ইসলামের আলো

ইসলামের আলো Islampur Pacific Society -এর তরফ থেকে প্রকাশিত ধর্ম সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক পত্রিকা। হোম জার্নাল।
(3)

‘ইসলামের আলো’ ধর্ম সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক একটি গবেষনামুলক পত্রিকা। এই পত্রিকার প্রথম প্রকাশ ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে। ভারতের পশ্চিমমঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর, মালদা এবং বিহার রাজ্যের কিসানগঞ্জ জেলায় এর বিস্তৃতি। জন্মের সময়কাল থেকেই এই পত্রিকা ঐ সকল এলাকার মুসলিম ও অমুসলিম ভাইদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌছে আসছে। এই পত্রিকা মানুষের কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সা) বাণী পৌছে দেয় সম্পুর্ন বিনামুল্যে।

22/02/2024
19/10/2022

“ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার দরুন ব্যভিচারীকে জীবিকার বরকত থেকে বঞ্চিত করে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে গুনাহ বর্জন ও তাকওয়া অবলম্বনের ফলে বরকতের দরজা খুলে দেয়া হয়।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন :
‘যদি জনপদবাসী ঈমান আনতো এবং নেক আমল করত, তাহলে আমি তাদের জন্য আকাশ এবং জমিনের বরকতসমূহ উন্মোচন করে দিতাম।’ (সূরা আরাফ : ৯৬)”
শাইখ যুলফিকার আহমাদ নকশবন্দী
বই : এখন যৌবন যার, পৃষ্ঠা : ২৭৩-২৭৪

14/10/2022

“আপনি আমাদের রিযিক দান করুন এবং আপনিই সর্বশ্রেষ্ঠ রিযিকদাতা” (৫ঃ ১১৪)

28/09/2022

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
"যে দারিদ্র/অভাব-অনটনে আক্রান্ত হয়ে মানুষের কাছে তা উপস্থাপন করে, তার অভাব দূর করা হয়না। আর যে তা আল্লাহর কাছে উপস্থাপন করে আল্লাহ তাকে দ্রুতই প্রাচুর্য দান করেন: হয় দ্রুত মৃত্যুর মাধ্যমে কিংবা দ্রুত ধনাঢ্যতা দানের মাধ্যমে"[১]
مَنْ أصابته فَاقَةٌ فأنزلها بالناسِ، لم تُسَدَّ فاقتُه، ومن أنزلها بالله أوشَك الله له بالغنى: إمَّا بموت عاجل، أو غِنًى عاجل"
একটু ব্যাখ্যা করি, فَاقَةٌ মানে হচ্ছে অতিব প্রয়োজন, মানুষ যখন রিযকের প্রচণ্ড সংকীর্ণতায় ভোগে কিংবা অতি দারিদ্র্যে ভোগে-সেই অবস্থা বোঝাতে এই শব্দ ব্যবহৃত হয়।
এরপর فأنزلها بالناسِ দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে নিজের এই দারিদ্র্যের কথা মানুষজনকে জানিয়ে অভিযোগ করে এবং কামনা করে যেন মানুষ তার অভাবকে দূর করে দেয়।
এরপর لَمْ تُسَدَّ فَاقَتُهُ দ্বারা বোঝানো হয়েছে তার অভাব তো দূর করা হয়-ই না উল্টো একের পর এক বিপদ তার লেগেই থাকে। একটা দূর হয় তো আরেকটা আসে।
কিন্তু যখন সে আল্লাহ তা'আলার সমীপে নিজ প্রয়োজন পেশ করে তখন আল্লাহ তাআলা তাকে পর্যাপ্ত রিযকের ব্যবস্থা করে দেন, হয় بِمَوْتٍ عَاجِلٍ দ্রুত মৃত্যুর দ্বারা। অবশ্য দ্রুত মৃত্যুর দ্বারা মানে তার দ্রুত মৃত্যু নয়, এর মানে হচ্ছে হয়তো তার এমন কোনো আত্মীয় দ্রুত মারা যাবে যার সে ওয়ারিশ হয়ে অর্থ সম্পদ লাভ করবে, কিংবা غِنًى عاجل তাকে শীঘ্রই অন্য এমন সম্পদ দেয়া হবে যে সে ধনী হয়ে যাবে।[২]
তাহলে হাদিসটা থেকে বোঝা যায়: কেউ যখন প্রচণ্ড অভাবে পড়ে, এরপর নিজের এই অভাবের কারণে মানুষের কাছে অনুযোগ করে আর দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে বেড়ায় এই আশায় যে মানুষ তার অভাবকে দূর করে দেবে, তখন এই অভাব কখনোই দূর করা হয় না; বরং একটা অভাব ঘুচে তো আরেকটা এসে হাজির হয়।
পক্ষান্তরে মানুষ যখন অভাবে পড়ে আল্লাহ তাআলার অভিমুখী হয় তখন আল্লাহ তাআলা তার জন্য একটা উত্তম ব্যবস্থা করে দেবার মাধ্যমে তার অভাব দূর করে দেন। হতে পারে তার কোনো ধনী নিকটাত্মীয় মারা যাবে যার সম্পদের সে ওয়ারিশ হবে, অথবা হতে পারে তাকে দ্রুতই এমন সম্পদের অধিকারী করা হবে যে সে ধনী হয়ে যাবে।
ইমাম মুল্লা আলী ক্বারীর (রাহ.) ভাষায় এই হাদিস যেন এই আয়াতেরই প্রতিধ্বনি করে:
وَمَنْ يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَلْ لَهُ مَخْرَجًا - وَيَرْزُقْهُ مِنْ حَيْثُ لَا يَحْتَسِبُ وَمَنْ يَتَوَكَّلْ عَلَى اللَّهِ فَهُوَ حَسْبُهُ}
"যে আল্লাহকে ভয় করে আল্লাহ তার নিস্কৃতির ব্যবস্থা করে দিবেন, এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট"[৩]
[১) ইমাম আবু দাউদ (রাহ.), আস সুনান, হা: ১৬৪৫, আল্লামা শু'আইব আরনাউত্বের (রাহ.) মতে হাসান,
২) ইমাম মুল্লা আলী ক্বারী (রাহ.), মিরকাতুল মাফাতিহ: ৪/১৩১৬;
৩) সূরা আত তালাক: ২-৩ ]

