7 Colours

7 Colours Have fun!!

পৃথিবীতে দুই জাতীয় লোক আছে….যারা নিজেদের কাজের বিবরণ এই ভাবে দেন…..১ম শ্রেনীঃ মাছ ভেজেছি..২য় শ্রেনীঃ ফ্রিজ থেকে মাছ বের ...
08/10/2024

পৃথিবীতে দুই জাতীয় লোক আছে….যারা নিজেদের কাজের বিবরণ এই ভাবে দেন…..

১ম শ্রেনীঃ মাছ ভেজেছি..

২য় শ্রেনীঃ ফ্রিজ থেকে মাছ বের করে দেখি জমে বরফ হয়ে আছে…! প্যাকেট শুদ্ধ কলের তলায় রেখে ভগবানকে বললাম, ঠাকুর দেখো যেনো সবাইকে ঠিক সময় মতো মাছ ভাজা পাতে দিতে পারি…!!
অনেক কষ্টে প্যাকেট থেকে মাছ ছাড়িয়ে বড় বাটিতে জল দিয়ে রাখলাম… তারপর লবন দিয়ে চটকে চটকে ঘষে ঘষে ধুলাম…. তারপর হলুদ দিয়ে মেখে side এ রেখে তেল গরম বসালাম… অল্প আঁচে আস্তে আস্তে সববব গুলো মাছ কড়া করে ভেজে সুন্দর করে প্লেটে তুললাম… তোমারা খুশি মনে গরম গরম ভাজা খাবা…. তোমাদের জন্য তো আমি আমার কলিজাও ভেজে ফেলত পারি, মাছ তো কোনো ব্যাপারই না.. 😬

উপরের লেখা দুটো বিশ্লেষন করলে দেখা যাবে দুজনেই সমান কাজ করেছেন… 🤔
কিন্তু….
বেশি বকবক করতে না পারার কারনে প্রথম শ্রেনীর লোকেদের কাজ সব সময় আন্ডার রেটেড থাকে 🫤
আর দ্বিতীয় শ্রেনীর লোকেরা “কম্মা” লোকের খেতাব পায়…. 🤷🏻‍♀️

গাড়িকে এমন ভাবে ঢাকা দরকার,যেন বাহির থেকে ভেতরে কি আছে বুঝা না যায়।ভালো হয় কালো, ঢিলে-ঢালা পর্দা দিয়ে ঢাকলে।গাড়ির মডেল, ...
03/10/2024

গাড়িকে এমন ভাবে ঢাকা দরকার,
যেন বাহির থেকে ভেতরে কি আছে বুঝা না যায়।

ভালো হয় কালো, ঢিলে-ঢালা পর্দা দিয়ে ঢাকলে।
গাড়ির মডেল, লাইট, লুকিং গ্লাস ইত্যাদি যাতে না বুঝা যায়।

কথা ক্লিয়ার নাকি ভেজাল আছে?? 🧐

বি:দ্র:- বর্তমান বোরখার অবস্থা কিছু কিছু মহিলাদের।

23/08/2024

অনেকে বলছে, যে বাঁধ না খুললে ভারতের ত্রিপুরা ডুবে যেতো, তারা বাধ্য হয়ে ছেড়েছে। পরে বাঁধ অটো ভেঙেই যেতো। তখন আরো বেশী ক্ষতি হত। তাই এখানে আসলে ভারতের দোষ নেই। চলুন এই কথাটার ফাঁকটা বুঝার চেষ্টা করি একটু।
নদী চলবে নদীর মত। এতে তারা বাঁধ দিল কেনো শুরুতেই? কারণ তারা বাংলাদেশকে পানি বঞ্চিত করে রেখেছিল এতদিন। নদীকে নদীর মত চলতে দিলে, নদীর গভীরতা এবং প্রশস্ততা ঠিক থাকতো। হঠাৎ বেশী পানি আসলেও নদী তা সহ্য করতে পারতো। পানি সহজে সমুদ্রে পৌছতো।
কিন্তু বাঁধ দেয়ার কারণে, বাংলাদেশের নদীগুলো শুঁকিয়ে খালের মত হয়ে গিয়োছে। পলি জমে অগভীর হয়ে গিয়েছে, জায়গায় জায়গায় চর জন্মেছে। এখন হঠাৎ পানি ছেড়ে দিলে এই অগভীর এবং চিকন নদীগুলো সেই পানি ধারণ করতে না পেরে আশেপাশের সব ডুবিয়ে দেয়। এবার বুঝেছেন আসল কাহিনী?
কোন লোক এখন ভারতের সাফই গাইতে আসলে, বা কোন ধানাই পানই করলে, যেমন ভারতের তো উপায় ছিল না, তাই বাধ্য হয়ে বাঁধ ছেড়েছে, ওরে চটকনা মেরে বলবেন, তাহলে বাঁধটা শুরুতে দিয়েছিল কেনো?

