The untold story media

  • Home
  • The untold story media

The untold story media সত্যের পাশে মানবতার পাশে সবসময়

27/02/2023

পিলখানায় সেদিন কি হয়েছিলো গোপন তথ্য ফাঁস major asfak pilkhana tragedy bdr
Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য
Pinaki Bhattacharya Fan Club
The untold story media

26/02/2023

ফেনীর পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের ম্যাচ থেকে এক ছাত্রীর ঝু*ল*ন্ত লা*শ উ*দ্ধা*র করেছে পুলিশ-

19/02/2023

আমি যদি নিজাম হাজারীর বিরুদ্ধে মামলা দিতে পারি, তুই কিয়া! কথিত সাংবাদিকের দেয়ার বিভিন্ন হুমকি-দুমকির ফোনালাপ ফাঁস!
Nijam Uddin Hazari
Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য
Nizam Uddin Hazari MP

08/02/2023

আইএমএফের শর্ত সাপেক্ষে লোন নিয়ে মহাবিপদে পড়ল হাসিনা। pinaki bhattacharya latest | পিনাকী ভট্টাচার্য
Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য
The untold story media

04/02/2023

গার্ডিয়ানকে মানহীন প্রকাশনী বলেছে বাংলা একাডেমী। গার্ডিয়ান আমার দুইটা বইয়ের প্রকাশক। এটা শুধু গার্ডিয়ান নয় গার্ডিয়ান যে সমস্ত লেখকের বই ছেপেছে তাদের সবাইকে অপমান। স্টল না দিক, মানহীন বই ছাপে এই কথা বলার স্পর্ধা কোথায় পায় বাংলা একাডেমি? গার্ডিয়ান ইসলামী ঘরানার বই ছাপে। অনুবাদ ছাপে ইসলামী ঘরানার। তার মানে বাংলা একাডেমির কাছে "ইসলাম" শব্দটা মানহীন? আমার দর্শকদের অনুরোধ করবো গার্ডিয়ানকে খুজে নিতে। এই বইমেলায় একটা হলেও গার্ডিয়ানের বই কিনুন।
Cp.Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য

31/01/2023

ব্রেকিং নিউজ।।
আই এম এফের লোন পেয়েছে হাসিনা The untold story media

আই এম এফের লোন পেয়েছে হাসিনা আমি এইটায় দারুণ খুশী। হাসিনার আর্থিক খাতের সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আর নাই। হাসিনা নিজে একা কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। না কোন খর্চার, না কোন লুটপাটের, না কোন ভর্তুকির, না কোন দাম বাড়ানোর। আর্থিক খাতে হাসিনা তার সার্বভৌম ক্ষমতা হারালো।

হাসিনা তাহলে কেন এই লোন নিলো? এইটা হাসিনাই ভালো বলতে পারবে। তবে একটা কারণ হতে পারে, আই এম এফের এই সার্টিফিকেট নিয়ে অন্য জায়গায় হাত পাতবে। তারপরে আই এম এফকে উষ্টা দিবে। হাসিনার লোন লাগবে এই মুহুর্তে দশ বিলিয়ন ডলার।

সে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার পাবে তিন বচ্ছর ধরে। বাকী টাকা যোগার করা তো দূর কি বাত এই আই এম এফের শর্ত মানতে হইলে যেই যেই তিতা ওষুধ গিলতে হবে হাসিনাকে সেইটা সারানোর ক্ষমতা হাসিনার নাই। আজকে ভিডিওতে এটাই আলাপ করবো। যদিও ভিডিওটা রেকর্ড হয়েছিলো আই এম এফের ঋণ পাওয়ার ঘোষনা আসার আগে।
C. Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য

"ব্রেকিং নিউজ"আলহামদুলিল্লাহ, অবশেষে পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে মিস্টার ডারউইনের অবৈজ্ঞানিক থিওরি 'বিবর্তন তত্ত্ব'!©
27/01/2023

"ব্রেকিং নিউজ"
আলহামদুলিল্লাহ,
অবশেষে পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে মিস্টার ডারউইনের অবৈজ্ঞানিক থিওরি 'বিবর্তন তত্ত্ব'!
©

সংসদে তালিকা প্রকাশশীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির অর্ধেকই চট্টগ্রামেরশীর্ষ খেলাপির তালিকায় বিদ্যুৎ, জাহাজ নির্মাণ, পাদুকাশিল্প, ভোগ্...
26/01/2023

