চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির

  • Home
  • India
  • English Bazar
  • চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির

চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির, Video Creator, DUISATABIGHI, English Bazar.

মা মনসা ধ্যান ও প্রনাম মন্ত্রঃ হাতের তালুতে দু-এক ফোঁটা জল নিয়ে ‘ওঁ বিষ্ণু’ মন্ত্রে ওষ্ঠ স্পর্শ  করবেন। মোট তিন বার এইভ...
23/03/2024

মা মনসা ধ্যান ও প্রনাম মন্ত্রঃ

হাতের তালুতে দু-এক ফোঁটা জল নিয়ে ‘ওঁ বিষ্ণু’ মন্ত্রে ওষ্ঠ স্পর্শ করবেন। মোট তিন বার এইভাবে জল স্পর্শ করতে হবে।
তারপর করজোড়ে বলবেন—
ওঁ তদ্বিষ্ণোঃ পরমং পদং সদা পশ্যন্তি সূরয়ঃ দিবীব চক্ষুরাততম্।
ওঁ অপবিত্রঃ পবিত্রো বা সর্বাবস্থাং গতোঽপি বা।
যঃ স্মরেৎ পুণ্ডরীকাক্ষং স বাহ্যাভ্যন্তরঃ শুচিঃ।।
‘ওঁ বিষ্ণু’‘ওঁ বিষ্ণু’‘ওঁ বিষ্ণু’

মস্তকে তুলসী রেখে বলবেনঃ
নমঃ তুলসী দর্শনে পুণ্য, স্পর্শনে পাপ নাশন
স্মরণে তির্থানি, ভক্তিমে মুক্তি লক্ষণ নমঃ

মনসা ধ্যানঃ
ওঁ দেবীমন বামহীনাং শশধর বদনাং চারুকান্তি
বদান্যাং হংসারুঢ়া উদারাং সুললিত নয়নাং
সেবিতা সিদ্ধিকামৈঃ।
স্মেরাস্যাং মণ্ডিতাঙ্গীং কণক মণি গণৈর নাগ রত্নৈরনেকৈর বন্দেহহং সাষ্টনাগম উরু কুচ যুগলাং ভোগিনীং কামরূপাং।

মা মনসা পুষ্পাঞ্জলিঃ
১)আস্তিকস্য মুনের মাত জগৎ আনন্দকারিনী। এহ্যেহি মনসাদেবী নাগমাতা নমোহস্তুতে।
-----------এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ।।
২)আগচ্ছে বরদা দেবী সর্ব কল্যাণ কারিনী। সর্পভয় বিনাশিনী মনসা দেবী নমোহস্তুতে।
-----------এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ।।
৩)আস্তিকস্য মুনির মাতা ভগিনী বাসুকেস্তথা। জরৎকারু মুনে পত্নী মনসাদেবী নমোহস্তুতে।
-----------এসো স্ব চন্দন বিল্বপত্র পুস্পাঞ্জলি ওঁ শ্রী মনসা দেবিভ্যই নমঃ।।

প্রণাম মন্ত্রঃ
আস্তিকস্য মুনির মাতা ভগিনী বাসুকেস্তথা।
জরৎকারু মুনে পত্নী মনসাদেবী নমোহস্তুতে।

জয় মা মনসা 🙏 🌺🌺
22/02/2024

জয় মা মনসা 🙏 🌺🌺

বৈষ্ণব কাকে বলে???এই সমন্ধে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু,, তার চৈতন্য লীলায় বলেছিলেন,,,★যখন চৈতন্য মহাপ্রভু ও তার পার্শ্বদ বৃন্দ ...
21/02/2024

বৈষ্ণব কাকে বলে???
এই সমন্ধে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু,, তার চৈতন্য লীলায় বলেছিলেন,,,
★যখন চৈতন্য মহাপ্রভু ও তার পার্শ্বদ বৃন্দ কুলিন গ্রামে হরিনাম প্রচার করছিলেন,, তখন সেই গ্রামের একজন সাধারণ ব্যক্তি চৈতন্য মহাপ্রভুকে প্রশ্ন করলেন"""
প্রভু বৈষ্ণব কে কাকে বলে?,, কেমনে বৈষ্ণবকে চিনবো""
★তখন চৈতন্য মহাপ্রভু সেই ব্যক্তির প্রশ্নের উত্তরে বললেন,, যার মূখে একবার হরিনাম কৃষ্ণনাম শুনবে তাকেই বৈষ্ণব বলে জানবে। হরিবল
★এবং শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী মহারাজ এবিষয়টি আরো বিষদ্ভাবে ব্যক্ষা করে বলছেন নামের তিনটি স্তর আছে""
"নাম অপরাধস্তর
"নাম আভাসস্তর
"এবং শুদ্ধনামস্তর
বলা হচ্ছে নামঅক্ষর বাহিরায় নাম কভুনয় অর্থ"" সুধুই নামের অক্ষরটাই বেরুচ্ছে কিন্তু নাম হচ্ছে না
তাই আরো বলা হচ্ছে"" কোটি জন্মে করে যদি নামসংকীর্তন তবুতনাপায় কৃষ্ণপদপ্রেমধন,,, এতএব এখানে যে না সমন্ধে বলা হচ্ছে তা,, নাম অপরাধ মূক্ত হয়ে,, নাম আভাসস্তর অতিক্রম করে শুদ্ধ নামের কথা বলা হচ্ছে শ্রীল ভক্তিচারুস্বামী মহারাজ তিনি আরো বলছেন বৈষ্ণবের তিনটি স্তর সমন্ধে,,
তথা""
(1)== যার মূখে একবার শুদ্ধভাবে""শুদ্ধনাম হরিনাম শোনা যায় তিনি হচ্ছেন বৈষ্ণব,,
(2)==যার মূখে শুদ্ধভাবে নিরন্তর হরিনাম কৃষ্ণনাম শোনা যায়"" তিনি হচ্ছেন মধ্যম বৈষ্ণব
(3)==এবং যাকে দেখলে বা দর্শনেই মূখে নাম আসে তিনি হচ্ছেন উত্তম বৈষ্ণব
এই হচ্ছে বৈষ্ণবের তিনটি স্তর
তাই আমাদের সকলকে""নাম অপরাধস্তর মুক্ত হয়ে নাম আভাসস্তর অতিক্রম করে"" শুদ্ধ হরিনাম কৃষ্ণনাম করতে হবে ,,,,,,,
এবং তার আগে অমাণিকে মান দিতে জানতে বা শিখতে হবে,, তাহলেই আমরা এই স্তরে সহজেই পৌছাতে পারব।

