নীলাঞ্জনা প্রকাশনা - House of Literature

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা - House of Literature তোমার আমার সাহিত্য

26/07/2022
"একমুঠো স্বপ্নের উড়োচিঠি"আপনার স্বপ্নকে সত্যি করতে নীলাঞ্জনা প্রকাশনা থাকছে আপনার পাশে।একক বই প্রকাশ করার জন্য যোগাযোগ ...
19/07/2022

"একমুঠো স্বপ্নের উড়োচিঠি"

আপনার স্বপ্নকে সত্যি করতে নীলাঞ্জনা প্রকাশনা থাকছে আপনার পাশে।

একক বই প্রকাশ করার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
যোগাযোগ: - ৮৯১৮৪২৩১৬৯

10/07/2022
 #সেরা_প্রতিভার_সন্ধানে #সংগীত_প্রতিযোগিতাবিভাগ ক: ৫ বছর থেকে ১২ বছর পর্যন্ত বিষয় : পূজা পর্যায়ের একটি রবীন্দ্র সংগীত ...
08/05/2022

#সেরা_প্রতিভার_সন্ধানে
#সংগীত_প্রতিযোগিতা

বিভাগ ক: ৫ বছর থেকে ১২ বছর পর্যন্ত
বিষয় : পূজা পর্যায়ের একটি রবীন্দ্র সংগীত ও একটি নজরুল গীতি।

বিভাগ খ: ১২ বছর থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত
বিষয় - প্রকৃতি পর্যায়ের একটি রবীন্দ্র সংগীত ও একটি নজরুল গীতি।

বিভাগ গ- ১৯+ বছর
বিষয় - প্রেম পর্যায়ের একটি রবীন্দ্র সংগীত ও একটি নজরুল গীতি।

০৯/০৫/২২ থেকে ১২/০৫/২২ এর মধ্যে দুটি গান পোস্ট করতে হবে।
পোস্ট অনুমোদন হবার পর মূল পোস্টে লিংক দিতে হবে, নইলে প্রতিযোগিতায় তিনি আসবেন না।

Account details
Pralay Misra
Bank of Baroda
Account number - 09750100015949
IFSC code - BARB0KRINAD
Google pay / Phone pe - 8910939715

টাকা পাঠানোর পর অবশ্যই 8918423169 নম্বরে স্ক্রিনশট ও আপনার নাম ঠিকানা দেবেন।

নীলাঞ্জনা প্রকাশনার"বার্ষিক পত্রিকা"(প্রিন্টেড)প্রথম বর্ষ লেখা পাঠানোর নিয়মাবলি:-🎤কবিতা: একটি (অনধিক ১২ লাইন)।🎤গল্প: একট...
19/03/2022

নীলাঞ্জনা প্রকাশনার
"বার্ষিক পত্রিকা"
(প্রিন্টেড)
প্রথম বর্ষ

লেখা পাঠানোর নিয়মাবলি:-

🎤কবিতা: একটি (অনধিক ১২ লাইন)।
🎤গল্প: একটি (২০০ থেকে ২৫০ শব্দ)।
🎤প্রবন্ধ: একটি (২৫০ থেকে ৩০০ শব্দ)।
🎤 পেন্সিল স্কেচ: একটি (পোষ্ট কার্ড সাইজ)।

🎤 যেকোন একটি বিভাগে নিজেদের লেখা দিন।
🎤 অপ্রকাশিত লেখা দেবেন।
🎤 বানানের প্রতি যত্ন নেবেন, অতিরিক্ত বানান ভুলের জন্য লেখা বাদ যেতে পারে।
🎤 ধর্মীয়, রাজনৈতিক ও করোনা বিষয়ে লেখা দেবেন না।
🎤লেখা পাঠানোর সময়সীমা: ১৫ই মার্চ ২০২২ থেকে ৩০শে এপ্রিল ২০২২ সারারাত পর্যন্ত।
🎤 অনুগ্রহ করে বাংলায় টাইপ করে লেখা পাঠাবেন (pdf ,jpeg,doc চলবে না)
🎤 লেখা পাঠাবেন *9153150374* নম্বরে।

ধন্যবাদান্তে
নীলাঞ্জনা পরিবার

**বিশ এককিস*  এককিস সালের শেষ লগ্নে আমরা পৌঁছে গেছি। ২০২০ সাল থেকে মানুষের মনে আতঙ্ক ছেয়েছে সম্পূর্ণ এককিস তার তীব্রতা ত...
03/12/2021

**বিশ এককিস*

এককিস সালের শেষ লগ্নে আমরা পৌঁছে গেছি। ২০২০ সাল থেকে মানুষের মনে আতঙ্ক ছেয়েছে সম্পূর্ণ এককিস তার তীব্রতা তাড়া করে বেড়াচ্ছে আমাদের। হারানোর বেদনা ও বেদনার মাঝে প্রাপ্তি এটাই জীবন। আপনার জীবনেও এই প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি দাঁড়িপাল্লার দুই দিকে ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। ভালো ভালো মুহূর্তের পাশাপাশি বেদনার মূর্ছনাগুলি গল্পরূপ পাক আপনার কলমে।

✒️ অনধিক ১০০০ শব্দে লিখুন।
✒️ কবিতা নয়, শুধুই গল্প লিখুন।
✒️লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৫ ই ডিসেম্বর।
✒️জয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে ৩১ শে ডিসেম্বর রাত্রিবেলা।
✒️ প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়র জন্য থাকছে পুরস্কার।
✒️ লেখা পাঠাবার ঠিকানা:-
whats app: 8918423169.
✒️ আপনার নাম, ঠিকানা ও আপনার মোবাইল নম্বর অবশ্যই দেবেন
✒️লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাবেন ,কোন প্রকার pdf, jpg format এ দেবেন না ।

