𝙱𝚊𝚗𝚍𝚑𝚞 - বন্ধু ꧂

15/10/2023

06/07/2022

❤️❤️❤️

03/05/2022

#চাঁদ_এক_হ্যায়_পর_হামারে_তেওহার_দো...

সকল জাতীয়তাবাদী, ভারতীয়, ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই-বোনেদের পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এর অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও হার্দিক শুভকামনা জানাই। সাথে সাথেই সকল জাতীয়তাবাদী, ভারতীয়, ধর্মপ্রাণ সনাতনী ভাই বোনেদের পবিত্র অক্ষয় তৃতীয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও হার্দিক শুভকামনা জানাই।।

এই দুই পবিত্র ও শুভ অবসর সকলের জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি ও খুসহালী বয়ে নিয়ে আসুক এই শুভ কামনা ও দুয়া করি। সকলেই খুব খুব ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন দুয়া করি।।

18/04/2022

তোমার সময় টুকু তোমাকেই কুলোয় না,
আমার জন্য তাই রেখেছো শুধুই বাহানা।।

17/04/2022

15/04/2022

#আমি_বাংলায়_গান_গায়_আমি_বাংলার_গান_গায়
#আমার_আমিকে_চিরদিন_এই_বাংলায়_খুঁজে_পায়...

বাংলা আর বাঙালীর জীবন থেকে আরও একটা বছর বিদায় নিয়ে চলে গেছে। সাথে নিয়ে গেছে অনেকগুলো সুখ-স্বপ্ন-স্মৃতি। চাওয়া পাওয়ার অনেক অপূর্ণ-অসম্পূর্ণ হিসেব নিকেশ। রেখে দিয়ে গেছে শুধু প্রবহমান সময়কে। সময় ছিল, আছে, থাকবে।

বিগত দু'বছর ধরে সময় বড়ো সময় করে অনেক বড়ো দাবি রেখেছে সারা বিশ্বের কাছে। সেই শ্রেষ্ঠ, আর বাকি সব কেবলই তুচ্ছ তার কাছে। আর আমরা, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ জীব মানবকুল অসহায়, অবলা, অবোধ শিশুর ন্যায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়েছিলাম তার কাছে। কুল কিনারা খুঁজে পাওয়ার, সমস্ত সম্ভবনার সব রাস্তা যেনো রূদ্ধ হয়েছিলো সেদিন।

বড়াই করা সমস্ত উন্নত প্রযুক্তি, বিশ্বের তাবড় তাবড় উন্নততর দেশ বিগত দু'বছর ধরে ন্যানো জীব করোনার কাছে নতজানু হয়ে বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছিলো। মানুষ সেদিন ছিলো অসহায়। স্বজন হারানোর হাহাকার আর মৃত্যু মিছিলে ম্যূহ্যমান হয়েছিলো সারা বিশ্ব।

তারপর অভিশপ্ত সেই দিনগুলো ধিরে ধিরে বিদায় নিতে তাকে করোনার টিকা আবিষ্কারের পর থেকে। পৃথিবী আস্তে আস্তে মুক্ত বাতাস পেয়ে প্রাণময় হয়ে উঠতে থাকে। বাঘবন্দি খেলায় সমস্ত জীবকুলের কাছে পৃথিবী আবার নিজেকে মেলে ধরতে শুরু করে। জীবন জীবিকা হয়ে ওঠে স্বাভাবিক। প্রায় দু'বছরের লকডাউনের বিভীষিকাময় জীবন শেষ করে মানব জীবন হতে থাকে স্বাভাবিক। স্কুল কলেজ অফিস আদালত হয়ে উঠতে থাকে ব্যস্ত , কোলাহলময়।

বিগত দু'বছর ধরে এভাবেই অনেক কিছু হেরে আর হারিয়েও জীবন চলছে। চলবে। সৃষ্টি-বিনাশের মাঝেই খুঁজে নেবে জীবন তার মানে। বাঁচার রসদ। বাঁচতে শেখার কৌশলও। সময়ের দাবিকে মেনে নিয়ে অন্তিম বিদায় জানালাম বাংলা ১৪২৮ সালকে। আগমনের অপেক্ষায় নতুনের, নতুন করে। বাংলা নতুন বছরের নতুন ভোর। আর কিছু ক্ষণের মধ্যেই উদিত হবে নতুন দিনের নতুন সূর্য পুব আকাশ টাকে রাঙিয়ে। স্বাগত জানাই বাংলা ১৪২৯ সালকে।

সমস্ত জরা-ব্যাধি, জীর্ণতা-অবসন্নতা-গ্লানি দূর হয়ে যাক নতুনের আগমনে। সকল পুরুলিয়া জেলাবাসী তথা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যবাসীকে বাংলা শুভ নববর্ষের প্রীতি, শুভেচ্ছা ভালোবাসা ও অনেক অনেক শুভকামনা জ্ঞাপন করছি। বাঙালীর বারো মাসে তেরো পার্বণের এক পার্বণ ১ লা বৈশাখের এই নববর্ষ উৎযাপন। শত দুঃখের মাঝেও সুখ ও সমৃদ্ধির ও খুসহালী সূচনার মাস এই মাস।

এই পবিত্র ও শুভ অবসর সকলের জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি ও খুসহালী বয়ে নিয়ে আসুক এই শুভ কামনা করি। সকলেই খুব খুব ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন এই শুভকামনা ও দুয়া করি।

02/04/2022

ইবাদত কা মাহিনা_মাহে_রমজান_ইজাজৎ_কা_মাহিনা_মাহে_রমজান...

বন্ধু ফেসবুক পেজ এর পক্ষ থেকে সারা বিশ্বের সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই-বোনেদের রহমত ও বরকতের মাস, পবিত্র মাহে রমজানের অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও সালাম জানাই।

মাহে রমজান মাসে সারা বিশ্বের সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই-বোনেদের প্রত্যেকটি রোজার প্রতিটি সেহরী, প্রতিটি ইফতার, প্রতি ওয়াক্তের নামাজ কবুল হোক দুয়া করি। সারা মাস জুড়ে সমস্ত নেক ইরাদা পুরণ হোক, প্রতিটি মান্নাত পুরণ হোক, পুরণ হোক প্রতিটি দানের সাদকা-এ-জারিয়া। সকল নেক কাজের হিসাব লিখিত হোক পরম করুণাময় আল্লাহর দরবারে এই দুয়া রইলো। আমীন।।

#মাহে_রমজান_মোবারক..

02/04/2022

ভারতীয় নববর্ষ
চৈত্র শুক্ল প্রতিপদ তিথি
কলিযুগাব্দ ৫১২৪
বিক্রম সম্বত ২০৭৯
শুভ ও মঙ্গলময় হোক ৷৷

01/04/2022

নারী_ ্যা_একজন_স্ত্রী_একজন_মা_একজন_যোদ্ধা...

প্রিয় পুরুষমানুষেরা,

আপনারা মনে করে দেখুন বিয়ের আগের এই নারীটিরই বাহ্যিক সৌন্দর্য, কী তার পেলব শরীর,কী তার ভাস্কর্যখচিত তন্বী কোমর,সুঢৌল স্তনগ্রন্থি,যে শারীরিক মোহে আপনি আকৃষ্ট হয়েছিলেন।৷ হ্যাঁ একজন নারী বিয়ের সময় তার সমস্ত সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে আপনার কাছে আসে,যে সৌন্দর্যসুধা পান করে আপনি হয়ে ওঠেন পুরুষসিংহ!

