��message� �

��message� � The day you succeed, you will feel it. How beautiful was God's plan
Alhamdulillah.! 🌿❤️🌿
(6)

20/12/2023

একাকিত্বকে ভয় পাবেন না। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আগলে রাখবেন বলেই— আপনার পাশে কাউকে থাকতে দেন না।

~আদিব সালেহ।

12/12/2023

কেউ আপনার অকল্যাণ চায় সেটা বুঝতে পেরেও তার সাথে হাসিমুখে কথা বলা, তার বিপদে এগিয়ে যাওয়া, তার সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে চলা—এসব খুব উঁচু স্তরের ধৈর্য। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার খুব সালেহিন বান্দা না হলে ধৈর্যের এমন স্তরে পৌঁছানো যায় না।

লেখক - আরিফ আজাদ

11/12/2023

"যখন হাজারো চেষ্টার পর কোনো কিছু না হয়, তখন হতাশা নয়, প্রবল বিশ্বাস আর ভরসা রাখো আল্লাহর উপর। নিশ্চয়ই এই না পাওয়ার পিছনে কোনো ভালো কিছু লুকিয়ে আছে, যা আপাত দৃষ্টিতে ধরা পড়ছে না।
শুকরিয়া আদায় করো এ পর্যন্ত যা পেয়েছো,পাচ্ছো আর ভবিষ্যতে ও যা পাবে। ইনশাআল্লাহ একদিন আল্লাহর দেয়া সর্বোত্তম নিয়ামত লাভ করবে। অপেক্ষা টা শুধু সময়ের।"

19/11/2023

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

17/10/2023
09/10/2023

"যা তোমার জন্য লিখিত তা পাহাড়ের চূড়ায় থাকলেও তোমার হবে! আর যা কিছু তোমার জন্য লিখা হয়নি! সেটা দুই ঠোঁটের মাঝখানে থাকলেও তোমার হবে না।"

— ইমাম শাফঈ (রহ.)

Alhamdulillah
23/09/2023

Alhamdulillah

02/09/2023

কি ভাবছো? হেরে গেছো? সবাই হাসছে তোমার উপর!! নামাজ পড়ো, চেষ্টা করো, ধৈর্য ধরো, অপেক্ষা করো! শেষ হাসিটা তুমিই হাসবে! ইনশাআল্লাহ!

وَلَسَوْفَ يُعْطِيكَ رَبُّكَ فَتَرْضَى

অর্থঃ আর শীঘ্রই আপনার রব আপনাকে এত বেশি দিবেন যে, আপনি খুশী হয়ে যাবেন ।
(আদ দুহাঃ আয়াত নং ৫ )

জামা আয়রন করতে গিয়ে পুড়ে গেল। আপনি আরও পুড়িয়ে নষ্ট করে ফেলেন না নিশ্চয়ই? আপনি খাবার খেতে বসছেন। হঠাৎ করেই কিছু খাবার পড়ে...
02/09/2023

জামা আয়রন করতে গিয়ে পুড়ে গেল। আপনি আরও পুড়িয়ে নষ্ট করে ফেলেন না নিশ্চয়ই?
আপনি খাবার খেতে বসছেন। হঠাৎ করেই কিছু খাবার পড়ে গেছে। আপনি রাগ করে বাকি খাবারটকুটু ফেলে দেওয়ার মতো বোকামি নিশ্চয়ই করেন না। তাহলে জীবন থেকে কিছু হারিয়ে গেলে কিংবা জীবনে হঠাৎ করে কোনো বিপর্যয় নেমে এলে—তা পাশ কাটিয়ে সামনে না এগিয়ে দুশ্চিন্তায় আপনি কেন ডুবেন? এটাও কি একধরনের বোকামি না?

বই—ডিপ্রেশন।
লেখা—আদিব সালেহ।

একটি সুন্দর মোনাজাত..!ইয়া আল্লাহ!! আমি জানিনা অতীতে কতটা পাপ করেছি, কতো ভুল করেছি জেনে, না-জেনে, কত মানুষকে কষ্ট দিয়েছ...
29/08/2023

একটি সুন্দর মোনাজাত..!

ইয়া আল্লাহ!! আমি জানিনা অতীতে কতটা পাপ করেছি, কতো ভুল করেছি জেনে, না-জেনে, কত মানুষকে কষ্ট দিয়েছি, কত ওয়াক্ত নামাজ কাজা করেছি, কার কার নামে গীবত করেছি, কার কার নামে সমালোচনা করেছি, কত কি দেখে হিংসা করেছি, আস্তাগফিরুল্লাহ।

ইয়া আল্লাহ!! আপনি আমাকে এমন ভাবে তৈরি করুন, যাতে এসব থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পেতে পারি। আমাকে আপনি আলোর পথ দেখান, আমার মনে ইসলামের প্রেম বাড়িয়ে দিন। আমার মনে আল্লাহ তাঁর রাসূলের প্রতি ভালোবাসা এনে দিন। ইসলামকে জানার আগ্ৰহ বাড়িয়ে দিন।

ইয়া আল্লাহ!! কোনো বিপদ আসার আগেই আমাকে তা থেকে রক্ষা করুন। আমাকে বদনজর থেকে রক্ষা করুন। আমাকে পাপ থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করুন।

ইয়া আল্লাহ!! আমার ঈমান বৃদ্ধি করে দিন, আমার মনকে নরম বানিয়ে দিন, ইবাদতে তৃপ্তি বাড়িয়ে দিন। আমাকে বেশি বেশি তওবা করার তৌফিক দিন। আমাকে হেদায়েত দান করুন।

আমিন!

