i_am_ZK

i_am_ZK Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from i_am_ZK, Digital creator, KSA, Hofuf.

আপনার মেয়েকে/বোনকে অবশ্যই শেখাবেন:🥀💝১- মাটি থেকে কখনও কোনো কিছু উঠাতে গেলে অবশ্যই বুকের উপর এক হাত দিয়ে তারপর উঠাতে যা...
15/05/2024

আপনার মেয়েকে/বোনকে অবশ্যই শেখাবেন:🥀💝

১- মাটি থেকে কখনও কোনো কিছু উঠাতে গেলে অবশ্যই বুকের উপর এক হাত দিয়ে তারপর উঠাতে যাবে।
সতর ঢাকার সতর্কতা স্বরুপ এটা করা উচিত।

২- পুরুষ মানুষের সামনে কখনও পায়ের উপর পা তুলে বসবে না, দুই পা'কে মিলিয়ে বা খুব কাছাকাছি রেখে বসবে।

৩- সিঁড়িতে উপরের দিকে উঠার সময় যদি পেছনে কোনো পুরুষ মানুষ থাকে, তাহলে এক কোনায় গিয়ে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে দাঁড়াবে, পুরুষ লোকটি চলে গেলে তারপর উঠবে।

৪- লিপ্টে ওঠার সময় যদি অপরিচিত পুরুষ মানুষ থাকে এবং মাত্র একজনই থাকে, তাহলে তার সাথে ওঠবে না, অপেক্ষা করবে, সেই অপরিচিত লোকটি বের হলে তারপর উঠবে।

৫- সবসময় মুচকি হাসার অভ্যাস করবে, উঁচু আওয়াজে অট্টহাসি হাসবে না।

৬- তোমার চাচাতো ভাই, খালাতো ভাই বা ফুফাতো ভাইদের সাথে মুসাফাহা করবে না, যদিও তোমার কাছে তাদের ছোট মনে হয়।

৭- কোনো প্রয়োজনে পুরুষ মানুষের সাথে কথা বলতে হলে, অবশ্যই শারীরিকভাবে যথেষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলবে।

৮- নিকটাত্মীয় হলেও কাজকর্মে বা কথা বার্তায় অবশ্যই একটা সীমারেখা বজায় রাখবে। নিজের ভাবগাম্ভীর্য এমনভাবে বজায় রাখবে, যেন তোমার প্রতি তার ভিতরে খারাপ কল্পনা তৈরি না হয়।

৯- রাস্তাঘাটে নিজ বান্ধবীদের সাথে হাসি ঠাট্টা করবে না, রাস্তার শিষ্টাচার বজায় রাখবে।

১০- তারা যেন বেপর্দা না করে এবং বেপর্দা করে যেন বাহির না হয় ! যেমন- চুল খোলা রাখা অতিরিক্ত ফিটিং কাপড় পড়া ইত্যাদি ইত্যাদি।

* মহান আল্লাহ নারীদেরকে এবং আমাদেরকে সংশোধন হবার তাওফিক দান করুন!
আমীন🥀💝
©

ইউক্যালিপটাস এবং রেইনট্রি গাছের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে কিছু কথা। ইউক্যালিপটাস হলো এমন একটি গাছ যা মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি...
26/04/2024

ইউক্যালিপটাস এবং রেইনট্রি গাছের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে কিছু কথা।

ইউক্যালিপটাস হলো এমন একটি গাছ যা মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটায়। মাটির গুণাগুণের কারণে এটি বর্তমানে আমাদের দেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল এবং দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে বেশি রোপণ করতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু একটি ইউক্যালিপটাস গাছ তার আশপাশের প্রায় ১০ ফুট এলাকার ও ভূগর্ভের প্রায় ৫০ ফুট নিচের পানি শোষণ করে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকৃতিতে ছেড়ে দেয়। এই প্রক্রিয়াটি ২৪ ঘণ্টাই চলতে থাকে। ফলে দ্রুত মাটিতে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এতে আশপাশের অন্য প্রজাতির গাছও জন্মাতে পারে না। গাছটি মাটিকে শুষ্কও করে ফেলে। ফলে মাটির উর্বরতা কমে যায়।
অবাক করা বিষয় হচ্ছে- গাছটি কেটে ফেললেও মাটির উর্বরতা ফিরে আসতে দীর্ঘ সময় লাগে। এমনকি এ গাছের ফুল ও ফল ঝরে পড়লে সেখানে পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দেয়। এই গাছের ফুল এবং পাপড়িগুলো বাতাসে ছড়িয়ে পড়লে মানুষের শ্বাসনালীতে ঢুকে শ্বাসকষ্ট এবং হার্টের অসুখ সৃষ্টি করে। পরিবেশ বিজ্ঞানীদের মতে, বাংলাদেশের জলবায়ুর জন্য অত্যন্ত বিপদজ্জনক গাছ হলো ইউক্যালিপটাস।

ইউক্যালিপটাসের পাতায় এক ধরনের অ্যান্টিসেপটিক থাকায় এর নিচে ছোট গাছ বাড়তে পারে না। মারা যায় পোকা মাকড়ও। যেখানে একসঙ্গে সব ধরনের ছোট বড় গাছ ফসল এবং জলাশয় আছে সেই পরিবেশে এই গাছটি ব্যাপক ক্ষতিকারক। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে রোপণকৃত ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে সেসব এলাকার ফসল ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়েছে।

রেইন ট্রি নিয়ে সাংবাদিকরা কিছু বৃক্ষ বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন করেছিলেন রেইনট্রি পরিবেশের জন্য খারাপ কিনা? তারা জবাব দিয়েছেন এরকম কোনো কথা তারা কোথাও শুনেননি এবং কোনো বইয়ে পড়েন নি।

বিশেষজ্ঞদের এই অজ্ঞতায় আমি হতাশ। পৃথিবীতে ক্ষতিকর ও বিষাক্ত গাছ আছে এটা কোনো নতুন কথা নয়। অনেক গাছই বিষাক্ত হয়ে থাকে। অনেক গাছ অন্যান্য গাছের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। নন-ন্যাটিভ গাছ মানে যেসব গাছ অন্য দেশ থেকে পরিবেশ প্রতিবেশ বিবেচনা না করে আনা হয়েছে সেগুলোও ক্ষতিকর হয়ে থাকে।

প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার...
22/04/2024

প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার জন্য কেউ টপকে তাদের আক্রমণ করতে পারবে না।
গ্রেট ওয়াল নির্মাণের প্রথম একশো বছরের মধ্যেই চীনারা তিন বার আক্রান্ত হয়। আশ্চর্যের বিষয় কোনোবারই আক্রমণকারীদের দেওয়াল টপকানোর বা ভাঙার প্রয়োজন হয় নাই। কারণ প্রত্যেকবারই আক্রমণকারীরা দেওয়াল পাহারারত রক্ষীদের উৎকোচ দিয়ে সামনের গেট দিয়ে ঢুকে গেছে। চীনারা অনেক পরিশ্রম করে মজবুত দেওয়াল তৈরি করেছিল। কিন্তু তারা দেওয়াল পাহারা দেওয়া রক্ষীদের চরিত্র মজবুত করার জন্য কোন পরিশ্রমই করেনি।

তাহলে দেখা যাচ্ছে দেওয়াল মজবুত করার থেকে চরিত্র মজবুত করার প্রশ্নটিই আগে আসে। শুধু দেওয়াল মজবুত করার ফলাফল শূন্য।

তাই অনেক আগেই একজন প্রাচ‍্যদেশীয় দার্শনিক বলে গেছেন তুমি যদি কোন সভ্যতা ধ্বংস করতে চাও তাহলে তিনটি কাজ কর-

(ক) যে জাতিকে পদানত করতে চাও তার পারিবারিক গঠন আগে ধ্বংস করো। পারিবারিক গঠন ধ্বংস করতে হলে সংসারে মায়ের ভূমিকাকে খাটো করে দেখাও যাতে সে গৃহবধূ পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করে।

(খ) শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দাও। এটা করতে হলে শিক্ষককে প্রাধান্য দিও না। সমাজে তার অবস্থান নিচু করে দেখাও যাতে তার ছাত্ররাই তাকে উপহাস করে।

(গ) তরুণ সমাজ যেন অনুসরণ করার মত কোন রোল মডেল না পায়। তাই তাদের জ্ঞানীদের নানাভাবে অপমান কর। রোল মডেলদের নামে অসংখ্য মিথ্যা কুৎসা রটাও যাতে তরুণ সমাজ তাদের অনুসরণ করতে দ্বিধাবোধ করে।
©

21/04/2024
একদিন এক কৃষকের গাধা কুঁয়োয় পড়ে গেল। সেখান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য  প্রাণীটি কয়েক ঘন্টা ধরে জোরে জোরে কাঁদছিল। কৃষক তখ...
15/04/2024

