19/05/2024
সীমা ভাবি পার্ট -৪ (শেষ পর্ব)
ভাবি কেমন ছটফট করতেছিলো আর বললো আহ রবিন আর পারতেছি না কিছু করো, আমি আস্তে করে ভাবির পা দুটো ফাক করে সরাসরি ভাবির ভোদায় মুখ দিলাম, তবে প্রথম ভোদা চোষা তো ঠিক ঠাক চুষতে পারতেছিলাম না ভোদার ফুটো কোনটা আর ক্লিট কোনটা বুঝতে অসুবিধা হচ্ছিলো ভাবি ক্ষ্রিপ্ত না হয়ে আমাকে বুঝিয়ে বলতেছিলো আরেকটু নিচে চুষো সোনা আর আহ আহ করতেছিলো মাথা টা এমন ভাবে চেপে ধরেছিলো মনে হচ্ছিলো আমি ভোদার ভিতর ঢুকে যাবো এরপর ভাবি কাটা মুরগীর মতো লাফাচ্ছিলো আর উম উম করতেছিলো পিঠে নখ বসিয়ে দিয়ে। আমি বুঝলাম ভাবি মাল খসাবে সেসময় একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে খেচে দিতে লাগলাম। ভাবি মাল খসানোর পর জীব দিয়ে মালের স্বাদ নিলাম কি সুন্দর গন্ধ আর নোনটা নোনটা স্বাদ সেটা বলে বুঝাতে পারবো না। ভাবি চুপ করে কিছু ক্ষন শুয়ে ছিলো এরপর উঠে এসে আমার ধনে হাত দিয়ে হালকা নাড়াচাড়া দিয়ে বললো প্রোটেকশন লাগাও তার আগে একটু মুখে নিলো ধন আহ্ সে কি আরাম ভাবির ঠোটে ধন টাও যেনো ভাবির ঠোটের জন্য তৈরি, এরপর ভাবি নিজ হাতে কনডম পরিয়ে দিলো এরপর শুরু করলাম আসল খেলা। ভাবির ভোদা আমার আখাম্বা ধন টা সেট করে রাম ঠাপ মারলাম কিন্তু ব্যার্থ হলাম কারণ আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ছিলো না। এরপর ভাবি বললো বোকাচোদা ফুটায় সেট করে এরপর চুদো ভাবির মুখে চুদার কথা শুনো ধনের মাথায় আগুন লেগে গেলো। ভোদার ফুটায় ধন রেখে মারলাম আবার ঠাপ এবার ফোকাত করে অর্ধেক ঢুকে গেলো বেশ আঁটো-সাটো লাগছিলো ভোদার ভিতর, টেনে বের করে মাথা ঢুকিয়ে আবার মারলাম ঠাপ, সব শক্তি দিয়ে মারার কারণে ভাবি একটু ব্যাথা পেলো এমন ভাব নিয়ে আউচ করে শব্দ করলো আর বললো আস্তে ঠাপ মারো। কে শুনে কার কথা পরের বউ পাইছি চোদার জন্য, প্রথমে আস্তে আস্তে চোদার গতি বাড়াতে লাগলাম এর ভাবি বললো তোমার গায়ে কি জোর নাই জোরে মারো। মাথায় আগুন লেগে গেলো গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে চুদতে লাগলাম পুরো ঘরে ফকাত, ফকাত-পক,পক শব্দ হতে লাগলো। কি সুন্দর চোদার শব্দ 😂 চুদার তালে তালে একটা দুধে মুখ দিয়ে চুষতে লাগলাম আরেকটা টিপতে লাগলাম। মাঝে মাঝে দুধে কামরাতে লাগলাম পালা ক্রমে দুই দুধ খাচ্ছিলাম আর চুষছিলাম। এভাবে টানা ২৮-৩০ মিনিট চুদে মাল খসালাম ভাবির ভোদায় এর ভিতর ভাবি দুইবার মাল খসিয়েছে। মাল ফেলে ভাবির বুকে নেতিয়ে গেলাম, ভাবিকে জিঙ্গেস করলাম মজা দিতে পারছি নাকি পারি নি ভাবি শুধু বললো তোমার কাছে তোমার ভাই বাচ্চা তাতেই বুঝে গেলাম ভাই অক্ষম। এরপর ঘন্টা খানেক পর আবার ভাবিকে চুদে চলে আসি।
সেদিনের পর ভাবিকে আর চোদার সুযোগ হয়নি কারণ ভাবি, তারপর পর পরই আমারা সেখান থেকে চলে আসি আর ভাবিও প্রেগন্যান্ট হয়ে যায়, তবে ভাবি রান্না ঘরে সুযোগ হলে ধন খেচে দিতো মাঝে মাঝে চুষে দিতো। আমি সুযোগ বুঝে দুধ টিপে দেয়, দুধ চুষে দেয়।
তার কিছু দিন পর আমরা সেখান থেকে চলে আসি।
এরপর অনেক মেয়ে চুদেছি কিন্তু ভাবির মতো আর কাউকে পাইনি।