✒️✒️ শ্রদ্ধেয় শ্রী কালীপদ পাণ্ডে মহাশয়-এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে তিনজন সেরা লেখককে আমরা *মোমেন্টো* ও *সার্টিফিকেট* দিয়ে পুরস্কৃত করব।

লহ প্রণাম 🙏🙏🙏🙏
23/01/2021

লহ প্রণাম 🙏🙏🙏🙏

"নীলাঞ্জনা প্রকাশনা" আয়োজিত "বইমেলা সংখ্যা"...*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুবজ্যোতি মিশ্র*লেখা দেওয়ার নিয়মাবলী ::-*🖌  ...
18/01/2021

"নীলাঞ্জনা প্রকাশনা" আয়োজিত "বইমেলা সংখ্যা"...
*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুবজ্যোতি মিশ্র

*লেখা দেওয়ার নিয়মাবলী ::-*

🖌
অণু কবিতা: ৬ লাইন
গল্প: কমবেশী ১৫০০ শব্দ
অণু গল্প: ৩০০ শব্দ
আঁকা: হাতে আঁকা যে কোনো ছবি
প্ৰবন্ধ: ১৫০০ শব্দ
উপন্যাস: ৩০০০-৫০০০ শব্দ (বানান দেখে পাঠাবেন)
চিঠি: ৩০০ শব্দ
রান্নার রেসিপি: উপকরণ ও প্রণালী সহ। (ছবি দিতে হবে)

🖌বানান, ব্যাকরণ ও যতিচিহ্ন-এর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

🖌বইটি ই-বুক আকারে প্রকাশ হবে, প্রিন্টেড নয়।
প্রকাশের পর আপনার WhatsApp এ বইটি দিয়ে দেওয়া হবে৷

🖌প্রকাশের সময়, তারিখ ... সমস্ত বিস্তারিত খবর পরে জানানো হবে।

🖌লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাতে হবে। স্ক্রিনশট, পিডিএফ, ছবি তুলে পাঠালে হবে না।
🖌 লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ - ৩১/০১/২০২১
লেখা জমা দেবেন -8918423169 নম্বরে whatsapp করে অথবা
[email protected] মেইলে।

** লেখার সাথে অবশ্যই আপনার ছবি ও ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখ করে দেবেন।

"নীলাঞ্জনা প্রকাশনা"র পক্ষ থেকে জানাই হার্দিক অভিনন্দন।
মনোনীত সাহিত্যিকের নাম আমাদের whats app ও ফেসবুক গ্রুপে দেওয়া হবে। তাই এই গ্রুপে থাকুন।

আমাদের হোয়াটস app গ্রুপের লিংক...
https://chat.whatsapp.com/KqS6r31sazJFIC7CPWzdYK

আমাদের ফেসবুক গ্রুপের লিংক...
https://www.facebook.com/groups/353721555750288/?ref=share

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

WhatsApp Group Invite

পরিবারতন্ত্র... যাকে আমরা বলি 'স্বজনপোষণ'। বহুল পরিচিত নেপোটিজম চলছে সেই কোন অতীত থেকেই। আর বলিউডে পরিবারতন্ত্র বিষয়টি ক...
20/12/2020

পরিবারতন্ত্র... যাকে আমরা বলি 'স্বজনপোষণ'। বহুল পরিচিত নেপোটিজম চলছে সেই কোন অতীত থেকেই। আর বলিউডে পরিবারতন্ত্র বিষয়টি কারো অজানা নয়। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে না। বোঝে সবাই কিন্তু বলে না কেউ। মুখে আঙ্গুল সবার। সুশান্ত সিং রাজপুত, এক সম্ভাবনাময় অভিনেতার মৃত্যু এই মুখের আঙ্গুল সরিয়ে দিয়েছে অনেকের। বলিউডে টিকে থাকতে হলে বলিউডে তথাকথিত গড ফাদারের নেক নজরে থাকতে হবে। এই #কাঙ্গানারানাউত #জনআব্রাহাম #দিশাপাটানি #বলিউড #রুদ্র্নীলঘোষ

হটাত করে কি হল বলিউডে? কেন উতপ্ত তারকারা ? এরম চাচাছোলা ভাষায় কাকে বিধছে তারা

পশ্চিমবঙ্গের কতকগুলি  পর্যটন কেন্দ্রকথায় আছে 'বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে'….আর পশ্চিমবঙ্গ মানেই বাঙালির আবাস স্থল।ভৌগোলিক আ...
20/12/2020

পশ্চিমবঙ্গের কতকগুলি পর্যটন কেন্দ্র

কথায় আছে 'বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে'….আর পশ্চিমবঙ্গ মানেই বাঙালির আবাস স্থল।ভৌগোলিক আশীর্বাদ যেন আছে পশ্চিমবঙ্গে… একদিকে যেমন রয়েছে বিশাল পর্বত, আবার অন্যদিকে রয়েছে সমুদ্র, আছে জঙ্গলও। উত্তরের হিমালয় পর্বত মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে বরফাবৃত হয়ে, তার পাদদেশে জঙ্গলের সমাহার, সবুুুজের হাতছানি। দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের নীল সমুদ্র যেন ধুয়ে দিয়ে যাচ্ছে তার পা। #কলকাতা #ডুয়ার্স #দার্জিলিং #দীঘা #পুরুলিয়া #মন্দারমণি #মুর্শিদাবাদ #শান্তিনিকেতন

পশ্চিমবঙ্গের কতকগুলি পর্যটন কেন্দ্র

নিজস্ব চিত্রডিসেম্বর মাস পড়েছে। গুটি গুটি পায়ে শীতও প্রবেশ করেছে… সাথে বয়ে এনেছে বড়দিনের আমেজ। আর বড়দিন মানেই ইয়াম্মি কে...
20/12/2020

নিজস্ব চিত্র

ডিসেম্বর মাস পড়েছে। গুটি গুটি পায়ে শীতও প্রবেশ করেছে… সাথে বয়ে এনেছে বড়দিনের আমেজ। আর বড়দিন মানেই ইয়াম্মি কেক ও ক্যারলের সুর।

