বর্ণলহরী প্রকাশনী

বর্ণলহরী প্রকাশনী বর্ণলহরী: আপনার নিজস্ব প্রকাশনী

দাও মা বিদ্যা বুদ্ধি সাহস দাও মা চিত্তশুদ্ধি -------------------------------- প্রণাম মা
02/02/2025

দাও মা বিদ্যা বুদ্ধি সাহস
দাও মা চিত্তশুদ্ধি
--------------------------------
প্রণাম মা

বর্ণলহরী প্রকাশনীর সব বই পাওয়া যাবে ----------------------------------------------------------------অরণ্যমন প্রকাশনী স্ট...
24/01/2025

বর্ণলহরী প্রকাশনীর সব বই পাওয়া যাবে ----
------------------------------------------------------------
অরণ্যমন প্রকাশনী স্টল নং 387
(৭ নং গেটের কাছে)
বেঙ্গল ট্রয়কা পাবলিকেশন স্টল নং 120 (১ নং গেটের পাশে)
বুক লুক পাবলিশিং স্টল নং 119 (১ নং গেটের পাশে)
মাথামোটার দপ্তর স্টল নং 633A
(৯ নং গেটের পাশে)
Boideshik - বইদেশিক স্টল নং 600
(৯ নং গেটের পাশে)

পুস্তক তালিকা ২০২৫
24/01/2025

পুস্তক তালিকা ২০২৫

বর্ধমান বইমেলায় বর্ণলহরী প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাবে
08/01/2025

বর্ধমান বইমেলায় বর্ণলহরী প্রকাশনীর স্টলে পাওয়া যাবে

 #বইমেলার_বই------------------------প্রিবুক অফার -----------------হিটলার আর ‘হলোকস্ট’ ইতিহাসে সমার্থক হয়ে গেছে।  কিন্তু ...
04/12/2024

#বইমেলার_বই
------------------------
প্রিবুক অফার
-----------------

হিটলার আর ‘হলোকস্ট’ ইতিহাসে সমার্থক হয়ে গেছে। কিন্তু এই বইতে সে নিয়ে আলোচনা নেই। এ নিয়ে অনেক কিছু লেখা হয়েছে। কিন্তু আলোকজ্জ্বল চাঁদের অপর অন্ধকার পিঠে আরও অনেক অতল গহ্বর তো আছে। সেগুলোতে একটু আলো ফেললে কেমন হয়।
কীভাবে হিটলার নরমেধী হয়ে উঠলেন তার একটু অন্যরকম ছবি দেখতে পাবেন এই সব লেখায়। যা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা হয় না। তার একটাই কারণ এই মত বিশ্বাস করাই কঠিন। তার সঙ্গেই আছে নাজি জমানার অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য সব কার্যকলাপের টুকরো। যা নিশ্চিতভাবেই আপনাকে ভাবাবে। শুধু তাই নয়, হয়তো উৎসাহী করবে এবিষয়ে আরও তথ্য জানার।

এই বইয়ের একটা অংশ-র বিষয়ে জানিয়ে রাখি। সেটাও অনুবাদ। একজন মানুষের, ডক্টর সেজউইক, নিজের চোখে দেখা হিটলারের কথা। যা আসলে একদা আমেরিকার একটা ‘ক্ল্যাসিফায়েড’ ফাইল। যা পরে ডিক্ল্যাসিফায়েড হয়ে মানুষের সামনে আসে।


সেই বিবরণে মূল লেখক কতটা জল মিশিয়ে ছিলেন সেটা আমাদের বিচার্য বিষয় নয়। কারণ, কিছু পরিমাণ হলেও সত্যি তো ছিলই, তা না হলে আমেরিকার মতো দেশ ফাইলটাকে ‘ক্ল্যাসিফায়েড’ এ তকমা মেরেছিল কেন? লেখাটা পড়লে হিটলার চরিত্রকে অনুধাবন করতে তুলনামূলকভাবে সুবিধাই হবে।

