Mohammad vlog squad

  • Home
  • Mohammad vlog squad

Mohammad vlog squad Life, let’s go enjoy ভালো মানের পণ্য সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ্য l
(7)

25/08/2024

ভাগ্য ভালো ১ হাজার কোটি টাকার ফান্ডটা ডক্টর ইউনূস করতেসে।

শেখ হাসিনা এই ফান্ড করলে খবর ছিলো।

একে তো অর্ধেক টাকা নিজে মাইরা খাইতো, বাকি অর্ধেক খাইতো ছাত্রলীগ যুবলীগ।

তার উপর মিডিয়ায় এসে বলতো, এই ১০০০ কোটি আনতে আমার ২০০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। তাও আমি তো থেমে যাইনি? বরং আমি বলে দিয়েছি, যদি আরো ৩০০০ কোটি লাগে, তাও দিয়ে দাও। আমার মানুষ তাও বাচুক। কারণ স্বজন হারানোর বেদনা আমার চেয়ে আর কে......

16/08/2024

প্রতিবিপ্লব পাল্টাঅভ্যুত্থান এইগুলা কিছুই হবে না। যেইটা হবে সেইটা হইলো এই কালচারাল ইণ্ডাস্ট্রির শয়তানি ব্যাকআপে ফ্যাসিবাদের ফিরা আসার পায়তারা।

ফ্যাসিবাদি মতাদর্শ আপনি যুক্তি দিয়া, অপমান কইরা কিংবা পিটাইয়া নির্মুল করতে পারবেন না। যেটা করতে হবে তা হইলো জনগনের সামনে বেটার অপশন তুইলা ধরা। তাতে একসময় জনগন নিজেরাই তাদের অপ্রাসঙ্গিক কইরা তুলবে।

বেটার অপশন মানে বেটার লাইফ, বেটার গভর্নেন্স, বেটার ইন্টেলেজেন্সিয়া, বেটার কালচার।

সবাইকে সেই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।

মুর্শিদ স্যার এর কথা একবারে ১০০%@

16/08/2024

তথাকথিত সুশীলদের উদ্দেশ্যে বলি স্বাধীনতার আগে চুপ থাকলে,পরেও চুপ থাকেন।

আপনি কেমন স্বাধীনতা চেয়েছিলেন তা জানতে কেউ আগ্রহী নয়।

16/08/2024

মানুষ যখন পুরাতন বাড়ী ভাইঙ্গা নতুন বাড়ী করে তখন তাকে ছোট একটা বাসা ভাড়া নিয়া থাকতে হয়। সেখানে কস্ট হয়। কিন্তু ভবিষ্যতের কথা চিন্তা কইরা এই কস্টটা মাইনা নেয় সবাই।

হাসিনা পুরা দেশটার হোগা মাইরা দিয়া গেছে। ইকনমির অবস্থা খারাপ। ঋণ কইরা আর দেশের বিভিন্ন অংশ একটু একটু কইরা বেইচা দিয়া দেশ চালাইছে।

এখন সেই ঋন জনগনকে শোধ করতে হবে। নতুন ঋণের বোঝাও বাড়ানো যাবে না। বিদ্যুৎ জ্বালানিসহ নিত্যপন্যের উৎপাদন, সরবরাহ ও বাজার সব হাসিনার ক্রুনিদের দখলে। মানুষের দরকারী অনেককিছু আসে খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেয়া ভারত থেকে।

ফলে সামনের দিনগুলিতে জনগনকে অনেক ভোগান্তি পোহাইতে হবে। মানুষের সাময়িক কষ্ট বাড়ার সম্ভাবনা আছে।

কিন্তু আমাদের কাজ হইলো মানুষকে বোঝানো। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের ভালর জন্য এই সাময়িক কষ্ট মাইনা নেওয়ার বিষয়টি তাদের উপলব্ধিতে আনতে হবে। হতদরিদ্রদের পাশে সহায়তার হাত বাড়াইতে হবে।

এইটা একটা ম্যাসিভ কাজ। সম্মিলিত প্রচেষ্টা এখন থেকে শুরু না করলে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ বিপদে পড়বে।

আশা করবো যে দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তিগুলো এই বিষয়ে অতিদ্রুত কাজ শুরু করবেন।

মুর্শিদ স্যার এর পোস্ট থেকে কপি..

15/08/2024

---let's come to the points--

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ ফজলে শামস পরশ এর বয়স ছিল ছয়! তার ছোট ভাইয় শেখ ফজলে নূর তাপস এর বয়স ছিল সাড়ে চার!

পনেরোই আগস্ট রাত এর কথা পরশের আবছা আবছা মনে আছে - তাপসের নেই! ওরা দু ভাইই এরই একই সাথে ঘুম ভেঙে যায় বাইরে হৈচৈ / শব্দে এবং দুজন একসাথেই ওদের রুম থেকে বের হয়ে আসে! বড়ভাইয়ের পিছন পিছন ছোটভাই!

ছ বছরের পরশের ভাষ্য অনুযারী দোতালার ল্যান্ডিং এ রক্তের পুল এর মাঝে শুয়ে আছে ওদের বাবা আর মা! ওদের বাবা শেখ মনি নিচে আর তার উপরে পারপেন্ডিকুলারলি ওদের মা আরজু মনি সেরনিয়াবাত|

তারপরের কয়েক বছর ধরে চলে এই দুইভাইকে নিয়ে লুকোচুরি খেলা| সপ্তাহ পার হয়ে যায় - খাবার - ঘুম আশ্রয়ের ঠিক নেই! এক পর্যায়ে লুকিয়ে ওদের কে বর্ডার ক্রস করে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়! কিন্তু সেখানে ওখানে ওদের ফুলটাইম টেক কেয়ার করার লোক নেই - ছমাস একবছর পর আবার ফিরে আসতে হয় দেশে| তখন বলা হচ্ছে পরশ তাপস নিরাপদ! তারপরেও সমস্যা! শেখ মনির ছেলে আর আব্দুর রব সেরনিয়াবাত এর নাতি শুনলেই কোন স্কুল ওদের ভর্তি করতে চায় না|

উপরের গল্পটা বললাম কারণ ১৫ আগস্ট শুধু মাত্র শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের মৃত্যুর দিন না! ষোলো জন মানুষ মারা যায় ঐদিন! তিনটা পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়|
পনেরোই আগষ্টের সমর্থন যারা করেন তারা বলেন - শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব এমন একটা অবস্থা সৃষ্টি করেছিলেন - উনি নিজের দল ছাড়া সব রাজনৈতিক দল ব্যান করেছিলেন; সরকারি পত্রিকা ছাড়া সব পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিলেন আর নিজে নিজেকে আজীবন রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেছিলেন| তাকে ক্ষমতা থেকে সরানোর ননভায়োলেন্ট কোন পথ ছিল না!
কথাটা আসলে ঠিক না| পথ ছিল| যদিও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন গ্রপ / কর্নেল তাহেরের গ্রূপ - সবাই আলাদা আলাদা ভাবে তাকে হত্যার সুযোগ খঁজছিলো / প্ল্যান করছিলো- সেনা বাহিনী ওই ক্যু না করলেও একটা গণ অভ্যুথ্যান হয়ে যেত - হয়তো অনেক কম রক্তপাতে বা রক্তপাত ছাড়াই সরকার পরিবর্তন হয়তো হয়ে যেত| ২০২৪ সাল তা প্রমান করে দিয়েছে যে গণ অভ্যুথ্যান কি করতে পারে! মানুষ কিভাবে অকাতরে জীবন দিতে পারে|