শরীরে ও মনে ওই নারী সেই নারীই থাকে,তার মনে সেই উদ্দীপনাই থাকে,আপনাকে ভালোবাসার আকাঙখাও তার প্রথমদিনের মতোই থাকে, যে সৌন্দর্যকে আপনি ভালোবেসেছিলেন তেমনই থাকে, পার্থক্য শুধু একটাই আপনাদের ঔরসজাত সন্তানকে জন্ম দিতে গিয়ে সে তার পূর্বের নিখুঁত শারীরিক সৌন্দর্য হারায়!

এমনটা নয় যে সে তার দেহসৌন্দর্যকে আর পছন্দ করে না,নিজেকে পরিপাটি রাখার তার আগ্রহ থাকে না,কিন্তু তার এই মেদবৃদ্ধি তাকে বাইরে থেকে দেখতে যতই খারাপ লাগুক, সে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে না। কারণ সে তখন সন্তান-আগমনের সুখে ও আনন্দে পরিপূর্ণ থাকে। তখন সে তার সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে শুধু সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখাতে সচেষ্ট হয়।

তার মাতৃস্নেহ তাকে পারিপার্শ্বিক বাহ্যিক-সৌন্দর্য্যবোধের চেতনাকে পরিণত করে অন্তরের বাৎসল্যসুধায়। এই যে দেহ-স্থূলতা,যে বাহ্যিকদেহসৌন্দর্য্য, এই যে মাতৃত্ব-পরবর্তী নারী-শরীরে নানারকমের কাঁটাছেঁড়ার দাগ এটার জন্য একমাত্র দায়ী কিন্তু সন্তানকে পৃথিবীতে আনার সদিচ্ছা।

একজন মা তার সন্তানকে পৃথিবীতে আনতে পুরো নটা মাস অসহ্য ব্যথা অনুভব করে প্রায় প্রতিদিন,তারপরে সন্তান জন্মের সময় তো তার ব্যথার পরিমাণটা একজন পুরুষের পক্ষে কল্পনা করাও দুষ্কর।

তাই বলি কি মহাশয়, আপনি সেই নারীকে ভালোবাসতে শিখুন যে আপনার সন্তানকে বাইরের আঘাত থেকে নমাস লুকিয়ে রেখেছে,রক্ষা করেছে আর আপনি ঘরে ফিরতে না ফিরতেই যার কাছ থেকে প্রতিনিয়ত পেয়েছেন উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং যার গর্ভের উষ্ণ আলিঙ্গনে আপনার সন্তান থাকে নিরাপদ সেই মহিলাকে অন্তত প্রতি পদে ছোটো করবেন না,অপমান করবেন না।

হৃদয়ের গভীর থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম ও ভালোবাসা জানাই পৃথিবীর সমস্ত গর্ভধারিনী মায়েদের!❤️❤️❤️

✍️ রুনা রহমানি দিয়া

29/03/2022

🥀🥀🥀

18/03/2022

বন্ধু ফেসবুক পেজের পক্ষ থেকে সকলকে শুভ দোলযাত্রা ও পবিত্র সবেবরাত অনেক অনেক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই❤️❤️❤️

10/03/2022

#মেধা_সবসময়ই_সাফল্য_নাও_পারে_পেতে
#তবে_শ্রম_যায়_না_বৃথা_পরিশ্রমীরা_ফেরে_না_খালি_হাতে।

এই কথাটার যথার্থ উদাহরণ আমার আপনার পুরুলিয়ার ছেলেটা, যে জীবিকার টানে সেই কৈশোর বয়সেই ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছিলো সংসারের হাল ফেরাতে। বই খাতার বদলে হাতে তুলে নিয়েছিলো ওয়েলডিং হোল্ডার। কিন্তু মনে একটা স্বপ্ন ছিলো। আলাদা কিছু করার। নতুন কিছু। রাজ্যের ম্যাঙ্গালোরে সুউচ্চ সব ইমারতে ওয়েলডিংয়ের কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটা সস্তা থ্রি জি এন্ড্রয়েড মোবাইল নিয়ে আপন খেয়ালে ভিডিও এডিটিং করতে শুরু করে মাধ্যমিক অনুত্তীর্ণ পুরুলিয়ার অজ পাড়া গাঁয়ের ছেলে ভাই মামুদ আনসারী।

সেটা 2012-13 সাল হবে। প্রথাগত কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই, সস্তা ব্যবহারি মোবাইল দিয়েই সে বিভিন্ন বিষয়ে ছোট ছোট ভিডিও এডিটিং করে তার প্রথম ফেসবুক পেজ "মামুদ" এ নিয়মিত আপলোড করতে থাকে। এবং খুব কম সময়ে ভিউয়ার্স দের পছন্দের জায়গা হয়ে পেজ "মামুদ" টি। তখনকার দিনে 3.5 K ফলোয়ার্স নিয়ে চলছিল তার পেজ টা। সারাদিনের কাজের একঘেয়েমি আর ক্লান্তি দূর করার একটা জায়গা, একটা ভালোলাগার জায়গা হয়ে উঠেছিলো তার ঐ সস্তা মোবাইলের ফেসবুক পেজ টি।

মনে রাখার মতো বিষয় হলো, মনিটাইজেশন হয়ে যাওয়ার পরেও তৎকালীন সময়ে তার 39K সাবস্ক্রাইবার সম্বলিত ইউটিউব চ্যানেল "মামুদ আনসারী 4K UHD" বার বার কপিরাইট ওয়ার্নিং আসার পরেও শুধুমাত্র চ্যালেন চালানোর অজ্ঞতার কারণে তা চিরতরে নিষিদ্ধ হয়ে যায়।

এই সময় সে খুব মুসড়ে পড়ে। তার হাতে গড়া সাধের চ্যালেন টি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য সে ভিডিও এডিটিং করা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়। তার ফেসবুক পেজটিতেও সে ভিডিও আপলোড পুরুপুরি বন্ধ করে দেয়। সময়টা 2014-15 সাল হবে। তারপর থেকে ওয়েলডিংয়ের হোল্ডার টিই একমাত্র সম্বল ছিলো তার। সে আবার নতুন করে তার আঙ্গুলগুলো এবং ক্রিয়েটিভ মনটাকে স্থির করে বসাতে পারেনি ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেলে।

এরপর কেটে যায় আরও দুটো বছর। তারপর তার প্রথম ভালোলাগার ও অবকাশ যাপনের মাধ্যম ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলটির নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার ব্যাথা ভুলে আবার সবকিছু নতুন করে শুরু করার জন্য 2018 তে শুরু করে নতুন ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল "মামুদ ক্রিয়েশন"। নতুন নতুন এবং ভালো লাগার বিষয় নিয়ে গান, নাচ আর কমেডির ভিডিও এডিটিং করে নিয়মিত পেজ এ আপলোড করতে থাকে সে। কেটে যায় আরও তিনটি বছর। ততদিন দিনে তার পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা 5 হাজার।