#কালেক্টেড

27/07/2024

বহুদিন আগে আমার বাবা তাঁর খালি জমিতে একটা গরিব পরিবারকে থাকতে দিয়েছিলেন।
বেশ কয়েক বছর পর বাবা বাড়ি করার জন্য জমিটা ছাড়তে বললে তারা ছাড়তে রাজি হলো না। পরে অনেক কায়দা করে, টাকা পয়সা দিয়ে তাদেরকে সরানো হয়েছিল।
শুনে যা বুঝলাম, সেটা হলো একটা জমিতে অনেকদিন থাকলে নাকি তাতে তার অধিকার জন্মে যায়।
আমি তো অবাক। দয়া করে থাকতে দিয়েছে। কোথায় কৃতজ্ঞ হবে, সেটা নয় উল্টো দখল করে বসে আছে। ভাবলাম জমির ব্যাপার তো
তাই লোভ সামলাতে পারে নি।

আমি যেখানে থাকি সেখানে এক রিক্সাওয়ালা আছে আমার দেশি। বাজারে সে থাকলে আমি তার রিক্সাতেই আসি। বাজার থেকে আমার বাড়ি পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা ফিক্সড। তবে আমি নিয়মিত ৫০ টাকা দিতাম।
একদিন আমার কাছে খুচরা ৪৫ টাকা ছিলো। ঐ টাকাই দিলাম। টাকাটা দেয়ার সাথে সাথে একরকম চিৎকার করে উঠলো, “ আর ৫ টাকা ? " আমি কিছুক্ষন চুপ থেকে বললাম, " ভাড়া তো ৪০ টাকা, বাকি ৫ টাকা ফেরত দেন। "লোকটা হেসে বলল না সব সময়তো ৫০ টাকা দেন তাই বললাম। ভাবলাম থাক গরিব মানুষ তো, তাই এমন করলো।

আমার এক প্রতিবেশী।
রোজ বাচ্চাকে স্কুলে দিতে যায়। তার দুধ ওয়ালা, সে ফেরার আগে দুধ নিয়ে আসে। আমি বাড়িতে না থাকায় সেই দুধ নেয়ার দায়িত্বটা আমার কাজের লোকের উপর পড়ে।
প্রতিবেশি হিসেবে এটুকু উপকার তো করতেই হয়। একদিন আমার কাজের লোকটি কোথাও একটা কাজে গেছে, দুধটা আর নেয়া হয়নি।
আমি বাড়ি ফেরার পর উনি এসে বললেন,
" আপনার কাজের লোক কোথায়? "
-- একটু বাইরে গেছে।
--আমাকে আগে বলল না। দেখুনতো আমার ছোট ছেলেটা এখন কি খাবে ?
আগে বললে আমি অন্য কাউকে দায়িত্ব দিতাম।
--বৌদি ও হয়তো ভুলে গেছে।
-- যাই বলুন কোনো দায়িত্ব নিলে ঠিক ভাবে পালন করতে হয়।
--বৌদি ও হয়তো আপনার এই দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত পারিশ্রমিক পায়নি তাই অবহেলা করেছে। আপনি বরং দায়িত্বটা অন্য কাউকে দিন।
সে কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে থেকে গটগট করে চলে গেলো।
ভাবলাম, অল্প শিক্ষিত মহিলাতো তাই এমন আরকি।

আমার এক কলিগ। গর্ভবতী অবস্থায় অফিসে কাজ করেন, আমি তাঁর কষ্ট দেখে তার একটা কাজের দায়িত্ব নিজে থেকেই নিলাম।
সে মাতৃত্বকালীন ছুটিতে গেলেন। তিনি ফিরেও এলেন। তাঁকে কাজটা ফিরিয়ে দিতে চাইলে তিনি গরিমসি শুরু করলেন। ভাবটা এমন যেন কাজটা আমারই ছিল। এবার ভাবনাটা বদলালাম।

আসলে মানুষ একটা সুবিধা বেশিদিন ভোগ করলে সেটাকে তার অধিকার ভেবে নেয়।
ভুলে যায় --"It's facility, not right."
তাই শুধু সুবিধা দেয়া নয়, নেয়ার ক্ষেত্রেও সাবধান থাকা দরকার।
হিউম্যান বিহেভিয়ার খুব অদ্ভুত। এটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই কাজ করে।

