শীতকালীন ফুল চাষে চাষিদের আগ্রহ বাড়াতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলো ।
মূলত গাঁদা ফুল চাষ লাভজনক হওয়ায় এই চাষেই নানাভাবে সহযোগিতা করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে উদ্যানপালন দপ্তর।
উদ্যান পালন দপ্তর জানিয়েছে, শুধু শীতকালে গাঁদা চাষ নয়,সারা বছর এই ফুল চাষ যাতে করা যায়, সেব্যাপারেও পরামর্শ এবং শিবির করে চাষীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ারও কাজ শুরু করেছে উদ্যানপালন দপ্তর।
গাঁদা ফুলের চাহিদা বাজারে সবসময় রয়েছে। যেকোনো অনুষ্ঠান, পুজো অথবা উৎসবে গাঁদা ফুলের প্রয়োজন সবসময়ের জন্য রয়েছে।
স্বল্প খরচ এবং অল্প পরিশ্রমে গাঁদা ফুলের চাষ করে চাষিরা অনেকটাই লাভবান হতে পারেন। সে ক্ষেত্রেও সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে এসেছে উদ্যান পালন দপ্তর।
উল্লেখ্য, মালদা জেলায় গাঁদা ফুলের চাষের পাশাপাশি বেশকিছু অংশে জবা, গ্ল্যাডিওলাস ফুল চাষ হচ্ছে।
জেলায় এতদিন সেইভাবে ফুল চা
ঘন কুয়াশার চাদরে ঘেরা । ঠান্ডায় জবুথুবু অবস্থা কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে ছুটির আমেজে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ।
আজ কোচবিহারের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে ১৩ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি। বেলা বাড়লেও কাটেনি কুয়াশা।
এই শীতের মরশুমে এই প্রথম কুয়াশাচ্ছন্ন দিনে রবিবার ছুটির আমেজে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ।
কুয়াশার কারণে রাস্তাঘাটে মানুষের ভিডিও রয়েছে অনেকটা কম।
সিডনি হারবার ব্রিজের আদলে পর্যটকদের জন্য গজলডোবায় তৈরি হচ্ছে ঝুলন্ত সেতু।
সিডনি হারবার ব্রিজের আদলে গজলডোবায় ঝুলন্ত সেতুর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।খুব শীঘ্রই উদ্বোধন হতে চলেছে এই সেতু।
ভোরের আলোয় পর্যটকদের স্বাগত জানাতে সেতুটি তৈরি করা হয়েছে।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেতুটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প ভোরের আলোর প্রবেশ পথে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে সেজে উঠছে এই ব্রিজ।
জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জ ব্লকের গজলডোবায় তিস্তা নদীর কোলে ‘ভোরের আলো’ মেগা পর্যটন কেন্দ্র সাজানোর কাজ চলছে।
যার মধ্যে রয়েছে হোম কটেজ,নৌকা বিহার।সেই সাথে গজলডোবার পর্যটনকেন্দ্রর মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলতে ঝুলন্ত সেতু তৈরি করার উদ্যোগ নিয়ে ছিল রাজ্য সরকার।
এরই অঙ্গ হিসেবে তৈরি হচ্ছে নান্দনিক ঝুলন্ত সেতু।বর্তমানে সেতুর
পরিবেশ রক্ষার বার্তা নিয়ে পায়ে হেঁটে অযোধ্যার যাত্রা শুরু করছেন দুই যুবক ।
পরিবেশ রক্ষার বার্তা নিয়ে পায়ে হেঁটে অসমের লক্ষিমপুর থেকে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে দুই যুবক।
আগামী ২২শে জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধনের প্রস্তাবিত দিন।সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে অসমের লক্ষিমপুর থেকে প্রায় ১৫০০ কিলোমিটার দুর্গম পথ পায়ে হেঁটে অযোধ্যায় পৌছাবে লক্ষিমপুরের নীতিন দাস এবং উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা অজয় মিশ্র।
গত ৯ই নভেম্বর অসমের লক্ষিমপুর থেকে যাত্রা শুরু করছেন এই দুই যুবক।গন্তব্য অযোধ্যার রাম মন্দির।