24/08/2023

আমার দুর্বল পরিকল্পনার উপরে একজন উত্তম পরিকল্পনাকারী আমার রব আছেন, এই ভাবনাটা আমাকে, এক আকাশ পরিমাণ স্বস্তি দেয়।

আলহামদুলিল্লাহ!! 🤍

21/08/2023

Follow to follow back.
শূন্য চিরকুট Meherima Jannat Hasan Vlogs AH Vlog Rafin Vlog D.j peps chazya Gossip Brain RUBEL RANA vlogs 09 Dipa Farjana iNday Edz Decor your dreams with Rodela

21/08/2023

Best post ever i saw in my life😎
PROPHET' S BIOGRAPHY
M U H A M M A D (S. A. W)

▪Name : Muhammad (SAW)
▪Father : Abdullah
▪Mother : Aminah
▪Date of Birth :
12th Rabi Al - Awwal
▪Date of Death :
08 Jun 632 11 after Hijra
▪Age : 63 yrs
▪Place of Birth : Makkah
▪Place of Death : Madinah
▪Residence :
Makkah then moved to Madina
▪Profession :
Businessman , then a Prophet
▪Age : 63 years
▪Lived in Makkah : 50 years
▪Nabowat Age : 40 years
▪Lived in Madinah ; 13 years
▪Yrs of Preaching : 23 years

▪Merchant : 26 years 583–609 CE

▪Preacher : 23 years 609–632 CE

End of Worldly Life :
08 June 632. (11th after Hijra)

☆ A C T I O N S ☆

1) Virtue
2) Preaching
3) Jihad in Islam

☆ B E H A V I O U R ☆

1) Peace and Justice
2) Loving every body
3) Liking of Muslims
4) Philanthropic
5) Respectful of any organism (incl. animals)

WIVES & MARRIED PERIOD

1) Khadija bint Khuwaylid 595–619
(2) Sawda bint Zamʿa 619–632
(3) Aisha bint Abi Bakr 619–632
(4) Hafsa bint Umar 624–632
(5) Zaynab bint Khuzayma 625–627
(6) Hind bint Abi Umayya 625–632
(7) Zaynab bint Jahsh 627–632
(8) Juwayriyya bint al-Harith 628–632
(9) Ramla bint Abi Sufyan 628–632
(10) Rayhana bint Zayd 629–631
(11) Safiyya bint Huyayy 629–632
(12) Maymunah bint al-Harith 630–632
(13) Maria al-Qibtiyya 630–632

C H I L D R E N

★ Boys :

(1) Al-Qassem
(2) Abdullah
(3) Ibrahim

★ Girls :

(1) Zaynab
(2) Ruqayyah
(3) Ummu Kalthoom
(4) Fatima

The Man Called
MUHAMMAD (S.A.W)

10 Miracles Everyone Must Know About Prophet MUHAMMAD (S.A.W)

1) Do you know that >

"Flies, insects, ants and mosquitoes" never land on his body let alone of bitting him ? (S.A.W)

2) Do you know that >

He did not "yawn" in his life time ? (S.A.W)

3) Do you know that >

Both "Domestic and wild Animals" were never for a second angry with him ? (S.A.W)

4) Do you know that >

During his "sleep" he heard all "conversations ? (S.A.W)

5) Do you know that >

He could see every thing both in *"front" and at the "back" at the same time without turning ? (S.A.W)

6) Do you know that >

He was always "one foot taller" than any body that came "near" him ? (S.A.W)

7) Do you know that >

He was "circumcised, washed and cleaned in his Mother's womb before he has been born to this world ? (S.A.W)

8) Do you know that >

He had no "shadow" even in the "Sun", "Moon" or "Light" ? (S.A.W).

Even if you did not share , you will be rewarded, but if you do, your reward will be numerous !!!
"Sallalahu Alaihi-Wa sallam

20/08/2023

আল্লাহ পাক আপনার সাথেই আছেন এবং থাকবেন। আপনার অজান্তেই আল্লাহ পাক আপনাকে কতবার যে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন, আপনার দোষ লুকিয়ে রেখেছেন, তার কোন হিসেবও নেই,তবুও আল্লাহর প্রতি আপনাদের অভিযোগের শেষ নেই!তাই অভিযোগ না করে, কারনে অকারণে তার শুকুরিয়া আদায় করতে শিখুন।

❤️বলুন আলহামদুলিল্লাহ ❤️

17/08/2023

"ভুলে যাওয়াই ভালো।
পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী মানুষ কারা জানো?
যারা দ্রুত সব ভুলে যেতে পারে তারা। যারা কিছুই ভুলতে পারে না তারা দারুণ অসুখী।"

__shamim

13/08/2023

"সেদিন হয়তো কান্না ভেজা চোখ মুছতে মুছতে রবকে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ "হে আমার পালনকর্তা, আপনাকে ডেকে আমি কখনো নিরাশ হয়নি"

~ সূরা মারইয়াম ১৯:৪..🖤

12/08/2023

১০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের সমাজে সবাই বলে,
"হ্যাঁ ছেলেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে"।

কিন্তু ১০ লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করার পর, যে ছেলেটা সমপরিমাণ টাকা উপার্জন করে অর্থাৎ ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের এ সমাজ বলে ছেলেটা এখানো দাঁড়াতে পারলো না শেষ পর্যন্ত "গরুর ব্যবসা" রাখাল?