#অচেনা_হিটলার
কলমে Pratim Das

মুদ্রিত মূল্য ৩৫০ টাকা
প্রিবুক মূল্য ২৬০ টাকা
প্রিবুক করতে হোয়াটস আপ করুন 9547971073 নম্বরে

 #বইমেলার_বই_৫ঘুমিয়েই পড়েছিলাম, হঠাৎ কাবেরির ধাক্কায় ঘুম ভাঙ্গলো। তাকিয়ে দেখি রাতুল ওর মায়ের কোলে ভয়ে মুখ গুঁজে আছে...কা...
04/11/2024

#বইমেলার_বই_৫

ঘুমিয়েই পড়েছিলাম, হঠাৎ কাবেরির ধাক্কায় ঘুম ভাঙ্গলো। তাকিয়ে দেখি রাতুল ওর মায়ের কোলে ভয়ে মুখ গুঁজে আছে...কাবেরিও ভয়ে ভয়ে তাকিয়ে আমার দিকে....
'' কি....'' কিছু বলতে যাব তখনই শব্দটা শুনলাম। না....এটা দোতালার ওপর দৌড়নোর শব্দ নয়। এবারেরটা... বাইরের দরজার ওপর কিল মারার শব্দ। যেন কারো মুষ্টিবদ্ধ হাত আমাদের বাইরের দরজার ওপর সেকেন্ডে একবার করে আঘাত করছে। ঘরের ভেতর থেকে পরিস্কার সেই শব্দ আমরা শুনতে পাচ্ছি।
প্রথমে একটু ভয় পেয়ে গেলেও, পরে মনে হল কেউ নিশ্চয়ই ভয় দেখানোর জন্য আমাদের সাথে মস্করা করছে। আমি উঠে পড়লাম। কাবেরি বাধা দিয়েছিল... শুনিনি।
''ছেলেকে ধরে থাক...'' এই বলে আলো জেলে হাতে টর্চ নিয়ে বাইরের ঘরে এসে দাড়াঁলাম। আর সাথে সাথে শব্দটাও থেমে গেল। আমি আলো জ্বালিয়ে গলা তুললাম, ''কে?????''
কোন উত্তর এল না। কিন্তু এটা স্পষ্ট মনে হল যে বারান্দায় কেউ নিশ্চয়ই দাঁড়িয়ে আছে।
আমি দ্রুত পায়ে এগিয়ে গিয়ে দরজা খুলে দিলাম।..
কেউ নেই!!!! শুধু হাল্কা ঠান্ডা বাতাস বইছে। হাত ঘড়ি দেখলাম, রাত একটা। বাইরেটা কুয়াশায় ঢাকা। ভাবলাম একবার বাড়ির চারপাশটা দেখেনি। নেমে এলাম উঠোনে। বাগানটা দেখলাম টর্চ ফেলে ফেলে। মানুষ তো দূর একটা বেড়াল পর্যন্ত দেখতে পেলাম না।
কি মনে হল একবার রাস্তাটা দেখি।
এই ভেবে টর্চ হাতে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ির ফটক পেরিয়ে রাস্তায় নেমে এলাম। বাড়ির চারিদিকটা ভালো করে দেখতে লাগলাম। কুয়াশায় ভালো করে কিছু দেখা যাচ্ছে না...এক সময় মনে হল কি পাগলামি করছি রাত বিরেতে... কাল অফিস আছে... কটা ঘন্টা তো আর ঘুমাতে পাবো...ওদিকে বাড়িতে কাবেরি আর রাতুল ভয় পেয়ে বসে আছে হয়ত... না না...এবার ফেরা যাক...নিজের ওপর নিজেরই রাগ হতে লাগল...
সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে বাড়ির ফটক দিয়ে ঢুকে সবে উঠোনে পা রেখেছি... আর ঠিক তখনি...
কুয়াশার মধ্যে দেখলাম বারান্দার ম্লান আলোয় যেন কে একটা দাঁড়িয়ে... না কাবেরি নয়...রাতুল তো নয়ই... একটা ছোটো মেয়ে...ফ্যাকাসে মুখ...সাদা গাউন..আর... আর...চোখ দুটো যেন জ্বলছে...আমাকে দেখে হাসছে...যেন এতক্ষন ধরে সে আমাকেই দেখছিল...আমার অপেক্ষায় ছিল সে...
ভয়ে সারা শরীর অবশ হয়ে গেল আমার...
-------------------
আসছে
#দু:স্বপ্নের_ডায়েরি
কলমে Pabitra Ghosh
বর্ণলহরী প্রকাশনী