শুরুতে তার পেজে করা ভিডিওগুলোর ভিউজ 50 পার হতো না। লাইকও হতো হাতে গোনা। শেয়ার তো হতোই না। কিন্তু মনে মনে সে আরও দৃঢ় হয়। আজ নয়তো কাল, তার পরিশ্রমের ফল পাবেই সে। কাজের পর যতটুকু সময় পেয়েছে সে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে পেজে ভিডিও এডিটিং আপলোড করা এবং তা যথার্থভাবে পরিচালনা করার আশায়। রাতের পর জেগে ভিডিও এডিটিং এবং পরিশ্রম কাজে আসবেই এই বিশ্বাস নিয়ে সে আরও বেশি মন দিয়ে কাজ করে যেতে থাকে।

পরিশ্রমের রঙ যে রামধনুর রঙের চাইতেও বাহারী হয় তা এই পরিযায়ী ছেলেটা আস্তে আস্তে টের পেতে থাকে। শুরু হয় তার উত্তোরণের যাত্রাপথ। লকডাউনের সময় তার পোস্ট করা বাংলার জনপ্রিয় কমেডিয়ান এর কমেডি ভিডিও মাতৃদিবসের শুভেচ্ছা ব্যাপক ভাইরাল হয়। 10 মিলিয়ন ভিউজ হয় ভিডিওটি। এরপর আর পিছনে তাকাতে হয়নি ভাই মামুদ আনসারীর ফেসবুক পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন" কে। এরপর যা কিছু কন্টেন্ট পোস্ট করা হয়েছে ভিউজ গেছে হাজারে লাখে। 2021 এর শেষের দিকে পেজ এ ফলোয়ার্স সংখ্যা ছিলো40K।

2022 এর শুরু থেকেই গিয়ার আপ নেয় মামুদ ক্রিয়েশন ফেসবুক পেজ এর ফলোয়ার্স সংখ্যা। সাথে সাথে ভিউজও। 30 শে জানুয়ারীর আগে পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা ছিলো 50K। তারপর তার ক্রিয়েটিভ ভিডিও এডিটিং এর জাদুতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে ভিউজ এবং পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা। 30 শে জানুয়ারী 100K ক্লাবে নাম লেখায় পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন"।10 ই ফেব্রুয়ারী সেই সংখ্যাটি লাখ ছাড়িয়ে গিয়ে দাঁড়ায় 1.5 লাখে। ঐ সময়ে তার পেজে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওর ভিউজ কাউন্ট হলো 25 মিলিয়ন। বর্তমানে এই ভিডিওটির ভিউজ কাউন্ট হলো 33 মিলিয়ন এবং লাইক কাউন্ট হলো 1 মিলিয়ন যা এই পেজের সর্বকালের সেরা ভিডিও। এর সাথে সাথে এখনো পর্যন্ত আরও 12-15 টি ভিডিওর ভিউজ সংখ্যা মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। আজকের দিনে পেজের #ফলোয়ার্স_সংখ্যা_2.1_লাখ এর ওপরে।

বর্তমানে পুরুলিয়া জেলার বিনোদন জগতে ফলোয়ার্স এবং ভিডিও ভিউজের এর নিরিখে সম্ভাব্য সেরা পেজ "মাউদ ক্রিয়েশন"। বর্তমানে 2.1+ লাখ ফলোয়ার্স নিয়ে এগিয়ে চলেছে সকল শুভাকাঙ্খী ফলোয়ার্স বন্ধুদের ভালোবাসা, সহযোগিতা ও আশীর্বাদ নিয়ে । যে পেজটার শুরুটা হয়েছিলো আমাদের জেলার এক অজ পাড়া গাঁ থেকে পেটের টানে ভিনরাজ্যে খাটতে এক পরিযায়ী ছেলের হাত ধরে, তা আজ স্বমহিমায় উজ্জ্বল করেছে জেলার নাম। শুধু পুরুলিয়া নয়, রাজ্য নয় দেশ নয়, তার পেজের ফলোয়ার্স আজকে আন্তর্জাতিক মানের। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই তার ফলোয়ার্স রয়েছে।

এখনের করা তার প্রত্যেকটা পোস্টের লাইক কমেন্ট শেয়ার ঈর্শ্বনীয় এবং নজর কাড়াভাবে বাড়তে থাকে। এখন দেশ বিদেশ থেকে তাদের কন্টেন্ট এবং প্রোডাক্ট প্রমোট করার জন্য বিভিন্ন ইউটিউবার, কনটেন্ট ক্রিয়েটার রা অনেক অনেক অনুরোধ পাঠাচ্ছে। কিন্তু ওসব করার সময়ই তো নেই তার হাতে। নিজের কাজ আর পেজের কাজ করার পর আর সময় হয়ে উঠছে না তার। তাও বিশেষ কিছু অনুরোধ রেখে তার ক্রিয়েটিভিটির ছোঁয়ায় সমৃদ্ধ করছে অনেকের অনুরোধে কন্টেন্টগুলোকে।

পরিশেষে, একটাই কথা বলবো মনে কিছু করার অদম্য ইচ্ছা থাকলে লাস্ট বেঞ্চাররাও জীবনের যে কোনো ক্ষেত্রে ফার্স্ট বেঞ্চার হতে পারে তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত ভাই মামুদ আনসারী এবং তার ফেসবুক পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন"।

এইভাবেই এগিয়ে চলুক ভাই মামুদ আনসারী এবং তার পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন" সকল পুরুলিয়া জঙ্গলমহল বাংলা তথা সারাবিশ্বকে আনন্দ দিতে। জীবনের মূল্যবান এবং অবকাশের সময়গুলো মনের মতো করে উপভোগ করার রসদ দিয়ে। এই পেজের শুভাকাঙ্খী হতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি। আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভালোবাসা ও অভিনন্দন সহ ঢের ঢের শুভকামনা রইলো ❤️❤️❤️❤️।।
কলমেঃ Gaffar Ansary
𝐌𝐚𝐦𝐮𝐝 𝐂𝐫𝐞𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 シ︎
𝙱𝚊𝚗𝚍𝚑𝚞 - বন্ধু ꧂

08/03/2022

তুমি আমায় রঙিন দেখেছো,
হাসতে দেখেছো ভীষণ।
মনে জমানো মেঘ কি দেখেছো,
চোখে বরষা নেমেছে কখন?

06/03/2022

#নির্ভয়ে_এগিয়ে_চলো_আগামীর_কান্ডারিরা...

জীবনের একটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে তোমরা। এতোদিন যা পরীক্ষা দিয়েছো, তা নিজস্ব স্কুল ক্যাম্পসে। আগামীকাল সেই গন্ডি ছাড়িয়ে নতুন একটা পরিবেশে, নতুন একটা ক্যাম্পাসে জীবনের প্রথম একটা বড়ো পরীক্ষা দিতে চলেছো।

মাধ্যমিক পরীক্ষার কাল প্রথম দিন। সারা বছর ধরে যা পড়েছো, কাল থেকে তা সর্বাঙ্গীণ সুন্দরভাবে উজাড় করে লিখে আসার পালা। অনেক বড়ো হয়েছো তোমরা। অনেকটা সাহস আর অনেকটা শক্তি সঞ্চয় করেছো মনে মনে। আশা করি অনেক ভালো প্রস্তুতি হয়েছে সবার। মানসিকভাবে অনেক ফুরফুরে আছো সবাই। আছো উদ্গ্রীব। নিজের সেরাটা দিয়ে আসবে কাল থেকে। বিগত এক বছর ধরে তোমরা এই দিনগুলোর প্রতিক্ষা করেছো অধীর আগ্রহে। আশায় বুক বেঁধেছো জীবনে সাফল্যকে ছুঁয়ে দেখার। অনুভব করার। সেই মাহেন্দ্রক্ষণের সুরুয়াত হচ্ছে আগামীকাল।

অনেক স্বপ্ন। অনেক আগুন বুকে জ্বালিয়ে রেখেছো এক যুগ ধরে। বড়ো হতেই হবে। আকারে ইঙ্গিতে নয়। কর্ম-কর্তব্যে।সাফল্যের হাত ধরে। জীবনের এই পরীক্ষা তোমাদেরকে নিয়ে যাবে তোমাদের অভিষ্ট লক্ষ্যে। এগিয়ে চলো পরম প্রিয় ও স্নেহের পরীক্ষার্থী ভাইবোনেরা। অনেক অনেক শুভকামনা ও আশীর্বাদ রইলো। আর সাথে রইলো আগামীর এক বিশাল উন্মুক্ত আকাশ, যে আকাশে বৃষ্টির ওপারে উড়বে তোমাদের স্বপ্নের উড়ান।

আরও আরও একবার অফুরন্ত স্নেহের পরশ ও স্নেহাশীষ রইলো তোমাদের জন্য। এগিয়ে চলো সামনে। পিছনে তাকাবার অবকাশ যেন না হয় কোনোদিন।।

✍️ Abdul Gaffar Ansary

06/03/2022

তোমার তুমি
___________

হয়তো বেশ ভালোই আছো,
নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে একলা
একাকীত্বের ধূসরতায় মাখামাখি হয়ে। সংসারের গন্ডি পেরিয়ে ঐ দূর আকাশের দিকে এক পলক চাইবার জো নেই তোমার। জো নেই, একটু বিকেলের রঙীন আকাশটার নীচে দুহাত মেলে বর্ষবতী মেঘটাকে ছুঁয়ে দেখার। জো নেই, সন্ধ্যা প্রদীপের তলে একটু দাঁড়িয়ে দিওয়ালির সেই আমার আঁকা আল্পনাগুলোকে কল্পনা করার। জো নেই, তোমাদের কার্নিশে তোমার ঐ নরম দু হাতে আমার এঁকে দেওয়া মেহেন্দিতে রাঙিয়ে যাওয়া হাত গুলোকে ছুঁয়ে দেখার। জো নেই, তোমার কোলে মাথা রেখে আমার নিরাপদ আশ্রয় তোমার আঁচল খানি ঝেড়ে বুকে নেওয়ার।

অথচ দেখো, সেই তুমি আজও তুমিই আছো। শুধু পাল্টে গেছে তোমার রোজকার রেওয়াজগুলো। সারাদিনের সংসারের কাজ সামলে আমায় আর মনে করতে পারো না। পাল্টে গেছে বললে বোধহয় খানিকটা ভুল হয়ে যাবে। জানো, পাল্টে ফেলেছো নিজেকে। সবার মন জোগাতে জোগাতে আজ কেমন যেনো মন-রাখা পুতুলে পরিনত হয়েছো। যেমন যেমন নির্দেশ আসে তেমন তেমন ঠিক সবকিছুই করে যাও। ফাঁক রয়ে গেলো কেমন নিজেরটাই দেখো? সেই যে ফাঁকি দিয়ে গেলে নিজের সব চাওয়া পাওয়া গুলোকে, আমাকেও। সেদিন থেকে কেমন যেনো ফাঁকা ফাঁকা হয়ে গেলো জীবন টা।

পেয়েছো , হ্যাঁ পেয়েছো বটে। তবে সংসারে আর পাঁচ জন নারীর যা পাই , তুমি তাই পেয়েছো। একজন স্ত্রী, একজন নারী, একজন মা হতে পেরেছো। কিন্তু তোমার এগুলোয় তো সব ছিলো না। তুমি এগুলো পেয়েছো বটে। তবে তোমার নিজের যা কিছু, তোমার স্বপ্নের বুকে ছুরি বসিয়ে পেয়েছো এসব। পেয়েছো নারীত্বের স্বাদ। মাতৃত্বের স্বাদ। যন্ত্রনার স্বাদ। পাওয়া হয়ে ওঠেনি অস্তিত্বের স্বাদ, স্বপ্ন পূরণের স্বাদ।আমিত্বের স্বাদ।

জাগো আর একবার জাগো। তোমার সবকিছু হাতছানি দিয়ে ডাকছে তোমায়। তোমার সব অধিকার আজও সংরক্ষিত আছে। আজও তুমি আর একবার জ্বলে ওঠার ক্ষমতা রাখো। শেষ হয়ে যাওনি তুমি। তুমি আজও তুমিই আছো। শুধু ইচ্ছেগুলোতে মরচে ধরেছে একটু। ঘসেমেজে আবার চকচকে করে তোলো। তোমার স্বপ্ন, তোমার ইচ্ছে তোমার সব অভিলাষগুলো। পারবে, তুমি পারবে। তোমাকে যে পারতেই হবে। হাজার যাতনার হাজার মাইল পাড়ি দিতে।

সবার তুমি হয়েছো এতোদিন। আজ একবার, শুধু একবার তোমার তুমি হয়ে দেখো। তুমি ভাঙবে, তুমি গড়বে। তুমি লড়বে, তুমি জিতবে। লিখবে নতুন সকাল। আবারও নতুন করে।।

কলমেঃ আব্দুল গাফফার আনসারী

কবিতা পাঠঃ দেবলীনা অধিকারী পান্ডে।

Editz- 𝐌𝐚𝐦𝐮𝐝 𝐂𝐫𝐞𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 シ︎

03/03/2022

02/03/2022

যুদ্ধে ভালোলাগার, ভালোবাসার আর খেয়াল রাখার আপনজনগুলোর ছোট্ট ছোট্ট খুশিগুলো হারিয়ে যায়....

আমরা যুদ্ধ নয় শান্তি চায়,
বাবাকে চায় মা'কেও চায়।।

27/02/2022

27/02/2022

তোমাকে আমার মতো হতে বলিনি কখনও।
পারলে আমাকে তোমার মতো করে গড়ে নিও।।🖤🥀

24/02/2022

#কিছু_অর্জন_গেছে_পুড়ে,
#কেশব_আছে_সকলের_হৃদয়_জুড়ে।

কেশব। কেশব দে। বাংলা সংগীত জগতের ইদানিং কালের একজন দরদী সংগীত শিল্পী। হ্যাঁ, তাঁকে নিয়ে নানা সময়ে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সোশাল মিডিয়া জুড়ে অনেক ট্রোলও হয়েছেন উনি। কিন্তু তার জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম মুহূর্তে তাঁকে আজ বড়ই অসহায় লাগলো।

জীবনের 25 টা বছরের সংগীত সাধনা একটা দমকা হাওয়ায় নিমিষেই চোখের সামনে জ্বলেপুড়ে ছাই হয়ে গেলো। ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট এ তাঁর নিজের হাতে সাজানো, তিল তিল করে গড়ে তোলা সংগীত সাম্রাজ্য পুড়ে ছারখার হয়ে গেলো।‌ তার হাতের আঙুলের ছোঁয়ায় ঝংকারিত গিটার খানা, তার সাধের হারমোনিয়াম, মিউজিক সিস্টেম এবং তার সুর-সাধনায় পাওয়া অজস্র পুরস্কার ও মমেন্টো সহ তার ভালোলাগার, ভালোবাসার জায়গায়টি পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে।

