২৬৬১
৮। গাইবান্ধা
০১৬১০৬৫২৫২৫
০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬
সিলেট বিভাগ
১। সিলেট
০১৭৬৯১৭৭২৬৮
০১৯৮৭৮৩৩৩০১
২। হবিগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৫৯৬
০১৭৬৯১৭২৬১৬
৩। সুনামগঞ্জ
০১৭৬৯১৭২৪২০
০১৭৬৯১৭২৪৩০
৪। মৌলভীবাজার
০১৭৬৯১৭৫৬৮০
০১৭৬৯১৭২৪০০

শনি গ্রহ=====নবগ্রহের মধ্যে আমাদের সবচেয়ে সুপরিচিত ও গ্রহটি হল শনি ওরফে শনৈশ্চর। ‘শনির দৃষ্টি’বা ‘শনির দশা’ কথাটা রাজ্য...
07/27/2024

শনি গ্রহ
=====
নবগ্রহের মধ্যে আমাদের সবচেয়ে সুপরিচিত ও গ্রহটি হল শনি ওরফে শনৈশ্চর। ‘শনির দৃষ্টি’বা ‘শনির দশা’ কথাটা রাজ্যের যত অশুভ ও অমঙ্গলের সমার্থক শব্দ; এমনই শনির কুখ্যাতি! যাঁর দৃষ্টিতে গণেশের মতো জাঁদরেল দেবতার মুন্ডু উড়ে যেতে পারে, তাঁর কাছে মানুষ তো কোন ছার! আর তাই দেবতাটিকে তুষ্ট করতে ভারতের পথে-ঘাটে-ফুটপাথে কিংবা প্রতিষ্ঠিত মন্দিরে মন্দিরে প্রতি শনিবার বসে বারোয়ারি শনিপুজোর আসর; গ্রহবিপ্রেরা এই ‘মারণ’ দৃষ্টির কোপ থেকে বাঁচতে রয়েছে হরেক রকমের গ্রহশান্তির বিধান।
শনি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা যতই ভয়ভীতিমিশ্রিত হোক না কেন, মৎস্য পুরাণ কিন্তু শনিকে লোকহিতকর গ্রহের তালিকাতেই ফেলেছে। মৎস্য ও সৌর পুরাণের মতে, শনি বিবস্বান (সূর্য) ও ছায়ার পুত্র। আবার অগ্নি পুরাণের মতে, বিবস্বানের পত্নীর সংজ্ঞার গর্ভে শনির জন্ম। এদিকে মার্কণ্ডেয়, বায়ু, ব্রহ্মাণ্ড, বিষ্ণু ও কূর্ম পুরাণ মতে, শনি বা শনৈশ্চর অষ্টরুদ্রের প্রথম রুদ্রের পুত্র। তাঁর মায়ের নাম সুবর্চলা।
স্কন্দ পুরাণের আবন্ত্য খণ্ডে আছে, শনি জন্মগ্রহণ করেই ত্রিলোক আক্রমণ করে বসলেন এবং রোহিণীর পথ ভেদ করলেন। সারা ব্রহ্মাণ্ড শঙ্কিত হয়ে উঠল। ইন্দ্র প্রতিকার চাইতে ছুটলেন ব্রহ্মার কাছে। ব্রহ্মা সূর্যের কাছে গিয়ে শনিকে সংযত করতে বললেন। কিন্তু ততক্ষণে শনির দৃষ্টিপাতে সূর্যেরই পা-দুটি পুড়ে গিয়েছে। তিনি কিছুই করতে পারলেন না। তিনি ব্রহ্মাকেই উলটে শনিকে সংযত করার অনুরোধ করলেন। ব্রহ্মা গেলেন বিষ্ণুর কাছে। বিষ্ণুও নিজে কিছু করতে পারবেন না ভেবে ব্রহ্মাকে নিয়ে চললেন শিবের কাছে। শিব শনিকে ডেকে পাঠালেন। শনি বাধ্য ছেলের মতো মাথাটি নিচু করে এলেন শিবের কাছে। শিব শনিকে অত্যাচার করতে বারণ করলেন ও তাঁর জন্য খাদ্য, পানীয় ও বাসস্থানের নির্দেশ করতে বললেন। তারপর শিবই ঠিক করে দিলেন—শনি মেষ ইত্যাদি রাশিতে তিরিশ মাস (আড়াই বছর) করে থেকে মানুষের পিছনে লাগবেন এবং এই করেই তাঁর হাড় জুড়াবে। অষ্টম, চতুর্থ, দ্বিতীয়, দ্বাদশ ও জন্মরাশিতে অবস্থান হলে তিনি সর্বদাই বিরুদ্ধ ভাবাপন্ন হবেন। কিন্তু