Khobor Sob Rokom

Khobor Sob Rokom RITAM BANGLA
ঋতম - RELIABLE, INFORMATIVE, TRUSTED, AUTHENTIC, MOTIVATING articles

16/10/2024

লরেন্স বিশ্নই নামটি শুনছেন কয়েকদিন। রাজস্থানের বিষ্ণোই সম্রদায়ের একজন অপরাধ জগতের মানুষ। কিন্তু আপনি জানেন কি বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের ইতিহাস ও তাদের আত্মত্যাগের কাহিনী। এই পৃথিবীতে পরিবেশ ও প্রাণী সংরক্ষণ এবং রক্ষার জন্যে কয়েকশো বছর ধরে তারা আত্মত্যাগ ও বলিদান দিয়ে গেছেন।

13/10/2024
06/10/2024

বাংলায় কি অদ্ভুত বৈপরীত্য
একদিকে ওনার সুরহীন গান
অন্যদিকে বাবা মার বুকফাটা কান্না

21/08/2024
প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গো মাতার নিত্য সেবা
25/01/2024

প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে গো মাতার নিত্য সেবা

12/02/2023

স্থান- কেরল।
সঙ্ঘস্থানের ঘটনা।

বিষয়- সঙ্ঘের শাখার কার্যক্রম- বিপরীতে সন্ত্রাসী ভাম কুত্তাদের চিৎকার।

এ যেন- 'হাতি চলে বাজার তো কুত্তা ভুকে হাজার' প্রবাদটির প্রত্যক্ষরূপ।

21/01/2023

মাত্র ১.৩০ মিনিটের একটি কবিতা মন দিয়ে শুনুন। আশাকরি অনেকের দৃষ্টিকোণ বদলাবে

27/08/2022

🚩 🙏

বীরভূমের  বিভিন্ন স্বাধীনতা সংগ্রামীর পরিবারের হাতে স্মারক পত্র প্রদান
20/08/2022

বীরভূমের বিভিন্ন স্বাধীনতা সংগ্রামীর পরিবারের হাতে স্মারক পত্র প্রদান

*২৮ জুলাই/ইতিহাস-স্মরণ*  *ত্রিপুরার বলিদানী স্বয়ংসেবক* ২৮ শে জুলাই, ২০০১ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক...
28/07/2022