যে ছেলেটা তার উপার্জন শুরুই করে হারাম দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে পুরস্কৃত !!! আর যে ছেলেটা তার উপার্জন শুরু করে হালাল দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে তিরস্কার।

বর্তমান সমাজ হারামকে মূল্যায়ন করে, হালালকে নয়।

12/08/2023

❤️❤️মানসিক প্রশান্তি লাভের উপায়❤️❤️

🥀আল্লাহ তাআলা আমাদের সৃষ্টি করেছেন। তিনি আমাদের ভেতরে এক অদৃশ্য আত্মা দিয়েছেন। এই আত্মা আর মনের মাঝে নানা সময় নানা কিছু বিরাজ করে। কখনো আনন্দ অনুভব হয়, কখনো খুবই সংকীর্ণ আর কষ্ট অনুভব হয়, যা কাউকে ভাষায় প্রকাশ করে বোঝানো যায় না। মনটা একদম সংকীর্ণ হয়ে যায়। কেন যেন অজানা কোনো কারণে মনটা চিন্তিত আর পেরেশান থাকে। মাঝে মাঝে মনে হয় বুকের মাঝে জগদ্দল পাথর আটকে রয়েছে। শয়তানও এর মাঝে এই পালে হাওয়া দিতে থাকে। আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) মানুষের মন, বক্ষ প্রশস্ত ও প্রফুল্ল থাকার কিছু কারণ বর্ণনা করেছেন।

এক.🍀 প্রথম নম্বর হচ্ছে এক আল্লাহতে বিশ্বাসী হওয়া। আল্লাহর পরিচয়, আল্লাহর ভালোবাসা, আল্লাহর স্মরণ মানুষের মনকে প্রশান্তি দান করে স্থিরতা দান করে। তার প্রতি তাওয়াক্কুল পূর্ণ বিশ্বাস, নিজেকে পূর্ণরূপে সমর্পণ করে দেওয়ার মাধ্যমে হয়ে থাকে। মানুষের বিশ্বাস আর সমর্পণ অনুযায়ী তার মনের মাঝে শান্তি বিরাজ করে থাকে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহ ইসলামের জন্য যার বক্ষ খুলে দিয়েছেন, ফলে সে তার প্রতিপালকের দেওয়া আলোতে এসে গেছে (সে কি কঠোরহৃদয় ব্যক্তিদের সমতুল্য হতে পারে?) সুতরাং ধ্বংস সেই কঠোরপ্রাণদের জন্য, যারা আল্লাহর জিকির থেকে বিমুখ। তারা সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতে নিপতিত।’ (সুরা : আজ-জুমার, আয়াত : ২২)

হাদিসে এসেছে, যখন কলবে নূর প্রবেশ করে, তখন সে কলব প্রশস্ত হয়ে যায়।

দুই.🍀 দ্বিনি ইলম। ইলমের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বক্ষকে উন্মোচিত করেন, প্রশস্ত করে দেন। তখন হৃদয়টা পুরো পৃথিবী থেকে আরো প্রশস্ত হয়ে যায়। আর মূর্খতা, ভ্রষ্টতা অন্তরকে সংকীর্ণ করে দেয়। বান্দার ইলম যত বিস্তৃত ও ব্যাপক হবে, তার হৃদয় তত প্রশস্ত হতে থাকবে। তাই প্রকৃত ইলমের অধিকারীরাই সবচেয়ে প্রশস্ত হৃদয়ের অধিকারী।

তিন.🍀 আল্লাহর ব্যাপারে ভালো ধারণা রাখা। আল্লাহ তাআলা সব দুশ্চিন্তা ও পেরেশানিকে দূর করতে সক্ষম। এবং তিনি প্রকৃতপক্ষে এসব দূর করে থাকেন। বান্দার ধারণা আল্লাহর প্রতি যত পাকাপোক্ত হবে, তার অন্তর আল্লাহ তাআলা সেরকম করে দেবেন। আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জন্য বরকত নাজিল করবেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ বলেন, আমার সম্পর্কে আমার বান্দার ধারণার মতো ব্যবহার করে থাকি। সে ভালো ধারণা করলে ভালো, আর মন্দ ধারণা করলে মন্দই হয়ে থাকে। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৩৯)

চার.🍀 আল্লাহর কাছে নিজেকে পূর্ণরূপে সঁপে দেওয়া। যেকোনো কাজকর্মে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস রাখা। তিনি সব কিছুর অধিকারী। এ জন্য সর্বদা তাঁর বিধানমতো চলা। আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি মুমিন থাকা অবস্থায় সৎকর্ম করবে, সে পুরুষ হোক বা নারী, আমি অবশ্যই তাকে উত্তম জীবন যাপন করাব এবং তাদেরকে তাদের উত্কৃষ্ট কর্ম অনুযায়ী তাদের প্রতিদান অবশ্যই প্রদান করব। (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯৭)

তাই যে ব্যক্তি সর্বদা আল্লাহর বিধান মতো চলবে, মাঝে মাঝে তার মনে হবে, সে দুনিয়াতে থেকেই জান্নাতের অনাবিল সুখ লাভ করছে।