টিউশনি করানোর সময় আন্টি প্রতিদিন টিফিন দিতেন। হঠাৎ টানা ২-৩ দিন না দেয়ায় আমার খুব খারাপ লেগেছিল।
পরে অবশ্য আমার নিজের আচরণে আমি নিজেই অবাক হই। আমার সাথে তো কখনো অভিভাবকের টিফিন নিয়ে চুক্তি হয়নি,
তাঁরা তো আমাকে টিফিন দিতে বাধ্য নন।
বরং টিফিন দেয়ার জন্য আমার তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত ছিল।
কোনটা অধিকার আর কোনটা অতিরিক্ত পাওনা, সেটা বোঝা জরুরি।।

রিপোষ্ট।

পোষ্ট ভালো লাগলে পেজটি ফোলো করে রাখুন।

❤️ 👧 মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র.একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। য...
04/07/2024

❤️ 👧 মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র.

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।

একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।

সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।

অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

★ এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি।জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ...
12/06/2024

★ এক ডিভোর্সি বোনের খোলাচিঠি।

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।

আমি তেত্রিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল দুই পরিবারের সম্মতিতে। সংসারও টিকে ছিল অনেকগুলো বছর। আমাদের একটা মেয়েও আছে, ওর বয়স ৮ বছর।

আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু বদমেজাজি। অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ রাগের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার মেজো বোন তো রীতিমত অপমান করত!

আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”

নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।

ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!

এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।

আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।

আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।

ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।

ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?

আমার ভাইবোন আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।

কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।

এর পরের কয়েক বছর ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!

আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।

এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো। ভাই মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।

প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স। আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।

এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়।মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীড়ে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করিনি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!

মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম!তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম!

তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।আজ আমার ভাইবোন বান্ধবী সবার নিজেদের সংসার আছে কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো জীবনে এমন না হোক।

09/06/2024
মহিলাদের চেয়ে, পুরুষের লজ্জা বেশী!এক বার এক স্কুলে স্থানীয় মহিলারা একটি সাধারণ সভার আয়োজন করেছিলেন। সেখানে কথা বলতে য...
03/06/2024

মহিলাদের চেয়ে, পুরুষের লজ্জা বেশী!

এক বার এক স্কুলে স্থানীয় মহিলারা একটি সাধারণ সভার আয়োজন করেছিলেন। সেখানে কথা বলতে যেয়ে এক মহিলা বলেছিল যে, "মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী।"

কথাটা শেষ করতে না করতেই একজন ভদ্রমহিলা উঠে দাঁড়ালেন। প্রতিবাদের সুরে বললেন, 'আপা, আপনার কথাটা মানতে পারলাম না। পুরুষ মানুষের আবার লজ্জা দেখলেন কোথায়? ওরা তো বেশরম- বেলাজ।

প্রথম মহিলা দ্বিতীয় মহিলার বক্তৃতা থামিয়ে বললো আপা, আপনি কি করেন? তিনি বললেন এই স্কুলে শিক্ষকতা করি। প্রথম মহিলা বললো, কয়জন পুরুষ আর কয়জন মহিলা শিক্ষক আছেন এই স্কুলে?
তিনি বলেন, আমরা সমান সমান। চার জন পুরুষ চার জন মহিলা। হাসি মুখে উত্তর দিলেন ভদ্রমহিলা।

প্রথম মহিলা বললো, আপা আপনি কি কোন দিন আপনার পুরুষ সহকর্মীদের পেট-পিঠ দেখেছেন? "ভদ্রমহিলা ভ্রু কুচকে তাকালেন। বললেন তার মানে?

প্রথম মহিলা বললো "দেহ প্রদর্শন করা নির্লজ্জতা। কিন্তু এই কাজটা সাধারণত পুরুষেরা করেনা। আপনার যদি কখনো ইচ্ছে হয়, আপনার কোন পুরুষ সহকর্মীর পেট কিংবা পিঠ দেখবেন, তাহলে তাকে ডেকে বলতে হবে ভাই আপনার শার্ট কিংবা পাঞ্জাবীটা একটু উপরে তুলুন তো, আমি আপনার পেঠ কিংবা পিঠ তা একটু দেখব। সেই ভাই তখন নির্ঘাত আপনাকে পাগল মনে করবে।

আর আপনার পেট-পিঠ কতভাবে কত এ্যাংগেলে কত শত পুরুষ- মহিলা দেখছে তার কি কোন হিসাব আছে?