তৃতীয়, ষষ্ঠ বা একাদশ স্থানে এলে তিনি মানুষের ভাল করবেন এবং তখন মানুষও তাঁকে পূজা করবে। পঞ্চম বা নবম স্থানে এলে তিনি উদাসীন থাকবেন। এও ঠিক হল, অন্যান্য গ্রহদের তুলনায় তিনি বেশি পূজা ও শ্রেষ্ঠতম স্থান পাবেন। পৃথিবীতে স্থির গতির জন্য তাঁর নাম হবে 'স্থাবর'। আর রাশিতে ধীর গতির জন্য তাঁর নাম হবে 'মন্দ'। তাঁর গায়ের রং হবে হাতি বা মহাদেবের গলার রঙের মতো। তাঁর চোখ থাকবে নিচের দিকে। সন্তুষ্ট হলে তিনি লোককে দেবেন রাজ্য, অসন্তুষ্ট হলে লোকের প্রাণ নেবেন। শনির দৃষ্টি যার দিকেই পড়বে, তিনি দেবতাই হোন বা দৈত্য, মানব, উপদেবতাই হোন, পুড়ে মরতে হবেই হবে। এই কথা বলে শিব শনিকে মহাকালবনে বাস করতে বললেন।
কৃত্তিবাসী রামায়ণে রাজা দশরথের সঙ্গে শনির সাক্ষাৎকারের একটি বর্ণনা আছে। কৃত্তিবাস এই কাহিনিটি আহরণ করেছেন স্কন্দ পুরাণের নাগর ও প্রভাস খণ্ড থেকে—তবে একটু অন্যভাবে। উক্ত পুরাণের মতে, অযোধ্যার জ্যোতিষীগণ দশরথকে সাবধান করে বলেছিলেন, শনিগ্রহ শীঘ্রই রোহিণী ভেদ করবেন। আর তার ফলে বারো বছর ধরে রাজ্যে ভীষণ অনাবৃষ্টি হবে। এই কথা শুনে ইন্দ্রের দেওয়া দিব্য রথে চড়ে দশরথ তৎক্ষণাৎ শনির পিছন ছুটলেন। সূর্য ও চন্দ্রের পথ অতিক্রম করে একেবারে নক্ষত্রমণ্ডলে গিয়ে শনির সামনে উপস্থিত হয়ে রাজা বললেন, “তুমি রোহিণীর পথ পরিত্যাগ কর। না করলে, আমি তোমাকে বধ করব।” শনি দশরথের এই রকম সাহস দেখে অবাক হয়ে গেলেন। তিনি রাজার পরিচয় জানতে চাইলে দশরথ আত্মপরিচয় দিলেন। শুনে শনি বললেন, “আমি তোমার সাহস দেখে অত্যন্ত প্রীত হয়েছি। আমি যার দিকে তাকাই, সেই ভষ্ম হয়ে যায়। তবু তুমি প্রজাহিতের জন্য নিজের প্রাণ তুচ্ছ করে আমার কাছে এসেছো, এতে আমি আরও বেশি খুশি হয়েছি। যাও, আমি কথা দিলাম, রোহিণীর পথ আমি আর কোনোদিনও ভেদ করব না।” কৃত্তিবাসী রামায়ণে আছে, অনাবৃষ্টি শুরু হওয়ার পর দশরথ শনির কাছে গিয়েছিলেন।
কালিকা পুরাণে শনির ধ্যানমন্ত্রে আছে—
ইন্দ্রনীলনিভঃ শূলী বরদো গৃধ্রবাহনঃ।
পাশবাণাসনধরো ধ্যাতব্যোঽর্কসুতঃ।।
অর্থাৎ, “নীলকান্তমণির মতো গাত্রবর্ণবিশিষ্ট; শূল, বরমুদ্রা, পাশ ও ধনুর্বাণধারী; শকুনিবাহন সূর্যপুত্র শনিকে ধ্যান করি।” মহানির্বাণ তন্ত্রে আরও এক ধাপ উঠে বলা হয়েছে, শনি হলেন কানা ও খোঁড়া। আমাদের শনিদেবের গায়ের রং নীলকান্তমণির মতো (শ্রদ্ধেয় হংসনারায়ণ ভট্টাচার্যের মতে এই রং বিষ্ণুর থেকে ধার করা)। শনি গ্রহের রং কিন্তু হালকা হলুদ। এর কারণ শনির বায়ুমণ্ডলের উচ্চবর্তী স্তরে অবস্থিত অ্যামোনিয়া ক্রিস্টাল।
