Sukdev Hemram

23/07/2022

🙏🇮🇳🧡

23/07/2022

কে ২০ কোটি টাকা সহ অন্যান্য দূর্নীতি মামলায় গ্ৰেফতার করল ইডি।

SSC recruitment :- ED team arrested former West Bengal Education Minister, Partha Chatterjee from his residence in Kolkata .

বাঃ All India Trinamool Congress
খেলা জমবে এবার

22/07/2022

Congratulations didi

17/07/2022

সত্যের মধ্যে একটা আলাদা শক্তি আছে,
সে ঠিক সকলের সম্মুখে আসবেই ✊

10/07/2022

প্রশ্নঃ- ভারতে গরিবি কবে থেকে শুরু হয়েছে?
উত্তরঃ- 26শে মে 2014 থেকে।
এর আগে গরিব মানুষ দামী গাড়ীতে করে ঘুড়ছিলো আর ঠান্ডা কফি খাচ্ছিল।
প্রশ্নঃ-প্রেস্টিটিউট মিডিয়া আর কিছু ধার্মিক সংস্থার কাছে কবে থেকে ভারতের লোকতন্ত্রের ভরসা ভঙ্গ হয়েছে?
উত্তরঃ- 26শে মে 2014
প্রশ্নঃ- আম্বানি আর আদানি কবে ধনী হল ?
উত্তর ঃ 26শে মে 2014
তার আগে আম্বানি আদানি মুম্বাইয়ের রাস্তায় ভিক্ষে করত।
প্রশ্নঃ- পেট্রোল ডিজেল কবে থেকে দাম বৃদ্ধি পেয়েছে?
উত্তরঃ- 26শে মে 2014
তার আগে ভারত বাসী 14 টাকা লিটারে পেট্রোল ডিজেল পেত।
প্রশ্নঃ- কাশ্মীর সমস্যা কবে থেকে শুরু হয়েছে??
উত্তর ঃ- 26শে মে 2014 তার আগে সমস্ত আতঙ্কবাদী শান্তির দূত ছিলো আর কাশ্মীরে বাচ্ছাদের চকলেট খাওয়াতো আর ওখানের মহিলা দের সব মা মেয়ে ভাবত।
প্রশ্নঃ-চিন আর পাকিস্তানের সমস্যা কবে থেকে শুরু হয়েছে?
উত্তর ঃ- 26শে মে 2014 তার আগে চিন পাকিস্তানিদের দেখলে সব গলায় গলায় জরিয়ে সুখের দুঃখের গল্প করত।
প্রশ্নঃ- মানুষ কবে জানতে পারলো, বিদেশী ব্যাঙ্কে ভারতের কালোধন জমা আছে?
উরররঃ- 26শে মে 2014 তার আগে ভারতীয় কালোধন কি তা জানতো না। শুধু এটাই জানতো যে টাকাটে কালো কালি পড়ে যেতো, সেটাকে পরিস্কারের জন্য নোট কে বিদেশে পাঠানো হতো।
প্রশ্নঃ- অসহিষ্ণু শব্দটি কবে আবিস্কার হয়েছিলো?
উত্তরঃ- 26শে মে 2014 ঐদিনে এই শব্দ অভিধানে জোড়া হয়েছিলো। লোক জানতো না অসহিষ্ণু শব্দ মানে পুরস্কার ফেরত দিতে হয়। প্রথম ভারতীয় রা এটা জেনেছে।
প্রশ্নঃ- ভারতের কৃষকরা কবে থেকে আত্মহত্যা করতে শুরু করেছে?
উত্তরঃ- 26শে মে 2014 তার আগে কৃষক মার্সেডিজ টোয়াটা বেঞ্চ গাড়ীতে ঘুড়ে বেড়াত। ইউরিয়া ফ্রীতে হোমডেলিভারী দেওয়া হতো। 24 ঘন্টা বিদ্যুৎ জল সাথে সাথে ফসল তুলেই কৃষক দর দাম করে নিতো ব্যাপারীর সাথে।ব্যাপারী তা ও পুরো টাকা দিয়ে এডভান্স করে যেতো।
প্রশ্নঃ- বিমানে করে কোন প্রধান মন্ত্রী বিদেশ যাত্রা করেন প্রথম?
উত্তরঃ-শ্রী নরেন্দ্র মোদিজী। তার আগে প্রধান মন্ত্রীগুলো কখনই বিদেশে যেত না। এছাড়াও 5 বছরে একবার গেলে ও তা আবার সাইকেল চড়ে যেতো সব।
যত্তো সব ।