সংসদে তালিকা প্রকাশ
শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির অর্ধেকই চট্টগ্রামের
শীর্ষ খেলাপির তালিকায় বিদ্যুৎ, জাহাজ নির্মাণ, পাদুকাশিল্প, ভোগ্যপণ্য ও ইস্পাত খাতের প্রতারনায়
শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির অর্ধেকই চট্টগ্রামের
ব্যাংক খাতের শীর্ষ ঋণখেলাপি এখন আওয়ামী লীগের প্রয়াত সংসদ সদস্য আসলামুল হক। তাঁর দুই প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র সিএলসি পাওয়ার কোম্পানি ও অপরটি আবাসন খাতের মাইশা প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড। ঋণের বড় অংশ বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকে, কিছু ঋণ রয়েছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংকে।

আর চামড়া খাতের আলোচিত ক্রিসেন্ট গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ খেলাপি গ্রাহক। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো রূপালী কম্পোজিট লেদার ওয়্যার ও ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্টস। প্রতিষ্ঠান দুটির ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৭২৮ কোটি টাকা। ক্রিসেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ কাদের। তাঁর ভাই ও জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার এম এ আজিজের রিমেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৭৭ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন
শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ করলেন অর্থমন্ত্রী
শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির তালিকা প্রকাশ করলেন অর্থমন্ত্রী

দেশের শীর্ষ ২০ ঋণখেলাপির তালিকা গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের এক প্রশ্নের উত্তরে জাতীয় সংসদে এ তথ্য উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উপস্থাপন করা হয়। এই শীর্ষ খেলাপিদের কাছে মোট ঋণের পরিমাণ ১৯ হাজার ২৮৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৬ হাজার ৫৮৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। দেশে মোট ঋণখেলাপি গ্রাহকের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৫।

ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, কোনো গ্রুপের কোনো ঋণ খেলাপি হলে পুরো ঋণই খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়। সেই গ্রুপের ঋণ নেওয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। তাই পুরো ঋণকে খেলাপি ধরে হিসাব করা হয়েছে।

তালিকা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের পাশাপাশি বিএনপির নেতাদের প্রতিষ্ঠানও রয়েছে শীর্ষ খেলাপির তালিকায়। ২০ খেলাপি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১০টিই চট্টগ্রামের। আর শীর্ষ

২০ খেলাপির তালিকার বেশির ভাগই বিদ্যুৎ, জাহাজ নির্মাণ, পাদুকাশিল্প, ভোগ্যপণ্য ও ইস্পাত খাতের প্রতিষ্ঠান।

ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, খেলাপির তালিকায় প্রকৃত চিত্র আসছে না। কারণ, প্রভাবশালী গ্রাহকেরা নিজেদের ঋণ বছরের পর বছর শোধ না করেও নিয়মিত দেখাচ্ছেন। ব্যাংকগুলো তাদের ঋণ প্রতিবছর পুনঃ তফসিল ও নবায়ন করে নিয়মিত রাখছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ ব্যবস্থায় পুনঃ তফসিল, পুনর্গঠন সুবিধা দিয়ে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ছাড়া করোনার কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালের পুরোটাই ঋণ শোধ না করেও খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ ছিল।

শীর্ষ তালিকায় আরও যাঁরা
সংসদে দেওয়া খেলাপির তালিকা অনুযায়ী, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। এটি গড়ে তুলেছিলেন ৭ জন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। প্রতিষ্ঠানটি শেয়ারবাজারেও তালিকাভুক্ত ছিল। তবে আর্থিক অব্যবস্থাপনার কারণে এখন ব্যাংকের ঋণ খেলাপির তালিকায়। এটি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের প্রতিষ্ঠান।

চট্টগ্রামের বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর রাইজিং স্টিল লিমিটেডের ঋণ ১ হাজার ১৪২ কোটি টাকা। তিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব। চট্টগ্রামের পুরোনো ব্যবসায়ী পরিবার মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্সের ঋণের পরিমাণ ৯৬৫ কোটি টাকা।

তবে শুধু রাজনীতি করা ব্যবসায়ীরাই যে খেলাপি হচ্ছেন, এমনটা নয়। যেমন দেশের অভিজাত ব্যবসায়ী ও প্রয়াত শিল্পী নিতুন কুন্ডুর ছেলে অনিমেষ কুন্ডুর কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেমস লিমিটেডের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৮১১ কোটি টাকা।