10/02/2024

জয় মা মনসা 💞🌺🌺💞

Joy ma tara 🌺🌺🌺
09/02/2024

Joy ma tara 🌺🌺🌺



















































📚 আপনি কি সনাতন!? তাহলে জেনে রাখুন!প্রাত্যহিক পালনীয় কর্মপদ্ধতিপ্রাতঃকাল- সকালে ঘুম থেকে উঠবার চেষ্টা করুন। সনাতন শাস্ত্...
05/02/2024

📚 আপনি কি সনাতন!?
তাহলে জেনে রাখুন!
প্রাত্যহিক পালনীয় কর্মপদ্ধতি

প্রাতঃকাল- সকালে ঘুম থেকে উঠবার চেষ্টা করুন। সনাতন শাস্ত্র মতে ব্রাহ্মমুহূর্ত শয্যা ত্যাগ করা উচিত,
কিন্তু এখনকার ব্যস্ততম সময়ে সেটা সম্ভব হয় না।
তাই চেষ্টা করুন সকাল ৫-৬ টার মধ্যে শয্যা ত্যাগ করতে। ঘুম থেকে উঠে প্রথমে গুরুদেব ও ইষ্টদেবতাকে প্রণাম করুন। যাহাদের দীক্ষা হয়নি, তারা ইষ্টদেবতাকে প্রণাম করুন।

এরপর করজোড়ে মা বসুমতীকে প্রণাম করুন। কারণ বসুমতীর বুকে আমরা চরণ দিয়ে হাঁটা-চলা করি। তিনি সর্বংসহা - সব সহ্য করেন। বসুমতীকে প্রণাম করে পুরুষেরা ডান পা আগে ফেলুন, পরে বাম পা। মহিলারা বাম পা আগে ফেলুন, পরে ডান পা। শয্যায় বসে চা খাওয়া বর্জন করুন।

এরপর, দাঁত মাজন করে আধাঘণ্টা যোগ-ব্যায়াম করুন। যোগ করতে অসমর্থ হলে, বাড়ীর উঠোনে,
ছাদে বা নিকটে কোনো পার্ক বা মাঠে কিছুক্ষণ বেগে হাঁটুন। বাড়ীতে ছোট বাচ্চা থাকলে তাদেরকেও এই অভ্যাসে অভ্যস্ত করুন।

এরপর, বাড়ী ফিরে শৌচাদি ও স্নান করুন। স্নান সেরে
পূজো-অর্চনায় মনোনিবেশ করুন। ভারতবর্ষের দক্ষিণ ভারতের সনাতনীদের মধ্যে এই সু অভ্যাস খুব প্রকট।
তারা সকাল সকাল স্নান সেরে সকলে একসাথে মিলে ভগবানের আরতি-পূজো করে। তাই আপনিও সকাল সকাল পূজোর অভ্যাস করুন। ঘরে সকাল- সন্ধ্যে ধূপ-
ধূনো জালিয়ে আরতি করুন। ধূপের গন্ধে সকল অশুভ প্রভাব দূরীভূত হয়।

স্নান সেরে পূজো করতে না পারলেও তুলসী, বেল, বট, অশ্বত্থ, নিম বৃক্ষমূলে জল দিন। এই বৃক্ষগুলি পবিত্র, এগুলোতে সর্বদা দেবতারা বাস করেন। যারা দীক্ষিত, তারা এইসময় গুরুপ্রদত্ত বীজমন্ত্র জপ করুন। অদীক্ষিত ভক্তগণ করতালি দিয়ে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করুন। এরপর, সূর্যদেবতাকে প্রণাম করুন ও জল অর্পণ করুন। তবে কেউ কেউ আছেন বাড়ীর কাজকর্ম সেরে দুপুরবেলায় পূজো অর্চনা করেন।
এটাও সঠিক।

যারা অফিস যাবেন তারা অফিস করেন। যারা গৃহে থাকবেন তারা দুপুর ১২-০২টার মধ্যে মধ্যাহ্ন ভোজন সমাপ্ত করুন। ভোজন গ্রহণ করার পূর্বে অন্নের থালাকে "জয় মাতা অন্নপূর্ণা" বলে নমস্কার করে তারপর ভোজন আরম্ভ করুন। কত মানুষই এই পৃথিবীতে অন্নহীন, মনে করুন আপনি যা পেয়োছেন তা মাতা অন্নপূর্ণার কৃপায়।
গোগ্রাসে আর আকণ্ঠ ভোজন গ্রহণ করবেন না। শাস্ত্রের বারণ আছে। যতটুকুতে ক্ষুধা নিবারণ হয়, ততটুকুই ভোজন করুন। ভোজনের কিছু অংশ পশু-পক্ষীদের দিবেন, যাতে তারাও অভুক্ত না থাকে।

দুপুরবেলা কোনো অতিথি আসলে তাকেও ভোজন করাবেন। দ্বিপ্রহরে সনাতন হিন্দু বাড়ী থেকে কেউ অভুক্ত অবস্থায় ফিরে গেলে গৃহের এবং গৃহীর অমঙ্গল হয় কারণ "অতিথি নারায়ণ"।

দিবানিদ্রা সনাতন ধর্মে পাপ। তাই দুপুরে না ঘুমানো চেষ্টা করুন। তবে অল্প শয়ন করা যেতে পারে।

সন্ধ্যা হলে সূর্যাস্তের পর পর আহার গ্রহণ করা সনাতন ধর্মে পাপ। এই সময় ভজন করলে সে রাক্ষস হয়। সূর্য অস্ত যাবার পর চুল আঁচড়ানো, ভোজন, শয়ন, মলিন বস্ত্র পরিধান ইত্যাদি সনাতন ধর্মে পাপ। সন্ধ্যার সময়ে মহিলারা তুলসীমঞ্চে প্রদীপ প্রজ্বলন করবেন। সমগ্র গৃহে এবং ঠাকুরঘরে ধূপ-ধূনো জ্বালাবেন। একত্রিত হয়ে সকলে ধর্মীর গ্রন্থাদি পাঠ, হরিনাম কীর্তন, এবং গুরুমন্ত্র জপ করবেন। গুরুবারে সন্ধ্যা কালে অবশ্যই নৈবদ্য এবং পাঁচালী পাঠ সহকারে মা লক্ষ্মীর পূজো করবেন।
বড়রা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনে সাথে সাথে বাড়ী ছোটদেরকেও ধর্মীয় শিক্ষা দেবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন, যেন অল্প বয়স থেকে তাদের মনে ধর্মের প্রতি নিষ্ঠা এবং ভক্তির উন্মেষ ঘটে। ধর্মীয় শিক্ষায় অভ্যস্ত হলে কোনো সন্তানই বিপথগামী হতে পারে না।