*২৮ জুলাই/ইতিহাস-স্মরণ*
*ত্রিপুরার বলিদানী স্বয়ংসেবক*

২৮ শে জুলাই, ২০০১ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের কোটি কোটি স্বয়ংসেবকদের জন্য একটি কালো দিন হিসাবে প্রমাণিত হয়েছিল। এই দিনে ভারত সরকার ত্রিপুরা রাজ্যের কাঞ্চনছড়ায় অবস্থিত 'বনবাসী কল্যাণ আশ্রম'-এর একটি ছাত্রাবাস থেকে গির্জা-অনুপ্রাণিত সন্ত্রাসীরা ৬ আগস্ট, ১৯৯৯-এ অপহরণ করা চারজন প্রবীণ আরএসএস কর্মীর মৃত্যুর সংবাদ ঘোষণা করে।
তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ছিলেন শ্রী শ্যামলকান্তি সেনগুপ্ত, বয়স ৬৮ বছর। তিনি সুপাতলা গ্রামে (মহকুমা করিমগঞ্জ, জেলা শ্রীহট্ট, বর্তমান বাংলাদেশ) জন্মগ্রহণ করেন। শ্রী সুশীলচন্দ্র সেনগুপ্তের পাঁচ পুত্রের মধ্যে শ্রী শ্যামলকান্তি ছিলেন জ্যেষ্ঠ। দেশভাগের পর তার পরিবার আসামের শিলচরে বসতি স্থাপন করেন।
ম্যাট্রিকুলেশন করার সময়, তিনি প্রচারক শ্রী বসন্তরাও, আরেক কার্যকর্তা শ্রী কবীন্দ্র পুরকায়স্থ এবং নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটির দর্শনের অধ্যাপক শ্রী উমারঞ্জন চক্রবর্তীর সংস্পর্শে স্বয়ংসেবক হন।
ম্যাট্রিকুলেশন করার সময়ে বাবা মারা যান। বাড়ির দায়িত্ব কাঁধে আসায় চাকরি করতে করতে এম,কম পর্যন্ত শিক্ষা সমাপ্ত করেন । এরপর তিনি ডিব্রুগড় ও শিবসাগরে জীবন বীমা কর্পোরেশনে কাজ করেন। তিনি ১৯৬৫ সালে কলকাতায় আসেন। ১৯৬৮ সালে তিনি গৃহস্থ জীবনে প্রবেশ করেন। এতে তার তিন ছেলে ও এক মেয়ে হয়। চাকরির পাশাপাশি তিনি সংঘ কার্যেও সক্রিয় ছিলেন। ১৯৯২ সালে চাকরি থেকে অবসর নিয়ে পূর্ণ সময় দিয়ে সংঘের কাজ করতে লেগে পড়েন। তার যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা দেখে বশিষ্ঠ কার্যকর্তারা তাকে ক্ষেত্র কার্যবাহের দায়িত্ব দেন।
আরেকজন কার্যকর্তা শ্রী দিনেন্দ্র দে ১৯৫৩ সালে উল্টাডাঙ্গায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা শ্রী দেবেন্দ্রনাথ দে ডাক বিভাগের একজন কর্মচারী ছিলেন। পরে এই পরিবার সোনারপুরে বসতি স্থাপন করে। ১৯৬৩ সালে তিনি এখানকার বৈকুণ্ঠ শাখায় স্বয়ংসেবক হন। এখান থেকে তিনি ১৯৭১ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন।
'ডায়মন্ড হারবার ফকিরচাঁদ কলেজ'- এ গণিতে (অনার্স) অধ্যয়নকালে তিনি সংঘের ঘনিষ্ঠ হন এবং বিদ্যার্থী বিস্তারক রূপে কাজ আরম্ভ করেন। তার পর যথাক্রমে সংঘের তৃতীয় বর্ষের প্রশিক্ষণ নেন। প্রচারক হিসেবে তিনি ব্রহ্মপুর নগর প্রচারক, মুর্শিদাবাদ সহ জেলা প্রচারক, কোচবিহার, বাঁকুড়া ও মেদিনীপুরের জেলা প্রচারক ছিলেন। এরপর তিনি বিভাগ প্রচারক, প্রান্তীয় শারীরিক প্রমুখ থাকাকালীন বনবাসীদের মধ্যে সেবামূলক কাজেও নিয়োজিত ছিলেন।
৫১ বর্ষীয় শ্রী সুধাময় দত্ত, মেদিনীপুর শাখার স্বয়ংসেবক ছিলেন। স্নাতক শেষ করে, তিনি প্রচারক হন। প্রথমে তিনি হুগলি জেলার চুনচড়া নগর প্রচারক এবং তারপর মালদহ জেলা প্রচারক হন। কিছুকাল তিনি বাংলার সেবা বিভাগের দায়িত্বও পালন করেন। এরপর সাংবাদিকতার প্রতি আগ্রহ দেখে কলকাতা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘স্বস্তিকা’-এর ম্যানেজার করা হয়। অপহরণের সময় তিনি আগরতলায় বিভাগ প্রচারক ছিলেন।
৩৮ বর্ষীয় শুভঙ্কর চক্রবর্তী, দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার স্বয়ংসেবক, তাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন। এলএলবি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি প্রচারক হন। বর্ধমান জেলার কালনা ও করোয়াতে কাজ করার পর তাকে ত্রিপুরায় পাঠানো হয়। ঐ সময় উনি ত্রিপুরার ধর্মনগর জেলার প্রচারক ছিলেন।
এই সকলের মৃত্যুর খবর স্বয়ংসেবকদের জন্যতো ছিল হৃদয়বিদারক; কিন্তু উনাদের পরিবারের দুর্ভোগ এর চেয়ে অনেক বেশি ছিল, যা আজও শেষ হয়নি। যেহেতু এই চারজনের মৃতদেহ পাওয়া যায়নি, তাই তাদের আনুষ্ঠানিক শেষকৃত্য ও মৃত্যু পরবর্তী কার্যক্রম করা সম্ভব হয়নি।