চট্টগ্রামের সাদ মুসা ফেব্রিকসের ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ১৭২ কোটি টাকা। এর কর্ণধার মোহাম্মদ মহসিন, তিনি নতুন প্রজন্মের সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মেরিডিয়ান ফাইন্যান্সের সাবেক পরিচালক। প্রতিষ্ঠান-সংশ্লিষ্ট চট্টগ্রামের রেডিয়াম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলসের খেলাপি ঋণ ৭৭০ কোটি টাকা।

নারায়ণগঞ্জের বি আর স্পিনিং মিলসের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭২১ কোটি টাকা।

চট্টগ্রামের এস এ গ্রুপের চেয়ারম্যান শাহাবুদ্দিন আলমের এস এ অয়েল রিফাইনারি লিমিটেডের ঋণ ১ হাজার ১৭২ কোটি টাকা ও সামান্নাজ সুপার অয়েলের ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা। শাহাবুদ্দিন আলম মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক পরিচালক।

এ ছাড়া নতুন করেও কিছু প্রতিষ্ঠান শীর্ষ খেলাপির তালিকায় উঠে এসেছে। এর মধ্যে মানহা প্রিকাস্ট টেকনোলজির ৬৪৭ কোটি টাকা। এর ঠিকানা ধানমন্ডির ১৬ নম্বর সড়কের ১৩ নম্বর বাসায়। আর আশিয়ান সিটির প্রতিষ্ঠান আশিয়ার এডুকেশন লিমিটেডের খেলাপি ঋণ ৬৫৩ কোটি টাকা। আশিয়ান সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া।

এ ছাড়া চট্টগ্রামের আরএসআরএম স্টিলের প্রতিষ্ঠান এস এম স্টিল রি-রোলিং মিলের ঋণ ৮৮৮ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠান দুটি রতনপুর গ্রুপের। গ্রুপটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাকসুদুর রহমান। তিনিও সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের সাবেক পরিচালক।

রাজধানীর অ্যাপোলো ইস্পাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৮৭২ কোটি টাকা। এটি প্রয়াত শিল্পোদ্যোক্তা দীন মোহাম্মদের প্রতিষ্ঠান। তাঁর ফিনিক্স গ্রুপ ও অ্যাপোলো গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের আরও অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংক ও ফিনিক্স ফাইন্যান্সের অন্যতম উদ্যোক্তাও ছিলেন তিনি। তাঁর মুত্যুর পর নেতৃত্বশূন্যতায় গ্রুপটির সব প্রতিষ্ঠাই এখন ঝুঁকছে। আবার মৃত্যুর পর কর্মকর্তাদেরও অনেকে সুযোগ নিয়েছেন।

এ ছাড়া চট্টগ্রামের এহসান স্টিল রি-রোলিং মিলের খেলাপি ঋণ ৬২৪ কোটি টাকা ও সিদ্দিক ট্রেডার্সের ঋণ ৬৭০ কোটি টাকা।

তদারকি বাড়াতে হবে
এদিকে নানা ছাড় উঠে যাওয়ার পর ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বাড়ছে। গত এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩৩ হাজার কোটি টাকা। ফলে গত সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বর মাস শেষে ব্যাংক খাতের মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি। খেলাপিতে পরিণত হয়েছে মোট ঋণের ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

খেলাপি ঋণ কমাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘করোনার কারণে দুই বছর ঋণ পরিশোধে ছাড় ছিল। আবার ঋণ পুনর্গঠন ও ২ শতাংশ টাকা জমা পুনঃ তফসিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপিদের বিশেষ সুযোগ দিয়েছি। যাঁরা ব্যাংকের মালিকানায় আছেন, তাদের ঋণের প্রকৃত চিত্র অনেক সময় প্রকাশ হয় না। কারণ, সিআইবিতে ব্যাংকগুলো নিজেরাই তথ্য হালনাগাদ করে।’

সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, বড় গ্রাহকদের প্রকৃত চিত্র দেখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। দেখতে হবে আসলে ঋণের টাকা আদায় হচ্ছে কি না। গোড়ায় ঠিক না থাকলে ভালো নীতি নিয়েও কাজ হবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যে ক্ষমতা আছে, তার যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে। ঋণখেলাপিদের সঙ্গে ব্যাংকের পরিচালকদের যোগসূত্র আছে। এ জন্য প্রভাবশালী কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। তাহলেই ব্যাংক খাতের যে অব্যবস্থাপনা চলছে, তা দূর হবে।

23/01/2023

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন

ইসলামী ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চার কর্মকর্তা কারাগারে

গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার ইসলামী ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) চার কর্মকর্তাকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গুলশান থানায় মামলাটি করেছেন এস আলম গ্রুপের উপব্যবস্থাপক মো. আবদুল কুদ্দুছ।

ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েকটি শরিয়া ব্যাংকের মালিকপক্ষ এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগে করা মামলাটিতে এই চার উচ্চপদস্থ ব্যাংক কর্মকর্তার কেউ এজাহারভুক্ত আসামি নন।

ব্যাংক-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, এই কর্মকর্তারা ইসলামী ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের শিকার। সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামী ব্যাংকের ঋণ অনিয়ম নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে আলোচনার সূত্রপাত হয়, সেটাকে কেন্দ্র করে ব্যাংকটির শক্তিশালী একটি পক্ষ এই চার কর্মকর্তাকেও সন্দেহের তালিকায় রাখে।

গত বুধবার গ্রেপ্তার হওয়া চার কর্মকর্তা হলেন ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা উত্তর জোনের প্রধান ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইদ উল্লা। ব্যাংকটির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কুমিল্লা জোনের প্রধান শহিদুল্লাহ মজুমদার ও নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন (অব.) হাবিবুর রহমান। অপরজন হলেন ইসলামী ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মো. মোশাররফ হোসেন। তিনি গত বছরের জুনে এসআইবিলের প্রধান রেমিট্যান্স কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন।

শীর্য পর্যায়ের চারজন কর্মকর্তা গ্রেপ্তার হলেও গত তিন দিনেও ব্যাংক দুটি আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি। তবে এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে উদ্বেগ ও অস্বস্তি তৈরি হয়েছে বলে কর্মকর্তাদের অনেকে জানিয়েছেন।

ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান আনিস এ খান প্রথম আলোকে বলেন, কোনো জ্যেষ্ঠ ব্যাংক কর্মকর্তাকে কেবল সন্দেহের ভিত্তিতে আটক করাটা সমীচীন নয়। তার আগে যথাযথ প্রমাণ হাজির করা উচিত।

এস আলম গ্রুপের মালিক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পোস্টার লাগিয়ে ও ফেসবুকে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে ৫ জানুয়ারি গুলশান থানায় যে মামলাটি করা হয়, তাতে আসামি করা হয় তিনজনকে। তাঁরা হলেন ফেনীর মাজহারুল ইসলাম ও লক্ষ্মীপুরের নুরনবী ও গোলাম সারোয়ার। তাঁদের মধ্যে নুরনবী ব্যবসায়ী এবং কয়েকটি ব্যাংকের আলোচিত ঋণখেলাপি। এরপর ৯ জানুয়ারি নুরনবীসহ পাঁচজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। বাকিরা হলেন আফসার উদ্দিন, আবু সাইদ, স্বাধীন মিয়া ও আবদুস সালাম।

সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার চার ব্যাংক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার বাদী এস আলম গ্রুপের উপব্যবস্থাপক আবদুল কুদ্দুছ গত রাতে প্রথম আলোকে বলেন, তিনি আসামি হিসেবে এজাহারে তিনজনের নাম উল্লেখ করেছেন। বাকি আসামিদের বিষয়ে পুলিশ বলতে পারবে।

পুলিশের ভাষ্য, আগে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের তথ্যের ভিত্তিতে চার ব্যাংক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই মামলার তদন্ত তত্ত্বাবধান করছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, গ্রেপ্তার ব্যাংক কর্মকর্তারা ব্যাংক সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে গুজব ও মনগড়া তথ্য দিয়ে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছেন। তিনি বলেন, এই চারজনকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। রিমান্ড মঞ্জুর হলে তাঁদের কারাগার থেকে ডিবি কার্যালয়ে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিস্তারিত বের করা হবে।

চাকরি না পাওয়ায় জাবি শিক্ষার্থীর আ ত্ম হ ত্যাবিস্তারিত কমেন্টে...
22/01/2023

চাকরি না পাওয়ায় জাবি শিক্ষার্থীর আ ত্ম হ ত্যা

বিস্তারিত কমেন্টে...