কর্মক্ষেত্রে থেকে বাড়ী ফিরে পুরুষেরা পরিষ্কার বস্ত্র
( লুঙ্গি ব্যতীত) পরিধান করে গুরু প্রদত্ত মন্ত্র জপ করুন। দীক্ষা না পেলে ভগবানের নাম কীর্তন বা গীতা পাঠ করবেন। লুঙ্গি পরিহিত অবস্থায় সনাতন ধর্মে ধর্মীয় কর্ম করা বারণ।

রাত্রে রুটি খাওয়ার অভ্যাস করুন। সনাতন ধর্মে দিবসে অন্ন, রাত্রে রুটি-লুচি খাওয়ার কথা বলা হয়েছে। স্বল্প দুধ পান করুন রাতে খাওয়ার পর। সপ্তাহে অন্তত দুইদিন নিরামিষ গ্রহণ করার ব্যবস্থা করুন। শাস্ত্র নিষিদ্ধ আহার গ্রহণ হতে বিরত থাকুন।

রাত ১০-১১ টার মধ্যে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। ঘুমোতে যাবার পূর্বে ঈশ্বরের প্রতি ভক্তপূর্ণ প্রণাম নিবেদন করুন।
শয়নের পূর্বে যে বালিশে মাথা রাখেন, সে বালিশকে প্রণাম করুন। মাথায় দেয়া বালিশে ভগবান নারায়ণ অবস্থান করেন। সেই বালিশ কখনো কোলে বা পায়ে দেবেন না।

একাদশী, জন্মাষ্টমী, শিবরাত্রি ব্রতপালন করুন। সেসব পবিত্র তিথিতে ফল এবং দুগ্ধ গ্রহণ করুন।

৫ বৎসরের উপরের সকলেই একাদশী ব্রত পালনযোগ্য।
বিধবা, সধবা সকল নারীই একাদশী পালন করতে পারবেন। ভগবানের সেবায় সকলে নিযুক্ত থাকার উপযুক্ত। ঈশ্বরের ইচ্ছায় মানুষের জন্ম হয়, আবার ঈশ্বরের ইচ্ছাতেই মানুষের আয়ু পূর্ণ হয়। সনাতন ধর্ম শাস্ত্রের নির্দেশেই পরিচালিত হয়। যে ব্যক্তি শাস্ত্র মানতে চান বা বা শাস্ত্রকে উপেক্ষা করেন, সেই ব্যক্তির ইহলোক বা পরলোক কোথাও মুক্তি নেই। অতএব শাস্ত্র নির্দেশিত ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন। সুখী হোন। অমরত্ব লাভ করুন।

জয় শ্রীকৃষ্ণ।
জয় শ্রী গীতা।
জয় শ্রী গুরুদেব।
জয় সত্য সনাতন।

( সনাতন ধর্মকে জানুন-শেয়ার করে অন্যকেও জানান।)

জয় শ্রী রাম 🙏 🌺🙏 জয় সনাতন ধর্মের জয় 🙏🌹
27/01/2024

জয় শ্রী রাম 🙏 🌺🙏 জয় সনাতন ধর্মের জয় 🙏🌹

জয় মা শ্মশান কালী ও জয় মা মনসা 🌹🌺🌹💞🌺
27/01/2024

জয় মা শ্মশান কালী ও জয় মা মনসা 🌹🌺🌹💞🌺

🌷🍂🌿প্রশ্ন :- ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মস্তকে ময়ূরপুচ্ছ থাকে কেন? 🌷🌿🍂 🌿🌷ভক্তমূখে এক চমৎকারী কথা শোনা যায়। এক ভক্ত শ্রীকৃষ্ণ-দর্শ...
10/01/2024

🌷🍂🌿প্রশ্ন :- ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মস্তকে ময়ূরপুচ্ছ থাকে কেন? 🌷🌿🍂

🌿🌷ভক্তমূখে এক চমৎকারী কথা শোনা যায়। এক ভক্ত শ্রীকৃষ্ণ-দর্শনের আকাঙ্খায় বহু বর্ষ ব্যাপী ভজন সাধন করেও শ্রীকৃষ্ণের দর্শন পান নি। কালক্রমে তিনি একটি ময়ূর হয়ে জন্ম লাভ করেন। পূর্ব জীবনের সংস্কারবশত সেই ময়ূরটি ব্রজে নন্দালয়ে কৃষ্ণ দর্শন পাবার আশায় বিচরণ করতো এবং সব সময় ‘কৃষ্ণ’ কৃষ্ণ’ কীর্তন করতো। নন্দভবনের চতুর্দিকে ইতস্তত ভ্রমণ ও নাম কীর্তন করেও সে কৃষ্ণের দর্শন পেলো না।

🍃🌿🌷একদিন হঠাৎ তার খেয়াল হলো, এক পলকের মতো কৃষ্ণ বুঝি ঘরের ভেতর ঢুকলেন কিন্তু আর কোনও দর্শন নেই। এতে বিক্ষুব্ধ চিত্তে সেই ময়ূর নন্দগ্রাম ছেড়ে বর্ষণার দিকে চলে আসে। বর্ষণাতে এসে ‘কৃষ্ণ’ ‘কৃষ্ণ’ করতে থাকলে বৃষভানু-কুমারী রাধা ঘর থেকে বেরিয়ে ময়ূরকে ননী, রাবড়ি, মিষ্টি প্রভৃতি খেতে দেন এবং ময়ূরের পিঠে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকেন।

🌷🌿🍃রাধারাণী বললেন, হে ময়ূর, তোমার কন্ঠে আমার প্রিয়তম কৃষ্ণনাম শুনে আমার খুব আনন্দ হচ্ছে। ময়ূর তখন রাধারাণীর করুণাময় দৃষ্টি এবং স্নেহাদর পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত হয়ে ‘রাধা’ রাধা’ কীর্তন করে নাচতে লাগলো। রাধানাম কীর্তন করতে করতে সে এসে পৌছালো নন্দগ্রামে। রাধানাম শুনে নন্দকুমার কৃষ্ণ ঘর থেকে বেরিয়ে ময়ূরের কাছে দৌড়ে আসেন। ময়ূর তখন কৃষ্ণের দিকে তাকালো।

🍂🍃🌷ময়ূরকে আনন্দিত দেখে কৃষ্ণ জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার এত আনন্দ কেন? তখন ময়ূর বলতে থাকে, ‘হে প্রভু! আমি অতি তুচ্ছ জীব। আপনার নাম দর্শনের নিমিত্ত আমি বহু বছর ধরে আপনার নাম করে অপেক্ষা করেছি। কিন্তু আপনি আমাকে কৃপা করেন নি। পরম আরাধ্যা রাধারাণী কত সহজে আমাকে কৃপা করেছেন। আমাকে আদর করেছেন, রাবড়ি খাইয়েছেন। কিন্তু আপনি এতদিন আমার দিকে একটুও তাকান নি। সেজন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত ছিলাম।