#পুরুষেরা পেট পিঠ বের করা পোষাক পরে বাইরে কিংবা অফিস-আদালতে যাবে না, এটা তাদের স্বাভাবিক লজ্জা। যা থাকা উচিত ছিল মেয়েদের।
অথচ মেয়েরা কিভাবে গলাটা আর একটু বড় করে কাঁধ এবং বুকের উপরি অংশ বের করা যাবে, কিভাবে জামার হাতার উপরি অংশ কেটে মাসেল দেখানো যাবে- সেই চেষ্টা করে।

#লজ্জাহীনতা মেয়েদের অস্থিমজ্জায় এমনভাবে ঢুকে গেছে যে, এ বিষয়টাকে তারা লজ্জার বিষয় বলে মনেই করে না. (আফসোস) পোস্টটা হয়ত কারো কাছে খারাপ লাগবে। কিন্তু শিক্ষামূলক পোস্ট হিসেবে সবার পড়া এবং শেয়ার করার দরকার আছে।

We live in a world where the dirtiest people judge the cleanest people. আমরা এমন এক পৃথিবীতে বসবাস করি যেখানে নোংরা মানু...
02/06/2024

We live in a world where the dirtiest people judge the cleanest people.

আমরা এমন এক পৃথিবীতে বসবাস করি যেখানে নোংরা মানুষ গুলো পরিষ্কার মানুষদের বিচার করে।

একটা জিনিস রিয়েলাইজ করেছেন , দুনিয়ার টপ হ্যান্ডসাম পুরুষ রিতৃক রোশন ডিভোর্সী ।চতুর্থ হ্যান্ডসাম বয় সালমান খান বিয়েই করে ...
02/06/2024

একটা জিনিস রিয়েলাইজ করেছেন , দুনিয়ার টপ হ্যান্ডসাম পুরুষ রিতৃক রোশন ডিভোর্সী ।
চতুর্থ হ্যান্ডসাম বয় সালমান খান বিয়েই করে নাই । আর দ্বিতীয় হ্যান্ডসাম রবার্ট প্যাটিসন একবার প্রেমে ধোকা খাওয়ার পর আর কোন রিলেশনে জড়িয়ে নিজেকে স্হায়ী করতে পারেনি । আমাদের দেশে সবচেয়ে হ্যান্ডসাম জনপ্রিয় নায়ক তাহসান ও ডিভোর্সী , মিথিলা তাকে ছেড়ে চলে গেছেন ।চলচিত্রে সালমান শাহ ছিল ভিষন জনপ্রিয় ।তার আত্নহত্যার পর চারজন মেয়ে আত্নহত্যা করেছিল , কিন্তু সেই সালমান শাহ ও অসুখী ছিল ।

তারপর আসি , টপ ধনীদের কে নিয়ে বিল গেইইট ও ডিভোর্সী , ইলেন মাস্ক বিয়ে করেছেন তিনখানা । আর বাকী ধনীদের তালিকা নাই বল্লাম ।এই যে টাকা আর সৌন্দর্য দিয়ে কোন মানুষ সুখী হতে পারে না এটা বড় প্রমান ।সুখ হলো সাধারন ভাবে , সাধারন করেই ধরা দেয় ।আপনার দামী গাড়ী কিংবা টাকা আপনার চেহারার চাকচিক্য আপনার কোন কাজেই আসবে না যদি আপনি একজন নারীর মন বুঝতে না পারেন অথবা একজন নারীর সত্যিকারের ভালবাসা না পান ।প্রতিটা মানুষের সুখী জীবনের জন্য ভালবাসার মাপকাঠিতে ভালবাসাই লাগে অন্য কিছু নয় ।

অথচ আমাদের পাড়ার রিক্সাওয়ালা জমির ভাই চারজন বাচ্চা নিয়ে খোপারী ঘরে দিন শেষে সুখী একটা মুখ নিয়ে পান চিবোয় । পানের পিক ফালাইতে ফালাইতে দিনের শেষে কষ্ট নিবারন হয় ।ভাবী জন্য আবার পান বানাইতে পানের বাটা নিয়ে আসেন । ভাবীকে একদিন বলতে শুনলাম , উনি আসলে এক সাথে ভাত খামু , রাইতে উনারা ছাড়া খাইতে বসি না ।

ভালবাসায় অদ্ভূদ একটা শক্তি আছে , কোন চাহিদা ছাড়াও একটা মানুষকে টুপ করে সুখী হওয়ার মেডেল দিতে পারে ।

স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্তা কোনো রমনীকে তালাকের কারণ জিজ্ঞেস করুন। সে বলবে, একেবারেই তুচ্ছ কারণে। সে আমাকে তার নিকট বোনে...
02/06/2024