বঙ্কিমচন্দ্র সম্পর্কে না জেনেই 'সাম্প্রদায়িক' বলেন সেকুলার বুদ্ধিজীবী। বঙ্কিমের প্রতি মুসলমানদের অসন্তোষের কারণও থাকা উচ...
27/06/2022

বঙ্কিমচন্দ্র সম্পর্কে না জেনেই 'সাম্প্রদায়িক' বলেন সেকুলার বুদ্ধিজীবী। বঙ্কিমের প্রতি মুসলমানদের অসন্তোষের কারণও থাকা উচিত নয়।
[ *Secular intellectuals call 'communal' without knowing about Bankimchandra. There should be no reason for Muslims to be dissatisfied with Bankim.*]

বঙ্কিম-বিদ্বেষের মূল কারণ হচ্ছে 'শিক্ষিত সমাজ'-এর জ্ঞানের দীনতা এবং অজ্ঞানতা। উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবেই 'বঙ্কিম-বিদ্বেষ' ছড়ানো হয়েছে, যাতে 'বন্দেমাতরম' মন্ত্রের মর্যাদাহানি করা সম্ভব হয়। 'সাম্প্রদায়িক' তকমা এঁটে তাঁর দুর্লভ সাহিত্য-শক্তিকে বিড়ম্বিত করার এতটাই চেষ্টা হয়েছে, যে আজও তিনি যুগোপযোগী সম্মান পান নি। বঙ্কিমের লেখনিতে যতটুকু নিন্দা বা প্রশংসা আছে, দুইই ঐতিহাসিক দৃষ্টিতে করা হয়েছে; কোনো আবেগ সেখানে স্থান পায়নি। বঙ্কিম সবসময় 'বুদ্ধিজীবীর সততা রক্ষা' করেছেন, অধিকারের সীমা কখনোই লঙ্ঘন করেন নি। তাই সংকীর্ণতা কখনও কলুষিত করতে পারে না তাঁর সাহিত্যকে।

বঙ্কিমচন্দ্র মুসলমানদের কিছু বর্বরোচিত কাজের নিন্দা করেছেন। তার মানেই তা মুসলমান বিদ্বেষ নয়। কাজী নজরুলও করেছিলেন, তাঁকে তাই 'কাফের' বলা হয়েছিল। পরে তাঁকেই মহাকবি আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। এখন, ইসলাম আর মুসলমান কি সমার্থক? তা তো নয়। মুসলমানদের নিষ্ঠুর হত্যালীলাকে নিন্দা করলেই ইসলামকে নিন্দা করা হবে কেন? তিনি কি কোনো মুসলমান পয়গম্বরের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন, তবে?

বঙ্কিমের উপন্যাসে মুসলমানদের শৌর্যবীর্যের কথাও আছে। তাঁর 'রাজসিংহ' উপন্যাস গ্রন্থে লিখেছেন, "কোনো পাঠক না মনে করেন যে, হিন্দু মুসলমানের কোনো প্রকার তারতম্য নির্দেশ করা এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য। হিন্দু হলেই ভাল হয় না, মুসলমান হইলেই মন্দ হয় না। ভালমন্দ উভয়ের মধ্যে তুল্যরূপেই আছে।... ইহাও সত্য নহে, সকল মুসলমান রাজা সকল হিন্দু রাজা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ছিলেন। অনেক স্থলে মুসলমানই হিন্দু অপেক্ষা রাজকীয় গুণে শ্রেষ্ঠ; অনেক স্থলে হিন্দু রাজা মুসলমান অপেক্ষা রাজকীয় গুণে শ্রেষ্ঠ। অন্যান্য গুণের সহিত যাহার ধর্ম আছে -- হিন্দু হউক, মুসলমান হউক, সেই শ্রেষ্ঠ। অন্যান্য গুণ থাকিতেও যাহার ধর্ম নাই -- হিন্দু হউক, মুসলমান হউক -- সেই নিকৃষ্ট...।" এরপর কী বলবেন?