একদিন এক কৃষকের গাধা কুঁয়োয় পড়ে গেল। সেখান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রাণীটি কয়েক ঘন্টা ধরে জোরে জোরে কাঁদছিল। কৃষক তখন তাকে গাধাটাকে উদ্ধার করবার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু কোনভাবেই তাকে উদ্ধার করতে পারল না।
অবশেষে, কৃষক সিদ্ধান্ত নিল, যেহেতু গাধাটি বুড়ো এবং একে দিয়ে আর কোন কাজ করা যায় না আর কুঁয়োটিও ও শুকনো হয়ে গেছে।এখান থেকে কোন জল তোলা যায় না, সেই হেতু কুঁয়া থেকে গাধাটিকে তোলার যে খরচ, করে বিশেষ কোনো সুবিধা হবে না।সুতরাং, যেভাবেই হোক কুঁয়োর মুখটি ঢেকে রাখা দরকার; গাধাটিকে কূপ থেকে টেনে বের করে আনার আর কোন প্রয়োজনই নেই।
শুকনো কুঁয়োটি ঢেকে দেবার জন্য তিনি তার সমস্ত প্রতিবেশীকে তাকে সাহায্য করার জন্য আমন্ত্রণ জানান। তারা প্রত্যেকে একটি করে বেলচা ধরে কূপে ময়লা ফেলতে লাগল।
গাধা কি ঘটছে বুঝতে পেরে ভয়ঙ্করভাবে চিৎকার করে উঠল। তারপর, সবাইকে অবাক করে দিয়ে,সে গা থেকে ময়লা ঝেড়ে ফেলে শান্ত হয়ে গেল।
কৃষক অবশেষে কূপের দিকে তাকালেন এবং যা দেখলেন তা দেখে তার চোখ ছানাবড়া ... প্রতিটি ময়লা গা থেকে ঝেড়ে ফেলার সাথে সাথে গাধাটি অবিশ্বাস্য কিছু করছে: এক একটি ময়লা ঝেড়ে ফেলছে এবং ময়লার উপরে পা রাখছে।
খুব শীঘ্রই সবাই অবাক হয়ে দেখল যে, গাধাটা কিভাবে কূপের মুখে পৌছে গেল এবং ধার বেয়ে বেরিয়ে গেল...
জীবনে আপনার দিকে অনেকেই ময়লা ফেলবে, সব ধরনের ময়লা... গর্ত থেকে বেরিয়ে আসার কৌশল হল এটিকে ঝেড়ে ফেলা এবং এটিকে ধাপে ধাপে ব্যবহার করা। আমাদের প্রতিটি সমস্যা একটি ধাপ উপরে। আমরা হাল ছেড়ে না দিলে গভীর গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারি...
এগিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার শত্রুরা যে ময়লা ফেলেছে তা ব্যবহার করুন!
©

 #সত্যিই মেয়েদের অভিনয় অত্যন্ত নিখুঁত 😌ফিরোজ ভাইয়ের আত্নহত্যার বৃত্তান্ত :(শিক্ষা নিতে পারেন এখান থেকেও) জিয়া হলের ফি...
21/09/2023

#সত্যিই মেয়েদের অভিনয় অত্যন্ত নিখুঁত 😌

ফিরোজ ভাইয়ের আত্নহত্যার বৃত্তান্ত :(শিক্ষা নিতে পারেন এখান থেকেও)
জিয়া হলের ফিরোজের সম্পর্ক ছিল বঙ্গমাতা হলের এক মেয়ের সাথে। একসময় ওদের প্রেম দেখলে মনে হবে বেস্ট কাপল ইন দ্য ওয়ার্ল্ড। ফিরোজের পরিবার‌‌ও জানতো বিষয়টা। তারপর মেয়ে তার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সম্পর্ক বিচ্ছেদ করে‌। এরপর থেকে বঙ্গমাতা হলের সামনে কতশত রাত দাড়িয়ে থাকতো শুধু একটু দেখা করার জন্য হিসেব নাই।

ফিরোজ তার মাকে কথা দিয়েছিলো, ওই মেয়ের জন্য নিজের ক্ষতি করবে না। সেই কথা রাখতে পারে নি।

বেস্ট ফ্রেন্ড হিসেবে নিয়মিত খুঁজ খবর নেয়ার অংশ হিসেবে গত শুক্রবার(১৫-০৯-২০২৩) সকাল ১১ টায় ফোন দেই। জানতে পারি ওদের সম্পর্ক ঠিক করার জন্য ফিরোজের মা, বড় ভাই, ছোট ভাই ক্যাম্পাসে আসছে। মেয়েটা সবার নম্বর ব্লক লিস্টে রেখেছে। আমি ওদের কাছে যেয়ে আমার ফোন থেকে ফোন দেই। কথা না বলেই আমাকে ব্লক করে দিল!

মা ও পরিবার সুদূর গোপালগঞ্জ থেকে ঢাকা এসেও ব্যার্থ হয়ে বাসায় চলে যায়। ফিরোজকেসহ আমি গাড়িতে তুলে দেই। রবিবার ফিরোজ আবার ক্যাম্পাসে আসে। আমরা সারাদিন একসাথে ছিলাম, রাত ২ টা পর্যন্ত মুহসীন হলের ছাদে আড্ডা দিয়েছি। অনেক আলাপ করেছি। অনেক বুঝিয়েছি। ফিরোজের কষ্টের জায়গাটা হলো, বাসায় যেয়ে ফিরোজের মা মেয়েকে ফোন দিয়েছিল অন্য নম্বর দিয়ে। রিসিভ করার পর ফিরোজের মায়ের পরিচয় জানার সাথে সাথেই ফোন কেটে ব্লক দেয়। অথচ অনেক আগের ভিডিওতে দেখেছি ওর মার সাথে কত মুহাব্বতের সাথে কথা বলেছে। ওর নানার খুঁজ খবর নেয়ার পর ওর বাবার কথা জিজ্ঞেস করার সময় বলেছিল, " আর আমার বাবা কেমন আছে?"
সেই মেয়ে কিভাবে এত অপমান করতে পারলো!

ফিরোজ ওর মাকে কথা দিয়ে এসেছিল মেয়ের জন্য নিজের ক্ষতি করবে না। সেই কথা রাখতে পারেনি।

কতভাবে, কতজনের মাধ্যমে মেয়ের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছে। একটু দেখা করার জন্য সারারাত বঙ্গমাতা হলের সামনে দাড়িয়ে থাকতো। মেয়ের সাথেও আমাদের পরিচয় ছিল, ওদের প্রেম ভালোবাসা দেখে বেস্ট কাপল মনে হতো।
আহা ওদের প্রেম, বিয়ে...

ফিরোজের মা আমাকে ওদের বাড়ি যেতে বলতো, আজ যাচ্ছি। তবে ফিরোজের লা*শ নিয়ে...

আমি মেয়েদের অনুরোধ করব,কারো হাত ধরে রাখতে না পারলে প্লিজ অভিনয় করে কাউকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দিবেন না

সূত্রঃ ফিরোজের ঘনিষ্ট বন্ধু

Post collected. ..

সাইয়্যিদুনা খালিদ বিন ওয়ালিদের আগে, পারস্য সাম্রাজ্য এবং রোমান সাম্রাজ্যের মধ্যে যুদ্ধ 700 বছর ধরে চলেছিল, এই সময়ে তা...
26/08/2023

সাইয়্যিদুনা খালিদ বিন ওয়ালিদের আগে, পারস্য সাম্রাজ্য এবং রোমান সাম্রাজ্যের মধ্যে যুদ্ধ 700 বছর ধরে চলেছিল, এই সময়ে তারা 1,000 টিরও বেশি যুদ্ধ করেছিল।

তারপর ‘আল্লাহর তরবারি’ এসে মাত্র 4 বছরে দুটি সাম্রাজ্যকে নির্মূল করে!