এ কারণেই যার সম্পর্ক আল্লাহর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আল্লাহ তার জীবনকে সংকীর্ণ করে দেন। সে কথাও আল্লাহ তাআলা কোরআনে কারিমে বর্ণনা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যে আমার উপদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জীবন হবে বড় সংকটময়। আর কিয়ামতের দিন আমি তাকে অন্ধ করে ওঠাব। (সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)

আল্লাহর স্মরণবিহীন দুনিয়াটা একটুকরা জাহান্নামে পরিণত হবে তার জন্য। এ জন্য নিজেকে সর্বদা যেকোনো ধরনের জিকিরে অভ্যস্ত রাখা। এর প্রশান্তি একমাত্র জিকিরকারীরা অনুভব করতে পারে।

পাঁচ.🍀 মানুষের কল্যাণে কাজ করা। সাধ্য অনুযায়ী অর্থ ও সামর্থ্য দিয়ে মানুষকে উপকার করা। যারা প্রতিনিয়ত মানুষের উপকার করে, তারা অনুভব করে যে এতে অন্য রকম এক প্রশান্তি রয়েছে। এক হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কৃপণ ও দানশীলদের উদাহরণ হচ্ছে এমন দুই ব্যক্তির মতো, যাদের পরনে দুুটো লৌহবর্ম রয়েছে। অতঃপর দানশীল ব্যক্তি যখন দান করার ইচ্ছা করে তার বর্ম প্রশস্ত হয়ে যায়, এমনকি তার পায়ের চিহ্ন পর্যন্ত মুছে ফেলতে থাকে। কিন্তু যখন কৃপণ ব্যক্তি দান করার ইচ্ছা করে তখন তা সংকীর্ণ হয়ে যায় এবং তার হাত গলার সঙ্গে আটকে পড়ে, আর প্রতিটি গ্রন্থি অন্যটির সঙ্গে কষে যায়। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, তারপর সে তা প্রশস্ত করার চেষ্টা করে কিন্তু তা করতে সক্ষম হয় না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৫১)

ছয়.🍀 বীরত্ব ও সাহসিকতা। বীরত্ব মানুষের অন্তরকে প্রশস্ত রাখতে সহযোগিতা করে। আর ভীরুতা, কাপুরুষতা মানুষের অন্তরকে সংকীর্ণ করে দেয়। সে তার অন্তরে প্রশান্তি লাভ করে না। দুনিয়াতে সে শুধু প্রাণীদের মতোই স্বাদ অনুভব করে। কিন্তু আত্মিক শান্তি, এটা থেকে ভীরুরা সব সময় বঞ্চিত থাকে।

সাত. 🍀অহেতুক জিনিস বর্জন করা। অহেতুক কাজ, কথা, আলোচনা-সমালোচনা, অপ্রয়োজনীয় ঘুম, খাবারদাবার—এসব মানুষের অন্তরকে নষ্ট করে, সংকীর্ণ করে। বরং দুনিয়া ও আখিরাতের বেশির ভাগ শাস্তি হবে এই অহেতুক কাজের কারণে।

আট.🍀 ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। তাদের কথা শোনা, তাদের জীবন থেকে উপকৃত হওয়া। ভালো মানুষের সাহচর্য আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ। আপনি যখন কোনো ভালো মানুষের কাছে যাবেন, তখন আপনার অন্তরে অন্য রকম এক পুলক অনুভব করবেন। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে দান। কারণ ভালো মানুষের সাহচর্যবিশিষ্ট অন্তর থেকে শয়তান দূরে থাকে।

নয়.🍀 নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াত আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর। যে বক্ষে কোরআন রয়েছে সেখানে শয়তান আসতে পারে না। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই সে বর্জিত ঘরের মতো। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘হে মানুষ! তোমাদের কাছে তোমাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে এসেছে এক উপদেশ, অন্তরের রোগব্যাধির উপশম এবং মুমিনদের পক্ষে হিদায়াত ও রহমত।’ (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৫৭)

কোরআন সর্বরোগের নিরাময়, তা অন্তরের রোগই হোক কিংবা দেহেরই হোক। হাদিসের বর্ণনা ও উম্মতের আলেম সম্প্রদায়ের অসংখ্য অভিজ্ঞতাই এটির প্রমাণ যে কোরআন মজিদ যেমন আত্মার ব্যাধির জন্য অব্যর্থ মহৌষধ, তেমনি দৈহিক ব্যাধির জন্যও উত্তম চিকিৎসা।

🍁যাদুল মাআদ অবলম্বনে🍁

10/08/2023

মানুষ যখন তোমার থেকে দূরে চলে যায় তখন তাদের যেতে দাও! তার মানে এই নয় যে তারা খারাপ মানুষ, এর মানে এই যে, তোমার গল্পে তাদের অংশ শেষ,

10/08/2023

সুখ আর দুঃখ উভয়ের সংমিশ্রণের নাম দুনিয়া। জীবন চলার পথে নানা রকম ঝড় আসে। সহ্য করতে হয় নানান যন্ত্রণা, মেনে নিতে হয় অনেক অপমান। ক্ষণস্থায়ী এ পৃথিবীতে কেউ চিরসুখী ছিলো না, আর থাকবেও না। এটাই দুনিয়ার বাস্তব সত্য বিধান। মুহূর্তেই মানুষকে তিনি হাসান, আবার তিনিই কাঁদান। আল্লাহ তাআলা বলেন: ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি মানুষকে হাসান এবং কাঁদান। তিনিই তো মৃত্যু দেন, জীবন দেন।’ (সুরা : নাজম, আয়াত : ৪৩)