🍂🌷🌿কৃষ্ণ বললেন, ওহো, তোমাকে আমার প্রিয়তমা রাধারাণী রাবড়ি খাইয়েছে, সাদরে তোমার গায়ে হাত বুলিয়েছে, এ তোমার মহা সৌভাগ্য। তাই তুমি আমার প্রিয় রাধানাম গাইছো। তোমার মুখে রাধানাম শুনে আমার খুব আনন্দ হচ্ছে। তোমাকে আমার শিরোধার্য বলে জ্ঞান করি।

🍂🌷🌿এই বলে শ্রীকৃষ্ণ ময়ূরের গায়ে হাত বুলালেন। তাতে ময়ূরের একটি পুচ্ছশীর্ষ খুলে পড়ে। সেই পুচ্ছটি তুলে নিয়ে কৃষ্ণ নিজ মস্তকের মকুটে গুঁজে দিলেন। তখন ময়ূর সবিস্মরে উৎফুল্ল হয়ে উপলব্ধি করলো, কৃষ্ণনামে শ্রীরাধার কৃপা লাভ হয়, রাধানামে শ্রীকৃষ্ণের কৃপা লাভ হয়।

শ্রীপ্রেমভক্তিচন্দ্রিকা গ্রন্থে শ্রীল নরোত্তম দাস ঠাকুর গেয়েছেন---

কৃষ্ণনাম-গানে ভাই রাধিকা-চরণ পাই,
রাধানাম-গানে কৃষ্ণচন্দ্র।
সংক্ষেপে কহিনু কথা, ঘুচাও মনের ব্যথা,
দুঃখময় অন্য কথা ধন্দ।।

🌿🌷🍂রাধাবিমুখের কৃষ্ণকৃপা লাভ হয় না, কৃষ্ণবিমুখের রাধাকৃপা লাভ হয় না, যুগল নামই রাধা ও কৃষ্ণের পরস্পরের আকর্ষক মহামন্ত্র বিশেষ। ষোলো নামে বত্রিশ অক্ষরাত্মক হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ-কীর্তন করতে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু নির্দেশ দিয়েছেন।
🍂🌷🌿‘হরেকৃষ্ণ’ মহামন্ত্রে রাধা ও কৃষ্ণ উভয়ের করুণা দৃষ্টি লাভের প্রার্থনা ইঙ্গিত করে। সংক্ষিপ্তসার হলো, মিথ্যা অন্য সব দুঃখময় কথা পরিত্যাগ করে শ্রীশ্রীরাধাকৃষ্ণের নাম গানই অভীষ্ট লাভের একমাত্র উপায়। নাম মহিমা প্রচারকারী ভক্ত যে যুগলকিশোরের অনুকম্পার পাত্র হয়, সেই বিষয়টির দ্যোতক রূপে এই ময়ূরপুচ্ছ, যা ভগবান স্বয়ং মস্তকে ধারণ করেছেন।

🌿🌷🍂🙏 হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🌿🌷🍂🙏

10/01/2024

জয় জয় মা মনসা 🙏 🙏 🙏

23/08/2023

জয় মা মনসা 🙏 🙏 🙏

চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা শ্মশান কালী ও শ্রী শ্রী মা মনসা মঙ্গল জন কীর্তন কমিটির সম্পাদক মাননীয় শ্রীযুক্ত শ্যামল মণ্ডল ম...
13/08/2023

চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা শ্মশান কালী ও শ্রী শ্রী মা মনসা মঙ্গল জন কীর্তন কমিটির সম্পাদক মাননীয় শ্রীযুক্ত শ্যামল মণ্ডল মহাশয় চরিঅনন্তপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উপপ্রধান পদে নিযুক্ত হলো।। চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা শ্মশান কালী ও শ্রী শ্রী মা মনসা মঙ্গল জন কীর্তন কমিটির পক্ষ থেকে শ্যামল বাবুকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইলো 🙏 🙏 🙏 🙏 🙏 জয় মা মনসা 🙏 🙏 🙏🙏 🙏
🌺🌺🌺জয় মা ট্যাংকাটা শ্মশান কালী 🌺 🌺 🌺

11/08/2023

জানি সকলে ব্যস্ত
কিন্তু
ইচ্ছা থাকলে ব্যস্ততার
মাঝেও একবার হরে কৃষ্ণ বলা যায় 👏👏

30/07/2023

স্ট্যাটাস টা এখন যে পড়ছে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যেন তার সব দুঃখ কষ্ট দূর করে দেয়🙏

হরেকৃষ্ণ🥰🖤

15/07/2023

✨❤পঞ্চ কর্মেন্দ্রিয়গুলি কি কি❓✨❤
❤✨১)বাক্ ২)পাণি ৩)পাদ ৪)পায়ু ৫)উপস্থ।🌿❤

✨❤জ্ঞানেন্দ্রিয় কি🌿❤
❤✨প্রাণীদেহের যে সকল গ্রাহক অঙ্গ পরিবেশ থেকে বিশেষ বিশেষ উদ্দীপনা গ্রহণ করে সুনির্দিষ্ট স্নায়ুর মাধ্যমে স্নায়বিক কেন্দ্রে প্রেরণ করে, তাকে জ্ঞানেন্দ্রিয় বলে।✨❤

❤✨আটটি জ্ঞানেন্দ্রিয় কি কি❓❤✨
🌻❤✨স্থূল জ্ঞানেন্দ্রিয়গুলো হল–🌿❤
❤✨১) চোখ ২) কান ৩) নাক ৪) জিভ ৫) ত্বক।🌿❤
🌿❤সূক্ষ্ম জ্ঞানেন্দ্রিয়–✨❤
🌿❤৬) মন ৭) বুদ্ধি ৮) অহংকার।✨❤

🌿❤ইন্দ্রিয়ের পাঁচটি বিষয় কি কি❓✨❤
✨❤১)রূপ ২)রস ৩)শব্দ ৪)গন্ধ ৫)স্পর্শ।🌿❤

✨❤ষড় তাড়নাগুলি কি কি🌿❤
✨❤ ১)রোগ ২)শোক ৩)মায়া ৪)ক্ষুধা ৫)মৃত্যু ৬)তৃষ্ণা।🌿❤

🌿❤দেহের নয়টি দ্বার কি কি❓✨❤
🌿❤২🌻দুইটি চক্ষু 🌻দুইটি কর্ণ 🌻উপস্থ 🌻দুইটি নাসিকান্দ্রিয় 🌻মুখ 🌻পায়ু।✨❤