তিনি পার্সিয়ানদের 15টি যুদ্ধে পরাজিত করেছিলেন যতক্ষণ না তাদের রাজ্যের পতন ঘটে এবং 9টি যুদ্ধে তাদের বিজয়ের পর এক হাজার বছর ধরে পূর্বে অব্যাহত থাকা রোমানদের অস্তিত্বের অবসান ঘটে।

তারপর, যখন পারস্য ও রোমানরা 200,000 যোদ্ধা নিয়ে আল-ফিরাদের যুদ্ধে (12 হিজরি) সাইয়্যিদুনা খালিদ বিন ওয়ালিদের সাথে লড়াই করার জন্য একত্রিত হয়েছিল, তখন আল্লাহর তরবারি তাদের মাত্র 15,000 মুজাহিদীনের সাথে পরাজিত করেছিল! #আল্লাহুআকবার

অভিনন্দন এহসান হক। বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ও গবেষক এহসান হক সম্প্রতি সৌদি আরবের জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিভাগের প্রধান গবেষ...
20/08/2023

অভিনন্দন এহসান হক। বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ও গবেষক এহসান হক সম্প্রতি সৌদি আরবের জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিভাগের প্রধান গবেষক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তিনি কাজ করবেন সৌদি সরকারের তথ্য এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিভাগ সাডায়ার সঙ্গে। সাডায়া হলো সৌদি ডেটা অ্যান্ড এআই অথরিটি।

২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সাডায়ার লক্ষ্য সৌদি আরবকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বিশ্বের অন্যতম শক্তিতে পরিণত করা। তথ্যকে একুশ শতকের নতুন ‘তেলে’ পরিণত করার উদ্দেশ্যে সৌদি আরব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পেছনে এর মধ্যে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। ২০৩০ সালে এটি ১৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়। শুভ্ররা ঘুরতে যাবে...
03/08/2023

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।
শুভ্ররা ঘুরতে যাবে। শুভ্রের বাপ বুদ্ধি দেয়- 'যখন সবাই স্টেশনে টিকেট কাটতে যাবে, টিকেটের বাজেট নিয়ে আলোচনা হবে, তখন তুমি ওদেরকে একটা ফার্স্ট ক্লাস বগি অফার করবে। সবাই তোমার উপর খুশি হয়ে যাবে। একই সাথে দলের উপর তোমার সূক্ষ্ম কর্তৃত্ব প্রকাশ পাবে।
কিন্তু ট্রেনে খাবার দাবারের জন্য তুমি একটা পয়সাও খরচ করবে না। সামান্য চাও যদি খেতে হয়, চেষ্টা করবে অন্য কেউ যেন বিল দিয়ে দেয়।'
শুভ্র প্রশ্ন করে- 'আমি প্রথম শ্রেণীর ফুল বগি বুক করতে পারি কিন্তু সামান্য চায়ের বিল দিতে পারি না?'
শুভ্রের বাপ বলে- 'না তুমি পার না। কারণ যে মুহূর্তে তুমি সব টাকা দেয়া শুরু করবে তখন থেকে তোমাকে সকলে মনে করবে একটা দুগ্ধবতী গাভী। যাকে যখন ইচ্ছে দোয়ানো যায়।
তোমাকে বন্ধুদের বোঝাতে হবে যে তুমি চাইলেই টাকা খরচ করতে পারো, কিন্তু কখন খরচটা করবে ব্যাপারটা তোমার মুডের উপর নির্ভর করে।'
আমার মনে হয়- এই ইনসাইট শুধু টাকার ক্ষেত্রে না, আরও অনেক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বিশেষ করে যেসব মানুষগুলো একটু সহানুভূতিশীল হয়ে কাজ কর্ম করার চেষ্টা করে।
দেখা যায়- যে মানুষ কনসিডার করছে সে সারাজীবন ধরেই কনসিডার করছে। যে মানুষ কোনো একটা সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করছে তার উপর গোটা সারাউন্ডিং এর আশা থাকে যে সে তাবত সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করে যাবে। মেনে নিবে। পরিস্থিতি সামলাবে। স্যাক্রিফাইস করবে।
বিকজ হি অর শি ইজ দ্য কনসিডারেট ওয়ান। দুগ্ধবতী গাভীর মতো।
কনসিডারেট হওয়ার মূল সমস্যা হল মানুষ বুঝে যায় যে লোকটা কনসিডারেট। দুগ্ধবতী গাভী হতে না চাইলে,এটা কখনও মানুষরে বুঝতে দেয়া যাবে না।

©

আঙুলের ছাপ দিয়েই খুলে যাচ্ছে মোবাইলের লক, গেটের তালা,অফিসের উপস্থিতি, ফিঙারপ্রিন্ট নিয়েই যাচাই করা যাচ্ছে কে অপরাধী, এই ...
31/07/2023

আঙুলের ছাপ দিয়েই খুলে যাচ্ছে মোবাইলের লক, গেটের তালা,অফিসের উপস্থিতি, ফিঙারপ্রিন্ট নিয়েই যাচাই করা যাচ্ছে কে অপরাধী, এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশান সিস্টেম প্রথম কে আবিষ্কার করেছিল জানেন?

তিনি ছিলেন একজন বাঙালী,নাম খান বাহাদুর কাজী আজিজুল হক।বাড়ি খুলনা জেলার কসবার পায়গ্রামে।কাজ করতেন তৎকালীন বেঙল পুলিশে।

ফিঙারপ্রিন্ট নিয়ে অনেকেই আগে কাজ করেছেন কিন্তু এর প্র‍্যাকটিক্যাল ইউজ কি,কিভাবে যাচাই করা যায়,কিভাবে ফিঙারপ্রিন্ট দিয়ে আলাদা করা যায় মানুষকে সেটা প্রথম আবিষ্কার করেন আমাদের দেশের কাজী আজিজুল হক।

ব্রিটিশ আমলে বেঙল পুলিশের আইজি ছিলেন এডওয়ার্ড রিচার্ড হেনরি। তিনি ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে গবেষণার জন্য নিয়োগ করেন দুই বাঙালী প্রতিভাকে, একজন গণিতবিদ কাজী আজিজুল হক, আরেকজন হেম চন্দ্র বোস।

কাজী আজিজুল হক ও হেমচন্দ্র বোস ৭০০০ ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তোলেন। অনেক পরিশ্রম করে একটা গাণিতিক সূত্র দাড়া করলেন যেটা দিয়ে ফিঙারপ্রিন্ট যাচাই এর মাধ্যমে মানুষ সনাক্ত করা যায়।আধুনিক বিজ্ঞানের এক বিশাল বড় আবিষ্কার। এই পদ্ধতির নাম হওয়া উচিত ছিল "বোস-হক আইডেন্টিফিকেশান সিস্টেম"। কিন্তু ওখান থেকেই ইংরেজদের বেঈমানী শুরু।

পুলিশের আইজি হেনরী সাহেব এবার সবার কাছে প্রচার করা শুরু করলেন যে এই ফিঙারপ্রিন্ট ডিটেকশন সিস্টেম আবিষ্কার করেছেন উনি নিজেই। এমন কি কাজী আজিজুল হক-কে কোন রকম স্বীকৃতি দিতেই অস্বীকার করলেন। তিনি চুপি চুপি একটা পেপার পাবলিশ করেও ফেললেন নিজের নামে।ব্যাস, বাংলাদেশের কাজী আজিজুল হক আবিষ্কৃত সিস্টেম এর নাম হয়ে গেল "হেনরী ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"

"হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম " এখন জগৎ বিখ্যাত, মোবাইলের টাচে, অফিসে, অপরাধী সনাক্তকরণে বলতে গেলে যত্ত জায়গায় ফিঙারপ্রিন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তত জায়গায় এই হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম-ই ব্যবহার করা হচ্ছে। কাজ করে গেল আমার দেশের সূর্য্য সন্তান, কিন্তু নাম হচ্ছে এক বেঈমান ব্রিটিশ এর।

যদিও কিছুদিন আগে ব্রিটেনের "দ্যা ফিঙারপ্রিন্ট সোসাইটি" চালু করেছে "The Fingerprint society Azizul Huque & Hemchandra Bose prize"।ওদিকে যে সিস্টেমের নাম হতে পারত "হোক-বোস সিস্টেম " তা আজ-ও "হেনরি ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম"-ই রয়ে গেছে।আর অজানায় থেকে গেছেন আমাদের আজিজুল হক।
©

আমরা সব কিছু জেনে বুঝে ও মিথ্যার মায়ায় আসক্ত হই। নিচের চমৎকার গল্পটি পড়ুন আর ভাবুন...নিন্মের ছবিটি নগ্ন। এটি Jean Leon G...
19/07/2023

আমরা সব কিছু জেনে বুঝে ও মিথ্যার মায়ায় আসক্ত হই। নিচের চমৎকার গল্পটি পড়ুন আর ভাবুন...

নিন্মের ছবিটি নগ্ন। এটি Jean Leon Gerome নামক বিখ্যাত চিত্রকরের পেইন্টিং। ১৮৯৬ তে আঁকা এই ছবিটা ঊনিশ শতকের একটি লোক কথাকে ভিত্তি করে আঁকা হয়েছিলো যার শিরোনাম ছিলো- "The truth is coming out of the well."