১৯৭১ পূর্ববর্তী পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালীদের স্বাধিকার আন্দোলনে শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের সমকক্ষ অবদান আর কারো নেই! ৭২ পরবর্তী সময়ে ওনার ভুল ত্রুটি যেগুলো আছে তা সব মোচন হয়ে গিয়েছে তার করুন মৃত্যু দিয়ে! তার যদি কোন পাপ হয়ে থাকে তা স্খলন হয়ে গিয়েছে ১৫ আগষ্টের ম্যাসাকার দিয়ে!
বাংলাদশের মানুষ জন শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের অবদান অস্বীকার করে না - তাকে ভালো বাসতে চায়| জিয়াউর রহমান সাহেব এর আমলে বঙ্গভবনে শেখ সাহেবের ছবি ছিল| জিয়া যখন প্রথম পঁচাত্তর পরবর্তী পার্লামেন্ট এর উদ্বোধনী বক্তৃতা দিলেন - উনি বক্তৃতা শুরু করেছিলেন মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান আর মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করে| জিয়াউর রহমান সাহেব ভারত সরকার কে নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিয়ে শেখ হাসিনার দেশে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করেন - ৩২ নম্বর এর বাড়ি বুঝিয়ে দেন| ১৯৮০ সালে থিয়েটারে / সিনেমা হলে একটা বাংলা চলচিত্র দেখেছিলাম যেখানে শেখ সাহেবের ৭ ই মার্চের ভাষণ এর কিছুটা দেখেছিল| আমার মনে পরে যখন ই এই ভাষণ টা বাজত - পুরো থিয়েটার হাত তালি তে ফেটে পড়তো|
এর পর ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারিক রহমান টুঙ্গিপাড়া গিয়েছেন শেখ সাহেবের সমাধি তে পুষ্পস্তবক অর্পণ করতে|

কিন্তু শেখ সাহেবের মেয়ে শেখ হাসিনার কাছে শুধু মুজিব কে ভালো বসলেই হবে না - এখানে মুজিব একটা কাল্ট ফিগার - এই ওরশিপে কোন শিরক করা যাবে না| শুধু মাত্র শেখ সাহেব কে - একমাত্র শেখ সাহেব কে সম্মান করা যাবে - অন্য কাউকে সম্মান করা যাবেই তো নাই - তাদের কে ঘৃণা করতে হবে|

তাই আজ পনেরোই আগস্টের ন্যারেটিভ এ পরশ তাপস দের কোন কথা নেই|

যেই জেনারেশনটা আজ শেখ হাসিনা কে টেনে নামালো - দেশ ব্যাপী ছড়িয়ে থকা মুজিবের শত শত মূর্তি তিন ঘন্টার মধ্যে ধ্বংস করে ফেললো - সেই জেনারেশন টাকে ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ১২ পর্যন্ত প্রতিটি বছর প্রতিটি সাবজেক্ট এর বইয়ে শেখ মুজিব চ্যাপ্টার মুখস্ত করতে হয়েছে|
ওদের ইতিহাস শিক্ষায় মাওলানা ভাসানী নেই, তাজউদ্দীন এর কোন নামোল্লেখ নেই|

ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের যেই বাড়িতে জিয়াউর রহমান সাহেব ১৯৭২ সাল থেকে ছিলেন মৃত্যু পর্যন্ত - উচ্ছেদ হওয়া পর্যন্ত যেখানে খালেদা জিয়া থাকতেন - সেই বাড়িটি শেখ হাসিনা বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছিলেন|

শেখ হাসিনা শেখ মুজিবের যে গড লাইক পারসোনা ক্রিয়েট করতে চান - সেই পারসোনা কে নার্চার করার জন্য জিয়াউর রহমান কে শুধু ইতিহাস থেকে উচ্ছেদ করলেই হবে না - তার বাড়ি গুঁড়িয়ে দিলেই হবে না - তাকে জাতীয় শত্রু বানাতে হবে! হাসিনা মুজিবের যেই ন্যারেটিভ তৈরী করেছেন - সেখানে শুধু জিয়াই জাতীয় শত্রু না; ভাসানী তাজুদ্দিন অদৃশ্য না - এমন কি মুক্তি যুদ্ধের দ্বিতীয় প্রধান এ কে খন্দকার ও জাতীয় শত্রু হয়ে যান|

এখন যে মুজিবের মূর্তি ভাঙা হচ্ছে - তা মুজিবের প্রতি আক্রোশ থেকে না - তা হচ্ছে হাসিনা মুজিব এর গড লাইক কাল্ট ক্রিয়েট করেছিলেন প্রতি আক্রোশ থেকে| আজ পনেরোই আগষ্ট - আজ যদি ছাত্র জনতা বাধ্যগত ভাবে শোকাভিভূত না হয় - তার কারণ মুজিব না| মুজিব চরম মূল্য দিয়ে চলে গিয়েছেন - তার প্রতি মানুষের ক্ষোভ নাই আর| আজ এই শোকের প্রকাশ টা ফিকে হয়ে গিয়েছে শেখ হাসিনার মুজিব কাল্ট নিয়ে বাড়াবাড়ির কারণে|

আজ অনেককেই দেখলাম ৫০ বছর আগের হত্যাকাণ্ডের জন্য শোক প্রকাশ করছেন - কিন্তু এই লোকগুলো নিজেদের চোখের সামনে গত মাসে ঘটে যাওয়া হত্যাকান্ডগুলো নিয়ে একটা কোথাও বলেন নাই!
আমার কাছে এর মানে হচ্ছে এরা এমন একটা ইজম বা বাদ এ বিশ্বাস করেন তা প্রটেক্ট করার জন্যে দরকার হলে এরা মনে করেন শত শত তরুণ কে মাথায় গুলি করে হত্যা করতে হলে করতে হবে - করাটা প্রয়োজনীয় | এই হত্যাকান্ড গুলো ওদের কাছে নেসিসারি| সুযোগ পেলে ওরা আবার এগুলো করবেন|

এই ১৫ আগষ্টের অঙ্গীকার হোক সেই ভালোবাসার মুজিব কে ফিরিয়ে আনা আর হাসিনা যেই মুজিব কাল্ট কে বেইজ করে একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন সেই মুজিব কাল্ট থেকে দেশকে মুক্ত করা।

Rumi Ahmed এঁর টাইম লাইন থেকে কপি।

13/08/2024

আওয়ামী রেজিমকে এতদিন যারা সমর্থন দিয়ে গেছে এবং এখনো দিচ্ছে তাদের মধ্যে হিন্দুর চেয়ে মুসলমানের সংখ্যা অনেক অনেক বেশী। বিগত কয়েকদিনে যারা হামলার শিকার হয়েছেন তাদের মধ্যেও হিন্দুর চেয়ে মুসলমানের সংখ্যা বেশী। জালিম হিন্দু মুসলমান চেনে না। মজলুমেরও কোন ধর্ম পরিচয় থাকে না।

গত নির্বাচনে বাজে ফলাফলের পর বাংলাদেশে পররাষ্ট্রনীতিতে ব্যর্থতার কারনে মোদি সরকারের গদি নড়বড়ে হয়ে যেতে পারে। ফলে বাংলাদেশে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগাতে পারলে ভারতবাসীর দৃষ্টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা সম্ভব।

বাংলাদেশের পলাতক পতিত স্বৈরাচার দেশে বিদেশে ঘৃনিত ও প্রত্যাখ্যাত হবার পর তাদের ফিরে আসার শেষ প্রচেষ্টা হল বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা উষ্কে দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করা।

মোদি হাসিনা আনহোলি এলায়েন্সটা এখানে পরিষ্কার।

এন্টায়ার চেতনা ইণ্ডাস্ট্রি, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, পুলিশ, র্যাব, বিডিআরসহ রাষ্ট্রযন্ত্রের সবগুলো শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে আমরা ফ্যাসিবাদ পরাজিত করেছি। আমাদের পক্ষে সেটা সম্ভব হয়েছিল জনগনের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য থাকার ফলে। পরাজিত শক্তি সেই ঐক্যে ফাটল ধরানোর পায়তারা করছে।

বিজয় সুদৃঢ় হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে। কোনমতেই অপশক্তির পাতা ফাদে পা দেয়া যাবে না।