স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্তা কোনো রমনীকে তালাকের কারণ জিজ্ঞেস করুন। সে বলবে, একেবারেই তুচ্ছ কারণে। সে আমাকে তার নিকট বোনের বাড়িতে যেতে বলেছিল। আমি না করতে সে রেগে উঠে ও গালমন্দ করতে করতে একপর্যায়ে আমাকে তালাক দিয়ে বসে।
আপনি একটু বিচক্ষণতার সাথে যদি ভাবেন তাহলে বুঝতে পারবেন, এ তুচ্ছ বিষয়টি কিছুতেই তালাকের কারণ হতে পারে না। এ সেই দিয়াশলাইয়ের কাঠির ভারে উটের কোমর ভেঙ্গে যাওয়ার গল্পের ন্যায় তুচ্ছ অজুহাত।

এক ব্যক্তির হৃষ্টপুষ্ট একটি উট ছিল। একবার সে সফরের মনস্থ করল। সে তার সফরের সামান উটের পিঠে উঠিয়ে বাঁধতে শুরু করে। উটটি স্বাভাবিকভাবে শান্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। একে একে তার পিঠে প্রায় চারটি উটের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হলো। বোঝার ভারে উটটি বারবার কেঁপে উঠছিল। উপস্থিত লোকেরা বারবার তাকে সতর্ক করে বলল, যা উঠিয়েছো, এ তো অনেক। উটটি এর বেশি একটুও বহন করতে পারবে না।

সে এতটুকুতে তুষ্ট ছিল না। তারপরও সে খড়ের একটি আটি উটের পিঠে রাখলো ও বলল, এটিই শেষ, এটা বেশ হালকা। খড়ের আটিটি রাখতে না রাখতেই উটটি ধপাস করে মাটির ওপর পড়ে যায়। এই ঘটনা পরবর্তীতে প্রবাদ-গল্পে পরিণত হয় এবং এ দিকে ইশারা করেই তৈরি হয় প্রবাদ বাক্য- দিয়াশলাইয়ের কাঠি উটের কোমর ভেঙ্গে ফেলেছে।

একবার ভাবুন! তাহলে দেখবেন খড়ের আঁটিটি এখানে উপলক্ষ মাত্র। সে যেন বিনা অপরাধে অভিযুক্ত মালুম। খড়ের আঁটিটি মূলত উটের কোমর ভাঙ্গেনি, আর বড় বড় বোঝার ভারই তার কোমর ভেঙ্গে দিয়েছে। বোঝা ওঠানোর আরম্ভ থেকেই উটটি ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে।

একসময় যখন তার সহ্যের সীমা পার হয়ে গেছে তখন সামান্য জিনিসের ভারেই তার কোমর ভেঙ্গে গেছে। এদিকে তালাকপ্রাপ্তা রমনীটির অবস্থাও অনুরূপ। আমি পূর্ণ আস্থার সাথে বলতে পারি, শুধু স্বামীর সাথে বোনের বাড়িতে যেতে অস্বীকার করাটাই তার তালাকের কারণ নয়। তাছাড়া পূর্বের কৃত আরো অনেক অন্যায় ও অপরাধ ছিল এর মূল কারণ। যেমন এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে:

স্বামীর আদেশ অমান্য করা

তার চাওয়া পূর্ণ না করা ...

তার নিকট হৃদ্যতাপূর্ণ আচরণ না করা...

কারণে-অকারণে জেদ ধরা ...

তার মত ও সিদ্ধান্তের মূল্যায়ন না করা ইত্যাদি। পদে পদে তার এ জাতীয় আচরণের কারণে স্বামীর হৃদয়- অ্যাকাউন্টে সঞ্চিত ভালোবাসার অ্যামাউন্ট হ্রাস পেয়েছে, নতুন করে কিছুই যোগ হয়নি। হৃদয়ে ব্যাথার যখম হয়েছে, সান্তনার প্রলেপ দেয়া হয়নি।
অবশেষে এতদিন স্বামী বেচারা ধৈর্য ধরেছিল, সব কিছু সহ্য করছিল। অবশেষে যখন সহ্যের সীমা পার হয়ে গেছে তখন এ সামান্য বিষয়ই তালাকের কারণ হয়ে গেছে এবং উটের কোমর ভেঙ্গে গেছে। এর বিপরীতে স্ত্রী যদি স্বামীর সব বিষয়ে যত্নবান হতো, তার নিকট সদাচরণ করতো, প্রেমপূর্ণ ভাব প্রকাশ করতো, হৃদ্যতা ও ভালোবাসা বিনিময় করতো, হাসি-ঠাট্টা গল্প করতো, স্বামীর পানাহার ও পোশাক-পরিচ্ছদের প্রতি যত্নবান হতো ও তার সকল মত ও সিদ্ধান্তকে মূল্যায়ন করতো, তাহলে স্ত্রীর জন্য শত কোটি ভালোবাসা জমা হতো।