"জিঙ্গল বেল, জিঙ্গল বেল, জিঙ্গল অল দ্য ওয়ে…"

একটা বছর অসীম প্রতীক্ষায় কাটে দিন…

সান্তা দাদু আসবে, আর আমাদের টাঙিয়ে রাখা ফাঁকা মোজাটা পূর্ণ করে দেবে হরেক রকম উপহারে। এ যেন জীবনের শূন্য স্থান পূর্ণ করার এক অদম্য বাসনা সকলের মনে।বড়দিনের আগের রাতে ক্রিস্টমাস #কলকাতা #বড়দিন #যীশুখ্রিস্ট

ডিসেম্বর মানেই বড়দিন আর বড়দিন মানেই কেক আর সাথে ক্যারলের সুর। আর সান্তা ক্লজের উপহারের সম্ভার...

*বিশ-কুড়ি*  বছরের শেষ লগ্নে আমরা পৌঁছে গেছি। ২০২০ সাল, মানুষের মনে আতঙ্ক ছেয়ে দিয়েছে, কিন্তু তবু তো কিছু মুহূর্ত, কিছুট...
15/12/2020

*বিশ-কুড়ি*

বছরের শেষ লগ্নে আমরা পৌঁছে গেছি। ২০২০ সাল, মানুষের মনে আতঙ্ক ছেয়ে দিয়েছে, কিন্তু তবু তো কিছু মুহূর্ত, কিছুটা সময়, কিছু ঘটনা, কিছু দিন মনে আলাদা করে ভালো একটা জায়গা করে নিয়েছে, মনের অবচেতনে একটা আঁচড় কেটেছে অজান্তেই...
চলুন না বছরের শেষ মুহূর্তে সেই মুহূর্তগুলিকে খুঁজে বের করি, কলমের ছোঁয়ায় জীবন্ত করে তুলি যারা লুকিয়ে আছে মনের গভীরে।
আপনার ভালো ভালো উপলব্ধিগুলো লিখে জিতে নিন পুরস্কার।
✒️✒️সেরা তিনজন লেখককে আমরা পুরস্কৃত করবো *মোমেন্টো* ও *সার্টিফিকেট* প্রদানের মাধ্যমে। "কালীপদ পাণ্ডে স্মৃতি পুরস্কার"... এই বছরেই হারিয়ে যাওয়া শ্রদ্ধেয় কালীপদ পাণ্ডে মহাশয়ের স্মৃতিতে এই পুরস্কার।

✒️✒️লেখা জমা দেওয়ার সময়সীমা 25 শে ডিসেম্বর রাত্রি 12 টা পর্যন্ত। পুরস্কার ঘোষণা হবে 31 শে ডিসেম্বর রাতে। তারপর সময় মত বিজেতার ঠিকানায় আমরা পুরস্কার পাঠাবার ব্যবস্থা করব।

✒️✒️ লেখা পাঠাবার ঠিকানা:-
mail id - [email protected] অথবা
whats app নম্বরে- 8918423169 ।
লেখা জমা দেবার সময় অবশ্যই উল্লেখ করবেন বিশ-কুড়ি।

✒️✒️ আপনার নাম ,ঠিকানা, আপনার ফটো, ও আপনার মোবাইল নম্বর অবশ্যই দেবেন

✒️✒️লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাবেন ,কোন প্রকার pdf ,jpg format এ দেবেন না ।

তাহলে আর দেরি কিসের? লিখে ফেলুন আপনার উপলব্ধির কথা আর পাঠিয়ে দিন আমাদের।

🌷🌷 প্রকাশিত হতে চলেছে ........
09/12/2020

🌷🌷 প্রকাশিত হতে চলেছে ........

👉আপনি কি সাহিত্যিক? 👉আপনি কি লেখক? 👉আপনি কি কবি? নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে একটি বিশেষ সুযোগ.... আপনার ...
16/11/2020

👉আপনি কি সাহিত্যিক?
👉আপনি কি লেখক?
👉আপনি কি কবি?

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আপনাদের কাছে নিয়ে এসেছে একটি বিশেষ সুযোগ....

আপনার লেখনী সৃষ্ট কবিতা,গল্প, প্রবন্ধ প্রকাশ করুন একক ভাবে,সামান্য ব্যয়ভার বহন করে ।

আগ্রহী লেখক-লেখিকারা যোগাযোগ করুন আমাদের whats app নম্বরে।

👉8918423169

সম্পূর্ণ ই-বুক আকারে প্রকাশিত হবে আপনাদের বই।

"আরও দূরে চল যাইঘুরে আসি।"নীলাঞ্জনা প্রকাশনার পরবর্তী আকর্ষণ ভ্রমণ কাহিনী সম্পূর্ণ ই-বুক *সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্র...
16/11/2020

"আরও দূরে চল যাই
ঘুরে আসি।"

নীলাঞ্জনা প্রকাশনার পরবর্তী আকর্ষণ

ভ্রমণ কাহিনী
সম্পূর্ণ ই-বুক

*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুবজ্যোতি মিশ্র

*লেখা দেওয়ার নিয়মাবলী ::-*

🖌 আপনার জীবনের সেরা ভ্রমন কাহিনী 2500 শব্দের মধ্যে

🖌বানান, ব্যাকরণ ও যতিচিহ্ন-এর দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে।

🖌 এটি প্রথমে ই-বুক আকারে
প্রকাশ করা হবে। লেখা মনোনীত হলে, লেখককে সামান্য মূল্যে (30/-) দিয়ে pdf file সংগ্রহ করতে হবে ।
সেই অর্থে এই সংকলনের সেরা যিনি বা যাঁরা হবেন তাদের বিশেষ সম্মাননায় সম্মানিত করব ও সাথে প্রিন্টেড সার্টিফিকেট পাঠানো হবে
ই-বুক প্রকাশের পর আপনার WhatsApp এ বইটি দিয়ে
দেওয়া হবে৷ প্রিন্টেড করার ভাবনা আছে, যদি মনোনীত লেখক উপযুক্ত ব্যয়ভার বহন করেন।