অনেক বিদ্যাবিদ বলেছেন বঙ্কিম 'ইতিহাস বিকৃতি' করেছেন। 'রাজসিংহ' উপন্যাসের প্রেক্ষিতে বঙ্কিম ঔরঙ্গজেবকে যেমন ভাবে চিত্রিত করেছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে নাকি তাঁকে 'সাম্প্রদায়িক' বলা যায়। বঙ্কিমের অপরাধ হল, তিনি উপন্যাসে চঞ্চলকুমারীকে দিয়ে ঔরঙ্গজেবের ছবি পদদলিত করেছেন, আর তাতেই নাকি বঙ্কিমের মুসলমান-বিদ্বেষ ঠিকরে পড়েছে। কিন্তু তন্নিষ্ঠ পাঠক, আপনারা বলুন তো, ঔরঙ্গজেবের সাম্প্রদায়িক 'জিজিয়া কর' পুনঃপ্রবর্তন কি হিন্দুরা খুশি মনে নিয়েছিল? ঔরঙ্গজেবের বিরুদ্ধে অসন্তোষ কি দানা বাঁধে নি? ইতিহাসে কি তার সমর্থন নেই? চঞ্চলকুমারী কি তাদেরই প্রতিনিধি নয়, যারা ঔরঙ্গজেবকে ঘৃণা করত? তাহলে বঙ্কিম কোথায় ইতিহাস বিকৃতি করলেন আর কিভাবেই বা সাম্প্রদায়িক হলেন?

বঙ্কিম তাঁর ইতিহাস-আশ্রিত উপন্যাস রচনার জন্য ঐতিহাসিক প্রামাণ্য পুস্তকই বিবেচনা করেছেন, যেগুলি নিয়ে কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না। যেমন প্রিঙ্কেল কেনেডির 'A History of the Great Mughals', জেমস্ টডের 'The Annals and antiquities of Rajasthan' প্রভৃতি। তাই তার রচনায় যদি ইতিহাস বিকৃতি ঘটে, তার দায়ভার সাহেব ঐতিহাসিকদেরও। বঙ্কিম যদি তাঁর সাহিত্য রচনায় সমকালীন সময়ের মেজাজকে, ইতিহাসকে সম্পৃক্ত করতে চান, তবে তা 'সাম্প্রদায়িক' পদবাচ্য হবে কেন? বরং বলা ভাল, তাঁর রচনা ইতিহাসকে যথার্থ মর্যাদায় স্থাপিত করেছে। তিনি ইতিহাসের ব্যবহারিক প্রয়োগ করে দেখিয়েছেন। কেউ বলতে পারবেন না, তিনি সত্যকে ছাপিয়ে কল্পনার পক্ষীরাজ ঘোড়ায় পাড়ি দিয়েছেন।