[Copy: from Manzurul Karim]

14/09/2022

"শীঘ্রই তোমার রব তোমাকে এতো দিবেন যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে"🌸

-সূরা দ্বোহা, আয়াত ০৫

14/09/2022

"যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের (নিয়ামত) বাড়িয়ে দেব।"
সূরা ইব্রাহিম :৭

13/09/2022

শয়তান এদের ওপর চেপে বসেছে এবং তাদেরকে আল্লাহর যিকির ভুলিয়ে দিয়েছে। এরাই শয়তানের দল। জেনে রাখ, নিশ্চয় শয়তানের দল ক্ষতিগ্রস্ত। [সূরাঃ আল-মুজাদালা- ১৯]

পড়ুন এবং শেয়ার করুন...
02/09/2022

পড়ুন এবং শেয়ার করুন...

25/08/2022

রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, ‘‘সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ সেই ব্যক্তি, যে মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী।’’ (সহীহুল জামে’ ৩২৮৯)

25/08/2022

দুনিয়ার চাপ মোকাবেলায় যে একটি কাজ করতে পারেন
— ড. ইয়াসির কাদি

রাসূলুল্লাহ (স) বলেন- مَنْ جَعَلَ الْهُمُومَ هَمًّا وَاحِدًا هَمَّ آخِرَتِهِ كَفَاهُ اللَّهُ هَمَّ دُنْيَاهُ وَمَنْ تَشَعَّبَتْ بِهِ الْهُمُومُ فِي أَحْوَالِ الدُّنْيَا لَمْ يُبَالِ اللَّهُ فِي أَىِّ أَوْدِيَتِهَا هَلَكَ - "যে ব্যক্তি তার সমস্ত চিন্তাকে একটি চিন্তায় কেন্দ্রীভূত করেছে, অর্থাৎ আখিরাতের চিন্তায়, আল্লাহ তার দুনিয়ার চিন্তার জন্য যথেষ্ট। অপর দিকে যে ব্যক্তি যাবতীয় পার্থিব চিন্তায় নিমগ্ন থাকবে, সে যেকোনো উন্মুক্ত মাঠে ধ্বংস হোক, তাতে আল্লাহ্‌র কিছু যায় আসে না।" (সুনান ইবনে মাজাহ ২৫৭)

কি চমৎকার এক হাদিস! যদি আপনি পরকালের চিন্তায় নিমগ্ন থাকেন...আল্লাহর কাছে আমি কী বলবো? শেষ বিচারের দিন আমি আল্লাহর কাছে কী উত্তর দিবো? কিভাবে আমি জান্নাত অর্জন করবো?