গল্পটা ছিল এরকম -একবার সত্য এবং মিথ্যা পরস্পরের সঙ্গে দেখা করলো কিছু বিষয়ে মীমাংসার তাগিদে। হাঁটতে হাঁটতে তারা চলে গেলো একটা কুয়োর পাশে।

মিথ্যা বললো, দেখো, কী পরিষ্কার জল। চলো স্নান করি।

বলাবাহুল্য সত্য বিশ্বাস করেনি মিথ্যার কথা। নিজে পরখ করে দেখলো। যখন দেখলো কুয়োর জল সত্যিই পরিষ্কার তখন মিথ্যার প্রস্তাবে রাজী হলো।

দুজনে পোশাক ছেড়ে নেমে পড়লো কুয়োয়। স্নানের মাঝপথে মিথ্যা কুয়ো থেকে উঠে এসে সত্যের পোশাক পরে পালিয়ে গেলো।

খানিকক্ষণ অপেক্ষা করার পর মিথ্যাকে ফিরতে না দেখে সত্য উঠে এলো কুয়ো থেকে। না, মিথ্যা তো কোথাও নেই, পোশাকও নেই। রাগে অন্ধ হয়ে সত্য বের হলো মিথ্যাকে খুঁজতে, কিন্তু নগ্ন সত্যকে দেখে ছিঃ ছিঃ ধিক্কার করলো সভ্য মানুষেরা। এমন কী তেড়েও এলো অনেকে।

সত্য অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও তাদের বোঝাতে না পেরে রাগে দুঃখে অপমানে ফের কুয়োয় নেমে গেলো।

তারপর থেকে সত্যকে আর কখনও কেউ দেখেনি।
যাকে দেখেছে কিংবা দেখছে সে আসলে সত্যের পোশাক পরা মিথ্যা!

©

01/07/2023

আল্লাহু আকবর। এক হাজী সাহেব হজ করতে এসে শয়তান কে ইশারায় ফায়ার করছে। আল্লাহ ওনার হজ কবুল করে নাও, আমীন 🤲
©

কুরবানীর তিতা মিঠা টিপস------------১.মাংস একদিন দুদিন খেলে কখনোই প্রেসার বাড়েনা। বাড়েনা একটা দুইটা ডিম খেলে। কোন কারণে হ...
30/06/2023

কুরবানীর তিতা মিঠা টিপস
------------
১.
মাংস একদিন দুদিন খেলে কখনোই প্রেসার বাড়েনা। বাড়েনা একটা দুইটা ডিম খেলে। কোন কারণে হঠাৎ প্রেসার কমে গেলে স্যালাইন বা ডাবের পানি খান।
২.
চকচকে নাদুস নুদুস গরুর মাংস তুলনামূলক কম স্বাস্থ্যকর। ভাব দেখাতে ভাইলে এসব গরু কেনা যেতে পারে।
৩.
কুরবানির দিনগুলোতে সবচেয়ে এলার্ট থাকে ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ও অন্যান্য হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগ। কারণ গরুর আঘাতজনিত কারণে সবচেয়ে বেশি রোগী এসময় হাসপাতালে আসে!
৪.
গরুর মাংসের চর্বি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। চর্বি কমানোর উপায় হলো, রান্নার পূর্বেই মাংসে দৃশ্যমান চর্বি কেটে ফেলা এবং মাংসকে ছোট ছোট টুকরা করে রান্না করা। মাংসের আকার যত ছোট হবে, এর অভ্যন্তরে থাকা চর্বি ততবেশি গলে বের হয়ে যাবে!
আরো ভাল হয় জাল দিয়ে উপরে ভাসমান চর্বি ফেলে দেয়া। দুস্ট লোকেরা বলবে, এভাবে রান্না করলে তো আসল মজাই শেষ।
৫.
রেড মিট বলতে মূলত গরু ও খাসীর মাংসকে বোঝায়। রেড মিট অতিরিক্ত গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
৬.
গরুর মাংসে সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে লিভার বা কলিজা, ব্রেইন বা মগজ এবং ভুড়িতে! এগুলোতে তাই মজা বেশি। ক্ষতিও বেশি।
৭.
টাকা থাকলেই ঘরে একাধিক ডিপ ফ্রিজ রেখে দিনের পর দিন মাংস সংরক্ষণ করতে পারেন। তবে ভুলে যাবেন না কুরবানির গোশত নিয়ম অনুযায়ী ভাগ করে বিতরণ করাই উত্তম।
৮.
আপনি সৎপথে আয় করে কোরবানি দিলেন...ভাল কথা...কিন্তু পার্টনার যদি হয় উপ্রি কামাইয়ের...তাইলে কিন্তু কুরবানি শ্যাষ!
৯.
ঈদের দিনে হাসপাতালে ডাক্তার ও রোগী উভয়ই কম থাকে। কিছু মুসলিম ডাক্তার ঈদের ছুটিতে গেলেও অনেক মুসলিম ডাক্তার, প্রায় সব নন মুসলিম ডাক্তার হাসপাতালে অবস্থান করেন। এর বিনিময়ে পরে তাঁরা কোন অতিরিক্ত সম্মানী বা বাড়তি ছুটি পাননা !
১০.
কুরবানী পরবর্তী ৭ দিন হোটেলে গরুর মাংস না খাওয়াই ভাল...হতে পারে আপনার দানের মাংস বিক্রী হয়ে..হোটেল হয়ে আবার আপনার পেটে চলে আসছে!
১১.
এসময় রিচফুড যদি বাধ্য হয়ে খেতেই হয়...তবে সাথে প্রচুর সালাদ গ্রহণ করুন।

-------
কুরবানি হয় মনের পশুটার...বাইরের পশুটা তাঁর প্রতীক মাত্র!
সমস্যা হল...মনের পশুটা অনেক বড়...দশ বারোজনেও শোয়াইতে পারেনা..ছুরিও সহজে কাটেনা!
©

💞পবিত্র আরাফার দিনের রোজা রাখার ফজিলত💞পবিত্র ইসলাম ধর্মে মুসলিমদের জন্য অধিক মর্যাদার ও গুরুত্বপূর্ণ দিন হচ্ছে আরাফা বা ...
26/06/2023

💞পবিত্র আরাফার দিনের রোজা রাখার ফজিলত💞

পবিত্র ইসলাম ধর্মে মুসলিমদের জন্য অধিক মর্যাদার ও গুরুত্বপূর্ণ দিন হচ্ছে আরাফা বা আরাফাতের দিন।এইটি হচ্ছে মুসলিমদের গুনাহ মাফের ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের দিন। এই দিনটিতেই আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বিদায় হজ্জের ভাষণ দিয়েছিলেন,তার জীবিতকালে এটা শেষ ভাষণ ছিলো, তাই সচরাচর এটিকে বিদায় খুৎবা বলে।

" ইয়াওমে আরাফা" বা ‘আরাফার দিনের রোজা" এর গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক ।

প্রিয়_নবী হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমি আশা করি আরাফাতের দিনের রোজার বদলে আল্লাহ_তাআলা বিগত ১ বছরের ও পরবর্তী ১ বছরের গুনাহ মাফ করে দিবেন। ( মুসলিম ও তিরমিযী)।

👉নোট : আরাফার রোজা নিয়ে আমাদের দেশে দুটি মত আছে আলেমদের মধ্যে -

—এক : এক দল আলেম বলেন - যেদিন হাজিরা আরাফার ময়দানে উপস্থিত থাকবেন,সেই দিনই রোজা রাখতে হবে ।কারণ সেই দিনই "আরাফার দিন "। সেই হিসাবে ২৭ জুন রোজা ।

—দুই : আরেক দল আলেম বলেন - নিজ নিজ দেশের চাঁদ দেখা অনুযায়ী ঈদের আগের দিন "আরাফার দিন"।সেহেতু এই দিনে রোজা রাখতে হবে, সেই অনুযায়ী ২৮ জুন "আরাফার রোজা"।

এই জন্য উত্তম হচ্ছে ৮ ও ৯ই জিলহজ্ব অর্থাৎ ২৭ ও ২৮ জুন দুটি রোজা রাখা। এতে করে কোন দিন আরাফার দিন এটা নিয়ে আর কোন দ্বিধা - দ্বন্দ্ব বা সন্দেহ থাকবে না।

এই দিনের রোজা যারা আরাফার ময়দানের বাইরে থাকে তাদের জন্য। হাজিদের জন্য আরাফার দিবসে রোজা রাখা মাকরুহ।

🍁🍁 সেহেরি খেতে হবে আরবি জিলহজ্ব মাসের ৮ তারিখ দিবাগত রাতে অর্থাৎ ২৬ জুন সোমবার দিবাগত রাতে।

মহান_আল্লাহ আমাদের সবাইকে ৮ ও ৯ই জিলহজ্ব অর্থাৎ ২৭ ও ২৮ জুন দুইটি রোজা রাখার তৌওফিক দান করুন।
আমিন!! 🤲

©

ভালোবাসার অপরাধে একটানা ২৫ বছর গৃহবন্দি করে রাখেন নিজের মেয়েকে...এক ধনী ও সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেয় ফুটফুটে এক মেয়ে। প...
25/06/2023

ভালোবাসার অপরাধে একটানা ২৫ বছর গৃহবন্দি করে রাখেন নিজের মেয়েকে...

