LOL News

LOL News Lol News is a non-serious, non-dangerous satirical news website. If you are not comfortable with our
(8)

13/02/2022

কিস দে

নায়ক দেব কি জানেন?
01/10/2021

নায়ক দেব কি জানেন?

ভাল নাম শুভদীপ ভৌমিক। সানির কথায়, ‘‘সেটা ওই আধার কার্ড কিংবা ব্যাঙ্কের পাশ বইতে আছে। টালিগঞ্জ অটো স্ট্যান্ডে সবা.....

পড়তেই হবে
29/07/2021

পড়তেই হবে

‘স্বদেশি কালি’ বার্তা নিয়ে ১৯৩৪ সালে যাত্রা শুরু। সুন্দর লেখা যায় তাই সুলেখা, বলেছিলেন গাঁধীজি। সংস্থার প্রতিষ্....

25/06/2020
https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2285463058230496/
07/11/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2285463058230496/

ঝড়-বৃষ্টি, পুজো-পার্বণ যা-ই থাক, বাস নিয়ে তাঁকে বেরোতেই হবে! প্রতিমা পোদ্দার। এই কলকাতা শহরেরই বাস ড্রাইভার।
নিমতা-হাওড়া রুটে একটি মিনিবাসের চালক তিনি। সেই বাসেরই কন্ডাক্টর তাঁর স্বামী শিবেশ্বর।
এই কাজের শুরুতে নানা বাঁকা কথা শুনতে হয়েছিল প্রতিমাকে। কিন্তু তিনি হার মানেননি। আজ তিনিই সংসারের প্রধান চালিকাশক্তি। প্রথাগত ধারণাকে ভেঙে নারীশক্তির জয়গান গাইছেন তিনি। প্রতিমাকে আমাদের কুর্নিশ!
~~~~~
'ডবল হাফ'-এর ফেসবুক পেজটি লাইক করে চমকপ্রদ এমন আরও নানা গল্পের হদিশ পেতে এখনই বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানান নীচের লিংকে ক্লিক করে—
https://www.facebook.com/send_page_invite/?pageid=1952104358233036

04/11/2019

চন্দননগর হুগলীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর। আর চন্দননগর মানেই জলভরা সন্দেশ আর জগদ্ধাত্রী পুজো। এক কালে চন্দননগর ছ.....

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259784077465061/
30/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259784077465061/

ছিলেন শুভাঙ্ক বিশ্বাস। কলকাতা শহরেই ঘুরতেন ফিরতেন, অসম্মানিত হতেন, আর একটা পুনর্জন্মের স্বপ্ন দেখতেন।
ক্লাস সেভেনে পড়ার সময় বুঝতে পারেন তাঁর শরীরে লুকিয়ে আছে এক নারী। পরিবারও মেনে নেয়নি তাঁর এই চাহিদা। পড়ার সূত্রে দিল্লি যান। লিঙ্গ পরিবর্তনের জন্য একাধিক অস্ত্রোপচার করান শরীরে। আর মডেলিংয়ে ঢুকে পড়েন।
এইসময়েই বদলে ফেলেন পুরোনো নাম। হয়ে ওঠেন ‘নিতাশা’। নিতাশা বিশ্বাস।
এহেন নিতাশা শীঘ্রই মিস ট্রান্সকুইন ইন্ডিয়া হন। কলকাতার নিতাশা বিশ্বাস হয়ে ওঠেন দেশের প্রথম রূপান্তরকামী 'সুন্দর' মানুষ। মিস ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সকুইনে ভারতের হয়ে প্রথম প্রতিনিধিত্বও করেন তিনি।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259779020798900/
28/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259779020798900/

ভীমচন্দ্র নাগ। নামটা শুনলেই অনবদ্য সব কড়া পাক সন্দেশের কথা চোখের সামনে ভেসে ওঠে!
ইতিহাস প্রায় ২০০ বছরের। উনিশ শতকের প্রথম দিকে হুগলির জনাই থেকে এসে ছোট্ট একটি দোকান দেন প্রাণচন্দ্র নাগ। পরে তাঁর ছেলের হাত ধরেই বিখ্যাত হয়ে ওঠে এই বউবাজারের বিখ্যাত এই প্রতিষ্ঠান।
১৮৫৬ সালে কলকাতায় সপত্নী লর্ড ক্যানিংয়ের আগমনকে ভীম নাগ স্মরণীয় করে রেখেছিলেন। লেডি ক্যানিংকে তিনি উপহার দিলেন নতুন এক মিষ্টি। ছানাকে কড়া করে ভেজে মিষ্টির রসে ডুবিয়ে নতুন কায়দায় তৈরি এই মিষ্টির নাম দিলেন ‘লেডি ক্যানিং’। লোকমুখে যা কালক্রমে ‘লেডিকেনি’ হয়ে দাঁড়ায়।