যদি এই চিন্তাগুলো আপনাকে উদ্বিগ্ন করে রাখে, আপনি যদি এভাবে আখেরাতের চিন্তায় আচ্ছন্ন থাকেন, আমাদের রাসূল (স) বলেছেন, كَفَاهُ اللَّهُ هَمَّ دُنْيَاهُ - দুনিয়াতে আপনার যত ধরণের উদ্বেগ, চিন্তা, উৎকণ্ঠা আছে আল্লাহ তার জন্য দায়িত্ব নিয়ে নিবেন। এরপর তিনি বলেন- আর যে ব্যক্তির সকল চিন্তা শুধু দুনিয়াবি বিষয় নিয়ে...অন্য কথায়, সে টাকা নিয়ে চিন্তিত, পরিবার নিয়ে চিন্তিত, ব্যবসা নিয়ে চিন্তিত, ভিসা নিয়ে চিন্তিত, মানুষের কথা নিয়ে চিন্তিত মোটকথা তার সকল মানসিক চাপ এই দুনিয়ার বিষয় নিয়ে। পরকাল নিয়ে তার কোনো ভাবনা নেই, চাপ নেই।

রাসূল (স) বলেন- এই লোক যে আখিরাত নিয়ে কোনো পরোয়া করে না, কিভাবে সে মরল আল্লাহ তার কোনো পরোয়া করেন না। কোন উপত্যকায় তার মৃত্যু হলো তাতে আল্লাহর কিছু যায় আসে না। অন্য কথায়, আল্লাহ এই লোকটাকে পরিত্যাগ করেছেন। কারণ, সে আল্লাহকে পরিত্যাগ করেছে।

এটি খুবই গভীর মনস্তাত্ত্বিক একটি হাদিস। যদি ভালোভাবে চিন্তা করেন তাহলে বুঝবেন এমনই তো হওয়ার কথা। এটা হলো অগ্রাধিকার ঠিক করা নিয়ে। যখন আন্তরিকভাবে এ বিষয়টা উপলব্ধি করবেন যে, যা আসলেই ম্যাটার করে তা হলো আখিরাত এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি। তখন, এই দুনিয়া এবং এই দুনিয়ার সকল সমস্যা মেনেজ করা সহজ হয়ে যায়।

যখন বুঝবেন, এই দুনিয়া আর কত দিনের। দুঃখ-দুর্দশাও আর কতদিনের। শেষ ফলাফল কী হবে? তখন এটাও বুঝবেন আখেরাতের অনন্ত জীবনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই। এরপর হঠাৎ করেই পার্থিব এই সমস্যাগুলো একেবারেই তুচ্ছ হয়ে যায়। একটি উদাহরণ দিচ্ছি।

ধরুন, ডাক্তার এক ব্যক্তিকে বলল, তার হার্ট ফেইল করবে। তাকে এখনি হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করতে হবে, কয়েক দিনের মধ্যে। নতুবা সে মারা যাবে। ঠিক সে সময় শেয়ার বাজারে পতন হওয়ায় তার কিছুটা আর্থিক ক্ষতি হলো। আপনার কি মনে হয় সে এখন শেয়ার বাজার নিয়ে কোনো পরোয়া করে? যখন সে তার হার্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন, তার জীবন নিয়ে চিন্তিত।

তাহলে কেউ যদি দুনিয়ার সমস্যার সাথে পরকালের সমস্যার তুলনা করে পরকাল নিয়ে চিন্তিত থাকে, আমাদের রাসূল (স) বলেন, আল্লাহ তার দুনিয়ার সমস্যাগুলোর ভার নিয়ে নিবেন।

তাই, দুনিয়ার জীবনের চাপ মোকাবেলার অন্যতম শক্তিশালী একটি উপায় হলো, নিজেকে পরকালের চাপের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়া। পার্থিব চাপগুলো মোকাবেলার অন্যতম সেরা একটি উপায় হলো- মৃত্যু পরবর্তী জীবনের বিপদ-আপদগুলোর কথা নিজেকে বার বার স্মরণ করিয়ে দেওয়া।

তখন হঠাৎ করেই মনে হবে- এই ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার চিন্তায় নিজের ঘুম হারাম করার কোনো মানেই হয় না। এই ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার চিন্তায় অসুস্থ হওয়ার কোনো মানেই হয় না, ডিপ্রেশনে পড়ার কোনো অর্থ হয় না।