✨❤নরকের তিনটি দ্বার কি❓❤🌿
❤✨🌻কাম 🌻ক্রোধ 🌻লোভ।🌿❤

🌿❤জড় জীবনের চারটি আকাঙ্ক্ষা কি❓✨❤
✨❤ধর্ম– ন্যায় পরায়ণতা এবং ধর্ম।✨❤
🌿❤অর্থ– নিজের এবং সমাজের জন্য অর্থ।✨❤
🌿❤কাম– বাসনা এবং ইন্দ্রিয় তৃপ্তি।✨❤
🌿❤মোক্ষ– জন্ম এবং মৃত্যু থেকে মুক্তি।✨❤

🌿❤ছয়টি পারস্পরিক ক্রিয়া কি কি🌿❤
✨❤১)চেতনা ২)বাসনা ৩)সুখ ৪)দৃঢ় বিশ্বাস ৫)বিদ্বেষ ৬)দুঃখ।🌿❤

✨❤জীবের চারটি জড় দুঃখ কি কি❓🌿❤
✨❤জন্ম– জন্ম গ্রহণ করা।🌿❤
✨❤মৃত্যু– মারা যাওয়া।🌿❤
✨❤জরা–বৃদ্ধ হওয়া।🌿❤
✨❤ব্যাধি– রোগগ্রস্থ হওয়া।🌿❤

✨❤ছয় প্রকার শত্রু কারা❓🌿❤
🌿❤যে বিষ প্রয়োগ করে।✨❤
✨❤যে ঘরে আগুন লাগায়।🌿❤
✨❤যে মারাত্মক অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে।🌿❤
🌿❤যে ধন-সম্পদ লুন্ঠন করে।🌿❤
✨❤যে অন্যের জমি দখল করে।✨❤
✨❤যে অপরের স্ত্রীকে হরণ করে।🌿❤

🌿❤দেহের ছয়টি পরিবর্তন কি কি❓✨❤
🌿❤জন্ম, বৃদ্ধি, সন্তান-সন্ততি সৃষ্টি, স্থিতি, ক্ষয়, মৃত্যু।✨❤

🌿❤জীবের চারটি কর্ম কি কি❓✨❤
🌿❤আহার, নিদ্রা, ভয়, মৈথুন।✨❤

✨❤ মানুষের চারটি পাপ কি কি❓🌿❤
✨❤মাংসাহার, নেশা, অবৈধ সঙ্গ, দ্যূতক্রীড়া৷🌿❤

✨❤ পঞ্চ মহাভূত কি কি❓🌿❤
✨❤ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ এবং ব্যোম।🌿❤

✨❤(পঞ্চমহাভূত সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে অলরেডি পোস্ট দেওয়া হয়েছে)🌿❤
🌿❤🙌🙇‍♀️হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।❤🙌🙇‍♀️🌿

প্রশ্নঃ আমি যদি শ্রীকৃষ্ণভজন না করি, সমাজের নিয়ম বা কর্তব্যগুলি পালন করে চলি, তবে কি আমার সদগতি হবে না?উত্তরঃ শ্রীমদ্ভাগ...
15/07/2023

প্রশ্নঃ আমি যদি শ্রীকৃষ্ণভজন না করি, সমাজের নিয়ম বা কর্তব্যগুলি পালন করে চলি, তবে কি আমার সদগতি হবে না?

উত্তরঃ শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হয়েছে—
য এষাং পুরুষং সাক্ষাদাত্মপ্রভবমীশ্বরম্।
ন ভজন্ত্যবজানন্তি স্থানাদ্ ভ্রষ্টাঃ পতন্ত্যধঃ।।
(ভাঃ ১১/৫/৩)
অর্থাৎ, ‘সমাজ সংসারে মানুষ তার নিজ বর্ণ ও আশ্রমের মধ্যে যাবতীয় নিয়মকানুন বা কর্তব্যকর্ম সম্পাদন করে গেলেও, সাক্ষাৎ সকলের উৎস পরমেশ্বরকে ভজন না করে, তা হলে ভজন অবজ্ঞা হেতু স্বস্থান থেকে ভ্রষ্ট হয়ে সে অধপতিত বা নারকীয় অবস্থায় পতিত হয়।
শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতে শ্রীকৃষ্ণদাস গ্বোস্বামী বর্ণনা করেছেন—
চারি বর্ণাশ্রমী যদি কৃষ্ণ নাহি ভজে।
স্বকর্ম করিতেহ সে রৌরবে পড়ি’ মজে।।
(চৈঃচঃমধ্য ২২/২৬)

অর্থাৎ, ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র যদি তাদের নিজ নিজ কর্তব্য কর্ম পালন করে চলেও, কিংবা ব্রহ্মচারী, গৃহস্থ, বানপ্রস্থ ও সন্নাসী যদি তাঁদের নিজ নিজ ধর্ম সর্বতোভাবে পালন করেও, কৃষ্ণভজন না করে তা হলে তারা জড় জাগতিক অভিমান বশে উচ্চ মর্যদা লাভ করেও পরিনামে পুণ্যক্ষয়ে অবশ্যই নরকে নিমজ্জিত হয়।
শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভুর শিক্ষা এই, যে যেখানে থাকুক না কেন, যে কর্তব্য কর্ম সম্পাদন করুক না কেন, সমাজে যে শ্রেনীর লোক হোক না কেন তার অবশ্যই কৃষ্ণভজন করতে হবে। গৃহে থাকো, বনে থাকো সদা ‘হরি’ বলে ডাকো।
যাঁরা আপনার মতো ‘জীবনের সদগতি’ বাসনা করেন তাঁকে অবশ্যই সদ্-চিদ্-আনন্দময় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভজনা করতে হবে।

🙏 Hare krishna👏

*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏻❈❀━┉┈•••••••••*_*“এই বিশ্বে যে 'রাধাʼ-এই মধুময় নাম শ্রবণে নিখিল প্রাণী প্রেমরসে অভিসিক্ত হয়,সেই শ্রীর...
26/06/2023

*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏻❈❀━┉┈•••••••••*
_*“এই বিশ্বে যে 'রাধাʼ-এই মধুময় নাম শ্রবণে নিখিল প্রাণী প্রেমরসে অভিসিক্ত হয়,সেই শ্রীরাধার সহিত শ্রীকৃষ্ণকে যিনি প্রেমনমিত-চিত্তে উপাসনা করেন,আমি তাঁহার চরণদ্বয় প্রক্ষালণ-করতঃ সেই পবিত্র জল সহর্ষে পান করিয়া নিত্য মস্তকে ধারণ করি।”😭🤲*_
_*(শ্রীপাদ রঘুনাথ দাস গোস্বামীচরণ)*_
_*(শ্রীপাদ রঘুনাথ দাস গোস্বামীচরণ)*_
*•••••••••┈┉━❀❈🙏🏻❈❀━┉┈•••••••••*
_*❈❀━┉

অনেকেই নাকি সুখবর পেয়েছে...মা মনসাকে শেয়ার করার পর...প্রথমে মজা করেছিল এটা নিয়ে। শুধু ভারতবর্ষ নয় সারা বিশ্বজুড়ে প্রচুর ...
15/06/2023