~~~~~
'ডবল হাফ'-এর ফেসবুক পেজটি লাইক করে চমকপ্রদ এমন আরও নানা গল্পের হদিশ পেতে বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানান নীচের লিংকে ক্লিক করে—
https://www.facebook.com/send_page_invite/?pageid=1952104358233036

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2263904510386351/
27/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2263904510386351/

কালী পুজো মানেই বাজি। আর বাজি মানেই বুড়িমা!
বুড়িমার আসল নাম অন্নপূর্ণা দাশ। অবিভক্ত বাংলার ফরিদপুরে থাকতেন। দেশভাগের পর দুই নাবালক পুত্র-কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে ওঠেন দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর উদ্বাস্তু শিবিরে। স্বামী গত হয়েছেন। শুরু হল এক নারীর জীবন সংগ্রাম।
১৯৫২ সালে হাওড়ার বেলুড়ে চলে আসেন। রোজগারের নানাবিধ চেষ্টা করতে করতে অবশেষে আতসবাজি। আকবর নামে এক ব্যক্তির কাছে বাজি তৈরির কাজ শেখেন। লাইসেন্স করান। কারখানার জন্য ডানকুনি, শিবকাশিতে জায়গা কেনেন। কারখানার কাজ করতে গিয়ে মাটি খুঁড়ে বেরোয় সুবিশাল শিবলিঙ্গ। তার ছবিতেই তৈরি হয় সংস্থার লোগো।
ক্রমে চকোলেট বোম আর বুড়িমা প্রায় সমার্থক হয়ে যান। আজও নানাবিধ আতসবাজিতে বেঁচে রয়েছেন অন্নপূর্ণা দেবী, বুড়িমা।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2216958501747619/
26/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2216958501747619/

‘পিলগ্রিম পাথ’। তীর্থযাত্রীদের পথ। ইংরেজদের বানানো পুরোনো মানচিত্রে কলকাতার এই রাস্তাটি এমন নামেই পরিচিত। আদি কলকাতায় এই পথ ধরেই তীর্থযাত্রীরা সুতানুটি থেকে কালীঘাটে পৌঁছোতেন। তখন কলকাতার একমাত্র রাস্তা।
আরও পরে, অষ্টাদশ শতকের শেষদিকে আপজন সাহেবের বানানো ম্যাপে এই রাস্তার নাম বলা হয় ‘রোড টু চিৎপুর’। অর্থাৎ যে পথ পৌঁছে গিয়েছে গ্রাম চিত্তেশ্বরীপুর ওরফে চিত্রপুর বা চিৎপুর।
এই অঞ্চলে দেবী চিত্তেশ্বরীর (কালী) একটি নবরত্ন মন্দির ছিল বলে জানা যায়। চালু ছিল কুখ্যাত চিতে ডাকাতের কাহিনি। তা থেকেও এই এলাকার নাম চিৎপুর হয়ে থাকতে পারে।
পুরোনো কলকাতার বহু স্মৃতি আজও বেঁচে রয়েছে এই রাস্তার দু-ধারে। সেই চিৎপুর রোড আজ রবীন্দ্র সরণি।
অতীতের শহরকে নতুন করে চিনতে আপনি এক বার ঘুরে আসতেই পারেন এই রাস্তায়।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259775990799203/
25/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259775990799203/

স্বপ্না বর্মন। বাংলার গর্ব। দেশের গর্ব।
একাধিক বার নানা আন্তর্জাতিক ইভেন্ট থেকে দেশকে পদক এনে দিয়েছেন এই অ্যাথলিট। বহু সংগ্রাম করে এই জায়গায় পৌঁছোতে পেরেছেন জলপাইগুড়ির স্বপ্না। কিন্তু তাঁর পায়ের দিকে কখনো দেখেছেন?
হ্যাঁ, স্বপ্নার দু-টি পায়েই ৬টি করে আঙুল! তার ফলে নানা শারীরিক সমস্যার সামনেও পড়তে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু তিনি হার মানেননি। 'অস্বাভাবিক' এই পা নিয়েও লড়ে গিয়েছেন। শেষমেশ অবশ্য তাঁর ৬ আঙুলের পায়ের জন্য বিশেষ জুতোর ব্যবস্থা করে একটি সংস্থা।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2252024094907726/
24/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2252024094907726/