 #বইমেলার_বই_২দিনের উজ্জ্বল আলোয় দুজন করে আরোহী নিয়ে দামোদরের বাঁধ ধরে দ্রুতগতিতে ছুটে চলেছিল বাইক দুটো । তাদের প্রচণ্ড ...
30/10/2024

#বইমেলার_বই_২
দিনের উজ্জ্বল আলোয় দুজন করে আরোহী নিয়ে দামোদরের বাঁধ ধরে দ্রুতগতিতে ছুটে চলেছিল বাইক দুটো । তাদের প্রচণ্ড গতিই বলে দিচ্ছিল নিশ্চিতভাবে এদের ব্যস্ততার কারন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
ময়নাপুরের থেকে বাঁদিকে বাঁক নিয়ে বাইক দুটো নেমে এল মেঠো রাস্তায় । এই রাস্তাটা গিয়ে শেষ হচ্ছে মুন্সিগঞ্জে । বাইক দুটো ধুলো উড়িয়ে ছুটে চলেছিল । সামনেই এক দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ । দ্বিপ্রহরে সারা মাঠ এখন জনশূন্য ।
কিছুক্ষণ পরেই মাঠের মাঝখানে একটা বিশাল অশ্বত্থ গাছের নিচে এসে দাঁড়াল বাইকদুটো । বাইক থেকে আরোহীরা নেমে দাঁড়ালেন । এদের মধ্যে ধুতি-পাঞ্জাবি পরিহিত, দীর্ঘকায়, গৌরবর্ণ মানুষটিকে দেখলেই মনের মধ্যে সম্ভ্রম জাগে । মাথা নিচু হয়ে আসতে চায় ।
একজন বাইক চালক তাকে উদ্দেশ্য করে বলে উঠলেন, "এখান থেকেই আমাদের গ্রামের সীমানার শুরু ঠাকুর । কিছুটা দুরেই আছে প্রভু মাধব গোস্বামীর সমাধি । তার নামানুসারেই গ্রামের নাম মাধবডিহি" ।
সঙ্গীদের অপেক্ষা করার ইঙ্গিত করে দীর্ঘকায় মানুষটি ধীরে ধীরে এসে দাঁড়ালেন মাঠের মাঝে । শুকনো ঘাসের ওপর পদ্মাসনে বসে চোখ বন্ধ করলেন ।
ঠিক তখনই বাতাসে ভেসে এল গন্ধটা । গন্ধটা অদ্ভুতভাবে গ্রামের সীমানায় দাঁড়িয়ে থাকা মানুষগুলোকে ঘিরে পাক খাচ্ছিল । লোকগুলো একবার একে অপরের মুখের দিকে তাকাল । তাদের মুখে ভয়ের ছায়া । এই গন্ধটা তারা আগেও পেয়েছে । সম্ভবত গন্ধের ভয়াবহতার বিষয়টাও তারা জানে ।
ইতিমধ্যে সেই দীর্ঘকায় ব্যক্তি উঠে দাঁড়িয়ে এগিয়ে আসছিলেন ওদের দিকে । একজন তার দিকে এগিয়ে ভয় জড়ানো গলায় বলল, "ঠাকুর মশাই, আপনি গন্ধটা পেলেন ?"
কয়েক মুহূর্ত চুপ করে থেকে উৎকণ্ঠিত মুখগুলোর দিকে তাকিয়ে তিনি প্রশ্ন করলেন, "তোমরা সবাই কি গন্ধটা পেয়েছ ? রাখাল তুমিও ?''
রাখাল নামক লোকটি ভয় জড়ানো গলায় উত্তর দিল, "হ্যাঁ ঠাকুরমশাই । বেশ কিছুদিন ধরেই গন্ধটা গ্রামের সবাই পাচ্ছে । অথচ গ্রামের সীমানার বাইরে কিছু নেই । গন্ধটার উৎস অনেক খুঁজেও আমরা পাইনি । এরমধ্যেই পরপর ঘটনাগুলো ঘটতে শুরু হল" ---
চোখ বন্ধ করে চুপচাপ দাঁড়িয়েছিলেন পরশুরাম ঠাকুর । মানুষগুলো বুঝতেও পারছে না তারা কোন ভয়ঙ্কর বিপদের সামনে দাঁড়িয়ে আছে । ঐ গন্ধ তিনি আগেও পেয়েছেন । যেখানে পেয়েছেন সেখানেই নেমে এসেছে ঘোর অন্ধকার । মৃত্যুর গন্ধ । এই গ্রামে নেমে আসছে মৃত্যুর করাল কালো ছায়া ।
আসছে
#মায়াবিনী
কলমে - দীপ্তেন্দু ঘোষ
বর্ণলহরী প্রকাশনী