একজন শিল্পীর কাছে তার যন্ত্রসংগীত যে কতটা প্রাণপ্রিয় তা একজন শিল্পীই জানেন, বোঝেন। কেশব দে তাঁর জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম মুহূর্তের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছেন। আর তাই হয়তো তাঁর প্রাণপ্রিয় সব কিছু আজ আগুনের লেলিহান শিখায় শেষ হয়ে গেলো। সব দেখে শুনে তিনি কিছুই করতে পারলেন না। বাঁচাতে পারলেন না তাঁর সুর-সাধনার কোনো কিছুই।

শুধু অসহায় হয়ে দেখলেন। মনে আগুনের আঁচ হয়তো লাগেনি, তবে দগদগে একটা ক্ষত তৈরি করে দিয়ে গেলো এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি। সময়ের সাথে হয়তো সব কিছুই নতুন হবে, তবে তাঁর প্রথম পাওয়া সবকিছুই আর আগের মতো হবে না। যখন কোনো পড়ন্ত বিকেলে একলা, একাকী থাকবেন কেশব, তখনই তাঁর পুড়ে যাওয়া সব কিছুর জন্য পোড়া মনটা মোচড় দিয়ে উঠবে। চোখের কোনা টা চিক চিক করে উঠবে কেশবের। এ হারানোর পুরণ নেই, এ ব্যাথার কোনো উপশম নেই।

তবুও জীবন তো জীবনই। তাই সব পুড়ে যাওয়ার ক্ষতে সময়ের প্রলেপ দিয়ে এগিয়ে যেতেই হবে। কেশব থাকবে কেশবই। সব ব্যাথা ভুলে এগিয়ে চলুন। আরও একবার আর বার বার আগুন ঝরুক আপনার গিটারে, গানে। আপনার অসংখ্য গুণমুগ্ধ শ্রোতা বন্ধুদের মনের আগুন নেভানোর জন্য সুরের মূর্ছনায় ভরিয়ে দিতে আবার হাতে নিয়ে গিটার খানা গেয়ে উঠুন কেশব...

"চলে গেছো তাতে কি,
ভালোবেসে মরেছি
তুমি আছো হৃদয়ের আয়নায়"


সামলে উঠুন কেশব দে। সবকিছুই আবার হবে। আগেরগুলোর মতো না হলেও, আগের গুলোর চাইতেও ভালো কিছু।

আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা, হার্দিক অভিনন্দন ও একরাশ শুভকামনা রইলো।

Keshab Dey

✍️ © Gaffar Ansary

21/02/2022

#সে_দুর্বার_দুর্ধর্ষ_দুর্জয়।
#সে_ধূমকেতু_অমর_অক্ষয়





অক্ষয়। নামের পরতে পরতে রয়েছে রোমাঞ্চ আর দুর্ধর্ষতার ছাপ। পুরুলিয়ার পাহাড়িয়া ছেলেটা কৈশোর বয়সেই ভেবে নিয়েছিলো, সে মাড়েভাতে হলেও অন্যদের থেকে একটু আলাদা। সে দেখেছিলো সমাজের বিভৎসতা। রক্তচক্ষু আর কুসংস্কারের বেড়াজাল। তাই, তাকে দেখতে হয়েছিলো অল্প বয়সেই নিজের দিদিদের বিয়ের পিঁড়িতে বসতে। সেদিন অক্ষয়ের কিশোর হৃদয় কেঁদেছিলো। সেদিনের সেই সমাজ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেনি তার ব্যথিত হৃদয়। কিন্তু মোচড় দিয়ে উঠেছিলো তার অন্তরাত্মা। তার কৈশোর মন চেয়েছিলো সেদিনের অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজ ব্যবস্থাটাকে লন্ডভন্ড করে দিতে। কিন্তু ইচ্ছে থাকলেও, বাবা মায়ের করুন মুখ খানা দেখে আর সাহসে কুলোয়নি অক্ষয়ের। কারণ অনেক কষ্ট, অনেক ত্যাগের পর তার বাবা মা কোনো রকমে দিদির বিয়ের জোগাড় করেছিলো। অসহায় অক্ষয়, সেদিন নিরব দর্শকের মতো ঠাঁই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শিক্ষার পরিবর্তে দিদির সংসার বেছে নেওয়াটা মনে মনে স্বীকার করে নিতে বাধ্য হয়েছিল।

তবে সেদিন এই পাহাড়িয়া ছেলেটা মনে মনে প্রতিজ্ঞা নিয়েছিলো, তার দিদিদের মতো অল্প বয়সে আর কোনো দিদি বোনের যেমন অকাল বোধন না হয়। তারপর তার অন্তরের ছাইচাপা আগুন টা খুব গোপনে ধিক ধিক করে জ্বালিয়ে রেখেছিলো অক্ষয়। সময় আর সুযোগের তক্কে তক্কে ছিলো সে। বাল্যবিবাহের মতো এই সামাজিক ব্যাধি থেকে তার দিদিদের মতো হাজার হাজার কন্যাসন্তান দের মুক্তিপথের লক্ষ্যে বেরিয়ে পড়ে সে ভারত ভ্রমনে। সাথে ছিলো একটা সাধারণ মানের সাইকেল আর একটা ব্যাগে কয়েক জোড়া পোশাক আর কিছু দরকারী জিনিস। আর সবচেয়ে বেশি যেটা ছিলো সেটা তার অদম্য জেদ, ইচ্ছাশক্তি আর সৎ সাহস। বেরিয়ে যেতেই হবে এই ছিলো তার জীবনপণ। কারণ তার হাজার হাজার দিদি বোনেরা মুক্তিপথের অপেক্ষায় প্রহর গুনছিলো তার বাল্যবিবাহ রোধে দুচাকায় এই ভারত ভ্রমনের বদলৌতে।

তারপর একদিন পুরুলিয়ার বাগমুন্ডির পাহাড়ের কোলে এক প্রত্যন্ত গাঁ বুড়দা থেকেই ভারত জয় করে ফেলে ছেলেটা। বহু দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে, বহু মাঠ প্রান্তর পেরিয়ে, অনেক পাহাড় নদীকে সাক্ষী রেখে একদিন শেষ হয় তার সাইকেল ভারত পরিক্রমা। প্রায় 401 দিন সাইকেল করে 28 হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরে সামাজিক ব্যাধি বাল্যবিবাহ রোধে জনসচেতনতা গড়ে তোলে সে। সমাজের প্রতিটি স্তরে পৌঁছে তার এই বার্তা ছড়িয়ে দেয় সে। স্কুল, কলেজ, সরকারি অফিস, বিভিন্ন জনজাতি, ক্লাব থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পর্যন্ত সে ছড়িয়ে দেয় তার সচেতনতার বার্তা।

আর এই কাজ করতে করতেই সে নিজের অজান্তেই গড়ে ফেলে এক আন্তর্জাতিক রেকর্ড। বাল্যবিবাহ রোধে দুচাকায় তার এই ভারত পরিক্রমা গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এ স্বর্ণাক্ষরে ইতিহাস রচনা করে।