অনেকেই নাকি সুখবর পেয়েছে...মা মনসাকে শেয়ার করার পর...প্রথমে মজা করেছিল এটা নিয়ে। শুধু ভারতবর্ষ নয় সারা বিশ্বজুড়ে প্রচুর মানুষ শেয়ার করেছেন...আর এটাও বলেছেন যে তারা এটাকে শেয়ার করার পর ভালো খবর পেয়েছেন...যাই হোক আমিও শেয়ার করলাম দেখা যাক কিছু ভালো খবর পাই কি না...
🙏🙏🙏❤প্রণাম মা মনসা❤🙏🙏🙏

06/06/2023

গর্বের সাথে বলতে ইচ্ছে হয় আমি একজন সনাতনী🙏
🙏 Hare Krishna 🙏

বিশ্বাসে বস্তু মিলায় তর্কে বহু দূর।জয় বড়ো মা 🙏🙏
03/06/2023

বিশ্বাসে বস্তু মিলায় তর্কে বহু দূর।
জয় বড়ো মা 🙏🙏

বড় মা..❤বড় মা এর মতো কেউ হয় না 😌🌺মা গো সবাইকে ভালো রেখো সুস্থ রেখো🙏
31/05/2023

বড় মা..❤
বড় মা এর মতো কেউ হয় না 😌🌺
মা গো সবাইকে ভালো রেখো সুস্থ রেখো🙏

একটি শিশু ঈশ্বরকে জিজ্ঞেস করল," সবাই বলছে যে, তুমি আমাকে আগামীকাল পৃথিবীতে পাঠাচ্ছো। কিন্তু আমি এতো ছোট এবং অসহায় হয়ে কী...
28/05/2023

একটি শিশু ঈশ্বরকে জিজ্ঞেস করল," সবাই বলছে যে, তুমি আমাকে আগামীকাল পৃথিবীতে পাঠাচ্ছো। কিন্তু আমি এতো ছোট এবং অসহায় হয়ে কীভাবে বাঁচব?"

ঈশ্বর বললেন, "তোমার দেবদূত তোমার জন্য অপেক্ষা করবে এবং তোমার যত্ন নেবে। "

তখন শিশুটি আবার জিজ্ঞাসা করল," তবে আমাকে বলুন, এখানে স্বর্গে আমি এতো খুশি আছি, সারাক্ষণ গান হাসি..... কতো আনন্দ..."

ঈশ্বর বললেন, " তোমার দেবদূত তোমার জন্য গান করবেন এবং তোমার জন্য হাসবেন। "

বাচ্চাটি বলল, " কিন্তু ভাষা না জানলে সবাই আমার সাথে কথা বলবে কীভাবে? আর আমিই বা তাদের ভাষা কীভাবে বুঝতে সক্ষম হব?"

ঈশ্বর বললেন," তোমার দেবদূত তোমাকে সবচেয়ে সুন্দর এবং মধুর শব্দগুলি শোনাবে যা তুমি শুনবে এবং খুব ধৈর্য্য এবং যত্ন সহকারে তোমার দেবদূত তোমাকে কীভাবে কথা বলতে হয় তা শিখিয়ে দেবে। "

"এবং আমি যখন আপনার সাথে কথা বলতে চাইব তখন কী করব?" -- বাচ্চাটি জিজ্ঞাসা করল ঈশ্বরকে।

ঈশ্বর বললেন," তোমার দেবদূত তোমার হাত একসাথে রাখবেন এবং তোমাকে কীভাবে প্রার্থনা করতে হয় তা শিখিয়ে দেবেন। "

বাচ্চাটি জিজ্ঞেস করল," কে আমাকে রক্ষা করবে? "

ঈশ্বর বললেন," তোমার দেবদূত তোমাকে রক্ষা করবেন। দরকার পড়লে সে তার নিজের জীবন দিয়ে তোমাকে রক্ষা করবেন। "

বাচ্চাটি আবারও জিজ্ঞাসা করল," প্রভু আমি এতো ছোট, ঠিকমতো খেতে পাব তো?"

ঈশ্বর বললেন," আমি যাকে জন্ম দিই তার খাবারের ব‍্যবস্থা করেই রাখি। কিন্তু মনে রাখবে, আমি খাবারের ব‍্যবস্থা করি কিন্তু নিজের শরীরের রক্ত খাওয়াই না। কিন্তু তোমার দেবদূত নিজের শরীরের রক্ত পর্যন্ত তোমাকে খাওয়াতে প্রস্তুত। ভবিষ্যতেও দরকার পড়লে সে নিজে না খেয়ে তোমাকে খাওয়াবে। "

"কিন্তু তাও আমি সর্বদা দুঃখিত থাকব কারণ আপনাকে আর দেখতে পাব না।" ~ বাচ্চাটি বলল।

ঈশ্বর বললেন," তোমার দেবদূত সর্বদা তোমার সাথে আমার সম্পর্কে কথা বলবেন এবং আমার কাছে ফিরে আসার উপায় তোমাকে শিখিয়ে দেবেন। যদিও আমি সর্বদাই তোমার পাশে থাকব "

সেই মুহুর্তে স্বর্গে অনেক শান্তি ছিল কিন্তু পৃথিবী থেকে ডাক শোনা গেল এবং শিশুটি তাড়াতাড়ি জিজ্ঞাসা করল, " ঈশ্বর, আমি যদি এখনই চলে যাই দয়া করে আমার দেবদূতের নাম তো বলুন। "

ঈশ্বর বললেন, একজন নয় - দুজন,, তুমি তাদের শুধু "মা" আর "বাবা" বলে ডাকবে। 🙏🙏

🙏🏼🥀!!*হরে কৃষ্ণ*!!🥀🙏🏼"।ভক্তদের শুদ্ধ ও অশুদ্ধতা।".*****-****-.- #-.-****-****.. #  শ্রীকৃষ্ণই পরমেশ্বর ভগবান। তিনি এক ও ...
28/05/2023