12/09/2024

বৈশাখে বর্ণলহরী প্রকাশনী থেকে আসছে একটি নতুন পত্রিকা । কি ধরনের পত্রিকা চাইছেন কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ ।

অপেক্ষার ৫ দিন
01/09/2024

অপেক্ষার ৫ দিন

আসছে
03/08/2024

আসছে

 #সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১ #টিজার_১০ পাশ থেকে কান্নার শব্দ ভেসে আসতেই কৃত্তিকা ঈষৎ বিরক্ত চোখে পাশের মহিলার দিকে তাকা...
19/07/2024

#সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১
#টিজার_১০
পাশ থেকে কান্নার শব্দ ভেসে আসতেই কৃত্তিকা ঈষৎ বিরক্ত চোখে পাশের মহিলার দিকে তাকায়। স্পষ্টতই বাচ্চাটা কাঁদছে। ওর মা কোলে নিয়ে হালকা হালকা দোলাচ্ছে। বাচ্চাটাকে তোয়ালে দিয়ে এমন জড়িয়ে রাখা যে মুখও দেখা যাচ্ছে না।
কৃত্তিকা ফের নিজের মেয়ের দিকে মন দেয়- “আজকে কী হয়েছে জানো তো? সকালে তো একটা বেড়ালমাসি…”
আচমকা তারস্বরে কান্নার শব্দ কৃত্তিকার কথা মাঝপথেই কেটে দেয় – ‘অ্যাঁ… অ্যাঁ… অ্যাঁঅ্যাঁ…’
কৃত্তিকা এবার মহিলার দিকে তাকায়। মহিলাটি ঘোমটা টানা অবস্থাতেই বসে আছে, আর বাচ্চাটাকে দুলিয়েই যাচ্ছে। এবারে মহিলা তার ব্লাউজ উঁচিয়ে ধরে। কৃত্তিকা বুঝতে পারে কান্না থামানোর জন্য বাচ্চাটাকে দুধ খাওয়ানোর ব্যবস্থা হচ্ছে।
যাক নিশ্চিন্ত… কৃত্তিকা আবার শিবানীর দিকে তাকিয়ে কথোপকথন পুনরায় শুরু করে- “তারপরে জানো তো…বেড়ালটা তো ঘরে ঢুকেছে…ঢুকে বলে ম্যাও ম্যাও ম্যাও…মাছ কই… আর তখুনি…”
অ্যাঁ…অ্যাঁ… অ্যাঁঅ্যাঁঅ্যাঁ…
ফের বাচ্চাটা কেঁদে ওঠে। আরও জোরে। আরো তীব্রস্বরে। কান্নার চোটে যেন তার দমবন্ধ হয়ে আসছে।
“আপনার বাচ্চাটাকে থামান না…এরকম করে কেঁদেই যাচ্ছে তখন থেকে…” আর থাকতে না পেরে বলেই ফেলে কৃত্তিকা। একটু ঝাঁঝালো ভাবেই।
ঘোমটা একটু সরিয়ে নিয়ে পাশের মহিলা এবারে কৃত্তিকার দিকে তাকায়। তার চোখেও প্রশ্ন আর বিরক্তি। তারপরে কেটে কেটে আস্তে আস্তে বলে- “হামার বিটিয়া কাঁদছে না। আপনার বিটিয়া কাঁদছে…”
#যমিনী
কলমে নিখাদ বাঙালি
অলঙ্করণ Paartho Aranyadeb Mukherjee
সম্পাদক Sankar Chatterjee
সহ সম্পাদক Sulagna-Rumpa Banerjee
বর্ণলহরী প্রকাশনী