পুরুলিয়া, জঙ্গলমহল তথা বাংলা বাঙালির গর্ব অক্ষয়ের এই অভিযান এখানেই থেমে থাকেনি। এরপর সে পদার্পণ করে লাদাখের ল্যান্ড অব হাই পাস এ। সঙ্গী সেই গড়পড়তা সাধারণ সাইকেল। এখান থেকে প্রকৃতি এবং পরিবেশের সব বাধাকে হেলায় হারিয়ে পুরুলিয়ার পাহাড়িয়া ছেলেটা সোজা পৌঁছে যায় সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে 19300 ফুট উঁচুতে অবস্থিত বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মোটরেবল পাস উমলিঞ লা তে। রুখা-পাড়াড়িয়া মাটির এই পাহাড়ি ছেলেটাই প্রথম বাঙালি যে সাইকেলে চড়ে উমলিঞ লা জয় করার কৃতিত্ব অর্জন করেছে।

আমাদের পুরুলিয়ার গর্ব, বাংলা-বাঙালির গর্ব অক্ষয় ভারত মা কে গর্বিত করতে অনেক বাধাবিপত্তি, না না জটিলতাকে পাশ কাটিয়ে আগামীকাল অর্থাৎ 22 শে ফেব্রুয়ারি বেরিয়ে পড়বে তার প্রিয় সফরসঙ্গী, তার প্রিয়তম সাইকেলে চড়েই বিশ্বভ্রমনে।

এ সফর সুহানা সফর নয়, নয় আরাম আয়েসের মামা বাড়ি বেড়ানো। অনেক দুর্গম, অজানা অচেনা বিপদসংকুল যাত্রা পথ। সমাজ সচেতনতার বার্তা নিয়ে ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থার অলিখিত রাষ্ট্রদূত অক্ষয় সকল পুরুলিয়া, জঙ্গলমহল তথা রাজ্যবাসী এবং সর্বোপরি দেশবাসীর ভালোবাসা, শুভেচ্ছা আশীর্বাদ ও শুভকামনাকে পাথেয় করে শুরু করতে চলেছে তার বিশ্বভ্রমনের যাত্রাপথ।

সাইকেলে বিশ্বভ্রম। পথ সহজ নয়। কাজও। তবে তার নামের মাহাত্ম্য আর দেশের প্রতিনিধিত্ব করার অদম্য ইচ্ছাশক্তি কোনো বাধাকেই আমল দেবে না। কারণ সে জয় করতেই এসেছে। সে দেশ হোক, নদী হোক, পাহাড় হোক বা মন। কারণ সে অক্ষয়। সে অক্ষয়। আগামীকাল 22শে ফেব্রুয়ারী সে তার যাত্রাপথ শুরু করছে তার জন্মভূমি বাগমুন্ডির বুড়দা গ্রাম থেকে অযোদ্ধা লোয়ার ড্যাম্পে অবস্থিত লহরিয়া শিবমন্দিরে পুজো দিয়ে। ওখান থেকে বলরামপুর হয়ে পুরুলিয়া। পুরুলিয়াতে সে 24, 25 এবং 26 শে ফেব্রুয়ারি অবস্থান করছে। ওখান থেকে সে বেরিয়ে পড়বে বিশ্বভ্রমনের উদ্দেশ্য। প্রথমে সে পৌছাবে পিরামিডের দেশ মিশর বা ইজিপ্টে। ওখান থেকে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ছুটে চলবে তার দুচাকা। এরপর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এবং সবশেষে এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করবে আমাদের গর্বের ছেলেটা।

পুরুলিয়া তথা জঙ্গলমহলের এই প্রথম কেউ দু-চাকায় বিশ্বভ্রমনের সাহস দেখিয়েছে। আমরা, পুরুলিয়া জঙ্গলমহল তথা পশ্চিমবঙ্গবাসী তার মাধ্যমে দু-চাকায় দুনিয়া দেখার, বিশ্বকে চেনার এবং জানার সুযোগ পাবো। বিশ্ব সংস্কৃতির ইস্তেহার সে আমাদের কাছে তুলে ধরবে তার ভ্রমনের পরতে পরতে। আমাদের সংস্কৃতিও বিনিময় করবে সে বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির সাথে। কতই না বৈচিত্র্য, কতই না ভাষা, কতই না কাঁটাতার, কত দেশ, কতই না দেশান্তরের প্ররোক্ষভাবে সাক্ষী থাকবো আমরা পুরুলিয়া, জঙ্গলমহলসহ সারা দেশবাসী। কত শেষ না হওয়া পথ, কতই না পাহাড় পর্বত, কতই না মরুভূমি, কত তেপান্তরের মাঠ, ঘাট পেরিয়ে ছুটে চলবে আমাদের অক্ষয়ের সাইকেল খানা। কতই না নদী, সাগরের পাশ দিয়ে তরতর করে ছুটে চলবে তার দু-চাকাটা। কত সবুজ মাঠ, কত গহন অরন্য সবকিছুকে পিছনে ফেলে ফেলে এগিয়ে চলবে আমাদের এক এবং অদ্বিতীয় প্রতিনিধি অক্ষয়। গড়তে ইতিহাস। গড়তে অমর অক্ষয় গাঁথা। তার, আর তার নামের মতোই জ্বলজ্বল করবে অযোদ্ধা বাগমুন্ডির পাহাড় কোলের ছোটো বুড়দা গ্রাম টা। জেলা পুরুলিয়ায়, জঙ্গলমহলে তথা এই বাংলায় দু-চাকায় বিশ্বজয়ের কথা এলে, প্রসঙ্গ এলে সবার আগে যে যুবকের নামটা উচ্চারিত হবে সেটা আমাদের রুখা মাটির পাহাড়িয়া ছেলে অক্ষয়ের নাম। অক্ষয়, অক্ষয় ভগৎ। ফ্রম বুড়দা, বাগমুন্ডি, পুরুলিয়া, ওয়েস্ট বেঙ্গল, ইন্ডিয়া।

এতসবের পরেও কি আর্থিক অসহায়তার কারণে কি আমাদের সোনার ছেলেটাকে আমরা সাইকেলে বিশ্বভ্রমণে পাঠাতে পারবো না?? পারবো না অজানা অচেনা বুড়দা, বাগমুন্ডি, পুরুলিয়া-জঙ্গলমহল তথা পশ্চিমবঙ্গকে ভারত সহ বিশ্বের মানচিত্রে আবারও একবার তার দু-চাকার হাত ধরে চেনাতে?? আমাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, সৌন্দর্য এবং পুরুলিয়া তথা বাংলা-বাঙালির সৌজন্যবোধকে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দিতে তার হাত ধরে??
আমি ব্যক্তগতভাবে, আমাদের , ফেসবুক পেজের পক্ষ থেকে এবং সর্বোপরি পুরুলিয়া, জঙ্গলমহল তথা পশ্চিমবঙ্গের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ রাখবো, বাংলার এই রুখা মাটির পাহাড়িয়া ছেলেটার সাথে সাথে আমাদের সকলের বিশ্বজয়ের স্বপ্নটা শেষ হয়ে যেতে দেবেন না! সকল রাজ্যবাসীর কাছে অনুরোধ রাখবো, ব্যক্তিগতভাবে হোক, বা কোনো সংস্থার পক্ষ থেকেই হোক সকলেই অক্ষয়ের পাশে দাঁড়ান। তার বিশ্বজয়ের যাত্রাপথে আমরাও সকলেই সামিল হই চলুন। ও আমাদের পাশে দাঁড়ানোটাকে ভালোবাসা, আশীর্বাদ এবং শুভকামনা মনে করে যেনো এগিয়ে যেতে পারে দু-চাকায় দুনিয়া জয় করতে। তার সাফল্যের চওড়া হাসিতে যেন আমরাও গর্ব করে বলতে পারি অক্ষয় আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার।