এক ধনী ও সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেয় ফুটফুটে এক মেয়ে। পরিবারের পদবী অনুসারে মেয়ের নাম রাখা হয় ব্ল্যাঞ্চ মনিয়ের। ১৮৪৯ সালের ১লা মার্চ। ফরাসী ম্যাডাম মনিয়েরের দানশীলতার জন্য এলাকায় বেশ নাম-ডাক ছিল মনিয়ের পরিবারের। এমনকি তার উদারতার জন্য সে একটি কম্যিউনিটি অ্যাওয়ার্ড পর্যন্ত পেয়েছিল স্বীকৃতিস্বরুপ। মেয়ে ব্ল্যাঞ্চ মনিয়ের ছাড়াও এক ছেলে ছিল তার। নাম- মারসেল মনিয়ের, পেশায় একজন স্বনামধন্য উকিল। এক ছেলে-এক মেয়ে নিয়ে সুখের পরিবার মনিয়েরদের।

ছোটবেলায় যত না সুন্দর ছিল ব্ল্যাঞ্চ, বড় হবার সঙ্গে রুপ যেন সমানুপাতিক হারে বাড়তে থাকে তার। মেয়ের রুপ নিয়ে অহংকারের শেষ নেই মায়ের। মেয়ে তখন পূর্ণ যুবতী। ২৫ বছর বয়স। মা তার পছন্দ করা অভিজাত পরিবারের এক পাত্রের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করলো ব্ল্যাঞ্চের। কিন্তু ততদিনে ব্ল্যাঞ্চ মন দিয়ে বসে আছে অন্য একজনকে। পেশায় সে সাধারণ একজন উকিল। পরিবারও সাদামাটা একদম।

ব্ল্যাঞ্চ তার পছন্দের মানুষটিকে মায়ের সামনে নিয়ে আসে। কিন্তু পারিবারিকভাবে অভিজাত ও স্বনামধন্য না হওয়ায় তার সঙ্গে বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানায় মা। তার পছন্দ করা পাত্রকেই বিয়ে কর‍তে হবে ব্ল্যাঞ্চকে- এ কথা জানিয়ে দেয় সে। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত মানতে রাজি না হলে ব্ল্যাঞ্চকে একটি ছোট রুমে আটকে রাখে তার মা। কড়াভাবে তাকে জানিয়ে দেয়া হয়- সেদিনই এ ঘর থেকে মুক্তি পাবে ব্ল্যাঞ্চ, যেদিন তার মায়ের সিদ্ধান্ত মেনে নিবে সে। কিন্তু মায়ের মতো মেয়েও তার সিদ্ধান্তে অটল। বিয়ে যদি করতেই হয়, ভালোবাসার মানুষটিকেই করবে সে, অন্য কাউকে নয়।

বছরের পর বছর চলে যায়, ব্ল্যাঞ্চ তার সিদ্ধান্তে থাকে অনড়। মায়ের অহংকারী-জেদী মনও গলে না। ফলে মুক্তিও আর মেলে না। ১৮৮৫ সালে, ব্ল্যাঞ্চের ভালোবাসার মানুষটি মারা যাওয়ার পরও তাকে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়! এদিকে ব্ল্যাঞ্চের মা আর ভাই সমাজে এমন ভান করে থাকে যে ব্ল্যাঞ্চকে হারিয়ে তারা শোকে কাতর! বাড়ির কাজের লোকেরা এই ব্যাপারে জানলেও কাউকে জানাতে ভয় পেত মনিয়েরদের সামাজিক প্রভাবের কারণে। এইভাবে কেটে যায় পঁচিশটি বছর!

অতঃপর, ২৫ বছর পর, ১৯০১ সালে, প্যারিসের এটর্নি জেনারেলের কাছে বেনামে একটি চিঠি পৌছে। কে বা কারা চিঠিটি পাঠিয়েছে, কখনোই তা জানা যায়নি। সেখানে লেখা থাকে- মনিয়ের পরিবার বহু বছর ধরে তাদের বাড়িতে আটকে রেখেছে এক ব্যক্তিকে। মনিয়ের পরিবারের সামাজিক অবস্থানের কথা চিন্তা করে প্রথমে না চাইলেও পরে তদন্ত চালাতে নির্দেশ দেন জেনারেল। বাড়িতে তল্লাসি চালিয়ে কিছুই খুঁজে না পেয়ে যখন ফিরে যাবে সৈন্যরা, তখনই একজন সেনার নাকে আসে বোটকা এক পঁচা গন্ধ।

সেই গন্ধ অনুসরণ করে চিলেকোঠায় পৌঁছালে সেখানে একটি অন্ধকার তালাবদ্ধ রুম দেখতে পায় তারা। রুমটিতে কেবলমাত্র একটি বন্ধ ছোট জানালা ছিল, তাও মোটা পর্দা দেয়া। কিছুই দেখা যাচ্ছিলো না বাইরে থেকে। সন্দেহ হওয়ায় জানালার কাচ ভেঙে ফেলে এক সেনা। ভাঙা কাচের ভেতর দিয়ে তারা দেখতে পায় রুমের এক কোনায় শেকলাবদ্ধ এক নারী! তাকে দেখে সেনারা দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করলে দেখতে পায় বিভৎস এক দৃশ্য।

ছোট একটি বিছানায় পঁচা খাবার আর কোটি কোটি কীটের মধ্যে শুয়ে আছে মনিয়ের ব্ল্যাঞ্চ। এই ২৫ বছরে বাইরের আলো-বাতাস থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন ছিল সে। চেহারাও বিদঘুটে হয়ে গেছে। তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। সে সময় তার ওজন ছিল মাত্র ২২ কেজি! কিন্তু বিগত ২৫বছরের ভয়াবহ স্মৃতি মাথা থেকে কিছুতেই মুছে ফেলতে পারেনি মনিয়ের ব্ল্যাঞ্চ। ফলে, গুরুতর মানসিক সমস্যা দেখা দেয় তার। তাকে ভর্তি করা হয় ফ্রান্সের এক সাইকিয়াট্রিক হাসপাতালে। ১৯১৩ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত, জীবনের বাকিটা সময় এখানেই কাটায় সে। ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে চাওয়ার ‘অপরাধে’ এই শাস্তি পেতে হলো তাকে।

আর ব্ল্যাঞ্চের মা আর তার ভাই-এর পরিণাম? ব্ল্যাঞ্চকে উদ্ধারের পর এরেস্ট করা হয় তার মা ও ভাইকে। মা অসুস্থ হয়ে গেলে জামিন পেয়ে বাসায় যায়। কিন্তু ততদিনে সবাই কাহিনী জেনে গেছে। ব্ল্যাঞ্চ উদ্ধার হওয়ার ১৫দিনের মাথায় বিক্ষুব্ধ জনতা ভিড় করে তাদের বাসার সামনে। আতঙ্কিত হয়ে হার্ট এটাক করে সেদিনই মারা যায় মিসেস মনিয়ের। অতিরিক্ত অহংকার আর ইগো এভাবেই শেষ করে দেয় একটি সাজানো গোছানো সংসারকে।

©

: একদাম দশলাখ।   : কম হবে না, ভাই? 'দশলাখ' দামটা একটু বেশি বেশি  হয়ে যায় না?  : কী যে বলেন আপনি, মেয়ের চেহারা দেখছেন কত ...
25/06/2023

: একদাম দশলাখ।

: কম হবে না, ভাই? 'দশলাখ' দামটা একটু বেশি বেশি হয়ে যায় না?

: কী যে বলেন আপনি, মেয়ের চেহারা দেখছেন কত সুন্দর!! আপনারা কত হলে নিবেন?

: একদাম পাঁচলাখ, এর বেশি দেব না।

: কী যে বলেন ভাই, আজকাল তো রিকশা ওয়ালার মেয়রেও পাঁচলাখ কাবিন দিয়ে নেয়, সেখানে আমার সুন্দরী, শিক্ষিত (মোটাতাজা) মেয়েরে পাঁচলাখ?