কভার আসছে
17/07/2024

কভার আসছে

 #সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১ #টিজার_৮ রাতে খেয়েদেয়ে ঘরে শুতে গিয়ে ঘরটা বড় গুমোট ঠেকলো। চাপা একটা কটুগন্ধ অস্বস্তির ...
13/07/2024

#সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১
#টিজার_৮

রাতে খেয়েদেয়ে ঘরে শুতে গিয়ে ঘরটা বড় গুমোট ঠেকলো। চাপা একটা কটুগন্ধ অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠছে । এত ঠান্ডায় ঘরে রুম হিটার চলছে। জানলা খোলা মানেই ঘরের উষ্ণতা কেটে গিয়ে বাইরের শৈত্য প্রবাহ ঘরে ঢুকে আসবে।

কিন্তু খুলেই দিলাম। আহ্! আর খুলে দিতে প্রাণ জুড়োলো যেন। কোথা থেকে মিষ্টি গন্ধ ভেসে এলো কনকনে ঠাণ্ডা বাতাসে। কোন ফুলের গন্ধ রাতে এত ভারী হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। নাহ্! ছাতিম নয়। গন্ধটা.. গন্ধটা, হ্যাঁ, ল্যাভেন্ডার। ল্যাভেন্ডারের গন্ধে ঘর ম ম করছে এবার। ল্যাভেন্ডার শরীর মনকে আরাম দেয়। আমারও তাই হলো।

বাইরে কুয়াশা ঘন হচ্ছে। আজ পূর্ণিমা। মেঘের চাদর ছিঁড়ে চাঁদ উঁকি দিচ্ছে। জোছনালোকে কুয়াশা আর মেঘ মাখামাখি নীল রহস্য ঘেরা আলোয় ঝাপসা দৃষ্টিতে যা দেখলাম, তাতে হাত-পা অবশ হয়ে এলো। বাগানের লনে সাদা গাউন পরিহিতা কেউ ঘুড়ে বেড়াচ্ছে। পাশে একটা বিশাল আকারের কুকুর ।

আমার স্পষ্ট মনে হলো এই মিষ্টি গন্ধ তার শরীর থেকেই ভেসে আসছে। সেই ঘ্রাণ আমাকে আচ্ছন্ন করে তুলছে ক্রমশ। চোখের পাতা ভারী হয়ে আসছে ধীরে। সেই নারীমূর্তি কুয়াশার সাথে কুণ্ডলী পাকিয়ে ভাসতে ভাসতে বাংলোর পেছনের দিকের ঢালু হয়ে নেমে যাওয়া অংশে হারিয়ে গেল।

#গন্ধটা_ভয়ের
কলমে- প্রিয়াঙ্কা মুখোপাধ্যায়
অলঙ্করণ Paartho Aranyadeb Mukherjee
--------------------------------------------------------------------------
আসছে সর্বভূতেষু
বর্ণলহরী প্রকাশনী
সম্পাদনা Sankar Chatterjee
সহ সম্পাদনা Sulagna-Rumpa Banerjee