🖌প্রকাশের সময়, তারিখ ...সমস্ত বিস্তারিত খবর পরে জানানো হবে।

🖌লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাতে হবে। স্ক্রিনশট, পিডিএফ, ছবি তুলে পাঠালে হবে না।
🖌 লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ - 15/12/2020
লেখা জমা দেবেন -8918423169 নম্বরে whatsapp অথবা
[email protected] মেইলে।

** লেখার সাথে অবশ্যই আপনার ছবি ও ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখ করে দেবেন।

সম্পূর্ণ ভ্রমন কাহিনীর উপর লেখা পাঠান তাড়াতাড়ি।

প্রকাশিত হল আমাদের সম্পূর্ণ ভৌতিক সংকলন "জীবন্ত আড়কাঠা" র প্রচ্ছদ ....আসছি খুব তাড়াতাড়ি .....
08/11/2020

প্রকাশিত হল আমাদের সম্পূর্ণ ভৌতিক সংকলন "জীবন্ত আড়কাঠা" র প্রচ্ছদ ....

আসছি খুব তাড়াতাড়ি .....

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আয়োজিত প্রথম ই-বুক...👽জীবন্ত আড়কাঠা👽কবিতা, গল্প ও আঁকার যৌথ ভৌতিক সংকলন*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্...
28/10/2020

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আয়োজিত প্রথম ই-বুক...
👽জীবন্ত আড়কাঠা👽
কবিতা, গল্প ও আঁকার যৌথ ভৌতিক সংকলন
*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুবজ্যোতি মিশ্র

*লেখা দেওয়ার নিয়মাবলী ::-*

🖌 কবিতা: অনধিক ৩০ লাইন।( ভূত বিষয়ে)
গল্প: কমবেশী ১২০০ শব্দ
সত্য ঘটনা অবলম্বনে বা ভূত বিষয়ে লেখা : ১০০০ শব্দ।
আঁকা: হাতে আঁকা যে কোনো ভূত বিষয়ক ছবি।

🖌বানান, ব্যাকরণ ও যতিচিহ্ন-এর দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে।

🖌বইটি ই-বুক আকারে
প্রকাশ হবে, প্রিন্টেড নয়।
প্রকাশের পর আপনার WhatsApp এ বইটি দিয়ে
দেওয়া হবে৷

🖌প্রকাশের সময়, তারিখ ...সমস্ত বিস্তারিত খবর পরে জানানো হবে।

🖌লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাতে হবে। স্ক্রিনশট, পিডিএফ, ছবি তুলে পাঠালে হবে না।
🖌 লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ - 08/11/2020
লেখা জমা দেবেন -8918423169 নম্বরে whatsapp অথবা
[email protected] মেইলে।

** লেখার সাথে অবশ্যই আপনার ছবি ও ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখ করে দেবেন।

সম্পূর্ণ ভুতের উপর গল্প, কবিতা, আঁকা... পাঠান তাড়াতাড়ি।

নীলাঞ্জনা প্রকাশনার পক্ষ থেকে সকল লেখক-লেখিকা শিল্পীবৃন্দ ও অনুরাগীদের জানাই শুভ বিজয়ার  আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
26/10/2020

নীলাঞ্জনা প্রকাশনার পক্ষ থেকে সকল লেখক-লেখিকা শিল্পীবৃন্দ ও অনুরাগীদের জানাই শুভ বিজয়ার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

প্রকাশিত হলো নীলাঞ্জনা প্রকাশনার শারদীয়া সংখ্যা, আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় আমরা। সকলকে শুভ পঞ্চমীর শুভেচ্ছা...ht...
21/10/2020

প্রকাশিত হলো নীলাঞ্জনা প্রকাশনার শারদীয়া সংখ্যা, আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় আমরা। সকলকে শুভ পঞ্চমীর শুভেচ্ছা...
https://drive.google.com/file/d/1oKyRYrDl5jwxzjGyj4x-nvrHdbtCtwET/view?usp=drivesdk

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আয়োজিত প্রথম ই-বুক👽জীবন্ত আড়কাঠা👽কবিতা, গল্প ও আঁকার যৌথ ভৌতিক সংকলন*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুব...
20/10/2020

নীলাঞ্জনা প্রকাশনা আয়োজিত প্রথম ই-বুক
👽জীবন্ত আড়কাঠা👽
কবিতা, গল্প ও আঁকার যৌথ ভৌতিক সংকলন
*সম্পাদনায়: নন্দিতা মিশ্র ও ধ্রুবজ্যোতি মিশ্র

*লেখা দেওয়ার নিয়মাবলী ::-*

বিষয়বস্তু _ সম্পূর্ন ভৌতিক ।

🖌 কবিতা: অনধিক ৩০ লাইন।
গল্প: কমবেশী ১২০০ শব্দ
সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা : ১০০০ শব্দ।
আঁকা: হাতে আঁকা যে কোনো ভূত বিষয়ক ছবি।

🖌বানান, ব্যাকরণ ও যতিচিহ্ন-এর দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে।

🖌বইটি ই-বুক আকারে
প্রকাশ হবে, প্রিন্টেড নয়।
প্রকাশের পর আপনার WhatsApp এ বইটি দিয়ে
দেওয়া হবে৷

🖌প্রকাশের সময়, তারিখ ...সমস্ত বিস্তারিত খবর পরে জানানো হবে।

🖌লেখা অবশ্যই টাইপ করে পাঠাতে হবে। স্ক্রিনশট, পিডিএফ, ছবি তুলে পাঠালে হবে না।
🖌 লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ - 08/11/2020
লেখা জমা দেবেন -8918423169 নম্বরে whatsapp অথবা
[email protected] মেইলে।