09/07/2022

08/07/2022

Om Shanti
Prime minister of Japan🇯🇵 😓

08/07/2022

07/07/2022

मेरी परवरिश सनातनी हिंदू संस्कृति में हुई है,इसी कारण मैं अपने संस्कारों,धर्म के अनुसार, सभी धर्मों,सम्प्रदायों का सम्मान करता हूँ,क्योंकि यही हमारा संविधान कहता है! मैं सबसे पहले,बाद,सदैव एक अभिमानी भारतीय हूँ! जीवन की अंतिम स्वाँस और रक्त की आख़िरी बूँद तक रहूँगा।Master Shifuji

Photo Curtsy- .

06/07/2022

জাপানে যুদ্ধের সময় এই ছেলেটি তার মৃত ভাইকে কবর দিতে পিঠে নিয়ে যাচ্ছিল। একজন সৈন্য তাকে লক্ষ্য করে এবং এই মৃত শিশুটিকে ফেলে দিতে বলে যাতে সে ক্লান্ত না হয়। তিনি জবাব দিলেন: সে ভারী নয়, সে আমার ভাই!

সৈনিক বুঝতে পেরে কান্নায় ভেঙে পড়ল। সেই থেকে এই ছবিটি জাপানে ঐক্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।

এটি আমাদের নীতিবাক্য হতে দিন: "সে ভারী নয়, সে আমার ভাই/সে আমার বোন।"

যদি সে ভুল করে থাকে তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিন আর যদি সে পড়ে যায়, তাকে উঠান, ক্লান্ত হলেও তাকে সাহায্য করুন। পৃথিবী যদি তাকে পরিত্যাগ করে তবে তাকে আপনার পিঠে নিয়ে যান, কারণ তিনি ভারী নন সে আপনার ভাই.

"অতএব"
পাগল. দরিদ্র, অসহায়,পথভুষ্ট , ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, সংখ্যালঘু ভাইয়ের
সহায়তায় এগিয়ে হাতে হাত রেখে পাসে থাকুন।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

06/07/2022

আপনাদের নিরলস সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ।
🙏🤗🎉

06/07/2022

Great to see this.
But Dear PM Shri Narendra Modi Sir,
Why don’t you put an enquiry commission to unveil the mysterious death of Dr. Mukherjee?
Please do justice to him.

কেন কেন্দ্রীয় সরকার ডঃ মুখার্জির রহস্যময় মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে তদন্ত কমিশন গঠন করছে না? মোদিজী দয়া করে তাঁর সাথে ন্যায়বিচার করুন।
িন্দ🙏