অন্তর্বার্তীকালীন সরকার কোন পক্ষের রাজনৈতিক দাবীদাওয়া বাস্তাবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এই সরকারের কাজ হল ফ্যাসিবাদের জঞ্জাল পরিষ্কার করে বিগত পনের বছরের গুম খুন লুটপাট জুলুমের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা। রাষ্ট্রের গনতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে শাসনতন্ত্র সংস্কারের যথাযথ উদ্দোগ গ্রহন করা এবং একটি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনের প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে স্বাভাবিক গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে যাওয়া।

আমাদের সকলের কর্তব্য হল দলীয় ও গোষ্ঠী স্বার্থের উর্ধে উঠে এই সরকারকে সহায়তা করা।

Post

Murshid Shalin

13/08/2024

ডক্টর ইউনূস সংখ্যালঘু আর সংখ্যাগুরুর কোন আলাপেই গেলেন না।

৪ মিনিটের বক্তব্যকে সাম্প্রদায়িক স্টেরিওটাইপ ভেঙে দিয়ে বললেন, হিন্দুর অধিকার, মুসলমানের অধিকার চাইয়েন না। মানুষের অধিকার চান। আইন একটা। আইনের শাসন ঠিক হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

গ্রামীণ ব্যাংকের উদাহরণ দিয়ে বললেন, গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে গরীব গরীব মহিলাদের কাছে গেছি। কোনদিন দেখিনি সে মুসলমান নাকি হিন্দু? দেখার প্রয়োজনও নাই।

ষড়যন্ত্র সমন্ধে বলেছেন, কোন খোপে ঢুকবেন না। খোপে ঢুকলেই আপনাকে শিকার করার জন্য বসে আছে। সিস্টেমটা পচে গেছে। একটু সময় দেন। যদি না পারি, তখন বইলেন।

৪ মিনিটের বক্তব্য। কোন উসকানি নাই। ইমোশনাল ড্রামা নাই। কান্নাকাটি নাই। দোষ চাপানোর চেষ্টা নাই। স্যরি বলার দায় নাই। কোন অপপ্রচারের জবাব দেওয়ার চেষ্টাও নাই।

জাস্ট যে খেলাটা ভারতের মিডিয়া গত ১০ দিন খেলতেসে, ঐ খেলাটা উনি ধ্বংস করলে ৪ মিনিটে। কীভাবে? ঐ খেলাতেই এটেন্ড না করে।

দেশের সবচে মেধাবী সন্তানকে চোখের সামনে রাজনৈতিক হইতে দেখাটা এনাদার লেভেল অব ব্লেসিংস!!
🇧🇩🇧🇩🇧🇩

13/08/2024

আপনারা অনেকে ভাবতেছেন আওয়ামী লীগ কোন গুটি ফুটি চেলে আবার ফিরে আসবে।

দুই চাইরটা বামপন্থী বই পুস্তক পড়া লোকজন এইটার নাম দিচ্ছে প্রতি-বিপ্লব ।

শুনেন , গুন্ডা এবং খুনিরা কোন বিপ্লব করে না।

তারা বড় জোর যেইটা করতে পারে তাকে বলে কাউন্টার এটাক -- সেইটা বিপ্লব না।

বিপ্লব শব্দটার সাথে সাধারণ মানুষের সমর্থন জড়িয়ে থাকে । গুন্ডা , খুনি , কিংবা জঙ্গিদের কাউন্টার এটাককে এই কারণে বিপ্লব বলা যায় না।

এখন আসি এখন আওয়ামী লীগ কি করতে পারবে কাউন্টার এটাকের নামে।

আপনারা যারা এখনো ভাবতেছেন প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা বিসিএস ক্যাডার হঠাৎ পতিত স্বৈরাচারকে পুনর্বাসনের জন্যে কাজ করবে সেইটা একদম ভুল ধারণা ।

ইতিহাসে এতো তাড়াতাড়ি পতিত স্বৈরাচারের উত্তানের গল্প নাই ।

আওয়ামী দলটার আপাদমস্তক সবাই পলাতক । যদিও পলাতকদের সবার পকেটে প্রচুর টাকা।

এই টাকা দিয়ে তারা বেশ কিছু গুন্ডা ভাড়া করতে পারবে। কিন্তু সমস্যা হলো গত পনেরো বছর আওয়ামী গুন্ডা গুলাও লেইজি কিংবা অলস গুন্ডায় পরিণত হয়েছে।

তাদের গুন্ডামি করতে পুলিশ পাহারা লাগে , এর সাথে লাগে প্রচুর ছাত্রী লীগের মেয়ে, কনডম, এবং বিরিয়ানি।

এতো লাক্সারিয়াস গুন্ডার এখন আর বেইল নাই।

ওদের পাশে পুলিশ নাই , ছাত্রী লীগ নাই , টাকা দিয়ে বিরিয়ানি কিনার সামর্থ্য থাকলেও বিরিয়ানির প্যাকেটে দোকানদার ভাইটির আগে থেকেই মুতে দেবার সম্ভাবনাও প্রচুর।

প্রতি - বিপ্লব নিয়ে টেনশন কইরেন না।

Shafquat Rabbee Anik

12/08/2024

পনের বছরের জুলুমের শাসনের পতন হয়েছে পনের দিন হয় নাই। জালিমের গুলিতে আহত অনেকে এখনো হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। প্রতিদিন শহীদের সংখ্যা বাড়ছে। এই সময়ে যে বা যারা পতিত স্বৈরাচারকে পূনর্গঠনের কথা বলছেন তারা জনগনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। আগে গনহত্যা, গুম খুন, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ সমস্ত জুলুমের বিচার করতে হবে। তারপর অন্য আলোচনা। ইনসাফ ছাড়া জনগন আর কিছু মেনে নেবে না।

মুর্শিদ স্যার

12/08/2024

একবার ভাবেন মাসের পর মাস একটা মানুষকে বন্দী করে রাখা হয়েছে। কেউ জানে না সেটা। একদিন সকালে উঠে দানবদের সর্দারের মনে হইলো, মেজাজটা ভালো না। যাই বন্দীদের মধ্যে একটাকে ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলি। তারপর মেরে শীতলক্ষ্যায় লাশটা ফেলে দিলো। ঘরে ফিরে যে যুবকের সন্তানকে ভাত মেখে খাওয়ানোর কথা, সে হয়ে গেলো মাছেদের খাবার। শীতলক্ষ্যার শান্ত জলে কান পাতলে আজীবন শোনা যাবে সেই হতভাগ্য পিতার কান্না। এটা আমার বাল্যবন্ধু সাজেদুল ইসলাম সুমনের গল্প। এরকম অজস্র সুমনের গল্পই এক। আমরা সবাই ছিলাম একেকজন সুমন।

শেখ হাসিনা, আপনি আপনার হাত থেকে এই নিষ্ঠুরতার দাগ মুছতে পারবেন না। অমানুষ জিয়াউল, তোমার হাত থেকে এই দাগ মুছবে কিভাবে? এরকম শত শত মানুষের গল্প আছে, একই রকম বেদনার। দিনের পর দিন এই রকম ঠান্ডা মাথায় খুন, অত্যাচার কোনো সুস্থ লোকের পক্ষে সম্ভব না। দিজ আর সাইকোপ্যাথস!