** লেখার সাথে অবশ্যই আপনার ছবি ও ঠিকানা ও ফোন নম্বর উল্লেখ করে দেবেন।

আজকের সেরা সাহিত্যিক
09/10/2020

আজকের সেরা সাহিত্যিক

 #বহুমুখী_প্ৰবন্ধপুজোর প্রবন্ধের স্বাদ আমরা আগেই নিয়ে ফেলেছি... আমাদের পত্রিকায় রয়েছে বেশ কিছু প্ৰবন্ধ যা ভিন্ন মাত্রা ব...
04/10/2020

#বহুমুখী_প্ৰবন্ধ
পুজোর প্রবন্ধের স্বাদ আমরা আগেই নিয়ে ফেলেছি... আমাদের পত্রিকায় রয়েছে বেশ কিছু প্ৰবন্ধ যা ভিন্ন মাত্রা বহন করেছে, তাই নাম দিয়ে দিলাম...'বহুমুখী প্ৰবন্ধ'..
পৌষালী রায় সেনগুপ্তর 'অঘটন' পড়ে মনে বিষাদ ছেয়ে গেল, এমন অঘটন যেন কারো জীবনে না ঘটে। ঋতুপর্ণা দাস লিখেছেন 'কাদম্বরী এক অন্তরঙ্গ জীবনের অধ্যায়--------' এ নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। বহু জন এই সম্পর্ক ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে বারবার আলোচনা করেছেন, আমরা আবার দেখব সেই বিষয়ে আলোকপাত।
বিবেক বাউলিয়ার 'মন' প্রবন্ধে মনের ওপর নানা রকম ভাবে আলোকপাত করেছেন। ভালো লাগবে বেশ।
শুভম শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় এর 'হাওড়ার অজানা দুর্গ'... হাওড়ার বহু অজানা ইতিহাস উঠে এসেছে লাইনে লাইনে।
সুদীপ্ত বিশ্বাসের 'মা' প্রবন্ধের শেষ কয়টি লাইন "পরজন্ম বলে কিছু থাকলে আবার ফিরে আসতে ইচ্ছে করে মায়ের স্নেহময় মমতা মাখানো এই মাটির পৃথিবীতে...স্নেহময়ী মমতাময়ী মায়ের কোলে ..." মা বিষয়ে বিস্তৃত জানতে পুরো প্রবন্ধটি পড়তেই হবে।
সতেরো দিনের অপেক্ষা আর...

রকমারি ছড়া নিয়ে আমরা হাজির আবার।ছোট্ট অংশুলা পালের 'ময়না বন্ধু' খুব লাগবে সবার। ডাঃ শুভদীপ বিশ্বাস হাইপোর 'আমার রবিবার' ...
03/10/2020

রকমারি ছড়া নিয়ে আমরা হাজির আবার।
ছোট্ট অংশুলা পালের 'ময়না বন্ধু' খুব লাগবে সবার। ডাঃ শুভদীপ বিশ্বাস হাইপোর 'আমার রবিবার' চলুন পড়ে ফেলি রবিবারের ইতিবৃত্ত। বিষ্ণুপদ ব্যানার্জীর 'খোকার জবাব'... জানিনা কোনো খোকা তার মাকে এমন জবাব দেয় কিনা? তবে মা যদি এমন করেন, তবে হয়তো হতে পারে। আপনারাও একটু খোকার জবাব পড়ে নিন সব্বাই। শেখ মনিরুল ইসলামের 'মা' মা এর রূপ নিয়ে হাজির। কৌশিক কুণ্ডুর 'ক্রিকেটের গুণ্ডা', সেক আব্দুল মোক্তারের 'রুটির লড়াই', পিঙ্কু চন্দ এর 'ছোট পাখি' বেশ ভালো।
চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায় (মুখোপাধ্যায়) এর 'ঘুমের দেশে মা' মন খারাপের রেশ ছড়িয়ে দিল।
সব শেষে কাবেরী অধিকারীর 'ছোট্ট মেয়ের স্বপ্ন' পড়ে চরম সত্যের মুখে আবার আমরা সবাই... বাস্তব ও স্বপ্নের মধ্যে ফারাক বিস্তর।
আঠারো দিন পরেই হাতে পাবো আমরা এই সম্ভার।