06/07/2022

স্যার আপনি যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন🙏

06/07/2022

☺☺☺

02/07/2022

"আপনি সই করে দিন, আমি আপনাকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বানিয়ে দিচ্ছি"
দেশ তখন সদ্য স্বাধীন (যদিও স্বাধীনতা আর ডোমিনিওন স্টাটাস এক নয়) হয়েছে | দিল্লির মসনদে প্রধানমন্ত্রী নেহেরু | নেতাজি রহস্য উদ্ঘাটনে গঠিত হল শাহনওয়াজ কমিটি | ওই কমিটির প্রধান হলেন শাহনওয়াজ খান | অন্য দুই সদস্য হলেন এস এন মৈত্র এবং নেতাজীর দাদা সুরেশচন্দ্র বসু | রাজনীতির গতিপ্রকৃতি দেখে নেতাজির খুব কাছের লোক শাহনওয়াজ খান ততদিনে নেহেরুর লোক হয়ে গেছেন | যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস পার্টিতে | শাহনওয়াজ কমিটির কাজ শুরু হওয়ার পরেই সুরেশচন্দ্র বসু-র সঙ্গে বিরোধিতা শুরু হয়ে যায় শাহনওয়াজ খানের | শাহনওয়াজ খানের মূল বক্তব্য ছিল নিশ্চিতভাবেই ১৯৪৫ এর বিমান দুর্ঘটনাতেই নেতাজীর মৃত্যু হয়েছে | সুরেশচন্দ্র বসু বলেন কোনও বিমান দুর্ঘটনাই হয়নি, কাজেই নেতাজীর মৃত্যুর প্রশ্নই নেই | অসন্তুষ্ট হন শাহনওয়াজ খান | তিনি সুরেশচন্দ্র বসুর বক্তব্য নাকচ করে দেন এবং স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন সুরেশচন্দ্র বসুর রিপোর্টকে তিনি শাহনওয়াজ কমিটির মূল রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত হতে দেবেন না, তবে চাইলে তিনি নিজের রিপোর্ট আলাদা ভাবে প্রকাশ করতে পারেন | কংগ্রেস হাইকমান্ডের কাছে এই কথা পৌঁছে যায় | সুরেশচন্দ্র বসুকে হেনস্থা শুরু করে সরকার | তাঁকে দিল্লি ছাড়তে বাধ্য করা হয় | নিজের রিপোর্ট লেখার জন্যে তাঁকে কোনও সরকারি সাহায্য করা হয়নি | নির্দেশ জারি হয় কোনও সরকারি ফাইলকেও তিনি গবেষণার কাজে লাগাতে পারবেন না | সুরেশচন্দ্র বসু সরকারের উদ্দেশ্য বুঝতে পারেন এবং তিনি কলকাতায় ফিরে আসেন | শেষে যখন রিপোর্ট তৈরি হল সুরেশবাবু তাতে সই করলেন না । দিল্লি থেকে কলকাতায় চাপ আসতে শুরু করল, সুরেশ বসু অনড় । তিনি আলাদা করে একটি রিপোর্ট রচনায় ব্যস্ত | চারমাস লোক দেখানো তদন্তের পরে শাহানওয়াজ খানের যে রিপোর্ট জমা পড়ল , তার মূল বক্তব্য হ্যাঁ, নিশ্চিতভাবেই ১৯৪৫ এর বিমান দুর্ঘটনাতেই নেতাজীর মৃত্যু হয়েছে |

ক্ষুব্ধ সুরেশচন্দ্র বসু নেহেরুকে চিঠি লিখে জানালেন যে শাহানওয়াজ খানের রিপোর্ট মিথ্যা | কোনও উত্তর দিলেন না নেহেরু | সুরেশচন্দ্র বসু-কে শাহানওয়াজ কমিটির রিপোর্টে সই করানোর জন্যে তিনি আসরে নামালেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়কে | বিধানচন্দ্র রায় সুভাষচন্দ্র বসুর ভাইপো দ্বিজেন্দ্রনাথ বসুকে রাইটার্সে ডেকে পাঠালেন | বিধানচন্দ্র রায় দ্বিজেন্দ্রনাথ বসুকে বললেন, ব্যবসা করে তুমি আর কত টাকা কামাও, এই টাকায় কি সংসার চলে ? যদি আমার একটা কাজ করে দাও তাহলে আমি তোমাকে আরও বড় ব্যবসার ব্যবস্থা করে দেব | দ্বিজেন্দ্রনাথ বসু বললেন, কি কাজ ? বিধানচন্দ্র রায় বললেন, একটাই কাজ - তুমি শাহানওয়াজ কমিটির রিপোর্ট সুরেশচন্দ্র বসু-কে দিয়ে সই করিয়ে নিয়ে এস, এর বিনিময়ে তুমি যা চাইবে তাই পাবে | দ্বিজেন্দ্রনাথ বসু এই প্রস্তাবে সরাসরি না বলে দিলেন |