: পাঁচলাখে মেয়ে দিলে দেন, না দিলে আমরা অন্য মেয়ে দেখি।

এই কথা বলে ছেলেপক্ষ উঠে গেল।

মেয়ের বাবা পিছন থেকে বলতে লাগল, "আটলাখ হইলে আইসেন ভাই, কথা ফাইনাল করব।"

( গতকাল হাটে গরু কিনতে গিয়েছিলাম, ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে দরদাম করতে দেখে হঠাৎ ঘটনাটা মনে পড়ে গেল।)

©

টাইটান সম্প্রতি লেটেস্ট ও সর্বোচ্চ প্রযুক্তির হিউম্যান সাবমেরিন (টাইটান) সমুদ্রের ৩০০০ মিটার গভীরের চাপ সইতে না পেরে বিস...
25/06/2023

টাইটান সম্প্রতি লেটেস্ট ও সর্বোচ্চ প্রযুক্তির হিউম্যান সাবমেরিন (টাইটান) সমুদ্রের ৩০০০ মিটার গভীরের চাপ সইতে না পেরে বিস্ফারিত হয়েছে।

এফিওনিডি (ফিশ) একটি স্বচ্ছ ও নরম আঠালো প্রকৃতির মাছ। যার আকৃতি মাত্র ১০ সে.মি. (প্রায় ৪ ইঞ্চি)। সমুদ্রের ৬০০০ মিটার গভীরে বসবাস করে, প্রজনন করে ও বাচ্চা প্রতিপালন করে।

অথচ বিবর্তনবাদের হর্তাকর্তারা দাবী করে, এই সৃষ্টিজগৎ কাকতালীয়ভাবে তৈরি হয়েছে।

তারা জানে না -
"এটা আল্লাহর সৃষ্টি! সুতরাং তিনি ছাড়া অন্যরা কী সৃষ্টি করেছে আমাকে দেখাও। বরং যালিমরা স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে।"
[সুরা লুক্বমান, আয়াত:১১]

©

🏩ব্যাংকে এসে এক বুড়ি মহিলা ব্যাংকম্যানেজারকে বললঃ আমি কিছু টাকাব্যাংকে রাখতে চাই.😎ম্যানেজার জিজ্ঞেস করলঃ কত আছে? .👵বুড়...
20/06/2023

🏩ব্যাংকে এসে এক বুড়ি মহিলা ব্যাংক
ম্যানেজারকে বললঃ আমি কিছু টাকা
ব্যাংকে রাখতে চাই.😎
ম্যানেজার জিজ্ঞেস করলঃ কত আছে? .
👵বুড়ি বললঃ হবে ১০ লাখের মত....😱
ম্যানেজার বললঃ বাহ! আপনার কাছে বেশ
ভালোই টাকা আছে। আপনি করেন কি?
বুড়ি বললঃ তেমন কিছু না খোকা ।
ক্রিকেটসহ বিভিন্ন খেলায় বাজি লাগাই।
আর বাকি সময় সবার সাথে যেকোনো
ব্যাপারে বাজি খেলি।
👴ম্যানেজার বললঃ শুধু বাজি লাগিয়েই এত
টাকা জমিয়েছো? তাজ্জব ব্যাপার !
বুড়ি বললঃ তাজ্জবের কিছু নেই খোকা।
আমি এখুনি এক লাখ টাকা বাজি ধরতে
পারি যে, তোমার মাথায় ফলস চুল
লাগানো...
ম্যানেজার হাসতে হাসতে বললঃ না
দিদা। আমি এখনো যথেষ্ট যুবক ।আর মাথায়
ফলস চুল লাগানো নেই।
বুড়িঃ তাহলে লাগাবে কি বাজি?
ম্যানেজার মনে মনে ভাবল, এই বুড়ি পাগল
মনে হচ্ছে। যাই হোক ১ লাখ টাকা ফ্রিতে
কামানো যাচ্ছে, তো অত ভেবে লাভ কি...?
ম্যানেজার রাজি হয়ে গেলো...
বুড়ি বললঃ যেহেতু এক লাখ টাকার ব্যাপার
তাই আমি কাল সকাল ১১ টায় আমার উকিল
নিয়ে এই কেবিনে আসব। আর ওর সামনেই
প্রমান করা হবে। আপনি কি রাজি ?
ম্যানেজার বললঃ ঠিক আছে। আমি রাজি।
ম্যানেজারের রাতে ঘুম আসলো না, সারা
রাত ঐ বুড়ি আর ১ লাখ টাকার কথা ভাবতে
থাকে...
পরের দিন সকালে ঐ বুড়ি উকিল নিয়ে ঠিক
🕥১১ টায় ম্যনেজারের কেবিনে এসে
উপস্থিত।
বুড়ি ম্যানেজার কে বললঃ আপনি কি
রেডি?
ম্যানেজার বললঃ একদম রেডি।
বুড়ি বললঃ যেহেতু প্রমানের দরকার তাই
আমি আমার উকিলের সামনে আপনার চুল
টেনে প্রমান করতে চাই যে চুল আসল না
নকল।
ম্যনেজার ভাবল, এক লাখ টাকার ব্যাপার...
একটু চুলই তো টানবে! তাই সে রাজি হয়ে
গেলো....
বুড়ি ম্যানেজার এর পাশে গেলো আর চুল
ধরে টানতে শুরু করল। আর ঠিক ঐ সময়ই বুড়ি'র
সাথে আসা উকিলটা দেওয়ালে মাথা
ঠুকতে শুরু করে দিলো...!
ম্যানেজার বলে উঠেঃ আরে আরে উকিল
বাবু কি হলো ???
বুড়ি হাসতে হাসতে বললঃ কিছু না। শক
খেয়েছে। আসলে ওর সাথে ৫ লাখ টাকার
বাজি ধরেছিলাম যে আজ সকাল ঠিক ১১
টায়, শহরের সবথেকে বড় ব্যাংকের,,,,
ম্যানেজারের চুলের মুঠি ধরে টানবো। 😜
©

এক লোক মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶২. বাড়ির সামনে কখনও ব...
19/06/2023

এক লোক মারা যাওয়ার আগে তার নাতিকে তিনটা উপদেশ দিয়ে গেল....😴😴😴
১. ঘরের বউকে কখনও মনের কথা বলবি না!!🤐😶
২. বাড়ির সামনে কখনও বড়ই এর গাছ লাগাবে না!!✌😑
৩. পুলিশের সাথে কখনও বন্ধুত্ব করবি না!!🙃🤐

দাদা মারা যাওয়ার পর নাতির মাথায় সারাক্ষণ একটাই চিন্তা। দাদা কেন এই কাজগুলো নিষেধ করে গেল? নাতির মনে একটা সময় জেদ চেপে বসলো, সে ভাবলো দাদার নিষেধ করা কাজগুলো সে করবে, এবং দেখবে কী ঘটে!😴😴🤥
যেই কথা সেই কাজ। সে সর্বপ্রথম একজন পুলিশের সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে বন্ধুত্ব করলো। মাঝে মাঝেই সেই পুলিশ বন্ধুকে বাড়িতে নিয়ে এসে দাওয়াত খাওয়ানো শুরু করলো। পাশাপাশি বাড়ির সদর দরজার সামনে একটি বড়ই গাছ লাগালো। বাকি থাকলো বউয়ের কাছে মনের কথা বলা...🤭🤭🤭
সে বসে বসে প্লান করলো, বউকে মনের কোন কথাটা বলা যায়...😑
সে বাজারে গেল। তিনটা ডাব কিনলো। তিনটা গামছা কিনলো। তারপর দোকান থেকে কিছু লাল রং কিনলো। তারপর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পুকুরঘাটে বসে ডাবের উপর লাল রং মেশালো। রং মেশানোর পর গামছা দিয়ে ডাব এমনভাবে পেচিয়ে ফেললে যাতে দেখে মনে হয় গামছার ভিতরে মানুষের কাটা মাথা...🥴🥴🥴
তারপর দৌড়াতে দৌড়াতে বাড়িতে এসেই ভং ধরে বউকে বললো, আমি তো তিনটা মানুষকে খুন করে ফেলছি! তুমি এই কথা কাউকে বইলো না প্লিজ...😰🙏
তারপর স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে একটা গর্ত করলো, সেই গর্তে তিনটা ডাব ( পড়ুন কাটা মাথা ) পুঁতে রাখলো। তারপর অনেক দিন কেটে গেল। কোনো প্রকার সমস্যায় হল না...😯😯
নাতি বসে বসে দাদার কথা ভাবছে আর হাসছে। শালা বুইড়া সবই তো করলাম। কিছুই তো হল না। হা হা হা....😂🤣
সবকিছুই ঠিকঠাক যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা একসময় সে ভুলেই গেল। হঠাৎ একদিন বউয়ের সাথে তার প্রচুর ঝগড়া হল। রেগে গিয়ে বউ বললো, তোর গোপন কথা ফাঁস করে দিবো ওয়েট...🥴😐😐
বউ তখন স্বামীর পুলিশ বন্ধুকে ফোন করে বাড়িতে ডাকলো...🤒
পুলিশ আসার পর লোকটির বউ পুলিশকে গর্তের কাছে নিয়ে গিয়ে বললো, এখানে তিনজন মানুষের মাথা আছে, আমার স্বামী এদের খুন করছে...
গর্ত থেকে পুলিশ গামছা পেঁচানো তিনটা মুন্ডু বের করলো। গামছা খুলে দেখা গেল, তিনটা ডাব! বউ তখন বললো, এখানে মানুষের মাথা ছিল, আমার স্বামী মাথা চেইঞ্জ করে ডাব পুঁতে রাখছে! আমি সাক্ষী...
পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে বললো, এরেস্ট হিম!
লোকটি দৌড় দিতে যাবে ঠিক তখনই সদর দরজায় বড়ই গাছের কাটা পায়ে লেগে লোকটি পড়ে গেল। পালাতেও পারলো না...
পুলিশ তাকে ধরে ফেললো, মারতে মারতে জিজ্ঞেস করলো, বল! মুন্ডু গুলা কোথায় লুকিয়ে রাখছিস?
লোকটা আকাশের দিকে মুখ করে কাঁদতে কাঁদতে বললো, দাদা আমারে বাঁচাও, আমার শিক্ষা হয়ে গেছে!! আমারে বাঁচাও!!😬😬😬
©