নীচে তার যোগাযোগ নাম্বার দিলাম মেনশন করলাম। আপনাদের সাহায্যের প্রসারিত হাতটার অপেক্ষায় আমাদের অক্ষয়। এগিয়ে আসুন নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে। সকল প্রকার সাহায্য আন্তরিকতার সাথে কৃতজ্ঞচিত্তে গ্রহণ করবে আমাদের অক্ষয়।

আর সকলেই খুব খুব ভালোবাসা, আশীর্বাদ, শুভেচ্ছা শুভকামনা এবং দুয়া করুন যেন অক্ষয় আরও একটা অমর অক্ষয় কীর্তি প্রতিষ্ঠা করে আমাদের দেশ রাজ্য এবং সর্বোপরি আমাদের পুরুলিয়ার নাম বিশ্ব দরবারে সোনার আখরে লিখে বাড়ি ফিরতে পারে।

যোগাযোগ নাম্বার/হোয়াটস অ্যাপ/ফোন-পে/গুগুলে পে নাম্বারঃ +917364895795

সত্যমেব জয়তে।।
জয় হিন্দ।।
ভারত মায়ের জয় হোক।।

Akshay Bhagat Akshay Bhagat

© ✍️ Abdul Gaffar Ansary

21/02/2022

#বাংলা_বাঙালির_রক্তে_রাঙা,
#মায়ের_ভাষায়_আবেগ_মোর_বাঁধভাঙা

খালি মায়ের কোল, স্তব্ধ মায়ের মুখের ভাষা,
লুন্ঠিত মায়ের মান, লুন্ঠিত মায়ের ভালোবাসা।
মোদের রাঙামাটি, শত লালের রক্তে হয়েছে খাঁটি,
শক্ত যুবার চোয়াল, ভেঙেছে দুর্ভেদ্য দুর্জয় ঘাঁটি।
ফিরাতে মায়ের মান, বুলেটে ঝাঁঝরা শত প্রাণ,
অমর একুশের বাণী, লিখা রক্তলেখায় সে কাহিনী।
একুশ তোমার আমার সবার, একুশ ফিরবে বারে বার।
বিজয় তিলক এঁকেছি কপালে, মোদের নিয়তি লিখেছি একুশের সকালে।
✍

20/02/2022

#মেধা_সবসময়ই_সাফল্য_নাও_পারে_পেতে
#তবে_শ্রম_যায়_না_বৃথা_পরিশ্রমীরা_ফেরে_না_খালি_হাতে।

এই কথাটার যথার্থ উদাহরণ আমার আপনার পুরুলিয়ার ছেলেটা, যে জীবিকার টানে সেই কৈশোর বয়সেই ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছিলো সংসারের হাল ফেরাতে। বই খাতার বদলে হাতে তুলে নিয়েছিলো ওয়েলডিং হোল্ডার। কিন্তু মনে একটা স্বপ্ন ছিলো। আলাদা কিছু করার। নতুন কিছু। কর্ণাটক রাজ্যের ম্যাঙ্গালোরে সুউচ্চ সব ইমারতে ওয়েলডিংয়ের কাজের ফাঁকে ফাঁকে একটা সস্তা থ্রি জি এন্ড্রয়েড মোবাইল নিয়ে আপন খেয়ালে ভিডিও এডিটিং করতে শুরু করে মাধ্যমিক অনুত্তীর্ণ পুরুলিয়ার অজ পাড়া গাঁয়ের ছেলে ভাই মামুদ আনসারী।

সেটা 2012-13 সাল হবে। প্রথাগত কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়াই, সস্তা ব্যবহারি মোবাইল দিয়েই সে বিভিন্ন বিষয়ে ছোট ছোট ভিডিও এডিটিং করে তার প্রথম ফেসবুক পেজ "মামুদ" এ নিয়মিত আপলোড করতে থাকে। এবং খুব কম সময়ে ভিউয়ার্স দের পছন্দের জায়গা হয়ে পেজ "মামুদ" টি। তখনকার দিনে 3.5 K ফলোয়ার্স নিয়ে চলছিল তার পেজ টা। সারাদিনের কাজের একঘেয়েমি আর ক্লান্তি দূর করার একটা জায়গা, একটা ভালোলাগার জায়গা হয়ে উঠেছিলো তার ঐ সস্তা মোবাইলের ফেসবুক পেজ টি।

মনে রাখার মতো বিষয় হলো, মনিটাইজেশন হয়ে যাওয়ার পরেও তৎকালীন সময়ে তার 39K সাবস্ক্রাইবার সম্বলিত ইউটিউব চ্যানেল "মামুদ আনসারী" বার বার কপিরাইট ওয়ার্নিং আসার পরেও শুধুমাত্র চ্যালেন চালানোর অজ্ঞতার কারণে তা চিরতরে নিষিদ্ধ হয়ে যায়।

এই সময় সে খুব মুসড়ে পড়ে। তার হাতে গড়া সাধের চ্যালেন টি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য সে ভিডিও এডিটিং করা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেয়। তার ফেসবুক পেজটিতেও সে ভিডিও আপলোড পুরুপুরি বন্ধ করে দেয়। সময়টা 2014-15 সাল হবে। তারপর থেকে ওয়েলডিংয়ের হোল্ডার টিই একমাত্র সম্বল ছিলো তার। সে আবার নতুন করে তার আঙ্গুলগুলো এবং ক্রিয়েটিভ মনটাকে স্থির করে বসাতে পারেনি ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেলে।

এরপর কেটে যায় আরও দুটো বছর। তারপর তার প্রথম ভালোলাগার ও অবকাশ যাপনের মাধ্যম ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলটির নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার ব্যাথা ভুলে আবার সবকিছু নতুন করে শুরু করার জন্য 2018 তে শুরু করে নতুন ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল "মামুদ ক্রিয়েশন"। নতুন নতুন এবং ভালো লাগার বিষয় নিয়ে গান, নাচ আর কমেডির ভিডিও এডিটিং করে নিয়মিত পেজ এ আপলোড করতে থাকে সে। কেটে যায় আরও তিনটি বছর। ততদিন দিনে তার পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা 5 হাজার।

শুরুতে তার পেজে করা ভিডিওগুলোর ভিউজ 50 পার হতো না। লাইকও হতো হাতে গোনা। শেয়ার তো হতোই না। কিন্তু মনে মনে সে আরও দৃঢ় হয়। আজ নয়তো কাল, তার পরিশ্রমের ফল পাবেই সে। কাজের পর যতটুকু সময় পেয়েছে সে নিজেকে নিংড়ে দিয়েছে পেজে ভিডিও এডিটিং আপলোড করা এবং তা যথার্থভাবে পরিচালনা করার আশায়। রাতের পর জেগে ভিডিও এডিটিং এবং পরিশ্রম কাজে আসবেই এই বিশ্বাস নিয়ে সে আরও বেশি মন দিয়ে কাজ করে যেতে থাকে।