বিধানচন্দ্র রায় এরপর সরাসরি সুরেশচন্দ্র বসু-কে রাইটার্সে ডেকে পাঠালেন | সুরেশচন্দ্র বসু রাইটার্সে বিধানচন্দ্র রায়ের ঘরে ঢুকতেই বিধানচন্দ্র রায় সুরেশচন্দ্র বসু-কে বললেন, সুভাষচন্দ্র মারা গিয়েছে, এই সত্য মেনে নিতে তার আপত্তি কোথায় ? সুরেশচন্দ্র বসু বললেন, এর প্রমাণ কোথায় ? কিছু বলতে পারেননি বিধানচন্দ্র রায় | এরপর সুরেশচন্দ্র বসু-কে বিধানচন্দ্র রায় প্রস্তাব দেন, আপনি সই করে দিন, আমি আপনাকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বানিয়ে দিচ্ছি | সহ্যসীমা অতিক্রম হল সুরেশচন্দ্র বসু-র | তিনি তর্ক শুরু করে দিলেন বিধানচন্দ্র রায়ের সঙ্গে | সরাসরি বলে দিলেন, মিথ্যার সঙ্গে তিনি আপোষ করবেন না | আর তাই হয়েছিল | সুরেশচন্দ্র বসু শত প্রলোভনেও শাহনওয়াজ কমিশনের রিপোর্টে সই করেননি।

সুরেশবাবুর সেই একক রিপোর্ট সরকার ফাইলবন্দী করলেন | সংসদে প্রকাশ হল না। তিনি তখন ব্যক্তিগত উদ্যোগে ছাপাতে গেলেন, কোনও প্রকাশক রাজী হলেন না সেই রিপোর্ট ছাপাতে | শেষে সম্পূর্ণ নিজের খরচায় তিনি রিপোর্ট প্রকাশ করেন | ওদিকে সরকার শাহানওয়াজ কমিটির রিপোর্ট মান্যতা দেয় | কর্তা খুশী | পুরস্কার পেলেন শাহানওয়াজ। কংগ্রেস টিকিটে মীরাট থেকে বহুবার জিতে সাংসদ হয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী ও পূর্ণমন্ত্রী ছিলেন প্রতিবার | মন্ত্রী বননে কে লিয়ে আপনে নেতাজী'কো মার দিয়া?- কলকাতায় দেখা হলেই শাহানওয়াজ খানকে কটাক্ষ করতে ছাড়তেন না নেতাজীর ভ্রাতুষ্পুত্রী সুরেশচন্দ্র বসুর কন্যা শিলা দাশগুপ্ত।

আমাদের স্বাধীন ভারতবর্ষে নেতাজি ইস্যুকে ধামাচাপা দেওয়ার প্রচেষ্টা আজও চলছে | নেতাজির যেসব সতীর্থরা কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তারা পুরস্কার পেয়েছেন | কিন্তু যেসব সতীর্থরা শত প্রলোভনেও নেতাজির আদর্শ থেকে সরে আসেননি, তারা পেয়েছেন লাঞ্ছনা | ইতিহাস সাক্ষী | আর ইতিহাস বদলানো যায় না |

তথ্য : সুরেশচন্দ্র বসুর রিপোর্ট, খোসলা কমিশনে দ্বিজেন্দ্রনাথ বসুর বয়ান (খোসলা কমিশনের রিপোর্টের একাদশ অধ্যায়)

01/07/2022

❤️🙏

হাসিখুশি মানুষকে হাসানো সহজ তবে কোনো দুঃখী ব্যাক্তিকে হাসানো কঠিন, একজন ডাক্তার ই পারেন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে।
যারা দিনরাত নিজের সবটুকু দিয়ে রোগীর সেবা করে এবং হতাশাগ্রস্থ মানুষের জীবনের নতুন আলো দেখায় , যারা আমাদের বাঁচার জন্য শক্তি যোগায় ।
মন্দিরে যেমন ঈশ্বরের বাস,ঠিক তেমন হাসপাতালের চিকিৎসকরাই হলেন আমাদের ভগবান একজন চিকিৎসকের দ্বারাই সম্ভব মানব জাতিকে রক্ষা করা এবং মানুষ কে নতুন জীবন দান করা ।
কোনো রুগী সুস্থ হয়ে যখন বাড়ি ফিরে তখন প্রথম হাসিটা ডাক্তারই হাসে ।
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যে চিকিৎসকরা দিনরাত রোগীর সেবা করছেন তাদের সকল কে জানাই ডক্টরস ডে র শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। ❤️❤️


❤️