27/02/2024
Comming Soon.......
Phulia
Comming Soon.......
আজকে ফুলিয়া কৃত্তিবাস গঙ্গার ঘাটে মাঘীপূর্নীমা স্নান উপলক্ষে মেলা
উদ্বোধণের অপেক্ষায় ভারতের দীর্ঘতম আন্ডার ওয়াটার মেট্রো স্টেশন !
অপেক্ষা আর কিছুদিনের মাত্র, কিছুদিনের পরেই শুনতে পাবো গঙ্গার নিচ দিয়ে চলছে ভারতের গভীরতম মেট্রো রেল ---------- পরবর্তী স্টেশন হাওড়া !
ফুলিয়া কৃত্তিবাস ওঝার জন্মস্থান ও শ্রী হরিপাট আঙ্গিনা
ফুলিয়া হরিদাস আঙ্গিনাতে নতুন সংযোজন
ফুলিয়া শিক্ষানিকেতন স্কুলের মাঠের সরস্বতী পূজা
ফুলিয়া শিক্ষানিকেতন স্কুলের সরস্বতী পূজা
ফুলিয়া বিদ্যামন্দির স্কুলের সরস্বতী পূজা
ফুলিয়া SACRED HEART PUBLIC SCHOOL এর সরস্বতী পূজা
Sacred Heart Public School, Fulia, Nadia
ফুলিয়া বিদ্যামন্দির স্কুলের সরস্বতী পূজা
ফুলিয়া শিক্ষানিকেতন স্কুলের সরস্বতী পূজা
ফুলিয়া শিক্ষানিকেতন স্কুলের মাঠের সরস্বতী পূজা
সরস্বতী পুজো
আজকে ফুলিয়ার রটন্তী মায়ের বাৎসরিক পূজা
বর্বর ঔরঙ্গজেব হিন্দুদের প্রধান তীর্থস্থান কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ধ্বংস করে সেখানে জ্ঞানবাপী তৈরি করেছিল।
সত্যের জয় হলো শেষ পর্যন্ত,এএসআই তার রিপোর্টে বলেছে যে হিন্দু মন্দির ভেঙেই জ্ঞানবাপী তৈরি করেছিল।
কুয়াশা চাদর মোড়ানো 🖤 আমার শহর ফুলিয়া
Video Credited By - Biswas
ফুলিয়ার আদি কবি কৃত্তিবাস ওঝার অস্থি সমাধি
ফুলিয়া এলে অবশ্যই জনতা মিষ্টান্ন ভান্ডারের সিঙ্গারা একবার খাবেন।
অনেক জাগায় সিঙ্গারা খেয়েছি এতো সুন্দর সিঙ্গারা খুব কম পাওয়া যায়।
Post Credited By - Abhinaba Basak
Happy Birthday Great Hero
❤❤ জয় শ্রী রাম ❤❤
ফুলিয়া কৃত্তিবাস ওঝার জন্মস্থান
ফুলিয়া হরিদাস আঙ্গিনাতে ভজন আরতি চলছে
ফুলিয়া হনুমান মন্দিরে মহাযঙ্গ ও বড় স্কিন এর ব্যবস্থা
আজ ১১০ কোটি সনাতনীর স্বাধীনতা দিবস।
আজ ৫০০ বছরের লড়াইয়ের সমাপ্তি।
ক্রুসেড সফল হয় নি,
কিন্তু রামমন্দির আন্দোলন সফলতার নাম।
সবাইকে আজকের দিনের শুভেচ্ছা।
🎆🛕অযোধ্যার রাম মন্দিরের ইতিহাস🛕🎆
দেবতা বিষ্ণুর অবতার রাম ব্যাপকভাবে পূজিত হিন্দু দেবতা। প্রাচীন ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণ অনুযায়ী রাম অযোধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন। যা ছিল 16 মহাজনপদের অন্যাতম কোশলের রাজধানী। কোশল প্রাচীন সর্বাধিক শক্তিশালী মহাজনপদ মগধের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত ছিল। যা বর্তমানে উত্তর প্রদেশের মধ্য ও পূর্ব দিকে অবস্থান করছে। অযোধ্যা রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার এখন শুধু কয়েক ঘন্টার সময়ের অপেক্ষা।
অনেকে বলছে রামমন্দির প্রতিষ্ঠা নিয়ে এতো মাতামাতির কেন❓
কিন্তু এই মাতামাতি তো এমনিতে হচ্ছে না। ভারতের বুকে মুসলিম শাসন শুরু হওয়ার পর থেকেই শেষ হাজার বছরে লাখ লাখ মন্দির ভেঙেছে পৈশাচিক শক্তিরা। শুধু সোমনাথ মন্দিরই 17 বার লুট ও ধ্বংস করা হয়েছে। এইরকম হাজার হাজার মন্দির রয়েছে। আর আজ রামলালার প্রকৃত মন্দিরটি ধ্বংস হওয়ার 492 বছরের দীর্ঘ ধর্মযুদ্ধের পরে নব নির্মিত রাম মন্দিরে আমরা প্রবেশ করতে চলেছি। এই প্রথম আমরা দেখছি বাস্তবে কোন মন্দিরের পুন:প্রতিষ্ঠা হতে। এটা কি কম বড় উপলব্ধি, কম আবেগের বিষয়?