বিপদাপদ সবকিছু আল্লাহ প্রদত্ত পরীক্ষা। তিনি চাইলে মানুষকে বিপদ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন, আবার মুহূর্তেই তা দূর করে দিতে পারেন। সব কিছুই আল্লাহ তাআলার হুকুম এবং তাকদীর অনুযায়ী পরিচালিত হয়। অনেকেই বিপদে ধৈর্যধারণ করতে পারে না। শুধু হা-হুতাশ করে বেড়ায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, মানুষ তো সৃজিত হয়েছে ভীরু রূপে। যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে। আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। (সুরা : মাআরিজ, আয়াত : ১৯-২১)

09/08/2023

লেখকঃ আরিফ আজাদ

১-🌴 'গুনাহ করার পর যদি আপনি ভিতরে ভিতরে দগ্ধ হোন, অনুতপ্ত হোন, অনুশোচনায় যদি কাতর হয়ে উঠে আপনার তনুমন, তাহলে জানুন— আপনার অন্তরের কোথাও এখনও জিইয়ে আছে একটুকরো সবুজ। সেই সবুজকে বাড়তে দিলে তা একদিন ঘন অরণ্যে পরিণত হবে। তাতে যদি পানি দেওয়া হয়, পরিচর্যা করা হয়, সেই সবুজের অরণ্যে মহীরুহের মেলা বসবে একদিন।কোন গুনাহের পরে 'আল্লাহর সামনে কিভাবে দাঁড়াবো' এই ভয়ে যদি প্রকম্পিত হয় অন্তর, তাহলে নিশ্চিত হোন— আপনার হৃদয়ের কোথাও এখনও মিটিমিটি করে জ্বলছে একটুকরো আলো। আলোটাকে নিভতে না দিয়ে যদি আরো ভালোভাবে জ্বলে উঠার ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে অন্ধকার হৃদয় একদিন আলো ঝলমলে এক উঠোনে পরিণত হবে।গুনাহের পরও আল্লাহ আপনাকে সুযোগ দেন। অনুতপ্ত হবার সুযোগ, অনুশোচনা করার সুযোগ। সুযোগগুলো লুফে নিন। কখনো হেলায় হারাবেন না।'
২- 🍁(১)মাদইয়ানে মুসা আলাইহিস সালামের সাথে দুজন রমনীর সাক্ষাতের ঘটনাটা আমাদের প্রায় সকলেরই জানা।একটা কূপ থেকে নিজেদের বকরীকে পানি খাওয়াতে এসেছিলো তারা। কূপের কাছে এসে দেখলো— অনেকগুলো পুরুষ মানুষ কূপ থেকে পানি উঠাচ্ছে নিজ নিজ প্রয়োজনে। যেহেতু কূপের কাছে অনেকগুলো পুরুষ মানুষের আনাগোনা, তাই রমনীদ্বয় তখন কূপের কাছে না গিয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করাটাকেই শ্রেয় মনে করলো। পুরুষেরা চলে গেলেই কূপের কাছে যাবে— এমনটাই স্থির করলো তারা।কিন্তু সময় গড়ায় ঠিকই, পুরুষদের উপস্থিতি কমে না। রমনীদ্বয়ও ঠাঁই দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকে।ব্যাপারটা চোখে লাগলো মুসা আলাইহিস সালামের। পুরুষদের আনাগোনার কারণে মেয়ে দুটো যে কূপের কাছে আসছে না সেটা তিনি বুঝতে পারলেন। আবার— তারা যে বেশ অনেকটুকু সময় ধরে দাঁড়িয়ে আছে, সেটাও বুঝতে বাকি থাকলো না৷ এমতাবস্থায় তাহলে কী করা যায়?মুসা আলাইহিস সালাম স্থির করলেন— রমনীদ্বয়ের বকরীগুলোকে বরং তিনিই পানি খাইয়ে আনবেন। এতে করে তাদেরকে পুরুষদের মাঝেও আর আসতে হবে না, দূরে দাঁড়িয়ে গুনতে হবে না অপেক্ষার প্রহরও।যেই ভাবা সেই কাজ। মুসা আলাইহিস সালাম তাদের বকরীগুলোকে নিজ দায়িত্বে পানি খাইয়ে এনে দিলেন।পরের ঘটনাটুকুও আমাদের জানা— মুসা আলাইহিস সালামের সাহায্যের গল্প মেয়েরা তাদের বাবার কাছে এসে করতে ভুলেনি। এমন পরোপকারী আল্লাহর বান্দাকে মেয়েদের বাবা পুরস্কৃত করতে চাইলেন৷ তিনি ডেকে পাঠালেন মুসা আলাইহিস সালামকে।মেয়েদের বাবার সামনে আসবার পরে মেয়ে দুটোর একজন তাদের বাবাকে বললো, 'পিতা, আপনি বরং এই লোককে কাজে নিযুক্ত করুন। এমন লোককেই তো আপনার কাজে নিযুক্ত করা উচিত যে কি-না শক্ত-সামর্থ্য আর বিশ্বস্ত'। 🥀- সুরা আল কাসাস, আয়াত- ২৬🥀মুসা আলাইহিস সালামের সাথে মেয়ে দুটোর সাক্ষাত কিন্তু একেবারে ক্ষণিকের। কোন পূর্ব পরিচয় ছাড়া, এতো অল্প সময়ে কীভাবে তারা বুঝতে পারলো যে মুসা আলাইহিস সালাম শক্ত-সামর্থ্য আর বিশ্বস্ত লোক?তাফসিরে এর সুন্দর একটা ব্যাখ্যা এসেছে। যে কূপ থেকে মুসা আলাইহিস সালাম মেয়ে দুটোর বকরীগুলোকে পানি খাইয়েছেন, সেই কূপের মুখে ভারি লোহার একটা ঢাকনা ছিলো। সেই ঢাকনা দশজন লোকে মিলে সরাতে মুশকিল হয়ে যেতো। কিন্তু, মেয়ে দুটো দেখেছে মুসা আলাইহিস সালাম কী অবলীলায় সেই ভারি ঢাকনাটা একাই সরিয়ে পানি তুলেছেন! এটা দেখেই তারা বুঝতে পারলো যে এই লোক অবশ্যই শক্ত-সামর্থ্য একজন।