পরবর্তীতে ঘটনাক্রমে যদি সে স্বামীর বোনের বাড়িতে যেতে অস্বীকারও করতো, তাতে তেমন কিছু ঘটতো না। তার এই একটি দোষ বহু গুণের সাগরে হারিয়ে যেতো।

জীবনকে উপভোগ করুন

জেনে রাখা ভাল।শিক্ষনীয়ঃ⭕ ঘটনা - ১ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার স...
01/06/2024

জেনে রাখা ভাল।

শিক্ষনীয়ঃ

⭕ ঘটনা - ১

ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার সার্টিফিকেট তো বেশ ভালো ! তোমাকে আর প্রশ্ন করতে চাচ্ছি না ! ধরে নাও তুমি চাকরিটি পেয়ে গেছো ! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে ! এক সপ্তাহের মধ্যে টাকাটা জমা করে দাও ! তারপর তোমার নিয়োগ হবে ! ছেলেটি ইন্টারভিউ রুম থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে তার বাবাকে জানালো, ৫ লাখ টাকা না হলে তার চাকরিটা হবে না ! গ্রামের সহজ সরল বাবা নিজের ছেলের চাকরির জন্য ভিটা বাড়ি বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা জোগাড় করলেন ! তারপর বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ছেলেটি চাকরি পেয়ে গেলো !

⭕ ঘটনা - ২

আজ বড় স্যারের ছেলের জন্মদিন ! বাড়িতে বিশাল পার্টির আয়োজন করা হয়েছে ! তিনি বাড়িতে ঢুকেই তার ছেলের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন ! ছেলে কাছে আসতেই বড় স্যার “হ্যাপি বার্থডে মাই সান” বলতে বলতে ছেলের হাতে ৫ লাখ টাকার বাইকের চাবি তুলে দিলেন ! বাইক পেয়ে ছেলেটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বললো - আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা !

⭕ ঘটনা - ৩

বড় স্যারের ছেলে আজ বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে রাজপথে ছুটে চলেছে বাইক ! হঠাৎ ট্রাকের সাথে ধাক্কা সবকিছু থেমে গেলো ! বড় স্যারের ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হলো হাসপাতালের বড় ডাক্তার সাহেব জানালেন আপনার ছেলের অবস্থা ভালো না, খুব জটিল একটা অপারেশন করাতে হবে, কাউন্টারে ১০ লাখ টাকা জমা করে দিন ! বড় স্যার কোনও উপায় না দেখে মেয়ের বিয়ের জন্যে ব্যাংকে জমিয়ে রাখা টাকাটা কাউন্টারে জমা করে দিলেন !

⭕ ঘটনা - ৪

বড় ডাক্তার সাহেব আজ খুব খুশি ! ৩-৪ লাখ টাকার অপারেশনের জন্য ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন, পুরোটাই লাভ ! খুশিতে তিনি তার একমাত্র মেয়ের জন্য স্বর্ণের নেকলেস কিনে বাসায় ফিরলেন ! বাসায় ঢুকেই তিনি তার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে মামুনি মামুনি বলে ডাকতে শুরু করলেন ! ডাক্তার সাহেবের বউ কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তাদের মেয়ে এখনও বাসায় ফেরেনি ! বড় ডাক্তার সাহেব তার মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করলেন, কোথাও কোনও খোঁজ না পেয়ে তিনি যখন দিশেহারা হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই অপরিচিত এক নাম্বার থেকে ফোন এলো ! ফোনেও ঐ প্রান্ত থেকে জানালো, আপনার মেয়ে আমাদের কাছে, মেয়েকে ফেরত পেতে হলে মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে ! কথাটা শুনে বড় ডাক্তার সাহেবের স্ত্রী স্ট্রোক করলেন !

⚫🔴 শিক্ষাঃ আপনি অতীতে যা করেছেন, বর্তমানে যা করছেন, ভবিষ্যৎ তার চেয়েও ভয়ঙ্কর রূপে আপনার কাছে ফিরে আসবেই !!

প্রত্যেক ক্রিয়ার-ই একটা সমান ও বিপরীতমূখী প্রতিক্রিয়া আছে! (নিউটনের গতিবিষয়ক তৃতীয় সূত্র)

সুতরাং সময় থাকতেই সাবধান থাকুন!!