02/10/2020

আজকের আরো এক সেরা সাহিত্যিক মাননীয়া তনুশ্রী মন্ডল-এর লেখা #উধাম_সিং

একশো বছর পরেও আমরা ভুলতে পারিনি যে দিন
বৈশাখী উৎসবে জমা হয়েছিল হাজার মানুষ সেদিন।
উৎসব মুছে গেল মুহুর্তে
নির্বিচার গুলির দাপটে।
ব্রিটিশ শাসক ডায়ারের অঙ্গুলি নির্দেশে ;
কিছু পেশাদার ঘাতক বুলেট হানে সদর্পে
হায়নার মত, নিশ্চুপে শিকারের তরে।
ধূলিতে লুটিয়ে পড়ল শয়ে শয়ে মানুষের লাশ চিরতরে।
লাশের গাদায় কচি শিশুও নাম লেখাতে বাধ্য হয়েছিল
অমৃতসরের মাটি সেদিন রক্তে লাল হয়ে উঠেছিল।
টাটকা রক্ত মাংসের গন্ধ মিশে গেল নিমেষে
গোটা ভারতবর্ষের আকাশে- বাতাসে।
আজও সেই রক্ত তাজা হয়ে আছে
প্রতিটি ভারতবাসীর মনের মাঝে।
গুলির দাগ আজও গাঁথা আছে অমৃতসরের দেয়ালে
এখনো সেখানে কান পাতলে শোনা যায় বেখেয়ালে,
নিরীহ মানুষের মর্মভেদী আর্তনাদ
যদিও তাদের সভাটি ছিল শান্ত প্রতিবাদ।
হতচকিত মানুষ গুলির আঘাত থেকে বাঁচার আশায়
যে কুয়োতে দিয়েছিল ঝাঁপ, হয়ে ভীষণ অসহায়,
সেদিকে তাকালে আজ শুধুই ভেসে ওঠে ক্ষণে ক্ষণে
মৃত লাশের প্রতিছবি অতল গহীনে।
তবু আমরা স্বস্তি খোঁজার চেষ্টা করি
স্মরণ করে মহামানবের কথা ও তাদের অমূল্য বাণী।
মর্মাহত কবিগুরু লঞ্চনায়- শোকে- তাপে- দুঃখে
ত্যাগ করেছিলেন নাইটহুড উপাধি একবুক ঘৃণার সাথে।
সকল ভারতবাসী গর্জে উঠেছিল সেদিনে
বর্বর ব্রিটিশের কু- কর্মের প্রতিবাদে।
ওই লাশের ভিড়ে ছিল একটি ছোট্ট জীবন্ত প্রাণ
ভাগ্যদেবতা চেষ্টা করেছিলেন তাঁর লীলা খেলা দেখানোর আপ্রাণ।
টাটকা লাশের রক্তে স্নান করে
শপথ করেছিল সে, ভারতমাতার পা ছুঁয়ে
নিরীহ মানুষের প্রাণের মূল্য দেবে ফিরিয়ে
ডায়ারের কালো রক্তের বিনিময়ে।
একুশ বছর প্রতিশোধের আগুন বুকে নিয়ে
প্রস্তুত করেছিল নিজেকে খুব গোপনে।
উধাম সিং সফল হলেন সেদিন,
পরপর তিনটি গুলিতে ডায়ারকে বিদ্ধ করল যেদিন।
পিশাচ ডায়ারের নিথর দেহ ভূ- লুণ্ঠিত হল
পাপের রক্তে ভাসলো লন্ডনের মঞ্চ।
উধাম সিংকে গ্রেফতারে হাত কাপল থর থর
ব্রিটিশ পুলিশের, উধাম বুঝি তাদেরও হত্যা করল!
নির্ভীক উধাম সিং আশ্বস্ত করে বললে হাসি মুখে
ভয় নেই, ভয় নেই,ডায়ার তার অন্যায়ের শাস্তি পেয়েছে।
বাকিরা তো তার শত্রু নয়
বাকিরা তার বুলেটের লক্ষ্যও নয়।
মৃত ডায়ারের হাত ধরে ব্রিটিশ তো কবেই দেশ ছেড়েছে!
কিন্তু এত বছর পরেও আজও সমাজের আনাচে কানাচে
আমি উধাম সিং কে খুঁজে বেড়াই
এলো মেলো কেশে হন্যে হয়ে হেথায় হোথায়।
আজ তাঁর প্রয়োজন মস্ত
এই শতাব্দী বড়ই বিপদগ্রস্ত।
একশ বছর আগে খুন হয়েছে মানুষ ব্রিটিশের হাতে
এখন তারাই প্রতিনিয়ত নিগৃহীত হয় স্বজনের আঘাতে।
ভারতমাতার দুগ্ধ পান করেও সৃষ্ট হয়েছে পিশাচের দল
যারা খোলা রাস্তায় দাপিয়ে বেড়ায় করে কোলাহল।
একটু বাতাসে কান পাতলে শোনা যাবে বারবার
প্রতিদিন সহস্র নিরীহ মানুষের হাহাকার।
কত শত মানুষ খুন হয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত
দিনের আলোতে কচি দুধের শিশু হচ্ছে ধর্ষিত।
ধর্ষকের শাস্তি খুব লঘু সামান্যমাত্র
কেউতো আবার ছাড়পেয়ে যায় দেখিয়ে বয়সের ছাড়পত্র।
বৃদ্ধারাও পাইনি ছাড় ধর্ষকের কবল হতে
বুধিজীবিরা আজ কোথায় লুকিয়ে পড়েছে!
যারা বলেন, ধর্ষনের জন্য দায়ী ধর্ষিতার পোষাক
নয়ত তারা পেরিয়েছে একাকী কোনো গলির বাঁক।
ধর্ষক আজ মুক্ত বাতাসে শ্বাস নেয় প্রাণ ভরে
আর ধর্ষিতা হয় কোণঠাসা সমাজের এক কোণে।
লাঞ্ছনা- বঞ্চনা সহ্য করে বসে থাকে চুপটি করে
দু' চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পরে নিশ্চুপে নীরবে।
তাই আজ শুধুমাত্র একটি নয়
শত শত উধাম সিং এর প্রয়োজন এই দুনিয়ায়।
একটি পিশাচও যাবে না বাদ তাদের বুলেটের ঘা হতে
সরবে জঞ্জাল সমাজের বুক হতে প্রতিটি গুলির আঘাতে।
ধর্ষক আর খুনির লাশের গাদার উপরে
নারীরা সেদিন বিজয় সম্মেলন উদযাপন করবে।
প্রতিটি ডায়ারের রক্ত মাংস পরিণত হবে কুকুরের খাদ্যে।
হয়ত সেদিন ভারতমাতার ঋণ শোধ হবে!
যেদিন হাজার হাজার উধাম সিং আসবে
নর পিশাচের কাটা মুণ্ডু হাতে, বিজয়ের হাসি হাসবে।
ভারতমাতার পায়ে সমর্পিত হবে প্রতিটি নরমুণ্ডু
স্বমহিমায় পূজিত হবে, চলবে মাতৃবন্দনা, নিশ্চিহ্ন হবে পাষন্ড।
তাইতো আমি মনে প্রাণে চাই
একটি নয়, একশোটি নয়
হাজার হাজার উধাম সিং জন্ম নিক এই মাটিতে
ভারতবর্ষের দিকে দিকে, ভারতমাতার মাতৃগর্ভে।