🙏🏼🥀!!*হরে কৃষ্ণ*!!🥀🙏🏼
"।ভক্তদের শুদ্ধ ও অশুদ্ধতা।".*****-****-.- #-.-****-****..
# শ্রীকৃষ্ণই পরমেশ্বর ভগবান। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। অনাদির আদি গোবিন্দ। অনন্ত কোটি ব্রহ্মান্ড, অনন্ত বৈকুন্ঠ ও অনন্ত অবতারের আধার। মায়া ও জীবের আশ্রয়। তাঁর অঙ্গ কান্তি নির্বিশেষ রুপে প্রতিভাত ব্রহ্ম স্বরুপ যা জ্ঞানীদের আশ্রয়।
# তিনি জগৎ ও জীব সৃষ্টি, সংহার ও পালনকারী পরমাত্মা ঈশ্বরতত্ত্ব যা অষ্টাঙ্গ যোগীদের আশ্রয়। তাঁর সর্বশক্তিমান সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ রুপে আনন্দ প্রধান শ্রীভগবান রুপে ভক্তগনের কাছে প্রতিভাত হন।
# পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শক্তি, প্রকাশ ও বিলাস নিত্য অনন্ত। ঐশ্বর্য্য, বীর্য, যশ, শ্রী, জ্ঞান ও বৈরাগ্য তাঁর ষড়ৈশ্বর্য নিত্য গুণ। এর মধ্যে বৈরাগ্য গুণ বিশেষ ভাবে গুনান্বিত। যেমন, শ্রীকৃষ্ণ যুথিষ্ঠির মহারাজের দূত হয়ে যুদ্ধ-বিগ্রহ এড়ানোর জন্য দুর্যোধনের নিকট শেষপর্যন্ত পাঁচ ভাইয়ের জন্য পাঁচটি গ্রাম প্রার্থনা কিরেছিলেন।
# তিনি অনন্ত কোটি ব্রহ্মান্ডের মালিক, স্বরাট ও স্বাধীন পুরুষ হয়েও তিনি যুথিষ্ঠিরের রাজসূয়ো যজ্ঞে অতিথিদের হাত-পা ধোয়ার দায়িত্ব নিয়ে সেবা করেছেন। তিনি অর্জুনের রথের সারথি হয়ে অর্জুনের আজ্ঞায় রথ পরিচালনা করেছেন। তিনি দ্বারকার রাজা হয়েও সুদামা বিপ্রের পাদপদ্ম ধৌত করেছিলেন। তার স্ত্রীর দেওয়া নিকৃষ্ট খাদ্য চোখের জলে ভেজা চিড়াও প্রীতি সহকারে খেয়েছিলেন।
# এই কলিযুগে শ্রীকৃষ্ণই চৈতন্য মহাপ্রভু রুপে অবতীর্ন হয়ে বৈরাগ্য রুপ ধারন করে গোলকের প্রেমধন হরিনাম। যাকে তাকে দান করেছেন। মহাপ্রভু নিজেকে নগন্য মনে করে সার্বভৌম ও দিগ্বিজয়ী কেশব কাশ্মিরীকে হারিয়েও তাদেরকে সম্মান প্রদান করেছিলেন। পরবর্তীতে, মহাপ্রভুর অনুসারীরাও একেক জন মহা বৈরাগ্যবান ছিলেন। মহাপ্রভুর ভক্তরা আজও নিজকে দ্বীন-হীন মনে করেন।
# একটি দুষ্ট ছেলে সব সময় সাধুদের উত্যক্ত করতো। সে সাধুদের চুলের শিখা ধরে টান দিতো, ধুতি টান দিয়ে খুলে দিতো। যদি কোনো সাধু চেচাতো বা তাকে গালি দিতো, তাতে সে আরও আনন্দ পেতো।
# ছেলেটি প্রতিদিন এই করে বেড়াতো আর সাধুর গালি শুনে হাসতো, আর বলতো, "দেখো দেখো সাধুরাও গালি দেয়।"
# একদিন ছেলেটি দুপুরের ক্ষর রৌদ্রে গঙ্গার ধারে হাটছিল, ঐ সময় এক গৈরিক বসনে পরা সাধু গঙ্গায় স্নান করতে এলো। ছেলেটি ভাবলো, আজকে এই সাধুকে নিয়ে অনেক মজা করবে। সাধু বাবা গঙ্গায় স্নান শেষ করে উঠে হাটতে থাকলে ছেলেটি সাধুর সামনে গিয়ে তার শরীরে থুতু ছিটিয়ে দিলো। থুতু গায়ে লাগার কারনে সাধুটি কোনো কথা না বলে আবার গঙ্গায় ডুব দিয়ে স্নান করে এলেন। ছেলেটি আবারও থুতু দিলো, সাধু বাবা আবারও স্নান করে এলেন। ছেলেটি আবারও থুতু দিলো।
# এই ভাবে ছেলেটি যতোবার থুতু দিতে লাগলো, ততোবার সাধু বাবা কোনো কথা না বলে, গঙ্গায় গিয়ে স্নান করে আসতে লাগলেন। দুপুরের ক্ষর রৌদ্রে প্রচন্ড গরমে ছেলেটি বারবার থুতু দিতে দিতে তার মুখ শুকিয়ে গেলো। শেষ পর্যন্ত ছেলেটি সাধু বাবা সামনে এলেও তার মুখ দিয়ে আর থুতু বের হলো না। সাধু পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে দেখে ছেলেটি চেঁচিয়ে বলে উঠলো, "তুমি কেমন লোক একটি কথাও না বলে চলে যাচ্ছো?"
# সাধু বাবা ঘুরে তার কাছে এসে ছেলেটির পা বরাবর দন্ডবত হয়ে মাটিতে শুয়ে প্রনাম করলেন। ছেলেটি ভাবছে এটা কি হলো। এমন সময় সাধু বাবা তাকে বললেন, ''হে প্রভু আমার অপরাধ হয়ে যাচ্ছিলো যে, আপনাকে প্রনাম না করে চলে যাচ্ছিলাম। আজ আপনার জন্য আমার ১০৮ বার পবিত্র গঙ্গাস্নান হলো।"
# শুদ্ধ ভক্তের বৈরাগ্য এই রকম। বৈরাগ্যবান তিনি যিনি নিজকে সমস্ত গর্ব, অহংকার, মান পরিত্যাগ করে নিজেকে তৃনের থেকে নীচ, দীন, হীন, অকিঞ্চন ও অযোগ্য মনে করে। তিনিই বৈষ্ণব, তিনিই হরিনাম করার অধিকারী।

**
।জয় শ্রীরাধাগোবিন্দের জয়।
* #*
# পরমকরুনাময় গোলোকপতি সচ্চিদানন্দ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর একান্ত হ্লাদিনী শক্তি ব্রজেশ্বরী
শ্রীরাধারাণী আর ভক্তশ্রেষ্ঠা গোপীকাবৃন্দ আর সকল বৈষ্ণব ভক্ত পার্ষদদের শ্রীচরণকমলে আমাদের ভক্তিপূর্ণ প্রার্থনা, সবার জীবন মঙ্গলময়, কল্যাণময়, প্রেমময়, ভক্তিময়, মুক্তিময়, শান্তিময়, সুন্দরময় এবং আনন্দময় করে রাখুণ নিরন্তর।( )
"হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম
রাম রাম হরে হরে!!"
!!জয় হোক সকল ভক্তদের!!
!!জয় শ্রীবাসুদেব!!জয় রাধে!!
🙏🏼🥀"কৃষ্ণ কথা"🥀🙏🏼

 #রুক্মিণী:-হে প্রাণ নাথ আমি বোধ হয় রাধা হয়ে জন্ম গ্রহণ করিলেই ভালো করিতাম #কৃষ্ণ:-কেনো প্রিয়ে? রুক্মিণী:-এই বিশ্বব্রহ্ম...
11/05/2023

#রুক্মিণী:-হে প্রাণ নাথ আমি বোধ হয় রাধা হয়ে জন্ম গ্রহণ করিলেই ভালো করিতাম

#কৃষ্ণ:-কেনো প্রিয়ে? রুক্মিণী:-এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে সর্বদা তোমার সহিত রাধা নাম জপে সকলের মুখে কেবলই 'রাধে কৃষ্ণ' 'রাধে কৃষ্ণ'; এই সবের মাঝারে মোর স্থান কোথায় প্রভূ ?