সুতরাং, অনেক কিছুর ভিড়ে আমরা যেনো ভুলে না যাই আলাপের আসল প্রসঙ্গটা! অ্যাটেনশন ঘুরিয়ে দেয়া, যখন যে কনভারসেশন হওয়ার কথা সেটা না হয়ে অন্য কনভারসেশন চালু করে দেয়া- এটা আধুনিক কালে ফ্যাসিস্টদের অনেক টেকনিকের একটা।

আসল প্রসঙ্গটা হলো, একটা গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। কেনো হয়েছে? একটা ফ্যাসিস্ট শক্তি ১৫ বছর মানুষ মেরেছে, গুম করেছে, যাকে গুম করেছে তার বাসায় গিয়ে তার মেয়েকে জড়িয়ে মায়াকান্না করেছে, মানুষজনকে উঠতে বসতে তাচ্ছিল্য করেছে, আয়নাঘর বানিয়েছে, কথা বললেই পিটিয়েছে, ভোটের নামে মশকরা করেছে, ব্যাংক লুটপাট করতে দিয়েছে, শেষ ৭ দিনে ৪০০ মানুষ খুন করেছে, আরো খুন করার জন্য সেনা-পুলিশদের চাপ দিয়েছে, শেষে সারা দেশের মানুষের ঘৃণা সাথে নিয়ে দেশ ছেড়ে গেছে। গণহত্যা এবং সকল প্রকার মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য একটা বিশেষ আদালত তৈরি করতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে এটা যেনো প্রভাবমুক্ত ন্যায় বিচার হয়। তাতে যার যা অপরাধ সে ঐ পরিমান সাজা পাবে। আর যে অপরাধী না, সে খালাস পাবে। এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ পাপমুক্ত হবে। ৭১-য়ের যুদ্ধাপরাধিদের বিচার আমরা করেছি। আর নাকের ডগায় ঘটে যাওয়া মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হবে না? এই বিচার করতে হবে যাতে আর কেউ ক্ষমতায় গিয়ে ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার সাহস না করে, সে যে দলেরই হোক।

@ মুস্তাফা সারোয়ার ফারুকী

রিফর্মের শুরু হবে এখান থেকেই।

10/08/2024

আপনারা যদি কেউ ভেবে থাকেন যে আওয়ামী ফ্যাসিজম শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার দ্বারা গঠিত, তবে ভুল করবেন। ডিজিএফআই, এনএসআই, র‍্যাব, পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, স্থানীয় সন্ত্রাসী ইত্যাদির দ্বারা নির্মিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রযন্ত্র জনগণের কাছ থেকে চুষে নেওয়ার একটি সিস্টেম।
এই সিস্টেমের শীর্ষ ছিলেন শেখ হাসীনা এবং তিনি এই সিস্টেমকে সর্বোচ্চ দক্ষতায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
জুলাই মাসাকারের পর আগস্ট বিপ্লবে বাংলাদেশের মানুষ এই সিস্টেমটাকে খোল নালচে সহ পাল্টে ফেলার স্বপ্ন দেখেছে।
পুলিশের ৯০% থানা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেই শোষণ ও চোষণ থেকে মুক্তির জন্যে জনতার বিচার।
এই সিস্টেমকে সংস্কারের ন্যূনতম প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরি না করে, তাড়াহুড়া করে নির্বাচনের মাধ্যমে কিন্তু, এই পুরো কল-কারখানাকে ন্যূনতম সংস্কার না করে, তাড়াহুড়ো করে যদি বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায় তবে, সবার আগে বিপদে পড়বে বিএনপি।
কারণ যাদের দিয়ে পরিবর্তন করাতে হবে সেই সচিব, জেনারেল ও বিচারপতিরাই থাকবে ক্ষমতায়, যারা গত ১৫ বছর এই ফ্যাসিস্ট কাঠামোর সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী ছিল।
ফলে, এনটিএমসি আবার আপনার কল ট্র্যাক করবে, আবার কোনো নতুন এলাকায় নতুনভাবে আয়নাঘর তৈরি হবে, প্রশাসন আবার চুষে নিয়ে জিডিপির গল্প সাজাবে।
একই সাথে আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা নতুনভাবে নিয়ম তান্ত্রিকভাবেই ফিরে আসবে। কারণ তারা জানে এই সিস্টেম তাঁদের প্রটেক্ট করবে।
২০০০ ছাত্র জনতার লাশের উপরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জনতা কাঠামোগত সংস্কারের যে ম্যান্ডেট দিয়েছে, সেই ম্যান্ডেট নিয়ে এই সরকারকে একটু সময় দিলে অনেক জঞ্জাল পরিষ্কার করতে পারবে, যার দায় বিএনপির উপরে পড়বে না।
কিন্তু, বিএনপি এজ ইউজুয়াল সেই সময় দিতে চায় না। আওয়ামী কাম ব্যাক, ইমারজেন্সি, ১/১১ ইত্যাদির ভীতি দেখিয়ে তারা যেনতেনভাবে সেই সিস্টেমে ফেরত যেতে চায় কারণ, বিএনপি জানে তারা সেই সিস্টেমকে শাসন করতে পারবে, তার ভাগ বাটোয়ারার এজেন্সি সে হাত পাবে।
এবং সে জানে কোনো ধরনের কাঠামোগত সংস্কার করার সক্ষমতা তার নাই , তাই সেইটার জন্যে সময় নিয়ে লাভ ও নাই।
কিন্তু, জনতার ম্যান্ডেট যদি থাকে তবে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সিস্টেমকে সংস্কারের অনেকগুলো কাজ এগিয়ে নিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে মেরিটোক্রেসি ও সুশাসনের একটি কাঠামোগত ভিত্তি দিয়ে যেতে পারবে।
১/১১ এর কোনো ভয় আমার নেই। কারণ ১/১১ এর মিলিটারি ব্যাকড সরকারের কোনো পাবলিক লেজিটিমেসি ছিল না, তাঁদের লেজিটিমেসি এসেছে সুশীল সমাজের কাছ থেকে।
কিন্তু, ২০২৪ এ সেই ভয় নেই। কারণ, ২০০০ ভাই-বোন বন্ধুর লাশের ওপর দাঁড়িয়ে এই ছাত্র জনতা সচেতন যে, তাঁদের স্যাক্রিফাইসের কারণেই এই সরকার এসেছে, তাদের দায় আছে।
তারা এর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবে। ইতোমধ্যেই বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা সেই জবাবদিহিতা অনেকাংশেই নিশ্চিত করেছে, মিলিটারি তাদের আলাপ আমলে নিয়েই নতুন সরকার সাজাতে হচ্ছে। ফলে বারবার ১/১১ এর গান শুনিয়ে লাভ নেই, সেইটা থেকে আমরা শিখেছি, ফিরে যাচ্ছি না।
আমি তাই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের বন্ধুদেরকে অনুরোধ করছি ন্যূনতম ২ বছরের সরকারের পক্ষে অটুট থাকেন।

copy

Zia hasan

10/08/2024

গনঅভ্যুত্থানে যে সরকার গঠিত হয় সেটার ভিত্তি ও বৈধতা হল গনসম্মতি। নব্বুইয়ে এরশাদ পতনের পর যে সরকার গঠিত হয়েছিল সেটাও তাই। এক এগারোর সময়ের শেখ হাসিনা নিজে ঘোষনা দিয়েছিল যে তারা সেই সরকারের বৈধতা দেবে এবং দিয়েছিলও। একইভাবে বর্তমান সরকারও জনগনের ইচ্ছার ফল। হাসিনার সংবিধান বাতিল করে আমরা যখন নতুন সংবিধান তৈরী করবো সেই সংবিধান এই গনআকাঙ্খার বৈধ দলিল হবে।

মুর্শিদ স্যার

08/08/2024

বাংলা‌দেশ স‌ঠিক প‌থে আগা‌চ্ছে। - কিভাবে বুঝ‌বো?
ভারতীয় বাংলা নিউজ চ‌্যা‌নেল য‌দি বাংলা‌দেশ নি‌য়ে উৎকন্ঠার সংবাদ প্রচার ক‌রতে থাকে তাহ‌লে বুঝ‌তে পার‌বেন আমরা সঠিক প‌থে আছি!