#19.08.2019 #

02/10/2020

আজকের সেরা সাহিত্যিক মাননীয়া দীপা শিকদার-এর লেখা #প্রতিবিম্ব

অল্প শোকে কাতর,বেশি শোকে পাথর--কোনোটাই কি অল্প, একমাত্র সন্তান তার পর স্বামী । জঙ্গলের বাঘিনীটা মরে গেলে বাঘটা সাতদিন পর্যন্ত খাওয়া দাওয়া করে না। সেই পাখী দুটো "এক তীরে দোঁহে মরে এমন পিরিত কজন করে--"। কিন্তু রিনা?সে তো দিব্য বেঁচে আছে নিজের উপর বড্ড ঘৃণা হয় কিন্তু সে বেঁচে আছে সবার ঝাঁটা লাথি খেয়ে।
রিনার বাঁচতে ইচ্ছে করে না ঠিকই কিন্তু সে মরেও যেতে পারে না।ভালোবেসেই বিয়ে করেছিল রাজাকে পয়সা কড়ি যেমনি থাক হৃদয় খানা এক্কেবারে রাজার মতো। নিজের সমর্থের মধ্যে দান ধ্যান যা করা যায় কখন ও কাউকে ফেরায় নি। একটা Mnc তে কাজ করে মোটামুটি ভালো রোজগার এসব দেখেই প্রেমে পড়েছিল রিনা দুবছর ভালোবাসা বাসি তারপর বিয়ে একদিন কোল আলো করে ছেলে এলো ।বেশ চলে যাচ্ছিল। সুঠাম ও সুন্দর চেহারার রাজা বলতো কুচ পরোয়া নেই হাত পা ঠিক আছে তিনটে পেট ঠিক চালিয়ে নবো।কিন্তু রাজার তল পেটের কাছে একটা লম্বা কাটা দাগ ছিল জিজ্ঞেস করে রিনা জেনেছিল পেয়ারা গাছ থেকে রাজা পরে গিয়েছিল ,এ নিয়ে কর্তা গিন্নিতে আর বেশী কথা হয়নি। কিন্তু কেনো জানি না রাজার এই দাগটা দেখলে রিনার খুব খারাপ লাগত। ছেলে বড় হয় রাজার চরিত্র পাল্টায় না।সেই দরিয়া দিল আজ একে সাহায্য করছে তো কাল তাকে। বারো বছরের ছেলে নন্দনের স্কুল থেকে head mistress ফোন করেছিলেন আপনারা এক্ষুনি হসপিটালে আসুন আপনাদের ছেলেকে আমারা হসপিটালে নিয়ে এসেছি। পড়িমরি ছুটেছিল দুজনে ছেলের ভীষণ শ্বাসকষ্টে হচ্ছিল ।নন্দনের টেস্ট করে ডাক্তার জানালেন কিডনি কাজ করছে না ।কথাটা শুনে রাজা দু পা পেছনে গিয়ে দেওয়ালে এক ধাক্কা খেয়ে সামনে দিকে পরতে পরতে টাল সামলে নিয়ে দাঁড়িয়ে পরল ।ছেলের বাবা বলে কথা হবেই তো। অনেক টেস্ট করার পর ডাক্তারদের বক্তব্য কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ।অদ্ভুত ব্যাপার বাবার সঙ্গে ছেলের গ্রুপ মিলে ও গেল কিন্তু সব কিছু কে ছাপিয়ে আরো অদ্ভুত হল রাজা ছেলে কিডনি দিতে রাজি নয়। ব্যায় বহুল চিকিৎসার খরচ সামলাতে দেনার দায়ে বাড়ীটাও বন্ধকি রাখা হল তাও শেষ রক্ষা হলো না।
ছেলে কে বিদায় দিয়ে রিনা অনেক দিন পরে রাজার মুখোমুখি ।রাজা কেমন পাল্টে গেছে তাও সে জানতে চায় এত পরোপকারি রাজা নিজের ছেলেটাকে একটা কিডনি দান করতে পারল না কেন ?রাজা বোধহয় তৈরিই ছিল একটা একটা করে নিজের পোশাক খুলে পুরোপুরি উলঙ্গ হয়ে রিনার সামনে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করল "এই যে এই কাটা দাগ এটা কোন পেয়ারা গাছ থেকে পরে যাওয়ার ক্ষত চিহ্ন নয় ।তখন তুমি আমার জীবনে আসোনি রিনা, অফিস যাওয়ার পথে নিত্ত দেখা হওয়া এক বাদামভাজা বিক্রেতাকে আমি আমার কিডনি দান করেছি তার বউ তখন অন্তঃসত্ত্বা সে ই একমাত্র রোজগার করে। বিহ্বল হয়ে রিনা তার পরিচিত অপরিচিত স্বামীর দিকে তাকিয়ে থাকে তারপর নিজেকে সামলে পরম যত্নে রাজাকে জামা কাপড় গুলি পরিয়ে দেয়। কিন্তু রাজা যেন নিজের অস্তিত্ব হারিয়েছে। দেনার দায় পুত্রশোক আর পারে না রিনা হঠাৎ এক সকালে রাজা ও তাকে ছেড়ে চলে যায়। তারপরও রিনা বেঁচে আছে। আজ শরিকেরা তাকে প্রায় ঘাড়ে ধাক্কা দিয়ে তারিয়ে দিয়েছে , এই ঘর এখন তাদের। সত্যিই তো। কিন্তু এক সময় রাজা এদের কতো সাহায্য করেছে। হাতে যে কয়টি পয়সা ছিল আর রাজার মুঠোফোন টা সঙ্গে নিয়ে সে বেরিয়ে এসেছে জানে না কোথায় যাবে। ট্রেন থামতেই সে নামে। স্টেশনের সামনেই একটা হোটেল ।বোর্ডে বড় বড় হরফে লেখা "গরীব মানুষের সেবায় রাজা হোটেল " মাথাটা কেমন গরম হয়ে যায় মূখে বিদ্রুপের হাসি কিন্তু পেটে বড্ড ক্ষিদে।পায়ে পায়ে ভিতরে প্রবেশ করে। বছর কুড়ির একটি মেয়ে পরম যত্ন করে তাকে খাওয়ায় বলে-- এখনে যে যার সামর্থ অনুযায়ী পয়সা দেয়, না দিলেও অসুবিধা নেই, এটা 'রাজার হোটেল '।
চমক লগল হাত ধুতে গিয়ে ঠাকুরের সিংহাসনে লক্ষ্মী গনেশের পাশে ও --কার ছবি হ্যাঁ রাজার ছবি ।রিনাকে ওভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে হোটেল মালিক এগিয়ে এসে বলেন --এই হোটেল ওনার দয়ায় চলে অনেক বছর আগে এই রাজা বাবু কয়েক দিনের পরিচয়ে তাকে একটি কিডনি দান করেছিলেন তখন তিনি বাদামভাজা বিক্রি করতেন। সেই কিডনি পেয়ে তিনি বেঁচে আছেন শুধু তাই নয় তিনি সুস্থ হয়েছেন বলে তার স্ত্রী ও সেই সময় একটি কন্যার জন্ম দিতে পেরেছেন ।না হলে কি যে হতো ,তখন ঐ বাদামভাজা বিক্রির ওপরেই তাদের সংসার চলত।রাজা বাবু ভগবান দিদি। হোটেল মালিক বলে চলে আমাদের কন্যার নাম রাজনন্দিনী।আসলে মেয়ে তো রাজা বাবুরই আশীর্বাদ তাই। জানেন দিদি আমার মেয়ে খুব লক্ষ্মী ,ও আসার পর অল্প পুঁজি তে হোটেল করেছিলাম এখুন দেখুন। যে যা দেয় তাতেই চলে হোটেল কিন্তু কখনও লক্ষ্মী বাড়ন্ত হয় না রাজা বাবুর আশীর্বাদ যে। রিনা জানতে চায় কখনও রাজা বাবুর খোঁজ করেন নি ?,উত্তরে হোটেল মালিক বলে করেছে তবে পায়নি।
যে কটা পয়সা ছিল হোটেল মালিকের হাতে দিয়ে হন হন করে হাঁটতে থাকে রিনা, কোথায় যাচ্ছে কিছু জানা নেই। পা দুটো ক্লান্ত হতে বসে পরে। সামনে নদী উপরে সূর্য নদীর বুকে সূর্যের প্রতিবিম্ব। মনটা একটু শান্ত হতে চায়। হঠাৎ খেয়াল হয় মুঠোফোনটা হোটেলে ফেলে এসেছে। মরুকগে কে আছে তার খোঁজ নেবে,না সে কারোর ?নন্দনের বাপ কিডনি দিয়েছে সে নাহয় দিলেই মোবাইলেটা হঠাৎ আঁচলে টান পরে ফিরে দেখে সেই হোটেল মালিকের মেয়ে । মেয়েটি বলতে থাকে "আপনার ফোন থেকে অনেককে কল করে আমরা বুঝতে পারেছি আপনি আমাদের রাজা বাবুর বউ রানীমা" আপনি আমাদের সঙ্গে চলুন । রানীমা অনেক অন্যায় হয়েছে আপনার সাথে অনেক দুঃখ পেয়েছেন আপনি এবার আমাদের সঙ্গে চলুন। কুচ পরোয়া নেই বাবা, মা,আমি ,আপনি আর হোটেল ঠিক চলে যাবে। রিনা আবাক হয়ে ভাবে একি শুনছে সে এ যেন রাজার কথার প্রতিধ্বনি। মেয়েটি বলতে থাকে রানী মা আপনি চার দেওয়ালের মাঝে রাজা বাবুকে খোঁজ করছেন তাই কি পাবেন? রাজা বাবুতো অনেক বড়, ভগবান আমার বাবার প্রান বাঁচিয়েছেন আরও কতো লোকের উপকার করেছেন। তার প্রতিফলন চার দেওয়ালের মাঝে পাবেন না ঐ দেখুন সূর্য কে ।সূর্যের প্রতিবিম্ব কেবল নদীর ওপরেই পরে। আমাদের ঐ হোটেলে যাঁরা আজ বিনে পয়সায় আথবা অল্প পয়সায় খাবে তারাও একদিন কারোর উপকার করবে। আমি রাজনন্দিনী ,রাজা আর নন্দন এর প্রতিবিম্ব। আমারই মধ্যে আপনি ওদের প্রতিবিম্ব দেখতে পাবেন রানী মা, ঠিক যেমন নদীর বুকে সূর্যের প্রতিবিম্ব।