তবে এই অযোধ্যা রাম জন্মভূমি নিয়ে প্রাচীনকাল থেকেই বহু বিতর্ক রয়েছে। আসুন মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রাককালে দেখে নেওয়া যাক কত বাধা-বিপত্তি পার করে, আমরা এই সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছি।
🛕1528 সাল:
বিতর্কিত স্থানে মন্দির ভেঙে একটি মসজিদ নির্মাণের নির্দেশ দেন বাবরের সেনাপতি মীর বাকি। স্থানীয় হিন্দুদের দাবি মসজিদের একটি গম্বুজের নিচের জায়গাটি ছিল ভগবান শ্রীরামের জন্মস্থান।
🛕 1853 সাল:
মন্দির ভেঙে যে স্থানে মসজিদ তৈরি হয়েছিল সেখানে 1853 সালে ব্রিটিশ প্রশাসন সাম্প্রদায়িক অশান্তি দূর করতে একটি বেড়া দিয়ে দিয়েছিল।
🛕 1885 সাল:
রামায়ন বিশেষজ্ঞ মোহন্ত রঘুবীর দাস ছিলেন অযোধ্যার পুরোহিত। তিনি ফৈজাবাদ আদালতে একটি মামলা করে দাবি করেন বাবরি মসজিদের চত্বরের বাইরে রামচন্দ্রের জন্মস্থান। মোঘল আক্রমণের পর সেখানে মসজিদ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু তারও আগে সেখানে রামমন্দির ছিল। কিন্তু তাঁর আবেদন বাতিল হয়ে যায়।
🛕 1949 সাল:
1947 সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার দুবছর পর আবারও রাম মন্দির ও বাবরি মসজিদ ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়। 1949 সালের 22 ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ চত্ত্বরে একটি রাম মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়। তারপরই বেশ কয়েকটি এলাকায় এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসনের তরফে গোটা চত্ত্বর সিল করে দেওয়া হয়।
🛕 1950 সাল:
এর পর অযোধ্যার এই বিতর্কিত জমিতে মূর্তি স্থাপন ও পুজোর অধিকার দাবি করে মন্দির পক্ষের নেতা গোপাল সিং ফৈজাবাদ সিভিল কোর্টে দুটি পিটিশন দাখিল করেন। পাশাপাশি মূর্তি না সরানোর আর্জিও জানান হয়। তাঁর পক্ষেই রায় দেয় ফৈজাবাদ আদালত।
🛕 1951 সাল:
এর পরের বছরই উত্তর প্রদেশের গোবিন্দবল্লভ পন্থ শাসিত কংগ্রেস সরকার আদালতের এই ইঞ্জাংশান তোলার আবাদেন জানিয়ে মামলা করে। পাল্টা বিতর্কিত স্থানে পুজোপাঠ করতে চেয়ে মামলা করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও রাম জন্মভূমি মন্দির ট্রাস্টের প্রধান পরমহংস রামচন্দ্র দাস। কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি মামলা তুলে নেওয়া হয়।
🛕 1986 সাল:
আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে গঠিত হয় বাবরি মসজিদ অ্যাকশান কমিটি।
🛕1989 সাল:
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সহসভাপতি ও এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি দেবকীনন্দন আগরওয়াল এলাহাবাদ আদালতের লখনৌ বেঞ্চে মামলা করেন। তাঁর দাবি ছিল 1528 সালে বাবরের হানায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল রামমন্দির। আর সেখানেই তৈরি হয় বাবরি সমজিদ। ফৈজাবাদ জেলার গেজেটে প্রদত্ত একাধিক তথ্য তুলে ধরেন তিনি। তারপর আদালত মসজিদ সংলগ্ন এলারায় পুজো চালু রাখার নির্দেশ দেয়। এই ঘটনার পরেই রাজীব গান্ধী VHPকে রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেয়। ও রামমন্দিরের প্রধান ইট স্থাপন করা হয়।
🛕 1992 সাল:
6 ডিসেম্বর ভেঙে ফেলা হয় বাবরি মসজিদ। গোটা দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে হিংসার আগুন। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে জারি করা হয় রাষ্ট্রপতি শাসন। ভেঙে দেওয়া হয় উত্তর প্রদেশের কল্যাণ সিং এর সরকার।
🛕1993 সাল:
দিল্লিতে কংগ্রেস সরকার তৈরি হয়। প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমা রাও অযোধ্যার বিশেষ জমি অধিগ্রহণ অ্য়াক্ট পাশ করেন। তাতেই বিতর্কিত জমি সরকারি সম্পত্তি হিসেবে গণ্য হয়। এই প্রতিবাদে পিটিশন জমা করেন মসজিদ পন্থীরা।
🛕 1994 সাল:
ইসলাম ধর্ম পালনের জন্য মসজিদ অত্যাবশ্যক নয়। এই ঘোষণা করে 67.9 একরের মধ্যে 2.77 একরের বিতর্কিত জমি অধিগ্রহণ করে সরকার।
🛕1996 সাল:
এলাহাবাদ আদালত এই মামলার সাক্ষীদের মৌখিক বিবৃতি নেওয়া শুরু করে।
🛕2002-05 সাল:
এলাহাবাদ হাইকোর্টে মামলা শুরু হয়। হিন্দুদের দাবি মেনে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। রিপোর্টে বলা হয় বিতর্কিত স্থানে পরিকাঠামোর সঙ্গে অতি প্রাচীনকালের হিন্দু মন্দিরের সাদৃশ্য রয়েছে। আর সেই বছরই লালকৃষ্ণ আদবানিসহ 7 জনের বিরুদ্ধে সিবিআই চার্জশিট পেশ করে। এই পরিস্থিতিতে অশান্তি এড়াতে বিতর্কিত এলাকায় সবরকম ধর্মীয় কর্যকলাপ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।
🛕 2009 সাল:
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর কাছে রিপোর্ট পেশ করে লিবারহান কমিশন।
🛕 2010 সাল:
এলাহাবাদ হাইকোর্ট বিতর্কিত জমিকে তিনভাগে ভাগ করে। একটি ভাগ দেওয়া হয় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে। একটি অংশ পায় নির্মোহী আখড়া। বাকি অংশ দেওয়া হয় রামলালাকে। হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় হিন্দু মহাসভা ও সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড।
🛕 2011-16 সাল:
হাইকোর্টের রায়ই জারি রাখে সুপ্রিম কোর্ট। বিজেপি নেতা সুব্রাহ্মন স্বামী বিতর্কিত এলাকায় রামমন্দির তৈরির অনুমতি চান। ওই বছরই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি রঞ্জন গগৈ 5 সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ গঠন করা হয়। তৈরি হয় মধ্যস্থতাকারী প্যানেল। কিন্তু প্যানেল মধ্যস্থতা করতে ব্যার্থ হয়।
🛕 9 নভেম্বর 2019 সাল:
রাম জন্মভূমি মামলায় ঐতিহাসিক রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত জমি দেওয়া হয় হিন্দুদের। অযোধ্যাতেই 5 একর জমি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় মুলসিমদের।
🛕 2020 সাল:
এরপর সব বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে অযোধ্যা রাম মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর অনুষ্ঠান হয়েছিল। রামলালার মূর্তি একটি ফাইবারের মন্দিরে স্থানান্তর করা হয়েছিল।
🛕 2023- 24 সাল:
পরের বছর থেকেই রাম মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। 2023 সালে রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হয়। আগামী 22 জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠান অনুষ্ঠান হবে। তবে মন্দির নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হবে আগামী বছর।
আগামীকাল মর্যাদা পুরুষোত্তম রাম তার নিজগৃহে প্রবেশ করবে
তাই এই শুভক্ষণকে স্মরণে রাখতে আমরা সকলে নিজ নিজ এলাকায় নিজ স্বামর্থমত উৎসব পালন করবো। যারা ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংকোচে রামমন্দিরের জন্য এগিয়ে আসতে পারছেন না। তাদেরকে বলতে চাই আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা সবার আগে ভারতীয় ও সনাতনী-হিন্দু। তাই আগামী দিনের এই শুভ মুহূর্ত, এই অকাল দীপাবলি উৎসব জাতি- ধর্ম -বর্ণ এর সমস্ত ভেদাভেদ ভুলে একসাথে আমরা পালন করবো। ভারতবাসী সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী সকল হিন্দু- সনাতনী ভাবাদর্শ সমর্থনকরিদের আগামীকালের এই মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি। 🙏
জয় শ্রী রাম 🙏
জয় সনাতনী হিন্দুদের জয়🙏
ভারত মাতার জয় 🙏
ফুলিয়াতে গতকালের Accident এর মূহুর্ত
উন্মোচনের অপেক্ষায় শ্রীবিগ্রহ ❤️
শ্রী রামমন্দির,অযোধ্যা ❤️
Phulia
Santipur
741402
Be the first to know and let us send you an email when I Love ফুলিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
সংবাদ আজ ও কাল - Sangbad Aaj O Kaal
Kalla Para Lane