·  #সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১ #টিজার_৬ভোরের হালকা আলো ফুটতেই দুই বন্ধু ঘরের দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে এলো। বৃষ্টি থেমে গে...
06/07/2024

·
#সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১
#টিজার_৬

ভোরের হালকা আলো ফুটতেই দুই বন্ধু ঘরের দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে এলো। বৃষ্টি থেমে গেছে। তবে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশ। পাইনের জঙ্গল গাঢ় অন্ধকারে ডুবে আছে এখনও। বাহাদুরকে দেখা গেল না। রিসেপশনের দরজাটা ভেজানো রয়েছে। ওরা বাইরে কাঠের সিঁড়ি দিয়ে নেমে এল ।

ইতিমধ্যেই ওদের চোখ গেল পাশের পরিত্যক্ত চার্চের দিকে। আলোটা নিভে গেছে। কিন্তু কে নেভালো ? এগিয়ে গেল দুজনে। চার্চটি ইংরেজ আমলের। বহু পুরোনো, প্লাস্টার খসা, পরিত্যক্ত। পিছনে ঘন অন্ধকার পাইন বন। চার্চের সামনে কিছু বুনো ফুল ফুটে আছে। চার্চের লোহার গেটে মরচে ধরা একটা বিরাট তালা ঝোলানো। ভেতরে আগাছার জঙ্গল ধীরে ধীরে গ্রাস করে ফেলেছে বেশিরভাগ অংশটাই । দেখেই মনে হচ্ছে কয়েক যুগ কোনো মানুষ প্রবেশ করেনি এখানে। তাহলে আলোটা কে জ্বালালো ?

চার্চের পাশেই সরু একফালি পথে দুজনে অন্ধকারকে সঙ্গী করে পাকদণ্ডী বেয়ে টিলাটার ওপর উঠতে লাগল। দুধারে ঝুপসি জঙ্গল। মাকড়সার জাল গায়ে মাথায় আটকে বারবার থামতে বাধ্য করছে ওদের। এই পথেই তো সেই পরিত্যক্ত কবরস্থান আর বোর্ডিং স্কুল। বেড়াতে আসার জন্য নেট সার্চ করে ওরা এই জায়গাকে নিয়ে ইনফরমেশন কালেক্ট করার সময়ই এটা সম্পর্কে জানতে পেরেছিল ।

কবরস্থানটাকে স্থানীয় মানুষেরা খুবই ভয় করে তাই এড়িয়ে চলে । ইংরেজ আমলে অজস্র সাধারণ মানুষকে হত্যা করে পুঁতে দেওয়া হয়েছিল এখানে । আর সাধারণ কবর তো আছেই।

ঠিক তখনই বৃষ্টিতে জমে থাকা জলের মধ্যে পা ডুবিয়ে হাঁটার ছপাৎ ছপাৎ করে শব্দে দুজনেই ফিরে তাকালেও কোথাও কিছু দেখতে পেল না । কয়েকটা বাদুড় উড়ে গেল তাদের মাথার ওপর দিয়ে চার্চের দিকে। ওটাই এখন ওদের নিরাপদ আস্তানায় পরিনত হয়েছে ।


#পাহাড়ি_বাঁকের_উপকথা
কলমে - অরুনিমা ব্যানার্জী
অলঙ্করণ Soumyadip Guin
--------------------------------------------------------------------------
আসছে সর্বভূতেষু
বর্ণলহরী প্রকাশনী
সম্পাদনা Sankar Chatterjee
সহ সম্পাদনা Sulagna-Rumpa Banerjee

 #সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১ #টিজার_১  কমল বাবু দেখলেন  চারপাশে শুধু রাতের আবছা আলো। চাঁদও নেই আকাশে। আর শনশন করে হাওয়...
01/07/2024