 #ছমছমে_ভুতের_গল্পপুজো সংখ্যা আর ভুত থাকবে না তাই কী হয়? অল্প একটু ছোঁয়া নিয়ে তাই চলে এলাম। সবই বাস্তব ঘটনার নিরিখে...সন...
02/10/2020

#ছমছমে_ভুতের_গল্প
পুজো সংখ্যা আর ভুত থাকবে না তাই কী হয়? অল্প একটু ছোঁয়া নিয়ে তাই চলে এলাম। সবই বাস্তব ঘটনার নিরিখে...
সনৎ কুমার মিশ্র 'সুমসুমি সাঁকো' ও সুমন কুমার দত্ত এর 'একটি ভুতের উপাখ্যান' এক টুকরো ভুতের আমেজ নিয়ে হাজির।
দীপশিখা দত্তর 'রেমন টাওয়ার' পড়ে শিরশির করে উঠবে মন। পুরোটা পড়তে চোখ রাখতেই হবে আমাদের পত্রিকায়।
পড়তে মন চাইছে তো, মাত্র ঊনিশটা দিন...

Address

Raghunathganj

Telephone

+918918423169

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নীলাঞ্জনা প্রকাশনা - House of Literature posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নীলাঞ্জনা প্রকাশনা - House of Literature:

Share

Category


Other Raghunathganj media companies

Show All