ইতিমধ্যে তারা দুজনে এসে পৌঁছেছে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলায়। পথে চলতে চলতে কখনো মন্দির, পেট্রোল পাম্প,কখনো আবার বিশ্রমাগার তাদের সাময়িক আস্তানা।
জানা গিয়েছে, নীতিন দাস সাইকেল চালিয়ে এর আগে কেদারনাথ সফর সে
অল ইন্ডিয়া সিভিল ডিফেন্স ডে পালন করা হচ্ছে জলপাইগুড়িতে।
বুধবার জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের দপ্তরে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক শামা পারভিন, সদর মহকুমা শাসক তমোজিৎ চক্রবর্তী সহ বিভিন্ন সরকারি আধিকারিকরা।
যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে এই দিনটি পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে জাতীয় পতাকা ও সিভিল ডিফেন্সের পতাকা উত্তোলন করেন জেলা শাসক শামা পারভিন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সিভিল ডিফেন্সের বিভিন্ন সরঞ্জামের প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
সারা বছর ধরে জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন এলাকায় যেসব বিপর্যয় ও দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা গিয়ে কিভাবে উদ্ধার কাজ করেন তা প্রদর্শনীর মাধ্যমে করে দেখানো হয়।
রাসমেলায় ফুটপাত ব্যবসায়ীদের দোকান করতে দেওয়ার দাবী।
কোচবিহার পুরসভা পরিচালিত কোচবিহার রাসমেলায় রাস্তার মধ্যে দোকান নিয়ে বসা ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে পথ অবরোধ করলো ব্যবসায়ীরা।
অভিযোগ রাসমেলায় আগত ছোট ব্যবসায়ীরা প্রতিবছর রাস মেলার রাস্তায় বসে ব্যবসা করে।পৌরসভার থেকে তাদের কাছ থেকে দৈনিক ৩০ টাকা করে নেওয়া হয়।
টাকা নেওয়ার পরে ও তাদের উচ্ছেদ করে দেওয়া হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদে এবং এই ঘটনার সমাধানের দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় ছোট ব্যবসায়ীরা।
তাদের দাবি নির্দিষ্ট টাইম রেখে দেওয়া হোক যাতে তারা ব্যবসা করতে পারে।
দূর দূরান্ত থেকে তারা ব্যবসা করতে এসেছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে ধার দেনা করে তারা দোকানের মাল করেছে।
ব্যবসা করতে না পারলে তারা বিপদে পড়বে। তাদের অভিযোগ গত দুই বছর ধরে পৌরসভা এই ধরনের কা
শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস পালন।
প্রতিবন্ধীদের সন্মান জানাতে ১৯৯২ সালের ৩রা ডিসেম্বর চালু হয় বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস।
তারপর থেকেই এই দিনটিতে বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী সংগঠনের পক্ষ থেকে নানান কর্মসূচি গ্রহন করা হয়।
রবিবার এই দিনটি উপলক্ষে নর্থ বেঙ্গল হ্যান্ডিক্যাপ রিহ্যাবিলিটেশন সোসাইটির পক্ষ থেকে শিলিগুড়িতে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়।
এদিন কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে।
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন মেয়র গৌতম দেব, ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার সহ অন্যান্যরা।
কখনোই সময়মতো স্কুলে আসেন না শিক্ষিকারা ক্ষোভ প্রকাশ অভিভাবকদের জলপাইগুড়ি শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের ঘটনা নিত্যদিনের।
প্রতিদিনই তারা নির্দিষ্ট সময় থেকে অন্তত এক ঘন্টা দেরি করে স্কুলে আসেন বলে অভিযোগ।
জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বারপাটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন সর্দারপাড়া শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের এই ঘটনা নিত্যদিনের।
শিক্ষিকারা দেরি করে স্কুলে আসায় ঠিকমতো পড়াশোনা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে এলাকার বাসিন্দা ও অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। দেরি করে আসায় বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকাকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান তারা।
অভিভাবকদের অভিযোগ, শিক্ষিকারা কখনোই সময়মতো স্কুলে আসেন না। শিক্ষিকারা স্কুলে দেরিতে আসেন বলে প্রেয়ার লাইন হয় না।
এমনই নানা অভিযোগ রয়েছে অভিভাবকদের। ছাত্র ছাত্রীদের সুরক্ষার জন্য বড় রাস্তার পাশের এই স্কুলের চারদিকে দ
বঞ্চনার বিরুদ্ধে শিলিগুড়িতে বিক্ষোভ প্রতিবাদ মিছিল করলো তৃণমূল নমঃশূদ্র ও উদ্বাস্তু সেল।
বৃহস্পতিবার দুপুরে শিলিগুড়ির বাঘাযতীন পার্ক থেকে এই বিক্ষোভ প্রতিবাদ পদযাত্রাটি করা হয়।
বিক্ষোভ প্রতিবাদ মিছিল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র বিরোধিতা করার পাশাপাশি নাগরিকত্ব নাম করে CAA যে আইন পাস করা হয়েছে তা আসলে মতুয়া সমাজকে ধোকা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
বাঁদরের উপদ্রবে ঘুম উড়েছে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন পাতকাটা কলোনীতে শয়ে শয়ে বাদর।
বাঁদরের দল এলাকায় ধাপিয়ে বেড়াচ্ছে এবাড়ি ওবাড়ি। নষ্ট করছে বিভিন্ন গাছ-গাছারি।
ঢুকে পড়ছে ঘরের ভেতর বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। চরম সমস্যায় বাসিন্দারা।
বনদপ্তরের হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন বাসিন্দারা।
লোকালয়ে এভাবে একদল বাঁদরের উপদ্রবে চরম সমস্যায় বাসিন্দারা।
বাড়ি বাড়ি কল থাকলেও নেই পরিশ্রুত পানীয় জল দ্রুত পানীয় জলের দাবিতে সড়ব ।
বাড়ি বাড়ি ঘটা করে বসানো হয়েছে পানীয় জলের কল কিন্তু জল কোথায়?
প্রায় বছর তিনেক আগে কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ ২ নম্বর ব্লকের শালবাড়ী ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রথম খন্ড বাঁশরাজা গ্রামে প্রত্যেক বাড়িতে ঘটা করে বসানো হয় পানীয় জলের কল।
স্থানীয়দের দাবি পানীয় জলের কল বসানো হলেও এখনো পর্যন্ত সেই কল দিয়ে এক ফোটা জলও পড়েনি।
বারংবার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি বলে অভিযোগ।
টিউবলের জল পান করে অনেকেই পেটের সমস্যায় ভুগছে এই বিষয়ে তুফানগঞ্জ ২ নং ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য
উত্তম কুমার বর্মন বলেন এই বিষয়ে বিগত দিনে যিনি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ছিলেন তাকে নিয়ে
আমি একাধিকবার জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর ও বিডিওর কাছে অভিযোগ জ
রাতের অন্ধকারে সাতসাতটি গরু চুরি বাছুরসহ ।
ঘটনাস্থলে ধুপগুড়ি থানার পুলিশ।গরুর দুধ বিক্রি করে সংসার চলতো,এবার সেই গাভী গরু বাছুর সহ চুরি যাওয়ায় বিপাকে পড়লেন জগদীশ রায় এবং বসন্ত রায়।
জানা গেছে শুক্রবার রাত আনুমানিক আড়াইটা নাগাদ ধুপগুড়ির সাকোয়া ঝোড়া দুই নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ গোসাইর হাটের বালাকুড়া পাড় এলাকায় গরু চুরি হয়।