21/01/2023

জিপিএ-৫ পেয়েও কলেজ পাননি চট্টগ্রামের ৯১ শিক্ষার্থী

21/01/2023

সারাজীবনের জন্য প'ঙ্গু হয়ে গেছেন তসলিমা নাসরিন‼️
আল্লাহ ছাড় দেন, ছেড়ে দেন না... ☝️

19/01/2023

Mizanur Rahman Azhari Fan's ॥ কী শিখছে নতুন প্রজন্ম? ॥
সম্প্রতি ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ কর্তৃক প্রণীত সপ্তম শ্রেণির ‘ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান’ বইয়ের বেশ কিছু পাঠ এখন জাতীয় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বইয়ের ‘প্রসঙ্গ কথা’ অনুযায়ী পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নে ধর্ম, বর্ণের বিষয়টি নাকি বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। অথচ বেশকিছু পাঠ এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ধর্মের মৌলিক রীতিনীতি ও মূল্যবোধের স্পষ্টত বিরুদ্ধে যাওয়া সত্বেও সেটার বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করা হয়নি। অবশ্য এদেশের ক্রমবিকাশ, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি কিংবা সমাজ ব্যবস্থার কথা তুলে ধরতে গৎবাঁধা কিছু নির্দিষ্ট বিষয়কে হাইলাইট করা এবং বিশেষ একটা ধর্মগোষ্ঠীকে কোণঠাসা করা করা ছাড়া অভিন্ন কিছু এখনো পর্যন্ত খুব একটা দেখা যায় না। এটা আমাদের চিন্তার দৈন্যতা নাকি অদৃশ্য কোন প্রভাবকের সীমারেখা তা বোঝা বড়ই কঠিন।
বইয়ের মূল পাঠে ‘সম্প্রদায়’ অধ্যায়ে ‘খুশি আপা’ এদেশের মুসলিম সম্প্রদায় ‘অখুশি’ হওয়ার মতো বেশকিছু কথাবার্তা বলেছেন। ‘চিন্তার খোরাক’ দিতে গিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে ‘মনে মনে’ নিজেদের জেন্ডার নির্ধারণ করার মতো মহাবিড়ম্বনা ও দুশ্চিন্তার খোরাকও দিয়ে ফেলেছেন। ‘মনে মনে’ ছেলে থেকে মেয়ে কিংবা মেয়ে থেকে ছেলে হয়ে যাওয়া বইয়ের ঐ থিওরি যে দেশের আদমশুমারি থেকে শুরু করে নারী-পুরুষের জন্য সংরক্ষিত বা পৃথকীকৃত সকল ব্যবস্থাপনাকে একেবারে হ-য-ব-র-ল করে দিবে তা আর সুস্থ মস্তিষ্কওয়ালাদের বুঝতে বাকি থাকার কথা না।
এবার আরেকটা অধ্যায়ে চোখ বুলানো যাক। অধ্যায়ের নাম ‘সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনে ব্যক্তির অবস্থান ও ভূমিকা’। এখানেও ‘খুশি আপা’ এদেশের মুসলিম সমাজকে বিস্মিত করার মতো যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। তবে এবারের আঘাতটা আর ইশারা ইঙ্গিতে না। একদম সরাসরি ইসলামের ফরজ বিধান ‘পর্দা’-কে টার্গেট করে। ১২১ নং পেইজে ‘খুশি আপা’ বেগম রোকেয়ার ‘অবরোধবাসিনী’ থেকে যে পাঁচটি কাহিনী শোনালেন তা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মনে ইসলামের ‘ফরজ বিধান’ পর্দার প্রতি আলাদা একটা নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গীর ছাঁপ ফেলতে যথেষ্ট। তাদেরকে পর্দাপ্রথা সম্পর্কে অবগত করতে ‘খুশি আপা’ ’অবরোধবাসিনী’ থেকে সুবিধামতো পাঁচটি কাহিনী শোনালেও পর্দা সম্পর্কে ইসলামের অবস্থান এবং ক্ষেত্রবিশেষে এর শিথিলতার দিকগুলো নিয়ে যৌক্তিকভাবে কিছুই বলেন নি। একপেশে পর্দাকে কৌশলে কটাক্ষ করার কাহিনী আওড়ালেন শুধু। অবচেতন মন নিয়ে আমাদের কোমলমতি শিশুরা যখন এগুলো পড়বে; তখন পর্দার ব্যাপারে একটা নেগেটিভ মাইন্ডসেট নিয়ে তারা বড় হবে।
আবার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সমাজ বিজ্ঞান বইয়ে মানব জাতির ক্রমবিকাশ বোঝাতে এমন কিছু ছবি জুড়ে দেওয়া হয়েছে যা সুকৌশলে শিক্ষার্থীদের মনে চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্বের মতো ঈমান বি*ধ্বং*সী মতবাদের বীজ বপন করবে। নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকেও যা বিদ্যমান। জেনে রাখা দরকার— বিবর্তন প্রমাণিত কিন্তু ‘চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব’ প্রমা*ণিত ন*য়। সহিহ বুখারীর বর্ণনামতে— প্রথম নবি ও আদি পুরুষ আদম (আ.) ৬০ গজ লম্বাকৃতির ছিলেন। ধীরে ধীরে মানুষের আ*কৃতি ছোট হতে হতে মানুষ তার বর্তমান আকৃতি লাভ করেছে। এটা মানব জাতির বি*বর্তন। কিন্তু তথাকথিত ‘বি*বর্তনবাদ তত্ত্ব’ মানুষের মন-মস্তিষ্ক প্রসূত একটি ধারণা, যা কুরআনের সৃষ্টিদর্শনের সাথে সাং*ঘর্ষিক। বানর বা শিম্পাঞ্জি জাতীয় অন্য কোন প্রজাতি থেকে মানুষ এসেছে— এই মতবাদ সর্বৈব অ*সত্য। বিজ্ঞান যতো অগ্রসর হবে বিবর্তনবাদের ধারণা ততো অ*কার্যকর হয়ে পড়বে ইনশাআল্লাহ।
লেখার কলেবর লম্বা হয়ে যাওয়ার আশংকায় সামান্য কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করলাম। আর ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’-এর কর্তাব্যক্তিদের দায়িত্বজ্ঞান সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে চাই না। মাত্র কয়েক দশক আগে ঘটে যাওয়া মুক্তিযু*দ্ধের ইতিহাস, দেশের সংবিধান এবং বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত তথ্য বিভ্রাট ঘটিয়ে গত বছরের মতো এবারও ওনারা হাইকো*র্টের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমের অনুসন্ধানে কেবল নবম-দশম শ্রেণির তিনটি বইয়ে তথ্যবিভ্রাটের ঘটনা মিলেছে ৩০ টিরও বেশি। আর সবচেয়ে বেশি ভুল ধরা পড়েছে— দেশের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযু*দ্ধ নিয়ে লেখায়। এটা খুবই দুঃখজনক।
জরুরী ভিত্তিতে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’-এর প্রতিটি বই, যারা প্রকৃতার্থেই বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও ইসলামিক স্কলার; তাদের দিয়ে রিভাইজ ও রি-এডিট শেষে পুনঃমুদ্রণের আহ্বান জানাই।