তবে, তিনি যে বিশ্বস্ত তা কীভাবে বুঝলো?তাফসিরকারকগণ আরো বলেছেন— মেয়েদের গৃহে যাওয়ার পথে মুসা আলাইহিস সালাম মেয়ে দুটোকে বললেন, 'আমি আগে আগে হাঁটি, আপনারা আমার পেছন পেছন আসুন৷ যদি আমি ভুল পথে চলতে শুরু করি, আপনারা একটা পাথর নিক্ষেপ করে আমাকে সঠিক পথটা বাতলে দিবেন শুধু'।কেনো মুসা আলাইহিস সালাম মেয়েদের আগে আগে হেঁটে যেতে চাইলেন জানেন? কারণ— তিনি যদি মেয়েদের পেছনে পেছনে আসেন, তাহলে শয়তান তাঁর দৃষ্টিকে বারংবার মেয়েদের দিকে নিবদ্ধ করতে চাইবে। শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচতে এবং নিজের দৃষ্টির হেফাযত করতেই মুসা আলাইহিস সালাম সেদিন আগে আগে হাঁটতে চাইলেন, যদিও তাদের গৃহের পথ তিনি আদৌ চিনেন না।যে লোক নিজের চরিত্রকে, নিজের দৃষ্টিকে হেফাযতে এতোখানি তৎপর, যিনি একাকিনী রমনীদের কাছ থেকেও নিজের দৃষ্টিকে এভাবে আড়াল করেন, তিনি তো বিশ্বস্ত হবেন-ই। সুতরাং, রমনীদের চিন্তা একটুও অমূলক ছিলো না।🌼
(২)আমি ভাবি— বর্তমানের শো-অফের দুনিয়ায় মুসা আলাইহিস সালাম আমাদের জন্য কী চমৎকার দৃষ্টান্তই না রেখে গেলেন!আজকাল আমরা অন্যকে দেখানোর জন্য, অন্যের কাছে নিজের গুণ জাহির করার জন্য কতো চেষ্টাই না করি! আমি এমন অনেক ছেলেকে চিনি যারা নিজের গার্লফ্রেণ্ডকে ইমপ্রেস করার জন্য দামী কাপড়চোপড় পরে, দামী মডেলের বাইক কিনে, দামী রেস্টুরেন্টে খেতে যায়। এমন অনেক মেয়েও আছে যাদের সারাদিনের চিন্তার সারমর্ম একটাই— কীভাবে বয়ফ্রেণ্ডকে বেশি করে ইমপ্রেস করা যায়, কীভাবে তাকে আরো বেশি মুগ্ধ, আরো বেশি মজিয়ে রাখা যায় তার রূপ আর গুণের কাছে। এমনও গল্প শুনেছি— ছেলেটা জিমে গিয়ে খুব পরিশ্রম করে সিক্স প্যাক বডি বানানোর জন্যে, কারণ তার গার্লফ্রেণ্ডের সিক্স প্যাক বডি পছন্দ।অথচ— মুসা আলাইহিস সালাম মেয়ে দুটোকে ইমপ্রেস করতে কিন্তু তাদের বকরীগুলোকে পানি খাওয়াতে ছুটে যাননি। তিনি ইমপ্রেস করতে চেয়েছিলেন কেবল আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালাকে। নিজের দৃষ্টি হেফাযতকে তিনি আল্লাহর বিধান হিশেবে মেনে চলেছেন। মেয়ে দুটোকে সামনে চলতে দিলে তার দৃষ্টি হেফাযতে সমস্যা হতে পারে, শয়তানের ওয়াসওয়াসায় তিনি পরাস্ত হতে পারেন— এই ভয় থেকেই তিনি আগে আগে চলতে চেয়েছেন।এই যে কেবল আল্লাহকে ইমপ্রেস করার জন্যেই কাজ করা, আল্লাহর বিধানকে ভালোবেসে আঁকড়ে ধরা, তা পালনে সর্বদা সচেষ্ট থাকা— এসবের বিনিময় হিশেবে মুসা আলাইহিস সালাম কী পেলেন?মাদইয়ানে তিনি এসেছিলেন একেবারে অসহায় অবস্থায়। না ছিলো কোন আশ্রয়, না ছিলো কোন খাবার-দাবারের বন্দোবস্ত। অথচ— এই একটা ঘটনার জের ধরে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা তাঁকে আশ্রয় দিলেন একজন নেককার বান্দার গৃহে। কোন কোন তাফসিরকারকের মতে— ওই মেয়ে দুটোর বাবাও আল্লাহর একজন নবি ছিলেন। মুসা আলাইহিস সালাম শুধু যে আশ্রয় পেলেন তা কিন্তু নয়, ওই মেয়ে দুটোর একজনকে তিনি নিজের জীবনসঙ্গিনী হিশেবেও পেয়েছিলেন।তাঁর শক্তিমত্তা তিনি কাজে লাগিয়েছেন মানুষের উপকারে। এই উপকার তিনি করেছেন শুধু আল্লাহকে খুশি করার জন্যেই। নিজের অসহায়, ছন্নছাড়া অবস্থাতেও তিনি তার চরিত্র, তার দৃষ্টির হেফাযতের কথা ভুলে যাননি। এসবের পুরস্কার হিশেবে তিনি লাভ করেছেন একটা উত্তম আশ্রয়, একজন উত্তম জীবনসঙ্গীনি আর একজন উত্তম অভিভাবক (তাঁর শ্বশুর)।শো অফের দুনিয়ায়, আমরা যারা অপরকে মুগ্ধ করার জন্যে খেটেখুটে মরি, আমরা আসলে কী পাই দিনশেষে? আর মুসা আলাইহিস সালাম, যাঁর ব্রত-ই ছিলো কেবল আল্লাহকে মুগ্ধ করা, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, তিনি কী পাননি বলুন তো?' সুবহানাল্লাহ,,