পুরা হাচা কথা

07/08/2024

যারা বলছে আগেই ভাল ছিল তারা আসলে মাইকেল চাকমাদের আবার আয়নাঘরে ফেরত পাঠাতে চায়। এরাই আয়নাঘরের অদৃশ্য প্রহরী। নিজের সাজানো সংসারের বাইরে মানুষের জীবনের কোন মূল্য এদের কাছে নেই। এরা আসলে দেশ ও মানুষ নিয়ে চিন্তিত নয়। এরা নিজেদের স্বস্তির জীবনে ছেদ পড়ায় বিরক্ত কেবল। কাল থেকে ফাস্টফুড আর সিনেপ্লেক্সগুলো খুলে দিলেই এরা সবকিছু ভুলে যাবে, যেমন ভুলে গিয়েছে মাত্র দুইদিন আগে সরাসরি সম্প্রচারিত স্বদেশবাসীর উপর চালানো গনহত্যার কথা।

কপি করেছি

পোস্ট করেছেন মুর্শিদ স্যার

07/08/2024

পনের বছরের আওয়ামী শাসনে নিজের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে শেখ হাসিনা শুধু যে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করেছে তাই না, আমাদের সামাজিক শক্তিগুলোকেও বিলুপ্তির পথে ঠেলে দিয়েছে। অতীতে বিভিন্ন ক্রান্তিকালে সমাজের নিজস্ব শক্তিগুলো যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে সেটা এখন সম্ভব হচ্ছে না। পাড়ার ক্লাব থেকে শুরু করে মসজিদের কমিটি পর্যন্ত সর্বত্র আওয়ামী গুণ্ডাদের বসিয়ে নিয়ন্ত্রন করা হয়েছে। আজকে যখন সমাজে বিশৃঙ্খলা তখন এইসমস্ত গুণ্ডারা প্রাণভয়ে পলাতক। ফলে নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছে। হাসিনার শাসন আমাদের সার্বিকভাবে কতদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে সেটা
বুঝতেও আমাদের কয়েকবছর সময় লাগবে।

বাণীতে মুর্শিদ স্যার

06/08/2024

জরুরী লাল সতর্ক (Emergency Red Alert: বার্তা...

শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার (After 24 hours of Resignation of PM) মধ্যে দেশে এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে যেন, সাধারণ মানুষ এই আন্দোলনকারীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এজন্য বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে কাজ করছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়োগ দিয়ে হাসিনার তৈরি করা একটি গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধানমন্ত্রীর (হাসিনার) অধীনস্ত থাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (পিমও) প্রায় ৫০০ সদস্য। তাদের পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে রয়েছে:

Task 1. হাসিনার পদত্যাগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে কিছু বিভৎস হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে সেখানে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে ভিডিও করে সামাজিকমাধ্যমে প্রকাশ করা। Goal: মূলত এই আন্দোলন জামাত-শিবির করেছে সেটা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে করা হবে।

Task 2. সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক হামলা-হত্যা-লুটপাট করা হবে। সেগুলো ভিডিও ও ছবি সামাজিকমাধ্যমে প্রচার করা হবে। Goal: হাসিনা ছাড়া কারো কাছে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয় প্রমাণ করা এবং সংখ্যালঘু নিরাপত্তার অজুহাতে ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি করা।

Task 3. বিদ্যুৎকেন্দ্র, বড় সেতু, কারখানা বা এমন অনেক স্থাপনা ধ্বংস করে দেয়া। Goal: মেরামত করতে পরবর্তী সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। পরবর্তী সরকার যেন দেশ চালাতে ব্যর্থ হয়।

- দ্রুত দেশবাসীর কাছে এই বার্তা ছড়িয়ে দেয়া দরকার। আজ রাতে যেন সংখ্যালঘুদের পাহারা দেয়া হয় সেই ব্যবস্থা করা দরকার। আন্দোলনের সমন্বয়কদের এই ২৪ ঘণ্টা সরকার গঠনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যস্ত রাখা হবে। এর মধ্যে সব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলা হবে।

06/08/2024

১১ লক্ষ কোটির একশ ভাগের এক ভাগ সমমান জিনিস ও গত কালকে লুট করে নাই জনগন গণভবন এবং সংসদ ভবন থেকে। যদিও আমি বাংলাদেশের সাধারণ নাগরিক হিসেবে এই লুটের পক্ষে না। কিন্তু স্টুডেন্ট রা যা নিছিলো তাফেরত দিচ্ছে এখন, এবং গত কালকেই গণভবন থেকে পাওয়া নগদ অর্থ সেনাবাহিনীর হাতে পৌছে দিয়েছে। হয়ত ১০০ ভাগ ফেরত সম্ভব না। কারণ এত বড় একটা ঘটনায় অনেক রকম মানুষ ই এখানে ছিলো, চুর বাটপারও ছিলো। সবাই ছাত্র ছিলো না।

তবে এত অল্পতেই যারা লজ্জায় মুখ দেখাতে পারতেছেন না তাদের লজ্জা গত ১৬ বছর কোথায় ছিলো যখন ১১ লক্ষ কোটি টাকা পাচার হয়েছিলো একটা টু শব্দ তো করতে পারেন নাই। সোস্যাল মিডিয়া তে একটা অক্ষর লিখতে ৫০০ বার ভাবতে হইতো, সহ্যের মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে কিছু লিখিলে বাসায় মানবতার ফেরিওয়ালা রা আসতো তখন আপনারা মুখ এর বদলে অন্য কিছু দেখাইছেন?
এখন অতিরিক্ত সুশীল সাইজেন না একদিনেই।
দেশ স্বাধীন হইছে। মুক্তির স্বাদ গ্রহন করুন, স্বাধীনতার ঘ্রান উপভোগ করুন। এই ঘ্রান বড় আনন্দের, এই দৃশ্য বড় সুখের।

[বি:দ্র: কমেন্টে ফেরত দেওয়ার ভিডিওসহ আরো অনেক পজেটিভ সিনারিওর লিংক দেওয়া হলো]

06/08/2024

এখনো দেশে কোন সরকার গঠিত হয় নাই। ক্ষমতা কাঠামোর প্রতি পদে ফ্যাসিবাদের নিয়োগকৃত ব্যক্তিরাই বহাল তবিয়তে আছে। ফলে যতক্ষন সরকার গঠিত হয়ে জনগনের বিজয় কাঙ্খিত লক্ষ্যে না পৌছায় ততক্ষন জনগনকেই এই বিজয় ধরে রাখতে হবে। এটা করতে হলে ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিকল্প নেই। দয়াকরে এই সময়ে কেউ এমন কোন বিতর্ক তুলবেন না যা জনগনের ঐক্যে ফাটল ধরাতে পারে। বিজয় সুদৃঢ় হবার পর আমরা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপকল্প নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা করতে পারবো।
...মুর্শিদ স্যার এর পোস্ট থেকে কপি করা....

06/08/2024

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে প্রফেসর ইউনুসের প্রতি আমার সমর্থন রয়েছে।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত -ছাত্র জনতার।

05/08/2024

হাসিনা পালাইছে। কিন্তু ভুইলা যাইয়েন না যে গত পনের বছরে যত্ন কইরা গইড়া তোলা হাসিনাশাহী এখনো বহাল তবিয়তেই বিদ্যমান। এই রাষ্ট্রের টপ টু বটম এখনো আগের মতই হাসিনাময়।

সেনাপ্রধান জামায়াতের আমীরের সাথে বৈঠক করতেছেন এবং সবার আগে জামায়াতের নাম নিতেছেন। বঙ্গভবনে যাইতেছেন হেফাজতের মামুনুল হক আর চরমোনাইয়ের পীর সাহেব। মিডিয়াতে দেখলাম ভাঙ্গচুর অগ্নিসংযোগের ভিডিওর সাথে নারায়ে তাকবীর শ্লোগান দেখাইতেছে।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি নাই কোথাও। মিডিয়ায় জোনায়েদ সাকি, মান্না কিংবা প্রগতিশীল অংশের রিপ্রেজেন্টেশন নাই। উল্টো মিডিয়া হঠাৎ কইরাই তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার শুরু করছে যেটা দেখতে কিছুটা অতিউৎসাহী টাইপের মনে হয়।

মনে রাইখেন জনতার এই অভ্যুত্থানকে বিএনপি জামায়াতের নেতৃত্বে ইসলামিস্টদের ক্ষমতা দখলের চেষ্টা বইলাই সরকার মোকাবিলা করতে চাইছিলো। ভারতীয় মিডিয়া এখনো সেই বয়ানই প্রচার করতেছে।