সৎ পথে চলার অভ্যাস করতে হবে। ভালো কাজে অংশ গ্রহন ও মানুষের উপকারে আসলেই তাহলে ভালো থাকতে পারবেন।

01/06/2024

নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস,
ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।

নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;
কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।

বিষয়টা একেবারেই ঠিক।
দূরে থেকে সবাই এমনটাই ভাবে,
কিন্তু কাছে গেলে বোঝা যায় বাস্তবতা কতো কঠিন😔

এক মাস হলো আমার বড় ভাইয়া চাকরি পেয়েছে।সরকারি দপ্তরে চাকরি। স্যালারি মোটা অঙ্কের।ভাইয়া বেকার ছিলেন দীর্ঘদিন। চাকরি পাওয়ার...
07/05/2024

এক মাস হলো আমার বড় ভাইয়া চাকরি পেয়েছে।সরকারি দপ্তরে চাকরি। স্যালারি মোটা অঙ্কের।ভাইয়া বেকার ছিলেন দীর্ঘদিন। চাকরি পাওয়ার পর ওনার জীবনে অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়েছে, তবে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন হয়েছে বোধহয় পরিবারে ওনার মতামতের প্রাধান্যতাতে।

বেকার অবস্থায় পরিবারে ওনার মতামতের কোন মূল্যই ছিল না। ওনিও যে কোন কাজে মতামত দিতে পারেন সে ব্যাপারে কারো কোন ভ্রুক্ষেপই ছিল না।

- এইতো দু মাস আগে বাসায় রং করানো হবে। রংমিস্ত্রি জিজ্ঞেস করছিল কোথায় কোন রং দেয়া হবে। আমরা সবাই যার যার মত করে মতামত দিচ্ছিলাম। বড় ভাইয়া বলেছিল- পেছনের দেয়াল টা গোলাপী আর সামনের টাতে সাদা রং করুন। আব্বা একটা ধমক দিয়ে বলেছিলেন - তুমি রঙের কি বুঝ।

অথচ এখন ছোটখাটো বিষয় থেকে শুরু করে বড় কোন কাজেও ভাইয়ার মতামত নেয়া হয়। আব্বা ই নিজে থেকে জিজ্ঞেস করেন।

- সেদিন আম্মা গরুর মাংস রান্না করবেন।
বড় ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করছেন -মাংস তরকারিতে ঝোল বেশি দিলে ভালো হবে নাকি কম দিলে ভালো হবো।আম্মা বেশ ভালোভাবেই জানেন কোনটা ভালো হবে।তাও জিজ্ঞেস করছেন।

- ছোট বোন প্রায়ই ইউটিউব দেখে বিভিন্ন রেসিপি বানাতো। সবাই খাওয়ার পর ভাইয়া কখনো ভাগে পেতেন আবার কখনো পেতেন না।কিন্তু ইদানীং ছোট বোন রেসিপি বানালে সবার আগে ভাইয়ার রুমে নিয়ে যায়।খাওয়া শেষ হলে নতুন কোন ড্রেসের বায়না ধরতেও ভুলে না।

- মেজো আপার শাশুড়ি একবার সবার সামনেই ভাইয়াকে অকর্মার ঢেঁকি বলে ফেলেছিলেন।
তিনিই গতকাল আমাদের বাসায় এসেছেন। সাথে এনেছেন ভাইয়ার পছন্দের রসমালাই আর দই।

এমনভাবে ভাইয়ার সাথে কথা বলছিলেন যেন ভাইয়ার সবচেয়ে বড় শুভাকাঙ্ক্ষী ওনি।যাওয়ার আগে মোবাইলে একটা ছবি ধরিয়ে দিয়ে গেলেন।আর বলে গেলেন- মেয়েটাকে পছন্দ হয় কিনা জানিও।

- পাড়ার ছেলেরা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট দিয়েছে। প্রধান অতিথির কার্ড নিয়ে ছেলেরা এসেছে ভাইয়ার কাছে। অথচ ক্রিকেটের তেমন কিছুই তিনি বুঝেন না। যাওয়ার ছেলেরা বলে গেল- খরচাপাতির কিছু বিষয় আছে সেগুলো যেন তিনি দেখেন।

- গতকাল ভাইয়ার রুমে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম।
আমিও কেমন যেন এখন ভাইয়ার সাথে বেশি সময় কাটাচ্ছি। আব্বা এসে ভাইয়াকে বললেন- শোন বাবা,নতুন একটা বাড়ি বানাতে চাচ্ছি। তুমি একটু লোনের ব্যবস্থা টা করে দিও।

সাথে যাওয়ার আগে বলে গেলেন- ভাবছি নতুন বাড়ির পেছনের দেয়ালের রং করাব গোলাপী আর সামনের টাতে সাদা। তুমি কি বল.?