এদিন রাতে ঝালটিয়ার হাট থেকে ধুপগুড়ি সংলগ্ন চারটি বাড়ি থেকে বাছুর সহ মোট সাতটি গরু চুরি হয়।
চুরি হয়ে যাওয়া গরুর মালিকরা প্রত্যেককেই ধুপগুড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।এলাকাবাসীরা জানান সরকারের কাছে আমাদের আবেদন খুব শীঘ্রই যেকোনো যানবাহনে বিশেষ করে পিকআপে গরু বহন করা বন্ধ করুক সরকার।
তারা বলেন পিকআপে করেই বেশি করে গরু চুরির ঘটনা ঘটছে। গরু চুরির ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ধূপগুড়ি থানার পু
খাবারের সন্ধানে নদীর চরে বুনোহাতির দল।
খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে নদীর চরে চলে এলো বুনোহাতির দল। বৃহস্পতিবার সকালে প্রায় কুড়িটি হাতির দল চলে আসে তিস্তার রেলসেতুর পাশে।
জঙ্গল ছেড়ে নদীর চর এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হাতিগুলো।মনে করা হচ্ছে জলপাইগুড়ি বৈকুন্ঠপুর ফরেস্ট থেকে সদর ব্লকের রংধামালি, চাত্রারপাড় পেরিয়ে পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঠেঙ্গিপাড়া, ছোট চৌধুরিপাড়া এলাকা হয়ে হাতির দলটি এসেছে।
বিশাল হাতির দলে রয়েছে কয়েকটি শাবকও।তিস্তার চর সংলগ্ন এলাকায় হাতির দল ঢুকে পড়ায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে।
বুনো হাতিদের দেখার জন্য অসংখ্য মানুষের ভিড় জমে যায় তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকায়। ছুটে আসে বন বিভাগের কর্মী ও আধিকারিকরা। মানুষকে সাবধান করেছেন তারা।
খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে ঢুকে পড়লো হরিণ।
বাড়ির শৌচাগার থেকে উদ্ধার হলো একটি হরিণ। নকশালবাড়ি কেটুগাবুর জোত এলাকার ঘটনা।
জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে হরিণটি কলাবাড়ি বনাঞ্চল থেকে বেরিয়ে কেটুগাবুর জোত এলাকায় ঢুকে পড়ে।
হরিণটিকে দেখতে পেয়ে তাকে ধরতে ছুটোছুটি শুরু করে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শেষে লোকজনের ভিড় দেখে ছুটে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা দুলাল সিংহের বাড়ির শৌচাগারে ঢুকে পড়ে হরিণটি।
সঙ্গে সঙ্গে শৌচাগারের দরজা বন্ধ করে স্থানীয়রা খবর দেন কলাবাড়ি বনাঞ্চলের কর্মীদের।
বনকর্মীরা পৌঁছে হরিণটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যান।বন দপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে, হরিণটি সুস্থ রয়েছে। তাড়াতাড়িই সেটিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে।
সেজে উঠেছে সমস্ত ছট ঘাট।প্রশাসনের থেকেও ছট ঘাটে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ছট ঘাটে আসতে শুরু করেছে দর্শনার্থী ও ভক্তবৃন্দরাইতিমধ্যেজয়গাঁ,
হাসিমারা,কালচিনি,বীরপাড়া,আলিপুরদুয়ার সহ সমস্ত ছট ঘাটে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর দর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেছে।
প্রশাসনের থেকেও ছট ঘাটে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
জলপাইগুড়ি নিউ টাউন বোসপাড়া কালচারাল ক্লাব। থিম কথাকলি।
আনুমানিক 10 লাখ টাকা বাজেটের এই পুজোর থিম কথাকলি। 10 জন মহিলা ঢাকি থাকছে পুজোর 4 দিন।
আলো চন্দননগরের। প্যান্ডেল তমলুক থেকে আসছে। পুজোর 4 দিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সেজে উঠছে ধূপগুড়ি STS ক্লাবের পূজো মণ্ডপ