এলাকার এক তর্কবাগীশ মাতব্বর ভারী চটেছেন মোল্লা নাসিরুদ্দিনের কাজকারবার শুনে। শেষমেশ, নাসিরুদ্দিনের সঙ্গে তর্ক করবেন বলে একেবারে দিনক্ষণ ঠিক করে ফেলেন তিনি। কিন্তু সেইদিন তার বাড়ি এসে দেখেন মোল্লা নেই, বেরিয়ে গিয়েছেন। বিরক্ত হয়ে তিনি মোল্লার সদর দরজায় খড়ি দিয়ে লিখে গেলেন 'মূর্খ'।
মোল্লা নাসিরুদ্দিন বাড়ি ফিরে এসে এই কাণ্ড দেখেই লাগাল এক ছুট! তর্কবাগীশ মশাইয়ের বাড়ি গিয়ে তাঁকে বলল, 'মাফ করবেন, আমি এক্কেবারে ভুলে গিয়েছিলুম যে আপনি আসবেন। বাড়ি ফিরে দরজার উপরে আপনার নামটা লিখে গেছেন দেখে মনে পড়ল!'

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259739197469549/
21/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259739197469549/

১০০ বছর পেরিয়েছে ইতিহাস। স্বাদ বদলায়নি! বদলায়নি কবিরাজি, ব্রেনচপ, ফিশ ডায়মন্ড ফ্রাই, চিকেন স্টু— আরও কত কী!
মিত্র ক্যাফে। আপনার রসনাকে তৃপ্তি দিতে উত্তর কলকাতার আরেক তীর্থক্ষেত্র! ১৯১০ সালে ‘মিত্র কাফে’ খুলেছিলেন গণেশ মিত্র নামে এক বাঙালি ব্যবসায়ী। তাঁর হাত থেকে ব্যবসা আসে সুশীল রায়ের হাতে। এখনও এই পরিবারই মিত্র ক্যাফের দায়িত্বে। শোভাবাজার ছাড়া শ্যামবাজার, গড়িয়াহাট, ভিআইপি রোডের উপরে রঘুনাথপুরে রয়েছে এর শাখা।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259741324136003/
21/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259741324136003/

উল্টোডাঙা। এমন বিচিত্র নামে শুধু এলাকাটিই নয়, রেল স্টেশনটিরও নামকরণ হয়। পরবর্তীতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের নামোল্লেখে 'বিধাননগর রোড' হয়েছে বটে, লোকমুখে এখনও 'উল্টোডাঙা'-ই!
কিন্তু এমন নামকরণের কারণ কী? গবেষকরা অনেকগুলি সম্ভাবনার কথা বলছেন। উল্টোডাঙা এলাকাটি ছিল মারাঠা ডিচের বাইরে, ফলে বিপরীত বা উলটো দিকের ডাঙা— এই সূত্রে 'উল্টোডাঙা' নাম হয়ে থাকতে পারে। আবার 'উলুটি' বা উলুখড় যুক্ত মাটি থাকার কারণেও এমন নাম হতে পারে। ডিঙি নৌকা উলটো করে রাখা হত, এমন অনুমানও এই এলাকাটির ক্ষেত্রে শোনা যায়।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2252028171573985/
18/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2252028171573985/

'...বন্ধুরা যে এত দূর বন্ধুর হতে পারে আমার ধারণাই ছিল না। ধার চাইতে গেলেই তারা বিগড়ে যায় জানতুম, ধার দিলে পরেও প্রায় সেই দশাই দাঁড়ায়— বন্ধুত্ব আর টাকা উপে যায় এক সাথে। কিন্তু বই গছাতে গিয়েও, এমন কি, আধাআধি দামেও যে তেমনতরটাই ঘটতে পারে আগে আমি জানতাম না।
বই বেচতে গিয়েই টের পাওয়া গেল মোট বারো আনাও দাম নয় কারও বন্ধুত্বের। হাসিমুখে বইয়ের মোট নিয়ে মুখের গুমোট নিয়ে ফিরতে হয়েছে। মোটামুটি এই লাভ।'