পরিশ্রমের রঙ যে রামধনুর রঙের চাইতেও বাহারী হয় তা এই পরিযায়ী ছেলেটা আস্তে আস্তে টের পেতে থাকে। শুরু হয় তার উত্তোরণের যাত্রাপথ। লকডাউনের সময় তার পোস্ট করা বাংলার জনপ্রিয় কমেডিয়ান এর কমেডি ভিডিও মাতৃদিবসের শুভেচ্ছা ব্যাপক ভাইরাল হয়। 10 মিলিয়ন ভিউজ হয় ভিডিওটি। এরপর আর পিছনে তাকাতে হয়নি ভাই মামুদ আনসারীর ফেসবুক পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন" কে। এরপর যা কিছু কন্টেন্ট পোস্ট করা হয়েছে ভিউজ গেছে হাজারে লাখে। 2021 এর শেষের দিকে পেজ এ ফলোয়ার্স সংখ্যা ছিলো40K।

2022 এর শুরু থেকেই গিয়ার আপ নেয় মামুদ ক্রিয়েশন ফেসবুক পেজ এর ফলোয়ার্স সংখ্যা। সাথে সাথে ভিউজও। 30 শে জানুয়ারীর আগে পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা ছিলো 50K। তারপর তার ক্রিয়েটিভ ভিডিও এডিটিং এর জাদুতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে ভিউজ এবং পেজের ফলোয়ার্স সংখ্যা। 30 শে জানুয়ারী 100K ক্লাবে নাম লেখায় পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন"।10 ই ফেব্রুয়ারী সেই সংখ্যাটি লাখ ছাড়িয়ে গিয়ে দাঁড়ায় 1.5 লাখে। এই সময়ে তার পেজে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওর ভিউজ কাউন্ট হলো 25 মিলিয়ন। যা এই পেজের সর্বকালের সেরা ভিডিও। এর সাথে সাথেই আরও 10-12 টি ভিডিওর ভিউজ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।

বর্তমানে পুরুলিয়া জেলার বিনোদন জগতে ফলোয়ার্স এবং ভিডিও ভিউজের এর নিরিখে সম্ভাব্য সেরা পেজ "মাউদ ক্রিয়েশন"। বর্তমানে 1.65 লাখ+ ফলোয়ার্স নিয়ে এগিয়ে চলেছে সকল শুভাকাঙ্খী ফলোয়ার্স বন্ধুদের ভালোবাসা, সহযোগিতা ও আশীর্বাদ নিয়ে । যে পেজটার শুরুটা হয়েছিলো আমাদের জেলার এক অজ পাড়া গাঁ থেকে পেটের টানে ভিনরাজ্যে খাটতে এক পরিযায়ী ছেলের হাত ধরে, তা আজ স্বমহিমায় উজ্জ্বল করেছে জেলার নাম। শুধু পুরুলিয়া নয়, রাজ্য নয় দেশ নয়, তার পেজের ফলোয়ার্স আজকে আন্তর্জাতিক মানের। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই তার ফলোয়ার্স রয়েছে।

এখনের করা তার প্রত্যেকটা পোস্টের লাইক কমেন্ট শেয়ার ঈর্শ্বনীয় এবং নজর কাড়াভাবে বাড়তে থাকে। এখন দেশ বিদেশ থেকে তাদের কন্টেন্ট এবং প্রোডাক্ট প্রমোট করার জন্য বিভিন্ন ইউটিউবার, কনটেন্ট ক্রিয়েটার রা অনেক অনেক অনুরোধ পাঠাচ্ছে। কিন্তু ওসব করার সময়ই তো নেই তার হাতে। নিজের কাজ আর পেজের কাজ করার পর আর সময় হয়ে উঠছে না তার। তাও বিশেষ কিছু অনুরোধ রেখে তার ক্রিয়েটিভিটির ছোঁয়ায় সমৃদ্ধ করছে অনেকের অনুরোধে কন্টেন্টগুলোকে।

পরিশেষে, একটাই কথা বলবো মনে কিছু করার অদম্য ইচ্ছা থাকলে লাস্ট বেঞ্চাররাও জীবনের যে কোনো ক্ষেত্রে ফার্স্ট বেঞ্চার হতে পারে তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত ভাই মামুদ আনসারী এবং তার ফেসবুক পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন"।

এইভাবেই এগিয়ে চলুক ভাই মামুদ আনসারী এবং তার পেজ "মামুদ ক্রিয়েশন" সকল পুরুলিয়া জঙ্গলমহল বাংলা তথা সারাবিশ্বকে আনন্দ দিতে। জীবনের মূল্যবান এবং অবকাশের সময়গুলো মনের মতো করে উপভোগ করার রসদ দিয়ে। এই পেজের শুভাকাঙ্খী হতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি। আগামীর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভালোবাসা ও অভিনন্দন সহ ঢের ঢের শুভকামনা রইলো ❤️❤️❤️❤️।।
𝐌𝐚𝐦𝐮𝐝 𝐂𝐫𝐞𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 シ︎
𝙱𝚊𝚗𝚍𝚑𝚞 - বন্ধু ꧂

✍️ আব্দুল গাফফার আনসারী

20/02/2022

মামুদ ক্রিয়েশন ফেসবুক পেজ এর 1.5 লাখ ফলোয়ার্সের মাইলস্টোন ছোঁয়ার খুশিতে সমস্ত শুভাকাঙ্খী ফলোয়ার্স বন্ধুদের নিয়ে এক ভার্চুয়াল সংগীত সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হতে চলেছে আগামী 24/02/2022 তারিখ সময় সন্ধ্যা 7ঃ30 ঘটিকায়।

সকলকে সাদর আমন্ত্রণ জানাই।

গানে গানে এবং কথা-কবিতায় অনুষ্ঠান মাতাতে উপস্থিত থাকছেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ও আবৃত্তিকার সৌমেন মুখোপাধ্যায়এবং সংগীত শিল্পী শ্বেতা মুখোপাধ্যায় বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ও সুরকার গৌরিশংকর রায়চৌধুরী,

মঞ্চ সঞ্চালনায়ঃ কবি, গীতিকার-সুরকার, আব্দুল গাফফার আনসারী।

স্পন্সরঃ রয়্যাল কেকস্, বিটি সরকার রোড,পুরুলিয়া।
https://www.facebook.com/ROYAL-CAKES-105138998602339/
(বিঃ দ্রঃ জেলা ও জেলার বাইরে ফ্রাঞ্চাইজি নেওয়া জন্য যোগাযোগ করুন)

কন্টাক্টঃ 9907919169/9874924426
মিডিয়া পার্টনারঃ 𝙱𝚊𝚗𝚍𝚑𝚞 - বন্ধু ꧂ , 𝐌𝐫 𝐒𝐚𝐫𝐭𝐚𝐣 ᴛᴀʀᴜʟᴀᴛᴀ - তরুলতা Md Nizam FFC Chong guy চং গাই ফেসবুক পেজ এবং সৌমেন মুখার্জি রিসাইটেশন।