আল্লাহ যদি আপনার হয়ে যায়, আপনার সবকিছু আছে। আল্লাহর সাথে যদি আপনার একটি সুন্দর সম্পর্ক থাকে, এটাই যথেষ্ট। আর যদি আল্লাহর সাথে ভালো সম্পর্ক না থাকে, তাহলে সমগ্র দুনিয়াও আপনার জন্য যথেষ্ট হবে না।

আপনার জীবনে অনেক দুঃখ আসতে পারে। আপনি মুখােমুখি হতে পারেন নানান ঝঞ্ঝাক্ষুদ্ধ ঝড়ের। কোনাে কোনাে ঝড়াে হাওয়া এসে আপনার জ...
08/08/2022

আপনার জীবনে অনেক দুঃখ আসতে পারে। আপনি মুখােমুখি হতে পারেন নানান ঝঞ্ঝাক্ষুদ্ধ ঝড়ের। কোনাে কোনাে ঝড়াে হাওয়া এসে আপনার জীবনটাকে এলােমেলাে করে দিয়ে যাবে। অস্ফুট স্বরে মহান রবকে যখন বলেন, ‘মালিক! আমার জীবনে এত কষ্ট কেন?'
তিনি তখন বলেন
اِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًاۗ
নিশ্চয় কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি [২]
এমন কঠিনতর বিপদে আশেপাশে কাউকে পাচ্ছেন না। এমনকি অন্ধকারে আপন ছায়াটাও মিলিয়ে যায়। আপনার এতদিনের সুহৃদ, প্রিয় বন্ধু, প্রিয় স্বজনদের কেউই এই দুর্দিনে আপনার পাশে নেই। নিজেকে খুব একা মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, অকুল দরিয়ায় একটি ডুবুডুবু নৌকার আপনি একাই যাত্রী। এই নৌকা যেকোনাে মুহূর্তেই তলিয়ে যাবে। এমন সময়ে আপনি যখন আশাহত হয়ে রবের কাছে ফরিয়াদ করে বলেন, ‘মাবুদ! আজকে আমাকে সাহায্য করার মতন কেউই নেই।'
তখন আপনার রব বলেন—
وَكَانَ حَقًّاۖ عَلَيْنَا نَصْرُ الْمُؤْمِنِيْنَ
মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব [৩]

[০২] সুরা ইনশিরাহ: ০৬
[০৩] সুরা রুম: ৪৭
বই: বেলা ফুরাবার আগে
লেখক: আরিফ আজাদ

05/08/2022

মুগ্ধ করার মতো সমস্ত সৌন্দর্য ধারণ করেও নিজেকে পর্দার আড়ালে রাখার সিদ্ধান্ত নিতে পারা, রবের অপূর্ব এক ‘রিযিক’। অমূল্য এক ‘নেয়ামত’।

- শায়খ আতিক উল্লাহ (হাফি.)

05/08/2022

একদিন মুহাম্মাদ (সা.) মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন। যার নাম আবু উমামা (রা.)।

নবীজী তাকে বললেন, হে আবু উমামা! ব্যাপার কী, নামাজের সময় ছাড়াও তোমাকে মসজিদে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে? (কি জিনিস তোমাকে এত উদ্বিগ্ন করেছে?)

আবু উমামা বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! অনেক ঋণ এবং দুনিয়ার চিন্তা (দুশ্চিন্তা) আমাকে গ্রাস করে রেখেছে।

তখন নবী (সা.) তাকে বললেন, আমি কি তোমাকে এমন কিছু দোয়া শিখিয়ে দেব, যেগুলো বললে আল্লাহ তায়ালা তোমার চিন্তাকে দূর করে দেবেন এবং তোমার ঋণগুলো আদায় করে দেবেন।

আবু উমামা (রা.) বললেন, জি হ্যাঁ ইয়া রসুলাল্লাহ! অবশ্যই বলুন।

তখন নবী মুহাম্মাদ (সা.) তাকে নিম্মের দোয়াটি শিখিয়ে দেন -

‘হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুঃশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।

আবু উমামা বলেন, আমি দোয়াটি নিয়মিত পড়তে লাগলাম ফলে আল্লাহ তায়ালা আমার দুশ্চিন্তা দূর করে দিলেন এবং আমার ঋণগুলোও আদায় করে দিলেন।

[সহিহ বুখারি, হাদিস নং ২৮৯৩]

Address

VILL/BALANCHA; P. O+P. S/ISLAMPUR; PIN-; DIST/UTTAR DINAJPUR; WEST BENGAL;
Islampur
733202

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামের আলো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইসলামের আলো:

Videos

Share

Category


Other Magazines in Islampur

Show All

You may also like