23/06/2023
💥 বিশ্বের এই মুহূর্তের টপ একটা নিউজ এই যাত্রীসহ ৪কিমি গভীরে সাবমেরিন ডুবে যাওয়া।
📌এই সাবমেরিন নিয়ে কিছু তথ্য জেনে নিন:
👉 এই সাবমেরিনটির নাম তাইতান/টাইটান।আমেরিকার তৈরি এই সাবমেরিনে করে সাগরের তলদেশে পর্যটকরা ঘুরতে যায়। সৌখিন বা ধনকুবের রা এটি চড়েন।
👉 এটিতে যে পাঁচজন গিয়েছে তারা ১৯১২সালে ধ্বংস হওয়া টাইটানিক জাহাজ কে দেখতে গিয়েছে।তার মধ্যে
ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, ফ্রান্স, USA এর ধনকুবের রা আছেন। পাকিস্তানের একসাথে বাপ-ছেলে আছে।
👉এতে প্রতিটি আসনের মূল্য বাংলা প্রায় ৩কোটি টাকা!!
👉 পানিতে ডুবার ২ঘন্টা পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। পানিতে ডুবার সময় বাহির থেকে গেট লক করে দেয়া হয়েছিল, তাই যদিও যানটি কোথাও ভেসে ওঠে তারা বের হতে পারবেন না।
৪দিন হয়ে গেলেও তাদের কোনো খোঁজ নেই! তবে তারা বেঁচে আছে এখনো কারন ৪দিনের বেঁচে থাকার সরঞ্জাম সবকিছু এটাতে আছে।
বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার রাতের মধ্যে অক্সিজেন ফুরিয়ে যাবার কথা।
তবে শেষ মুহূর্তে বিশ্বের বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীরা এতে যোগ দিয়েছেন।
👉 অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স সহ আরো দেশ উদ্ধারে যোগ দিয়েছেন। ফ্রান্সের 'ভিক্টর-৬০০০' জাহাজ যাচ্ছে উদ্ধারে।এতে যে রোবট রয়েছে তা সমুদ্রের নিচের যান কে খুঁজে উপরে তুলতে সক্ষম। যদিও ৯০০০ কেজি ওজনের টাইটান সাবমেরিনটি 'ভিক্টর-৬০০০' পক্ষে একা তুলা সম্ভব না।
👉 ১৯৮৫ সালে টাইটানিক জাহাজ অনুসন্ধানে যেসব বিজ্ঞানীরা কাজ করেছেন সেই টীমও যোগ দিয়েছে।
যদিও তারা বলছে এটা খুবই কঠিন কাজ। কেননা সমুদ্রের নিচে ঘুটঘুটে অন্ধকার, আটলান্টিকের ৪কি.মি গভীরে সূর্যের আলো পৌছায় না। পানি বরফ ঠান্ডা। তাছাড়া এতো নিচে চাপ থাকে ৪০০গুন বেশি! যেখানে নিজের হাতও সমুদ্রের নিচে দেখা যায় না সেখানে সাবমেরিন টি খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। আর সমুদ্রের নিচে সমতল না, আছে গিরিপথ-পাহাড়।তবু আশা নিয়ে ওনারা শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।- [পরিমার্জিত]