— শিবরাম চক্রবর্তী, 'ভালবাসা পৃথিবী ঈশ্বর'

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259730070803795/
17/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2259730070803795/

সুধীরকুমার সেন। নামটা চট করে চেনা মুশকিল। আত্মীয়তা সূত্রে ইনি কবি কামিনী রায়ের ভাই এবং ডাক্তার নীলরতন সরকারের জামাই। কিন্তু তাঁর নিজের পরিচয়েই তিনি ছিলেন অনন্য।
শিল্পপতি হিসেবে ব্রিটিশ আমলেই তিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। ভারতে সাইকেলের ব্যবসা এবং সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশের তিনি ছিলেন প্রাণপুরুষ।
আসানসোল সংলগ্ন কন্যাপুরে ১৯৫২ সালে 'সেন-র‌্যালে' কারখানা প্রতিষ্ঠা তাঁর অন্যতম কীর্তি। সেখানে তৈরি হত রবিনহুড, হাম্বার, র‌্যালে, রাজের মতো জনপ্রিয় সব সাইকেল। আন্তর্জাতিক মহলও তাঁকে কুর্নিশ জানাত।
তবে এসবই আজ অতীত। 'সেন-র‌্যালে' বন্ধ হয়েছে অনেকদিন হল। সুধীরকুমার সেনের নামও আমরা বিস্মৃত হয়েছি।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233626550080814/
16/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233626550080814/

কলকাতা শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা রাসবিহারী অ্যাভিনিউ। অনেকেই মনে করেন এই রাস্তার নামকরণ হয়েছিল বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর নামানুসারে। কিন্তু, তা নয়!
রাসবিহারী অ্যাভিনিউ নামকরণ হয় রাসবিহারী ঘোষকে সম্মান জানিয়ে। রাসবিহারী ঘোষ ছিলেন কলকাতার বিখ্যাত আইনজীবী ও কংগ্রেস নেতা। ১৮৪৫ সালে তাঁর জন্ম হয়। তিনি মারা যান ১৯২১-এ।

https://www.facebook.com/110545093617253/posts/134661957872233/
14/10/2019

https://www.facebook.com/110545093617253/posts/134661957872233/

দুই বাঙালির দাদাগিরি একই দিনে। বিসিসিআই সভাপতি পদে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আর অর্থনীতিতে নোবেন পেলেন অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। একই দিনে বাংলা ও বাঙালিকে গর্বিত করলেন দু'জন। আজ সত্যিই বড়দিন।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233621733414629/
14/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233621733414629/

বাবা মারা যাওয়ার সময় তাঁর বয়স ছিল এগারো। তখন থেকেই পারিবারিক ডিমের দোকান চলে আসে তাঁর কাঁধে। দমদম পার্কের বাজারে ডিম সাজিয়ে, গুনে বিক্রি করে মাসিক রোজকার ছিল ৭০০০ টাকা। তার মধ্যেই দুই দিদির বিয়ে দেওয়া এবং ভাইয়ের পড়াশোনার খরচ জোগাড় করা। সঙ্গে নিজের পড়াশোনার খরচ, সংসার চালানো এবং এভারেস্টের শীর্ষে ওঠার স্বপ্ন।
নিয়মিত অনুশীলন আর টাকা রোজগারের চেষ্টা। তুমুল লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন এই বঙ্গতনয়া। টুসি দাস।
এভারেস্টে ওঠার প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ২০১২ সালে থালেসাগর (৬৯০৪ মিটার) শৃঙ্গে আরোহণ করেন তিনি। একইসঙ্গে ছোটো-বড়ো আরও নানা শৃঙ্গে ওঠা।
শেষপর্যন্ত ২০১৩ সালে এভারেস্ট জয় করেন টুসি। এতেই থেমে থাকেননি। পরের বছরই পৃথিবীর তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্জনজঙ্ঘা (৮৫৮৬ মিটার) জয় করেন তিনি।
এর পরের বছর সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে কোমায় চলে যান টুসি। কোনোরকমে ফিরে আসেন মৃত্যুর মুখ থেকে।
২০১৬ সালে একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। সেই তিন বছরের মেয়েকে এখন থেকেই পর্বতারোহণের তালিম দিতে শুরু করেছেন তিনি।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233616100081859/
12/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2233616100081859/