শনি সৌরজগতের ৬ষ্ঠ গ্রহ। বৃহস্পতির পর এটি সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। সূর্যের দিক থেকে এর অবস্থান ষষ্ঠ। হিন্দু পৌরাণিক দেবতা 'শনি'র নামানুসারে এই গ্রহের নামকরণ করা হয়েছে। এর ইংরেজি নাম স্যাটার্ন। রোমান দেবতা Saturn (এর নামানুসারে ইংরেজি নামটি গ্রহণ করা হয়েছে।
নীলা (Blue Sapphire)
=================
নীল আভাযুক্ত কোরান্ডাম গ্রুপের রত্ন বিশেষ। এটির আরবি, ফার্সি, ও উর্দুতে ইয়াকুত বলে। বাঙলা ও সংস্কৃতে এই রত্নটিকে নীলকান্তমণি বলে। এটিকে চলতি বাঙলায় নীলা বলা হয়। তেলেগুতে বলে- কুরুন্দীম।
এটি একটি স্বাদহীন, শীতল রত্ন। নীলা কয়েক প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন— অপরাজিতা নীলা, ইন্দ্রনীলা, গঙ্গাজলনীলা, পীতাম্বরনীলা, রক্তমুখীনীলা, স্টারনীলা ইত্যাদি। ভারতের কাশ্মীর অঞ্চলের দুর্গম জানস্ক পর্বতের পাদদেশ, আইসল্যাণ্ডের চান্তাবুল, অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাকি, যুক্তরাষ্ট্রের মনটানা, সিংহলের রত্নশুরা ও জার্মানীতে নীলা পাওয়া যায়। নীলার বিভিন্ন নামও রয়েছে । যেমন - নীলোত্পল, মহানীল, সুনীল, নীলম, নীলরত্নক, সৌররত্ন, নীলাঙ্ক্ষা ইত্যাদি।
নীলার রাসায়নিক মূল উপাদান --------
এ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (Al2O3)
কাঠিন্য ৯
আপেক্ষিক গুরুত্ব ৩.৯৯-৪.০০
প্রতিসরাঙ্ক ১.৭৬৬-১.৭৭৪
বিচ্ছুরণ ০.০১৮
জ্যোতিষশাস্ত্রে এর ব্যবহার ব্যাপক। মকর ও কুম্ভরাশির জাতক/ জাতিকাদের জন্য এই রত্নকে নির্বাচন করা হয়। শনি গ্রহের অশুভ প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এই পাথর ব্যবহারের বিধান আছে। অধিক ধনশালী, সাহসবৃদ্ধি ও শক্তিশালী হওয়ার জন্যও এই রত্ন ধারণের বিধান আছে। জোতিষ শাস্ত্র মতে রাশিচক্রের মকর ও কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকার রত্ন পাথর । শনি গ্রহ দুইটি রাশির শাসক গ্রহ- মকর ও কুম্ভ। যাদের জন্ম লগ্নে বা তিথিতে শনির অশুভ প্রভাব বিদ্যমান এবং হাত এ শনির ক্ষেত্র কাটাকাটি, নিচু, ত্রিশুল, ক্রশ, তিল, বিন্দু প্রভৃতি চিহ্ন রহিত থাকলে নীলা রত্ন ব্যবহার করা উচিত। এটি যাদের উপযোগী তারা ব্যবহার করলে ধৈর্য্যশীল ও কর্মদ্যোমী হয়। মনের জোর বৃদ্ধি পায়। সবচেয়ে বড় কথা কোন অভিজ্ঞ জ্যোতিষীর দ্বারা বিচার বিশ্লেষন করে তবে নীলা রত্ন ব্যবহার করা উচিত।
শনি গ্রহদেবতা হিসেবে সবিশেষ পরিচিত। জ্যোতিষশাস্ত্রে জন্মছকে এর অবস্থান বিশেষভাবে বিবেচনা করা হয়। শনি দ্বাদশে, জন্মরাশিতে ও দ্বিতীয়ে অবস্থানকালে সাড়ে সাত বছর মানুষকে প্রচণ্ড কষ্ট দেয়। শনিদেবকে নিয়ে বিভিন্ন পুরাণে বিভিন্ন ঘটনার উল্লেখ আছে।