সংবিধান মোতাবেক দেশে এখন কোন সরকার নাই। হাসিনা পদত্যাগের সাথে সাথে মন্ত্রীসভা বিলুপ্ত হইয়া গেছে অটোমেটিক। সাধারনত সংসদীয় গনতন্ত্রে প্রধানমন্ত্রী কোন কারনে পদত্যাগ করলে রাষ্ট্রপতি পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব গ্রহনের পূর্ব পর্যন্ত আগের প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন কাজ চালাইয়া যাইতে। হাসিনা চইলা যাওয়ায় সেই অপশন নাই। কিন্তু সংসদ এখনো বহাল আছে। এই শুন্যতা ও তার জটিলতা উপলব্ধি করার চেষ্টা করেন।

আমাদের এক নাম্বার প্রায়োরিটি হওয়া উচিত কালবিলম্ব না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করে পাওয়ার ভ্যাকিউম দূর করা। এইটা না হইলে সারাদেশে যে নৈরাজ্য তৈরী হইছে সেইটা মোকাবিলার প্রশাসনিক কাঠামো একটিভ করা সম্ভব না। রূপরেখা কে দেবে বা কী হবে সেই রূপরেখা এই বিতর্কে সরকার গঠনে বিলম্ব আত্মঘাতী হইতে পারে।

সন্দেহ রাইখেন না যে আমরা একটা অভ্যুত্থান ঘটাইছি, বিপ্লব করি নাই। বিপ্লব কইরা ক্ষমতা দখল করলে একটা কথা আছিলো। তখন বিপ্লবী কমাণ্ড কাউন্সিল গঠন কইরা নিজেদের ইচ্ছামত সব করা যাইতো। আন্দোলনের সমন্বয়কদের মিডিয়া যে বিপ্লবী কমাণ্ড কাউন্সিলের মত কইরা উপস্থাপনের বিভ্রম তৈরী করতেছে এইটাও সন্দেহ কইরেন।

এই সময়ে এইসব কথা বলতে চাই নাই। কিন্তু আমি নানানরকম দুর্বলতা দেখতেছি, যেইগুলা খুব দ্রুত এড্রেস করা দরকার। বাংলাদেশ এখন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরাশক্তিগুলার পাওয়ার গেইমের চিপায় পইড়া আছে এবং প্রবলভাবে বিভক্ত একটা সমাজ যখন ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দার ফলে দেউলিয়া হবার হুমকির মুখে। এই সময়ে বিচক্ষনতা ও দূরদর্শিতার সাথে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হইলে তার মূল্য চুকাইতে হবে।
....পোস্ট মুর্শিদ স্যার

05/08/2024

হিন্দুদের মন্দির ও বাড়ীঘরে হামলা রুখে দাঁড়ান। আগামীর বাংলাদেশে কোন ধর্মীয় বিভেদের স্থান হবে না।

এটাই হবে বাংলাদেশের সংবিধান

just remember them,,,,,,,,,,
05/08/2024

just remember them,,,,,,,,,,

05/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ্

05/08/2024

গনভবনকে আমরা একটা যাদুঘর বানাবো। সেখানে এই সরকারের আমলে নিহত, গুম, খুন হওয়া সকল শহীদের স্মৃতি সংরক্ষিত থাকবে। আর থাকবে ফ্যাসিবাদি অত্যাচারের দলিল ও চিহ্ন। যে প্লাস্টিকের মোড়ায় বসে শাইখ সিরাজ হাসিনার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল সেই মোড়াটা পর্যন্ত থাকবে সেখানে। যাদুঘরের সামনে থাকবে একটি উন্মুক্ত পাছার ভাষ্কর্য, যার গুহ্যদ্বারে মধ্যমা ঢুকিয়ে জনগন প্রবেশ করবে যাদুঘরে। এটাকে এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে করে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অনন্তকাল ধরে ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারকে ঘৃণা করতে শেখে।
..মুর্শিদ স্যার...
রেসপেক্ট...

05/08/2024

খুনি হাসিনা ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের গ্রেপ্তার করে গনহত্যার দায়ে বিচার করতে হবে।

দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আর্মিকে ব্যারাকে ফিরে যেতে হবে।

আমরা আতীতে জনগনের অনেক বিজয় ছিনিয়ে নিতে দেখেছি। এবার সেটা হতে দেয়া যাবে না।

সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ন্যায়বিচার।

মুর্শিদ স্যার এর ওয়াল থেকে নেওয়া....@

01/08/2024

গনআন্দোলনে সবাই যোগ দিতে পারবে। কেউ আগে বা কেউ পরে।

মুর্শিদ স্যার

30/07/2024

আমি চাই এইটা আমার লিস্টে থাকুক।
প্রতিবছর মেমোরি তে আসুক।
এই জন্য যেনো ৭০ বছর পরে এদের বাহ

শহীদ ২৬৬ জনের তথ্য:

১. আবু সাঈদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, বিআরইউর সামনে, ১৬ জুলাই।
(পুলিশ সদস্য- ইউনুস আলী)।
২. আসিফ (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৩. মো: ফারুক (৩২), ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৪. মো: ওয়াসিম (২২), চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র, আহত হয়ে মৃত্যু, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৫. ফয়সল আহমেদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৬. মো: শাহজাহান (২৫), কাপড়ের দোকানের কর্মচারী, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ব্রাদার নূরুন নবী, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ঢাকা, ১৬ জুলাই।
৭. সবুজ আলী (২৫), ছাত্র, ঢাকা কলেজ, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা কলেজের উল্টোদিকে, ১৬ জুলাই।
৮. সাকিল, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৯. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১০. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।

১১. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১২. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৩. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৪. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৫. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।

১৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৭. মীর মুগ্ধ , গুলিতে নিহত, রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৮. ফারহান ফয়েজ রাতুল (১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, সিটি হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৯. হাসান মেহেদী, সাংবাদিক, ঢাকা টাইমস, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২০. ওয়াসিম শেখ (৩০), মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ফিশ স্টোর, ১৮ জুলাই।

২১. নাজমুল কাজী (২০/২২), আহত হয়ে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২২. মোহাম্মদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৮ জুলাই।
২৩. অজ্ঞাত (৩০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২৪. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।
২৫. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।

২৬. অজ্ঞাত (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৭. অজ্ঞাত (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৮. আসহাবুল ইয়ামিন (২০), ছাত্র, এমআইএসটি, মিরপুর, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ১৮ জুলাই।
২৯. তাহমিদ তামিম (১৫), স্কুলছাত্র, নরসিংদী, গুলিতে নিহত, ১০০ বেড হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।
৩০. ইমন মিয়া (২২), ছাত্র, সরকারি সাটিরপাড়া স্কুল, গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।

৩১. দীপতো দে (২১), ছাত্র, মাদারীপুর কলেজ, লেকপাড়, মাদারীপুর, ১৮ জুলাই।
৩২. রৌদ্র সেন (২২), ছাত্র, এসইউএসটি, পুলিশ লেক এরিয়া, সুরমা গেট পয়েন্ট, ১৮ জুলাই।
৩৩. মানিক মিয়া (৪০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পুলিশ স্টেশনের পেছনে, ১৮ জুলাই।
৩৪. সাকিল হোসেন (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৮ জুলাই।
৩৫. ইমরান (২৪), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।

৩৬. আবদুল্লাহ (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৭. সাইমুন সিয়াম (২৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৮. ইসমাইল (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৩৯. খালিদ সাইফুল্লাহ (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর স্টাফ কোয়ার্টার, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৪০. দুলাল মাতব্বর, মাইক্রোবাস ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মেরুল বাড্ডা, ১৮ জুলাই।

৪১. জিল্লুর রহমান (১৭), ছাত্র, ইমপিরিয়াল কলেজ, গুলিতে নিহত, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এরিয়া, ১৮ জুলাই।
৪২. রৌদ্র সেন (২০/২২), ছাত্র, লেকপাড়, আখালিয়া, ১৮ জুলাই।
৪৩. হোসেন, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৮ জুলাই।
৪৪. মো: সাকিল হোসেন, সাংবাদিক, দৈনিক ভোরের আওয়াজ, গাছা থানা, গাজীপুর, ১৮ জুলাই।
৪৫. রাকিব হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আফতাবনগর, ১৯ জুলাই।