কলকাতায় থাকেন বা নিয়মিত যাতায়াত করেন, কিন্তু চিত্তবাবুর দোকানে ঢুঁ মারেননি, তাহলে আপনার খাওয়া-দাওয়ার অভিজ্ঞতা অসম্পূর্ণ রয়ে গিয়েছে!
আপনি খাদ্যরসিক হলে ডেকার্স লেনের এই দোকানে আপনাকে পা ফেলতেই হবে। স্বল্প দামে সুস্বাদু খাবারের সেরা ঠিকানা। কী পাবেন না সেখানে? টোস্ট-ঘুগনি, চা-চপ, ফ্রাই-কাটলেট, চিকেন স্টু, মাটন কোর্মা, মায় খিচুড়িও। এসব মেলে দিনভর। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত অবশ্যই চিকেন স্টু আর টোস্ট।
চিত্তবাবুর দোকানের খদ্দের মূলত অফিসবাবুরা। তবে তার বাইরেও লোকজনের আনাগোনা যে থাকে না, এমন নয়। আপনিও চাইলে একবার ঢুঁ মারতেই পারেন।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231287243648078/
11/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231287243648078/

রাতের বেলা ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখছিল গোপাল। এক ধনী মানুষ বস্তা বস্তা মোহর দিচ্ছে গোপালকে। এক, দুই, তিন করে ন-টি মোহরের বস্তা যখন গোপালের হল— তখন ঘুমের মধ্যেই উত্তেজনায় গোপাল চিৎকার করে ওঠে— 'হুজুর আর এক বস্তা মোহর দিন দয়া করে, তবেই দশটি বস্তা হবে।'
চিৎকার করেই ঘুম ভেঙ্গে যায় গোপালের! চোখ মেলে সে দেখে, সব ভোঁ-ভাঁ! কোথাও কিছু নেই। ধনী মানুষটিও নেই, মোহরের বস্তাও নেই।
অগত্যা গোপাল ফের চোখ বুজে শুয়ে পড়ে। আর বলে ওঠে কাতর কণ্ঠে, 'ঠিক আছে ন-টা বস্তাই দিয়ে দিন তবে!'

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231283316981804/
10/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231283316981804/

নানা রকমের গল্প। মজার গল্প, দুঃখের গল্প। মন ভালো করা গল্প, মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প। আপনার সামনে হাজির করছে 'ডবল হাফ'।
নিয়মিত সেইসব আপডেট পেতে 'ডবল হাফ'-এর ফেসবুক পেজ লাইক করুন, শেয়ার করুন।
জমজমাট এই গল্পের আসরে বন্ধুদেরও ডাকুন, ইনভাইট করুন 'ডবল হাফ'-এর ফেসবুক পেজ লাইক করতে।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231270186983117/
07/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231270186983117/

পুরোনো কলকাতার পুজোর অন্যতম নিদর্শন দুর্দান্ত এই শিল্পকর্মটি। এখানে কলকাতার একটি বিশালকায় বাড়িতে ব্রিটিশ আমলে দুর্গাপুজোর উৎসবের ছবি ধরা পড়েছে। গান-বাজনা সহযোগে নৃত্য প্রদর্শনের কথা জানা যাচ্ছে।
ছবিটি আঁকেন ব্রিটিশ শিল্পী উইলিয়াম প্রিন্সেপ। ১৮৩০ থেকে ১৮৪০ সালের মধ্যে ছবিটি আঁকা হয়।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231252883651514/
06/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231252883651514/

‘সন্ধি’ মানে মিলন। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট মিলিয়ে মোট ৪৮ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ করতে হয় সন্ধিপুজো।
এইসময়ে দশভুজা দেবী নয়, মুণ্ডমালিনী চতুর্ভুজা চামুণ্ডারূপে পূজিত হন দুর্গা। বলা হয়, রামচন্দ্রের দুর্গাপুজোর আয়োজনে বিভীষণ বিধান দিয়েছিলেন ১০৮টি লালপদ্ম দিয়ে দেবীর আরাধনা করলে দুর্গা প্রসন্না হবেন। কিন্তু পুজোর সময়ে রামচন্দ্র দেখেন একটি ফুল কম। তখন তির-ধনুক তুলে নিজের একটি চোখ উপড়ে ফেলতে চান তিনি। যদিও গোটাটাই ছিল মহামায়ার ছলনা। রামের ভক্তি দেখে দেবী নিজে আবির্ভূত হন। সেই ঘটনার থেকেই সন্ধিপুজোর সময়ে দেবীকে ১০৮টি পদ্ম নিবেদন করা হয়। সমসংখ্যক প্রদীপ জ্বালানো হয়।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231225706987565/
03/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231225706987565/