স্কন্দ পুরাণ বলে শিপ্রা ও ক্ষাতা নদীর সংযোগস্থলে জন্মগ্রহণ করেই শনি ত্রিলোক আক্রমণ করেন। আতঙ্কিত ইন্দ্র ছুটলেন ব্রহ্মার কাছে। নিরুপায় ব্রহ্মা সূর্যের কাছে। এর আগেই শনি দ্বারা আক্রান্ত সূর্য ব্রহ্মাকেই শনিকে সংযত করার অনুরোধ করলেন। ব্রহ্মা গেলেন বিষ্ণুর কাছে। বিষ্ণু গেলেন শিবের কাছে। শিব শনিকে ডেকে অত্যাচার করতে বারণ করলেন। তখন শনি শিবকে তাঁর জন্য খাদ্য, পানীয় ও বাসস্থানের উপায় করতে বললেন। শিব শনিকে মেষ থেকে মীন রাশিচক্রে ভ্রমণ করার ব্যবস্থা করে দিলেন। নিয়ম মত জন্মরাশি, দ্বিতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও দ্বাদশে শনি সর্বদাই ক্রুদ্ধ হবেন। কিন্তু তৃতীয়, ষষ্ঠ বা একাদশ স্থানে এলে তিনি উদার। পঞ্চম বা নবম স্থানে এলে তিনি উদাসীন। এই শনির আরেক নাম শনৈশ্চর। সন্তুষ্ট হলে তিনি লোককে দেবেন রাজ্য, অসন্তুষ্ট হলে নেবেন লোকের প্রাণ।
'শনি' নবগ্রহের একটি অন্যতম গ্রহ, শনি গ্রহকে গ্রহরাজ-ও বলা হয়ে থাকে। শনিদেব হিন্দুধর্ম মতে একজন দেবতা। শনি উগ্র দেবতা বলে কুখ্যাত। জ্যোতিষীদের মতে শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফল নিয়ে আসে। সৌরজগতের শনি গ্রহ ও সপ্তাহের শনিবার দিনটি শনিদেবেরর নামে নামকরণ করা হয়। শনিদেব কে শনিশ্চর বা শনৈশ্চর নামেও ডাকা হয়। শনি সনাতন হিন্দু ধর্মের একজন দেবতা যিনি সূর্যদেব ও তাঁর পত্নী ছায়াদেবীর পুত্র, এজন্য তাঁকে ছায়াপুত্র-ও বলা হয়। শনিদেব, মৃত্যু ও ন্যায় বিচারের দেবতা যমদেব বা ধর্মরাজের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে এবং বাংলাদেশের হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চলে শনিদেবের ছোটবড় মন্দির দেখা যায়, এবং সেখানে সপ্তাহান্তে শনিবার বড় ঠাকুরের সাপ্তাহিক পুজার্চনা হয়ে থাকে। এছাড়াও সারা ভারতে বেশকিছু বড় বড় শনি মন্দির ও তীর্থস্থান উল্লেখযোগ্য, যেমন তিরুনাল্লার শ্রী শনিশ্চর কোইল ,দেওনার-এর শনি দেবালয়ম, মহারাষ্ট্রের শনি-সিঙ্গাপুর মন্দির, তিতওয়ালার শনি মন্দির, মাদুরাই এর নিকটে কুচানুর-এর শনি মন্দির। শনিদেব সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা যতই ভয়ভীতিমিশ্রিত হোক না কেন, মৎস্য পুরাণ কিন্তু শনিদেবকে লোকহিতকর গ্রহের তালিকাতেই ফেলেছে। প্রতি শনিবার সন্ধ্যায় শনিদেবের পূজার্চনা করার বিধান আছে। সাধারনত শনিদেবের মন্দিরে অথবা গৃহের বাইরে খোলা জায়গায় শনিদেবের পূজা হয়। নীল বা কৃষ্ণগ বর্ণের ঘট, পুষ্প, বস্ত্র, লৌহ, মাষ কলাই , কালো তিল, দুগ্ধ, গঙ্গাজল, সরষের তেল প্রভৃতি বস্তু শনিদেবের ব্রতের জন্য আবশ্যিক। নির্জলা উপবাস বা একাহারে থেকে এই ব্রত পালন করতে হয়।
কোন ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা করবেন
নমস্কার