৪৬. গনি শেখ (৪৫), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা।
৪৮. সোহাগ (১৯), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৯. আরিফ (১৮), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।
৫০. সান্তু (২০), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।

৫১. রাব্বী (২৭), গুলিতে নিহত, আবু তালেব স্কুল, ১৯ জুলাই।
৫২. অদুদ (৪০), গুলিতে নিহত, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৫৩. পাভেল (২৫), দোকানের কর্মচারী, শাহবাগ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পল্টন, ১৯ জুলাই।
৫৪. মোবারক (৩২), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ১৯ জুলাই।
৫৫. আকরাম খান রাব্বী (২৪), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৫৬. জিহাদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া, ১৯ জুলাই।
৫৭. দুলাল মোহাম্মদ দোলন (৪০), ব্যাংকার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৯ জুলাই।
৫৮. অজ্ঞাত (১৮), গুলিতে নিহত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ১৯ জুলাই।
৫৯. ওমর ফারুক (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
৬০. আবদুল ওয়াদুদ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৬১. মারুফ হোসাইন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬২. মেহেদী হাসান (২০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৩. সাইফুল ইসলাম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৪. অজ্ঞাত (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৫. রবিউল ইসলাম (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৬৬. ইসমাইল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৭. কামাল মিয়া/জালাল মিয়া (৪৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৮. নবীন তালুকদার, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৯. ইমন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭০. সোহেল (৩৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৭১. অজ্ঞাত (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭২. শাওন (২৪/২৫), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৭৩. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৪. মামুন সরদার (৩৪/২৭), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৫. শোভন (২৫), চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।

৭৬. রেদোয়ান (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৭. শরীফ (২৩), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৮. রাইদ (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৯. রানা (১৫), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
৮০. সোহাগ মোল্লা, পিএ, মেয়র, উত্তরা, ১৯ জুলাই।

৮১. মুনসুর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮২. শরীফ, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৩. রাসেল, ছাত্র, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৪. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৫. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৮৬. অজ্ঞাত, বি লাইফ এইচ, ১৯ জুলাই।
৮৭. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৮. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৯. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯০. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।

৯১. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯২. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৩. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৪. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৫. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।

৯৬. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৭. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৮. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৯. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১০০. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১০১. অজ্ঞাত, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১০২. সজ্জল হোসেন (২৮), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৩. মেরাজ (৪০), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই্।
১০৪. অজ্ঞাত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।
১০৫. মোজাম্মেল (৩২), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।

১০৬. মোখলেসুর রহমান মিলন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৭. মউন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৮. আবদুর রশীদ (৭০), হোল্ড/রেইড, ফজলুল হক রোড, সিরাজগঞ্জ, ১৯ জুলাই।
১০৯. সিয়াম (১৬), গুলিতে নিহত, আমতলা মোড়, বগুড়া, ১৯ জুলাই।
১১০. এহসানুল হক (২২), ১৯ জুলাই।

১১১. এটিএম তোরাব (৩০), সাংবাদিক, সিলেট, ১৯ জুলাই।
১১২. অজ্ঞাত, নরসিংদী, ১৯ জুলাই।
১১৩. সাগর, (১৬), ময়মনসিংহ, ১৯ জুলাই।
১১৪. আল আমিন (২৪), ডারাজ কর্মচারী (ছাত্র), এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ১৯ জুলাই।
১১৫. শাহজালাল (২৬), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১১৬. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১১৭. জুয়েল (২৫), আনসার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দৈনিক বাংলার মোড়, ১৯ জুলাই।
১১৮. ইফতি (১৬/১৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, অনাবিল হাসপাতালের সামনে, কাজলা, ১৯ জুলাই।
১১৯. অজ্ঞাত (৪১), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২০. শাকিল (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১২১. অজ্ঞাত (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২২. রাজিব (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৩. আল আমিন (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কামারপাড়া, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১২৪. নাঈমা সুলতানা (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, হোম, ১৯ জুলাই।
১২৫. নুরুল ইসলাম, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১২৬. জামাল মোল্লা, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৭. অজ্ঞাত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৮. অজ্ঞাত, ক্রিসেন্ট হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১২৯. মো: সিয়াম (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩০. হৃদয় মীর (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।

১৩১. সুজন মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩২. আমজাদ হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩৩. অজ্ঞাত, ১৯ জুলাই।
১৩৪. আসিফ ইকবাল (২৯), এক্স ছাত্র, মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৫. মোত্তাকিন বিল্লাহ (২৫), মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।

১৩৬. রাজু, মাগুরা, ১৯ জুলাই।
১৩৭. আতিকুল ইসলাম (৩২), গুলিতে নিহত, পটুয়াখালী, মিরপুর-১০, ১৯ জুলাই।
১৩৮. অজ্ঞাত (২০), মিটফোর্ড হসপিটাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৯. অজ্ঞাত (৪০), মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪০. রোহান (২০), ছাত্র, এইচএসসি পরীক্ষার্থী, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।

১৪১. রাসেল, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।
১৪২. বাঁধন (১৯), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৩. মো: জুবায়ের (৪০), কুয়েত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১৪৪. মো: রোমান (২৫), স্টাফ হসপিটাল, ল্যাবএইড, ১৯ জুলাই।
১৪৫, আসিকুল ইসলাম ইলিয়াস আসিক (১৫), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, বনশ্রী হসপিটাল, বনশ্রী, ঢাকা, ১৯ জুলাই।

১৪৬. রোমান বেপারী (৩২), ট্রাক ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৭. তৌহিদ সান্নামাত (২০), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৮. মো: ইমরান খলিফা (৩৩), বেসরকারি স্কুল শিক্ষক, গুলিতে নিহত, খিলবাড়ী টেক, শাহজাদপুর, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৯. আলমগীর শেখ (৩৫), ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, বিটিভি সেন্টার, বিটিভি, ১৯ জুলাই।
১৫০. মনির (১৮), পেইন্টার, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৯ জুলাই।

১৫১. হাসনাইন (২৫), ডিশলাইন কর্মচারী, গুলিতে নিহত, মোহাম্মদপুর, ১৯ জুলাই।
১৫২. সাফকাত সামির (১১), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, কাফরুল, মিরপুর, ১৯ জুলাই।
১৫৩. এএসআই মোকতাদির (৪৮), ট্যুরিস্ট পুলিশ, গণপিটুনি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।
১৫৪. নায়েক গিয়াসউদ্দিন (৫৮), ডিএমপি পুলিশ, গণপিটুনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ফুটওভারব্রিজের নিচে, রায়েরবাগ, ২০ জুলাই।
১৫৫. ইমাম হোসেন তাজিম (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।

১৫৬. জিসান (৩৩), পানি বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৭. ইউনূস আলী শাওন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৮. ইউসুফ মিয়া ইলিয়াস সানোয়ার হোসেন (৩৫/৪০), চাল ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৯. হাবিব সরদার (৩০/৪০), সিএনজি ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৬০. কামরুল মিয়া (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর, ২০ জুলাই।

১৬১. সোহেল (৩৫/২৩), মোবাইল দোকান কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৬২. আরিফ (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, শনিরআখড়া, ২০ জুলাই।
১৬৩. অজ্ঞাত শিশু (১০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৬৪. আবদুল হান্নান, (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই
১৬৫. শুভ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ধানমন্ডি, ঢাকা, ২০ জুলাই।

১৬৬. আবদুল্লাহ আল আবির (২৩), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৬৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, এস সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২০ জুলাই।
১৬৮. রাকিব (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৬৯. জুবায়ের (২১), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৭০. মো: বিপ্লব (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।