বঙ্কিম 'বঙ্গদেশের কৃষক' প্রবন্ধে যে রায়তদের দুর্দশার চিত্র দেখান, সেখানে 'রামা কৈবর্ত' আর 'হাসিম শেখ' আলাদাভাবে হিন্দু কিংবা মুসলমান নন। তারা কৃষকদের একটি শ্রেণী, প্রতীক চরিত্র। তারা অসহায়, অবহেলিত, শোষিত, বঞ্চিত। যারা তাঁকে 'সাম্প্রদায়িক' বলে গাল দেন, তারা বরং ভাবুন, 'ভাবা প্র্যাকটিস করুন' মার্কসবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত না হয়েও বঙ্কিম কিভাবে বাংলায় সাম্যবাদের বীজ বপন করে গেছেন। মনে রাখবেন, 'সাম্য' নামে তাঁর একটি প্রবন্ধও আছে। আর একটি কথা জানাই, যে উপন্যাসের জন্যও তিনি বিধর্মীদের দ্বারা 'সাম্প্রদায়িক' পদবাচ্য, সেই 'সীতারাম' উপন্যাসে সীতারামের হিন্দু রাজ্যের নাম 'মহম্মদপুর'। কী করে তা হল? কারণ হিন্দু সম্রাট হিন্দু-মুসলমান উভয়কে নিয়েই চলতে চান। আর তার বিপরীতটা?

তাছাড়া, সমকালীন পরিবেষ্টনে অর্থাৎ উনিশ শতকে হিন্দু-স্বপ্নের প্রসার ও প্রচার শুধু স্বাভাবিক ছিল তাই নয়, প্রায় অনিবার্যই ছিল। উনিশ শতকে হিন্দু ও মুসলমানের মধ্যে এক বড় রকমের ব্যবধান ফুটে উঠেছিল। কারণ ব্রিটিশ শাসনের প্রথমাবস্থায় মুসলমানেরা রাজশক্তির সঙ্গে প্রবল বিরোধিতা করেছিল আর হিন্দুরা করেছিল প্রাণঢালা মিতালি। মুসলমানদের বিরূপতা আর রাজশক্তির অপ্রসন্নতা যুক্ত হয়ে তার লব্ধি বলে একদা প্রাধান্য-প্রবল উদ্ধত-গর্বিত মুসলমান আম-দরবার থেকে হারিয়ে গেল। পক্ষান্তরে মঞ্চে আসর জাঁকিয়ে বসল দীর্ঘদিনের অবহেলিত, বঞ্চিত, কোণঠাসা হিন্দুর দল। ঐতিহাসিক কারণেই উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাংলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে প্রধান অধিবাসী হয়ে উঠল নবজাগরণে উদ্বুদ্ধ হিন্দু-সমাজ। তাই দেখা যায়, এই সময়ের সকল প্রথিতযশা হিন্দু বিদ্বজ্জন ও সুধীমণ্ডলী হিন্দুত্বের নব জাগরণের স্বপ্ন দেখেছেন এবং স্বপ্নকে রূপ দেবার চেষ্টা করেছেন।

বঙ্কিম-সমসাময়িক বৌদ্ধিক পরিমণ্ডলে ধর্মের স্থান ছিল। সমাজে ধর্মীয় পরিচিতি অপরিহার্য ও অবিচ্ছেদ্য ছিল। হিন্দু বলে, মুসলমান বলে, খ্রিস্টান বলে নিজেদের পরিচয় দেওয়াকে কেউই আপত্তিকর মনে করেন নি। তাই উনিশ শতকে হিন্দু সমাজের কোনো প্রখ্যাত ব্যক্তিই হিন্দু-নবজাগরণের স্বপ্ন না দেখে পারেন নি। রামমোহন, বিদ্যাসাগরও বাদ ছিলেন না। তবে হিন্দুত্বের জন্য বঙ্কিমকে আলাদা করে দায়ী করা হবে কেন? হ্যাঁ, বঙ্কিম হিন্দুধর্মের গৌরব প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেটাকে ঠিক হিন্দুয়ানার প্রতিষ্ঠা বলা ভুল। সেটাকে বলা ভাল, লুপ্ত চৈতন্যের পুনরুদ্ধার; ঔপনিবেশিক শক্তির বিপ্রতীপে সাজাত্যবোধের প্রকাশ।
*-- ড. কল্যাণ চক্রবর্তী*

21/06/2022

রাষ্ট্রীয় সয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রার্থনা গীত পরিবেশন করা হলো ইতালির যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে

Address

Siuri

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khobor Sob Rokom posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share