Hare krishna
04/25/2023

Hare krishna

যিনি ডাক্তার তিনি প্লেন চালাতে পারেন না,পাইলট প্লেন চালাতে পারেন কিন্তু ডাক্তারি করতে পারেন না। সাধারন ভাবে এই জড়জগতে এ...
01/30/2023

যিনি ডাক্তার তিনি প্লেন চালাতে পারেন না,
পাইলট প্লেন চালাতে পারেন কিন্তু ডাক্তারি করতে পারেন না। সাধারন ভাবে এই জড়জগতে একেক জনের একেক কর্ম।
বর্নাশ্রম ধর্মের চারি বর্ন ও চারি আশ্রমের সদস্যরা যার যার কর্তব্য পালন তার জন্য স্বধর্ম।
বর্তমানে সারা পৃথিবীর মানুষ সনাতনধর্মের বর্নাশ্রম ধর্ম এখনও সবাই পালন করছে। সে যে বর্নেরই হোক যেমন,
ব্রহ্মচর্য= শিক্ষানবীশ ছাত্রছাত্রীগনের অধ্যায়ন করা কর্তব্য।
গৃহস্থ = বিবাহের পরবর্ত্তীতে তার সাংসারিক কর্তব্য।
বানপ্রস্থ= সংসার থেকে, চাকুরী থেকে অবসর গ্রহনের পর তার কর্তব্য।
সন্ন্যাসী= সারা পৃথিবীতে সনাতনধর্মের প্রচার করা তার কর্তব্য।
এবার জানি বর্তমানে আমরা কোন বর্নে আছি,
ব্রাহ্মণ= যিনি পুজার্চন, শাস্ত্র পঠন-পাঠন করেন। বর্তমানে সমাজের বুদ্ধিজীবীগন।
ক্ষত্রিয়= যিনি রাজ্য পরিচালনা, প্রজা রক্ষা করেন। বর্তমানে রাজনীতিকগন।
বৈশ্ব= যিনি ব্যবসা ও কৃষিকর্ম করেন। বর্তমানে সরকারী আমলা ও ব্যবসায়ী বৃন্দ।
শুদ্র= যিনি উপরের তিন বর্নের সেবা করেন যেমন, ধোপা, নাপিত ও মাঝি। বর্তমানে শ্রমিক বৃন্দ।
এখন বিচার করুন আমাদের কার কোনটি স্বধর্ম ও পরধর্ম।
তাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলেছেন,
''নিজের স্বধর্ম ত্রুটি হলেও তা করা কর্তব্য কিন্তু অন্যের ধর্ম অর্থাৎ পরধর্ম করা অনুচিত''
একটি গুরুত্বপুর্ন কথা হল যে যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের স্বধর্ম পরিবর্তন হয়। আমি কলিযুগের স্বধর্মের বর্ননা দিলাম। কলিযুগে বসে সত্য, ত্রেতা ও দ্বাপরের স্বধর্ম আলোচনা করা সঠিক নহে।
আবার যুগের পরিবর্তনের সাথে জীবের আয়ু কমে ধর্ম আচরনের পদ্ধতিও পরিবর্তন হয়। যেমন,
সত্যযুগ= মানুষের এক লক্ষ বছর জীবিত থাকত। তাই তারা ধ্যান করত হাজার হাজার বছর।
ত্রেতাযুগ= মানুষের আয়ু হয়ে গেল দশ হাজার বছর। তখন তারা যজ্ঞ করত হাজার বছর ধরে।
দ্বাপরযুগ= মানুষের আয়ু হল এক হাজার বছর। তাই তারা পুজা অর্চন করত।
কলিযুগ = কিন্তু কলিযুগে মানুষ একশত বছরেরও নীচে বাঁচে তাই এখন তাদের ধ্যান, যজ্ঞ অথবা পুজার্চন যথার্থ ভাবে করা সম্ভব নয়।
তাই চৈতন্যমহাপ্রভু বলেছেন,
''চারি যুগে চারি ধর্ম জীবের কারন,
কলিযুগে ধর্ম হয় নাম সংকীর্তন''। চৈতন্যচরিতামৃত
অতএব কলিযুগের মানুষের উচিত হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করে তার স্বধর্ম পালন করা।
''জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ
শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ ''
''হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে,
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে''।