কলকাতার ব্যস্ত বাজারগুলির মধ্যে অন্যতম হল এই ফুলের বাজার। গঙ্গাতীরের মল্লিকঘাটের ঠিক পাশেই গড়ে ওঠা এই অস্থায়ী বাজারটি এশিয়ায় বৃহত্তম ফুলের বাজার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
অন্তত চার হাজার বিক্রেতা রয়েছেন বিশালকায় বাজারটিতে। পাশেই বয়ে যাচ্ছে গঙ্গা। আর ওপারে হাওড়া স্টেশন।
বিয়েবাড়ি থেকে নিত্যপূজা, শহরের সমস্ত ফুলের জোগানই দেয় এই বাজার। দুর্গাপুজোর মুখেও তার ছবি জমজমাট!

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231220390321430/
03/10/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2231220390321430/

আসানসোলের পলাশডিহা। এখানেই চালু হয়েছে ‘ভগবানের দোকান’। এই দোকান থেকে মিলবে জামা, কাপড়, জুতো। পাওয়া যাবে হাঁড়ি, কড়াই, থালা, গ্লাসও। কিন্তু এসবের বিনিময়ে লাগবে না কানাকড়িও!
আসানসোলের একটি সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে পথ চলা শুরু হয়েছে এই দোকানের। মূল উদ্যোক্তা শহরের দুই শিক্ষক চন্দ্রশেখর কুণ্ডু ও অভিজিৎ দেবনাথ। সঙ্গে রয়েছেন কিছু কলেজ পড়ুয়া ও বিশিষ্ট ব্যক্তি।
এলাকার দরিদ্র মানুষজনের জন্য অভিনব এই উদ্যোগ। উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, অনেক বাড়িতেই গৃহস্থালীর নানা জিনিসপত্র থাকে, যেগুলি ভালো অবস্থাতেও বাতিল করে দেওয়া হয়। ওইসব জিনিসপত্রগুলি ফেলে না দিয়ে, দেওয়া হচ্ছে দোকানে। আর সেগুলি পৌঁছে যাচ্ছে সেইসব মানুষদের কাছে, যাঁদের সত্যিই সেসবের দরকার রয়েছে।

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2222732667836869/
29/09/2019

https://www.facebook.com/1952104358233036/posts/2222732667836869/

পুজো এসে গিয়েছে। গতকাল, মহালয়ার সকালে রেডিয়োতে বেজে উঠেছে 'মহিষাসুরমর্দিনী'। আজও বাঙালির কাছে পুজোর শুরু মানেই তার রূপকার বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র-র কণ্ঠস্বর। দু-এক কথায় রইল তাঁর জীবনের নানা বিচিত্র কাহিনি...
১. বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের সংস্কৃত শিক্ষা ও নাটকের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর নিজেরই ঠাকুমা যোগমায়া দেবীর সূত্রে।
২. বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র আইন নিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শুরু করলেও মনের সায় না থাকায় তা শেষ করতে পারেননি।
৩. তাঁর প্রথম চাকরি বেতারে নয়, ইস্ট ইন্ডিয়া রেলওয়েজে।
৪. 'ত্রিনয়নী মা', 'নদের নিমাই', 'ত্রৈলঙ্গ স্বামী' ইত্যাদি চলচ্চিত্রে অভিনয়ও করেছিলেন তিনি।
৫. ১৯৪৩ সালে তিনি পরিচালনা করেছিলেন 'স্বামীর ঘর' নামে একটি চলচ্চিত্র।
৬. শুধু 'বিরূপাক্ষ' নয়, আরও নানা ছদ্মনামে লিখেছেন তিনি। 'মেঘদূত', 'বিষ্ণুশর্মা', 'মহাকালী চট্টোপাধ্যায়', 'বাঞ্ছারাম', 'অরূপ' ইত্যাদি।

Address

B. N Road
Uttarpar
712258

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LOL News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to LOL News:

Videos

Share