#সর্বভূতেষু_উৎসব_সংখ্যা_১৪৩১
#টিজার_১
কমল বাবু দেখলেন চারপাশে শুধু রাতের আবছা আলো। চাঁদও নেই আকাশে। আর শনশন করে হাওয়া বইছে। তিনি যেন রিসেপশনের সামনেটায় দাঁড়িয়ে। ঝাউবন থেকে পাতায় পাতায় ঘষা লেগে শিরশির শব্দ উঠে আসছে। অদূরে সমুদ্রের ঢেউ ভাঙছে, সাদা সাদা ফসফরাস গুঁড়োগুঁড়ো হয়ে মিশে যাচ্ছে বালিতে। আকাশের দিকে চেয়ে কমলবাবুর মনে হলো অগণ্য তারা ফুটে আছে যেন। একসঙ্গে এতো তারা কখনও দেখেননি তিনি।
এমন সময় একটা খিলখিল হাসির আওয়াজ পেলেন তিনি। চমকে সামনের দিকে তাকাতেই দেখতে পেলেন একটা বাচ্চা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে । অন্ধকারে মেয়েটার মুখ দেখা যাচ্ছে না। শুধু খিলখিল হাসির শব্দ আসছে।
সমুদ্রের গর্জন কানে ভেসে আসছিল। কী মনে হতে তিনি একবার ডেকে উঠলেন, "মিষ্টু..."
মেয়েটা খেলা থামিয়ে ওনার দিকে তাকাল একবার। দূরত্বের কারণে তখনও মুখটা ভালো করে দেখতে পেলেন না তিনি। কিন্তু মনে হলো মিষ্টুর চোখ দুটো সমুদ্রের মতোই গভীর, সুন্দর, অতল। সে উদাস চোখে তাকিয়ে আছে সমুদ্রের দিকে।
--------------------------------------------------------------------------
এ এক অদ্ভুত মায়ার গল্প । ভালোবাসার গল্প আর মন খারাপের গল্প । আর অবশ্যই ভূতেরও গল্প ।
#হারিয়ে_গেছি_আমি
কলমে Nayaan Basu
--------------------------------------------------------------------------
আসছে সর্বভূতেষু
বর্ণলহরী প্রকাশনী
সম্পাদনা Sankar Chatterjee
সহ সম্পাদনা Sulagna-Rumpa Banerjee

মহিষাসুরনির্ণাশি ভক্তানাং সুখদে নমঃ।রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি।।..............................................
21/06/2024

মহিষাসুরনির্ণাশি ভক্তানাং সুখদে নমঃ।
রূপং দেহি জয়ং দেহি যশো দেহি দ্বিষো জহি।।............................................................................................
মা আসছেন
আর আসছে সর্বভূতেষু

প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছিল কয়েকটি ধাপে শারদীয়া সর্বভূতেষু - ১৪৩১-এর লেখক তালিকা প্রকাশিত হবে। ইতিমধ্যেই দু'টি লেখক তালিক...
20/06/2024

প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছিল কয়েকটি ধাপে শারদীয়া সর্বভূতেষু - ১৪৩১-এর লেখক তালিকা প্রকাশিত হবে। ইতিমধ্যেই দু'টি লেখক তালিকা (আমন্ত্রিত) প্রকাশিত হয়েছে। আজ তৃতীয় লেখক তালিকা প্রকাশিত হল। এইক্ষেত্রেও লেখক তালিকাটি সম্পূর্ণভাবেই আমন্ত্রিত। ভূতান্বেষী পরিবার ও বর্ণলহরী প্রকাশনীর তরফ থেকে সকল লেখক-লেখিকাদের একরাশ ধন্যবাদ জানাই ।
সঙ্গে থাকুন । ভাল থাকুন ।

Address

Ghordour Chatti
Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বর্ণলহরী প্রকাশনী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বর্ণলহরী প্রকাশনী:

Videos

Share

Category