🍀কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ-০৯'

04/08/2023

হার মেনে নেবার আগে শেষটা দেখেই থামুন।
কে জানে আজ না হোক কাল, হয়তো উদিত হবে সফলতার সূর্য।

~আদিব সালেহ।

02/08/2023

"হালাল" সবসময়ই সুন্দর❤️
আলহামদুলিল্লাহ😘
আর "হারাম" মিথ্যা,ধোকা,আর ঘৃণায় ভরপুর🤭

01/08/2023

জীবনসঙ্গীর জন্য দুআটা এমন হোক..!

ইয়া রব্ব!
আমায় এমন কাউকে দান করুন, যিনি দুনিয়া ও আখেরাতে আমার সঙ্গী হবে। আমাকে দ্বীনের পথে আগলে রাখবে। খুব করে ভালোবাসবে।

ফিতনা ভরা যুগে একাকী ঈমান আগলে বাঁচা কঠিন।
হে পরওয়ারদিগার! এমন কাউকে দান করুন, যিনি ফিতনা থেকে আমাকে আগলে রাখবে। নিজেও ফিতনা থেকে বেঁচে থাকবে।
আমি যে একাকী আর ফিতনার সাথে লড়তে পারছি না মালিক!
আমাকে আপনার পছন্দের কাউকে মিলিয়ে দিন, যিনি শুধু আমাকে ভালোবাসবে না, সাথে আপনাকেও ভালোবাসতে শেখাবে। রব আমি যে আপনাকে ভীষণ ভালোবাসতে চাই! চাই প্রিয়মানুষটাকে সঙ্গে নিয়ে আপনার পায়ের সামনে সিজদায় মন ভরে কাঁদতে। আমার এই আরজি মালিক আপনি কবুল করুন। আমিন ইয়া আল্লাহ।

01/08/2023

কোন পাপ করার জন্য আপনার কামনা যত বড় হবে, সেই পাপকে এড়িয়ে গেলে আপনার ঈমান তত বড় হবে।

- শাইখ সালিহ আল-উসাইমিন (রহিমাহুল্লাহ)

27/07/2023

ইমাম আওজায়ি রহঃ বলেন:
❝আমি একজনকে বলেছিলাম যে
আমি এমন লোকদের আশেপাশে
একটি বাড়ি চাই যারা গীবত করে না,
হিংসা করে না এবং ঘৃণা করে না।❞
লোকটা আমাকে ধরে
কবরস্থানে নিয়ে গিয়ে বলল ❝এই জায়গা।❞

📚 জামি আল-উলূম ওয়াল-হাকেম ১৮২/২

26/07/2023

নিজের চরিত্র এমন স্তরে উন্নতি করুন, যেন আপনার মতো কাউকে জীবনে পাওয়ার জন্য মানুষ তাহাজ্জুদে আল্লাহ কাছে হাত উঠায়।

কথা : আরিফ আজাদ 🥀🌹❤️

24/07/2023

জীবনে চলার পথে কেউ কষ্ট দিবে, কেউ বেইমানি করবে, কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করবে, ভালোবাসার নামে অভিনয় করবে, বন্ধুত্বের নাম ব্যবহার করবে। কিন্তু আপনি যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন তত ভালো থাকতে পারবেন !

24/07/2023

❝বান্দার জীবনে সবচেয়ে বেশি বিপদ ডেকে আনে বেকার, অবসর সময়। কারণ, প্রবৃত্তি কখনো বেকার বসে থাকে না। আপনি যদি তাকে ভালো কাজে ব্যস্ত না রাখেন, সে ঠিকই খারাপ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়বে।❞
— ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.)

24/07/2023

পৃথিবীতে সবচে সুখী মানুষ কারা জানো? যারা দ্রুত সব ভুলে যেতে পারে। যারা কিছুই ভুলতে পারে না তারা দারুণ অসুখী...
‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎ ‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎

24/07/2023

★ ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻷَﺻْﺤَﺎﺏِ ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺧَﻴْﺮُﻫُﻢْ ﻟِﺼَﺎﺣِﺒِﻪِ ﻭَﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟْﺠِﻴﺮَﺍﻥِ ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺧَﻴْﺮُﻫُﻢْ ﻟِﺠَﺎﺭِﻩِ

‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম সঙ্গী সে, যে তার সঙ্গীর কাছে উত্তম। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম প্রতিবেশী সে, যে তার প্রতিবেশীর কাছে উত্তম।’ (তিরমিজি,১৯৪৪)

24/07/2023

মাঝে মাঝে আল্লাহ তা'আলা আমাদের একা করে দেন, পুরোপুরি একা। ঠিক সেই মুহুর্তে আমরা বুঝি এই দুনিয়ায় আমরা যাদের আষ্টেপৃষ্টে বাঁচতে চেয়েছি, যাদের আপন ভেবেছি, নিজের থেকেও যাদের বেশি ভরসা করেছি তারা কেউই পুরোপুরি আমাদের নয়। কেউ না।

ইউনুস আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য গভীর সমুদ্রে মাছের পেটে যেমন কেউ ছিল না, বিবি হাজেরার জন্য জনশূন্য মরুভূমিতে যখন কেউ ছিল না, নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া শিশু মুসা আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাশেও কেউ ছিল না।

সর্বদা মনে রাখবেন, বান্দার কঠিন সময়গুলোতে শুধু আমাদের রব ছিলেন, তিনি আছেন এবং শেষ পর্যন্ত শুধু তিনিই থাকবেন।

©️ 🖤🌸

22/07/2023

সুন্দর একটা মানুষ না খুঁজে সুন্দর একটা মন খুঁজো তাহলে ভালবাসার সফলতা আসবে ।

ইনশাআল্লাহ

22/07/2023

আমরা সবাই লাভবান হতে চাই,দিনশেষে নিজেকে সফল দেখতে চাই।কিন্তু সফল ব্যক্তি হতে গেলে যে কি পরিমান কাজ করতে হয়,নিজেকে কতটুকু পোড়াতে হয়,সেটা আমরা জানি না।

সারাদিন স্ক্রলিং,ঘুড়াঘুড়ি,এটা ওটার পিছনে সময় দিয়ে কি সফল হওয়া যায়?

সফল হতে গেলে আপনার যে মহামূল্যবান সময় আছে, ওইটাকে কাজে লাগান।নিজেকে একটু পোড়ান।নিজের প্রতি ফোকাস হোন।

সফলতা এমনিতেই আসবে।

22/07/2023

ছোট্ট জীবনটা কে কারও ওপর অভিমানে শেষ করে দেওয়ার মানে নেই। জীবন উপভোগ করার, কষ্ট দূর করার অনেক উপকরণ আছে৷ কিছু একটা আঁকড়ে ধরে বেঁচে যাওয়ার চেষ্টা করেই দেখুন না! দেখবেন—জীবন অনেক সুন্দর!

বই—বিহাইন্ড অব সুইসাইড
লেখা—আদিব সালেহ হাফি.

22/07/2023

মানুষের জীবনে কিছুই স্থায়ী নয়। এমনকি মানুষের দিয়ে যাওয়া দুঃখও ক্রমাগত স্বাভাবিক হয়ে যায়। যে দুঃখের জন্য গলা দিয়ে খাবার নামেনা; একটা দীর্ঘ সময় পর রেস্টুরেন্টে ফ্রেঞ্জ ফ্রাই খেতে খেতে সে দুঃখের গল্প অন্যকাউকে অবলিলায় বলে ফেলা যায় এবং তারচেয়ে আশ্চর্যজনক ব্যাপারটি হলো- এই রেস্টুরেন্টে বসে ফ্রেঞ্জ ফ্রাই খাওয়া গল্পের শ্রোতাও জীবনে স্থায়ী নয়।
—আজাদী

হারিয়ে যাওয়া মানুষকে খোঁজ করলে পাওয়া যায়, কিন্তু বদলে যাওয়া মানুষকে চোখের সামনে দেখেও এড়িয়ে চলতে হয়।
22/07/2023

হারিয়ে যাওয়া মানুষকে খোঁজ করলে পাওয়া যায়, কিন্তু বদলে যাওয়া মানুষকে চোখের সামনে দেখেও এড়িয়ে চলতে হয়।

22/07/2023

"ধনী হওয়া কোনো খারাপ কিছু নয়। সুন্দর একটি গাড়ি থাকা খারাপ কিছু নয়। সুন্দর জামাকাপড় থাকা খারাপ নয়। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন সেটাই সফলতা, তাহলে আপনি ভুল করছেন। দুনিয়া নিয়ে আপনার কোনো আকাঙ্খা থাকবে না। দুনিয়ার নানা কিছু আপনার থাকলে কোনো সমস্যা নেই। দুনিয়াকে ভালোবাসা হলো সমস্যা। যার দুনিয়া আছে, এমন কারো বিরুদ্ধে আল্লাহ তাআলা কিছু বলেননি। তিনি তাদের কথা বলেছেন যারা এই দুনিয়ার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে।
দুনিয়া কামানোর জন্য আখেরাত নষ্ট করে দিয়েছে।

Address

Taif
Taif
566

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ��message� � posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share