17/10/2023
স্বপ্ন পিপাসু 😍
Honesty is the best policy
স্বপ্ন পিপাসু 😍
পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর, বাস্তবে খুব কঠিন।
জান্নাতের এতো মনোহর আয়োজন আদম আলাইহিস সালামের অন্তর থেকে একজন সঙ্গীর শূন্যতা কাটাতে পারেনি৷ একজন হালাল জীবনসঙ্গীর মূল্য কতোটা উঁচুতে, ভাবুন 💚
আরিফ আজাদ
🙂
শেয়ার করে জানিয়ে দিন সবাই কে!
২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেউ জয়ী নয় নোটিশ জারি করতে বাধ্য হলো নির্বাচন কমিশন।
যে সমস্ত বুথে ভোটের দিন এজেন্ট ঢুকতে দেয় নি বা বের করে দিয়ে ছাপ্পা করেছে, সেই বুথের প্রার্থী দিয়ে অভিযোগ জমা করুন।
গননার দিন এজেন্ট ঢুকতে বাধা বা এজেন্ট বের করে দেওয়া বা গননায় কোন কারচুপির অভিযোগ থাকলে, নির্দিষ্ট অভিযোগ জমা করুন।
অভিযোগ জমা মেলের মাধ্যমে করবেন।
মেল করবেন বিডিও, নির্বাচন কমিশন ও রাজ্যপাল কে।
শুধু একটু করে সত্যটা জানিয়ে দেন বাদ বাকি কোর্ট বুঝে নেবে।
ওদের লাঠি দিয়ে মেরে হাতটা নোংরা করবেন না।
mail ID:
(Govornor): [email protected]
(Election Commission): [email protected]
সংগৃহীত
ভাঙন সুন্দর রূপের নিদর্শন......
Chandrayaan - 3 will be launch today at 2.35 pm. Very important your dua for its success as the Indians. It wil be streamed live on the official YouTube channel of ISRO and their website.
সাদা কাফনে জড়িয়ে গেলে, ভালোবাসার মানুষের অভাব হয় না।
🤗❤
আমার জীবনে সবচেয়ে বিশ্বস্ত একজন মানুষ - Myself.আমার চোখের জল, আমাকেই মুঝতে হয়, আমাকেই ঘুরে দাঁড়াতে হয়।
হায়রে আমার মুর্শিদাবাদ, কিছু জল্লাদের জন্য খুনের শীর্ষ স্থানে তোমার নামটাই উঠে এলো।😓
আমার এমন দিনও গেছে, আমি নিশ্বাস না নিতে পারার মতো কেঁদেছি!
আবার এমন দিনও গেছে, হাসতে হাসতে
নিশ্বাস আঁটকে গেছে!
❝জীবন সুন্দর❞🫰( Collected)
Eid-ul-Adha Mubarak ❤
Eid-ul-Fitar ও Eid-ul-Adha এই দিনগুলোতে না ফেরার দেশে চলে যাওয়া প্রিয় মানুষগুলোর কথা খুব মনে পড়ে, তাদের সঙ্গে অতিবাহিত করা স্মৃতিগুলো হৃদয়ে নাড়া দেয়।কারো স্মৃতিতে ভেসে উঠে "আব্বুর সঙ্গে হেঁটে হেঁটে ঈদগাহ ময়দান যেতাম।"
বছরের শ্রেষ্ঠ এই আরাফার দিবসে তাদের জন্য আমরা যা করতে পারি, তা হল একফোঁটা চোখের জল ছেড়ে দিয়ে পরম দয়ালু, পরম করুণাময়, মহাক্ষমাশীল আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার কাছে তাদের জন্য দোয়া করা।❤
লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক
লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক,
ইন্নাল হামদা, ওয়ান নি’মাতা
লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাক। ❤
যখন কাউকে হাসতে দেখি তখন খুব ভালো লাগে, আর যখন দেখি তার হাসির কারনটাই আমি তখন মনে প্রশান্তি লাগে।
