আবেগী পেন্সিল - Aabegi Pencil

23/01/2025

নাম যে তাঁর সুভাষ
তেজোদীপ্ত বিপ্লব ই যার বহিঃপ্রকাশ।

লেখায় -
কারুকার্যে - চন্দন।
#আবেগী_পেন্সিল

23/01/2025

স্মরণে মননে নেতাজি

নেতাজি মানে ভারতমাতার বীর সন্তান,
স্বাধীনতা সফরে করেছিলে;
তুমি রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম।

নেতাজি মানে রক্তের দাবিতে,
স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়ার কথা;
স্মরণে, মননে আজও অমর তুমি দেশনায়ক,
অমর তোমার বীরগাথা।

নেতাজি মানে এক স্পর্ধার জন্মদিন আজ,
দেশের কাজে যার অবদান অবিস্মরণীয়;
চেহারায় আজও স্পষ্ট বীরত্বের সাজ।

লেখায় - .paul.357
অঙ্কনে - Rima Maity

22/01/2025

আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা✨✨

ছবি ঋণ -
উৎস ঋণ - .utsab

20/01/2025

শিল্পী -
#আবেগী_পেন্সিল

14/01/2025

শীতকালীন❤️😌

শিল্পী-
#আবেগী_পেন্সিল

13/01/2025

অনুভূতিরা ঘোরে, হারিয়ে যায়,
মানুষ দুঃখ পেলে
নিজে নিজেই সাহস পায়
উড়ে যাবার।।

ছবি ঋণ -
#আবেগী_পেন্সিল

31/12/2024

লেখা ঋণ #ঋতম
কারুকার্যে #চন্দন
#আবেগী_পেন্সিল

31/12/2024

নতুন শুরুর অপেক্ষায়,
পুরাতন আক্ষেপ মাটিতে মেলায়।

ছবি ঋণ #সুপ্রভা
লেখা ঋণ #সুপ্রভা
#আবেগী_পেন্সিল

28/12/2024

শীত কমে আসে, সূর্যমুখী তে ছেয়ে যায় শহর
মানুষ হারিয়ে যায়, শেষ হয়ে যায় ডিসেম্বর।

খিচিক #কাঞ্চন
#আবেগী_পেন্সিল

19/12/2024

10/12/2024

ছবি ঋণ #রাজ
#আবেগী_পেন্সিল

07/12/2024

New Day Begins With A Great Smile.

Clicked by
#আবেগী_পেন্সিল

25/11/2024

লেখায় -
কারুকার্যে - চন্দন।
#আবেগী_পেন্সিল

20/11/2024

লেখায় -
কারুকার্যে - চন্দন।
#আবেগী_পেন্সিল

16/11/2024

এ এক বিখ্যাত ও অতি-উদযাপিত রাস-উৎসব। প্রায় দুশো বছরের নথিভুক্ত ইতিহাস তো রয়েইছে, মূল শিকড় আরও গভীরে। এ হল খড়দহের রাস। অতীতে ছিল অন্য ব্যবস্থা। স্থাপত্য হিসেবে বর্তমান রাসমঞ্চটি অবশ্য খুব পুরনো নয়, ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত। 'ত্রিস্তর বিশিষ্ট অষ্টকোণাকৃতি রাসমঞ্চের প্রথম ও দ্বিতীয় স্তরে আটটি করিয়া ষোলটি রত্ন বা চূড়া এবং সর্ব উচ্চে মধ্যস্থলে একটি চূড়া আছে।' (পশ্চিমবঙ্গের পূজা-পার্বণ ও মেলা, সম্পা. অশোক মিত্র)। বিভিন্ন জায়গা ঘুরে, অবশেষে এই স্থানে থিতু হয়েছে রাসমঞ্চ। সংলগ্ন অঞ্চলটিরও পরিচিতি 'রাসখোলা' নামেই। খড়দহের বিখ্যাত শ্যামসুন্দর বিগ্রহকে রাস-উপলক্ষ্যে নিয়ে আসা হয় এখানে। একমাস ধরে চলে জমজমাট মেলা।

সঙ্গের ছবিটি আজ সন্ধ্যায় তোলা। বিগ্রহ তখনও আসেনি, পূজিত হচ্ছে মূল মন্দিরেই। মেলাও, সবে আড় ভাঙতে শুরু করেছে। রাসমঞ্চ অবশ্য প্রস্তুত।

১৮৪১-এ চার্লস জোসেফের আঁকা মানচিত্রে দেখেছিলাম খড়দহের রাসমঞ্চের উল্লেখ। তার বছর কয়েক আগে, ১৮৩৭-এ 'সমাচার দর্পণ'-এও উঠে এসেছিল এই মেলার প্রসঙ্গ। সে অবশ্য খুব সম্মানজনক উপস্থাপনা নয়। 'দোকানদারেরা এই সময় লাভকরণার্থ নানাবিধ তামসিক দ্রব্যাদি লইয়া যান', সেইসঙ্গে জুয়াখেলার রমরমার খবর।

সেসব আজ অতীত। অজস্র আয়ু-ফুরোনো রাসমঞ্চ যখন আনাচে-কানাচে, খড়দহের এই স্থাপত্য ও তার সজীবতা উল্লেখযোগ্য। কোনো মেলা যখন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে, জনপদের শরীরেও মিশে যায় তার বৈশিষ্ট্য। খড়দহেও ঠিক তাই। আলোকসজ্জার আনন্দ জড়িয়ে সর্বাঙ্গে। টিকে থাকার আনন্দ, প্রাণবন্ত থাকার। আর কে-না জানে, 'রাসমঞ্চ' নামক কাঠামোটিই দিলখোলা এক আনন্দ নিয়ে আসে...

ছবি এবং লেখা ঋণ -
#আবেগী_পেন্সিল

09/11/2024

তোমার রূপের নেই তুলনা✨

ছবি ঋণ- .sjpc
Collaboration with

09/11/2024

চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে ❤️😌

স্থান - হাটতলা ভুবনেশ্বরীতলা বাজার।
ছবি ঋণ - প্রদ্যুৎ পাল।