10/13/2022
চট্টগ্রামে গণেশ প্রতিমা ভাংচুরঃগতকাল রাতে চট্টগ্রাম মূল শহরে গণেশ প্রতিমা ভাংচুর করেছে ।রাত পোহালে আজ গণেশ পূজা কিন্তু চ...
08/31/2022

চট্টগ্রামে গণেশ প্রতিমা ভাংচুরঃ

গতকাল রাতে চট্টগ্রাম মূল শহরে গণেশ প্রতিমা ভাংচুর করেছে ।
রাত পোহালে আজ গণেশ পূজা কিন্তু চট্টগ্রামে পরিকল্পিতভাবে হামলা হয়েছে দুই জায়গায়।

গতকাল ৩০ আগষ্ট ২০২২ রাতে পালের বাড়ি থেকে বাজনা বাজিয়ে চট্টগ্রামের দক্ষিন কাট্টলী বনিক পাড়ায় গণেশ প্রতিমা নিয়ে যাওয়ার সময় চট্রগ্রাম শহরের পাথরঘাটায় আশরাফ আলী রোডে রাত ১ টার দিকে সদরঘাট থেকে বি আর টিসি হয়ে আসার সময় ফল মন্ডির মোড় অতিক্রম করার সময়,প্রতিমার ট্রাকে প্রথমে বোতল ও পাথর নিক্ষেপ হয় সেখানে দাড়িয়ে থাকা ট্রাক থেকে। এর নেতৃত্বে ছিল ফল মন্ডির ব্যাবসায়ী ও শ্রমিকরা,এতে প্রতিমার সাথে থাকা লোকেরা যখন জিজ্ঞেস করতে যায় কেন বোতল ও পাথর মারা হলো, তখন তারা অতর্কিত হামলা চালায় ও প্রতিমা ভাঙতে আসে।

প্রতিমা আনতে যাওয়া হিন্দুদের ৩০০ থেকে ৪০০ জনের মতো মানুষ ঘিরে ধরে, মেরে মারত্মক আহত করে। কতিপয় জেহাদী প্রতিমার উপর হামলা করে কিছু অংশ ভেঙ্গে ফেলে এবং জেহাদীদের সাথে হিন্দুদের সংঘর্ষ হয়। তাৎক্ষনিক পুলিশে খবর দিলে ঘটনা স্থলে পুলিশ চলে আসে।

(ভিডিওটিতে প্রতিমার উপর হামলার দৃশ্য ধরা পড়েছে।)

08/31/2022

😀😀

একটা বিষয় ভেবে অবাক লাগছে।আমার মা কালিটি চা বাগানের একজন স্হায়ী চা শ্রমিক, প্রায় ৩০ বছর অতিবাহিত হতে চলেছে চা বাগানে পাত...
08/29/2022