কৃষ্ণ:- ওহে প্রাণ প্রিয়ে মনুষ্য তো কত কিছুই কহিবে? তুমি আমার মনের সবচাইতে দুর্বলতম অংশে চিরন্তন প্রিয়তমা

রুক্মিণী:- দুর্বলতা! তাহা হইলে কি আমি আপনাকে দুর্বল করিয়া দিতেছি কিন্তু আমি তো তোমার অবলম্বন হতে চেয়েছিলাম প্রভূ

কৃষ্ণ:- ওগো প্রিয়ে অবলম্বন তো যে কেহই হইতে পারে কিন্তু দুর্বলতা ভীষণ দামী সকলে সকলের দুর্বলতা হইতে পারে না প্রিয়ে একটি লতা যখন কোনো দণ্ডকে অবলম্বন করিয়া বড়ো হইয়া উঠে---আর যদি তুমি সেই দণ্ড সরাইয়া পুনরায় নতুন কোনো দণ্ড আনিয়া রাখো সে তাহাকেও অবলম্বন করিয়া বৃদ্ধি পাইবে কিন্তু উহার দুর্বলতা উহার মাটি,তুমি উহাকে মরুভূমিতে লইয়া গিয়া রোপণ করো সে আর বাঁচিবে না ঠিক তুমি মোর জীবনের দুর্বলতা তোমায় ছাড়া আমি বাঁচিব না প্রিয়ে

রুক্মিণী:- সে কথা মুখেও আনবেন না প্রভূ, আপনিই তো মোর সব

কৃষ্ণ::- সেখানেই তো মোর অবস্থান...
_______🕉_______
🙏 স্বয়ং বিচার করুন 🙏
_____[বাসুদেব শ্রীকৃষ্ণ]

জন্মান্তরবাদদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়। তাহলে কে নরকে যায় বা স্বর্গ সুখ ভোগ করে? মৃত্যু দেহের হয়, আত্মার হয় না। সুতরাং মৃত...
11/05/2023

জন্মান্তরবাদ

দেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়। তাহলে কে নরকে যায় বা স্বর্গ সুখ ভোগ করে?

মৃত্যু দেহের হয়, আত্মার হয় না। সুতরাং মৃত্যুর পরে আত্মা থাকেন। দেহধারী অবস্থায় জীব যে সকল কাজ করিয়াছেন, সংস্কার রূপে তাহার প্রতিফলন আত্মার উপরে থাকিয়া যায়। এই সংস্কারগুলির ক্ষয় না হওয়া পর্য্যন্ত আত্মা সংস্কারের অধীন হইয়া বারংবার জন্ম-মরণ দুঃখবরণ করেন।

দেহত্যাগ কালে আত্মা সূক্ষ্ম শরীর যা পুর্ববর্তী শরীরের ধারণা বহন করে তা নিয়ে উৎক্রান্ত হয় এবং স্বকর্মানুযায়ী নতুন স্হূল দেহ ধারন করে। সুক্ষ্ম শরীরে থাকে মন বুদ্ধি অহংকার পাপ পূন্য ও সুকৃতি । আত্মা এই সুক্ষ শরীর নিয়েই পরবর্তী জীবনে পুনরায় বিষয়সমূহ ভোগ করতে থাকে।

যাদের পাপের পরিমাণ খুব বেশি অর্থাৎ যাদের জন্ম নিম্ন শ্রেনীতে হবে তাদের দেহান্তরের সাথে সাথেই আত্মা সুক্ষ্ম শরীর নিয়ে ঐ শ্রেনীর স্হূল দেহ ধারন করে জন্ম গ্রহন করে।

কিন্তু অনেক সময় পিতৃপুরুষেরা নানা রকমের পাপের ফল ভোগ করতে থাকে এবং অনেক সময় তাদের কেউ কেউ জড় দেহ পর্যন্ত ধারন করতে পারে না —সুক্ষ দেহে তারা প্রেতাত্মারূপে বিরাজ করে। যখন বংশের কেউ তার পিতৃপুরুষদের ভগবৎ প্রসাদ উৎসর্গ করে পিন্ডদান করে তখন তাদের আত্মা তাদের পাপকর্ম থেকে মুক্ত হয়ে শান্তি লাভ করে ।

অনেক সময় আত্মা দেহ থেকে বের হবার পর তার কর্ম অনুযায়ী স্বর্গ অথবা নরকে যায়। পুন্য অনুযায়ী আত্মা স্বর্গে গিয়ে দিব্য দেহ ধারন করে স্বর্গ সুখ ভোগ করে। তারপর পুন্য শেষ হয়ে গেলে পাপ কর্ম অনুযায়ী নরকে যায় এবং নরক দেহ ধারন করে পাপের শাস্তি ভোগ করে।

পাপ ও পুন্য ভোগের শেষে পূর্বজন্মের কর্মফল অনুযায়ী কিছুটা পাপ ও পুন্য অবশিষ্ট থাকা অবস্থায় পুনরায় নতুন কোনো যোনিতে জন্মগ্রহণ করে এবং সেই রকম দেহ ধারণ করে। তবে সুকৃতি জমা থাকে। সুকৃতির ক্ষয় নাই বলে জন্ম জন্মান্তরের জমা সুকৃতির ফলে এক সময মোক্ষ বা ভগবৎ-প্রাপ্তি হয়ে জন্ম মৃত্যুর নিবৃত্তি হয় । হরে কৃষ্ণ ।।

30/04/2023

শ্রীমদ্ভাগবদগীতা পড়তে পারেন?

☐✅ হ্যাঁ ☐❌ না
❤️ 😢

Address

DUISATABIGHI
English Bazar
732201

Telephone

+919775543448

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to চরিঅনন্তপুর ট্যাংকাটা মা মনসা ও শ্মশান কালী মন্দির:

Videos

Share

Category



You may also like