১৭১. সাইফুল ইসলাম (৪২), কৃষক, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, আমাকান্দা ব্রিজ, ফুলপুর ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৭২. কোরবান আলী (৬০), পোলট্রি ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৩. মেহেদী হাসান (২৪), রাজমিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, বাজার রোড, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৪. শাদ মাহমুদ খান (১৪), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৫. রনি (২৭), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার বাসস্ট্যান্ড, ঢাকা, ২০ জুলাই।

১৭৬. মো: রায়হান (১৮), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, বোর্ডবাজার এরিয়া, চান্দনা চৌরাস্তা, ২০ জুলাই।
১৭৭. নুরুল আমিন (২১), ডেলি লেবার, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, টেলিপাড়া এরিয়া জয়দেবপুর, বোর্ডবাজার, ২০ জুলাই।
১৭৮. টিপু সুলতান/ মো: টিপু/জহিরুল ইসলাম (২৭/৪৮) গণপিটুনি, শিবপুর হসপিটাল, কলেজ গেট, শিবপুর, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৭৯. মোবারক আলী (১৩), গুলিতে নিহত, গ্রিনলাইফ হসপিটাল, পান্থপথ, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৮০. হাসান মিয়া (৪৫), ডেইলি লেবার, গুলিতে নিহত, মেহেরপাড়া, নরসিংদী, ২০ জুলাই।

১৮১. মো: মেহেদী (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮২. মো: হৃদয় (২৮), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৩. মো: শাহীন/মানিক (২৩), হোটেল ম্যানেজার, গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৪. মো: সজল (২২), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৫. মিনারুল ইসলাম (২৫), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, ৩০০ সিট হসপিটাল, নারায়ণগঞ্জ, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।

১৮৬. রাজিব হোসেন (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৮৭. মায়া ইসলাম (৬০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ইন ফ্রন্ট অব হার হাউজ, রামপুরা, ২০ জুলাই্
১৮৮. আমজাদ হোসেন (২২/১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৮৯. হৃদয় মীর (১৫), ছাত্র গ্যারেজ মিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯০. সুজন মিয়া (১৭), ছাত্র/ভটভটি/ লেগুনা ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।

১৯১. সিয়াম আহমেদ (১৯) ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯২. অজ্ঞাত (মধ্যবয়সী), গুলিতে নিহত, ভেলানগর নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৩. আশিক মিয়া (১৫), গুলিতে নিহত, মাধবদী, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৪. হুমায়ুন কবীর (২৫), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।
১৯৫. তনয় দাশ/তন্ময় দাশ (২৮), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।

১৯৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৯৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৮. কামরুল মিয়া (২৭), ফার্নিচার কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৯. জাহাঙ্গীর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।
২০০. রুবেল মিয়া (২০/৩০), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।

২০১. অজ্ঞাত (২৭), গুলিতে নিহত, আজিমপুর, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০২. শাহরিয়ার (১৯/২৩), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া অ্যান্ড যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
২০৩. অজ্ঞাত (২০), গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০৪. মো: শাকিল (২২), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।
২০৫. অজ্ঞাত (৩০), গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।

২০৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৮. অজ্ঞাত, ২০ জুলাই।
২০৯. অজ্ঞাত, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রাউ, বরিশাল, ২০ জুলাই।
২১০. সেলিম মন্ডল (২৯), রাজমিস্ত্রি, ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।

২১১. আবদুস সালাম (২২), রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১২. সোহেল আহমেদ (৪২/২১) রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১৩. আদিল আল মাহমুদ, কর্মচারী, গুলিতে নিহত, নেয়ার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ২০ জুলাই।
২১৪. মো: ইমরান (১৬), টেইলার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, ২১ জুলাই।
২১৫. আকাশ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চিটাগাং রোড, ২১ জুলাই।

২১৬. অজ্ঞাত (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার, ২১ জুলাই।
২১৭. আমিন (১৬) ওয়ার্কশপ শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী গুলবান, ২১ জুলাই।
২১৮. জসিম (৪০), চা বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২১ জুলাই।
২১৯. রাকিব বেপারী (২০), গার্মেন্ট শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ, ফতুল্লা, ২১ জুলাই।
২২০. ফয়েজ (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২২১. মো: জাকির/ মো: জাহিদ (৩২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২২. তৌফিকুল ইসলাম (৩০), ইঞ্জিনিয়ার, পেট্রোবাংলা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২৩. সোহাগ (২৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, গোপীবাগ রেল গেইট, ২১ জুলাই।
২২৪. মো: রাব্বী/আবদুল বারী (১৭), ছাত্র, টেইলার, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৫. মো: নাহিদ মিয়া (৩০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।

২২৬. আলী হোসেন (৪৫), টেইলার, গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হসপিটাল, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৮. হুমায়ুন আহমেদ, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২২৯. প্রণয় দাস, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২৩০. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ৩০০ বেড হসপিটাল নারায়ণগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৩১. আবদুল মজিব (২৮), কভার্ড ভ্যান ড্রাইভার, আগুনে দগ্ধ, চৌদ্দগ্রাম, হাজীগঞ্জ থানা, চাঁদপুর, ২১ জুলাই।
২৩২. নবী নূর (৪১), ফিশ ট্রেডার্স গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ২১ জুলাই।
২৩৩. শফিকুল ইসলাম (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দক্ষিণ পরিবাগ, ২১ জুলাই।
২৩৪. মাসুদ পারভেজ, পুলিশ, রাজারবাগ সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটাল, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৩৫. মিলন মিয়া (৩০), ফিশ ট্রেডার্স, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৩৬. সুমাইয়া আকতার সুমী (২০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৭. সজীব মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৮. আশিকুর রহমান (১৯), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৯. বাবুল (২৮), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৪০. মো: শরীফ, গুলিতে নিহত, সানারপার, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৪১. আবদুল লতিফ (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪২. ইউসুফ আলী সোহান (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪৩. মো: হান্নান (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪৪. ফারুক (৪৫/২২), গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল হাসপাতাল সাভার, ২১ জুলাই।
২৪৫. রাসেল (২০), টেম্পু হেলপার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দনিয়া, ঢাকা, ২২ জুলাই।

২৪৬. আজিজুল মিয়া (২২), ইমপ্লয়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২২ জুলাই।
২৪৭. সান্তু (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৮. সৈয়দ গোলাম মোস্তফা রাজু (৩৬), ইঞ্জিনিয়ার এমঅইসটিআরআই, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৯. অজ্ঞাত (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৫০. মনির হোসেন, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২২ জুলাই।

২৫১. হৃদয় চন্দ্র তরুয়া, (২২), ছাত্র, সিইউ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫২. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৩. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৪. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫৫. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।

২৫৬. শুভ শীষ (২৪), গার্মেন্ট কর্মী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৭. অজ্ঞাত (২২), মাথায় আঘাত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, উত্তরা, ২৩ জুলাই।
২৫৮. শাহরিয়ার শুভ (২৮), গুলিতে নিহত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, মিরপুর-১, ২৩ জুলাই।
২৫৯. নাসির হোসেন, গুলিতে নিহত, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২৩ জুলাই।
২৬০. রিয়া গোপ (৬), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড়ির ছাদে গুলিবিদ্ধ, ২৪ জুলাই।

২৬১. শাহজাহান হৃদয় (২১), মাদ্রাসার ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লেভেল ক্রসিং, এসকে টাওয়ার, মহাখালী, ২৪ জুলাই।
২৬২. সাজেদুর রহমান ওমর (২২), আইটি টেকনিশিয়ান, ডেমরা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড এলাকা, কোনাপাড়া, ডেমরা, ২৪ জুলাই।
২৬৩. তুহিন আহমেদ (২৬), মাসন, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৪ জুলাই।
২৬৪. জাকির হোসেন (২৯), টেইলর, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২৫ জুলাই।
২৬৫. জামান মিয়া (১৭), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ, ২৫ জুলাই।

২৬৬. সোহেল রানা (২০), গুলিতে নিহত, বিএসএমএমইউ, রামপুরা, ২৫ জুলাই।


Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad vlog squad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad vlog squad:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share