----
ভাইয়া কিছু বললেন না। অপলক দৃষ্টিতে জানালার দিকে তাকিয়ে ছিলেন।🙂
" বাস্তবতা এরকমই "

07/05/2024

ছেলের মা বলতেছে "শখ করে ছেলেকে বিয়ে করালাম কিন্তু মনের মত বউ পেলাম না।"
ছেলের দাদী বলে উঠলো: মনের কথা কইছো বউ মা। 😁

বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না । আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা  বাড়ি ঘর তৈরি করে 'যৌ...
06/05/2024

বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না ।

আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা বাড়ি ঘর তৈরি করে 'যৌবনাশ্রমে ' থাকবে " :

পরিণত বয়সে এসে আমাদের অনেকেরই হয়তো কাজেও লাগতে পারে গল্পটি!!!

"যৌবনাশ্রম খুঁজে দেখো!"

আব্দুর রহমান সাহেব ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর হয় রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।

দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন। বাবা এবং মায়ের দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। উনার মনে আর আনন্দ ধরে না ।

এরপর ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।

আব্দুর রহমান সাহেব এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।

একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।

এ বাড়িতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জয়নব আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জয়নব মাতৃহারা দুই ছেলেকে অপার স্নেহে আগলে রেখেছিল।

সে বলল--ভাইজানরা কেউ এনে দেবে।

বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

নিজের মনকে বললেন-- মন তুই তৈরী থাক।

এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।

একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?

বড় বৌ বললো-- না যাবার সময় হয়নি।

বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না? সারাদিন তো বসেই থাকে।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে গেলে ভাবলেন-- যুগধর্ম!

এরপর একদিন এক ছুটির দিনে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।

জয়নব প্লেটে গরম লুচি, আলু ভাজি আর সন্দেশ পরিবেশন করছে।

বড় ছেলে বলল --বাবা একটা কথা ছিল।

আব্দুর রহমান সাহেব বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন, বল।

বড় ছেলে বললো, জানো বাবা কাল অফিসের কাজে গাজীপুর গিয়েছিলাম। কাজের ফাঁকে সময় পেয়ে ওখানকার দর্শনীয় জায়গা গুলো দেখতে বেড়িয়েছিলাম। দেখলাম নদীর ধারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটা সুন্দর বৃদ্ধাশ্রম চালু হয়েছে। দেখেই ভাবলাম তুমি ওখানে মনোরম পরিবেশে শেষ জীবনটা থাকতে পারো। আমরা যাব আসব। কিরে ভাই কি বলিস?

ছোট ছেলে বলল, বেশ ভালো হবে।

আব্দুর রহমান সাহেব হেসে বললেন--সব তো শুনলাম। কিন্তু বাবারা তোমরা যেমন আমার জন্য ভাবো, আমিও তোমাদের জন্য ভাবি। তাই আমারও একটা প্রস্তাব আছে তোমাদের জন্য। তোমরাই বরং যুতসই এবং মনোরম পরিবেশের একটা যৌবনাশ্রমের খোঁজ করে নিয়ে সেখানে গিয়ে থাকোনা কেন। বাড়ীটাতো আমারই, পেনশনও পাই ভাল। জয়নব মাকে নিয়ে আমরা বাপ বেটিতে বেশ ভালই থাকব। তোমরাও আসবে যাবে।

এই ভাবে তিনি এক ছক্কায় বাজীমাত করে দিলেন। জয়নবকে বললেন--জয়নব মা, লুচিগুলো ঠাণ্ডা হয়ে গেল। গরম গরম নিয়ে আয় তো।

ছেলেরা আর ছেলেদের বৌয়েরা রীতিমতো হতভম্ব হয়ে গেল, বাকরুদ্ধ হয়ে বসে রইলো.....!!

দিন কাল পালটাচ্ছে। তাই যোগ্য জবাব দেবার জন্য তৈরী থাকা উচিৎ ........

তা নাহলে ভবিষ্যতে বড় বিপদে পড়তে হতে পারে।

এজন্যই কবির চোখে নারী এতো সুন্দর 😅
28/04/2024

এজন্যই কবির চোখে নারী এতো সুন্দর 😅

Address

Singapore
637051

Telephone

+6584818417

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when 7 Colours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share