25/03/2024
এই ছবির ভয়ংকর কয়েকটি দিক দেখেন।
পোস্ট যে করেছে৷ তার নাম অভিষেক পাল।
এবার চিন্তা করেন ইন্টারফেইথ লাভ কতটা ভয়ংকর হারে বাড়ছে৷
আমি বলছি না এই ছেলে মুসলিম মেয়েদের সাথে প্রেমে লিপ্ত এখন।।।
কিন্তু নরমালাইজেশন দেখেছেন। একটা বিধর্মীকে কতটা নরমালাইজেশন করা হয়েছে।
আর তার স্বাচ্ছন্দ্যে দ্বীনি বোনরা ইফতারেও বসেছে।
আর সবচেয়ে বড় ভয়ংকর দিক হলো।
৭৮ কিলো অতিক্রম করে মেয়েদের ভার্সিটিতে অবস্থান করা। ৭৮ কিলো অতিক্রম মানেই বেপর্দা। এই হুকুম যেখানে উঠে গেছে। সেখানে পা ঘেষে ইফতার করবে এটা স্বাভাবিক।
আর এখানের শেষ পরিণতি কি জানেন।
যতই ধার্মিক মেয়ে আসুক। সে বিবর্তিত হতে হতে। একটা সময় দ্বীন থেকে বেরিয়ে যাবে।
তো হিজাবীরা ভার্সিটিতে এসে। দ্বীন থেকে বেরিয়ে গেলেও হিজাব থেকে বের হয় না।
মূলত প্রব্লেম টা এখানেই।
এরা যদি দ্বীন থেকে বের হবার সাথে সাথে হিজাব থেকেও বের হতো। আইমিন অর্ধনগ্ন হতো।
তাহলে গার্ডিয়ান কিন্তু এই অধ:পতন টের পেতো।
কিন্তু যত কিছুই করুক। লেবাস যেহেতু ঠিক। ফ্রিমিক্সিং করুক। রুম ডেট করুক। সে গার্ডিয়ানের কাছে ইনোসেন্ট।
কিন্তু ততদিনে যে তার মেয়ে ও সে নিজে দাইয়্যুস। এটা ভুলে গেছে।
আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলব। এখানে গোল চিহ্নিত ৩ টা মেয়েকে বলেন। তার প্রিয় লেখক ইসলামিক লেখক কে। সে বলবে আরিফ আজাদ।
আমি নিজে ভার্সিটিতে এসব মেয়েদের দেখে এসেছি। হিজাব ও পড়ে। র্যাগ ডে,ক্লাস পার্টিতে শাড়িও পড়ে। আবার টাইম লাইন ভরা থাকে আরিফ আজাদ দিয়ে।
কারণ এদের কাছে দ্বীনের সংজ্ঞা হলো। নামাজ,তাহাজ্জুদ, তওবা,দান খয়রাত।।
আরিফ আজাদ জানে। তার বই বিক্রি যে হয়। সেখানে ৮০% পাঠক ভার্সিটির। আর এখানে সিংহভাগই মেয়ে।
সে এসব খবর জানে। এ কারণে সে সহ শিক্ষা কে হালাল করার বনী ইসরাইলী কৌশল নেয়৷ অর্থাৎ সরাসরি না বলে। ঘুরিয়ে বলা।
ডিভোর্স ও বিধবা হবার আশংকা দাড় করিয়ে৷ সে কট্টরভাবে সহ-শিক্ষার পক্ষে অবস্থান নেয়। কারণ তার এই স্টেটমেন্ট দিয়ে৷ নারী পাঠিকা ধরে রাখা।
এই আরিফ আজাদের মনগড়া ব্যাখ্যার কারণে। হাজারো মেয়ে পথভ্রষ্ট হবে।
যে অন্ধ বধির আমাকে এসে বলবেন। আপনি আরিফ আজাদ নিয়ে পড়ে আছেন ক্যান।
আমি তাদের বলবো আরিফ আজাদের লালসালু মুরিদ থেকে বের হোন।
সে সহ শিক্ষা আর ৭৮ কিলো অতিক্রম করা ব্যাপারে স্পষ্ট না করলে। সে যত বড় মু-জাহিদ হোক। সে আমাদের চোখে দ্বীন বিকৃতিকারী। তার যতই ভালো কাজ থাকুক।