একটা বিষয় ভেবে অবাক লাগছে।
আমার মা কালিটি চা বাগানের একজন স্হায়ী চা শ্রমিক, প্রায় ৩০ বছর অতিবাহিত হতে চলেছে চা বাগানে পাতা তোলার কাজ করেন। কিন্তু আমরা বসবাস করি পাশ্ববর্তী বনগাঁও গ্রামে নিজস্ব জমিতে, আমরা কুলাউড়া সদর ইউনিয়নের ব্যবস্হাপনায় প্রতি বছর অন্তত অন্তর খাজনা বা ঘর ভাড়া বাবদ দিয়ে থাকি। আমার মা তো চা শ্রমিক, চা শ্রমিক হিসাবে চা বাগানের ভিতরে ঘর দেওয়া বা থাকা প্রয়োজন কিন্তু আমাদের নেই,ফসলি জমি আছে কিন্তু থাকার ঘর নেই দেওয়া হয়নি।
চা শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি আন্দোলনে আমি জানতে পারলাম যে চা বাগানের মালিকরা প্রতিদিন চা শ্রমিকদের কাছ থেকে প্রায় ৭৭ টাকা হারে প্রতিদিন শ্রমিকদের মজুরি থেকে কেটে নেওয়া হয়।
এখন আমি বিষয়টা আপনাদের কাছ থেকে জানতে চাই!
**আমার মা য়ের বাগানে থাকার জায়গা বা ঘর নেই তো মালিক পক্ষ দৈনিক ৭৭ টাকা হারে কাটলো কোন বাবদে?
**আমরা তো বনগাঁও এর স্হায়ী বাসিন্দা সেখানে তো আমরা ঘর ভাড়া সরকারের খাতে দেই কিন্তু আবার চা বাগানের মালিক ঐ ঘর ভাড়ার জন্য ঐ একই মানুষের কাছ থেকে উপরোক্ত টাকা কেটে সরকারের কোন খাতে দেয়?
দাবি=
চা বাগানের শ্রমিক হিসাবে আমার মায়ের কাছ থেকে বাগান মালিক এই ৩০ বছরে
৩০*৩৬৫= ১০৯৫০ দিন*২০টাকা (average) =২১৯০০০ নিয়ে কি করেছে বা কোন খাতে ব্যবহার করেছে?
এই ৩০ বছরে আমার মায়ের মজুরি বাবদ ২১৯০০০টাকা গেলো কোথায়।
আমি এর বিচার চাই

মেয়েগুলো তো ছাগল, কিন্তু ওদের যারা লালন পালন করে এরা আরো বড় ছাগ ল..
08/29/2022

মেয়েগুলো তো ছাগল, কিন্তু ওদের যারা লালন পালন করে এরা আরো বড় ছাগ ল..

মা-বাবাকে কষ্ট দিয়ে ধর্মান্তরিত হওয়ার ফল এক বছরের মধ্যেই পেয়ে গেল...!!! এই অকাল মৃত্যু প্রমাণ করে দিল ধর্মান্তরিত হয়ে আজ পর্যন্ত কোন হিন্দু মেয়ে সুখে থাকতে পারেনি....

উল্লেখ্য, বগুড়ার গাবতলীতে হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করা মাইশা আকতার (২২) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সুখানপুকুর ইউনিয়নের চকডঙর গ্রামে। একাধিকসূত্রে জানা গেছে, গাবতলীর নেপালতলী ইউনিয়নের আকন্দপাড়া গ্রামের ব্রজ গোপাল সরকারের মেয়ে গত ৫/৬বছর আগে একই উপজেলার সুখানপুকুর ইউনিয়নের চকডঙর গ্রামের মোজাফ্ফর হোসেনের ছেলে সজিব হোসেনের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।

মাধবী সরকার ২০২১সালের ১৪নভেম্বরে আদালতের মাধ্যমে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নিজের নাম মাইসা আক্তার রেখে ওইদিনই সজিব হোসেনকে বিয়ে করেন। দীর্ঘ ৯মাস তারা খুব ভালোভাবেই ঘর সংসার করে আসছিল। গত রোববার রাতে খাবার শেষে সজিব হোসেন ও তার স্ত্রী মাইসা আক্তার নিজঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। এরপর দিবাগত রাতে মাইসা আক্তার বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে সিএনজিযোগে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গাবতলী থানা পুলিশ সজিব হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় এনেছে। এ ব্যাপারে মডেল থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান,লাশ মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।বগুড়া সদর থানা পুলিশ লাশের ময়না তদন্ত করবে।

বিনীত নিবেদক-
শ্রীমান গৌতম হালদার প্রান্ত
তাং ২৯-০৮-২০২২ ইং।

08/29/2022

গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ভাদিয়াখোলা বাজার সর্বজনীন দুর্গা মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের এ ঘটনা ঘটে। এরপর গতকাল শ.....

08/29/2022
08/29/2022

চোর

08/28/2022

Address

America City, KS

Telephone

01875989493

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HinduNews24.Com - হিন্দুনিউজ২৪.কম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category