The untold story media

19/01/2023

Pinaki Bhattacharya - পিনাকী ভট্টাচার্য পাঠ্য বইয়ে চুরি করে গুগল ট্রান্সলেট করা হইছে এইটা নিয়া হাসাহাসি করতে পারেন। কিন্তু পাঠ্য বই নিয়া এইটা মুল সমস্যা না। মুল সমস্যা পাঠ্য বইয়ের হিন্দুত্ববাদি রুপান্তর।

হিন্দুত্ববাদ শুধু মুসলমানের জন্যই সমস্যা না এইটা হিন্দুদের জন্যও সমস্যা। এইটা খুব ছোট প্রজেক্ট না। এইটা বিশাল প্রজেক্ট। তাই তারা সাম্ভব্য প্রতিক্রিয়া কী হইতে পারে সেইটারে কীভাবে মোকাবেলা করবে তাও ডিজাইন করে রাখছে।

আপনার কী মনে হয় জাফর ইকবাল এতোই বোকা যে সে দেখে নাই এইটা গুগল ন্ট্রান্সলেটর দিয়া করা হইছে? কারো মাথায় কিঞ্চিৎ বুদ্ধি থাকলেই সে টেক্সট পড়ে বুঝতে পারার কথা এইটা গুগল ট্রান্সলেটর ব্যবহার করে লেখা।

গুগল ট্রান্সলেটরের আলাপটা নিরাপদ, সকল মিডল ক্লাস অংশ নিতে পারে। পোতিবাদি পোতিবাদি ইমেজও থাকে। হিন্দুত্ববাদি রুপান্তর নিয়া আলাপটা রিস্কি। প্রবল প্রতিরোধ আসবে পোগতিবাদিদের কাছে থেকে।

কিন্তু সমস্যা ওই জায়গায়। গুগল দিয়া ট্রান্সলেট করলেও সে বিপদজনক ইডিয়োলজিতে দীক্ষিত হবেনা। এইটা নির্দোষ বেকুবি। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী রুপান্তর একটা জাতির ইতিহাসের বয়ানের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা। হাসাহাসি শেষ করে মুল লড়াইয়ে ফিরে আসুন।
The untold story media

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The untold story media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The untold story media:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share