সমুদ্রের পাড়ে একটা ছোট্ট চাদর পেড়ে বসে রয়েছেন একজন যুবক।সমুদ্রের ঢেউয়ের দিকে তাকিয়ে আছে অপলক দৃষ্টিতে। না জানি কত হৃদয় ভাঙ্গা কাহিনী, কত মন ভোলানো স্মৃতির রাজ্যে ভেসে রয়েছে তার মন। ছেলেটিকে দেখে কেন জানি খুব কথা বলতে ইচ্ছে করছিল, হঠাৎ করে কথা বলার কেন এত তৃষ্ণা তা আমি জানি না।আমি গুটি গুটি পায়ে তার দিকে এগিয়ে গেলাম।আমাকে দেখে ছেলেটি একটু অপ্রস্তুতভাবে সরে বসল এবং আমাকে বসতে জায়গা দিল।তার সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম, সে আমার থেকে ১ বছরের জুনিয়র।ছেলেটির সঙ্গে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না এত অল্প বয়সে সবকিছু বিষয়ে কত ধৈর্য্য ধারন করা যায়, সমস্ত কষ্টের মাঝেও হাসিমুখে সুন্দরভাবে গুছিয়ে কীভাবে কথা বলতে হয়।
ছেলেটি এইবছর উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছে খুব ভালো একটা রেজাল্ট নিয়ে। একটা সময় ছিল যখন এই ছেলেটিরও অনেক বন্ধু ছিল, সেও তাদের সঙ্গে আনন্দে মেতে উঠত, খুব বকবক করত, বন্ধুমহলে একটা লিডার লিডার ভাব ছিল কিন্তু পরিস্থিতির চাপে সে এখন একদম নিস্তব্ধ, খুব প্রয়োজন না হলে কথা বলে না, একা একা ঘুরতে, একা একা থাকতে খুব পছন্দ করে। সে বিগত দুই বছর থেকে খুব পরিশ্রম করছে নিজেকে উন্নততর পর্যায়ে পৌছানোর।৭-৮ মাস আগে তার জীবনটা একদম একা হয়ে যায়। বন্ধুদের সঙ্গে সেরকম সময় দিতে না পারাই, তাদের সঙ্গে যোগাযোগও খুব একটা ভালো নেই, তার মনের দুঃখ, কষ্টের কথাগুলোও সে কাউকে সেরকমভাবে বলতে পারে না, এইভাবে দিন -রাত যেত যেতে সে একপ্রকার ডিপ্রেশনেই চলে যায়। তার মনের মধ্যে খুব বাজেরকম সব চিন্তা আসতে থাকে। হঠাৎ করে চিন্তাগুলো আসে ( যেমন - বিভিন্ন রকম মার্ডার কেশ, বিভিন্নভাবে মানুষকে আত্মহত্যা করা, নিজে বিভিন্নভা সুসাইড করা )এবং সে এগুলোর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ভাবতে থাকে কিন্তু সে যতই ভাবে ততই অস্থিরতা বাড়তে থাকে। একটা সময় আসে সে তখন আর ঘুমাতে পারে না, বুকে ব্যথা অনুভব করতে থাকে। সে ভাবে বাড়িতে বলবে কিন্তু বলে না এইভেবে যে এটা তো মানসিক রোগ, এটা আমাকেই কাটিয়ে উঠতে হবে। যতই দিন পেরিয়ে যেতে থাকে, তার মনের অস্থিরতা আরো বেড়ে যায়, সে ভাবতে থাকে আর বেশিদিন হয়তো বাচবো না, কারো মৃত্যুর কথা শুনলে তার অস্থিরতা আরো বেড়ে যেত।সে এইসময় ঠিকমতো পড়াশোনাও করতে পারত না, একদম চুপচাপ হয়ে বসে থাকত। অতিরিক্ত পরিশ্রম -ই মনে হয় এইরকম পরিবর্তন এনেছিল তার জীবনে।
এইভাবে সময় কাটতে কাটতে হঠাৎ একদিন
একটা বই কোনোভাবে তার কাছে এসে পৌছায়, সেই বইয়ে একটা লাইন ছিল এইরকম - "নামাজ পড়লে হৃদয়ে শক্তি সঞ্চিত হয়, আত্মা সন্তুষ্ট হয়, শরীরে স্ফুর্তি জন্মায়, আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।"এই লাইনটা তার জীবনে অনেকটা পরিবর্তন আনে, পরিস্থিতি একদম স্বাভাবিকে আসে । সে নিয়মিত মসজিদে গিয়ে পাচঁওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে থাকে, সিজদাতে গিয়ে সে আলাদারকম এক শান্তি অনুভব করে। সে রাত্রিবেলায় নিয়মিত তাহাজ্জূদ ও আদায় করতে থাকে। এখন কেন জানি সে আলাদারকম শান্তি অনুভব করে, এখন তার মনে হয় পৃথিবীর সুখী ব্যক্তিদের মধ্যে সেও একজন। এইজন্যই তো বলা হয় - "নিশ্চয় কষ্টের সাথেই আছে স্বস্তি "।
এইভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর সে তাহাজ্জুদ পড়া একদম বন্ধ করে দেয় , পাঁচওয়াক্ত নামাজটা আদায় করে। কিন্তু কেন জানি ওই শান্তিটা আর নেই। তাহাজ্জুদ নামাজে সিজদায় গিয়ে কান্না করতে করতে যখন সে বলত- "হে রব আমি ছাড়া তোমার অনেক বান্দা আছে, কিন্তুু তুমি ছাড়া আমার কোনো রব নেই, আমি বড়ো আশা করে এই জিনিস ( যেকোনো কিছু হতে পারে) চেয়েছিগো রব, তুমি খালি হাতে ফিরিয়ে দিও না, তুমি তো রহমানর রহিম, তুমি কেমনে আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিবে।" এই কথাগুলো বলার সময় কীরকম শান্তি অনুবভ করতাম তা বোঝানো আমার দ্বারা সম্ভব না।
সে এখন বলে ওইকষ্ট ছিল বলেই আমি আমার রবের এত নিকটবর্তী হতে পেরেছিলাম। আমি তাকে বললাম -" আচ্ছা, যখন তুমি নামাজ পড়তে শুরু করেছিলে, তখন তোমার খারাপ চিন্তাগুলোর কেমন পরিবর্তন হয়েছিল?"সে বলেছিল - সিজদাতে যাওয়ার সময় আমি সমস্তকিছু ভুলে গিয়ে আমার রবের সামনে আমি উপস্থিত এটা ভাবতাম। বাকিসময় আমি খুব ইস্তেগফার পড়তাম এবং বিশ্বাস করতাম আমার রব আমার কথা শুনছে। এইভাবে থাকতে থাকতে একটা সময় সব ঠিক হয়ে গেল। আর খারাপ চিন্তাগুলো একদমই আসতো না। সে এখন বলে - "ওই শান্তি আমি আবার পেতে চাই, আমার রবের নিকটবর্তী হতে চায়।"
ফুল যদি বিকাশিত হয়ে তার রূপগন্ধ দান করতে না পারে, তবে সে যেমন ব্যর্থ, তেমনি মানুষ হয়ে জন্মেও যদি কেউ হৃদয়কে প্রসারিত করতে না পারে,তবে সে-ও ব্যর্থ।
আত্মবিশ্বাস এর প্রয়োজনীয়তা।😀
জীবনের স্রোত কতই না বৈচিত্র্যময়! যত বয়স বাড়ে ভালো থাকা ততই কমে।মনে হয় ইস যদি আমি আমার শৈশবকালে ফিরে যেতে পারতাম, কতকিছু নতুন করে শুরু করতে পারতাম। সকাল হলেই নিয়মিত স্কুলে যাওয়া, বন্ধুর জন্য জায়গা দখল করা, ক্লাসের মাঝেই স্যারকে ফাকি দিয়ে কিছু খাওয়া, (তখন এই খাবার গুলোর স্বাদ আর না-ই বললাম) স্যার, ম্যামদের বিভিন্ন নাম দেওয়া, বন্ধু স্কুলে না গেলে আমিও যাবো না বলে বাইনা ধরা , স্কুল ছুটি হতেই খেলার মাঠে যাওয়া, আরো কত কি! মনের ডায়রিতে কতই না স্মৃতিজুড়ে আছে শৈশবকালের। যে সময়টায় বুঝতাম না, জানতাম না জীবন কী, ক্যারীয়ার কী, পরকাল কী, বিশ্বাস কী, ভালোবাসা কী, মায়া কী, মৃত্যু কী? কিন্তু যখন জীবনে বাস্তবতার ধোঁয়া লাগল, তখন বুঝলাম বাস্তবতার দ্বারা দূষিত হওয়ার আগের সময়টাই ছিল শৈশব।
মানুষ মৃত্যুবরণ করে বিদায় নেয় শেষ ঠিকানায়। কিন্তু আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যারা বেঁচে থেকেও মৃত! তাদের কেউ বুঝতে চাই না, তাদের কথা কেউ আগ্রহ দেখিয়ে শুনতেও চাই না।এই মানুষগুলো একসময় একদম নিস্তব্ধ হয়ে যায়।দিনশেষে বুকে একরাশ আশা নিয়ে ধৈর্য্য ধারণ করে আর ভাবে সৃষ্টিকর্তা আমার সব আশা পূরণ করবে ; আমারও জীবনে একজন মানুষ আসবে, আমার জীবনের উপন্যাসের গল্পগুলো খুব আগ্রহ নিয়ে শুনবে আর বলবে আমি তোমায় বিশ্বাস করি। এই বিশ্বাস জীবনের শেষদিন পর্যন্ত অক্ষত রাখতে চায়!
জ্ঞানের কোনো মূল্য নেই, যতক্ষন পযর্ন্ত বাস্তবে তার যথার্থ প্রয়োগ না ঘটানো যায়।
তোমার ভালো থাকা নির্ভর করে তোমার মনের উপর।
সবসময় হাসিখুশি থাকা মানুষগুলোর সবথেকে বড়ো সমস্যা হচ্ছে, তাদের দুঃখ কেউ বুঝতে চাইনা।সম্ভবত এই মানুষগুলো তাদের দুঃখ প্রকাশ করতে পারে না।
Murshidabad
RAJIBRAMONRANASUMAN
Be the first to know and let us send you an email when Rajib Sk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Rajib Sk: