Nisha Mukherjee Official

Nisha Mukherjee Official Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nisha Mukherjee Official, Digital creator, Bolpur.
(1)

নেতা তো অনেকেই হন, নেতাজি সুভাষ একজনই।সন্ধ্যের ধীরলয়ে অন্ধকার নেমেছে। সেদিনও অন্য দিনের মতোই ছিল—সাধারণ, নির্বিঘ্ন। হঠাৎ...
21/01/2025

নেতা তো অনেকেই হন, নেতাজি সুভাষ একজনই।

সন্ধ্যের ধীরলয়ে অন্ধকার নেমেছে। সেদিনও অন্য দিনের মতোই ছিল—সাধারণ, নির্বিঘ্ন। হঠাৎ বাড়ির সামনে ভিড় জমেছে। কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে। কেউ যেন শোকের ভারে কাতর।
কাছে গিয়ে জানা গেল, বাড়ির কর্তা বসন্ত রোগে ভুগে মারা গিয়েছেন। কিন্তু শোকের থেকেও বড় হয়ে উঠেছে সমাজের কুসংস্কার। মৃতদেহ পড়ে আছে বাড়ির মধ্যে, সকাল পেরিয়ে সন্ধ্যে হয়ে গেলেও কেউ সৎকারের জন্য এগিয়ে আসছে না।

ভিড়ের মধ্যে সেদিন দাঁড়িয়ে ছিলেন এক তরুণ। তাঁর মুখে স্পষ্ট বিরক্তির ছাপ। তিনি দৃপ্ত কণ্ঠে বলে উঠলেন,
"বেশ, যদি কেউ না যায়, আমি একাই মৃতদেহ নিয়ে শ্মশানে যাব।"
এই দৃঢ় ও সাহসী কণ্ঠের মালিক ছিলেন সেই তরুণ, যিনি পরবর্তী কালে বাঙালির চিরকালের নেতা, ভারতের হার্টথ্রব এবং আইকন হিসেবে পরিচিত হবেন—নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু।

---

কুসংস্কারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস

সুভাষচন্দ্রের কথায় হতভম্ব হয়ে যায় সবাই। ভিড়ের মধ্যে একজন বলে উঠল, "তুমি? তুমি কি জানো, তুমি কী বলছো?"
সুভাষ স্থির স্বরে জানিয়ে দেন, "আমি কাউকে বাধ্য করছি না। তবে আমি ঠিক করেছি, মৃতদেহ একাই কাঁধে তুলে শ্মশানে নিয়ে যাব।"
তাঁর সাহসিকতা দেখে একে একে কয়েকজন এগিয়ে এলেন। একজন বললেন, "আমি তোমার সঙ্গে যাব।"
আরেকজন কোমরে কোঁচা বেঁধে সুভাষের পাশে দাঁড়াল। এভাবেই মৃতদেহ সৎকারের দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে গেলেন সুভাষ, আর তাঁর নেতৃত্বে এগিয়ে এলেন আরও অনেকে।

---

এক নেতা, যিনি নেতৃত্বে ছিলেন সহজাত

এ ঘটনাটি নিছক একটি ঘটনা নয়। এটি ছিল এক তরুণের সহজাত নেতৃত্বের পরিচয়। সুভাষচন্দ্র বসু ছোট থেকেই সাহসী ছিলেন। তাঁর মনের জেদ, ন্যায়ের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তাঁকে একদিন ভারতবর্ষের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নেতায় পরিণত করেছিল।

---

মানুষের নেতা, বাঙালির গর্ব

ভিড়ের এক ব্যক্তি তখন চারুর কাছে জানতে চান, "ছেলেটি কে?"
চারু উত্তর দেন, "সরকারি উকিল রায়বাহাদুর জানকীনাথ বসুর ছেলে।"
"বলো কী! এত বড় ভদ্রলোকের ছেলে এমন কাজ করছে!" অবাক হয় সবাই।

সেদিনের তরুণ সুভাষই পরবর্তী সময়ে হয়ে উঠলেন সেই নেতা, যাঁকে মানুষ ভালবেসে ডাকত নেতাজি। যিনি ছিলেন বাঙালির গর্ব, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাঁর প্রতিটি কাজ ছিল মানুষের জন্য।

---

প্রেরণার গল্প

সুভাষচন্দ্র বসুর এই ঘটনা আমাদের শিখিয়ে যায়, একজন সত্যিকারের নেতা কোনোদিন নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যান না। নেতৃত্ব মানে শুধু নির্দেশ দেওয়া নয়; নেতৃত্ব মানে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। আজও, তাঁর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় আমাদের মনে সাহস, দায়িত্ব এবং মানবতার বীজ বুনে যায়।

---

শ্রদ্ধা ও প্রণাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। আপনি আমাদের চিরকালের প্রেরণা।



**মাস্টার তাপু: শৈশবের অভিনেতা থেকে বর্তমানের অধ্যাপক, হারিয়ে যাওয়া এক তারকার গল্প**  “পুলিশ দাদা, ও পুলিশ দাদা...”—শ্রো...
21/01/2025

**মাস্টার তাপু: শৈশবের অভিনেতা থেকে বর্তমানের অধ্যাপক, হারিয়ে যাওয়া এক তারকার গল্প**

“পুলিশ দাদা, ও পুলিশ দাদা...”—শ্রোতার মনে গেঁথে থাকা এই সংলাপ বাংলা সিনেমার ইতিহাসে আজও উজ্জ্বল। রঞ্জিত মল্লিক অভিনীত বিখ্যাত সিনেমা *‘শত্রু’*-এর অনাথ শিশুর চরিত্রে যে ছোট্ট ছেলেটি এই সংলাপ বলেছিল, তিনি মাস্টার তাপু। তাঁর সরলতা ও আধো-আধো ভাষায় বলা সংলাপ বাঙালি দর্শকের মনে আলাদা জায়গা করে নিয়েছিল।

*‘শত্রু’* সিনেমায় তাঁর অভিনয়ের পাশাপাশি আরও ছিলেন রঞ্জিত মল্লিক, চিরঞ্জিত চক্রবর্তী, প্রসেনজিৎ, মনোজ মিত্র, বিপ্লব চট্টোপাধ্যায়, অনুপ কুমার প্রমুখ তাবড় অভিনেতারা। এত বড় মাপের তারকাদের মধ্যেও তাপুর অভিনয় নিজের আলাদা পরিচয় গড়েছিল। শিশুশিল্পী হিসেবে একাধিক বাংলা সিনেমায় তাঁর উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো, এবং প্রায় সব ছবিই সফল হয়েছিল।

কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেছেন সেই ছোট্ট মাস্টার তাপু। শৈশবের জনপ্রিয়তার পর তিনি আর সিনেমায় ফিরে আসেননি। তাঁর ভাসা ভাসা চোখ, মাথা ভর্তি চুল, আর ছিপছিপে চেহারা আজও দর্শকদের মনে রয়েছে। তবে বাস্তব জীবনে তিনি এখন সম্পূর্ণ অন্য জগতে। শোনা যায়, কলকাতার একটি নামী কলেজে অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিনি। শহরের বাইপাস সংলগ্ন এলাকায় তাঁর বসবাস, তবে বিনোদন জগতের সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ নেই।

মাস্টার তাপু নিজের জীবনের অধ্যায় পরিবর্তন করেছেন। ক্যামেরার ঝলকানি ছেড়ে বেছে নিয়েছেন এক সাধারণ জীবন। শৈশবের তারকা থেকে এক সম্মানীয় অধ্যাপক—এই যাত্রাপথে তাঁর জীবন যেন এক পরিপূর্ণ গল্প।

🔴শত শত সিনেমার গল্প বলছে কালিকাপুর রাজবাড়ী 🎥🎞জঙ্গলঘেরা পূর্ব বর্ধমান জেলার এক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা কালিকাপুর রাজবাড়ী, যা আ...
21/01/2025

🔴শত শত সিনেমার গল্প বলছে কালিকাপুর রাজবাড়ী 🎥🎞
জঙ্গলঘেরা পূর্ব বর্ধমান জেলার এক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা কালিকাপুর রাজবাড়ী, যা আসলে এক জমিদার বাড়ি। অসংখ্য চলচ্চিত্রের শুটিং স্পট হিসেবে বিখ্যাত এই জায়গাটি বাংলা ও বলিউডের বহু কিংবদন্তি অভিনেতা-অভিনেত্রীদের পায়ের ছাপ বহন করে। অমিতাভ বচ্চন থেকে নাসিরুদ্দিন শাহ, আর বাংলার উত্তম কুমার থেকে বর্তমান প্রজন্মের তারকারা—প্রায় সকলের সিনেমার কোনো না কোনো দৃশ্যে এই রাজবাড়ী উঠে এসেছে।

চিত্রপরিচালকদের কাছে এই জমিদারবাড়ি তাদের ক্যামেরার অন্যতম প্রিয় ঠিকানা। এমন অনেক সিনেমার শুটিং এখানে হয়েছে যার নাম বললে তালিকা শেষ করা যাবে না। তবে শুধু সিনেমার গ্ল্যামারের জন্যই নয়, প্রাচীনত্ব ও ঐতিহ্যের ছোঁয়া পেতে বহু পর্যটকও এই রাজবাড়ীতে ভিড় জমায়।

---

ইতিহাসের ছোঁয়া: কালিকাপুর রাজবাড়ী

যদিও এটিকে আমরা রাজবাড়ী বলি, এটি আসলে একটি জমিদারবাড়ি। প্রায় ৪০০ বছর আগে, বর্ধমান রাজার দেওয়ান পরমানন্দ রায় এই জমিদারবাড়িটি তৈরি করেন। রাজা তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে কাঁকসার এক বিশাল এলাকার জমিদারিত্ব উপহার দেন। তখনকার সময়ে জঙ্গল পরিষ্কার করে তৈরি হয়েছিল এই বাড়ি। এর সঙ্গে দুর্গামন্দির, পুকুর, বাগান, এবং অন্যান্য স্থাপনা যুক্ত করে এটি এক সম্পূর্ণ রাজকীয় আবহ তৈরি করেছিল। পরবর্তীতে এটি কালিকাপুর রাজবাড়ী নামে পরিচিতি লাভ করে।

বাড়িটির অলংকৃত স্থাপত্য, বিশাল চত্বর, এবং প্রাচীন সৌন্দর্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। যারা ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন, তাদের কাছে এটি একটি স্বর্গরাজ্য। শুটিং চলছে এমন দিনে এসে হয়তো পেয়ে যাবেন প্রিয় কোনো অভিনেতাকে!

---

কীভাবে পৌঁছাবেন?

🚂 রেলপথে:
হাওড়া থেকে ট্রেনে পানাগড় আসুন। পানাগড় বাসস্ট্যান্ড থেকে বাস ধরুন ১১ মাইল যাওয়ার। সেখান থেকে টোটো বা অন্য কোনো লোকাল যানবাহনে করে সরাসরি পৌঁছে যাবেন কালিকাপুর রাজবাড়ী।

🚌 বাসে করে আসা:
বোলপুরে ভ্রমণে এলে এখান থেকে একটি গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি কালিকাপুর রাজবাড়ী যেতে পারবেন। এছাড়া বোলপুর থেকে ১১ মাইল যাওয়ার বাসও সহজেই পাওয়া যায়।

---

প্রবেশ এবং আশেপাশে ঘোরাঘুরি

রাজবাড়ীতে প্রবেশ করতে মাথাপিছু মাত্র ১০ টাকার টিকিট কেটে ঢুকতে হবে। জমিদারবাড়ি ঘুরে দেখার পর আশপাশের গ্রামেও একটু সময় কাটান। গ্রামের পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

👉 থাকার ব্যবস্থা:
থাকার জন্য বোলপুর বা তার আশপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে অনেক হোটেল বা লজ রয়েছে। যাঁরা দূর থেকে আসছেন, তাঁদের জন্য বোলপুর থেকে এই রাজবাড়ীতে আসা সহজ ও আরামদায়ক হবে।

---

বিশেষ আকর্ষণ

রাজবাড়ীর ভেতরের ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য।

দুর্গামন্দির, পুকুর, এবং প্রাচীন বাগান।

সিনেমার শুটিংয়ের সরাসরি অভিজ্ঞতা।

ফটোগ্রাফি ও ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য আদর্শ স্থান।

সময়সীমা:

একটি সকাল বা বিকেল কাটানোর জন্য যথেষ্ট সময়। তবে সকালে এসে আশপাশের গ্রাম ও প্রকৃতির সঙ্গ উপভোগ করলে অভিজ্ঞতাটি আরও স্মরণীয় হবে।

Collected Rudra Narayan
#কালিকাপুররাজবাড়ী #পূর্ববর্ধমান #ভ্রমণ #বাংলারঐতিহ্য #সিনেমারশুটিং

আশাপূর্ণা দেবী: প্রথাগত শিক্ষার অভাবকে জেদে পরিণত করা এক কিংবদন্তি লেখিকাযে আশাপূর্ণা দেবী কখনো স্কুলে পা রাখেননি, সেই ত...
21/01/2025

আশাপূর্ণা দেবী: প্রথাগত শিক্ষার অভাবকে জেদে পরিণত করা এক কিংবদন্তি লেখিকা

যে আশাপূর্ণা দেবী কখনো স্কুলে পা রাখেননি, সেই তিনি একদিন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার জ্ঞানপীঠ জয় করেছিলেন। শুধু তাই নয়, তাঁকে চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেছিল। তাঁর জীবন এক প্রেরণাদায়ক অধ্যায়, যা বলে দেয় শিক্ষার সীমানা কখনোই কাগজে বাঁধা থাকে না।

---

প্রথম জীবনের গল্প

মাত্র ১৫ বছর বয়সে বিয়ে হওয়া আশাপূর্ণা দেবী ছিলেন এক সাধারণ গৃহবধূ। প্রথাগত শিক্ষা তাঁর জীবনে জায়গা পায়নি। তবুও দাদাদের পড়া বই, পত্রপত্রিকা আর নিজের মনের গভীর অনুসন্ধিৎসার মাধ্যমে তিনি তৈরি করেছিলেন নিজের জ্ঞানভাণ্ডার। তাঁর পড়াশোনা ছিল মূলত বাংলা ভাষায় সীমাবদ্ধ। তবুও এই সীমাবদ্ধতাই তাঁকে নতুন পৃথিবী দেখার পথ খুলে দেয়।

ছোটবেলায়, দুই বোন মিলে তিনি একবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে চিঠি লেখেন। চিঠিতে অনুরোধ ছিল, তিনি যেন নিজের হাতে তাদের নাম লিখে একটি উত্তর দেন। অনেক অপেক্ষার পর, একদিন তাদের বাড়ি পৌঁছল সেই কাঙ্ক্ষিত চিঠি। চিঠিতে লেখা ছিল, “আশাপূর্ণা-সম্পূর্ণা।” রবীন্দ্রনাথের সেই স্বীকৃতি তাঁদের জীবনের অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে থাকে।

---

সাহিত্যে পথচলা

আশাপূর্ণা দেবীর লেখনীতে বারবার উঠে এসেছে নারীজীবনের যন্ত্রণা, স্বপ্ন এবং বিদ্রোহ। গৃহবধূ হয়েও তিনি নিজের মনের জেদ আর অনুভূতির তাড়নায় কলম ধরেছিলেন। একবার তিনি লিখেছিলেন,
"ছোটবেলা থেকেই আমার অনুভূতির ব্যাকুলতা আমাকে ভাবিয়েছে, যন্ত্রণা দিয়েছে, আমাকে লিখিয়ে ছেড়েছে।"
তাঁর সৃষ্টি নারীমুক্তি এবং সামাজিক অসাম্য নিয়ে ছিল এক নিঃশব্দ প্রতিবাদ। তাঁর আপোষহীন বিদ্রোহ ধরা পড়েছে তাঁর বিদ্রোহিণী চরিত্রগুলোর মধ্যে।

---

ব্যক্তিগত জীবনের সংগ্রাম

জীবন তাঁকে বারবার কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি করেছে। বাইশ-তেইশ বছর বয়সী ছেলের মৃত্যুশোক তাঁকে ভেঙে দিয়েছিল। তবুও, সেই শোক কাটিয়ে তিনি কলম চালিয়েছেন। তাঁর লেখনী ছিল তাঁর শক্তি, তাঁর অস্ত্র।

---

সাহিত্যজীবনে প্রাপ্তি

আশাপূর্ণা দেবী বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন এক অনন্য উচ্চতায়। তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি এবং পর্যবেক্ষণ তাঁকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক হিসেবে তুলে ধরেছে।

পেয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান জ্ঞানপীঠ পুরস্কার।

চারটি বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেছে।

---

নারীর প্রতি তাঁর ভাবনা

আশাপূর্ণা দেবীর লেখনীতে বারবার নারীর স্বপ্ন, সংগ্রাম এবং সামাজিক শৃঙ্খল থেকে মুক্তির আকাঙ্ক্ষা উঠে এসেছে। একসময় তিনি লিখেছিলেন,
"আমি লিখেছি ঘরোয়া মেয়েদের নিয়ে... চিরদিনই মনের ভিতরে একটা আপোষহীন বিদ্রোহ ছিল। যদি কিছু বিদ্রোহিণী চরিত্র সৃষ্টি করে থাকি, সেটা করেছি প্রতিবাদ করার মাধ্যম হিসাবেই।"

---

শ্রদ্ধার্ঘ্য

আজকের দিনে আমরা এই মহান লেখিকাকে স্মরণ করি। তাঁর সাহস, জেদ, এবং প্রতিভা আমাদের আজও অনুপ্রেরণা দেয়। প্রথাগত শিক্ষা ছাড়াই তিনি দেখিয়ে দিয়েছিলেন মনের জোর আর প্রতিভাই আসল। শুভ জন্মদিন, কিংবদন্তি আশাপূর্ণা দেবী। আপনার সাহিত্য এবং জীবন আমাদের অনুপ্রেরণার আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবে চিরকাল।

সংগৃহীত: সোশ্যাল মিডিয়া

আজকের তারকা: ক্ষুদে অভিনেতা সৌম্যদীপ্ত সাহার জন্মদিন ✨🎂🎉আজকের দিনটি বিশেষ কারণ, আজ আমাদের সবার প্রিয় এবং অত্যন্ত প্রতিভা...
21/01/2025

আজকের তারকা: ক্ষুদে অভিনেতা সৌম্যদীপ্ত সাহার জন্মদিন ✨🎂🎉

আজকের দিনটি বিশেষ কারণ, আজ আমাদের সবার প্রিয় এবং অত্যন্ত প্রতিভাবান ক্ষুদে অভিনেতা সৌম্যদীপ্ত সাহা-র জন্মদিন। 🎉
অল্প বয়সেই অভিনয়ের মাধ্যমে আমাদের মন জয় করা এই ছোট্ট তারকার জন্য শুভেচ্ছা জানাতে কি ভুলবেন? তাঁর অভিনয়ের প্রতিটি মুহূর্তই আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। 🥰

আপনারা যারা সৌম্যদীপ্তের ভক্ত, তার জন্য শুভকামনা আর ভালোবাসা জানাতে এগিয়ে আসুন। এই ক্ষুদে তারকার জন্মদিন হোক ভালোবাসায় ভরপুর। শুভ জন্মদিন সৌম্যদীপ্ত! ✨

ভারতের সোনার ছেলে নীরজ চোপড়ার আকস্মিক বিয়ের ঘোষণা: চমকে গেল সবাই!রবিবার একটি বিস্ময়কর মুহূর্ত সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রথম...
21/01/2025

ভারতের সোনার ছেলে নীরজ চোপড়ার আকস্মিক বিয়ের ঘোষণা: চমকে গেল সবাই!

রবিবার একটি বিস্ময়কর মুহূর্ত সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রথম অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী অ্যাথলিট নীরজ চোপড়া। কোনো রকম পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই নিজের বিয়ের ছবি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে চমকে দিলেন তাঁর ভক্ত এবং গোটা দেশকে। এই বিশেষ মুহূর্তের সাক্ষী ছিল শুধু দুই পরিবারের সদস্যরা। নীরজ নিজেই জানালেন জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করার কথা।

---

কে হলেন নীরজের জীবনসঙ্গিনী?

পাত্রী হিমানি মোর, যিনি নিজেও ক্রীড়াজগতের একজন উজ্জ্বল মুখ।

বয়স: ২৫ বছর

পেশা: টেনিস খেলোয়াড়

শিক্ষাগত যোগ্যতা:

স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন সাদার্ন লুইজ়িয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

বর্তমানে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট নিয়ে স্নাতকোত্তরে পড়াশোনা করছেন।

ক্রীড়া ক্যারিয়ার:

ফ্র্যাঙ্কলিন পিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেছেন।

কলেজ জীবনে মেয়েদের টেনিস দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।

হিমানির শিকড়ও হরিয়ানায়, যা নীরজের সঙ্গে একটি সংযোগ তৈরি করে। সোনিপতে বড় হওয়া হিমানি ছোটবেলা থেকেই টেনিসের প্রতি আগ্রহী ছিলেন। তাঁর ভাই হিমাংশুও টেনিস খেলেন। ভারতের এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড় সুমিত নাগাল এবং হিমানি একই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন।

---

নীরজের বিয়ের আয়োজন

নীরজ চোপড়ার বিয়ের খবর একেবারেই অজানা ছিল সকলের কাছে। কিন্তু রবিবার তিনি তাঁর বিয়ের মুহূর্ত শেয়ার করে সবাইকে জানালেন। সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ছবিতে তিনি লিখেছেন,
"পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে জীবনের নতুন একটি পর্ব শুরু করলাম। যাঁদের আশীর্বাদে এটা সম্ভব হল তাঁদের প্রতি আমি চিরকৃতজ্ঞ। ভালবাসায় বাঁধলাম সারা জীবনের জন্য।"

বিয়ের আয়োজন ছিল অত্যন্ত ব্যক্তিগত। শুধুমাত্র দুই পরিবারের সদস্যরাই ছিলেন উপস্থিত। তবে এর মধ্যে যে আন্তরিকতা এবং ঘনিষ্ঠতার পরিবেশ ছিল, তা সহজেই বোঝা যায় নীরজের পোস্ট করা ছবিগুলি থেকে।

---

বিয়ের পোশাক এবং বিশেষ মুহূর্তের বর্ণনা

নীরজ এবং হিমানির বিয়ের সাজ এক কথায় ছিল আকর্ষণীয় এবং হৃদয়গ্রাহী।

নীরজের সাজ:

হালকা গোলাপি রঙের পোশাক।

মাথায় গোলাপি পাগড়ি।

গলায় গোলাপি গোলাপের মালা।

হিমানির সাজ:

হালকা গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা।

সাজে ছিল স্নিগ্ধতা এবং ঐতিহ্যের মিশ্রণ।

---

ভক্তদের প্রতিক্রিয়া

নীরজ চোপড়ার আকস্মিক বিয়ের ঘোষণায় সোশ্যাল মিডিয়ায় হইচই পড়ে যায়। ভক্তরা নবদম্পতিকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দেন। নীরজের এই নতুন যাত্রা যেন তাঁর ক্রীড়াজীবনের মতোই সাফল্যে পরিপূর্ণ হয়, এমনটাই কামনা করেন সবাই।

---

নীরজ চোপড়া: ভারতীয় ক্রীড়াজগতের রত্ন

ভারতের গর্ব নীরজ চোপড়া অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী হওয়ার পর থেকে যুবসমাজের জন্য অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তাঁর সাফল্য শুধু ভারতীয় ক্রীড়ার মান বৃদ্ধি করেনি, বরং নতুন প্রজন্মকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে। তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের এই নতুন অধ্যায়ও দেশবাসীর কাছে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং আনন্দের।

নীরজ এবং হিমানির জন্য শুভকামনা জানাই। তাঁদের জীবন ভালোবাসা, সাফল্য এবং সুখে পূর্ণ হোক।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

উপমহাদেশের এক কিংবদন্তি: রুনা লায়লারুনা লায়লা— একটি নাম, যাকে শুধুই গায়িকা বললে তাঁর প্রতিভার প্রতি অবিচার করা হবে। এ...
19/01/2025

উপমহাদেশের এক কিংবদন্তি: রুনা লায়লা

রুনা লায়লা— একটি নাম, যাকে শুধুই গায়িকা বললে তাঁর প্রতিভার প্রতি অবিচার করা হবে। এদেশে জন্ম না নেওয়া সত্ত্বেও তিনি কখনোই বিদেশি বলে বিবেচিত হননি। তাঁর গাওয়া "সাধের লাউ" গানটি বাঙালির মনে এমনভাবে স্থান করে নিয়েছে যে, এটি ভুলে থাকা কার্যত অসম্ভব। শৈশবে শোনা তাঁর মিষ্টি সুর আজও আবেগকে নাড়া দেয়। উপমহাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী পপ তারকা রুনা লায়লা, তাঁর জীবন ও সুরের গল্প যেন এক অনন্য ইতিহাস।

শুরুর গল্প: নাচ থেকে গানের পথে

রুনা লায়লার শৈশব কিন্তু গানের জন্য শুরু হয়নি। তাঁর পরিবার শুরুতে তাঁকে নাচ শেখানোর দিকে উৎসাহিত করেছিল। তিনি কত্থক ও ভারতনাট্যম শেখার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন। তবে পরিবারের মধ্যেই ছিল সঙ্গীতের চর্চা। তাঁর বড় বোন দিনা ছিলেন প্রতিভাবান গায়িকা। দিনার ক্লাসিক্যাল মিউজিক শেখানোর সময় ছোট্ট রুনাও সেসব শুনে মুগ্ধ হয়ে গানের প্রতি আকৃষ্ট হন। গুরুরা দ্রুত বুঝতে পারেন, রুনার ভেতরেও লুকিয়ে আছে অসাধারণ প্রতিভা।

একদিন একটি বিশেষ ঘটনা ঘটে। করাচির সেন্ট লরেন্স কনভেন্ট স্কুলের একটি ইন্টার-স্কুল সিঙ্গিং কম্পিটিশনে দিনার গাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেদিন দিনার গলা এতটাই খারাপ হয়ে পড়ে যে গান গাওয়া সম্ভব ছিল না। তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, রুনা মঞ্চে উঠবেন। বড় একটি সেতার নিয়ে ছোট্ট রুনা যখন মঞ্চে ওঠেন এবং ক্লাসিক্যাল গান পরিবেশন করেন, পুরো হলরুম মুগ্ধ হয়ে যায়। সেই প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। এই পারফরম্যান্সই তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। এরপর গানই হয়ে ওঠে তাঁর জীবন।

রেডিও থেকে রেকর্ডিং স্টুডিও

রুনা লায়লার প্রথম বাংলা গান রেকর্ড করা হয় করাচি রেডিও স্টেশনে। এরপরই শুরু হয় একের পর এক মাইলফলক ছোঁয়ার যাত্রা। তাঁর প্রথম প্লেব্যাক হয় পাকিস্তানের একটি চলচ্চিত্রে, যেখানে তিনি পারিশ্রমিক পান মাত্র ৩০০ টাকা। কিন্তু অল্প বয়সেই তাঁর প্রতিভা ছড়িয়ে পড়ে। ১৯ বছর বয়সে তিনি নিজের গানের অনুষ্ঠান "বাজ মে লায়লা" শুরু করেন, যা দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।

বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন এবং ভারত সফর

১৯৭৪ সালে রুনা লায়লা পাকাপাকিভাবে বাংলাদেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন। সে সময় তিনি জনপ্রিয়তার শিখরে। পাকিস্তানের গণমাধ্যমে তখন তাঁর জনপ্রিয়তা নিয়ে নানান প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, "রুনা লায়লার শূন্যতা পাকিস্তানের সঙ্গীত জগতে কখনোই পূরণ করা সম্ভব নয়।"

বাংলাদেশে ফিরে আসার পর তিনি ভারতে যান। মুম্বাইয়ে একটি পার্টিতে তাঁর পরিচয় হয় বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক জয়দেবের সঙ্গে। তাঁর সুরের প্রতি মুগ্ধ হয়ে জয়দেব দূরদর্শনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার সুযোগ করে দেন রুনাকে। অনুষ্ঠানে তাঁর পাশাপাশি ছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এবং আবৃত্তিকার দিলীপকুমার। এমন একটি সম্মানজনক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ তাঁর জন্য ছিল একটি বড় সাফল্য।

মুগ্ধতা এবং সম্পর্ক

ভারতে অবস্থানকালে রুনা লায়লা কাজ করেন কল্যাণজি-আনন্দজি এবং বাপ্পি লাহিড়ির মতো খ্যাতিমান সঙ্গীত পরিচালকদের সঙ্গে। তিনি একাধিক হিন্দি সিনেমার জন্য গান রেকর্ড করেন। এসময় তাঁর মনে জন্মেছিল বিশেষ মুগ্ধতা। অভিনেতা শশী কাপুর ও দিলীপকুমারের প্রতি তাঁর বিশেষ ভালো লাগা থাকলেও, তা তিনি কখনো প্রকাশ করেননি।

কালজয়ী গান এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতি

রুনা লায়লার গাওয়া গানগুলো আজও কালজয়ী। তাঁর কিছু বিখ্যাত গান:

খাঁচার ভিতর অচিন পাখি (১৯৭৯)

মাঝি তুমি মাঝ গাঙে (১৯৭৭)

সুজন মাঝি রে (১৯৭৭)

বন্ধু তিনদিন তোর বাড়িতে গেলাম (১৯৮১)

বাংলা, হিন্দি, উর্দুসহ ১৭টি ভাষায় তিনি ১০,০০০-এরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন। এমনকি লন্ডনের বিখ্যাত অ্যাবে রোড স্টুডিওতেও তিনি একটি পপ অ্যালবাম রেকর্ড করেছিলেন।

ব্যক্তিগত শখ ও সংগ্রহ

গানের বাইরেও রুনা লায়লার কিছু ব্যতিক্রমী শখ ছিল। তিনি গণেশের মূর্তি সংগ্রহ করতে ভালোবাসতেন। তাঁর বাড়িতে বিভিন্ন আকৃতির গণেশের মূর্তি শোভা পায়।

শেষ অধ্যায়ে অনুপ্রেরণা

আজও রুনা লায়লার কণ্ঠে সেই সুরের জাদু অটুট। তাঁর গান শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং জীবনের বিভিন্ন মুহূর্তের সাক্ষী। তাঁর কণ্ঠে উঠে এসেছে আনন্দ, প্রেম, বেদনার গল্প। যেমন— "সুজন রে... সেই যে গেলা, ফিরা আইলা না..."

রুনা লায়লা শুধু একজন গায়িকা নন, তিনি একটি ইতিহাস, এক জীবন্ত কিংবদন্তি। তাঁর জীবন আমাদের শেখায়, প্রতিভা আর পরিশ্রম দিয়ে কীভাবে মানুষের হৃদয় জয় করা যায়।

Nisha Mukherjee

ব্যাটিং গড় – 664.00! এক কথায় অবিশ্বাস্য!🔥হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনেছেন! ভারতের জার্সিতে একসময় ট্রিপল সেঞ্চুরি করা করুণ নায়ার ...
14/01/2025

ব্যাটিং গড় – 664.00! এক কথায় অবিশ্বাস্য!🔥

হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনেছেন! ভারতের জার্সিতে একসময় ট্রিপল সেঞ্চুরি করা করুণ নায়ার এবারের বিজয় হাজারে ট্রফি 2024/25 মরশুমে ব্যাট হাতে ঝড় তুলেছেন। প্রতিটি ইনিংস যেন রানের স্রোত বইয়ে দিচ্ছে, আর তার ব্যাটিং গড় 664.00—যা নিঃসন্দেহে ক্রিকেট বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে।

করুণ নায়ারের এবারের টুর্নামেন্টের অসাধারণ ইনিংসগুলো এক নজরে:

জম্মু ও কাশ্মীরের বিপক্ষে: 112*(108)

ছত্তিশগড়ের বিপক্ষে: 44*(52)

চণ্ডীগড়ের বিপক্ষে: 163*(107)

তামিলনাড়ুর বিপক্ষে: 111*(103)

উত্তরপ্রদেশের বিপক্ষে: 112(101)

মিজোরামের বিপক্ষে: ব্যাটিং করতে নামেননি

রাজস্থানের বিপক্ষে: 122*(82)

সামগ্রিক পারফরম্যান্স:

6 ইনিংসে 664 রান, যেখানে 5টি সেঞ্চুরি এবং মাত্র একবার আউট হয়েছেন! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, প্রত্যেকটি ইনিংসেই তিনি রান চেজে খেলেছেন, যা তাঁর মানসিক দৃঢ়তা ও ব্যাটিং দক্ষতার প্রমাণ।

করুণের এই ব্যাটিং প্রদর্শন শুধু বিজয় হাজারে ট্রফির নয়, বরং যেকোনও 'লিস্ট এ' টুর্নামেন্টের ইতিহাসে অন্যতম সেরা পারফরম্যান্স বলে বিবেচিত হচ্ছে। টুর্নামেন্ট এখনও শেষ হয়নি। সামনে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল। সেখানেও করুণ নায়ার নতুন রেকর্ড গড়তে পারেন কিনা, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

করুণ নায়ার শুধু রান করছেন না, নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে আবারও জাতীয় দলে জায়গা পাওয়ার দাবিদার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করছেন। এক কথায়, এই মুহূর্তে করুণ নায়ার মানেই 'রান মেশিন'!

করুণ নায়ারের ব্যাটিং ম্যাজিক কি চূড়ান্ত ট্রফি এনে দেবে? আমাদের চোখ থাকবে তার পরবর্তী ইনিংসের দিকে!


Collected

"সঠিক মানুষের মূল্য বোঝেন: দেব"দেব, যিনি শুধু একজন অভিনেতাই নন, একজন প্রকৃত মানবিক মানুষ হিসেবেও পরিচিত। তিনি সবসময় তাঁর...
14/01/2025

"সঠিক মানুষের মূল্য বোঝেন: দেব"

দেব, যিনি শুধু একজন অভিনেতাই নন, একজন প্রকৃত মানবিক মানুষ হিসেবেও পরিচিত। তিনি সবসময় তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে থাকেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন সুমিত গাঙ্গুলী।

সুমিত গাঙ্গুলী দেবের জীবনে এক বিশেষ ব্যক্তি। দেবের কথায়, "জীবনে কিছু মানুষ থাকে যাঁরা আপনাকে চুপচাপ গড়ে দেন, আপনাকে জীবনের প্রকৃত শিক্ষা দেন। সুমিতদা তেমনই একজন।"

সুমিত গাঙ্গুলীর সঙ্গে দেবের সম্পর্ক শুধু ব্যক্তিগত স্তরে নয়, পেশাগত দিকেও গভীর। দেবের শুরুর দিনগুলোতে সুমিত গাঙ্গুলী ছিলেন তাঁর একজন মেন্টর, পরামর্শদাতা এবং প্রেরণার উৎস।

দেব একাধিকবার বলেছেন, "সুমিতদা আমার জীবনে একজন অভিভাবকের মতো। তিনি আমাকে শুধু শিখিয়েছেন কীভাবে ক্যারিয়ার গড়া যায় তা নয়, বরং কীভাবে একজন ভালো মানুষ হওয়া যায়।"

এ ধরনের সম্পর্ক মানুষকে শিখিয়ে দেয়, জীবনে প্রকৃত সম্পর্কগুলোই আসল শক্তি। দেব এই মূল্যবোধটাই নিজের জীবনে ধারণ করেন।

প্রীতি জিনতা শুধু তাঁর অভিনয় দক্ষতা এবং সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং তাঁর মানবতা এবং উদারতার জন্যও বিশেষভাবে পরিচিত। বলিউড...
14/01/2025

প্রীতি জিনতা শুধু তাঁর অভিনয় দক্ষতা এবং সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং তাঁর মানবতা এবং উদারতার জন্যও বিশেষভাবে পরিচিত। বলিউডের এই প্রবীণ অভিনেত্রী ৩৪ জন গরিব অনাথ শিশুর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে সমাজের প্রতি নিজের গভীর সংবেদনশীলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এই শিশুদের জীবনের প্রতিটি চাহিদা—খাবার, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, কিংবা অন্যান্য প্রয়োজন—সবকিছুই তিনি অত্যন্ত যত্ন এবং নিষ্ঠার সঙ্গে পূরণ করেন।

প্রীতির এই উদ্যোগ প্রমাণ করে যে প্রকৃত তারকাখ্যাতি শুধুমাত্র রুপালি পর্দার গণ্ডিতেই সীমাবদ্ধ নয়। সমাজের জন্য ইতিবাচক কিছু করার মাধ্যমে একজন সত্যিকারের তারকা হয়ে ওঠা সম্ভব। তাঁর এই কাজ লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা এবং আশার এক প্রতীক। অভিনয়ের মাধ্যমে কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া প্রীতি বাস্তব জীবনেও একজন আদর্শ নাগরিক এবং দয়ালু হৃদয়ের মানুষ হিসেবে পরিচিত।

তাঁর এই উদ্যোগ আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সমাজের উন্নতিতে ভালো কাজের ছোট্ট পদক্ষেপগুলিও বড় পরিবর্তন আনতে পারে। প্রীতি জিনতা প্রমাণ করেছেন যে সহমর্মিতা এবং দায়িত্ববোধ কেবল একটি ব্যক্তিগত গুণ নয়, বরং এটি একটি সামাজিক দায়িত্ব, যা সবাই পালন করতে পারে।

এমন মহৎ কাজ কেবল প্রশংসার যোগ্য নয়, বরং এটি আমাদের সবার জন্য একটি শিক্ষা। প্রীতির এই উদারতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রতিটি মানুষ তার সামর্থ্য অনুযায়ী সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে। প্রীতি জিনতার প্রতি অন্তরের শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা। তাঁর এই মহান উদ্যোগ আরও মানুষকে এগিয়ে আসতে এবং সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে উদ্বুদ্ধ করবে।

Anushree halder

দেশের মাঠে:উইকেট সংখ্যা: ২৮৯বোলিং গড়: ২২.৪৩স্ট্রাইক রেট: ৫৪.৭৭ইনিংসে ৫ উইকেট: ১১ বারসেরা বোলিং: ৮/২৪অস্ট্রেলিয়ার বাইরে:ম...
14/01/2025

দেশের মাঠে:

উইকেট সংখ্যা: ২৮৯

বোলিং গড়: ২২.৪৩

স্ট্রাইক রেট: ৫৪.৭৭

ইনিংসে ৫ উইকেট: ১১ বার

সেরা বোলিং: ৮/২৪

অস্ট্রেলিয়ার বাইরে:

মোট উইকেট: ২৭৪

বোলিং গড়: ২০.৮১

স্ট্রাইক রেট: ৪৮.৯৭

৫ উইকেট: ১৮ বার

সেরা বোলিং: ৮/৩৮

সাব-কন্টিনেন্ট:

টেস্ট: ১৯

উইকেট সংখ্যা: ৭২

গড়: ২৩.১২

সেরা বোলিং: ৫/৬৬

গ্লেন ম্যাকগ্রার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো তাঁর বিভিন্ন দেশ ও কন্ডিশনে ধারাবাহিক সাফল্য। দেশের নিজস্ব ফাস্ট ট্র্যাক ও সবুজ উইকেট, যেখানে উইকেটের পিছনে অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বা ইয়ান হিলির মতো দুর্দান্ত উইকেটকিপার এবং স্লিপ কর্ডনে মার্ক ওয়া, রিকি পন্টিং, কিংবা শেন ওয়ার্নের মতো দক্ষ ফিল্ডারদের সহযোগিতা ছিল, সেখানে তাঁর বোলিং গড় ২২.৪৩। অথচ দেশের বাইরে, যেখানে উইকেট ও কন্ডিশন তাঁর জন্য কম সুবিধাজনক, সেখানেও তাঁর গড় মাত্র ২০.৮১ এবং স্ট্রাইক রেট ৪৮.৯৭—যা সত্যিই অসাধারণ।

বিশেষ করে উপমহাদেশের মন্থর ও ব্যাটসম্যান-সহায়ক পিচেও তিনি ধারাবাহিক ছিলেন। টেস্টে ১৯ ম্যাচে ২৩.১২ গড়ে ৭২টি উইকেট তুলে নিয়ে
Collected

খুবই বিরল একটি ছবি, যা শুধুমাত্র আমার ফেসবুক ওয়াল থেকে শেয়ার করা হলো। এটি ১৯৮৪ সালের নেহেরু কাপে পোল্যান্ডের বিপক্ষে আমা...
14/01/2025

খুবই বিরল একটি ছবি, যা শুধুমাত্র আমার ফেসবুক ওয়াল থেকে শেয়ার করা হলো। এটি ১৯৮৪ সালের নেহেরু কাপে পোল্যান্ডের বিপক্ষে আমার বন্ধু বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্যের গোল করার মুহূর্ত। ফুটবল ইতিহাসের এই বিশেষ মুহূর্তটি ক্যামেরায় ধরা পড়েছিল, তবে সম্ভবত খুব কম মানুষই এই ছবিটি আগে দেখেছেন।

বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্যের সেই গোল ছিল নেহেরু কাপে ভারতের অন্যতম সেরা মুহূর্তগুলোর একটি। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস ফুটবলে ভারতের জন্য গর্বিত অধ্যায় রচনা করেছিল। সেই ম্যাচে গোলটি ছিল দলকে প্রেরণা জোগানোর মতো এক দৃশ্য। বল দখল থেকে শুরু করে গোলের নান্দনিকতা—সবকিছুতেই ফুটে উঠেছিল বিশ্বজিতের প্রতিভা।

এই বিরল ছবিটি ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক স্মৃতিসৌধের মতো। আমি সবাইকে অনুরোধ করব, এই অসাধারণ ছবিটি শেয়ার করুন এবং আমাদের দেশের ফুটবল ইতিহাসের এই অমূল্য মুহূর্তটি আরও মানুষের কাছে পৌঁছে দিন। এটি শুধু একটি গোলের ছবি নয়, বরং আমাদের দেশের ফুটবল গৌরবের প্রতীক।

১৯৮১ সালে মোহামেডান স্পোর্টিং জার্সিতে আমার প্রথম ডার্বি ম্যাচের একটি বিরল এবং অমূল্য মুহূর্ত। সেই ম্যাচে ক্যামেরার লেন্...
14/01/2025

১৯৮১ সালে মোহামেডান স্পোর্টিং জার্সিতে আমার প্রথম ডার্বি ম্যাচের একটি বিরল এবং অমূল্য মুহূর্ত। সেই ম্যাচে ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ে এক অসাধারণ দৃশ্য—সুব্রত ভট্টাচার্যের একটি হেডার গোললাইন থেকে সেভ করছি। ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় ধরা এই মুহূর্তটি আমার কেরিয়ারের স্মরণীয় এক অধ্যায়।

সামনে ছিলেন অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ভাস্কর গাঙ্গুলি এবং স্টপার রোমেন ভট্টাচার্য, যাঁরা পুরো ম্যাচে প্রতিপক্ষের আক্রমণ ঠেকাতে নিরলসভাবে লড়াই করেছিলেন। ডার্বির উত্তেজনা এবং দু’দলের কৌশল এমন পর্যায়ে ছিল যে পুরো ম্যাচটি গোলশূন্য ড্রয়ে শেষ হয়।

সেই দিন মাঠে থাকা হাজার হাজার দর্শকের গর্জন, তাঁদের আবেগ, এবং প্রতিটি সেভের পর সুনামি-তুল্য উচ্ছ্বাস আজও আমার স্মৃতিতে অম্লান। ডার্বির মতো ম্যাচে এমন মুহূর্তে অবদান রাখতে পারা ছিল আমার জন্য এক অনন্য গর্ব। ফুটবল শুধু খেলা নয়, বরং আবেগের আরেক নাম। সেই দিন মাঠে থাকা প্রতিটি খেলোয়াড় যেন জানতেন, তাঁরা কেবল খেলার জন্য খেলছেন না, বরং হাজারো সমর্থকের হৃদয়কে ছুঁতে চেষ্টা করছেন।

Aloke Mukherjee

আজকের দিনে, ১৯৭৪ সালে জন্মেছিলেন এক অবিস্মরণীয় প্রতিভাবান ক্রিকেটার, ধ্রুব পান্ডব। এক অনন্য ক্রিকেট প্রতিভার অধিকারী এই ...
14/01/2025

আজকের দিনে, ১৯৭৪ সালে জন্মেছিলেন এক অবিস্মরণীয় প্রতিভাবান ক্রিকেটার, ধ্রুব পান্ডব। এক অনন্য ক্রিকেট প্রতিভার অধিকারী এই তরুণ নিজের দক্ষতা ও অদম্য স্পৃহায় ভারতীয় ক্রিকেটে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছিলেন।

(১) মাত্র ১১ বছর ২৬৭ দিন বয়সে অনূর্ধ্ব-১৫ পাঞ্জাব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি নিজের প্রতিভার জানান দেন।
(২) এরপর ১৩ বছর ২৯৫ দিনে অনূর্ধ্ব-১৭ পাঞ্জাব দলের হয়ে মাঠে নেমে দুর্দান্ত ১৫৯ রানের ইনিংস খেলেন।
(৩) এর ঠিক ১৪ দিন পরে, মাত্র ১৩ বছর ৩০৮ দিনে, প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে এবং হিমাচলের বিরুদ্ধে ৯৪ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেন।
(৪) পরের বছর, জীবনের তৃতীয় রঞ্জি ম্যাচে ১৪ বছর ২৯৪ দিনে শতরান করে কম বয়সী শতরানকারীদের মধ্যে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন (তখন শচীন নবম স্থানে ছিলেন)।
(৫) মাত্র ১৫ বছর ২৯৫ দিনে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলার সুযোগ পান। একই বয়সে তিনি এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করেন এবং অনূর্ধ্ব-১৯ টেস্ট খেলেন।
(৬) ১৭ বছর ৩৪১ দিনে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১,০০০ রান পূর্ণ করেন।

ধ্রুব পান্ডবের প্রতিভা তাঁকে দ্রুত শীর্ষ পর্যায়ের ক্রিকেটে নিয়ে যাচ্ছিল। সামনে ছিল অস্ট্রেলিয়া সফর এবং বিশ্বকাপের সুযোগ। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, তাঁর জীবনের স্বপ্নগুলো মাঝপথেই থেমে যায়। ১৯৯২ সালের ২৮ জানুয়ারি, দেওধর ট্রফি খেলে সম্বলপুর থেকে পাতিয়ালা ফেরার পথে কুয়াশাচ্ছন্ন জি.টি. রোডে ট্যাক্সি দুর্ঘটনায় কোমায় চলে যান। ৩১ জানুয়ারি, মাত্র ১৮ বছর ২২ দিনের বয়সে, এই প্রতিভাবান ক্রিকেটার প্রয়াত হন। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তিনি ২৩টি ম্যাচ খেলে দুটি শতরানসহ ১০৭০ রান করেছিলেন।

ধ্রুব পান্ডবকে আজও ভোলেননি তাঁর সমসাময়িকরা—শচীন তেন্ডুলকর, অজয় জাদেজা, বিক্রম রাঠোরের মতো খেলোয়াড়রা। তাঁর স্মৃতিতে পাতিয়ালায় তাঁর নামে একটি স্টেডিয়াম এবং একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যা নতুন প্রতিভা সন্ধান ও পৃষ্ঠপোষকতায় কাজ করে।

ধ্রুব পান্ডবের জীবন এক অনুপ্রেরণার গল্প, যা আজও প্রতিটি তরুণ খেলোয়াড়কে শেখায় যে প্রতিভা আর কঠোর পরিশ্রম দিয়ে সাফল্যের শিখরে পৌঁছানো সম্ভব। মতি নন্দীর 'অলৌকিক দিলু' উপন্যাসে তাঁর উল্লেখ এই প্রতিভাধরের প্রতি এক অসামান্য শ্রদ্ধার নিদর্শন।

Collected

আমি কৃশানু দে-কে মাঠের সবুজ ক্যানভাসে ছবি আঁকতে দেখেছি, যেখানে বল ছিল তাঁর তুলি আর প্রতিটি ড্রিবল ছিল এক একটি শিল্পকর্ম।...
14/01/2025

আমি কৃশানু দে-কে মাঠের সবুজ ক্যানভাসে ছবি আঁকতে দেখেছি, যেখানে বল ছিল তাঁর তুলি আর প্রতিটি ড্রিবল ছিল এক একটি শিল্পকর্ম। তাঁর খেলার মধ্যে এমন এক সূক্ষ্মতা আর নৈপুণ্য ছিল, যা দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখত।

মাঠে তাঁর উপস্থিতি ছিল যেন এক জাদুকরের, যিনি প্রতিটি মুহূর্তে নতুন কিছু সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি দিতেন। বলের প্রতি তাঁর নিয়ন্ত্রণ আর প্রতিপক্ষের ডিফেন্সকে ভেঙে দেওয়ার দক্ষতা ছিল অবিশ্বাস্য। কৃশানু দে শুধু একজন ফুটবলার ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন শিল্পী, যার প্রতিটি খেলা ছিল ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা।

Collected

Address

Bolpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nisha Mukherjee Official posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nisha Mukherjee Official:

Videos

Share