🌸 একজন প্রবীণ মহিলা বাসে উঠে বসল।  পরের স্টপে একজন শক্ত সমর্থ যুবতী উঠে এসে বৃদ্ধা মহিলার পাশে বেশকিছু ব্যাগ নিয়ে ঠেলে ...
17/06/2023

🌸 একজন প্রবীণ মহিলা বাসে উঠে বসল। পরের স্টপে একজন শক্ত সমর্থ যুবতী উঠে এসে বৃদ্ধা মহিলার পাশে বেশকিছু ব্যাগ নিয়ে ঠেলে ঠুলে বসে পড়ল।

যুবতীটি যখন দেখল যে বয়স্কা মহিলা চুপ করে রয়েছেন, তখন সে বৃদ্ধা মহিলাকে জিজ্ঞাসা করল যে সে যখন ব্যাগ নিয়ে চেপে চুপে বসল তখন তিনি কেন অভিযোগ করলেন না।

প্রবীণ মহিলা হাসি দিয়ে জবাব দিলেন: '' এত তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ তোমাকে পাশে নিয়ে আমার ভ্রমণটি খুব ছোট কারণ আমি পরের স্টপে নেমে যাচ্ছি। "

এই উত্তরটি সোনার অক্ষরে লেখার দাবিদার: "এত তুচ্ছ কিছু নিয়ে আলোচনা করার দরকার নেই, কারণ আমাদের একসাথে যাত্রা খুব ছোট"।

আমাদের প্রত্যেককে বুঝতে হবে যে এই পৃথিবীতে আমাদের সময়টি এতটাই স্বল্প যে রেশারেশি, অনর্থক যুক্তি, হিংসা, অন্যকে ক্ষমা না করা, অসন্তুষ্টি এবং অন্যকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা মনোভাবটা দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়া 'সময় এবং শক্তির' একটি হাস্যকর অপচয়।

কেউ কি আপনার হৃদয় ভেঙেছে?
শান্ত থাকুন,
ট্রিপটি খুব ছোট।

কেউ আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, ভয় দেখিয়েছে, ঠকিয়েছে বা অপমান করেছে?
"আরাম করুন। ক্ষমা করে দিন। কারণ ট্রিপটি খুব ছোট"।

কেউ আপনাকে বিনা কারণে অপমান করেছে?
"শান্ত থাকুন, এড়িয়ে যান কারণ ট্রিপটি খুব ছোট"।

কোন সাক্ষাতে আপনার বন্ধু আপনি যা পছন্দ করেন না এমন কোন মন্তব্য করেছিলো?
"শান্ত থাকুন, তাকে উপেক্ষা করুন, ক্ষমা করে দিন, কারণ ট্রিপটি খুব ছোট"।

কেউ আপনার জন্য যে সমস্যাই নিয়ে আসুক না কেন, মনে রাখবেন যে একসাথে আমাদের যাত্রা খুব ছোট।

এই ভ্রমণের দৈর্ঘ্য কেউ জানে না। এটি কখন থামবে তা কেউ জানে না। আমাদের একসাথে ভ্রমণ খুব ছোট।

👉 আসুন কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে সহযাত্রী ভেবে একে অন্যকে সহযোগিতা করি, কারণ ট্রিপ টি খুবই ছোট্ট কিন্তু কাজ অনেক। এই অল্প সময়ে অনর্থক সময় নষ্ট না করে সততার সাথে নিজেকে সফল করতে চেষ্টা করি। সবার জন্য অবিরাম ভালোবাসা ❤️
©

আবুল জাল টাকা ছাপাতে ছাপাতে একদিন ভুলে একটা তিনশো টাকার নোট ছাপিয়ে ফেলে!এই নিয়ে সে মহা টেনশনে পড়ে গেলো। এটা কি ফেলে দ...
11/06/2023

আবুল জাল টাকা ছাপাতে ছাপাতে একদিন ভুলে একটা তিনশো টাকার নোট ছাপিয়ে ফেলে!
এই নিয়ে সে মহা টেনশনে পড়ে গেলো। এটা কি ফেলে দিতে মন চায় ? শত হলেও তিনশো টাকা!
তাই এক মুদি দোকানে গিয়ে বলল, ভাই ৩০০ টাকার নোট ভাঙতি হবে ?
দোকানদার গো ম ড়া মুখে বললো, হবে।
দোকানদার তিনশো টাকার নোট ভাঙতি করে দিলো আবুলও বেশ তা ড়া হু ড়া করে ভাঙতি টাকাগুলো পকেটে ঢুকিয়ে সোজা বাসায় চলে এলো।

বাসায় এসে আবুল মনে মনে বলছে, জীবনে অনেক ব ল দ দেখছি , এই মুদি দোকানদারের মতো ব ল দ তো কোনদিন দেখি নাই!

তিনশো টাকার নোট দিলো ভাঙতি! এই বলে হাসতে হাসতে পকেট থেকে ভাঙতি টাকাগুলো বের করে দেখে ৪টা ৭৫ টাকার নোট !!
©

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল...
11/06/2023

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়
চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
©️

আইয়ুব বাচ্চু মারা গেছেন। বেজবাবা অসুস্থ। জেমসের বয়সও তো কম হয়নি। মাইকেল জ্যাকসান মারা গেছেন বহু দিন। নতুন ফানি ভিডিও বান...
04/06/2023

আইয়ুব বাচ্চু মারা গেছেন। বেজবাবা অসুস্থ। জেমসের বয়সও তো কম হয়নি। মাইকেল জ্যাকসান মারা গেছেন বহু দিন। নতুন ফানি ভিডিও বানাবে না আর মিস্টার বিন। সালমান শাহ আর কখনো বাংলা সিনেমায় আসবে না। রাজ্জাক, রাজিব, হুমায়ূন ফরিদী আহ কি অসাধারণ ছিল তাদের অভিনয়। টেলিসামাদ, দিলদার তো অনেক আগেই চলে গেছেন। হিথ লেজারকে আর কোনোদিন জোকার চরিত্রে দেখা যাবে না। শাহরুখ, সালমান, আমির বুড়ো হয়ে যাচ্ছে। শৈশবের হিরোদের এখন ফানি লাগে। অসুস্থ কন্টেন্টে ভরপুর ফেসবুক আর চালাতে ভালো লাগে না। ভাই বোন যার যার মত থাকে। একসাথে হাসি আনন্দ অথবা মারামারি, কোনোটাই হয় না।
আক্ষরিক অর্থেই আমরা এই পৃথিবীর সবচাইতে ভাগ্যবান জেনারেশন। নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকে দুই হাজার পাঁচ- ছয় সাল অব্দি আমরা যারা শৈশব কাটিয়েছি এই বাংলাদেশে তারা কি পাইনি! তিন গোয়েন্দা আর ‘দীপু নাম্বার টু’ পড়া দিয়ে শুরু। কিশোর মুসা রবিন আর জীনার সাথে আমাদের কী ভীষণ বন্ধুত্ব! তারপর একটু বড় হতেই মাসুদ রানার রোমাঞ্চকর জগতে প্রবেশ। সাথে এক হাতে বাংলা সাহিত্য এবং নাট্যজগত অন্যরকম ভালোলাগায় গড়ে দেয়া সেই মানুষটা। হিমু, মিসির আলী, শুভ্র, জহির, মুহিব, অপলা, জরী, তিলু, নীলু থেকে শুরু করে বাকের ভাই, মজিদ, টুনি, তিতলী- কঙ্কা, চৌধুরি খালেকুজ্জামান, চ্যালেঞ্জার, ফারুক, ডাক্তার এজাজ, রিয়াজ, স্বাধীন খসরু, সূবর্ণা মুস্তফা, হুমায়ূন ফরিদী, শাওন। আমরা সবকিছু পড়েছি, দেখেছি, হেসেছি, কেদেছি, ভালোবেসেছি। রোনালদো, রোনালদিনহো, বাতিস্তুতা, জিদানের শেষটা দেখতে না দেখতেই প্রবেশ করেছি মেসি- রোনালদো আর নেইমারের অতিমানবীয় জগতে। বছরের পর বছর ধরে কি দূর্দান্ত প্রতিযোগিতা, হাজার অর্জন, সবকিছু ছাড়িয়ে যাওয়া ম্যাজিক আর মুগ্ধতা। রাতদিন কত আলোচনা সমালোচনা ঝগড়া আর তর্ক।
আমরা কিন্তু ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইন্ডিয়া আর পাকিস্তানকেই সমর্থন করতাম। আমাদের সময় রিয়াল আর বার্সেলোনা ছিলো আবাহনী আর মোহামেডান।
আমরাই বোধহয় শেষ জেনারেশন যারা সবাই মিলে ফুটবল খেলতাম, ২২ টাকা দামের বল কিনতে আমরাই সবার কাছে চাঁদা তুলতাম। একটা ব্যাট কিনতে আমাদের অনেক কষ্ট হতো। আমরা মাঠে ৩০/৩৫ জন থাকতাম কিন্তু খেলার সুযোগ সবাই পেতাম না। কোনো দুঃখ নেই আজ যারা খেলতে পারি নাই কালকে তারা আগে ব্যাটিং পাবে ....
অতিমানবীয় শচীন টেন্ডুলকারের শ্রেষ্ঠ সময় দেখেছি, শেষটা দেখেছি। অস্ট্রেলিয়ার অপ্রতিরোধ্য টিমের খেলা দেখেছি। লারা, ম্যাকগ্রা, মুরালীকে দেখেছি, দেখেছি চামিন্দা ভাস, সানাৎ জয়সুরিয়া, হেইডেন, গিলেস্পির খেলা। আমাদের সময়ই কিন্তু প্রথম ৩৭ বলে সেঞ্চুরি হয়েছিল। ওয়াসিম আকরাম, সৌরব, দ্রাবিড়, শেন ওয়ার্ন আর আসবে না। মনে আছে লাসিথ মালিঙ্গার প্রথম ম্যাচ। তারপর প্রবেশ করেছি বিরাট কোহলির পারফেকশনের জগতে। প্রবেশ করেছি সাকিব-তামিম-মাশরাফির যুগে। একটা নড়বড়ে দলকে চোখের সামনে মাথা উচু করে দাঁড়াতে দেখছি। আমি নিশ্চিতকরে বলতে পারি কোনো একদিন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতে নিলেও আজকের এই জয়ের তীব্র আবেগটা থাকবে না। মেহরাব হুসেইন অপি, বুলবুল আর নান্নুরাই ছিল আমাদের হিরো । আমাদের সময়েই তো শুরুটা হচ্ছে। জেমস, আইয়ুব বাচ্চু, বেজবাবা, আর্টসেল, শিরোনামহীন, মাইলসের সবচাইতে সুন্দর সময়ের সাক্ষী আমরা।
আসিফের ও প্রিয়া গানটির কথা কার কার মনে আছে !!! জেমসের রাতের তারা তুই কি আমায়...বাবা কতদিন কতদিন দেখিনি তুমায়.... তুমি মিশ্রিত লগ্ন মাধুরী ....., কিংবা আইয়ুব বাচ্চুর আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি একের পর এক দূর্দান্ত গানে ভেসে যাওয়া জেনারেশন আমরা। হাসান, বিপ্লব কিংবা পান্থ কানাই আমাদের প্রিয় গায়ক ছিলেন। মনে আছে সঞ্জীব দার কথা? আমি তোমাকেই বলে দেব, কি যে একা দীর্ঘ রাত... আমরাই একমাত্র যারা বখে যাওয়া শৈশবে না, যৌবনের শেষের ক্লান্তিতেও না, খুব বেশি সহজলভ্য ইন্টারনেট যুগে প্রবেশ করেছি তারুণ্যে উজ্জ্বল সময়ে।
গুগল, ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম সবকিছু পেয়েছি। স্মার্টফোনে অসাধারণ সব ফিচার পেয়েছি। শাহরুখ – সালমান- আমিরের সময়ের মানুষ আমরা। সিনেমা দেখার ঠিকঠাক বয়সে আমরা হাতের কাছে পাচ্ছি দুনিয়ার সমস্ত সিনেমা কয়েক মিনিটে ডাউনলোড করে দেখার সুযোগ। আইএমডিবি রেটিং খুজে ফরেস্ট গাম্প, বিউটিফুল মাইন্ড, শশাঙ্ক রিডেম্পশান, ইন্টারস্টেলার দেখে মুগ্ধ হওয়ার সৌভাগ্য। আমাদের সময়ে সিনেমা বানাচ্ছে ক্রিস্টোফার নোলান নামের একজন মানুষ। আমরা সিনেমা শেষ করে তব্দা খেয়ে বসে থাকছি। শৈশবের সব সুপার হিরো নিয়ে পর্দায় এসেছে জাস্টিস লীগ আর এভেঞ্জার্স ইনফিনিটি ওয়্যার।
আমরা কি ভীষণ ভাগ্যবান একটা জেনারেশন। আমাদের গর্ব করার কত কিছু আছে। নস্টালজিক হওয়ার কত স্মৃতি আছে। আবেগে ভেসে যাওয়া কত মুহূর্ত আছে। মুগ্ধতায় ডুবে যাওয়া কত সৃষ্টি আছে। মায়ের হাতের সুস্বাদু খাবার খাওয়া শেষ জেনারেশন বোধহয় আমরা। বাবাকে জমের মত ভয় পাওয়া শেষ জেনারেশনও সম্ভবত আমরাই। নাম না জানা অসংখ্য সুস্বাদু পিঠেপুলি আর কয়টা শীতের সকালে খাওয়া হবে কে জানে!
টিভিতে আলিফ লাইলা, সিন্দাবাদ, রবিনহুড, গডজিলা শুরুর মিউজিক বাজলে আমাদের বুকের রক্ত যেভাবে ছলকে উঠতো সেই তীব্র আনন্দ আজকের নারুটো আর ড্রাগন বল জি দেখা বাচ্চারা কোনোদিনও বুঝবে না। শুক্রবার নামের আবেগটা শেষ আমরাই বোধহয় অনুভব করেছি।
আমরা যেমন ভাগ্যবান ঠিক, সাথে সাথে আমাদের দূর্ভাগ্যও কি কম? ভাবতে গেলে আর ভাবনা চালিয়ে যাওয়া যায় না। তিন গোয়েন্দা তো শেষ হয়েই গেছে, মাসুদ রানা এখন কে লিখে তার ঠিক নেই। সেই স্বাদ পাওয়া যায় না। হুমায়ূন আহমেদ চলে গেছেন। সব বই পড়া শেষ, সব নাটক দেখা শেষ। ভাবতে গেলে কেমন লাগে! প্রথম আলোর সাথে সোমবারে আলপিন দেয় না। বৃষ্টি হলে কাগজের নৌকা ভাসাই না বহুকাল। সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ মজুমদারকে আমরাই ভালো চিনতাম।
আর অল্প কয়টা বছর। তারপর কোনোদিন ফুটবল মাঠে পায়ের ছোঁয়া পড়বে না মেসি-রোনালদোর। এই দুই অতিমানবের পায়ে সৃষ্টি হবেনা কোনো জাদুকরী মুহুর্ত। আর একটা বিশ্বকাপ। তারপর সাকিব, তামিম, মাশরাফিও কি বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামবে? ভাঙা পা নিয়ে দৌড়াতে গিয়ে কেউ আর পড়ে যাবে না, ভাঙা আঙুল নিয়ে কেউ দশ ওভার বল করবে না, হাতে ব্যান্ডেজ বেঁধে কেউ ব্যাটিংয়ে নেমে যাবে না। লিখতে গিয়ে এই মুহুর্তে আমার চোখে পানি চলে আসছে। পারফেক্ট মুশফিকের সাথে বিপদের বন্ধু মাহমুদুল্লাহ। এই পাঁচজন ছাড়া বাংলাদেশ মাঠে নেমেছে সেটা আমরা কিভাবে সহ্য করবো? কিভাবে!!!!
আর কয়েক বছর পর মানুষ অনেক আধুনিক হবে। আধুনিক সমাজ প্রেমের ব্যাপারে অনেক উদার হবে। আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেছে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা বিসিএস ক্যাডারের সাথে। একটা মানুষকে ভালোবেসেও শুধুমাত্র সমাজের কারণে একসাথে জীবন কাটানো হয়নি আমাদের।
আমরা একদিন হাজার হাজার স্মৃতি নিয়ে বুড়ো হয়ে যাবো। ভালো লাগা আর খারাপ লাগা দুই ধরনের স্মৃতির ওজনে ভারী হয়ে থাকবে আমাদের বয়সের বোঝা। কোনো এক ক্লান্ত সন্ধ্যার আলো আঁধারীতে বেলকনির বেতের চেয়ারে বসে আমরা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাববো, ‘জীবনটা আসলে খারাপ ছিলো না!’

©

Address

KSA
Hofuf
36362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when i_am_ZK posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to i_am_ZK:

Videos

Share


Other Digital creator in Hofuf

Show All

You may also like